Logo
আজঃ শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
শিরোনাম

রাজাকার নিয়ে ফেসবুক স্ট্যাটাস;সাংবাদিক পীর জুবায়েরকে প্রাণ নাশের হুমকি!

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৭৫জন দেখেছেন

Image

আনোয়ার হোসেন রনি,ছাতক(সুনামগঞ্জ)প্রতিনিধি:একটি ফেসবুক পোস্টকে কেন্দ্র করে সুনামগঞ্জের সাংবাদিক পীর জুবায়েরকে প্রাণ নাশের হুমকি দেওয়া হয়েছে। সে বর্তমানে দৈনিক সুনামকণ্ঠে স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।জানা গেছে, গত বুধবার (১৭ এপ্রিল) পীর জুবায়ের তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে রাজাকার নিয়ে একটি পোস্ট করেন। তার সেই পোস্টে জেলার ছাতক উপজেলার কালারুকা ইউনিয়নের হাসনাবাদ গ্রামের আজাদ মাওলানার ভাতিজা আব্দুল খালিকের ছেলে মামুন আহমদসহ আরও বেশ কয়েকজন কমেন্ট বক্সে এবং আলাদা ফেসবুক আইডি থেকে তাকে এবং তার পরিবার নিয়ে কুরুচিপূর্ণ ও অশালীন ভাষায় মন্তব্য করেন। যেগুলোর ছবি সংরক্ষণ রয়েছে। পাশাপাশি প্রাণ নাশের হুমকিও প্রদান করেন তারা।

এ বিষয়ে সাংবাদিক পীর জুবায়ের জানান, “আমি আমার পোস্টে কারও নাম উল্লেখ করিনি। তাছাড়া আজাদ মাওলানার নাম জেলার অন্যতম মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম বজলুল মজিদ খসরু ‘রক্তাক্ত ৭১ সুনামগঞ্জ’ প্রকাশিত বইয়ে রাজাকারের নামগুলোর মধ্যে রয়েছে। এ বইয়ের ২০৪ পৃষ্ঠার ৩৮ নম্বর সিরিয়ালে আজাদ মিয়া, পিতা আনফর আলি রাজাকার হিসাবে উল্লেখ করা হয়েছে। বইয়ের রাজাকারদের নামের তালিকা অনুযায়ী তিনি রাজাকারে পরিচয় থেকে বাঁচতে আওয়ামী লীগের বেশে দাপটের সাথে চলাফেরা করেছেন। তিনি আরও বলেন, “সরকার রাজাকারদের তালিকা তৈরি করলেও রাজনৈতিক বিভিন্ন মহলের সুযোগ সুবিদায় সে বারবার সেই তালিকা থেকে বাদ পড়ে যান। ফলে এলাকায় তিনি একটি প্রভাবশালী সিন্ডিকেট তৈরি করেছেন। সেজন্য তার নাম নিয়ে পোস্ট করতে সাহস হয়নি। তবুও তার দলবলের হুমকি থেকে রেহাই পাইনি সে। প্রাণ নাশের হুমকি পেয়ে সে চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।এ ব্যাপারে জানতে চাইলে সুনামগঞ্জ রিপোর্টাস ইউনিটির সভাপতি পীর মাহবুব ও সাধারণ সম্পাদক ইমরানুল হক চৌধুরী বলেন, “আমরা প্রথমে পীর জুবায়েরের কাছ থেকে বিষয়টি সম্পর্ক জেনেছি। তিনি ফোনে বিষয়টি আমাকে জানিয়েছেন। এ ঘটনায় আমরা তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।

পাশাপাশি তদন্ত সাপেক্ষ দোষীদের যেন আইনের আওতায় নিয়ে আসা হয় সেই দাবী জানাই। তারা আরও বলেন, আমরা এই বিষয়ে নিয়ে কাজ করবো। এবিষয়ে ছাতক থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ্ধসঢ়; আলম জানান, আমরা এখনও কোনো অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।


আরও খবর



তিতাস গ্যাসের চাকরি পেয়ে প্রেমিকাকে বিয়ে করতে অস্বীকৃতি

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ১২৬জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃতিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের চাকরীতে সম্প্রতি নিয়োগ প্রাপ্ত এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে এক তরুণীর সাথে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে।

তিতাস গ্যাসে কর্মরত ঐ প্রেমিকের নাম মিজানুর রহমান তৈয়ব। তার গ্রামের বাড়ি ভোলা জেলার চরফ্যাসন উপজেলার ওমরপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডে। তার পিতার নাম মোজাম্মেল হাওলাদার। 

ঘটনা বিবরনে জানা গেছে সে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াশোনা শেষ করে চাকরির জন্য ঢাকায় থাকতো। চাকরির এক পরীক্ষার হলে ভুক্তভোগী তরুণীর সঙ্গে পরিচয় হয় মিজানের। পরবর্তীতে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে প্রেমের সম্পর্ক। দীর্ঘদিন যাবত প্রেম ও পরে প্রেমিকাকে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক করতে বাধ্য করে মিজান। তিনমাস পূর্বে তিতাস গ্যাস কোম্পানিতে চাকুরি হয় তাঁর। চাকুরির পর থেকে ভুক্তভোগী তরুণীর সাথে প্রেমের সম্পর্ক ছিন্ন করে তার মোবাইল নম্বর, হোয়াটসঅ্যাপ ও মেসেঞ্জার ব্লক করে দেয়। কোনভাবে যোগাযোগ করতে না পেরে তরুণী গত ১৭ এপ্রিল প্রেমিকের বাড়িতে এসে অনশন শুরু করেন। মিজানুর রহমান তৈয়ব নামের তিতাস গ্যাসের কর্মীর গ্রামের বাড়িতে বিয়ের দাবিতে ৫ দিন যাবত অনশন করছেন ঢাকা মিরপুর-১০ থেকে আসা সাদিয়া জান্নাত নামের এই তরুণী। এ ঘটনায় প্রেমিকার উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়েছে প্রেমিক।

ভুক্তভোগী তরুণী বলেন, আমি অনার্স-মাস্টার্স পাশ করে ঢাকায় একটি বেসরকারি হাসপাতালে চাকুরি করছি। মিজানের চাকরির পূর্বে তার প্রতিমাসের খরচ আমার থেকে নিয়েছে। আমি ওকে বিশ্বাস করে নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে ভালো রাখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুঃখের বিষয় মিজান আমার সাথে প্রতারণা করেছে। আমাদের সম্পর্ক অস্বীকার করতেছে।

তরুণী আরও বলেন, আমি বিয়ের দাবিতে মিজানের বাড়িতে এসেছি। আমাদের বিয়ে হবে না হয় আমি লাশ হয়ে এই বাড়ি থেকে যাবো।

মিজানের বাবা ও বড় ভাই বলেন, আমরা মেয়েকে নিরাপদে আমাদের বাসায় রেখেছি। মিজান পালিয়ে আছে। তার সকল মোবাইল নম্বর বন্ধ করে রেখেছে। আশাকরি অল্প সময়ের মধ্যে তাকে এনে বিয়ের ব্যবস্থা করা হবে।

ওমরপুর ইউপি চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম বলেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে আমি খবর পেয়ে সেই বাড়িতে গিয়েছি। মেয়ে ও ছেলের পরিবারের বক্তব্য শুনেছি। মিজানকে এনে বিয়ের কাজ সম্পন্ন করতে তার পরিবারকে কঠোর ভাবে বলা হয়েছে।

চরফ্যাসন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাখাওয়াত হোসেন জানান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার নওরিন হক বিষয়টি মিমাংসার জন্য স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানকে দায়িত্ব দিয়েছেন। চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম অনশকারী সাদিয়া জান্নাতকে মিজানের বাবার জি

ম্মায় রেখেছেন।


আরও খবর



বিএনপিসহ সব অপশক্তিকে প্রতিহত করব: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১৪৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বিএনপিসহ স্বাধীনতা বিরোধী সব অপশক্তিকে প্রতিহত করব,বলেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) ঐতিহাসিক মুজিবনগর দিবস উপলক্ষে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এ মন্তব্য করেন তিনি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আজকের এ দিনে বিএনপিসহ স্বাধীনতা বিরোধী সন্ত্রাসী সব অপশক্তি, যারা আমাদের বিজয়কে সংহত করার প্রতিবন্ধক, এদের আমরা পরাজিত করব, পরাভূত করব, প্রতিহত করব। আমাদের লড়াইকে আমরা এগিয়ে নিয়ে যাব।

স্বাধীনতা পাওয়ার পর আমাদের কোনো অর্জন বাকি আছে যেটা আমরা এখনো পূরণ করতে পারিনি- এমন প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, অর্জন করার বাকি আছে সেটা আমি নিজেই আমার বক্তব্যে বলেছি। বিজয়কে সুসংহত করার পথে প্রতিবন্ধকতা হলো, বিএনপির মতো সাম্প্রদায়িক, সন্ত্রাসী, অশুভ শক্তি। এই শক্তিকে পরাজিত করতে হবে, প্রতিহত করতে হবে।

বিএনপি দিবসটিকে প্রজাতন্ত্র দিবস হিসেবে ঘোষণার যে দাবি জানিয়েছে সে প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমি তো কোনো দাবি নিয়ে বিচ্ছিন্নভাবে কিছু বলতে পারি না। মন্ত্রিসভা আছে, প্রধানমন্ত্রী আছেন। তারা এত বছর পর দাবিটা তুলছেন, কেন তুলছেন এটাও জানার দরকার আছে।

তিনি আরও বলেন, আজকের এই দিনে আমরা শপথ নেব মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে ধারাবাহিক লড়াইয়ে আমরা এগিয়ে যাব। উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে আমরা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে বয়ে নিয়ে যাব, এটাই হোক আমাদের শপথ।


আরও খবর



তাহসান-মিথিলা বিচ্ছেদের পর ফের ‘একসঙ্গে’

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ১০৩জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিনিধি: ২০০৭ সালে বিয়ের করেন শোবিজ অঙ্গনের জনপ্রিয় জুটি তাহসান খান ও রাফিয়াত রশীদ মিথিলা। এরপর ২০১৭ সালের মে মাসে আচমকা  বিচ্ছেদের খবর প্রকাশ। তারপর দুজন দুদিকে। তবে সন্তানের কারণে দুজনের মধ্যে পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধ এখনও অটুট।

অবশ্য বছর দুয়েক আগে একটি ই-কমার্স সাইটের লাইভ অনুষ্ঠানে দেখা গিয়েছিল। তবে কখনও পর্দা ভাগাভাগি করতে দেখা যায়নি। তবে তাহসান মিথিলা ভক্তদের জন্য সুখবর হল- সাত পর্বের একটি ওয়েব সিরিজে অভিনয় করছেন এই জুটি। ‘বাজি’ শিরোনামে এটি নির্মাণ করছেন ‘মাটির প্রজার দেশ’ খ্যাত নির্মাতা আরিফুর রহমান।

জানা গেছে, ওয়েব সিরিজটির কিছু ধাপের শুটিং হয়ে গেছে। একটি ফোরস্টার মানের হোটেলে মাস দুয়েক আগে হয়েছে শুটিং। তাহসান মিথিলা ছাড়াও সিরিজে অভিনয় করেছেন বেশ কয়েকজন তারকা অভিনয়শিল্পী। সিরিজটিতে তাহসান অভিনয় করছেন একজন ক্রিকেটারের চরিত্রে। আর মিথিলাকে দেখা যাবে সাংবাদিকের চরিত্রে।


আরও খবর



হুয়াওয়ে আইসিটি কম্পিটিশনের এশিয়া প্যাসিফিক পর্বে তৃতীয় রুয়েট

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৮৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:হুয়াওয়ে আইসিটি কম্পিটিশনের এশিয়া প্যাসিফিক (এপিএসি) পর্বে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) ছাত্রদের একটি দল তৃতীয় স্থান অর্জন করেছে। সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় অনুষ্ঠিত এপিএসি অ্যাওয়ার্ড সিরিমনিতে এই ঘোষণা দেওয়া হয়।

গত বছর শুরু হওয়া এই প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের ২৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক হাজারেরও বেশি স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষার্থী অংশ নেয়। এই প্রতিযোগিতায় নেটওয়ার্ক ট্র্যাক, ক্লাউড ট্র্যাক, কম্পিউটিং ট্র্যাক ও ইনোভেশন ট্র্যাক এই চারটি গ্রুপে অংশ নেয়ার সুযোগ ছিল। প্রতিটি ট্র্যাক থেকে ১০ জন শিক্ষার্থীকে তাদের অধ্যয়ন ও পরীক্ষার ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে বাংলাদেশ পর্বে বিজয়ী হিসেবে নির্বাচিত করা হয়।

পরবর্তীতে তাঁদের মধ্য থেকে শীর্ষ বারোজন চারটি দলে ভাগ হয়ে এপিএসি পর্বে যোগ দেয়। রুয়েটের শিক্ষার্থীদের নিয়ে তৈরি একটি দল যোগ দেয় নেটওয়ার্ক ট্র্যাকে, আরেকটি দল যোগ দেয় কম্পিউটিং ট্র্যাকে। এই ট্র্যাকে প্রতিযোগিতা করে চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) আরও একটি দল। একই বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য একটি দল যোগ দেয় ক্লাউড ট্র্যাকে। এই চার দলের মধ্যে নেটওয়ার্ক ট্র্যাক গ্রুপে অংশগ্রহণকারী রুয়েটের তিনজনের দলটি এপিএসি পর্বের ১৪টি দেশের ৬৪০০ জনেরও বেশি শিক্ষার্থীদের মধ্যে শীর্ষ তিনে জায়গা করে নিয়েছে।

বিজয়ী দলে রয়েছে রুয়েটের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শুভাম আগারওয়ালা, রাকেশ কার এবং মো. মাজহারুল ইসলাম। ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তায় তাঁদের হাতে পুরষ্কার ও সনদপত্র তুলে দেয়া হয়। আগামী মাসে দলটি চীনের শেনজেনে অনুষ্ঠিতব্য গ্লোবাল রাউন্ডে অংশ নেবে।

রুয়েটের বিজয়ী দলের সদস্য শুভাম আগারওয়ালা বলেন, “এই প্রতিযোগিতা আমাদের আইসিটি এবং নেটওয়ার্ক সেক্টর সম্পর্কে নতুন কিছু শেখার অনেক সুযোগ দিয়েছে। এর মাধ্যমে আমরা এই আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মেও আসতে পেরেছি। ষ্টেজে সবার সামনে বাংলাদেশের পতাকা নিয়ে দাঁড়ান আমাদের জন্য দারুণ এক অভিজ্ঞতা ছিলো। এমন অভাবনীয় সুযোগ তৈরি করার জন্য আমরা হুয়াওয়ের কাছে সত্যিই কৃতজ্ঞ। আমরা গ্লোবাল রাউন্ডে আরও ভালো কিছু অর্জনের চেষ্টা আমাদের থাকবে।“

হুয়াওয়ে সাউথ এশিয়ার বোর্ড সদস্য লিজংশেং (জেসন) বলেন, ”হুয়াওয়ে বিশ্বাস করে, তরুণরা যেকোনো দেশের উন্নয়নের মূল চালিকাশক্তি। বাংলাদেশে যে বিশাল সংখ্যক তরুণ রয়েছে তাঁদের সম্ভাবনা অসীম। আর সেই বিশ্বাস নিয়েই হুয়াওয়ে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের আইসিটির জ্ঞান বৃদ্ধি করতে নানা ধরনের উদ্যোগের নিয়ে আসছে। বিজয়ী দলকে আমি অভিনন্দন জানাই। আমরা বাংলাদেশে প্রতিভা বিকাশের জন্য একটি দায়িত্বশীল কর্পোরেট প্রতিষ্ঠান হিসাবে কাজ চালিয়ে যাবো।”

রুয়েটের সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আজমাইন ইয়াক্কীন সৃজন শিক্ষার্থীদের সঙ্গে জাকার্তার এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। তিনি বলেন, “আমার ছাত্ররা এই আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় শুধু বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্বই করছে না, তারা সকলের মধ্যে তৃতীয় স্থান অর্জন করে নিয়েছে। এতে আমি খুবই গর্বিত বোধ করছি। আমি লক্ষ্য করেছি যে, এই প্রতিযোগিতায় অংশ নেয়ার ফলে তাদের জ্ঞান যেমন বৃদ্ধি পেয়েছে, তেমন আত্মবিশ্বাসও বেড়েছে। তাদেরকে এমন একটি দারুণ প্ল্যাটফর্ম দেওয়ার জন্য আমি হুয়াওয়েকে ধন্যবাদ জানাই।”

গ্লোবাল রাউন্ডে প্রায় ৪০টি দেশের ৫০০-এরও বেশি শিক্ষার্থীদের নিয়ে তৈরি ১৭০টিরও বেশি দল অংশগ্রহণ করবে। শুরুর পর এটি হুয়াওয়ে আইসিটি প্রতিযোগিতার সবচেয়ে বড় অফলাইন গ্লোবাল ফাইনালে পরিণত হতে যাচ্ছে। “কানেকশন, গ্লোরি, অ্যান্ড ফিউচার” থিমের এই ইভেন্টে দ্বিতীয় বারের মতো বাংলাদেশ অংশগ্রহণ করেছে।


আরও খবর



চেয়ারম্যান ফরাদের জানাযার নামাজ ও দাফন সম্পন্ন, বিভিন্ন মহলের শোক

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ২৪জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর থেকে:রাজশাহীর তানোর উপজেলার কামারগাঁ ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপির) চেয়ারম্যান ও ইউপি দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি ফজলে রাব্বি ফরহাদ মিয়ার জানাযার নামাজ ও পারিবারিক কবরস্থানে দাফন সম্পন্ন হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে পাঁচটার দিকে হাতিশাইল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মরহুমের জানাযার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। জানাযার নামাজের আগে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য রাখেন রাজশাহী ১-(তানোর -গোদাগাড়ী) আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী, নির্বাহী অফিসার ইউএনও মোস্তাফিজুর রহমান,  উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মাইনুল ইসলাম স্বপন,   উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না।

জানাযার নামাজে অংশ গ্রহন করেন, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ প্রদীপ সরকার,  থানার  অফিসার ইনচার্জ ওসি আব্দুর রহিম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি গোলাম রাব্বানী, সাবেক সম্পাদক ও চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী আব্দুল্লাহ আল মামুন, মুন্ডুমালা পৌর মেয়র সাইদুর রহমান, তানোর পৌর মেয়র ইমরুল হক, জেলা বিএনপি নেতা সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিজান, সরনজাই ইউপির চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি আলহাজ্ব মোজাম্মেল হক খাঁন, বাধাইড় ইউপির চেয়ারম্যান আতাউর রহমান, চান্দুড়িয়া ইউপি চেয়ারম্যান মজিবর রহমান, পাচন্দর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল মতিন, কলমা ইউপির চেয়ারম্যান খাদেমুন নবী বাবু চৌধুরী, তালন্দ ইউপি চেয়ারম্যান নাজিমুদ্দিন বাবু, শিক্ষক নেতা জিল্লুর রহমান, কামারগাঁ ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যান আলাউদ্দিন প্রামানিক, ইউপি সদস্য লুৎফর রহমান সহ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মী এবং বিভিন্ন শ্রেণী পেশার জনসাধারণ উপস্থিত ছিলেন।

জানা গেছে, চেয়ারম্যান ফজলে রাব্বি ফরহাদ হ্নদরোগে আক্রান্ত হয়ে গত সোমবার রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসা ধীন অবস্থায় মঙ্গলবার ভোর পাঁচটার দিকে তিনি মারা যান। 

তার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেন এমপি ফারুক চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি মাইনুল ইসলাম স্বপন, সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ প্রদীপ সরকার, চেয়ারম্যান লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না, পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বিশিষ্ট সমাজ সেবক আবুল বাসার সুজন। শোক বার্তায় তারা বলেন, সবাইকে মৃত্যুর স্বাদ গ্রহণ করতে হবে এটাই বাস্তবতা। মরহুমের জীবদ্দশার গোনাহগুলো মহান আল্লাহ তায়ালা মাফ করে তাঁকে যেন জান্নাতবাসী করেন এবং মরহুমের পরিবারকে যেন মহান রব ধৈর্য ধারন করার তৌফিক দান করেন। 
আরো শোক জানান, উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপির)  চেয়ারম্যানরা।

আরও খবর