Logo
আজঃ শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

সিরাজদিখানে উপজেলা চেয়ারম্যান পদে হেভিওয়েট প্রার্থী আবু বক্কর সিদ্দিক

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ২৪৬জন দেখেছেন

Image

মুশফিকুর রহমানঃআসন্ন সিরাজদিখান উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আবু বক্কর সিদ্দিককে ঘিরে ব্যাপক জল্পনা শুরু হয়েছে।আগামী ২৯মে সিরাজদিখান উপজেলা পরিষদের নির্বাচন । আসন্ন নির্বাচন উপলক্ষে তার পক্ষে প্রতিদিনই নির্বাচনী সংযোগ করছেন এলাকার সাধারণ মানুষ। বৃহস্পতিবার ২রা মে উপজেলার নিমতলা এলাকায় আবু বকর সিদ্দিক এর পক্ষে গণসংযোগ করেন তার সমর্থকরা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন আবু বক্কর সিদ্দিক এর সহোদর ভাই আনিসুর রহমান খোকন, সিরাজদিখান উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ইকবাল হোসেন সুরুজ ,বালুচর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রিয়াজুল হক, আওয়ামী লীগ নেতা শাহজাহান মাস্টার সহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।

সিরাজদিখান উপজেলার সন্তান আবু বকর সিদ্দিক বালুচরের তিনবারের স্বর্নপদকপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।সাধারণ ভোটারদের অভিমত তিনি একজন বিশিষ্ট শিল্পপতি, সমাজ সেবক পরিচ্ছন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, এবং দানবীর।বালুচর ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান বিশিষ্ট শিল্পপতি আবু বক্কর সিদ্দিক ইতোমধ্যেই মন জয় করেছেন সাধারণ মানুষের।সিরাজদিখান উপজেলাকে মডেল হিসেবে গড়ে তুলতে আবু বক্কর সিদ্দিক এর বিকল্প নাই। আবু বকর সিদ্দিক এর নির্বাচিত হওয়া এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র। 

 তিনি সিরাজদিখান তথা সমগ্র মুন্সিগঞ্জ জেলার অত্যন্ত জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব। জনপ্রতিনিধি হিসেবে একজন পরিচ্ছন্ন, দুর্নীতিমুক্ত ও আত্মমর্যাদা সম্পন্ন ব্যক্তি। সিরাজদিখান উপজেলায় আওয়ামী লীগ কে শক্তিশালী করতে বছরে পর বছর ধরে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছেন ।এলাকার মানুষের বিপদে আপদে প্রয়োজনের সময় ছায়ার মতোই পাশে থাকেন। তার মতো ব্যক্তি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হতে পারলে এলাকার উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে। সাধারণ মানুষের দোরগোড়ায় নাগরিক সেবা পৌঁছবে।


আরও খবর



রূপগঞ্জে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন চেয়ারম্যান প্রার্থী হাবিবুর রহমান হাবিব (দোয়াত-কলম) পক্ষে গণসংযোগ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ৬৯জন দেখেছেন

Image

আবু কাওছার মিঠু রূপগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধিঃরূপগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দোয়াত-কলম মার্কায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হাবিবুর রহমান হাবিবের পক্ষে গণসংযোগ ও প্রচারণা করেছেন সমর্থকরা। বৃহস্পতিবার (৯ মে) বিকেলে মুড়াপাড়া ইউনিয়নের বিভিন্ন ওয়ার্ড ও হাটবাজারে গণসংযোগ ও প্রচারণা চালানো হয়। এসময় হাবিবুর রহমান হাবিব ভোটারদের কাছে ভোট চান। দোয়াত কলম প্রতীকে আলহাজ্ব হাবিবুর রহমান হাবিবের পক্ষে গণসংযোগ ও প্রচারণায় নেতৃত্ব দেন।

রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এবং গাজী গ্রুপ ও বিসিবি পরিচালক গোলাম মর্তুজা পাপ্পা।এ সময় প্রচারণায় অন্যান্যদের মধ্যে অংশগ্রহণ করেন, রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আজিজ, আওয়ামী লীগ নেতা তাবিবুল কাদির তমাল, রূপগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মুস্তাফিজুর রহমান শাহিন, রূপগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান শাহরিয়ার পান্না সোহেল, এডভোকেট সাইফুর রহমান স্বপনসহ আরো অনেকে। রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি এবং গাজী গ্রুপ ও বিসিবি পরিচালক গোলাম মর্তুজা পাপ্পা বলেন।

হাবিবুর রহমান হাবিব রূপগঞ্জের সাধারণ জনগণ এবং থানা আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী। তার জয় লাভের জন্য আমরা রাত দিন মাঠে আছি। জনগণের কাছে গিয়ে ভোট দাবি করছি। থানা আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা হাবিবুর রহমান হাবিবের জয় লাভের জন্য নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। রূপগঞ্জের সকল ভোটারকে দোয়াত-কলম মার্কায় হাবিবুর রহমান হাবিবকে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান তিনি। রূপগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী (দোয়াত কলম) হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন‌।

আমি নির্বাচিত হলে রূপগঞ্জকে সন্ত্রাস ও মাদকমুক্ত করবো ইনশাল্লাহ।রাস্তাঘাট, স্কুল, কলেজ, কালভার্টসহ যত ধরনের সমস্যা আছে সংসদ সদস্য গোলাম দস্তগীর গাজী বীর প্রতীক মহোদয়ের সহযোগিতা নিয়ে সমাধান করব। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন, দোয়াত কলম প্রতীক নিয়ে আলহাজ হাবিবুর রহমান হাবিব ও আনারস প্রতীক নিয়ে আবু হোসেন ভূইয়ার রানু। কোন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী না থাকায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বে সরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন।

ভাইস চেয়ারম্যান পদে নারায়ণ জেলা পরিষদের সাবেক সদস্য এবং রংধনু গ্রুপের পরিচালক মিজানুর রহমান মিজান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ফেরদৌসী আক্তার রিয়া।রূপগঞ্জ উপজেলা নির্বাচন অফিসার তাজাল্লী ইসলাম বলেন, এবারের রূপগঞ্জ উপজেলা নির্বাচনে মোট ভোট কেন্দ্র ১৪২টি। পুরুষ ভোটার ২ লক্ষ ৫১ জন, মহিলা ১ লক্ষ ৯০ হাজার ৫৫৪ জন ও হিজড়া ২ জন। মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লক্ষ ৯০ হাজার ৬০৭ জন। নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী ২১মে রূপগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



কুড়িগ্রামের রৌমারী-রাজিবপুরের বিভিন্ন স্থানে ইসতিসকার বিশেষ নামাজ ও মোনাজাত

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ৭৯জন দেখেছেন

Image

মাজহারুল ইসলাম,রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধিঃতীব্র দাপদাহে পুড়ে যাচ্ছে ফসলি জমির বিভিন্ন জাতের আষাঢ়ী ফসল বিপাকে পড়েছে চাষিরা। এতে জনজীবন অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে। বেশি কষ্টে রয়েছেন জীবিকার প্রয়োজনে বাইরে যেতে পারছেনা না নি¤œ আয়ের মানুষ গুলো। চলমান তীব্র দাপদাহ থেকে রক্ষা পেতে, বৃষ্টির জন্য কুড়িগ্রামের বিভিন্ন স্থানে মহান আল্লাাহ তায়ালার দরবারে ইসতিসকার বিশেষ নামাজ আদায় ও মোনাজাত করা হয়।

শনিবার সকাল ১০টার দিকে রাজিবপুর সরকারী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ধর্মালম্বী মুসলমানগন এনামাজের আয়োজন করেন। অপরদিকে রৌমারী উপজেলার বড়াইকান্দী,দাতভাঙ্গা এলাকায় ইসতিসকার নামাজ আদায় করেন। এতে প্রায় ৫ শতাধিক বিভিন্ন বয়সের মুসল্লিরা তীব্র তাপমাত্রা মাথায় নিয়ে ইসতিসকার নামাজে অংশগ্রহণ করেন। নামাজে দোয়া ও মোনাজাত পাট করেন রাজিবপুর সরকারি ডিগ্রী কলেজের মাওলানা প্রভাষক শফিকুল্লাহ,রাজিবপুর উপজেলা জামাতের আমির মাওলানা আব্দল লফিত , ইসলামী ফাউন্ডেশনের সভাপতি আব্দুৃস ছালাম, রাজিবপুর থানার আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এসআই আনসার আলী,এসআই জসিম উদ্দীন,এ,এসআই বুল বুলসহ আরও অনেকেই,


আরও খবর



নাসিরনগরে কালবৈশাখীর তান্ডবে ক্ষতিগ্রস্ত ৪০ বাড়ি, বিদ্যুৎহীন অনেক গ্রাম

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১২৪জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নান,নাসিরনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলায় কালবৈশাখীর তান্ডবে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা লণ্ডভণ্ড হয়ে পড়েছে। ভেঙে গেছে পল্লী বিদ্যুতের পাঁচটি খুঁটি ও বেশ কিছু ট্রান্সমিটার। চার শতাধিক সংযোগ লাইন ও দুই শতাধিক মিটার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অনেক গাছ সঞ্চালন লাইনের ওপর পড়ায় বিদ্যুতের এ বিপর্যয় অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। ঝড়ে উপজেলায় প্রায় ৪০টির মতো বসতঘর, দোকানপাট ও হাঁস-মুরগির খামার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উপজেলার ১৩০টি গ্রামের প্রায় ৭০ হাজার গ্রাহক অন্ধকারে রয়েছেন।

কালবৈশাখী ঝড়টি রোববার সন্ধ্যায় শুরু হয়ে থেমে থেমে রাত ৯টা পর্যন্ত চলে। বিশেষ করে উপজেলা সদর ইউনিয়ন, নাসিরপুর, দাতমন্ডল, ধনকুড়া,  কুলিকুন্ডা ও মন্নরপুর এলাকায় বেশি আঘাত হেনেছে।এসব গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, রোববার সন্ধ্যায় ঝড়ে টিনসেড ঘরের চালা প্রায় দুই কিলোমিটার দূরে উড়ে গেছে। ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিটি গ্রামের গাছপালা ভেঙে বিদ্যুতের তারের ওপর ঝুলে আছে। কিছু কিছু এলাকায় কয়েকটি শতবর্ষী কৃষ্ণচুড়া গাছের গোড়া ওপড়ে গেছে।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, নাসিরনগরে কালবৈশাখী ঝড়ে সদরে ৯টি, কুলিকুন্ডা ৩টি, দাতমন্ডল ১০টি, নাসিরপুর ৫টি, ধনকুড়া ৪টি  মন্নরপুর গ্রামে ৮-১০টি ও বুড়িশ্বর গ্রামে ৩টি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।পল্লী বিদ্যুৎ অফিস সূত্রে জানা গেছে, কালবৈশাখী ঝড়ে বড়ঘাট এলাকায় পল্লী বিদ্যুতের ৩৩ কেবি লাইনের ৫টি খুঁটি ভেঙে বিদ্যুতের তারসহ মাটিতে পড়ে রয়েছে। অনেক গাছ বিদ্যুতের তারের ওপর পড়ে পুরো উপজেলার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।

সকাল থেকে পল্লী বিদ্যুতের লোকজন সড়ক থেকে বিদ্যুতের খুঁটি ও তার অপসারণের কাজ শুরু করেছে।নাসিরপুর গ্রামের মনা ঘোসাই বলেন, আমার পাকের ও গরুর দুটি ঘরের টিনের ঘরনপড়ে গেছে।আশুরাইল গ্রামের সুমন রাজা জানায়,ঝড়র আশুরাইল নদীর পারের কাউছার ও মজনু মিয়ার দুটি ঘর পড়ে গেছে।

নাসিরনগর পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির জোনাল ম্যানেজার প্রকৌশলী আমজাদ হোসেন বলেন, ঝড়ে প্রায় পাঁচ শতাধিক জায়গায় বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বেশকিছু খুঁটি ও মিটার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমরা জেলা অফিসে যোগাযোগের পর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে খুঁটি মেরামতের কাজ করছি। ঝড়ে ৩৩ কেভি বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বিকল্প পদ্ধতিতে বিদ্যুৎ সরবারহের চেষ্টা করা হলেও সে লাইনটি কাজ করছে না। ফলে রাত থেকে বিদ্যুৎ পাচ্ছেন না গ্রাহকরা।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



আগাছা নাশক বিষ স্প্রে করে ফসল বিনষ্ট: কৃষক সর্বশান্ত!

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ২১৮জন দেখেছেন

Image

মিজান, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃদিনাজপুর জেলার বিরামপুর উপজেলার ৩নং খানপুর ইউনিয়নের রতনপুর দলদলিয়া গ্রামের দক্ষিণ পাশে এক কৃষকের আড়াই বিঘা বোরো জমির ধান গাছে প্রতিপক্ষরা আগাছা নাশক বিষ স্প্রে করায় ধান গাছের পাতা পুড়ে খেত বিনষ্ট হয়েছে। এতে ঐ কৃষক পরিবার সর্বশান্ত হয়ে পড়েছেন।

অভিযোগে সুত্রে জানা যায়,বিরামপুর উপজেলার টাটকপুর গ্রামের মৃত দানেজ আলীর ছেলে আব্দুস সালাম জমি বর্গা নিয়ে বোরো ধান চাষ করে। ধান প্রায় পাকার পর্যায়ে। ইতিমধ্যে পূর্ব শশ্রুতার জের ধরে দলদলিয়া কুর্শাখালী গ্রামের হোসেন আলীর ছেলে বুলবুল হোসেন’সহ অজ্ঞাতনামা কয়েক জন গত ১৮ এপ্রিল রাতে বিষাক্ত কীটনাশক স্প্রে করে সমুলে বিনষ্ট করে দিয়েছে।  গত ২১ এপ্রিল রাতে বিরামপুর থানায় একটি অভিযোগ করেন।

সোমবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকটও অভিযোগ করেন। অভিযোগ পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বলেন, দ্রুত সময়ে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। এটি একটি জঘন্নতম অপরাধ।

৩নং খানপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান চিত্তরঞ্জন পাহান বলেন, বিষাক্ত কীটনাশক স্প্রে করে বোরো ধানক্ষে নষ্ট করেছে। জানতে পেরে কৃষকের ধানক্ষেত পরিদর্শন করেন। তিনি অপরাধীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।এসময় খানপুর কৃষি উপ-সহকারী কর্মকর্তাও উপস্থিত ছিলেন।

বিরামপুর থানার উপ-পরিদর্শক এসআই তুহিন বাবু জানান, জমির বোরো খেত নষ্ট করে দুর্বৃত্তরা অমানবিক কাজ করেছে। তদন্ত সাপেক্ষে অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর



সৈয়দপুর উপজেলা চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান পদে লড়ছেন ১২ প্রার্থী

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ৫৫জন দেখেছেন

Image

সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। দ্বিতীয় ধাপে এ উপজেলায় ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ২১ মে। 

রিটার্নিং কর্মকর্তা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, সৈয়দপুর উপজেলা পরিষষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ছয় জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে  তিনজন এবং  মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে তিন জন প্রার্থী অংশ গ্রহন করেছেন । চেয়ারম্যান পদে প্রার্থীরা হলেন সৈয়দপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও খাতামধুপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি বর্তমান উপজেলা চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) মো. আজমল হোসেন (প্রতীক আনারস), সৈয়দপুর রাজনৈতিক জেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারন সম্পাদক ( বহিষ্কৃত নেতা) রিয়াদ আরফান সরকার রানা (প্রতীক দোয়াত কলম), সৈয়দপুর উপজেলা যুব লীগের  যুগ্ম -আহবায়ক বিশিষ্ট সমাজসেবক মোস্তফা ফিরোজ (প্রতীক টেলিফোন), জাতীয় পার্টি (এ) সৈয়দপুর পৌর শাখার আহবায়ক ও ঠিকাদার আলহাজ্ব জয়নাল আবেদীন (প্রতীক মোটরসাইকেল), সৈয়দপুর উপজেলা কেন্দ্রীয় সমবায় সমিতির চেয়ারম্যান ও সমাজসেবক মহসিন আলী (প্রতীক হেলিকপ্টার) এবং জাতীয় ছাত্র সমাজের ঢাবির সাবেক সভাপতি ফয়সাল দিদার দিপু (প্রতীক ঘোড়া)। 

ভাইস চেয়ারম্যান পদের প্রার্থীরা হলেন সৈয়দপুর পৌর কৃষক লীগের সহ-সভাপতি মো. আনোয়ারুল ইসলাম(টিউবওয়েল), আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের নীলফামারী জেলা শাখার সভাপতি মহসিন মন্ডল মিঠু (চশমা) এবং ছাত্র লীগের সৈয়দপুর উপজেলা শাখার সাবেক সভাপতি শেখ আব্দুল্লাহ সোহাগ (প্রতীক তালা)।

মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হলেন, মহিলা আওয়ামী লীগের সৈয়দপুর উপজেলা সভাপতি ও  উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মোছা. সানজিদা বেগম লাকী (প্রতীক পদ্মফুল), সৈয়দপুর পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর সুমিত্রা রানী কনিকা (প্রতীক কলস) এবং নারী উদ্যোক্তা সমাজসেবী মোস্তাফিজা হোসেন শিলা (প্রতীক প্রজাপতি)।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সৈয়দপুর উপজেলা শহর সহ গ্রাম গন্জে ভোটারদের আলোচনায় শীর্ষে রয়েছেন, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান, পৌর মেয়র ও নীলফামারী -৪ আসনের সাবেক সাংসদ মরহুম আমজাদ হোসেন সরকারের এক মাত্র সন্তান রিয়াদ আরফান সরকার রানা, উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আজমল হোসেন ও সাবেক ছাত্র লীগ নেতা, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, সমাজ সেবক ও সমবায় সমিতির ৩ বারের চেয়ারম্যান মহসিন আলী রুবেল। 

ভোটাররা বলছেন, চেয়ারম্যান প্রার্থীর এই তিন জনই ক্লিন ইমেজের। দুর্নীতির কোন দাগ নেই এই তিন প্রার্থীর। এদের মধ্যে যেই নির্বাচিত হোক, উন্নয়নের আশা করা যায়। 

ভাইস চেয়ারম্যান পদে পুরুষ মহসিন মন্ডল মিঠু ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে মোস্তাফিজা হোসেন শিলার নাম রয়েছে সবার মুখে মুখে। সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে এরাই নির্বাচিত হওয়ার সম্ভাবনা শতভাগ রয়েছে বলে জানান ভোটাররা। 


আরও খবর