Logo
আজঃ শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

চারাগাঁও সীমান্ত দিয়ে সিমেন্ট ও কয়লা পাচাঁরের অভিযোগ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১১৮জন দেখেছেন

Image

মোজাম্মেল আলম ভূঁইয়া-সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি:চোরাচালানের স্বর্গরাজ্য হিসেবে পরিচিত সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলার চারাগাঁও সীমান্তের একাধিক পয়েন্ট দিয়ে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে ভারত থেকে অবৈধ কয়লা পাচাঁরসহ দেশীয় সিমেন্ট ভারতে পাচাঁর করা হয়েছে বলে খরব পাওয়া গেছে।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে- আজ মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত উপজেলার চারাগাঁও সীমান্তের লালঘাট ও বাঁশতলা এলাকা দিয়ে সোর্স পরিচয়ধারী একাধিক মামলার আসামী বাবুল মিয়া বিজিবির নাম ভাংগিয় প্রতি বস্তা (৫০ কেজি) অবৈধ কয়লা থেকে ৪০টাকা করে চাঁদা নিয়ে প্রায় ১শ মেঃটন কয়লা পাচাঁর করে বিজিবি ক্যাম্প সংলগ্ন আব্দুর রাজ্জাকের বাড়িতে মজুত করে। এছাড়াও বিজিবি ক্যাম্প সংলগ্ন ডালিম মিয়া, নজির মিয়া, মঙ্গল মিয়াসহ আরো একাধিক বাড়িতে আরো ২শ মেঃটন অবৈধ কয়লা মজুত করা হয়েছে। এদিকে গতকাল সোমবার (২৯ এপ্রিল) রাত দেড়টার সময় চারাগাঁও এলসি পয়েন্টে সংলগ্ন পাহাড়ী ছড়া দিয়ে একই ভাবে চাঁদা নিয়ে চোরাকারবারী সুহেল মিয়া ৬০বস্তা, আনোয়ার হোসেন বাবলু ৫০বস্তা ও নবু মিয়া ৪০বস্তা সিমেন্ট ভারতে পাচাঁর করে এবং রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে ভারত থেকে ২শ মেঃটন কয়লা  তারা পাচাঁর করে। পরে পাচাঁরকৃত অবৈধ কয়লা সীমান্তের লাবিয়া বেগম, সুজন মিয়া ও সোহেল মিয়াসহ আারো একাধিক বাড়িতে মজুত করে। অন্যদিকে এই সীমান্তের কলাগাঁও, জঙ্গলবাড়ি ও লামাকাটা এলাকা দিয়ে সোর্স পরিচয়ধারী চোরাচালান মামলার আসামী আইনাল মিয়া, রফ মিয়া, রিপন মিয়া, সাইফুল মিয়া ও লেংড়া জামালগং ভারত থেকে কয়লা, চুনাপাথর, সুপারী, চিনি, পেয়াজ, গরু, ইয়াবা, মদ ও গাঁজাসহ বিভিন্ন মালামাল পাচাঁর করলেও কেউ কোন পদক্ষেপ নেয়না।

একারণে সোর্স ও তাদের গডফাদার তোতলা আজাদ গত ৩ বছরে হয়েগেছে কোটিপতি। তারা পাচাঁরকৃত প্রতিবস্তা কয়লা থেকে ৪০টাকা, প্রতিবস্তা পেয়াজ ও চিনি থেকে ১শ টাকা, ১টন চুনাপাথর থেকে ৫শ টাকা, প্রতি গরু থেকে ২হাজার টাকাসহ বিভিন্ন প্রকার মাদকদ্রব্য থেকে বিভিন্ন হারে চাঁদা উত্তোলন করে বিজিবির নাম ভাংগিয়ে। শুধু তাই নয়, সাংবাদিক ও পুলিশের নাম ভাংগিয়েও লাখলাখ টাকা চাঁদা উত্তোলন করে সোর্স ও তাদের গডফাদার।

এব্যাপারে চারাগাঁও বিজিবি ক্যাম্পের ভিআইপির দায়িত্বে থাকা শামীম বলেন- সীমান্ত চোরাচালানের বিষয়ে ক্যাম্প কমান্ডারের সাথে কথা বলুন, এব্যাপারে আমি কিছু করতে পারবনা। এই ক্যাম্পের কমান্ডার সিদ্দিক এর সরকারী মোবাইল (০১৭৬৯-৬১৩১২৬) নাম্বারে কয়েক বার ফোন করার পর, তিনি ফোন রিসিভ না করে ব্লক করে দেয়। এবিষয়ে জানাতে সুনামগঞ্জ ২৮ ব্যাটালিয়নের বিজিবি অধিনায়ক মাহবুবুর রহমানের সরকারী মোবাইল (০১৭৬৯-৬০৩১৩০) নাম্বারে বারবার কল করার পর তিনিও ফোন রিসিভ করেনি।


আরও খবর



মেহেরপুরে পাটের আবাদ কমেছে

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ৯৩জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুরঃপাটের ন্যায্যমূল্য না পাওয়া, অনাবৃষ্টি আর পাট পচানোর পানি সংকটের কারণে পাটের আবাদ কমেছে মেহেরপুরে। চলতি বছরে পাটের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। চাষিদের দাবী, প্রতি বছরে পাট চাষে একরকম লোকসান গুণতে হয়। বাধ্য হয়ে অন্য ফসল আবাদ করছেন তারা। তবে কৃষি অফিস বলছে, পাট চাষে চাষিদেরকে উদ্বুদ্ধ করতে দেয়া হচ্ছে প্রণোদনা ও বিকল্প পদ্ধতিতে পাট পচানোর পরামর্শও দেয়া হচ্ছে।

মেহেরপুর জেলা কৃষি অফিসের তথ্যনুযায়ি, কৃষি নির্ভরশীল এ জেলায় চাষিদের অর্থনৈতিক ফসল হিসেবে বিবেচিত সোনালী আঁশ পাট। চলতি বছরে এ জেলায় পাট চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ২২ হাজার হেক্টর। আর পাট চাষ করা হয়েছে ১৬ হাজার ৬৩০ হেক্টর যা লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৫ হাজার ৩৭০ হেক্টর কম। চাষিরা জেআরও ৫২৪, বি জে আর আই তোষাপাট-৮, ভারতীয় কৃষি কল্যাণ, মহারাস্ট্র ও চাকা জাতের পাট আবাদ করে থাকেন।

চাষিরা জানান, গেল বছর অনাবৃষ্টি থাকলেও তেমন তাপদাহ ছিল না তাই সেচ দিয়ে পাট চাষ করেছেন চাষিরা। কিন্তু পাট জাগ দেয়ার মতো পানির ব্যবস্থা ছিল না। অনেকেই কাদা মাটি দিয়ে পাটজাগ দেয়ার পাটের মান নষ্ট হওয়ায় ন্যায্য মূল্য থেকে বঞ্চিত হয়। চলতি মৌসূমে অনাবৃষ্টির সাথে যোগ হয় তীব্র তাপদাহ। ফলে অনেকেই পাট চাষ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়। উপরন্ত পাট পচানোর জন্য কোন উম্মুক্ত জলাশয় না থাকায় চাষিরা পাট চাষ করতে অনীহা প্রকাশ করছেন। অনেকেই খাল বিল সংস্কার ও দখল হয়ে যাওয়া জলাশয় উম্মুক্ত ঘোষণা করার আহবান জানান।

গাংনীর পলাশীপাড়ার পাটচাষি জুলফিকার আলী জানান, প্রতিবছর চাষিরা এ পাট আবাদ করে মোটা অংকের টাকা আয় করেন। কিন্তু পানি সংকটের কারণে চাষিদের পাট পচাতে সইতে হয় নানা বিড়ম্বনা। অনেকেই খালে বিলে পানি না পেয়ে বাড়ির পাশে গর্তে সামান্য পানি দিয়ে পাট পচাতে দেন। এতে এক দিকে যেমন চাষিদের খরচ বেড়ে যায় তেমনি পাটের রং নষ্ট হয়। ফলে পাটের ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হন।

পাটচাষি তেতুঁলবাড়িয়ার মিজান জানান, গেল বছর তিনি ৪ বিঘা জমিতে পাট চাষ করেছিলেন। চলতি মৌসূমে তিনি দুই বিঘা জমিতে পাট চাষ করেছেন। অনাবৃষ্টি ও তাপদাহের কারণে পানির স্তর নেমে যাওয়ায় পাট বীজ বপন করতে পারেনি। উপরন্ত পাটক্ষেতে সেচ দিতে না পারায় পানির অভাবে পাট গাছ বাড়ছে না। অন্যদিকে পাট পচানোর ব্যবস্থা না করতে পারলে সামনে বছর আর পাট চাষ করবেন না বলেও জানান এই চাষি।

পাটচাষি করমদি গ্রামের জিবন হোসেন জানান, চলতি মৌসূমে অনাবৃষ্টিতে পাট বপন করার সময় সেচ দিয়ে পাট বপন করতে হয়েছিল। পরবর্তীতে প্রচ- তাপদাহ ও অনাবৃষ্টির কারণে পাট ক্ষেত বিনষ্ট হয়। পাট বপনের দেড় মাস অতিবাহিত হলেও পাট উচ্চতায় বৃদ্ধি পায়নি। আর যারা সেচ দিয়ে পাট আবাদ করছেন তারা পাট পচানো নিয়ে বেশ চিন্তিত। চাষিদের দাবী, হাজা মজা খাল বিল সংস্কার করে পানি প্রবাহ ঠিক রাখলে পাট পচানো সম্ভব। চাষিরা উম্মুক্ত জলাশয়ে পাট জাগ দিতে পারলে পাট চাষ বৃদ্ধি পাবে।

গাংনী উপজেলা কৃষি অফিসার ইমরান হোসেন জানান, চলতি মৌসূমে পাটের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি। অনাবৃষ্টির কারণে অনেকেই পাট বীজ বপন করতে পারেনি। আর যারা আবাদ করেছেন পানির অভাবে পাটগাছ বাড়েনি। অন্যদিকে পাট পচানো নিয়েও চাষিরা নানা বিড়ম্বনায় পড়েন। তবুও চাষিদেরকে প্রণেঅদনাসহ অন্যান্য সুবিধা দেয়া হচ্ছে পাট চাষে আগ্রহী করে তোলার জন্য। বিকল্প পদ্ধদিতে পাট পচানোর পরামর্শ দেয়া হচ্ছে বলেও জানালেন এই কর্মকর্তা।


আরও খবর



বাঁধের কয়েক হাজার গাছ কেটে সাবাড়! হুমকিতে পরিবেশ

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১১৩জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর থেকে:বাঁধের কয়েক কিলোমিটার জুড়ে অপরিপক্ক কয়েক হাজার গাছ কেটে সাবাড় করে ফেলেছে বন বিভাগ। রাজশাহী তানোর সীমান্তবর্তী বিল কুমারী বিলের বাঁধে ঘটে রয়েছে গাছ কাটার ঘটনাটি। এক সাথে এত পরিমান গাছ কাটার কারনে মরু প্রান্তরে পরিনত হয়ে পড়েছে বাধটি। সেই সাথে পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি সাধন হয়েছে বলে মনে করছেন পরিবেশ বীদরা। এতে করে ওই এলাকা মরু প্রান্তরে পরিনত হয়ে পড়েছে। এভাবে অপরিপক্ক গাছ কাটায় সংশ্লিষ্ট দপ্তরের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্তের দাবি তুলেছেন পরিবেশ বীদরা।

জানা গেছে, তানোর পৌর এলাকার বিল কুমারী বিলের বাধটি মোহনপুর সীমানার মধ্যে পড়ে। পৌর এলাকার বুরুজ ব্রীজ ঘাটের উত্তরে বাধের প্রায় দেড় কিলোমিটার এবং ব্রীজ ঘাট থেকে কালিগঞ্জ যাওয়ার বাধের প্রায় আড়াই কিলোমিটার বাঁধে রোপনকৃত কয়েক হাজার গাছ কেটে সাবাড় করেছেন বন বিভাগ। এসব এলাকা প্রচন্ড খরা প্রবন হওয়ার কারনে পরিবেশ বীদরা বেশি বেশি গাছ রোপন করতে বলছেন। কিন্তু বন বিভাগ সেই নির্দেশনা অমান্য করে ছোট বড় কয়েক হাজার গাছ কেটে মরু প্রান্তরে পরিনত করে ফেলেছেন।

গত এপ্রিল মাসের ১৭ তারিখ থেকে টানা তীব্র তাপপ্রবাহ চলমান ছিল। ৪০ থেকে ৪২ ও ৪৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বিরাজমান ছিল। তীব্র তাপদহের কারনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পর্যন্ত বন্ধ করে দিতে বাধ্য হয়। তাপপ্রবাহের মধ্যেই বাঁধের গাছ কেটেছে বন বিভাগ।পরিবেশ বিদদের দাবি উন্নয়নের কথা বলে পাইকারি ভাবে গাছ নিধন করা হয়েছে। গাছ নিধনের কারনেই পরিবেশের মারাত্মক ক্ষতি সাধন হয়েছে। আর বাধের গাছ কাটার কোন প্রয়োজন ছিল না।  অতিরিক্ত তাপপ্রবাহের অন্যতম কারন গাছ নিধন বলে মনে করেন তারা।

বাধ সংলগ্ন এলাকার বাসিন্দা জুয়েল, মাসুদ সৈকত, সোহেলসহ অনেকে ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, শ্রমিকরা কাজ করে বাধের গাছের ছায়াতলে বসে আরাম করত। ছোট বড় মাঝারি কয়েক হাজার গাছ কর্তন করেছে। এখন বাধ না মরু ভূমিতে পরিনত হয়েছে। গাছ কাটার পর বাধের সৌন্দর্য নষ্ট হয়ে পড়েছে। অযথা গাছগুলো কেটে পরিবেশের ক্ষতি করা হয়েছে। তাপমাত্রা থেকে বাচতে এবং পরিবেশ রক্ষার জন্য সরকার ও পরিবেশ সংগঠন গুলো বেশি বেশি গাছ রোপন করতে বলছেন। কিন্তু বন বিভাগ তার উল্টো পথে চলছে।

মোহনপুর বন কর্মকর্তা নুরুজ্জামান বলেন, বন বিভাগের সামাজিক কর্মসূচির আওতায় গাছগুলো রোপন করা হয়েছিল। রোপনের পর দশ বছর হলে গাছ কাটতেই হবে। টেন্ডারের মাধ্যমে গাছ কাটা হয়েছে। কত কিলোমিটার বাধের কত হাজার গাছ কাটা হয়েছে এবং টেন্ডারে সর্বোচ্চ দরদাতা কে ছিল জানতে চাইলে তিনি জানান, এসব বিভাগীয় অফিসে গিয়ে তথ্য নিতে হবে, আমার এমুহূর্তে সরন নাই বলে এড়িয়ে যান তিনি । 

বিভাগীয় অফিসের বন সংরক্ষক মেহেদীজ্জামানের সাথে যোগাযোগ  করে গাছ কাটার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান, অফিসে চা খেতে আসেন সব তথ্য দেয়া হবে।মোহনপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আয়শা সিদ্দিকা বলেন, বন বিভাগের সামাজিক কর্মসূচি থেকে গাছ রোপন করা হয় এবং ওই গাছের দশ বছর বয়স হলে কাটার নিয়ম আছে বলে আমাকে অবহিত করেছে। আরো কিছু তথ্য নিতে হলে বিভাগীয় বন অফিসে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেন ইউএনও।

আরও খবর



ডিবিএইচের ময়মনসিংহ শাখার উদ্বোধন

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ৪২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দেশের গৃহঋণ প্রদানকারী স্পেশালিষ্ট আর্থিক প্রতিষ্ঠান ডিবিএইচ ফাইন্যান্স পিএলসি সম্প্রতি ময়মনসিংহ শহরে তাদের নতুন শাখার উদ্বোধন করেছে। ডিবিএইচের ১৫ তম শাখাটি ময়মনসিংহ শহরের কেন্দ্রস্থলে সারদা ঘোষ রোডের পারভেজ টাওয়ারে অবস্থিত।

ডিবিএইচ—এর চেয়ারম্যান জনাব নাসির এ. চৌধুরী ময়মনসিংহ অঞ্চলের প্রধান ডেভেলপারদের উপস্থিতিতে শাখাটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। তিনি বলেন, ময়মনসিংহ অঞ্চলে বসবাসকারী লোকেদের গৃহঋণ এবং স্থায়ী আমানত পরিষেবা প্রদানের উদ্দেশ্যে এই নতুন শাখাটি খোলা হয়েছে। তিনি আশা করেন যে, নতুন শাখাটি এই অঞ্চলের আবাসন খাতের উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করবে, বিশেষ করে সাশ্রয়ী আবাসনের ক্ষেত্রে, যা ডিবিএইচ—এর মূল ফোকাস।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ডিবিএইচের স্বতন্ত্র পরিচালক ও অডিট কমিটির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব:) সাঈদ আহমেদ, বীর প্রতীক, ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও নাসিমুল বাতেন, চিফ অপারেটিং অফিসার তানভীর কামাল এবং ডিবিএইচের অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ডিবিএইচ ফাইন্যান্স পিএলসি, যার পূর্বের নাম ছিল ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন লিমিটেড, তার শক্তিশালী আর্থিক সক্ষমতার জন্য টানা ১৮ বছর সর্বোচ্চ ক্রেডিট রেটিং ’ট্রিপল এ’ অর্জন করেছে।

কোম্পানিটি প্রচলিত গৃহঋণ এবং শরীয়াহ সম্মত ইসলামিক হাউজিং ফাইন্যান্স উভয় স্কীমেই অর্থায়ন করে থাকে। প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয় যে, প্রতিষ্ঠানটি দেশের আরও কিছু এলাকায় তার ব্যবসায়িক কার্যক্রম সম্প্রসারিত করবে, যার মাধ্যমে সাশ্রয়ী ও সবুজ আবাসনের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানটির


আরও খবর



প্রকাশ্যে ভোট দেওয়ায় এমপি হাফিজ মল্লিককে তলব

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ৭৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বরিশাল-৬ আসনের সংসদ সদস্য আবদুল হাফিজ মল্লিককে তলব করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি),উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে প্রকাশ্যে ভোট দেওয়ার অভিযোগে।

সোমবার (১৩ মে) এ সংক্রান্ত চিঠি পাঠিয়েছেন ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখার উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান। এতে আগামী বুধবার (১৫ মে) দুপুর ১২টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে উপস্থিত থাকতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

চিঠিতে উল্লেখ করা হয়,গত ৮ মে অনুষ্ঠেয় বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটগ্রহণের দিন আপনি ৪৭ নং মঙ্গলসী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভোটকেন্দ্রে প্রকাশ্যে ভোট প্রদান করেছেন। যার ভিডিও বিভিন্ন গণমাধ্যমে (প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ায়) ছবিসহ প্রতিবেদন আকারে প্রকাশিত হয়েছে।

প্রকাশ্যে ভোট প্রদান করে ভোটের গোপনীয়তা রক্ষা না করা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বিধিমালা, ২০১৩ এর বিধি ৭৮ এর বিধান অনুসারে শাস্তিযোগ্য নির্বাচনি অপরাধ।

উক্ত অপরাধ সংঘটনের কারণে আপনার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের ও পদ্ধতিগতভাবে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য স্পিকারের নিকট কেন পত্র প্রেরণ করা হবে না, সে বিষয়ে আগামী ১৫ মে তারিখ বুধবার দুপুর ১২টায় নির্বাচন কমিশনে আপনাকে ব্যক্তিগতভাবে হাজির হয়ে ব্যাখা প্রদানের জন্য কমিশন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন।


আরও খবর



টিপু-প্রীতি হত্যা: ৩৩ জনের বিচার শুরু

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১৪৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আশরাফ তালুকদারসহ ৩৩ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত,রাজধানীর শাহজাহানপুরে মতিঝিল থানা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম টিপু ও কলেজছাত্রী সামিয়া আফরিন প্রীতি হত্যা মামলায়। একই সঙ্গে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ২১ মে দিন ধার্য করেন। এর মাধ্যমে এ মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হলো।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৩ এর বিচারক আলী হোসাইন আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।

তবে অভিযোগ গঠনের সময় আসামিরা নিজেদের নির্দোষ দাবি করে ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করেন।

প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ২৪ মার্চ রাত সোয়া ১০টার দিকে শাহজাহানপুরে ইসলামী ব্যাংকের পাশে বাটার শো-রুমের সামনে আওয়ামী লীগ নেতা জাহিদুল ইসলাম টিপুকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ সময় গাড়ির পাশে রিকশায় থাকা সামিয়া আফরান প্রীতি (১৯) নামে এক কলেজছাত্রীও নিহত হন। এছাড়া টিপুর গাড়িচালক মুন্না গুলিবিদ্ধ হন।

ওইদিন রাতেই শাহজাহানপুর থানায় নিহত টিপুর স্ত্রী ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) সংরক্ষিত কাউন্সিলর ফারহানা ইসলাম ডলি বাদী হয়ে হত্যা মামলা করেন।


আরও খবর