Logo
আজঃ মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

গুলশানে বারের সামনে মারামারি, ৩ নারী গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ৯১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি),রাজধানীর গুলশানে ক্যাফে সেলিব্রেটি বারের সামনে মারামারির ঘটনায় ৩ তরুণীসহ ৪ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।

বুধবার (১৭ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিবি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন আর রশীদ এ তথ্য জানান।

গ্রেপ্তার তরুণীরা হলেন- শারমিন আক্তার মিম, নুসরাত আফরিন বৈশাখী ও ফাহিমা ইসলাম।

ডিবিপ্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ জানান, ক্যাফে সেলিব্রেটি বারের সামনের ঘটনায় গুলশান থানায় ভুক্তভোগী তরুণী রিতা আক্তার সুম্মি (২৫) মামলা দায়ের করেছেন। পরবর্তীতে ঘটনাস্থলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ বিশ্লেষণ করে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে অভিযুক্ত ৩ নারীসহ ৪ জনকে গ্রেপ্তার করে ডিবি।

প্রসঙ্গত, গত ১৪ এপ্রিল পহেলা বৈশাখের রাতে গুলশানের ক্যাফে সেলিব্রেটি বার থেকে মদ খেয়ে বের হওয়ার সময় মারামারিতে জড়ায় একদল তরুণী। এ ঘটনার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে।


আরও খবর



পুঠিয়ায় ১০৫ বোতল ফেনসিডিল সহ গ্রেফতার ৫

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ১৭৫জন দেখেছেন

Image
পুঠিয়া (রাজশাহী) প্রতিনিধিঃরাজশাহী পুলিশ সুপার  সাইফুর রহমান, পিপিএম (বার) নির্দেশনায় ওসি( ডিবি)  মুহাম্মদ রুহুল আমিন এর তত্ত্বাবধানে এসআই  মাহাবুব আলম এর  নেতৃত্বে সঙ্গীয় ফোর্সের সহায়তায়  ৬ এপ্রিল ৫. ঘটিকার পুঠিয়া উপজেলার নামাজগ্রাম গ্রামে  আসামীর বসতবাড়ীর মেইন গেটের সামনে হইতে মাদক ব্যবসায়ী ১। আবুল কালাম আজাদ,  এর ছেলে সুজন বাবু (৩৫), ২। মৃত মফিজ উদ্দিনের ছেলে  আমিনুল ইসলাম (২৫),  তাসলিমা খাতুন (৩০), স্বামী-মোঃ সুজন বাবু, সর্বসাং-নামাজগ্রাম, থানা-পুঠিয়া ৪।  সাইদুর রহমান,  ছেলে  আগলাগ্রামর হাবিবুর রহমান (২৭),   ওয়াকিল ইসলাম নাহিদ (২৪), পিতা-মোঃ তুখরেজুল, সাং-জামিরা, উভয় থানা-বেলপুকুর, রাজশাহী  ১০৫  বোতল ফেন্সিডিল সহ গ্রেফতার করেন। ধৃত আসামীদের বিরুদ্ধে রাজশাহী জেলার পুঠিয়া থানার  মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন একটি মামলা  হয়েছে। মামলাটি তদন্তাধীন।

আরও খবর



গার্মেন্টস মালিকের নামে চাঁদাবাজি মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৩জন দেখেছেন

Image
সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:সৈয়দপুরে ফাইয়াজুল হক সাজু নামে এক গার্মেন্টস মালিকের নামে মিথ্যা চাদাবাজি মামলা দিয়ে হয়রানি করার অভিযোগ ওঠেছে এক  মৎসজীবীলীগ নেতার বিরুদ্ধে। ৩ এপ্রিল সোমবার দুপুরে শহরের মুন্সিপাড়ায় ওই ব্যবসায়ীর বাসভবনে সংবাদ সম্মেলন করে এ অভিযোগ করেন সৈয়দপুর রপ্তানিমুখী ক্ষুদ্র গার্মেন্টস মালিক গ্রুপ। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনটির সাধারণ সম্পাদক মো: শাহীন হোসেন।

লিখিত বক্তব্যে বলা হয়,  ফাইয়াজুল হক সাজু একজন তরুন উদ্যোক্তা ও স্বনামধন্য ব্যবাসায়ী। তিনি সৈয়দপুর রপ্তানিমুখী ক্ষুদ্র গার্মেন্টস মালিক গ্রুপের সাংগঠনিক সম্পাদক ও আর এস ইন্টারন্যাশনাল এর স্বত্বাধিকারী। সাজু দেশ বিদেশে সুনামের সাথে ব্যবসা করছেন। তার গার্মেন্টসে প্রায় চারশ লোকের কর্মসংস্থান হয়েছে। অথচ সাজুর প্রতিবেশী জেলা মৎসজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো: জুয়েল সরকার  গায়ের জোরে অবৈধভাবে দীর্ঘদিন ধরে  সাজুদের জমি দখল করে রেখেছে। এনিয়ে একাধিকবার শালিশি বৈঠক হলেও জুয়েল কুট কৌশলে ও অনৈতিক প্রভাবে দখলদারিত্ব বজায় রেখেছে। সম্প্রতি গোপনে নকশা অনুমোদন করিয়ে বহুতল ভবন নির্মাণ করছে। একারণে সাজুর পরিবার অবৈধ দখল উচ্ছেদের জন্য আদালতের শরণাপন্ন হন। 
তিনি বলেন,  আদালত নিষেধাজ্ঞা জারি করে কারণ দর্শানোর নোটিশ প্রদান করেন জুয়েলকে। এতে জুয়েল ক্ষিপ্ত হয়ে নিজেদের ঘরের আসবাবপত্র ভাঙ্চুর করে চাঁদাবাজি, লুট ও মারপিট করার মিথ্যে অভিযোগে সাজুর পরিবারের লোকজনের নামে মামলা দায়ের করে তাদের হয়রানি করছে। আদালতের নিষেধাজ্ঞা কে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে ভবন নির্মাণ কাজ অব্যাহত রেখেছে। এমনকি মিথ্যে তথ্য দিয়ে সংবাদ সম্মেলন করে সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে অপবাদ ছড়িয়ে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই এবং নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে প্রকৃত দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে দ্রুত আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। তানাহলে সাংগঠনিকভাবে বৃহত্তর কর্মসূচী ঘোষনা করা হবে হুশিয়ারি দেওয়া হয়। 
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সংগঠনটির সভাপতি আখতার খান,  সদস্য ও সাবেক পৌর কাউন্সিলর শেখ মোহন, এলাকাবাসী ইলিয়াস আলী, ভুক্তভোগী ফাইয়াজুল হক সাজু ও তার মা সৈয়দা জড়িনা বেগম।

এ ব্যাপারে জেলা মৎসজীবী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো: জুয়েল সরকার বলেন, আমার বাবার  কেনা জমিতে বাড়ি করছি। প্রতিবেশী  ফাইয়াজুল হক সাজু আমার বাড়ির এক শতক জমি নিজের বলে দাবি করেন। এ জন্য আমার পরিবারের কাছে ২০ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে আসছিলেন তিনি। চাঁদা না দেওয়ায় গত ৯ মার্চ সাজুর নেতৃত্বে দুর্বৃত্তরা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাট করে। তারা আমার বৃদ্ধ মা-বাবাকে হত্যার হুমকি দেয়। তাই আমি তাদের বিরুদ্ধে মামলা করেছি।

আরও খবর



নন্দীগ্রামে চুরির অপবাদে দুই কিশোরকে বেঁধে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতন, গ্রেফতার দুই

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ১১৭জন দেখেছেন

Image
মনির নন্দীগ্রাম (বগুড়া) প্রতিনিধি:বগুড়ার নন্দীগ্রামে দুইশো টাকা চুরির অপবাদে দুই কিশোরকে বাজারের মধ্যে প্রকাশ্যে রশি দিয়ে গাছে বেঁধে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতনের ঘটনায় তোলপাড় শুরু হয়েছে। কয়েক দফায় অমানবিক নির্যাতনের একাধিক ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।

এঘটনায় রবিবার (৩১ মার্চ) রাতে নির্যাতনের শিকার কিশোর সুমনের বাবা মিজানুর রহমান বাদী হয়ে ৮ জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা করেছেন। ইতিমধ্যে সেই মামলায় পুলিশ দুইজনকে গ্রেফতার করেছে। গ্রেফতাররা হলেন- নন্দীগ্রাম পৌর এলাকার নামুইট গ্রামের মাতব্বর নজরুল ইসলাম ও কাচু প্রামানিক।

বুধবার (২৭ মার্চ) নন্দীগ্রাম পৌর এলাকার নামুইট তিনমাথা বাজারে এ ঘটনা ঘটে। সড়কের মাঝখানে কড়ইগাছে বেঁধে নির্যাতনের শিকার দুই কিশোর উপজেলার তাঁরাটিয়া এলাকার মৃত আব্দুস সালামের ছেলে মুর্শিদুল ও ভাটরা গ্রামের মিজানুর রহমানের ছেলে সুমন।

স্থানীয় সুত্রে জানা গেছে, নামুইট তিনমাথা বাজারে ওয়াক্ত নতুন জামে মসজিদের দানবাক্স থেকে টাকা চুরির অভিযোগ তুলে দুই কিশোরকে রাস্তা থেকে ধরে আনে নামুইট গ্রামের মাতব্বর নজরুল ইসলাম ও কাচু প্রামানিক। পরে গ্রামের কয়েকজন মোড়ল একত্রিত হয়ে দুই কিশোরকে রশি দিয়ে গাছে বেঁধে সালিশ বসায়। অমানবিক নির্যাতন ও গাছে বেঁধে হেনস্তার সময় গ্রাম্য মোড়লদের হাতে-পায়ে ধরেও রক্ষা পায়নি দুই কিশোর। এতিম মুর্শিদুলকে নির্যাতনের সময় তার ভিক্ষুক মা মোড়লদের পায়ে পড়ে কান্না করলেও সন্তানকে রক্ষা করতে পারেননি। তারা আহত হলেও চিকিৎসা করানো হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে। সড়কের মোড়ে নির্যাতনের সময় শতশত জনতা ভিড় করেন। যানবাহন থামিয়ে চালক, যাত্রী, পথচারি ও স্থাানীয়রা দাঁড়িয়ে থেকে দর্শকের মতো নির্যাতন দেখেন। দুই কিশোরকে বাঁচাতে এগিয়ে আসেনি কেউ। তবে কয়েকজন ব্যক্তি মারধর না করার অনুরোধ করলেও গ্রাম্য মোড়লরা ছিল বে-পরোয়া।

নির্যাতনের শিকার সুমন জানায়, তারা বাবা-ছেলে অটোভ্যান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে। সকালে দুই বন্ধু অটোভ্যান নিয়ে নন্দীগ্রাম শহরের দিকে যাচ্ছিলো। নামুইট মোড়ে ভ্যান থামানোর সঙ্গে সঙ্গে পেছন থেকে চোর চোর করে চিৎকার করে নামুইট গ্রামের মাতব্বর নজরুল। কয়েকজন মোড়ল ও স্থানীয় লোকজন এসে যাচাই না করেই দুই কিশোরকে মারতে মারতে রাস্তার পাশে নিয়ে যায়। কিছু বুঝে ওঠার আগেই চোর আখ্যা দিয়ে একঘন্টা অমানবিক নির্যাতন করা হয়। প্রমাণ ছাড়া মারধরের বিষয়ে উপস্থিত কয়েকজন প্রশ্ন তোলায় দুই কিশোরকে মসজিদের ভেতর নিয়ে যায়। সেখানে প্রায় আধাঘন্টা নির্যাতনের পর দুই কিশোরকে নামুইট তিনমাথা মোড়ে এনে কড়ইগাছে রশি দিয়ে বেঁধে রাখে।

গ্রাম্য মাতব্বররা দাবি করেন, ফজর নামাজ শেষে মসজিদ থেকে মুসল্লিরা চলে যাওয়ার পর দুই কিশোর দানবাক্স থেকে টাকা চুরি করে। তাদেরকে আটক করে শাসন করে ছেড়ে দেওয়া হয়।

নন্দীগ্রাম থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আজমগীর হোসাইন বলেন, চুরির অপবাদে গাছে বেঁধে হেনস্থা ও নির্যাতনের ঘটনায় জড়িতদের ছাড় দেওয়া হবে না। ভিডিওসহ তথ্য পেয়েই অভিযানে নেমেছে পুলিশ। এঘটনায় ৮ জনের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়ের হয়েছে।

আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ৯০জন দেখেছেন

Image

ঈদুল ফিতরের প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে । বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টায় এই জামাত শুরু হয়ে শেষ হয়েছে ৭টা ১১ মিনিটে।

ঈদের প্রথম জামাতে ইমাম ছিলেন বায়তুল মোকাররমের সিনিয়র পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে ছিলেন এই মসজিদের মুয়াজ্জিন ক্বারী মো. ইসহাক।

এদিন ফজরের নামাজের পর থেকে ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে জায়নামাজ হাতে জাতীয় মসজিদে আসতে শুরু করেন মুসল্লিরা। ঈদের নামাজ আদায় শেষে দেশ ও জাতির মঙ্গল কামনায় মহান আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করেন মুসল্লিরা। নামাজ শেষে ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা কোলাকুলির পাশাপাশি ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন।


আরও খবর



প্রচন্ড তাপমাত্রায় স্কুল কলেজ বন্ধ চলছে কোচিং সেন্টার

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৩জন দেখেছেন

Image

সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:প্রচন্ড গরমের তাপমাত্রায় স্কুল কলেজ বন্ধ থাকলেও এক প্রকার দাপটের সাথেই চলছে কোচিং সেন্টার। শিক্ষার্থীদের সুরক্ষায় সরকার স্কুল কলেজ বন্ধ ঘোষণা করলেও কোচিং সেন্টার খোলা থাকায় ব্যবস্হা নেয়ার দাবী জানান অনেকেই।নিত্যদিনের ন্যায় গতকালও শহরের ৮ নং ওয়ার্ড সহ বিভিন্ন পাড়া মহল্লায় কোচিং সেন্টার খোলা রাখার চিত্র চোখে পড়ে।

দেখা গেছে কোচিং সেন্টারে শিক্ষার্থীরা গদাগদি করে বসে আছে। অনেকের শরীর থেকে ঝরছে ঘাম। অনেক অভিভাবক বলছেন,এই প্রচন্ড গরমে কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখলে ভালো হতো। কোচিং সেন্টার খোলা থাকায় শিক্ষার্থীরা ঘরে বসে না থেকে কোচিং সেন্টারে ছুটছে।

৮ নং ওয়ার্ডে কোচিং সেন্টারে পড়তে আসা অনেক শিক্ষার্থী বলছেন,গরমে বাসা থেকে বের হতে ইচ্ছা করে না। এরপরেও মেধার বিকাশ করতেই যেতে হচ্ছে সেখানে। এমনিতেই প্রচন্ড গরম এরপর কোচিং সেন্টারে গদাগদি করে বসলে সারা শরীর থেকে ঘাম ঝরে। কোচিং সেন্টারের সারেরা যদি এই প্রচন্ড গরমে কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখতেন, তাহলে খুব ভালো হতো।আবার কেউ কেউ বলছেন, স্কুল কলেজ বন্ধ থাকায় বাড়িতে পড়ে অনেক কিছুই বুঝতে পারছি না। কোচিংয়ের কারনে পড়াশোনা অনেকটা এগিয়ে গেছে। স্কুল কলেজ খোলার সাথে সাথে পরিক্ষা। কোচিং সেন্টারে পড়াশোনা না করলে পরিক্ষায় লিখতে পারবো না।

গরমে স্কুল কলেজ বন্ধ থাকলেও কোচিং সেন্টার কেন খোলা রেখেছেন জানতে চাইলে সৈয়দপুর শহরের ডাক বাংলা সংলগ্ন কোচিং সেন্টারের শিক্ষক জাবেদ আকতারি জানান, সৈয়দপুরের অনেকেই তো কোচিং সেন্টার খোলা রেখেছেন। গরমে কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখতে হবে তা জানা ছিল না। তাছাড়া মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সাইফুল ইসলামের সাথে আমার ভালো সম্পর্ক।  সকলের কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার নির্দেশ দিলে আমি ও বন্ধ রাখবো। তবে স্কুল কলেজ বন্ধ রাখার সাথে সাথে যদি কোচিং সেন্টার ও বন্ধ থাকে তাহলে শিক্ষার্থীরা ক্ষতির সম্মুখীন হবেই।

সৈয়দপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সাইফুল ইসলাম  জানান,যারা সরকারের নির্দেশ অমান্য করে এবং শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করে কোচিং সেন্টার খোলা রেখেছেন তারা নীতিবহির্ভূত কাজ করছেন। সরকারের নির্দেশ কে সম্মান জানিয়ে, শিক্ষার্থীদের স্বার্থে প্রচন্ড গরমের দিন গুলোতে সব কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার দাবী জানান তিনি। এরপরেও যদি কেউ কোচিং সেন্টার খোলা রাখেন তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্হা নেয়া হবে বলে জানান তিনি। 

আরও খবর