Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4
শিরোনাম

মিঠুন চক্রবর্তী হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ১৩২জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিনিধি:অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন। বুকে ব্যথা অনুভব করায় হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। তিন দিন হাসপাতালেই কাটিয়েছেন।

সোমবার (১২ ফেব্রুয়ারি) হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলেন এ অভিনেতা।

মিঠুন জানান, তিনি ভালো আছেন। শুধু সুগারটা একটু বেড়ে গিয়েছিল। খাবারের জন্যই সুগার বেড়েছিল। বাংলার ছেলে বাংলায় এলেই গোগ্রাসে খেতে ভালোবাসেন। দিল্লি, বেঙ্গালুরুতে যা পান না, তা হাতের সামনে পেলেই খেয়ে নেন। আর এ অতিরিক্ত খাওয়াতেই সমস্যা হয়েছিল। এর জন্য ডাক্তারদের বকুনিও খেতে হয়েছে।

হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে মিঠুন সাংবাদিকদের বলেন, আমি আপনাদের মাধ্যমে সবাইকে বলতে চাই, যাদের ডায়াবেটিস আছে তারা ভাববেন না যে শুধু মিষ্টি না খেলে আপনার কিছু হবে না। সব সমস্যা খাওয়াতে। খাওয়া কন্ট্রোল করুন। আর ইনসুলিনকে ভয় পাবেন না। ইনসুলিন সবচেয়ে নিরাপদ ওষুধ, যাতে আপনার শরীর ভালো থাকবে। এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।

তিনি বলেন, আমার সমস্যা আমি বেশি খেয়ে ফেলেছি। আমি রাক্ষস!

প্রসঙ্গত, শনিবার সকালে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল মিঠুনকে। সন্ধ্যার দিকে হাসপাতাল থেকে দেওয়া মেডিকেল বুলেটিনে জানানো হয়েছিল সেরিব্রাল স্ট্রোক হয়েছিল তারকার।

এদিকে হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে ডায়াবেটিসের সমস্যার কথাই বললেন এ অভিনেতা।


আরও খবর



ঈদ উদযাপনে পুলিশের ১৮ পরামর্শ

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ১৩৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:নিরাপদ ও নির্বিঘ্নে আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপনের লক্ষ্যে ১৮টি পরামর্শ দেওয়া হয়েছে পুলিশের পক্ষ থেকে।

পরামর্শগুলো হলো-

যাত্রীদের প্রতি অনুরোধ

পর্যাপ্ত সময় নিয়ে ঈদের ভ্রমণ পরিকল্পনা করুন। ভ্রমণকালে নিজের ও পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তার বিষয় বিবেচনায় রাখুন।

চালককে দ্রুত গতিতে গাড়ি চালাতে তাগিদ দিবেন না। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অতিরিক্ত যাত্রী হয়ে বাসের ছাদে কিংবা ট্রাক, পিকআপ ও অন্যান্য পণ্যবাহী যানবাহনে ভ্রমণ করবেন না।

রাস্তা পারাপারের ক্ষেত্রে জেব্রা ক্রসিং অথবা ফুট ওভারব্রিজ ব্যবহার করুন। যেখানে জেব্রা ক্রসিং বা ফুট ওভারব্রিজ নেই সেখানে যানবাহনের গতিবিধি দেখে নিরাপদে রাস্তা পার হউন। প্রয়োজনে পুলিশের সহায়তা নিন। ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে বেপরোয়া গতিতে কিংবা লড়ু ৎরফরহম করবেন না। এতে জীবন বিপন্ন হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।

অপরিচিত কোন ব্যক্তির নিকট থেকে খাবার খাবেন না।

বাস মালিকদের প্রতি অনুরোধ

অদক্ষ, অপেশাদার, ক্লান্ত বা অসুস্থ চালককে যাত্রীবাহী বাস ও গাড়ি চালাতে না দেওয়া। চালক যাতে নিয়ম মেনে গাড়ি চালায় এবং ঝুঁকিপূর্ণ ওভারটেকিং না করে সেজন্য চালককে নির্দেশ দেওয়া। বাসে অতিরিক্ত যাত্রী উঠানো যাবে না। ফিটনেসবিহীন গাড়ি রাস্তায় বের করা যাবে না।

বাস চালকদের প্রতি অনুরোধ

ওভার স্পিডে গাড়ি চালাবেন না, ঝুঁকিপূর্ণ ওভার টেকিং করবেন না। ক্লান্তি বা অবসাদ বা অসুস্থ অবস্থায় গাড়ি চালাবেন না। ড্রাইভিং লাইসেন্সসহ গাড়ির প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সবসময় সাথে রাখুন।

আঞ্চলিক সড়ক/মহাসড়কে চলাচলের ক্ষেত্রে প্রয়োজনে পুলিশের নির্দেশনা মেনে চলুন।

লঞ্চ/ স্টিমার/ স্পিডবোটের যাত্রীদের প্রতি অনুরোধ

জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অতিরিক্ত যাত্রী হয়ে নৌযানে উঠবেন না। নৌযানের ছাদে যাত্রী হয়ে ভ্রমণ করবেন না। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌযানে ভ্রমণ থেকে বিরত থাকুন।

যাত্রাপথে ঝড় দেখা দিলে এদিক ওদিক ছোটাছুটি না করে নিজের জায়গায় অবস্থান করুন। স্পিডবোটে ভ্রমণের ক্ষেত্রে লাইফ জ্যাকেট পরিধান করুন।

লঞ্চ/স্টিমার/স্পিডবোট মালিকদের প্রতি অনুরোধ

নির্ধারিত সংখ্যক ও নির্ধারিত গ্রেডের মাস্টার ও ড্রাইভার দ্বারা নৌযান পরিচালনা করুন। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় নৌযানের চলাচল বন্ধ রাখুন। নৌযানের মাস্টার ব্রিজে যাত্রী সাধারণের অবাধ চলাচল বন্ধ করার জন্য দু’পাশ অস্থায়ীভাবে বন্ধ করার ব্যবস্থা করুন। লঞ্চে পর্যাপ্ত বয়া রাখুন।

লঞ্চ/ স্টিমার/ স্পিডবোট চালকদের প্রতি অনুরোধ

আবহাওয়ার পূর্বাভাস জেনে নৌযান নিয়ে বন্দর ত্যাগ করুন। ডেকের উপর যাত্রীদের বসার স্থানে মালামাল পরিবহন থেকে বিরত থাকুন। পর্যাপ্ত সংখ্যক বয়া/ লাইফ জ্যাকেট নৌযানে রাখুন।

যাত্রাপথে ঝড়ের আশঙ্কা দেখা দিলে নৌযানকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিন বা তীরে ভিড়িয়ে রাখুন। নৌযানে মোবাইল ফোন ও রেডিও রাখুন এবং নিয়মিত আবহাওয়ার বুলেটিন শুনুন।প্রয়োজনে আবহাওয়া সংক্রান্ত অ্যাপ ব্যবহার করুন।

বৈধ কাগজপত্র বিহীন নৌযান পরিচালনা থেকে বিরত থাকুন।

সকল ফায়ার পাম্প ও অগ্নি নিরোধক যন্ত্রপাতির সঠিকতা নিশ্চিত করুন। দুর্ঘটনা কবলিত নৌযান সনাক্তকরণের লক্ষ্যে নৌযানসমূহে ১০০-১৫০ ফুট লম্বা দড়ি সম্বলিত বয়া এবং লাইফ জ্যাকেটের ব্যবস্থা রাখুন।

ট্রেন যাত্রীদের প্রতি অনুরোধ

ট্রেনের ছাদে, বাফারে, পাদানিতে ও ইঞ্জিনে ঝুঁকিপূর্ণ ভ্রমণ থেকে বিরত থাকুন। ট্রেনে ভ্রমণের সময় পাথর নিক্ষেপ সম্পর্কে সতর্ক থাকুন। ট্রেনে ভ্রমণকালে মালামাল নিজ দায়িত্বে রাখুন। বিনা টিকেটে ট্রেনে ভ্রমণ থেকে বিরত থাকুন।

গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না। যে কোন তথ্যের সত্যতা যাচাই করতে পুলিশকে অবহিত করুন। জরুরি প্রয়োজনে জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল করুন।

প্রয়োজনে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্সের কন্ট্রোল রুমে ০১৩২০০০১২৯৯, হাইওয়ে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স ০১৩২০১৮২৫৯৮, রেলওয়ে পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স ০১৩২০১৭৭৫৯৮, নৌ পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স ০১৩২০১৬৯৫৯৮, র‍্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব) ০১৭৭৭৭২০১৯৯ নম্বরে এবং জেলা পুলিশ সুপার ও থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এর সাথে যোগাযোগ করুন।


আরও খবর



ঈদে নানা বাড়ীতে এসে নদীতে নেমে আর ফেরা হলো ইব্রাহীমের

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৬৩জন দেখেছেন

Image

লিয়াকত হোসাইন লায়ন,ইসলামপুর(জামালপুর)প্রতিনিধি:জামালপুরের ইসলামপুরে ঈদে নানা বাড়ীতে এসে ব্রহ্মপুত্র নদে গোছল করতে নেমে আর ফেরা হলো ইব্রাহীমের(১৬)। পানিতে ডুবে মারা যায় কিশোর ইব্রাহীম । বুধবার বিকালে পৌর এলাকার উত্তর দরিয়াবাদ গ্রামের ফকির পাড়া ঘাটে এই ঘটনা ঘটে।

জানাগেছে, নারায়নগঞ্জ জেলার সিদ্ধিরগঞ্জ উপজেলার এনায়েত নগর গ্রামের সেলিম মিয়ার পুত্র ইব্রাহীম ঈদে নানা বাড়িতে বেড়াতে আসে। সহপাঠির সাথে ব্রহ্মপুত্র নদের ঘাটে গোছল করতে যায়। গোছল করার এক পর্যায়ে সকলে উঠে এলেও পিছন থেকে এক সহপাঠিকে নিয়ে আবারো আরেকটি ডুৃব দিতে যায় ইব্রাহীম। এসময় গভীর পানিতে তলিয়ে গেলে সহপাঠি বাড়িতে খবর দেয়। পরে খোঁজাখুজির প্রায় দুঘন্টা পর লাশ ভেসে উঠে।

উদ্ধার করে দ্রুত উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে বাবার অভিযোগের প্রেক্ষিতে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। কাউন্সিলর জুলহাস মন্ডল ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

এ ব্যাপারে অফিসার ইনচার্জ সুমন তালুকদার বলেন- নিহতের বাবার মৌখিক অভিযোগের প্রেক্ষিতে লাশ থানায় আনা হয়েছিল। বাবা এসে কোন অভিযোগ না করায় রাতে তার নিকট লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর



কুড়িগ্রামের রৌমারী অবৈধ বালু উত্তোলনে হুমকির মুখে গ্রামবাসী নিরবে প্রশাসন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ১২৫জন দেখেছেন

Image

মাজহারুল ইসলাম রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:রৌমারী উপজেলার ব্রহ্মপুত্র নদ, সোনাভরি, হলহলি, জিঞ্জিরাম নদী থেকে অবৈধভাবে ড্রেজার ভেকু (এক্সিভিকেটর) দিয়ে বালু উত্তোলনের মহোৎসব চলছে। বর্ষা মৌসুম ছাড়া সারা বছর প্রকাশ্যে বালু উত্তোলন বিষয়ে মাসিক সভায় ও প্রশাসনকে অভিযোগ করা হলেও রহস্যজনক কারনে প্রশাসন নিচ্ছে না কোন ব্যবস্থা।

অবৈধ বালু উত্তোলনের কারনে হুমকিতে পড়তে হয় নদীর তীরবর্তী এলাকার মানুষের। এসব বালু ট্রাক্টর (কাকড়া) দিয়ে পরিবহন করায় নষ্ট হচ্ছে ফসলি জমি ও গ্রামীন রাস্তাঘাট। নদী থেকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের সঙ্গে জড়িত রয়েছে শক্তিশালি একটি চক্র। এ কারনে স্থানীয়রা প্রকাশ্যে বালু উত্তোলনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করার সাহস পাচ্ছে না।

নদী তীরবর্তী এলাকার মানুষ সিরাজুলসহ অনেকেই বলেন, এ অবৈধ বালু উত্তোলনে বর্ষা মৌসুমে নদী ভাঙ্গনের হুমকির মুখে পড়ে। স্থানীয় প্রভাবশালীরা এই অবৈধ বালূ উত্তোলনের সঙ্গে জড়িত। ব্রহ্মপুত্র নদ, সোনাভরি, হলহলি, জিঞ্জিরাম নদী থেকে প্রতিদিন ভেকু ও ড্রেজারে উত্তোলিত বালূ ১শত থেকে দেড়শত ট্রাক্টর (কাকড়া) গাড়ির মাধ্যমে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে, ইটভাটায় মাটি ও বালু বিক্রয় করা হচ্ছে। অবৈধ ও অপরিকল্পিত বালু উত্তোলনে ব্রম্মপুত্র নদসহ অন্যান্য নদী গুলো ভাঙ্গনের হুমকির মুখে পড়তে হচ্ছে। ফলে বর্ষা ও বন্যায় উক্ত এলাকায় নদীভাঙ্গন দেখা দেয়। এতে ক্ষতির সম্মুখিন হতে হয় নদী তীরবর্তি এলাকার মানুষকে।

নদী থেকে অবৈধভাবে বালূ উত্তোলনের বিষয়ে ট্রাক্টর (কাকড়া) ও ভেকুর মালিক আলহাজ্ব জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, সাজেদুল, রফিকুল শাহিন, ফকির চাঁনসহ অনেকেই বলেন, রৌমারীতে প্রায় ১৭ টি ভেকু ও ১৮০/ ২০০ টি ট্রাক্টর (কাকড়া) গাড়ি চলছে। কাকড়া গাড়ি ক্রয় করা হয়েছে ব্যবসার জন্য। মাটি, বালু পরিবহন না করলে আমরা চলবো কি ভাবে। ভেকু মালিকগণ বলেন, এলকার উন্নয়নের স্বার্থে আমাদের এ ব্যবসা।

বন্দবেড় ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল কাদের জানান, বিভিন্ন উন্নয়নের ক্ষেত্রে বালুর প্রয়োজন। কিন্তু এমন নয় অবৈধভাবে বালূ উত্তোলন করে ক্ষতি করা হয়। এ বালু উত্তোলনের কারনে বর্ষার সময় নদী ভাঙ্গনের হুমকির মুখে পড়ে নদী তীরবর্তী এলাকার মানুষ।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার নাহিদ হাসান খান জানান, নদী থেকে অবৈধ ভাবে বালূ উত্তোলনের বিষয়ে জানতে পেরেছি। এক সপ্তাহের মধ্যে বন্ধের ব্যবস্থা নেয়া হবে।জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরিফের সাথে মোবাইল ফোনে কথা হলে তিনি জানান, অবৈধভাবে বালূ উত্তোলন বিষয়ে জানতে পেরেছি। তবে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে বিষয়টি দেখার জন্য বলা হয়েছে।


আরও খবর



৬৫ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী

মনিরুজ্জামান মনির মাস্টারের উদ্যোগে ঈদ উপহার বিতরণ

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ১১৩জন দেখেছেন

Image

 সোহরাওয়ার্দীঃ

পবিত্র ঈদ উল ফিতর উপলক্ষে রাজধানী ডেমরা থানা ৬৫ নাম্বার ওয়ার্ড এলাকায় শনিবার সকালে আলহাজ্ব মনিরুজ্জামান মনির মাস্টারের উদ্যোগে ৩ শতাধিক গরীব অসহায় ও দুঃস্থের মাঝে বস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে ।

বিশিষ্ট আওয়ামী লীগ নেতা সামসুল হক খান স্কুল এন্ড কলেজ ইউনিট কমিটির সভাপতি ও ৬৫ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী আলহাজ্ব মনিরুজ্জামান মনির মাস্টার আগত নারী,পুরুষ ও শিশুদের হাতে নতুন শাড়ি, পাঞ্জাবি, পায়জামা ও কামিজ তুলে দেন।


এ সময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডেমরা থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম খান মাসুদ।



বিশিষ্ট আওয়ামী লীগ নেতা, সমাজসেবক সামসুল হক খান স্কুল এন্ড কলেজ ইউনিট কমিটির সভাপতি ৬৫ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী আলহাজ্ব মনিরুজ্জামান মনির মাস্টার বলেন, আমি সব সময়ই গরীব, অসহায় ও দুঃস্থদের পাশে থাকতে চাই। আলহাজ্ব মনিরুজ্জামান মনির মাস্টার এলাকায় সাধারণ মানুষের জন্য সব সময় এই ধরনের সহযোগিতার হাত প্রসারিত করে রাখেন। তার এই সহযোগিতা অব্যাহত থাকবে বলেও তিনি জানান।


আরও খবর



ডেমরায় মহান মে দিবস উপলক্ষে ইমারত নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়ন বাংলাদেশ এর শোভাযাত্রা

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৬৬জন দেখেছেন

Image

মুশফিকুর রহমানঃ

মহান মে দিবস উপলক্ষে রাজধানীর ডেমরায় ইমারত নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়ন বাংলাদেশ (ইনসাব) এর উদ্যোগে কর্মসূচি পালিত হয়েছে। বুধবার ১লা মে সকালে ডেমরা থানার কোনাপাড়া ফার্মের মোড় এলাকা থেকে দিবসটি পালন উপলক্ষে সংগঠনের পক্ষ থেকে শ্রমিকদের নিয়ে শোভাযাত্রা আয়োজন করা হয়। শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন ইমারত নির্মান শ্রমিক ইউনিয়ন বাংলাদেশ (ইনসাব) ডেমরা থানা কমিটির কার্য্যকরি সভাপতি মোহাম্মদ শরীফ হোসেন। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডেমরা থানা জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি মোঃ কামাল হোসেন তারেক।এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ইমারত নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়ন (ইনসাব) এর ৬৪নং ওয়ার্ড কমিটির সভাপতি রাসেল,নবী হোসেন স্বপন সহ ডেমরা থানার অন্তর্ভুক্ত বিভিন্ন ওয়ার্ড ও ইউনিট কমিটির নেতৃবৃন্দ। মহান মে দিবসের এই শোভাযাত্রা ও মিছিলটি   ফার্মের মোড় থেকে কোনাপাড়া প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। এরপর কোনাপাড়া বাস স্ট্যান্ডে এক সংক্ষিপ্ত শ্রমিক সমাবেশে মহান মে দিবস উপলক্ষে শ্রমিকদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখেন নেতৃবৃন্দ। 


এদিকে মহান মে দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। বাণীতে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব শ্রমজীবী মানুষকে শুভেচ্ছা জানিয়ে মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আজীবন মেহনতি মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য সংগ্রাম করেছেন।তিনি ছিলেন শ্রমজীবী মানুষের অকৃত্রিম বন্ধু। স্বাধীনতার পর মে দিবস রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পায় এবং জাতির পিতা মে দিবসে সরকারি ছুটি ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করতে মজুরি কমিশন গঠন করেন এবং তিনি শ্রমিকদের জন্যও নতুন বেতন কাঠামো ঘোষণা করেন।


তীব্র দাবদাহ উপেক্ষা করেও ইমারত নির্মাণ শ্রমিক ইউনিয়নের (ইনসাব)এর কর্মসূচিতে বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে শ্রমিকদের  অংশগ্রহণ করায় কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করা হয়। 



আরও খবর