Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4
শিরোনাম

আলু চাষীদের জন্য কাজ করলেন নিথর মাহবুব / জুটি হলেন নিথর ও রুশা

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ১৪৪জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিবেদক:অতিরিক্ত দাম বৃদ্ধির কারণে গত বছর সবজির মধ্যে সবচেয়ে আলোচিত ছিল আলু। তাই এবার বসত বাড়িতে কৃষি বিপণন অধিদপ্তর কর্তৃক নির্মাণকৃত অহিমায়িত মডেল ঘরে আলু সংরক্ষণে কৃষকদের উৎসাহী করছে সরকার। কৃষি বিপণন অধিদপ্তর বলছে, অহিমায়িত মডেল ঘরে ২৫-৩০ মেট্রিক টন আলু সংরক্ষণে কৃষকের সাশ্রয় হবে বছরে প্রায় দেড় লাখ টাকা। তাই আশার আলো দেখছে চাষীরাও। এসব ঘর নির্মাণের বিষয়ে কোথায় পরামর্শ পাবে, কেন এসব ঘরে আলু সংরক্ষণ করবে এবং কীভাবে সংরক্ষণ করবে যায়; এসবের উপরে নির্মিত একটি ফিলারে মডেল হয়েছেন মূকাকু খ্যাত শিল্পী নিথর মাহবুব ও নতুন প্রজন্মের অভিনেত্রী আফ্রিদি রুসা। এখানে আরও অভিনয় করেছেন মিলন আকন্দ ও মাটির মামিন। আনোয়ারুল হকের রচনায় এবং ওয়েস্টার্ন মিলনের সার্বিক সহযোগিতায় এটি পরিচালনা করেছেন সঙ্গীত শিল্পী শাইলু শাহ্। কৃষি বিপণন অধিদপ্তরে ফেসবুক পেজে বর্তমানে দেখা যাচ্ছে কাজটি। খুব শীঘ্রই এটি টিভি চ্যানেলে প্রচারে আসবে বলে জানিয়েছেন এর নির্মাতা শাইলু শাহ্। ওয়েস্টার্ন মিলনের সার্বিক সহযোগিতায় এর দৃশ্যধারণ হয়েছে মুন্সিগঞ্জে।

নিথর মাহবুব বলেন, ‘এ দেশে আলু সহজলভ্য এবং অল্প মূল্যের একটি সবজি। দেশের প্রায় প্রতিটি পরিবার সারা বছর এই সবজির উপর নির্ভরশীল। সেই আলু গত বছর আকাশচুম্বী দামে বিক্রি হয়েছে। এটা ছিল গরিবের পেটে লাথি মারার সমান। তাই সচেতনতামূলক এ কাজটি করে খুব ভালো লেগেছে।

রুশা বলেন, ‘কৃষকদের জন্য কাজটি করতে পেরে আমার খুব ভালো লাগছে। আর কাজটিকে প্রাণবন্ত করতে সহশিল্পী হিসেবে নিথর ভাই আমাকে অনেক সহযোগিতা করেছেন। তবে কাজটি করতে আমাদের অনেক পরিশ্রম গেছে। কখনও মাঠে কখনও রাস্তায় কখনও ঘরের ভিতরে কাজ করেছি।’


আরও খবর



গোদাগাড়ীতে ছাগলে গাছের পাতা খাওয়া নিয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ১১১জন দেখেছেন

Image

গোদাগাড়ী(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃরাজশাহীর গোদাগাড়ীতে মসজিদের আমগাছের ছাগলে পাতা খাওয়া নিয়ে একজনকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। ঘটনাটি সোমবার(১৫ এপ্রিল) সন্ধা সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার গোদাগাড়ী ইউনিয়নের দিগরাম ঘুন্টিঘর এলাকায়। এ ঘটনায় পুলিশ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে।নিহত ব্যক্তির নাম রুহুল আমিন (৪২)। তিনি ওই গ্রামের ফজলুর রহমানের ছেলে। এসময় আহত হয়েছেন আরও একজন। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গোদাগাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মতিন। তিনি জানান, স্থানীয় ব্যক্তি সাদেকুল ইসলামের একটি ছাগল মসজিদের আম গাছের পাতা খাই। তা নিয়ে মসজিদ কমিটির সভাপতি ও সাবেক ইউপি সদস্য নিজাম উদ্দিন সাদেকুলকে ডেকে বারণ করেন ছাগল ছাড়তে। এনিয়ে দুজনের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এর কিছুক্ষণ পর সন্ধ্যা সাতটার দিকে সাদেকুলসহ আরও কয়েকজন এসে তর্কাতর্কিতে লিপ্ত হয়। তারা এ সময় মারমুখি আচরণও করে। সভাপতির পক্ষে কথা বলার জন্য রুহুল আমিনকে মারধর করা হয়।

তাকে রড ও বাঁশ দিয়ে পেটানো হয়। রুহুল আমিনকে বাঁচাতে আসলে নাজিরুল ইসলামও আহত হন। তাদের উদ্ধার করে গোদাগাড়ী ৩১ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে রুহুল আমিনকে মৃত ঘোষণা করা হয়। এঘটনায় রাতেই তিনজনকে আটক করা হয়। রাতেই পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। আটককৃতরা হলেন, সাদেকুল ইসলাম, আরিফুল ইসলাম ও জামাল উদ্দিন। তাদের এই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। বাকিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে জানান ওসি।


আরও খবর



তীব্র গরমে বাড়ছে শিশুরোগী হাসপাতালে শয্যা সংকট

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৩৯জন দেখেছেন

Image

সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে গত ৩ দিনে প্রায় ৮০০ শিশুরোগী চিকিৎসা সেবা নিয়েছে। প্রতিদিন শিশু রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। ১ বছরের শিশু মেসবান  ৩/৪ দিনের জ্বরে আক্রান্ত হয়ে বর্তমানে ডাইরিয়ায় চিকিৎসাধীন রয়েছে। শিশুটির মা আমেনা বেগম বলেন কয়েকদিন ধরে বাচ্চার জ্বর।এরপর গরমে অতিষ্ঠ হয়ে ডাইরিয়ায় আক্রান্ত। বেবি নামের অপর এক নারী বলেন, তাঁর ৬ বছরের শিশু আরমান হোসেন, গত তিন দিনের গরমে ১০২ ডিগ্রি জ্বরের পর ডাইরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি। হাসপাতালের ডাক্তার ওয়াসিম বারি জয়ের চিকিৎসায় জ্বরের সাথে সাথে ডাইরিয়াটাও কমেছে। 

খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, হাসপাতালের অধিকাংশ শিশুই মেসবানের মত অবস্থা।হাসপাতালের সুত্রে জানা যায়, প্রতিদিন বহির্বিভাগে ৪০০/৫০০ রোগী চিকিৎসাসেবা নিচ্ছেন।এর মধ্যে অর্ধেক রোগীই হলো শিশু।  গড়ে প্রতিদিন ৭০/৮০ শিশু রোগী জ্বরের পর ডাইরিয়ায় আক্রান্তে ইনডোরে ভর্তি হচ্ছে। গত ৩/৪ দিন থেকে ৪০/৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা উঠানামা করায় অসুস্থ হওয়া শিশুদের নিয়ে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত বাবা মায়েরা ছুটছেন হাসপাতালে। কিন্তু শয্যা সংকটের কারনে কেউ কেউ মেঝেতে চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন, আবার অনেকেই শিশুকে নিয়ে ফিরে যাচ্ছেন।  

হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডাক্তার আফরোজা সিমু জানান,গত বছরের তুলনায় এবছর গরমের তীব্রতা বেড়ে যাওয়া রোগীর চাপ বেড়েছে।  তিনি বলেন, বর্তমানে প্রতিদিন ডাইরিয়া রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৮০%। এর মধ্যে শিশু রোগীর সংখ্যাই বেশি। কেউ কেউ মেঝেতে চিকিৎসা সেবা নিলেও শয্যা সংকটের কারনে সব রোগী ভর্তি নেয়া সম্ভব হচ্ছে না।তিনি বলেন, গরমের তীব্রতা বাড়লে হিট ষ্ট্রোক হতে পারে। এজন্য সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। শরীর থেকে পনি শুন্যতা রক্ষায় বেশি বেশি পানি পান করতে হবে। কিছুক্ষণ পরপর মুখ ও ঘাড় ভিজিয়ে নিতে হবে। 

সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ওয়াসিম বারি জয় বলেন,গত বছরের তুলনায় বর্তমানে যেভাবে গরম পড়েছে, তাতে শিশুদের অবস্থা কাহিল। তীব্র গরমে শিশুদের প্রথমে জ্বর, এরপর ডাইরিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে। অনেক শিশু ডাইরিয়ার সাথে নিউমোনিয়া রোগেও আক্রান্ত হচ্ছে। তবে ভয়ের কিছু নেই। হাসপাতালে পর্যাপ্ত সেবার ব্যাবস্হা রয়েছে।  শয্যা সংকট হলেও ঔষধ সংকট নেই। তবে প্রতিটি বাবা - মাকে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। এরপরেও যদি শিশুর জ্বর, কাশি,ডাইরিয়া ও শাসকষ্ট হতে দেখা যায়, তাহলে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করার পরামর্শ দেন তিনি। 

আরও খবর



গোদাগাড়ীতে পদ্মা নদীতে গোসল করতে গিয়ে দুই ছাত্রের মৃত্যু,একজনের মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ৪২জন দেখেছেন

Image

মুক্তার হোসেন,গোদাগাড়ী(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃরাজশাহীর গোদাগাড়ীতে পদ্মা নদীতে গোসলে নেমে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে এক শিশুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। অন্যজন এখনো নিখোঁজ। রোববার গোদাগাড়ী পৌরসভার রেলবাজার খেয়াঘাটে এ ঘটনা ঘটে। উদ্ধার হওয়া শিশুর নাম উসমান আলী (১৩), সে মহিশালবাড়ি সাগরপাড়া মহল্লার ওমর আলীর ছেলে। অপর নিখোঁজ শিশু সুলতান মুহাম্মদ সাইফ (১৫), সে একই এলাকার প্রবাসী নাসির উদ্দিনের ছেলে। দুজনই মহিশালবাড়ি আল-ইসলাহ ইসলামি একাডেমির সপ্তম শ্রেণীর ছাত্র। স্থানীয়রা জানান, সকালে আল-ইসলাহ ইসলামি একাডেমির পাঁচ ছাত্র পদ্মা নদীতে গোসল করতে নামে। এ সময় দুজন ডুবে যায়। পরে অন্য তিনজনের কান্নাকাটি দেখে স্থানীয়রা এগিয়ে যান। তারা উসমান আলীর মরদেহ উদ্ধার করে।

সাইফকে না পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দলকে খবর দেওয়া হয়।রাজশাহী ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের তিনজন ডুবুরি বেলা ১টা থেকে নদীর তলদেশে উদ্ধার তৎপরতা শুরু করেন। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত (বেলা সাড়ে ৩ টা) নিখোঁজ সাইফের সন্ধান পাওয়া যায়নি। জানতে চাইলে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দলের প্রধান আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘নিখোঁজ শিশুকে খুঁজে পেতে সন্ধ্যা পর্যন্ত উদ্ধার অভিযান চালানো হবে। এরপরও সন্ধান না পাওয়া গেলে পরদিন অভিযান শুরু হবে।’গোদাগাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মতিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া শেষে শিশু উসমানের লাশ দাফনের অনুমতি দেওয়া হবে।জানা যায়, চলতি মাসে তীব্র গরমে রাজশাহীতে গোসল করতে নেমে পানিতে ডুবে ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে গতকাল শনিবার মোহনপুরে পুকুরে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু হয়। এর আগে ২৩ এপ্রিল পবা উপজেলার শ্যামপুর বালুঘাট এলাকায় পদ্মায় ডুবে তিন শিশুর মৃত্যু হয়। ২১ এপ্রিল একই উপজেলার হরিপুরে নদীতে ডুবে এক কিশোর ও এক তরুণের মৃত্যু হয়। ২০ এপ্রিল বাঘা উপজেলায় নদীতে ডুবে এক কিশোরের মৃত্যু হয়। ১৯ এপ্রিল একই উপজেলায় এক শিশু নদীতে ডুবে মারা যায়। তার আগে ১৪ এপ্রিল আরও দুই শিশু পদ্মা নদীতে ডুবে মারা যায়। সবশেষ গোদাগাড়ী পৌরসভার রেলবাজার খেয়াঘাট এলাকায় নদীতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু হয়।


আরও খবর



ইন্টারনেট ঠিক হতে সময় লাগবে আরও ২-৩ দিন

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ১০২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ইন্টারনেট সেবা ব্যাহত হচ্ছে,দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন কেবলের (সিমিউই-৫) সংযোগ সরবরাহ বন্ধ থাকায়। এটি পুরোপুরি ঠিক হতে আরও দুই-তিন দিন সময় লাগবে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানির এমডি মির্জা কামাল আহমেদ।

তিনি জানান, সিঙ্গাপুরে ফাইবার কেবল কাঁটা পড়ায় দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন কেবল সিমিউই-৫ দিয়ে ১৬০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। ফলে দেশে ইন্টারনেটে ধীরগতি রয়েছে। ক্যাবল মেরামত করে ব্যান্ডউইথ সরবরাহ স্বাভাবিক হতে দুই-তিন দিন লাগবে।

মির্জা কামাল আহমেদ জানান, পরিস্থিতি সামাল দিতে সিমিউই-৪ সাবমেরিন কেবল দিয়ে বিকল্পভাবে ব্যান্ডউইথ সরবরাহের চেষ্টা করা হচ্ছে। বাংলাদেশের পাশাপাশি আরও কয়েকটি দেশে একই অবস্থা তৈরি হয়েছে।

প্রসঙ্গত, শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টার পর এ সমস্যা শুরু হয়েছে।


আরও খবর



তীব্র গরমে পল্লবী থানা পুলিশের দেওয়া পানিতেই তৃষ্ণা মেটাচ্ছেন বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৭৪জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার , স্টাফ রিপোর্টার:তীব্র গরমে পল্লবী থানা পুলিশের দেওয়া পানিতেই তৃষ্ণা মেটাচ্ছেন বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ তীব্র তাপদাহে পথচারী, রিকশাচালক ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের জন্য সুপেয় পানির ব্যবস্থা করেছে পল্লবী থানা পুলিশ। এর আগে খেটে খাওয়া মানুষসহ সড়কে থাকা নারী-পুরুষ সবাইকে এ গরম থেকে কিছুটা প্রশান্তি দেওয়ার লক্ষ্যে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপির) উদ্যোগে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করা হয়।

তারই ধারাবাহিকতায় পল্লবী থানার অফিসার্স ইনচার্জ এর উদ্যোগে  দিনভর রাজধানীর পল্লবী থানা  এলাকার বিভিন্ন সড়কে থাকা প্রচণ্ড গরমে হাঁসফাঁস করা মানুষদের মধ্যে বিশুদ্ধ পানি বিতরণ করা হয়। এ সময় পল্লবী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) অপূর্ব হাসান  বলেন, ডিএমপি কমিশনার স্যারের নির্দেশক্রমে পল্লবী থানা এলাকায় পথচারী, অসহায় ও শ্রমজীবী মানুষের মাঝে বিনামূল্যে সুপেয় পানি পান করানো হচ্ছে। এই প্রতিকূল আবহাওয়া ও প্রচণ্ড দাবদাহ থেকে সাধারণ মানুষের কষ্ট কিছুটা নিবারণ করার উদ্দেশ্যে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এই বিশুদ্ধ পানি সাধারণত পুলিশ সদস্যদের মধ্যে বিতরণ করা হয়। কিন্তু বর্তমান প্রেক্ষাপট বিবেচনায় পথচারী ও অন্যান্যদের মধ্যে সরবরাহ করার উদ্যোগ নেওয়া নিয়েছি। তাপদহ যতদিন চলবে আমরাও আমাদের এই কার্যক্রম চালিয়ে যাবো ইনশাল্লাহ। 

সরেজমিন দেখা যায়, ভ্রাম্যমান গাড়ির উপরে তৈরি করা হয়েছে 'ওয়াটার বুথ'। আর এই বুথ থেকেই পথচারী, রিকশাচালক, শিক্ষার্থী ও শ্রমিকসহ সব পেশার মানুষ বিনামূল্যে সুপেয় পানি পান করছেন সকলে। প্রয়োজনে দেওয়া হচ্ছে ওরস্যালাইনও। এ বুথেও সার্বক্ষণিক দায়িত্ব পালন করছেন পল্লবী থানার বিভিন্ন পুলিশ সদস্যরা।

আরও খবর