Logo
আজঃ মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

আজ থেকে নির্বাচনি প্রচারণায় নামবেন প্রার্থীরা

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ২০৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আজ সোমবার (১৮ ডিসেম্বর) বিকেল থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারণায় নেমে পড়বেন প্রার্থীরা। ওইদিন সারাদেশের রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ দেবেন। প্রতীক নেওয়ার পর থেকেই ভোটের মাঠে পুরোদমে প্রচারণা চালাতে পারবেন প্রার্থীরা।

জানা গেছে, ভোটগ্রহণের ৫২ দিন আগে গত ১৫ নভেম্বর দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। জাতীয় নির্বাচনে ইসির বৈধতা পাওয়া প্রার্থীদের প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ দিন ছিল রোববার (১৭ ডিসেম্বর) বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

এদিন নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রিটার্নিং কর্মকর্তার বরাবর আবেদন করে প্রার্থীদের অনেকে প্রার্থিতা প্রত্যাহার করেছেন। এরপর প্রার্থী তালিকা চূড়ান্ত করে ইসি। ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচনি প্রচারণা চলবে ১৮ ডিসেম্বর আজ থেকে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত। আর ৭ জানুয়ারি হবে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ।

প্রতীক বরাদ্দের আগে নির্বাচনি প্রচারণা চালানো আচরণবিধি লঙ্ঘন হিসেবে গণ্য হয়। তারপরও অনেক প্রার্থীরা প্রচারণার কৌশল নিয়ে নিয়মিত বৈঠক আর সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সরব রয়েছেন। তবে আজ সোমবার থেকে তারা নির্বাচনি প্রতীক নিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে ভোটারদের কাছে যাবেন। এরপর তারা ভোট চাওয়া শুরু করবেন। সেই প্রচারণা ঘিরে সারাদেশে প্রার্থী ও কর্মী-সমর্থকদের চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি।

এদিকে, রোববার (১৭ ডিসেম্বর) নির্বাচন কমিশনে (ইসি) গিয়ে দলীয় ও জোট শরিক প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা দিয়েছে আওয়ামী লীগ। তালিকা মোতাবেক, আসন্ন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ২৬৩ আসনে লড়বে। জাতীয় পার্টিকে ২৬টি এবং শরিকদের ৬টি আসনে ছাড় দিয়েছে আওয়ামী লীগ।

এর আগে আওয়ামী লীগ ২৯৮টি আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিলেও এরমধ্যে ৫টি আসন ইসির বাছাইয়ে বাতিল হয়ে যায়। আইনানুযায়ী বাতিল হওয়া পাঁচটি আসনের প্রার্থিতা ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া চলমান।


আরও খবর



জামিন পেলেন কেজরিওয়াল

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ৭৫জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:ভারতের সুপ্রিম কোর্ট ১ জুন পর্যন্ত অন্তর্র্বতীকালীন জামিন দিয়েছেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে।

শুক্রবার (১০ মে) দেশটির সর্বোচ্চ আদালতের দেওয়া এই আদেশের ফলে চলমান লোকসভা নির্বাচনে সরকার বিরোধী ইন্ডিয়া জোটের প্রচারাভিযানে অংশ নিতে পারবেন আম আদমি পার্টির (এএপি) এই প্রতিষ্ঠাতা। খবর- দ্য হিন্দুস্তান টাইমস।

একটি আবগারি দুর্নীতি মামলায় ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) এর হাতে গত ২১ মার্চ গ্রেপ্তার হন কেজরিওয়াল। তারপর থেকে তিনি কারাগারেই রয়েছেন এবং সেখান থেকেই মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করছেন।

এদিকে ভারতে গত ১৯ এপ্রিল থেকে লোকসভা নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। সাত দফায় এই ভোট গ্রহণ চলবে ১ জুন পর্যন্ত। আগামী ৪ জুন ভোটের ফলাফল ঘোষণা করা হবে।

অর্থাৎ, চূড়ান্ত দফা ভোটের দিন কেজরিওয়াল কারাগারের বাইরে থাকলেও নতুন করে জামিন না পেলে ভোটের ফলাফলের দিন তাকে বন্দিই থাকতে হবে।

ভোটের ফলাফলের দিন তিনি যেন কারাগারের বাইরে থাকতে পারেন তাই তার আইনজীবী অভিষেক মনু সিংঘভি আদালতের কাছে আগামী ৫ জুন পর্যন্ত তাকে জামিন দেওয়ার আর্জি জানিয়েছিলেন। কিন্তু আদালত তাতে সায় দেননি। পরে কেজরিওয়ালকে ১ জুন পর্যন্ত জামিন দেন।

বিচারপতি সঞ্জীব খান্না এবং বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তের ডিভিশন বেঞ্চ আগামী ২ জুন কেজরিয়ালকে আত্মসমর্পণ করার নির্দেশ দিয়েছেন।


আরও খবর



গোদাগাড়ীর চরে মাদক কারবারিদের ২ দফা হামলায় ৪ পুলিশ আহত

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ৮৫জন দেখেছেন

Image

মোক্তার হোসেন গোদাগাড়ী(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃরাজশাহীর গোদাগাড়ীতে মাদক উদ্ধারের অভিযানে গিয়ে সংঘবদ্ধ মাদককারবারিদের দুই দফা হামলায় থানার চার পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে কনস্টেবল মাহবুবকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। কনস্টেবল মাহবুবের মাথা ফেটে গেলে হাসপাতালে ভর্তির পর ১২টি সেলাই দিতে হয়েছে বলে জানা গেছে। মাহবুবের একটি হাতও ভেঙে গেছে। আহত এসআই আতিকুর রহমানসহ অপর তিন পুলিশকে উপজেলা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত দফায় দফায় এসব ঘটনা ঘটে উপজেলার চর আষাড়িয়াদহ ইউনিয়নের বারীনগর ও ময়নারটেক এলাকাসহ চরাঞ্চলের কয়েকটি গ্রামে।এদিকে পুলিশের দাবি, শুক্রবার বিকালে গোদাগাড়ীর চর আষাড়িয়াদহ ইউনিয়নের বারীনগর গ্রামে মাদক উদ্ধারে গেলে সংঘবদ্ধ মাদককারবারি দলের নেতা তোজাম্মেল মেম্বারের নেতৃত্বে পুলিশের ওপর হামলা চালানো হয়। গ্রামবাসী চার পুলিশকে চারদিক থেকে ঘেরাও দিয়ে বেধড়ক পিটিয়েছে। রাতভর অভিযান চালিয়ে দুই নারীসহ ছয়জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।অন্যদিকে এলাকাবাসীর দাবি, মাদক উদ্ধারের নামে পুলিশের চার সদস্যের দলটি সাদা পোশাকে বারীনগর গ্রামের রফিকের বাড়িতে যায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে রফিক পালিয়ে যায়। তবে  মাদক না পেলেও পুলিশ রফিকের ভাইকে ধরে নিয়ে যাচ্ছিল। তারা প্রতিবাদ করলে গ্রামবাসীর সঙ্গে পুলিশের হামলা পাল্টা হামলার ঘটনা ঘটে। শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত পদ্মার চরাঞ্চলের বারীনগরসহ আশপাশের কয়েকটি গ্রামে অভিযান চালায় পুলিশ। পুলিশ দুই নারীসহ মোট ছয়জনকে আটক করেছে। উদ্ধার করেছে ১৯ বোতল ফেনসিডিল। পুলিশের ওপর হামলা ও মাদকদ্রব্য উদ্ধারের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে গোদাগাড়ী থানায় পৃথক দুটি মামলা করেছে। পুলিশ বলছে আটককৃতরা মাদককারবারি। এলাকাবাসী সূত্রে আরও জানা গেছে, শুক্রবার বিকালে এসআই আতিকুর রহমানের নেতৃত্বে গোদাগাড়ী থানাপুলিশের চার সদস্যের একটি দল সাদা পোশাকে পদ্মা নদীর পশ্চিমপাড়ের সীমান্তবর্তী গ্রাম বারীনগরে যায় মাদকবিরোধী অভিযানে। এ সময় একজন সোর্সের সহায়তায় বারীনগর গ্রামের রফিকের বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। এলাকাবাসীর দাবি রফিকও পুলিশের একজন সোর্স।পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে রফিক পালিয়ে গেলে পুলিশ তার ভাইকে আটক করেন। এ সময় রফিকের ভাইয়ের আট বছরের একটি শিশু তার বাবাকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য পুলিশের পা ধরে কান্নাকাটি শুরু করেন। এ সময় একজন পুলিশ ওই শিশুটিকে লাথি মারে।এ খবর ছড়িয়ে পড়লে এলাকাবাসী সংঘবদ্ধ হয়ে পুলিশের দলটিকে ঘেরাও করেন। তারা পুলিশের কাছে জানতে চান কেন তাকে ধরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। উদ্ধার করা মাদক কোথায় সেটিও গ্রামবাসী দেখাতে বলে পুলিশকে। প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, গ্রামবাসী পুলিশ দলটিকে ঘেরাও করে তাদের কাছে জানতে চাইছিলেন মাদক না পাওয়া গেলে কেন তারা একজনকে ধরে নিয়ে যাচ্ছে। কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে তোজাম্মেল মেম্বারের নেতৃত্বে গ্রামবাসী পুলিশের দলটিকে বাঁশের লাঠি দিয়ে পেটাতে শুরু করেন। পুলিশের সঙ্গে কিছু সময় ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে এসআই আতিকসহ তিন পুলিশ, কনস্টেবল মাহবুবকে ফেলে দিয়ে পালিয়ে যায়। এলাকাবাসী কনস্টেবল মাহবুবকে বেধড়ক পিটুনি দিলে তার মাথা ফেটে যায়। ভেঙে যায় একটি হাতও।  

এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাজশাহী জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার (ডিএসবি) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রফিকুল আলম বলেন, এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে পৃথক দুটি মামলা হয়েছে গোদাগাড়ী থানায়। একটি মাদকের মামলা ও অপরটি পুলিশের ওপর হামলার মামলা। মাদকের মামলায় দুজন ও পুলিশের ওপর হামলার মামলায় চারজনকে গ্রেফতার দেখিয়ে শনিবার দুপুরে আদালতে পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর



জাপানে ৬.৫ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | ১০৩জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:শনিবার (২৭ এপ্রিল) শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হেনেছে জাপানের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় বনিন দ্বীপে।

ভূমিকম্পের মাত্রা রিখটার স্কেলে ৬ দশমিক ৫ ছিল বলে জানিয়েছে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা ইউএসজিএস। তবে এই ভূমিকম্পে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

ইউএসজিএস জানিয়েছে, ভূমিকম্পটির উৎপত্তি ছিল ভূপৃষ্ঠ থেকে ৫০৩ দশমিক ২ কিলোমিটার (৩১২.৭ মাইল) গভীরে। চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা সিনহুয়া বলেছে, ভূমিকম্পটির কেন্দ্র ছিল রাজধানী টোকিও থেকে ৮৭৫ কিলোমিটার দক্ষিণের পশ্চিম উপকূলীয় এলাকায়।

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় সুনামি সতর্কতা কেন্দ্র বলেছে, জাপানে আঘাত হানা ভূমিকম্পের কারণে সুনামির কোনো শঙ্কা নেই। জাপানের ভূমিকম্প কেন্দ্র বলেছে, বনিনে আঘাত হানা ভূমিকম্পের ফলে কোনো সুনামি সতর্কতা জারি করার প্রয়োজন হয়নি।

এর আগে ২২ এপ্রিল এক রাতে ৮০ বারেরও বেশি ভূমিকম্প অনুভূত হয় জাপানের প্রতিবেশী তাইওয়ান। সেগুলোর মধ্যে সবচেয়ে শক্তিশালী ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ৩। তার আগে ৩ এপ্রিল তাইওয়ানের পূর্ব উপকূলে ৭ দশমিক ২ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। ওই ভূমিকম্পে ১৪ জন নিহত হয়েছিলেন। এছাড়া শক্তিশালী ওই ভূমিকম্পের পর স্বশাসিত দ্বীপ অঞ্চলটিতে এক হাজারের মতো আফটারশকের ঘটনা ঘটেছে।

তাইওয়ানের মতো জাপানও একটি ভূমিকম্পপ্রবণ দেশ। ২০২২ সালের পহেলা জানুয়ারি দেশটিতে ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। ৭ দশমিক ৬ মাত্রার ওই ভূমিকম্পে দেশটির শতাধিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছিলেন।

সূত্র:রয়টার্স


আরও খবর



জয়পুরহাটে বৃষ্টির মধ্যেই তিন উপজেলায় ভোট গ্রহণ চলছে

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | ৬৫জন দেখেছেন

Image
এস এম শফিকুল ইসলাম জয়পুরহাট প্রতিনিধিঃ৬ষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের প্রথম ধাপে গুড়ি গুড়ি বৃষ্টির মধ্যে দিয়ে জয়পুরহাটের কালাই,ক্ষেতলাল ও আক্কেলপুর  উপজেলায় ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে।বুধবার  সকাল ৮টা থেকে ১০৯টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ শুরু হয়। বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলবে এ ভোটগ্রহণ।নির্বাচনে তিন উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে ১০ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আর পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১৩ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ১২ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। 

নির্বাচন অফিস জানায়, তিনটি উপজেলায় মোট ভোটার রয়েছে ৩ লাখ ৪০ হাজার ৭৬৯ জন। এর মধ্যে কালাই উপজেলায় এক লাখ ২২ হাজার ৭৩৬ জন, ক্ষেতলালে ৯৫ হাজার ১৯১জন ও আক্কেলপুর উপজেলায় এক লাখ ২২ হাজার ৮৮২ জন ভোটার রয়েছেন। 

এদিকে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখার পাশাপাশি নির্বাচনকে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ করতে কেন্দ্রগুলিতে আনসার-ভিডিপি ও পুলিশের পাশাপাশি র‌্যাব ও বিজিবি দায়িত্ব পালন করছে।
জেলা নির্বাচন অফিসার ও রিটার্নিং অফিসার মো. ফজলুল করিম বলেন,  নির্বাচনে এখন পর্যন্ত কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।

আরও খবর



এলপিজি ব্যবহারে মন্ত্রণালয়ের সতর্কবার্তা

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | ১১৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সতর্কবার্তা জানিয়েছে বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়,বাসাবাড়িতে এলপিজি সিলিন্ডার ব্যবহারের ক্ষেত্রে গ্রাহকদের প্রতি ।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) এক বার্তায় মন্ত্রণালয় জানায়, এলপিজি সিলিন্ডার ব্যবহার সম্পর্কে অজ্ঞতার কারণে বিভিন্ন স্থানে কিছু প্রান্তিক ব্যবহারকারী অগ্নিদুর্ঘটনা ও গ্যাস বিস্ফোরণের সম্মুখীন হচ্ছেন।

এলপিজি সিলিন্ডার ব্যবহারের ক্ষেত্রে রান্না শেষে রেগুলেটরের সুইচ অন থাকলে গ্যাস লিক হয়ে ঘরে জমা হতে পারে। এলপি গ্যাস বাতাস থেকে ভারী বলে কোনো লিক বা সংযোগের ত্রুটির কারণে নিঃসৃত গ্যাস ঘরের মেঝেতে জমা হয়। এ অবস্থায় গ্যাসপূর্ণ ঘরে আগুন জ্বালালে বা স্পার্ক করলে বিস্ফোরণ ঘটতে পারে। সিলিন্ডার আগুনে বা অন্যভাবে গরম হলে তরল এলপিজি দ্রুত গ্যাসে রূপান্তরিত হয়ে অস্বাভাবিক চাপ বৃদ্ধির ফলে সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হতে পারে। সিলিন্ডার কাত করে রাখলে বা চুলার উপরে রাখলে রান্নাঘরে অগ্নিকাণ্ড বা বিস্ফোরণ ঘটতে পারে।

এমতাবস্থায়, এলপিজি সিলিন্ডার ব্যবহারের ক্ষেত্রে সর্বসাধারণকে নিম্নলিখিত সতর্কতা অবলম্বন করার জন্য অনুরোধ করা যাচ্ছে-

১. রান্না শেষে চুলা ও এলপিজি সিলিন্ডারের রেগুলেটরের সুইচ অবশ্যই বন্ধ করুন। সিলিন্ডার কোনোভাবেই চুলার/আগুনের পাশে রাখবেন না।

২. চুলা থেকে যথেষ্ট দূরে বায়ু চলাচল করে এমন স্থানে এলপিজি সিলিন্ডার রাখুন।

৩. এলপিজি সিলিন্ডার খাড়াভাবে রাখুন, কখনই উপুড় বা কাত করে রাখবেন না।

৪. চুলা সিলিন্ডার থেকে নিচুতে রাখবেন না, কমপক্ষে ৬ ইঞ্চি উপরে রাখুন।

৫. গ্যাসের গন্ধ পেলে দ্রুত দরজা-জানালা খুলে দিন এবং এলপিজি সিলিন্ডারের রেগুলেটর বন্ধ করুন।

৬. অতিরিক্ত গ্যাস বের করার জন্য এলপিজি সিলিন্ডারে তাপ দেবেন না।

৭. রান্নাঘরে স্থাপিত আবদ্ধ কোনো ক্যাবিনেটে এলপিজি সিলিন্ডার রাখবেন না।

৮. রান্না শুরু করার ৩০ মিনিট আগে রান্নাঘরের দরজা জানালা খুলে দিন।

৯. সিলিন্ডারের ভান্তের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ রেগুলেটর ব্যবহার করুন।

১০. ত্রুটিপূর্ণ ক্লিপ, হোসপাইপ পরিবর্তন করুন।


আরও খবর