Logo
আজঃ শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম
পাহাড়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারে আমলে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে-পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী শত্রুতা নয় চীন-যুক্তরাষ্ট্র, অংশীদারত্ব চান শি জিনপিং ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায় আজ শেরে বাংলার মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা জানালেন প্রধানমন্ত্রী পুলিশের সব স্থাপনার নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ তীব্র তাপপ্রবাহ: কর্মীদের সুরক্ষায় রেলের নির্দেশনা বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ইন্টারন্যাশনাল ডিজ্যাবিলিটি আর্ট ফেস্টিভ্যাল শুরু হিলিতে নসিমনের সাথে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই বন্ধুর মৃত্যু রাণীশংকৈলে ইসতিসকার নামাজ আদায়

৫টি চোরাই মোটরসাইকেল সহ চোর চক্রের ৫ সদস্য গ্রেপ্তার

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩০জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:যশোর জেলা ডিবি পুলিশের অভিযানে আন্তজেলা মোটরসাইকেল চোর চক্রের ৫ সদস্যকে ৫টি চোরাই মোটরসাইকেলসহ আটক করা হয়েছে। (২৫শে মার্চ) রোববার দিবাগত গভীর রাতে, জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) পুলিশের একটি টিম গোপন সংবাদ ও তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে, মাগুরা জেলার মোহাম্মদপুর নেপালের মোড় এলাকায়, সেলিম মোল্যা (২৮) এর বাড়ীতে অভিযান চালিয়ে ৩টি মোটরসাইকেলসহ তাকে গ্রেফতার করেন। সে ওই এলাকার মাইজপাড়া গ্রামের মৃত হাবিল মোল্লার ছেলে। পরে তার স্বীকারোক্তিতে আরো চারজনকে দু’টি মোটরসাইকেল সহ আটক করেন।

গ্রেফতারকৃতরা হলেন, মাগুরা যশপুর গ্রামের আজিজার রহমান সর্দারের ছেলের আঃ রহমান সরদার(২৫), মাগুরা মোহাম্মদপুর উপজেলার আউনাড়া মধ্যপাড়া গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে আল -আমিন(২৩), মাগুরা শ্রীপুর উপজেলার মৃত চাঁদ আলী মোল্লার ছেলে শিবলু মোল্যা (৪২), কুষ্টিয়া জেলার মিরপুর উপজেলার গড়দাহ খালপাড়া এলাকা অভিযান চালিয়ে মৃত মইনুদ্দিন ফকিরের ছেলে হাসান ফকির(৪২) কে গ্রেপ্তার করেন।

যশোর জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) পুলিশের অফিসার ইনচার্জ রুপণ কুমার বলেন, গ্রেফতারকৃতরা আন্তজেলা মোটরসাইকেল চোর চক্রের সদস্য। তারা দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্ন জেলায় মোটরসাইকেল চুরি করে আসছিলো। তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় গত দুই দিনে মাগুরা জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়েছে। গ্রেফতারকৃতদের আদালতে হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর



হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি বৃদ্ধিতে দাম কমেছে,বেড়েছে কিচমিচ ও সাদা ফলের দাম

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১২১জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল হিলি প্রতিনিধি:ভারত থেকে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে বেড়েছে মসলা পণ্যের আমদানি। তিন মাসের ব্যবধানে কেজিপ্রতি জিরার দাম কমলো ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা।আর কিচমিচ ও সাদা ফলের দাম বেড়েছে কেজিপ্রতি ১৬০ থেকে ১০০ টাকায়। এবার ঈদে মসলা পণ্যের দাম কমায় খুশি সাধারণ ক্রেতারা। শুক্রবার (৫এপ্রিল) দুপুরে বাংলাহিলি বাজার ঘুরে দেখা গেছে,মসলার দোকানগুলোতে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের জিরার প্যাকেট সাজিয়ে রেখেছেন।

দোকানগুলোতে মসলা কিনতে ক্রেতাদের উপচেপড়া ভীড়। আমদানিকৃত কাকা জিরা ৬০০ টাকা,বাবা জিরা ৬২০ টাকা,মধু জিরা ৬২০ টাকা, অমরিত জিরা ৬০০ টাকা, সোনা জিরা ৬৩০ টাকা ও ডিবিগোল্ড জিরা ৬৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। গত এক মাসেও দাম বাড়েনি যেসব পণ্যের বড় জাতের কালো এলাচ ২ হাজার ৬ শত টাকা কেজি দরে, ছোট জাতের কালো এলাচ ২ হাজার ৪ শত টাকা কেজি দরে, দারুচিনি মোট জাতের ৫২০ টাকা কেজি দরে, চিকন জাতের দারুচিনি ৪২০ টাকা কেজি দরে, লং ১৭০০ শত টাকা কেজি দরে, গোল মরিচ ৯০০ টাকা কেজি দরে, কালোজিরা ২৮০ টাকা কেজি দরে, কাজু বাদাম ১২০০ শত টাকা কেজি দরে, কাট বাদাম ১ হাজার ৬০ টাকা কেজি দরে। এক মাস থেকে যেসব পণ্যের দাম বেড়েছে ভালো মানের সাদা এলাচ ২ হাজার ৫ শত টাকা কেজি দরে, যা আগে ছিল ২ হাজার ৪ শত টাকা, কিচমিচ ৫৮০ থেকে ৬৮০ টাকা কেজি দরে, যা আগে ছিল ২৬০ থেকে ৪০০ শত টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। তিন মাস আগেও খুচরা পর্যায়ে মানভেদে ভারতীয় জিরা প্রতিকেজি ১১ শ’ টাকা থেকে ১২ শ’ ৪০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। সেই জিরা আজ বিক্রি হচ্ছে ৫০০ শত থেকে ৬০০ টাকায়।

বিস্ধসঢ়;মিল্লাহ মসলা ঘরের আব্দুল আউয়াল সবুজ জানান, চলতি মৌসুমে ভারতে জিরার ফলন অনেক ভালো হয়েছে। হিলি বন্দর দিয়ে ব্যপক আমদানি হচ্ছে। এরফলে প্রতিনিয়ত কিছু পণ্যের দাম কমছে আবার কিছু পণ্যের দাম বাড়ছে। গত তিন মাসে পর্যায়ক্রমে জিরার দাম কমেছে কেজিপ্রতি ৫৫০ টাকা। ঈদকে সামনে রেখে দূর-দূরান্ত থেকে প্রতিদিন অনেক ক্রেতা আসেন জিরাসহ বিভিন্ন মসলা কেনার জন্য। আগের থেকে জিরাসহ সবধরেণ মসলাপণ্যর বেচাকেনা অনেকটা বৃদ্ধি পেয়েছে।

হিলি স্থলবন্দরের মসলাপণ্য আমদানিকারকরা জানান, দেশে মসলা পণ্যের চাহিদা থাকায় বন্দর দিয়ে আমদানিও বাড়িয়ে দিয়েছে আমদানিকারকরা। জিরাসহ অন্যান্য পণ্য আসছে ভারতের গুজরাট থেকে। এসব মসলাপণ্য বন্দরের স্থানীয় বাংলাহিলি বাজারসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে পাঠানো হয়।


আরও খবর



বান্দরবানের সন্ত্রাসীরা পার্শ্ববর্তী দেশ থেকে অস্ত্র পায়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ২৫১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:পার্শ্ববর্তী দেশের সন্ত্রাসীদের থেকে বান্দরবানে সন্ত্রাসীদের কাছে  অস্ত্র এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

তিনি বলেন, হামলাকারীদের সঙ্গে আশেপাশের সন্ত্রাসীদেরও যোগাযোগ রয়েছে। পার্শ্ববর্তী দেশে যারা ইতোমধ্যে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড ঘটিয়েছিল তাদের অস্ত্রশস্ত্র এদের কাছে এসেছে বলে জানা গেছে। তাদের বিরুদ্ধে সাঁড়াশি অভিযান শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে ব্যাংক ম্যানেজারকে মুক্ত করা হয়েছে। তাদের নির্মূল করতে সরকার বদ্ধপরিকর।

শনিবার (৬ এপ্রিল) চট্টগ্রাম নগরের দেওয়ানজি পুকুর লেন ওয়াইএনটি সেন্টারে সাংবাদিকদের সঙ্গে মত বিনিময়কালে তিনি এ মন্তব্য করেন।

এ সময় আ.লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেন, হরর সিনেমায় দেখা যায়, দৈত্য মানুষ পোড়ায়, আবার সেই পোড়া মানুষের মাংস খায়। বিএনপি যেভাবে মানুষ পুড়িয়ে হত্যা করেছে, মানুষের ওপর হামলা পরিচালনা করেছে, জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করেছে, তারা তো দৈত্য। হরর মুভিতে দেখা এসব বিএনপির বেলায়ও প্রযোজ্য। হরর মুভির মতো বিএনপি একটি রাজনৈতিক দৈত্যের দল।

তিনি বলেন, বিএনপিকে ধ্বংস করার জন্য তারেক জিয়াই যথেষ্ট, আর কাউকে লাগবে না। যতদিন তারেক জিয়া তাদের নেতা থাকবে বিএনপির ততদিন কোনো সম্ভাবনা নাই। প্রকৃতপক্ষে বাজার অস্থিতিশীল করার পরিকল্পনার অংশ হিসেবে বিএনপি ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক দিয়েছিল। কিন্তু তাদের এই ডাকে দেশের কেউ সাড়া দেয়নি, এমনকি বিএনপির নেতাকর্মীরাও সাড়া দেয়নি।

ড. হাছান মাহমুদ বলেন, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী এবং মজুদদার চেষ্টা করেছিল বাজার অস্থিতিশীল করার এবং সেটির সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল বিএনপির ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক। ঈদকে সামনে রেখেও সবসময় বাংলাদেশে অসাধু সিন্ডিকেট চক্র সক্রিয় হয়। সেটিকেও কঠোরহস্তে দমন করার জন্য আমরা বদ্ধপরিকর।


আরও খবর



পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদ যা জানালেন

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৪জন দেখেছেন

নিজস্ব প্রতিবেদক:পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজির আহমেদ তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শেয়ার করার কথা জানিয়েছিলেন। আজ (শনিবার) তিনি তার সেই গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শেয়ার করেছেন।

শনিবার (২০ এপ্রিল) আমার কিছু কথা শিরোনামে এক ভিডিও বার্তায় সম্প্রতি তার বিরুদ্ধে প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে কথা বলেছেন বেনজির আহমেদ।

ভিডিও বার্তায় বেনজির আহমেদ বলেন, আমি প্রায় দুই বছর আগে চাকরি থেকে অবসর নিয়েছি। এ অবসরকালীন সময়ে আমি নিরিবিলি জীবন কাটাচ্ছি। চাকরিকালীন সময় বিগত ২০১২ সাল থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত আমি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটি গোষ্ঠী কর্তৃক অবিরত এবং ক্রমাগত অপপ্রচার এবং ব্যক্তিগত চরিত্রহননের অপচেষ্টার শিকার হয়েছি।

দুর্নীতে নিয়ে তার বিরুদ্ধে প্রকাশ হওয়া সব তথ্যই মিথ্যে দাবি করে পুলিশের সাবেক এই কর্মকর্তা জানান, সম্প্রতি পত্রিকায় আমি এবং আমার পরিবারের বিরুদ্ধে কিছু আপত্তিজনক, মানহানিকর, অসত্য এবং বিকৃত সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। সেই সংবাদের সূত্র ধরে অন্যান্য কতিপয় আউটলেট একই রকমের সংবাদ পুনরাবৃত্তি ক্রমে পরিবেশন করেছে। তবে দেশের মূলধারার প্রিন্ট এবং মিডিয়া এ অসত্য, মানহানিকর এবং বিকৃত সংবাদ পরিবেশনে কোনো আগ্রহ দেখায়নি।

এজন্য মূলধারার গণমাধ্যমগুলোর সাংবাদিকদের তিনি এবং তার পরিবারের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন বেনজির আহমেদ।


আরও খবর



রূপগঞ্জে প্রিপেইড মিটার বন্ধের দাবিতে মহাসড়ক অবরোধ

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৩৪জন দেখেছেন

Image

আবু কাওছার মিঠু রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ- নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে প্রিপেইড মিটার বন্ধের দাবিতে ঢাকা-সিলেট অবরোধ করেছে এলাকাবাসী।  গতকাল ২৪ এপ্রিল বুধবার  দুপুরে উপজেলার  ভুলতা বলাইখা এলাকায় প্রায় ২ ঘন্টা ঢাকা সিলেট মহাসড়ক অবরোধ করে রাখে। এতে মহাসড়কের উভয় পাশে দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। এ সময় এলাকাবাসী  অভিযোগ করে জানান, প্রিপেইড মিটারে টাকা বেশি কেটে নেয়।  প্রিপেইড মিটারে টাকা রিচার্জেও  বিভিন্ন ভোগান্তি পোহাতে হয়।

এ প্রিপেইড মিটার অনেক সমস্যা। গত মঙ্গলবার পল্লী বিদ্যুৎ এর কর্মীরা কোনো নোটিশ ছাড়াই আমাদের পূর্বের মিটার পরিবর্তন করে প্রিপেইড মিটার বসানোর জন্য আসে। আমরা প্রিপেইড মিটার বসানোর জন্য পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীদের কাছে ৩ মাস সময় চেয়ে নিষেধ করি। পর তারা চলে গিয়ে পুনরায় গতকাল বুধবার ভোরে প্রায় ৪ শতাধিক গ্রাহকের বিদ্যুৎ লাইন বিচ্ছিন্ন করে দেয়। তারা আরো বলেন, যদি এ প্রিপেইড মিটার লাগানো বন্ধ না হয় এবং আমাদের বিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ লাইন সচল না হয় তাহলে পুনরায় ঢাকা সিলেট মহাসড়ক অনির্দিষ্ট কালের জন্য অবরোধ করা হবে। 

এ ব্যাপারে নারায়ণগঞ্জ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ ডিজিএম   শান্ত নুর রায় মুটো ফোনে বলেন, প্রিপেইড মিটার বন্ধের দাবিতে ঢাকা সিলেট মহাসড়ক অবরোধের ঘটনা আমার জানা নেই। তবে সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী গত মঙ্গলবার উপজেলার বলাইখা এলাকায় পল্লী বিদ্যুৎতের কর্মীরা প্রিপেইড মিটার লাগাতে গেলে এলাকাবাসী তাদেরকে বাঁধা দেয়। এক পর্যায়ে এলাকাবাসীর সঙ্গে মুখোমুখি হয়। সে কারণেই তাদের বিদ্যুৎ লাইন বিচ্ছিন্ন করা হয়। বিচ্ছিন বিদ্যুৎ লাইন চালু করার জন্য আলোচনা চলছে। 

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



গ্যাসের অবৈধ গ্রাহকদের বিষয়ে যে নির্দেশ দিলেন জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:গ্যাসের অবৈধ গ্রাহকদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনতে গ্যাস বিতরণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে নির্দেশ দিয়েছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

তিনি বলেন, সারাদেশে গ্যাসের অবৈধ গ্রাহকদের খুঁজে বের করতে হবে। যারা অনুমোদন নিয়ে গ্যাস লাইন ব্যবহার করছেন তারা ঠিক মতো বিল দিচ্ছেন কিনা, সেটাও খতিয়ে দেখতে হবে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) রাজধানীর কারওয়ান বাজারে তিতাস ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ নির্দেশনার কথা জানান তিনি। এর আগে প্রতিমন্ত্রী তিতাসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মতবিনিময় করেন।

নসরুল হামিদ বলেন, এখন থেকে গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলোকে দুটি কাজ খুব গুরুত্বের সঙ্গে করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। প্রথমটি হচ্ছে, নিয়মিত সিএনজি প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর অডিট করতে হবে। এসব প্রতিষ্ঠান কী পরিমাণ গ্যাস ব্যবহারের জন্য অনুমোদন নিয়েছে, তাদের মিটারগুলো ঠিকমতো কাজ করছে কিনা, তারা ঠিকমতো বিল দিচ্ছে কিনা, তাদের পরিবেশ ছাড়পত্র রয়েছে কিনা, এগুলো নিয়মিত মনিটরিং করতে হবে।

দ্বিতীয় নির্দেশনার কথা উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশে বাণিজ্যিক, শিল্প ও আবাসিকের যত গ্রাহক রয়েছেন তাদের প্রত্যেকের ঠিকানায় গিয়ে তল্লাশি (চেক) করতে হবে। তারা ঠিকমতো গ্যাস বিল দিচ্ছে কিনা, মিটারগুলো ঠিকমতো কাজ করছে কিনা, তা দেখতে হবে।

যত ভুতুড়ে ও অবৈধ গ্রাহক আছে তাদের চিহ্নিত করে ব্যবস্থা নিতে হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।


আরও খবর