Logo
আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

তারুণ্যের জয়গানে ‘চলো বাংলাদেশ’ কনসার্ট প্রস্তুতি সম্পন্ন

প্রকাশিত:বুধবার ১৮ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৩১৬জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :ক্রিকেট বিশ্বের সবচেয়ে বড় মঞ্চে অংশ নিচ্ছে টাইগাররা! আর তাদের প্রতি সম্মান জানাতে আয়োজন করা হয়েছে ‘চলো বাংলাদেশ’ কনসার্ট – সুরের মূর্ছনায় হাজারো কণ্ঠে  অনুপ্রেরণা দেয়া হবে বাংলাদেশের টাইগারদের। বছরের বহুল প্রত্যাশিত এ উদযাপন ‘চলো বাংলাদেশ’ কনসার্টের মাধ্যমে গ্রামীণফোনের লক্ষ্য দেশের তরুণদের মধ্যে ঐক্য, আবেগ এবং অনুপ্রেরণার চেতনাকে উজ্জীবিত করা।

গ্রামীণফোন বিশ্বাস করে চেতনা উজ্জীবিত করার মাধ্যমে আইসিসি ক্রিকেট বিশ্বকাপে আমাদের জাতীয় ক্রিকেট দলের যাত্রা উদযাপনের এবং আমাদের যে বীরেরা বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন তাদের প্রতি সম্মান জানানোর এখনই সময়। ‘চলো বাংলাদেশ’ কনসার্টে শিল্পী আর সংগীতপ্রেমীদের অভুতপূর্ব মিলনমেলায় গানপ্রেমীদের বড় স্বপ্ন দেখতে এবং নির্ভিকভাবে এগিয়ে যাওয়ার মাধ্যমে সাফল্য অর্জনে অনুপ্রাণিত করবে। এ আয়োজন দেশের তরুণদের অপার সম্ভাবনা, তাদের অদম্য চেতনা এবং যেভাবে তারা হাতে হাত মিলিয়ে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে, তারই উদযাপন।

প্রস্তুত থাকুন গানের উন্মাদনায় হারিয়ে যেতে! আগামী ২০ অক্টোবর (শুক্রবার) বাংলাদেশ আর্মি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে গ্রামীণফোনের আয়োজনে ‘চলো বাংলাদেশ’ কনসার্ট। ‘চলো বাংলাদেশ’ কনসার্টে সংগীতপ্রেমীদের উন্মাদনাকে বাড়িয়ে তুলতে পারফর্ম করবে স্বনামধন্য জনপ্রিয় সব ব্যান্ড ও শিল্পীরা। যাদের মধ্যে রয়েছে: আর্টসেল, ক্রিপ্টিক ফেইট, হাবিব ওয়াহিদ, নেমেসিস, প্রীতম হাসান, রাফা অ্যান্ড ফ্রেন্ডস, পান্থ কানাই, হাসান, ওয়ারফেজ সহ অনেকেই। কনসার্টটিতে অংশগ্রহণে বিনামূল্যে নিবন্ধন করা যাবে মাইজিপি অ্যাপের মাধ্যমে। আর এ নিবন্ধন প্রক্রিয়াও বেশ স্বাচ্ছন্দ্যদায়ক। টিকিট পোর্টালটি প্রতিদিন রাত ১২টায় চালু হবে এবং ১৯ অক্টোবর পর্যন্ত সীমিত সংখ্যক মানুষ কনসার্টে অংশগ্রহণে নিবন্ধন করতে পারবেন। আপনার মাইজিপি অ্যাপ থেকে নিবন্ধন করে প্রস্তুত হয়ে যান ঐতিহাসিক এ আয়োজনে অংশ নিতে – যেখানে হাজার তরুণের মেলবন্ধন ঘটবে প্রাণের আহ্বানে, নতুন দিনের অনুপ্রেরণায়। কনসার্টটি মাইজিপি অ্যাপ ও এনটিভি -তে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।  

কনসার্টটি গ্রামীণফোনের ‘চলো বাংলাদেশ’ ক্যাম্পেইনের একটি অংশ হিসেবে আয়োজিত হচ্ছে। গ্রামীণফোনের এ ক্যাম্পেইনের লক্ষ্য তরুণদের জাতীয় অগ্রগতির চেতনায় উদ্বুদ্ধ করা। এ ক্যাম্পেইনের মধ্যে রয়েছে আকর্ষণীয় বিভিন্ন কার্যক্রম, যেমন: মাইজিপি অ্যাপে বিশ্বকাপ ম্যাচের লাইভ স্ট্রিমিং, বিশ্বকাপ উদযাপনে লিমিটেড এডিশনের মার্চেন্ডাইজ, বিশেষ ভ্রমণ প্যাকেজ, সাফল্য উদযাপনে মিষ্টান্নসহ আরও অনেক কিছু। টেক এনবলার হিসেবে গ্রামীণফোন স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ভূমিকা রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমাদের জাতির নবযুগের বীরদের সাফল্য উদযাপনে এবং তরুণদের মধ্যে আস্থা ও সাহস জাগিয়ে তোলার মাধ্যমে গ্রামীণফোন স্মার্ট ও উজ্জ্বল ভবিষ্যতের পথ প্রশস্ত করতে নিজেদের নিরলস প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখতে অঙ্গীকারবদ্ধ। 

তাহলে, এখনই প্রস্তুত হয়ে যান মিউজিক, লাইট ও আতশবাজির অনন্য উপস্থাপনে – জীবনের উদযাপনে ও অনুপ্রেরণায়।  


আরও খবর



ডেমরায় ট্রাফিক ব্যবস্থা বাস্তবায়নে অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন টিআই মৃদুল পাল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১২৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ 

ডিএমপি'র ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগ ডেমরা জোনের অন্তর্ভুক্ত ডেমরা, ষ্টাফ কোয়াটার, সুলতানা কামাল সেতু সহ আশেপাশের গুরুত্বপূর্ণ সড়কের নিরাপত্তায় নিয়োজিত ট্রাফিক ইন্সপেক্টর (টিআই) মৃদুল পাল ট্রাফিক ব্যবস্থা বাস্তবায়নে অক্লান্ত পরিশ্রম করে যাচ্ছেন। সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে টিআই মৃদুল পাল এলাকায় যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন। অবৈধ ব্যাটারী চালিত অটো রিকশা, নসিমন করিমন, ভটভটি,রুট পারমিট বিহীন মেয়াদোত্তীর্ণ গাড়ি চলাচল কঠোর হস্তে দমন এবং নিয়মিত অবৈধ পার্কিং বন্ধে কাজ করে যাচ্ছেন। টিআই মৃদুল পাল একজন মানবিক পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে পরিচিত।গত কয়েক দিন পূর্বে তীব্র দাবদাহের সময় ডিএমপি কমিশনারের নির্দেশনায় এবং ট্রাফিক ওয়ারী বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ আশরাফ ইমাম এর তত্ত্বাবধানে ডেমরা ষ্টাফ কোয়াটার এলাকার পথচারী,যাত্রী,গাড়ির চালক-হেলপার সহ সর্বসাধারণের মাঝে বোতল পানি ও খাবার স্যালাইন বিতরণ করেন । অল্প সময়ে ডেমরা ষ্টাফ কোয়াটার এলাকার সড়কগুলো যানজট মুক্ত করায় জনসাধারণের দূর্ভোগ লাঘব হয়েছে অনেকটাই।

সড়কের পাশে বসা বিভিন্ন ভ্রাম্যমাণ  দোকান উচ্ছেদ করেছেন। ফুটপাত থেকে অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে পথচারীদের নির্বিঘ্নে চলাচল স্বাভাবিক রেখছেন। কোথাও এখন আর যানবাহনের জটলা নেই আগের মতো।তিনচাকার ব্যাটারি চালিত অটোরিক্সা হাইওয়ে রোডে প্রবেশ করে যেন যানজট স্বৃষ্টি করতে না পারে সেজন্য নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। মৃদুল পাল এর নিষ্ঠা এবং কর্তব্য পরায়ণতার কারণে এলাকার সড়কে চলাচল কারী অফিসগামী মানুষ নিয়মিত কর্মস্থলে পৌঁছতে পারছেন, স্কুল কলেজ গামী শিক্ষার্থীরা সময়মতো ক্লাস করতে পারছেন।

তার অধীনস্থ ট্রাফিক সার্জেন্ট এবং কনষ্টেবলদের সার্বক্ষণিক সড়কে শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজ করতে নির্দেশনা দেয়ার পাশাপাশি নিজেও কাজ করছেন।

ডেমরা ষ্টাফ কোয়াটার এলাকার ট্রাফিক ইন্সপেক্টর টিআই মৃদুল পাল বলেন, "সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে ও ট্রাফিক ব্যবস্থা বাস্তবায়নে আমার যা যা করতে হয় আমি করবো"। 

ডেমরা এলাকায় যানজট নিরসনে প্রতিদিন দুই শিফটে ৩৫/৩৬ জন ট্রাফিক পুলিশ ও অফিসার কাজ করেন। নিয়মিত চারটি পোস্টে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হয়। কখনো কখনো পাঁচটি পোস্ট পরিচালনা করা হয়। প্রতিটি পোস্টে একজন টিএসআই/এটিএসআই/ এএসআই, কনস্টেবল থাকে।


ট্রাফিক সার্জেন্ট আল মামুন জানান,টিআই স্যারের নেতৃত্বে ডেমরা সড়কে দুর্ঘটনা এড়াতে এবং সাধারন মানুষের সুবিধার জন্য কাজ করে যাচ্ছি, দিনরাত রাস্তায় থেকে সাধারণ মানুষদেরকে সেবা দেওয়ার জন্য কাজ করছি।বেপরোয়া গতিতে কেউ যেন গাড়ী না চালায় বাস,ট্রাক,কভার্ড ভ্যান গতি সীমা অতিক্রম না করে, ব্যাটারি চালিত অটো রিক্সা, সিএনজি, মহাসড়কে না ওঠে তা খেয়াল রাখছি।যে সব মোটরসাইকেলের নাম্বার নেই, গাড়ীর কাগজ পত্র ঠিক নেই, যারা হেলমেট ছাড়া মোটরসাইকেল চালান তাদের প্রতি কঠোর হচ্ছে ট্রাফিক পুলিশ।এর পরও যদি কেউ এ আইন অমান্য করে তাহলে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হয়। 


টিআই মৃদুল পাল ডিএমপির অন্যতম একজন চৌকস পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে দীর্ঘ বছর যাবত কর্মরত রয়েছেন। গাজীপুর এলাকার কৃতি সন্তান অত্যন্ত সদালাপি মিষ্টভাষী সাদা মনের মানুষ তিনি। গাজীপুর, কালিয়াকৈর থেকে এসএসসি,এইচএসসি ও মির্জাপুর ডিগ্রী কলেজ থেকে বিএসসি পাশ করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে গণিতে মাস্টার্স করেছেন। তিনি পুলিশ বাহিনীর চাকরির সুবাদে  থাইল্যান্ড থেকে ট্যুরিজম সিকিউরিটি এর উপর প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।



 


আরও খবর



গোদাগাড়ীতে ঘুমের ঘরে গৃহবধূকে হত্যা,স্বামী পলাতক

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৬৫জন দেখেছেন

Image

মুক্তার হোসেন,গোদাগাড়ী(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃরাজশাহীর গোদাগাড়ীতে এক গৃহবধূকে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যা করে পালিয়েছে স্বামী। পারিবারিক কলহের জেরে এমন ঘটনা ঘটেছে বলে মনে করছেন পুলিশ। বুধবার (১৫ মে) দিবাগত রাতের কোনো এক সময় এমন ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে।স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, গোদাগাড়ী পৌর সদরের গোদাগাড়ী গ্রামের সিঙ্গাপুর প্রবাসী তরিকুল ইসলামের মেয়ে সুরভী খাতুনের (২৮) মেডিকেল মোড়ের শামসুদ্দীন ইসলাম ধলু মাস্টারের ছেলে মোস্তাফিজুর রহমানের সাথে প্রেমের সম্পর্ক করে ২০২১ সালের বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে (১৪ ফেব্রুয়ারী) রাতে বিয়ে হয়।বিয়ের পর থেকেই স্বামী মোস্তাফিজুর রহমান এক রকম বেকার অবস্থায় জীবন-যাপন করতেন। এই নিয়ে পরিবারের মধ্যে হতাশা ও অসন্তোষ কাজ করতো।বুধবার (১৫মে) বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) নিয়োগের ফলাফল প্রকাশিত হয়। এদিন স্ত্রী সুরভী খাতুন মায়ের বাড়িতে থাকায় রাতে সেখানে যান মোস্তাফিজুর রহমান।এনটিআরসিএর ফলাফলে সুরভী খাতুন উত্তীর্ণ হন। অপরদিকে স্বামী মোস্তাফিজুর রহমান একই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করলেও উত্তীর্ণ হতে পারেননি। এ নিয়ে তাদের দুজনের মধ্যে ঝগড়া হয়। এভাবেই রাতে তারা ঘুমিয়ে পড়েন। সকাল সাড়ে ৮ টার দিকে সুরভির মা তাদের ডাকতে গেলে কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে ঘরে ঢুকে দেখেন মেয়ের মরদেহ বিছানায় পড়ে আছে। জামাই মোস্তাফিজুর রহমান ঘরে নেই। তড়িঘড়ি করে সুরভীর মরদেহ গোদাগাড়ী ৩১ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত্যু হয়েছে বলে ঘোষণা করেন।পরে গোদাগাড়ী মডেল থানা পুলিশ জানতে পেরে ঘটনা স্থলে গিয়ে মৃত্যুর প্রাথমিক তদন্ত শুরু করে ও মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের মর্গে পাঠানোর হয়েছে।এ বিষয়ে গোদাগাড়ী সার্কেল সহকারি পুলিশ সুপার (এএসপি) সোহেল রানা বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে পারিবারিক কলহের জেরে তাকে হত্যা করা হয়েছে। মৃত সুরভীর গলায় হালকা দাগ বুঝা গেছে। মনে হচ্ছে বালিশ চাপা দিয়ে হত্যা করা হয়েছে। তার স্বামী মোস্তাফিজুর রহমান পালিয়েছেন। ভোর ৫ টার দিকে স্থানীয় একজন মোস্তাফিজকে রাস্তায় দেখেছে তাতে মনে হয়েছে সে অপরাধ করেছে। আমরা তাকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছি। মরদেহ ময়না তদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে বলে জানান তিনি।


আরও খবর

পোরশায় ৫ মাদক সেবী আটক

রবিবার ১৯ মে ২০২৪




নওগাঁর বিভিন্ন উপজেলায় ইসতিসকার নামাজ আদায়

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১০৫জন দেখেছেন

Image

এম এম হারুন আল রশীদ হীরা; নওগাঁ:দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে দেশে বইছে তীব্র তাপদাহ ও খরা। তীব্র তাপদাহের প্রভাব পড়েছে জনজীবনসহ ফসলে। ফসলি জমির মাঠ-ঘাট ফেটে চৌচির। মাটি থেকে উঠছে গরম হাওয়া উঠছে। নওগাঁয় গত কয়েকদিন থেকে সর্বোচ্চ ৩৬ থেকে ৩৮ ও ৩৯ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা ওঠানামা করছে। প্রচন্ড গরমে ওষ্ঠাগত প্রাণীকুল। ফসলি জমিতে শ্রমিকরা কাজ করতে গিয়ে হাঁসফাঁস অবস্থা। রাস্তাঘাটে মানুষের চলাচল বহুলাংশে কমে গেছে। রোদ থেকে বাঁচতে মোটা কাপড় পরিধান করছেন। কেউ কেউ রোদে চশমা ও ছাতা ব্যবহার করছেন। স্বস্থি পেতে বার বার পানি করতে হচ্ছে। এদিকে আবহাওয়া অফিস থেকে সুখকর কোন বার্তা পাওয়া যাচ্ছে না। এ মাসে বৃষ্টিপাতের তেমন সম্ভাবনা ও নেই। তাই আজ বৃহস্পতিবার সকালে বৃহত্তর কৃষি প্রধান  নওগাঁ জেলার সদর,রাণীনগর,সাপাহার ও পত্মীতলা সহ ৪ উপজেলায় ইসতিসকার নামাজ আদায় করা হয়  এ দিন সকাল ৯টার দিকে নওগাঁ সদর উপজেলার চন্ডিপুর দাখিল মাদরাসা মাঠে নামাজের ইমামতি ও দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা নজিবর রহমান এবং দুবলহাটি ইউনিয়নের মাতাসাগর ঈদগাহ মাঠে নামাজের ইমামতি ও দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা হুসাইন আহমেদ।

পত্নীতলা উপজেলার নজিপুর পাবলিক মাঠে প্রায় শতাধিক মুসল্লি নিয়ে নামাজ আদায় করা হয়। মোনাজাতের আগে দুই রাকাআত নফল নামাজ আদায় করে মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে শীতল আবহাওয়া ও বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করেন উপজেলার সর্বস্তরের জনগণ। নামাজের ইমামতি ও দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল মুকিম।

সাপাহারের সাপাহার সরফতুল্লাহ ফাজিল মাদরাসার আয়োজনে মাদ্রাসা মাঠে শত শত ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের অংশ গ্রহণে বিশেষ এ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত নামাজের জামাতে ইমামতি করেছেন ওই মাদরাসার হিফযু বিভাগের পরিচালক ও উক্ত মাদরাসার আরবি প্রভাষক মাওলানা মোঃ ওমর ফারুক।

রাণীনগর উপজেলা সদরের পূর্ব বালুভরা পাবলিক ঈদগাহ মাঠের আয়োজনে রাণীনগর শের-এ বাংলা সরকারি কলেজ মাঠে এ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এতে স্থানীয় শতাধিক ধর্মপ্রাণ মুসল্লি অংশ নেন। এ নামাযে ইমামতি করেন, ঐতিহাসিক কুসুম্বা শাহী মসজিদের খতিব ও বেলঘরিয়া ফাজিল মাদরাসার সহকারী অধ্যাপক মাওলানা মুহাম্মদ মোস্তফা আল আমিন।

এছাড়াও মহাদেবপুর উপজেলার পাহাড়পুর বাজার মাঠে এ নামাজ আদায় করা হয়। 

সাপাহার সরফতুল্লা ফাজিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মুহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বলেন, চলমান আবহাওয়া থেকে কিছুটা স্বস্থি পেতে গরমের তাপমাত্রা কমে শীতল আবহাওয়া ও বৃষ্টির আশায় সালাতুল ইসতিসকার আদায় করা হয়েছে। 


আরও খবর

পোরশায় ৫ মাদক সেবী আটক

রবিবার ১৯ মে ২০২৪




গোদাগাড়ীতে প্রিপেইড মিটার প্রত্যাহার ও নতুন মিটার স্থাপন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৪৫জন দেখেছেন

Image

মুক্তার হোসেন,গোদাগাড়ী(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃরাজশাহীর গোদাগাড়ীতে আবাসিক ও বাণিজ্যক বিদ্যুতের ডিজিটাল প্রিপেইড মিটার প্রত্যাহার ও নতুন মিটার স্থাপন বন্ধের দাবিতে গ্রাহকরা মানববন্ধন করেছে। শনিবার সকাল ১০টা- থেকে ১২টা পর্যন্ত উপজেলা সদর ফিরোজ চত্বরে গোদাগাড়ী স্বার্থ সংরক্ষণ কমিটির আয়োজনে এ মানববন্ধন হয়। মানববন্ধনে সভাপতিত্বে করেন নাগরিক স্বার্থ সংরক্ষণ কমিটির সভাপতি এ্যাডভোকেট সালাহ উদ্দীন বিশ্বাস। মানববন্ধন চলাকলীন বক্তব্য রাখেন উপজেলা নাগরিক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক শান্ত কুমার মজুমদার,উপজেলা শিল্পকলা একাডেমীর সাধারন সম্পাদক এস এম বরজাহান আলী পিন্টু,গোদাগাড়ী পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র শহিদুল ইসলাম,সাবেক কাউন্সিলর মামুন অর রশিদ মামুন,গোদাগাড়ী সুশীল সমাজের প্রতিনিধি মুসফিকুর রহমান ও আব্দুল করিম প্রমূখ।বক্তারা বলেন,প্রি-পেইড মিটারে টাকা রিচার্জের জন্য প্রথমে নগদ বা বিকাশের মাধ্যমে মিটার কোম্পানিতে টাকা পাঠাতে হবে যার জন্য নগদ বা বিকাশে ক্যাশ আউট ফি প্রদান করতে হবে।টাকা পাঠানোর পরে নগদ বা বিকাশ কোম্পানি ২০ ডিজিট এর একটি টোকেন নম্বর দিবে যা আবার মিটারে তুলতে হবে, ২০ ডিজিটের টোকেন নম্বর হওয়ার ফলে নম্বর ভুলের সম্ভবনা থাকে।বাসায় যদি কোন বৃদ্ধ মানুষ থাকে তবে নম্বর দেওয়াটা বড় সমস্যা হতে পারে, নম্বর সঠিকভাবে না দিতে পারলে বিদ্যুৎ আসবে না।প্রতি মাসে ডিমান্ড চার্জ, ভ্যাট এবং মিটার ভাড়া দিতে হবে যা বাধ্যতামূলক। প্রতি হাজারে ২০০ টাকা ডিমান্ড চার্জ, ৪০ টাকা ভ্যাট এবং ৬০ টাকা মিটার ভাড়া হিসেবে টাকা রিচার্জের সাথে সাথে কেটে নেওয়া হবে।আপনি ৫-৭ দিনের জন্য বাসার বাইরে কোথাও গেলেন এমন সময় আপনার বাসার মিটারের টাকা শেষ, বাসায় বিদ্যুৎ নাই এবং আপনার বাসার ফ্রিজে অনেক খাবার আছে তাহলে আপনার বাসায় সমস্ত খাবার নষ্ট হয়ে যাবে। মিটারের মিটার রিডার এখন গ্রাহক নিজেই। তারপরও কেন প্রতি মাসে ডিমান্ড চার্জ নেওয়া হয়।ডিজিটাল প্রি-পেইড মিটার আবাসিক (বাসা-বাড়ী), বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে স্থাপন-বাতিলের দাবি জানানো হয়।


আরও খবর



রাণীশংকৈলে ২ ইটভাটা মালিককে কাঠ পোড়ানোর দায়ে ভ্রাম্যমান আদালতে জরিমানা

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৯৭জন দেখেছেন

Image
রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি:ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈলে ইট-ভাটায় কাঠ খরি  পোড়ানোর অপরাধে দুই ভাটা মালিককে ৮০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। গতকাল শনিবার (২০ এপ্রিল) দুপুরে উপজেলার নেকমরদ ইউনিয়নের ফকিরটলি ও রাতোর ইউনিয়নের শখের টাউন এলাকায় এ অভিযান পরিচালনা করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট রকিবুল হাসান। 
 
জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে ইটভাটায় কাঠ,খরি পোড়ানো হচ্ছে এমন তথ্যের ভিত্তিতে অভিযানে যান উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও  এক্সিকম্যাজিস্ট্রেট।  উপজেলার নেকমরদ ইউনিয়নের এনইবি ব্রিকস ও রাতোর ইউনিয়নে পদ্ম ইটভাটায় জ্বালানী হিসেবে কয়লার পরিবর্তে কাঠ পোড়ানোর বিষয়টির সত্যতা পাওয়ায়। দুই ইটভাটা মালিককে ৮০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। 
 
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট রকিবুল হাসান বলেন,  ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইন ২০১৩ এর আইন অমান্য করে কয়লার পরিবর্তে কাট খরি পোড়ানোর দায়ে ২ ইটভাটা মালিককে জরিমানা করা হয়েছে। পরিবেশ রক্ষার্থে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। 

আরও খবর