Logo
আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

তানোরে জাতীয় বিমা দিবস পালন ও গো খাদ্য বিতরণ

প্রকাশিত:রবিবার ২৭ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ২৭০জন দেখেছেন

Image

তানোর প্রতিনিধি: "বীমায় সুরক্ষিত থাকলে, এগিয়ে যাব সবাই মিলে" এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে রাজশাহীর তানোরে  জাতীয় বীমা দিবস পালন করা   হয়েছে।দিবসটি উপলক্ষে  মঙ্গলবার  উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে  পরিষদ চত্বর  র‌্যালী শেষে   হলরুমে আলোচনা  অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পংকজ চন্দ্র দেবনাথের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত  সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন   সাংসদ প্রতিনিধি ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান লুৎফর হায়দার রশিদ ময়না।

বিশেষ অথিতি হিসেবে বক্তব্য রাখেন   সহকারী কমিশনার (ভুমি) সুস্মিতা রায়, থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি কামরুজ্জামান মিয়া, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান সোনিয়া সরদার, ভাইস চেয়ারম্যান আবু বাক্কার,  এসিডি প্রোগ্রাম অফিসার কৃষ্ণা বিশ্বাস, উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ( পিআইও) প্রকৌশলী তারিকুল ইসলাম,  কৃষি কর্মকর্তা শামিউল ইসলাম, মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সিদ্দিকুর রহমান, বিএমডিএর সহকারী প্রকৌশলী মাহফুজুর রহমান, উপজেলা সমাজসেবা কর্মকর্তা মোহাম্মদ হোসেন প্রমুখ। এছাড়াও উপজেলার গরু খামারিদের মাঝে গো খাদ্য বিতরণ করা হয়। এসময় উপজেলার বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন। 


আরও খবর



মেহেরপুরে নার্সিং কলেজ কাজের মেয়াদের সঙ্গে বেড়েছে ব্যয়

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৪জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুরঃমেহেরপুরে মানুষের স্বাস্থ্যসেবার মান উন্নয়নে ২০১৯ সালে নার্সিং কলেজ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। পাঁচ বছরে প্রকল্পটির মেয়াদ বেড়েছে চার দফা। সঙ্গে বেড়েছে ব্যয়ও। শুরুতে এর ব্যয় ধরা হয়েছিল ৩০ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। পরে তা বাড়িয়ে করা হয়েছে ৩৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা। শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর সূত্রে জানা যায়, চতুর্থবারের মতো বাড়ানো কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে। এখনো ৪০ শতাংশ কাজ বাকি রয়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। ঢাকার পিয়াস কনস্ট্রাকশন নামের একটি ঠিকাদার প্রতিষ্ঠান এ কাজ করছে।

ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা আবদুল মালেক জানান, এই নার্সিং কলেজটি নির্মাণের শুরুতে দেশে করোনা দেখা দেয়। ওই অবস্থায় নির্মাণকাজ বন্ধ রাখতে হয়। পরে নির্মাণসামগ্রীর দাম বেড়ে যায় অনেকাংশে। বড় লোকসানের আশঙ্কায় কাজ ধীরগতিতে করা হচ্ছে। তবে বেশির ভাগ কাজ শেষ হয়েছে। বাকি কাজও চলতি বছরে শেষ করা হবে।

শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তর ও মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, অভিজ্ঞ শিক্ষকের মাধ্যমে যোগ্যতা সম্পন্ন নার্স তৈরি করতে একটি নার্সিং কলেজ তৈরির প্রস্তাব দিয়েছিল মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতাল। সরকার এ প্রস্তাবে সাড়া দেয়। ২০১৯ সালে ১৮০ আসন বিশিষ্ট নার্সিং কলেজ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। প্রথমে প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ৩৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা। চতুর্থবারের মতো কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে। এখনো অনেক কাজ বাকি। প্রকল্পটির ব্যয়ও বেড়েছে। শুরুতে ব্যয় ধরা হয়েছিল ৩০ কোটি ৩৯ লাখ টাকা, পরে তা বাড়িয়ে করা হয়েছে প্রায় ৩৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা। ব্যয় আরও বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে।

সরেজমিনে গত ১০ এপ্রিল নির্মাণাধীন কলেজ প্রাঙ্গণে গিয়ে দেখা যায়, চারতলা কলেজ ভবনের ভেতরের প্লাস্টার করা হয়নি। জানালার ফ্রেম নেই। বাথরুমের কাজ এখনো হয়নি। মেঝেতে ধুলার আস্তর পড়ে রয়েছে। মাত্র পাঁচজন শ্রমিক কাজ করছেন ঢিমেতালে। শিক্ষার্থীদের আবাসিক ভবনের দশা আরও করুন। দীর্ঘদিন ধরে পড়ে থাকার কারণে দেয়ালগুলো স্যাঁতস্যাঁতে হয়ে পড়েছে। শিক্ষার্থীদের আলাদা আলাদা কক্ষ করা হয়নি। বাথরুমের কাজও করা হয়নি। প্রকল্প দেখভালের দায়িত্বরত আবদুল মালেক জানান, পিলার ও চারতলা ছাদ ঢালাইয়ের কাজ শেষ হলে বৈদ্যুতিক সংযোগ, পানির লাইন, গ্রিলের কাজ, মেঝেতে টাইলসহ অন্যান্য কাজ করা হবে।

মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক হাসিবুস সাত্তার অভিযোগ করে বলেন, একটি কলেজের নির্মাণকাজে যদি পাঁচ বছর লেগে যায়, তাহলে কীভাবে দ্রুত উন্নয়ন সম্ভব। এত দিন এই এলাকার শিক্ষার্থীরা পড়াশোনা শেষ করে কাজে যোগ দিতে পারতেন। জেনারেল হাসপাতাল আরও দক্ষ নার্স পেত।এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তরের উপসহকারী প্রকৌশলী আবদুল কাদের বলেন, তাঁরা তাগিদ দিয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু ঠিকাদার ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে সময় বাড়িয়ে নেন। তাঁর আবারও ঠিকাদারকে কাজ শেষ করার তাগাদা দেবেন।

এ বিষয়ে জেলা সিভিল সার্জন মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, একটি লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে নার্সিং কলেজ নির্মাণ করা হচ্ছে। কিন্তু ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের গাফিলতিতে সেই লক্ষ্য পূরণ করা যাচ্ছে না। দ্রুত কলেজের কাজ শেষ করার দাবি জানাচ্ছেন।


আরও খবর



মহান স্বাধীনতা দিবসে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন..পুলিশ সুপার মুক্তা ধর

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৭জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:মহান স্বাধীনতার ৫৪ বছর পুর্তিতে  বীর শহীদদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও  ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন খাগড়াছড়ি জেলার পুলিশ সুপার  মুক্তা ধর পিপিএম (বার)। 

মঙ্গলবার (২৬শে মার্চ) দিবসটি উপলক্ষ্যে খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে খাগড়াছড়ি জেলার চেঙ্গী স্কোয়ারস্থ স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে দেশের জন্য জীবন উৎসর্গকারী সকল শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন পুলিশ সুপার  মুক্তা ধর পিপিএম (বার) 

এছাড়াও উক্ত স্মৃতিসৌধে পুস্পস্তবক অর্পণের মধ্যদিয়ে শ্রদ্ধা জানান মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার, সংসদ সদস্য কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু সহ বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দপ্তর এবং সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠনবৃন্দ।

পরবর্তীতে স্বাধীনতার ঘোষক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে খাগড়াছড়ি পুলিশ লাইন্সে 'বঙ্গবন্ধু ম্যুরালে' পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন পুলিশ সুপার মহোদয়।

এ সময়  অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) (পুলিশ সুপার পদে পদোন্নতি প্রাপ্ত)  মাহমুদা বেগম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ক্রাইম অ্যান্ড অপস) মো. জসীম উদ্দিন পিপিএম, খাগড়াছড়ি সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার  মো. তফিকুল আলম,  সহকারী পুলিশ সুপার  সৈয়দ মুমিদ রায়হান সহ জেলা পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ।

২৫’শে মার্চ দিবাগত রাতে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী বাঙালিদের ওপর অতর্কিত হামলা চালিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করে এদেশের অগণিত বাঙালিকে।  ২৬’শে মার্চ প্রথম প্রহরে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাংঙ্গালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা দেন। স্বাধীনতার ঘোষণা ও মুক্তিযুদ্ধের সূচনার এই সময়টি জাতি আবেগের সঙ্গে স্মরণ করে। দিবসটির প্রথম প্রহরে ৩১ বার তোপধ্বনির মাধ্যমে খাগড়াছড়িতে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের সূচনা করা হয়।

 এই দিনটি বাঙালি জাতির সংগ্রামমুখর জীবনের শ্রেষ্ঠ অর্জন। ১৯৭১ সালের এই দিন বাঙালির অবিসংবাদিত নেতা, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি, বাংলাদেশ মহাকাব্যের মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা করেন। বঙ্গবন্ধুর আহব্বানে সাড়া দিয়ে সুদীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী স্বাধীনতা যুদ্ধে  যাদের আত্মত্যাগ ও জীবনের বিনিময়ে বিশ্বের মানচিত্রে জন্ম লাভ করে বাংলাদেশ নামে নতুন রাষ্ট্র, মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবসে তাদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা ও সশ্রদ্ধ সালাম।

আরও খবর



গরমে বেনাপোল বন্দরে আমদানিকৃত আলু পচে যাচ্ছে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৩২জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:ভারত থেকে আমদানি করা ৩৭০ মেট্টিকটন আলু বেনাপোল স্থলবন্দরে পচতে শুরু করেছে। আমদানিকারক প্রতিষ্ঠানের স্থানীয় প্রতিনিধি জানিয়েছে এসব আলু রংপুরের একটি বেভারেজ কোম্পানিতে নেওয়া হবে।

এদিকে ব্যবসায়ীরা বলছেন, দ্রুত খালাস না হলে এসব আলু খাওয়ার অযোগ্য হবার আশঙ্কা রয়েছে। তবে আমদানি করা এ আলু খোলা বাজারে বিক্রি হবে না।

বেনাপোল স্থলবন্দরের একটি সূত্র জানায়, গত ২১ এপ্রিল রাতে ভারতের পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে ১৬টি ট্রাকে ৩৭০ মেট্রিক টন আলু আমদানি হয়। তবে আমদানি করা আলু ২০০ কিলোমিটার দূরে থেকে লোড করে বেনাপোল বন্দরে পৌঁছাতে কয়েকদিন লেগে যায়। এরপর বেনাপোল বন্দর থেকে তিনদিনেও আলু খালাস না হওয়ায় তীব্র গরমে ট্রাকে থাকা আলু পচে রস পড়তে দেখা গেছে।

আলুর আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান রংপুরের ইন্টিগ্রেটেড ফুড অ্যান্ড বেভারেজ কোম্পানি। রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ভারতের পেপসিকো ইন্ডিয়া হোল্ডিংস বলে জানিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। আমদানিকারকের স্থানীয় সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ট্রান্সমেরিন লজিস্টিক লিমিটেডের প্রতিনিধি মাসুম বিল্লা জানান, ১৬ ট্রাকে ৩৭০ মেট্রিক টন আলু আমদানি করা হয় ভারত থেকে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র হাতে না পাওয়ায় এখনো বন্দর থেকে খালাস নিতে পারেননি। কাগজপত্র এলেই খালাস করা হবে আমদানিকৃত এ আলু। বর্তমানে ভারতীয় ট্রাক থেকে এ আলু বাংলাদেশি ট্রাকে লোড করে রাখা হয়েছে।

আলুবাহী ট্রাকচালক শাহাদৎ হোসেন জানান, ভারতীয় ট্রাক থেকে আলু খালাস করে রংপুরে নিয়ে যাবেন। কিন্তু খালাস না হওয়ায় গরমে বন্দরেই ট্রাকে আলু পচতে শুরু করেছে। দ্রুত খালাস না হলে এগুলো আরও নষ্ট হবে।

বেনাপোল স্থলবন্দরের উদ্ভিদ সংগনিরোধ কর্মকর্তা হেমন্ত কুমার সরকার জানান, ভারত থেকে ৩৭০ মেট্রিক টন আলু আমদানি হয়েছে। এসব আলুর মান পরীক্ষা শেষে দ্রুত খালাসে সহযোগিতা করা হচ্ছে।

এ বিষয়ে বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম বলেন, বেনাপোল বন্দর দিয়ে ১৬টি ট্রাকে ৩৭০ মেট্রিক টন আলু আমদানি হয়েছে। আলুর চালানটি এখনও বন্দরে রয়েছে। দ্রুত ছাড়করণের জন্য আমদানিকারকদের সহযোগিতা করা হচ্ছে।


আরও খবর



শাহরুখপুত্র হাবুডুবু খাচ্ছেন ব্রাজিলিয়ান মডেলের প্রেমে

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১৭৬জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিনিধি:বরাবরই ক্যামেরাকে এড়িয়ে চলেন শাহরুখ খানের পুত্র আরিয়ান খান । বাবার পথে বিনোদন জগতে পদার্পণ করলেও নিজেকে রেখেছেন ক্যামেরার নেপথ্যে। এবার তারই প্রেমের খবর ভেসে বেড়াচ্ছে বলিপাড়ায়। জোর গুঞ্জন, ব্রাজিলিয়ান অভিনেত্রী লারিসা বনেসির প্রেমে নাকি হাবুডুবু খাচ্ছেন শাহরুখপুত্র।

ব্রাজিলের বিখ্যাত বিকিনি মডেল তিনি। দু-একটি ছবিতেও অভিনয় করেছেন। শুধু ব্রাজিলে নয়। বলিউডে অক্ষয় কুমার ও জন আব্রাহমের সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করেছেন লারিসা। সেই লারিসার প্রেমেই এবার পড়লেন আরিয়ান।

লারিসাকে ইনস্টাগ্রামে ফলো করেন আরিয়ান। সুন্দরীর প্রায় সব ছবিতেই লাইক দেন তিনি। তবে শুধু লাইকেই আটকে নয়। বরং লারিসাকে পটাতে, লারিসার মাকেও হাত করছেন শাহরুখপুত্র। আর সেই কারণেই লারিসার মাকে নিজের ব্র্যান্ডের পোশাক পাঠিয়েছেন আরিয়ান! এমন খবরও ছড়িয়ে পড়েছে। তবে এই প্রেম নিয়ে আপাতত মুখ খুলতে চান না আরিয়ান। লারিসাও চুপ আছেন।


আরও খবর



ফারদিন খান ফিরছেন ১৪ বছর পর নবাবি মেজাজে

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১৪১জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিনিধি;নতুনভাবে ১৪ বছর পর ক্যামেরার সামনে ফিরেই চমকে দিলেন অভিনেতা ফারদিন খান। সঞ্জয় লীলা বনশালির ‘হীরামাণ্ডি’র লুকে তাকে দেখে মুগ্ধ অনুরাগীরা। এর আগে গ্ল্যামার দুনিয়ার মূলস্রোতে ফিরেছেন সানি দেওল, ববি দেওল। এরই ধারাবাহিকতায় যুক্ত হলেন ফারদিন খান।

সোনাক্ষী সিনহা, মণীষা কৈরালা, রিচা চাড্ডা, অদিতি রাও হায়দরি, সানজিদা শেখ, শর্মিন সেহগালের মতো অভিনেত্রী রয়েছে ওয়েব সিরিজে। এদের সঙ্গেই অভিনয় করেছেন ফারদিন।

সিরিজে ওয়ালি মহম্মদের চরিত্রে অভিনয় করেছেন তারকা। চোখে সুরমা লাগিয়ে বেশ নবাবি মেজাজেই দেখা যাচ্ছে তাকে।

বাবা ফিরোজ খানের পরিচালনায় সিনেমার জগতে সফর শুরু করেছিলেন ফারদিন। ১৯৯৮ সালে মুক্তি পেয়েছিল ‘প্রেম আগন’। এর পর ‘জঙ্গল’, ‘প্যায়ার তুনে ক্যায়া কিয়া’, ‘খুশ’, ‘ভূত’, ‘হে বেবি’র মতো একাধিক সিনেমায় অভিনয় করেছেন।

চকোলেট হিরো হিসেবে একসময় জনপ্রিয়তাও পেয়েছেন। কিন্তু ২০১০ দশ সালে মুক্তি পাওয়া ‘দুলহা মিল গ্যায়া’র পর গ্ল্যামার জগৎকে বিদায় জানান অভিনেতা।

রুপালি পর্দা থেকে দূরে চলে যাওয়ার পর যতবারই ফরদিনকে দেখা গিয়েছে, অবাক হয়েছেন তার ভক্তরা। অনেকখানি ওজন বাড়িয়ে ফেলেছিলেন এ অভিনেতা। কিন্তু তার পর আবার চেনা চেহারায় ফিরে চমকে দেন।


আরও খবর