Logo
আজঃ শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
শিরোনাম

সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণ করবে: জাহাঙ্গীর কবির নানক

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৯১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:কাঁচাবাজারের ব্যাপারে সিন্ডিকেট শব্দটি প্রযোজ্য নয়। ভোক্তারা যাদের কাছে পণ্য কেনে, সেখানে বাজার নিয়ন্ত্রণ হওয়া দরকার। সে কাজটা সরকার করবে, এটা সরকারের দায়িত্ব।বলেছেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক 

সোমবার (১৫ এপ্রিল) ঈদের পর প্রথম কর্ম দিবসে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, সিন্ডিকেট একটা পপুলার শব্দ। সিন্ডিকেট আমার কাছে মনে হয়েছে বড় ব্যাপার। তবে সিন্ডিকেট কাঁচাবাজারের ব্যাপারে প্রযোজ্য নয়। মাঝখানে যারা, ভোক্তা যাদের থেকে পণ্য কেনে সেখানে নিয়ন্ত্রণ হওয়া দরকার। সে কাজটা সরকার করবে, সেটা সরকারের দায়িত্ব। আমরা যারা সরকারের আছি সেটা নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব।

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধগতি নিয়ে তিনি বলেন, আমরা গ্রামের মানুষ। আমরা যারা সরকারের লোক এবং সরকারে রয়েছি, আমরা কিন্তু রমজানের আগেই নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছি। রমজানের আগেই বাজার ব্যবস্থাপনার সঙ্গে জড়িত ছিলাম। আমার নির্বাচনি এলাকা মোহাম্মদপুর, আদাবর, শেরে বাংলা নগরে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সুলভমূল্যে কেনাকাটার ব্যবস্থা করেছিলাম। ঢাকার মানুষ যে বাজার পরিস্থিতির মুখোমুখি ছিল মফস্বলের মানুষ, সেই পরিস্থিতির মুখে ছিল না। ঢাকা শহরে এক পরিস্থিতি, মফস্বলের আরেক পরিস্থিতি। তৃণমূল কৃষক যে দামে বিক্রি করে ভোক্তার কাছে এসে তা ৫০-৬০ গুণ বেড়ে যায়। এটা আমরা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছি। জাহাঙ্গীর কবির নানক আরও বলেন, সচিবালয়ে আজ আমারও ভালো লাগেনি। অনেক ভিড়ের সচিবালয়ে আজ ভিড় কম। ঢাকার রাস্তা অস্বাভাবিক। আসলে আমার জানামতে দুই পর্ব মিলে এতো ছুটি হয়নি। এখন স্বল্প সময়ের মধ্যে মানুষ বাড়িতে যায়। সমস্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গ্রামের বাড়িতে যাওয়ার আকাঙ্ক্ষা বাড়িয়ে দিয়েছে। এগুলো সবই সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। আমার কাছে মনে হয় এ সপ্তাহ এমন ঢিলেঢালা যাবে। আগামী সপ্তাহে কর্মচাঞ্চল্য ফিরবে। বিএনপি যে দুঃখ-কষ্টের বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছিল সেই দুঃখ-কষ্টের বাংলাদেশ আজকে আর নেই।


আরও খবর



বাড়তি ফি টেস্ট পরীক্ষার নামে নেওয়া যাবে না: শিক্ষামন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১৪৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টেস্ট পরীক্ষার নামে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের কোনো শিক্ষার্থীর কাছ থেকে অতিরিক্ত ফি নেওয়া যাবে না ও পরীক্ষার কারণ দেখিয়ে প্রবেশপত্র দেওয়া থেকে বঞ্চিত না করার নির্দেশনা দিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে সম্প্রতি এমন নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরীক্ষার্থীদের কাছ থেকে টেস্ট পরীক্ষার নামে অতিরিক্ত ফি আদায় করা ও পরীক্ষার কারণ দেখিয়ে প্রবেশপত্র দেওয়া থেকে বঞ্চিত করাসহ শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বিভিন্নভাবে আর্থিক সুবিধা নিচ্ছে মর্মে বিভিন্ন মাধ্যম থেকে অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে।

এতে আরও বলা হয়, বর্ণিত অবস্থার পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষামন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন, টেস্ট পরীক্ষার নামে কোনো শিক্ষার্থীর কাছ থেকে অতিরিক্ত ফি আদায় করা যাবে না ও পরীক্ষার কারণ দেখিয়ে প্রবেশপত্র দেওয়া থেকে বঞ্চিত করা যাবে না। এই নির্দেশনার প্রতিপালন না করলে প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে সুনির্দিষ্ট ব্যবস্থা গ্রহণপূর্বক মন্ত্রণালয়কে অবহিত করার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।


আরও খবর



বাংলাদেশের সাইবার জগতকে আরো নিরাপদ করতে কাজ করে যাচ্ছেন আহনাফ আল মিরাজ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১৩৭জন দেখেছেন

Image

তথ্যপ্রযুক্তি ডেস্ক ঃসাইবার নিরাপত্তার জন্য নির্ভর যোগ্য আহনাফ আল মিরাজ জন্ম চাদপুর জেলায় মতলব থানায় ।ছোট বেলা থেকে ইন্টারনেট প্রযুক্তিতে তার ছিলো অসীম আগ্রহ। সেই আগ্রহ থেকে তিনি ইন্টারনেট ব্যাবহার নিয়ে ছিলেন সচেতন।আহনাফ আল মিরাজের সাইবার যাএা শুরু হয় এক নাটকীয়তার মাধ্যমে।

২০১৫ সালে আহনাফ আল মিরাজের ফেসবুক আইডি হ্যাকের স্বীকার হয় এবং তার ফেসবুক আইডিতে বেশ অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ছিলো, তখন থেকে আহনাফ আল মিরাজের দেশের হয়ে কাজ করার চিন্তা করে,একজন সোস্যালিস্ট হিসাবে অনলাইন প্লাটফর্ম থেকে মানুষদের সাহায্য করতে তার উদ্যোগ নেয়, এরপর বিভিন্ন গ্রুপে জয়েন দেন একটা গ্রুপ ছিল রাশিয়ার সেইখানে কাজ শিখতে থাকি এরপর নিজেকে দক্ষ করে ,অনলাইনে এসে সাধারণ মানুষদের সেবা দেওয়া চালু করলাম কাজের বিনিময়ে সে তার সামর্থ্য অনুযায়ী গরিব মানুষকে খাওয়াতে হবে , এইভাবেই আমি দেশের মাঠিতে বসে আমি আমার দেশের হয়ে কাজ করে যাচ্ছি ২০১৬ থেকে দেশের অধিকাংশ মানুষ সাইবার সম্পর্কে জ্ঞান কম আহনাফ আল মিরাজ এই বিষয় সচেতনভাবে বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন। দেশের বিভিন্ন সেলিব্রিটি রাজনৈতিক ব্যক্তি তাদের সাইবার নিরাপত্তার জন্য আহনাফ আল মিরাজের সরাপ্পন হন।

এইভাবে হয়ে উঠেছেন সাইবার নিরাপত্তা এক আস্তার নাম। আহনাফ আল মিরাজের ইচ্ছে আছে একদিন দেশের সবাই সাইবার নিরাপত্তা নিয়ে সচেতন হবে।


আরও খবর



নাসিরনগরে ভুয়া বি এড সনদে চাকুরীর বিরোদ্ধে উচ্চ আদালতে মামলা

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ২৬৭জন দেখেছেন

Image

মোঃ আব্দুল হান্নানঃ-

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলায় ভুয়া বি,এড সনদ নিয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক পদে চাকুরী করার অভিযোগ উঠেছে এক শিক্ষকের বিরোদ্ধে।ওই শিক্ষকের নাম  মোস্তাক উদ্দিন আহমেদ । তিনি উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের হরিনবেড় শাহাজাহান উচ্চ বিদ্যালয়ের  ভারপ্রাপ্ত  প্রধান শিক্ষক।প্রায় এক যুগ ধরে তার নিয়োগের বৈধতা ও জাল সনদে চাকুরী নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে অত্র  বিদ্যালয়ের শিক্ষক/শিক্ষিকা ও কর্মচারীদের মধ্যে। এ ঘটনায় শেখ শরিফ হাসান নয়ন নামে ওই বিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর  অভিভাবক মোস্তাক উদ্দিনের নিয়োগের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে উচ্চ আদালতে রিট আবেদন করেছেন।


শরিফ হাসানের রিট আবেদনে মোস্তাক উদ্দিন আহমদের বিএড সনদের বৈধতা ও আগের প্রতিষ্ঠানের ছাড়পত্রকে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। বিচারপতি নাঈমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের আদালত তাঁর আবেদনটি আমলে নিয়ে গত মাসের ২১ তারিখ চার সপ্তাহের মধ্যে এ বিষয়ে জবাব দিতে মোস্তাক উদ্দিন আহমদের প্রতি রুল জারি করেছেন।অভিযোগে বলা হয়, হরিপুর ইউনিয়নের নরহা গ্রামের ফরিদউদ্দিনের ছেলে মোস্তাক উদ্দিন আহমেদ নিয়োগের শর্ত ভঙ্গ করে ' বিএড ডিগ্রির জাল সনদ দিয়ে হরিণবেড় শাহজান উচ্চ বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পান।


শর্তে ছিল, ওই পদের জন্য আবেদন করতে হলে সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ থেকে বিএড সনদ থাকতে হবে। কিন্তু মোস্তাক উদ্দিন তা না করে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় দারুল ইহসান থেকে একটি ভূয়া সনদ দিয়ে চাকরি বাগিয়ে নেয়। নিয়োগের সময় তিনি তাঁর আগের প্রতিষ্ঠান হরিপুর মাদ্রাসা থেকে ছাড়পত্রও নেননি।বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির প্রাক্তন  সভাপতি খালেদ মোবারক বলেন, ওই শিক্ষকের নিয়োগটি তিনি সভাপতি থাকাকালীন সময়েই হয়। কিন্তু তাঁর বিএড সনদটি যে অবৈধ এবং ছাড়পত্র না নিয়ে যে নিয়োগ পেয়েছেন তা প্রমাণ হয়েছে ২০১৭ সালের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে অডিটের পর।


হরিপুর সুন্নিয়া দাখিল মাদ্রাসার সভাপতি মো. আনোয়ার হোসেন জানান, হরিণবেড় শাহজাহান উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেবে নিয়োগের সময় মোস্তাক উদ্দিন তাদের মাদ্রাসা থেকে কোনো ছাড়পত্র নেননি। এখনও মাদ্রাসার ওই পদে তিনি পূনর্বহাল রয়েছেন বলে দাবি করেন তিনি।এ বিষয়ে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি শিরিন চৌধুরী  বলেন,বিষয়টি যখন আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে,সেখানেই নিষ্পত্তি হোক।


এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত শিক্ষক মোস্তাক উদ্দিন আহমেদ কে মোবাইলে একাধিক বার ফোন করলেও তিনি রিসিভ করেননি।মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ আজহার উদ্দিন ভূইয়ার সাথে যোগাযোগ করে বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি জানান,বিষয়টি আপনারা যেমন শুনেছে আমিও তেমনি শুনেছি।তিনি আরো বলেন,বিষয়টি শুনেছি আদালতে রিট হয়েছে।তবে আদালতের উপরতো কোন কমেন্টস করা যাবে না।বর্তমানে অফিস বন্ধ।অফিস খোলার পর খোঁজ নিয়ে দেখবো।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



বিরামপুরে বন্ধুর ব্যাগ তুলতে গিয়ে ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল শিক্ষার্থী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৫৩জন দেখেছেন

Image

মিজানুর রহমান মিজান, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃবন্ধুর পড়ে যাওয়া ব্যাগ তুলতে গিয়ে দিনাজপুর জেলার বিরামপুর রেলষ্টেশনে পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনের ধাক্কায় প্রাণ গেল বকুল হোসেন (১৫) নামে এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর।

মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সকালে সোয়া ৯টার দিকে বিরামপুর রেলষ্টেশনে পঞ্চগড়গামী পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনের ধাক্কায় বকুল হোসেন (১৫) নামে এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থী নিহত হওয়ার এ ঘটনা ঘটে।

ট্রেনের ধাক্কায় নিহত শিক্ষার্থী বকুল হোসেন (১৫) বিরামপুর উপজেলার হাবিবপুর দাখিল মাদ্রাসার নবম শ্রেণির ছাত্র এবং হাবিবপুর গ্রামের মেহেদুল ইসলামের ছেলে। 

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মাদ্রাসা শিক্ষার্থী বকুল হোসেন বন্ধুদের সাথে ঢাকা যাওয়ার উদ্দেশ্যে বিরামপুর স্টেশনে চিলাহাটি এক্স্রপ্রেস ট্রেনে ওঠে। ঘটনাক্রমে তার এক বন্ধুর ব্যাগ ট্রেন থেকে নিচে পড়ে যায়। বন্ধুর পড়ে যাওয়া ঐ ব্যাগটি তুলতে নিচে যায় বকুল হোসেন।  এ সময় ঢাকা থেকে ছেড়ে আসা পঞ্চগড় এক্সপ্রেস ট্রেনটি বিরামপুর রেলস্টেশন অতিক্রম করাকালে বকুল ট্রেনের ধাক্কায় গুরুত্বর আহত হয়। স্থানীয়রা তাকে দ্রুত উদ্ধার করে বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক ডাঃ জান্নাতুন ফেরদৌস তাকে মৃত: ঘোষণা করেন।

বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সুব্রত কুমার সরকার জানান, এঘটনায় থানায় একটি ইউডি মামলা করা হয়েছে এবং মরদেহ পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর



আগাছা নাশক বিষ স্প্রে করে ফসল বিনষ্ট: কৃষক সর্বশান্ত!

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ১২৯জন দেখেছেন

Image

মিজান, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃদিনাজপুর জেলার বিরামপুর উপজেলার ৩নং খানপুর ইউনিয়নের রতনপুর দলদলিয়া গ্রামের দক্ষিণ পাশে এক কৃষকের আড়াই বিঘা বোরো জমির ধান গাছে প্রতিপক্ষরা আগাছা নাশক বিষ স্প্রে করায় ধান গাছের পাতা পুড়ে খেত বিনষ্ট হয়েছে। এতে ঐ কৃষক পরিবার সর্বশান্ত হয়ে পড়েছেন।

অভিযোগে সুত্রে জানা যায়,বিরামপুর উপজেলার টাটকপুর গ্রামের মৃত দানেজ আলীর ছেলে আব্দুস সালাম জমি বর্গা নিয়ে বোরো ধান চাষ করে। ধান প্রায় পাকার পর্যায়ে। ইতিমধ্যে পূর্ব শশ্রুতার জের ধরে দলদলিয়া কুর্শাখালী গ্রামের হোসেন আলীর ছেলে বুলবুল হোসেন’সহ অজ্ঞাতনামা কয়েক জন গত ১৮ এপ্রিল রাতে বিষাক্ত কীটনাশক স্প্রে করে সমুলে বিনষ্ট করে দিয়েছে।  গত ২১ এপ্রিল রাতে বিরামপুর থানায় একটি অভিযোগ করেন।

সোমবার (২২ এপ্রিল) দুপুরে বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকটও অভিযোগ করেন। অভিযোগ পেয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার বলেন, দ্রুত সময়ে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। এটি একটি জঘন্নতম অপরাধ।

৩নং খানপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান চিত্তরঞ্জন পাহান বলেন, বিষাক্ত কীটনাশক স্প্রে করে বোরো ধানক্ষে নষ্ট করেছে। জানতে পেরে কৃষকের ধানক্ষেত পরিদর্শন করেন। তিনি অপরাধীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেন।এসময় খানপুর কৃষি উপ-সহকারী কর্মকর্তাও উপস্থিত ছিলেন।

বিরামপুর থানার উপ-পরিদর্শক এসআই তুহিন বাবু জানান, জমির বোরো খেত নষ্ট করে দুর্বৃত্তরা অমানবিক কাজ করেছে। তদন্ত সাপেক্ষে অপরাধীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর

মেহেরপুরে খরার কবলে বোরো আবাদ

বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4