Logo
আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকির প্রতিবাদে রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের বিক্ষোভ সমাবেশ

প্রকাশিত:সোমবার ২২ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ২০৮জন দেখেছেন

Image

মোঃআবু কাওছার মিঠু রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ 

রাজশাহী জেলা বিএনপির আহবায়ক আবু সাঈদ চাঁদ প্রকাশ্য জনসভায় আওয়ামীলীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার হুমকির প্রতিবাদে গতকাল ২২মে সোমবার বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করা হয়েছে। রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগ, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের উদ্যোগে আয়োজিত বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে তারা ঢাকা-সিলেট মহাসড়কের ভুলতা ও গোলাকান্দাইল এলাকা প্রদক্ষিণ করে।


পরে ভুলতা স্কুল এন্ড কলেজ মাঠে আয়োজিত প্রতিবাদ সভায় সভাপতিত্ব করেন রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের পরিচালক গোলাম মর্তুজা পাপ্পা। সভায় বক্তব্য রাখেন রূপগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি শেখ সাইফুল ইসলাম, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আজিজ, কাঞ্চন পৌরসভা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক গোলাম রসুল কলি, রূপগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ও গোলাকান্দাইল ইউপি চেয়ারম্যান কামরুল হাসান তুহিন, রূপগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ ছালাউদ্দিন ভুঁইয়া‌


মুড়াপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব তোফায়েল আহমেদ আলমাছ, কায়েতপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোঃ জাহেদ আলী, ভুলতা ইউপি চেয়ারম্যান ব্যারিষ্টার আরিফুল হক ভুঁইয়া, রূপগঞ্জ উপজেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান শাহীন, আওয়ামীলীগ নেতা আলহাজ্ব হাবিবুর রহমান হাবিব, উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ ফরিদ ভুঁইয়া মাছুম, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক নাঈম ভুঁইয়া, উপজেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক শীলা রাণী পাল  প্রমুখ।


সভায় বক্তারা বলেন, বিএনপি নেতা চাঁদের বক্তব্য রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত ও ঔদ্ধত্যপূর্ণ। প্রধানমন্ত্রীকে হত্যা করে তারা বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানাতে চায়। স্বাধীনতা লুন্ঠিত করতে চায়। বাংলাদেশের অব্যাহত উন্নয়নকে বাধাগ্রস্থ করতে চায়। অবিলম্বে উষ্কানিদাতাদের সহ বিএনপি নেতা আবু সাঈদ চাঁদকে গ্রেফতার করতে হবে। উল্লেখ্য গত ১৯মে শুক্রবার ১০ দফা দাবিতে রাজশাহীতে আয়োজিত সমাবেশে বিএনপি নেতা আবু সাঈদ চাঁদ প্রকাশ্য জনসভায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কবরস্থানে পাঠানোর হুমকি দেন।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



মাটিরাঙ্গার গোমতি ও বড়নাল ইউনিয়নে সার্বজনীন পেনশন স্কীম বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৮জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:খাগড়াছড়ি স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক উপ-সচিব নাজমুন আরা সুলতানা বলেছেন, বর্তমান সরকার জনবান্ধব সরকার। সরকারী চাকুরীজীবিদের পাশাপাশি  সকল শ্রেণির মানুষের সুরক্ষায় সার্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করেছে। ১৮ বছর থেকে ৫০বছর বয়সী ব্যাক্তিরা এ খাতে বিনিয়োগ করতে পারবেন। তিনি বলেন, প্রবাসী, বেসরকারী চাকুরীজীবি, অ-প্রাতিষ্ঠানিক কর্মী ও স্বল্প আয়ের ব্যাক্তিরা এক হাজার টাকা থেকে শুরু করে পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করতে পারবেন। 

মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) মাটিরাঙ্গার গোমতি ও বড়নাল ইউনিয়নে সার্বজনীন পেনশন স্কীম বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে অংশীজন অবহিতকরণ সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। 

মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ডেজী চক্রবর্তী, মাটিরাঙ্গার সহকারী কমিশনার (ভুমি) মো. মিজানুর রহমান, বড়নাল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. ইলিয়াছ ও গোমতি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. তফাজ্জল হোসেন প্রমুখ বক্তব্য রাখেন। 

এসময় মাটিরাঙ্গা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) মো. ইশতিয়াক আহম্মেদ উপস্থিত ছিলেন। 

প্রতিটি পাড়া-মহল্লায় এ বিষয়ে বিভিন্ন কর্মকান্ডের মাধ্যমে জনসাধারণের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে জনপ্রতিনিধিদের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়ার আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, কর্মজীবনে উপার্জিত টাকার কিছু অংশ পেনশন স্কীমে বিনিয়োগ করে একজন নাগরিক নিশ্চিত করতে পারেন তার আর্থিক নিরাপত্তা। স্বামর্থ্য অনুযায়ী সবাইকে সার্বজনীন পেনশন স্কীমের আওতায় আসার আহবান জানান তিনি।

মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ডেজী চক্রবর্তী বলেন, সার্বজনীন পেনশন স্কীম বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে পর্যায়ক্রমে মাটিরাঙ্গার সকল ইউনিয়নে অবহিতকরণ সভার আয়োজন করা হবে উপজেলার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষকে সার্বজনীন পেনশন স্কীমের আওতায় আনতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। 

অবহিতকরণ সভা শেষে গোমতি ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান কেন্দ্র ও আলেক চেয়ারম্যান পাড়ায় আশ্রয়ন প্রকল্পের ঘর পরিদর্শন করেন স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক উপ-নচিব নাজমুন আরা সুলতানা।

অনুষ্ঠানে বড়নাল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. ইলিয়াছ ও গোমতি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. তফাজ্জল হোসেন সহ ২০জন সার্বজনীন পেনশন স্কিমের আওতায় স্পট রেজিস্ট্রেশন করেন। এসময় তাদের হাতে পেনশন স্কীমের রেজিস্ট্রেশন ডকুমেন্ট তুলে দেন খাগড়াছড়ি স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-পরিচালক (উপ-সচিব) নাজমুন আরা সুলতানা ও মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ডেজী চক্রবর্তী।

আরও খবর



পুঠিয়ায় ২ শুটারগানসহ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেফতার

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৯জন দেখেছেন

Image
রাজশাহী,পুঠিয়া প্রতিনিধি:রাজশাহীর পুঠিয়ায় অভিযান চালিয়ে দুটি ওয়ান শুটারগানসহ এক অস্ত্র ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) সন্ধা সাড়ে ৭টার দিকে উপজেলার শিবপুরহাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে দুটি অস্ত্রসহ শাকিব (৩২) নামের একজনকে গ্রেফতার করে র‍্যাব। আটককৃত ব্যক্তি হলেন- চারঘাট উপজেলার হলিদাগাছী এলাকার সিরাজুল ইসলামের ছেলে।

শনিবার সকাল ১০টার দিকে র‌্যাব-৫-এর রাজশাহীর সিপিএসসি (মোল্লাপাড়া) ক্যাম্পের এক প্রেস রিলিজের মাধ্যমে এসব তথ্য জানা যায়।  

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানা যায়, অস্ত্রসহ গ্রেপ্তারকৃত শাকিবকে পুঠিয়া থানায় সোপর্দ করে তার বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা করা হয়েছে।

আরও খবর



তিতাস গ্যাসের চাকরি পেয়ে প্রেমিকাকে বিয়ে করতে অস্বীকৃতি

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১১১জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃতিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের চাকরীতে সম্প্রতি নিয়োগ প্রাপ্ত এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে এক তরুণীর সাথে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করে বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানানোর অভিযোগ পাওয়া গেছে।

তিতাস গ্যাসে কর্মরত ঐ প্রেমিকের নাম মিজানুর রহমান তৈয়ব। তার গ্রামের বাড়ি ভোলা জেলার চরফ্যাসন উপজেলার ওমরপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ডে। তার পিতার নাম মোজাম্মেল হাওলাদার। 

ঘটনা বিবরনে জানা গেছে সে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়াশোনা শেষ করে চাকরির জন্য ঢাকায় থাকতো। চাকরির এক পরীক্ষার হলে ভুক্তভোগী তরুণীর সঙ্গে পরিচয় হয় মিজানের। পরবর্তীতে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে প্রেমের সম্পর্ক। দীর্ঘদিন যাবত প্রেম ও পরে প্রেমিকাকে বিয়ের আশ্বাস দিয়ে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্ক করতে বাধ্য করে মিজান। তিনমাস পূর্বে তিতাস গ্যাস কোম্পানিতে চাকুরি হয় তাঁর। চাকুরির পর থেকে ভুক্তভোগী তরুণীর সাথে প্রেমের সম্পর্ক ছিন্ন করে তার মোবাইল নম্বর, হোয়াটসঅ্যাপ ও মেসেঞ্জার ব্লক করে দেয়। কোনভাবে যোগাযোগ করতে না পেরে তরুণী গত ১৭ এপ্রিল প্রেমিকের বাড়িতে এসে অনশন শুরু করেন। মিজানুর রহমান তৈয়ব নামের তিতাস গ্যাসের কর্মীর গ্রামের বাড়িতে বিয়ের দাবিতে ৫ দিন যাবত অনশন করছেন ঢাকা মিরপুর-১০ থেকে আসা সাদিয়া জান্নাত নামের এই তরুণী। এ ঘটনায় প্রেমিকার উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়েছে প্রেমিক।

ভুক্তভোগী তরুণী বলেন, আমি অনার্স-মাস্টার্স পাশ করে ঢাকায় একটি বেসরকারি হাসপাতালে চাকুরি করছি। মিজানের চাকরির পূর্বে তার প্রতিমাসের খরচ আমার থেকে নিয়েছে। আমি ওকে বিশ্বাস করে নিজের সর্বোচ্চ দিয়ে ভালো রাখার চেষ্টা করেছি। কিন্তু দুঃখের বিষয় মিজান আমার সাথে প্রতারণা করেছে। আমাদের সম্পর্ক অস্বীকার করতেছে।

তরুণী আরও বলেন, আমি বিয়ের দাবিতে মিজানের বাড়িতে এসেছি। আমাদের বিয়ে হবে না হয় আমি লাশ হয়ে এই বাড়ি থেকে যাবো।

মিজানের বাবা ও বড় ভাই বলেন, আমরা মেয়েকে নিরাপদে আমাদের বাসায় রেখেছি। মিজান পালিয়ে আছে। তার সকল মোবাইল নম্বর বন্ধ করে রেখেছে। আশাকরি অল্প সময়ের মধ্যে তাকে এনে বিয়ের ব্যবস্থা করা হবে।

ওমরপুর ইউপি চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম বলেন, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে আমি খবর পেয়ে সেই বাড়িতে গিয়েছি। মেয়ে ও ছেলের পরিবারের বক্তব্য শুনেছি। মিজানকে এনে বিয়ের কাজ সম্পন্ন করতে তার পরিবারকে কঠোর ভাবে বলা হয়েছে।

চরফ্যাসন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাখাওয়াত হোসেন জানান, উপজেলা নির্বাহী অফিসার নওরিন হক বিষয়টি মিমাংসার জন্য স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানকে দায়িত্ব দিয়েছেন। চেয়ারম্যান সিরাজুল ইসলাম অনশকারী সাদিয়া জান্নাতকে মিজানের বাবার জি

ম্মায় রেখেছেন।


আরও খবর



ঈদের ছুটিতে বিয়ের ধুম

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৬জন দেখেছেন

Image
সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:ঈদের ছুটিতে সৈয়দপুরে বিয়ের ধুম পড়েছে।এই ঈদে আত্মীয়স্বজনকে কাছে পাওয়ার সুযোগে দেড় শতাধিক বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে বলে জানা যায়।শহরের কমিউনিটি সেন্টার ও সংশ্লিষ্টজন বলছেন, রমজান মাসে মুসলিম পরিবারে বিয়ের বিধান নেই। কিন্তু ঈদের পরদিন শুক্রবার, শনিবার ও রবিবার সৈয়দপুর উপজেলায় প্রায় শতাধিক বিয়ে সম্পন্ন হয়েছে। প্রতিবছরে এই ঈদে আত্মীয়স্বজন ও চাকরিজীবীরা এলাকায় অবস্থান করায় অনেকে বিয়ের জন্য এ সময়টিকে বেছে নিয়েছেন বলে জানান তারা। 

ঈদের ছুটিতে বিয়ের একাধিক অনুষ্ঠান থাকায় বেশি ঝামেলায় পড়েছেন ডেকোরেটর ব্যবসায়ীরা। সৈয়দপুর শহরের পুরোনো মুন্সিপাড়ার ফকিরা ডেকোরেটরের মালিক সনু আহমেদ বলেন, ‘আমাদের এক দিনে তিন-চারটির বেশি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা সম্ভব হয়।  কিন্তু ঈদের পরদিন শুক্র, শনিবার ও রবিবার ১০টি বিয়ের আসর ও প্যান্ডেল সাজানোর অর্ডার পেয়েছি।

সৈয়দপুর উপজেলার খাতামধুপুর ইউনিয়নের হামুরহাট গ্রামের শাহাজাদা হোসেন বলেন, ‘মেয়ের বিয়ে উপলক্ষে তিন দিন ঘুরেও ডেকোরেটর সামগ্রী ভাড়া পাইনি। পরে বাধ্য হয়ে এলাকাবাসীর সহায়তায় নিজেই কম দামে কাপড় কিনেছি। পরে সেটা দিয়ে কোনো রকমে বিয়ের অনুষ্ঠান শেষ করেছি।’শহরের ইসলামবাগ এলাকার মাইক্রো বাসচালক কবির হোসেন বলেন, ‘আগামী বুধবার পর্যন্ত বিয়ের ভাড়া রিজার্ভ করা রয়েছে। যার বেশির ভাগ শহরের মধ্যে। একই দিনে তিন-চারটি বিয়ের আগাম ভাড়াও নেওয়া হয়েছে।’ 

তিনি আরও বলেন, শহরের ভাড়ার পাশাপাশি দিনাজপুর, রংপুরের ভাড়া রয়েছে। তবে ঈদের এ সময়ে বিনোদন কেন্দ্রের ভাড়ার চাহিদার জন্য বিয়ের অনুষ্ঠানের দ্বিগুণ মূল্যে ভাড়া নিতে হচ্ছে।’সৈয়দপুরের হোটেল মালিক মমিনুল ইসলাম মিঠু বলেন, ‘গত তিন দিনে তার হোটেলে অন্তত ৫০ জোড়া হবু বর-কনে পরিবারের মধ্যে দেখা ও আলোচনা হয়েছে। এর ফলে হোটেলে বেচাকেনা বেড়ে গেছে অনেক গুণ।’ 

সৈয়দপুর শহরের বিয়ে নিবন্ধনকারী (কাজি) সাইদুল ইসলাম জানান, আগে ধান কাটা শেষে বিয়ের মৌসুম শুরু হলেও লোকজন এখন সরকারি ছুটিতে ছেলেমেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠানের জন্য বেছে নেয়। গত তিন দিনে ১০ টি বিয়ে নিবন্ধন করেছেন বলে জানান তিনি। 

নীলফামারী-৪ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ সিদ্দিকুল আলম বলেন, ‘ঈদের পর দিন থেকে ১৪ এপ্রিল রবিবার পর্যন্ত ৪০টির বেশি বিয়ের দাওয়াত পেয়েছি। একই দিনে একাধিক অনুষ্ঠান থাকায় দাওয়াত রক্ষা করাও কষ্টসাধ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে। জনপ্রতিনিধি হয়েছি তাই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার চেষ্টা করছি।’

আরও খবর



রূপগঞ্জে ডাকাতি মালামালসহ ১জন ডাকাত গ্রেফতার

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ২৮জন দেখেছেন

Image

আবু কাওছার মিঠু,রুপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ- নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ উপজেলার মুড়াপাড়া ইউনিয়নের কিং-ফিশার ডগইয়ার্ডের পাশ থেকে ডাকাতি করা ড্রেজারের মালামাল ও দেশীয় অস্ত্রসহ ওমর ফারুক নামের এক ডাকাতকে গ্রেফতার করেছে রুপগঞ্জ ইছাপুরা নৌ পুলিশ। আজ ভোরে উপজেলার মুড়াপাড়া ইউনিয়নের দড়িকান্দী এলাকায় শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে কিং ফিসার ডকইয়ার্ড পাশ থেকে ইছাপুরা নৌ পুলিশের ইনচার্জ মোস্তফা কামাল অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে। 

এসময় ২ টি নৌকা, ৩টি রাম দা, ৩টি কাটার, সাপল, ছুরি, লোহার হকি, হেক্সো ব্লেট, হাতুরি, হামারসহ ডাকাতি করা ড্রেজারের মালামাল জব্দ করা হয়েছে। 

এ বিষয়ে  ইছাপুরা নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ জানান, আটককৃত ডাকাত মুন্সিগঞ্জ জেলার সদর থানার বউ বাজার এলাকার মেহেদী হাসানের ছেলে ওমর ফারুক এবং সে বর্তমানে রুপগঞ্জ উপজেলার তারাবো পৌরসভার বরাব ছাপড়া মসজিদ এলাকায় ভাড়া থাকেন বলে জানা গেছে, ও আটকৃত ডাকাতের সাথে থাকা আরো ৩জন ডাকাত দলের সদস্য ছিলো তারা পালিয়ে যায়।  

তারা নোয়াপাড়া পিনীষ ঘাট এলাকার মনিরের ছোট ভাই রমজান, তরাবো হাটিপাড়া এলাকার রাব্বি ও যাত্রামুড়া এলাকার মোকতার হোসেন। পরে পলাশ থানার একটি ড্রেজার থেকে ডাকাতি হওয়া মালামাল ও ডাকাতের কাজে ব্যবহৃত অস্ত্রসহ তাকে পলাশ থানায় হস্তান্তর করা হয়।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর