
মাজহারুল ইসলাম,রেীমারী কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ ডিজিটাল যন্ত্রের সাহায্যে রোপা আমন চাষ করছেন কুড়িগ্রামের রৌমারীর কৃষির উপর নির্ভরশীল কৃষকরা। অপরদিকে সকাল ৯ টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত মাঠে রয়েছে রৌমারী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা,এবং সঙ্গে রয়েছে উপসহকারী কর্তারাও। রাইচ ট্রান্সপ্লান্টার এই ডিজিটাল যন্ত্রের দ্বারা রোপা আমন রোপনে প্রতি বিঘায় খরচ কমে অর্ধেকে নেমেছে বলে জানিয়েছে চাষিরা। রাইস ট্রা¯œপ্লান্টার দ্বারা শুধু রোপা আমনই চাষ করা যায় তা কিন্ত নয় আপনি বোরো রোপনেও এই ডিজিটাল যন্ত্রটি ব্যবহার করে স্বালম্বী হতে পারেন। এমনটি জানিয়েছেন রৌমারী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কাইয়ুম চৌধরী। তিনি রৌমারী উপজেলায় কর্মস্থলে জয়েন্ট করার পর থেকেই পাল্টে গেছে কৃষি অফিসের সকল কার্যকলাপ। এই কর্মকর্তা সকাল থেকে সারাক্ষণ মাঠে গিয়ে নিজেই কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে কৃষকের সমস্যা সমাধানে ব্যসন্ত সময় পার করছেন তিনি। শুধু তাই নয় সকল বিষয়েই তিনি নীতিতে অটল ভূমিকা পালন করার ফলে বাংলাদেশ সরকারের ভাবমূর্তি উজ্জ¦ল হচ্ছে। বাংলাদেশ সরকারের যে মিশন ৪১ সালের মধ্যেই এই দেশটিকে দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত দেশের সারিতে অবস্থান করবে এই দেশ। তারই ধারাবাহিকতায় বর্তমান সরকার কৃষকদের নানাভাবে সহযোগিতা করে যাওয়ার ফলে দেশ ধাপে ধাপে এগিয়ে যাচ্ছে। কৃষক রোকুজ্জামান, আবেদ আলী, জহুরুল ইসলামসহ আরও অনেকেই বলেন রাইস ট্রা¯œপ্লান্টার দ্বারা ধান রোপনে খরচ অর্ধেকে কমে যায়। এসময় কৃষি কর্মকর্তার সঙ্গে ছিলেন উপসহকারী কর্মকর্তা সুমন মিয়া আফছার আলী আঙ্গুর। এবিষয় রৌমারী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কাইয়ুম চৌধরীর সঙ্গে কথা হলে তিনি রৌমারী উপজেলার কৃষকদের ব্যাপারে বলেন চলতি মৌসুমে ৮হাজার ৫০০ হেক্টর জমিতে রোপা আমন চাষের লক্ষমাত্র ছিলো, কিন্ত তা ছাড়িয়ে প্রায় ১০ হাজার হেক্টর জমিতে রোপা আমনের চাষ হবে এমনটি ধারনা করা হচ্ছে। তিনি আরও বলেন রৌমারী উপজেলায় কৃষির উপর নির্ভরশীল কৃষকের সংখ্যা প্রায় মানুষ গুলোই এদের সবসময়ই সহযোগিতা করা হচ্ছে যাতে কৃষকদের কোন সমস্যা না হয় সেদিকে সুনজর দেওয়া হচ্ছে।