Logo
আজঃ রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

রওশন এরশাদের বাসায় দেখা করতে যান জি এম কাদের

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ২১১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন দলটির চেয়ারম্যান জি এম কাদের।

রোববার (২৬ নভেম্বর) জাপার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়।

দল পরিচালনা ও আসন্ন নির্বাচন নিয়ে দুই নেতার টানাপোড়েনের মধ্যেই শনিবার (২৫ নভেম্বর) রওশন এরশাদের বাসায় দেখা করতে যান জি এম কাদের।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জি এম কাদের শনিবার দিনগত রাত পৌনে ৯টার দিকে সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা ও দলের প্রধান পৃষ্ঠপোষক রওশন এরশাদের গুলশানের বাসায় যান। সেখানে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ প্রসঙ্গে তাদের মধ্যে আলোচনা হয়। পারিবারিকভাবে এ বৈঠক করেন তারা।

জাপার দুই শীর্ষ নেতার বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন- বিরোধীদলীয় নেতার রাজনৈতিক সচিব গোলাম মসীহ্, বিরোধীদলীয় নেতার মুখপাত্র কাজী মামুনুর রশিদ ও রাহগির আলমাহি এরশাদ (সাদ এরশাদ)।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, দুই নেতার মধ্যে এক ঘণ্টার বেশি সময় ধরে বৈঠক চলে। জি এম কাদের একাই রওশন এরশাদের সঙ্গে কথা বলেন। বৈঠক শেষে রাত ১০টার দিকে রওশন এরশাদের বাসভবন থেকে বের হন তিনি।


আরও খবর



মেহেরপুরে মানব পাচার মামলায় একজনকে যাবজ্জীবন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৯জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুরঃমেহেরপুরে মানব পাচার মামলায় জাহিদুল মেম্বার ওরফে জাহিদুল হক নামের একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড সেই সাথে দশ লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরও দু’বছর কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে মেহেরপুর মানব পাচার অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালের বিজ্ঞ বিচারক তহিদুল ইসলাম আসামী জাহিদুল ইসলামের অনুপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।

সাজাপ্রাপ্ত জাহিদুল হক চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদরের উত্তর উজিলপুর গ্রামের মাহাতাব উদ্দিনের ছেলে।

মামলার বিবরণে জানা গেছে, ভুক্তভোগী রেবা খাতুন ঢাকায় একটি গার্মেন্টসে চাকুরী সুবাদে আসামী জাহিদুল মেম্বার ওরফে জাহিদুল হকের সাথে পরিচয় হয়। পরিচয়ের এক পর্যায়ে জাহিদুল হক রেবাকে ৫০ 'হাজার টাকায় জর্ডানে ভাল চাকুরীতে প্রেরণের প্রস্তাব দেয়। সরল বিশ্বাস রেবা খাতুন জাহিদুলের হাতে ৫০ হাজার টাকা তুলে দেন। পরে ২০১৪ সালের ১০ অক্টোবর রেবা খাতুনকে জর্ডানে পাঠানোর উদ্দেশ্যে ঢাকায় নিয়ে যান। ০৪ দিন পর রেবাকে রেখে জাহিদুল চলে যায়। পরে রেবা খাতুন টাকা ফেরত চাইলে জাহিদুল টাকা ফেরত দিতে অস্বীকার করেন। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে রেবার ভাবি গাজু খাতুন আসামী জাহিদুল হকের বিরুদ্ধে মেহেরপুর সদর থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।যার নাম্বার ২৯/২০১৪।

মামলাটি মেহেরপুর সদর থানার তৎকালীন এসআই দুলু মিয়া ও এসআই ফারুক হোসেন তদন্ত করেন। তদন্ত শেষে আসামী জাহিদুল হকের বিরুদ্ধে মানব পাচার প্রতিরোধ ও দমন আইন, ২০১২ এর ৬, ৭ ও ৮ ধারায় আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

মামলায় সরকারী কৌশলী ছিলেন একে এম আছাদুজ্জামান।


আরও খবর



রূপগঞ্জে ডাকাতি মালামালসহ ১জন ডাকাত গ্রেফতার

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ৩২জন দেখেছেন

Image

আবু কাওছার মিঠু,রুপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ- নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ উপজেলার মুড়াপাড়া ইউনিয়নের কিং-ফিশার ডগইয়ার্ডের পাশ থেকে ডাকাতি করা ড্রেজারের মালামাল ও দেশীয় অস্ত্রসহ ওমর ফারুক নামের এক ডাকাতকে গ্রেফতার করেছে রুপগঞ্জ ইছাপুরা নৌ পুলিশ। আজ ভোরে উপজেলার মুড়াপাড়া ইউনিয়নের দড়িকান্দী এলাকায় শীতলক্ষ্যা নদীর তীরে কিং ফিসার ডকইয়ার্ড পাশ থেকে ইছাপুরা নৌ পুলিশের ইনচার্জ মোস্তফা কামাল অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে। 

এসময় ২ টি নৌকা, ৩টি রাম দা, ৩টি কাটার, সাপল, ছুরি, লোহার হকি, হেক্সো ব্লেট, হাতুরি, হামারসহ ডাকাতি করা ড্রেজারের মালামাল জব্দ করা হয়েছে। 

এ বিষয়ে  ইছাপুরা নৌ পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ জানান, আটককৃত ডাকাত মুন্সিগঞ্জ জেলার সদর থানার বউ বাজার এলাকার মেহেদী হাসানের ছেলে ওমর ফারুক এবং সে বর্তমানে রুপগঞ্জ উপজেলার তারাবো পৌরসভার বরাব ছাপড়া মসজিদ এলাকায় ভাড়া থাকেন বলে জানা গেছে, ও আটকৃত ডাকাতের সাথে থাকা আরো ৩জন ডাকাত দলের সদস্য ছিলো তারা পালিয়ে যায়।  

তারা নোয়াপাড়া পিনীষ ঘাট এলাকার মনিরের ছোট ভাই রমজান, তরাবো হাটিপাড়া এলাকার রাব্বি ও যাত্রামুড়া এলাকার মোকতার হোসেন। পরে পলাশ থানার একটি ড্রেজার থেকে ডাকাতি হওয়া মালামাল ও ডাকাতের কাজে ব্যবহৃত অস্ত্রসহ তাকে পলাশ থানায় হস্তান্তর করা হয়।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



ঈদ উৎসবে ডিএমএস চমক

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১৭৬জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিবেদক:ঈদকে ঘিরে শ্রোতা-দর্শকদের জন্য বিভিন্ন ঘরনার গান ভিডিও নিয়ে হাজির হচ্ছে দেশের অন্যতম অডিও ভিডিও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ধ্রুব মিউজিক স্টেশন (ডিএমএস)।

২৯ মার্চ থেকে প্রকাশ পেতে শুরু করেছে ধ্রুব মিউজিক স্টেশন (ডিএমএস) এর ঈদ উৎসবকে ঘিরে তাদের আয়োজনের গানগুলো।প্রতিষ্ঠানটির বর্ণিল ঈদ আয়োজনে এবার থাকছে বাংলা সঙ্গীতের দুই উজ্জ্বল নক্ষত্র শওকত আলী ইমন ও আঁখি আলমগীরের কন্ঠে ‘কফির পেয়ালা’। আশিক মাহমুদের কথায় গানটির সুর করেছেন আকাশ মাহমুদ। সঙ্গীতায়োজন করেছেন শওকত আলী ইমন নিজেই। গানের ভিডিও নির্মাণ করেছেন শিথিল রহমান।

এই প্রজন্মের জনপ্রিয় কন্ঠশিল্পী জিসান খান শুভ’র কন্ঠে শ্রোতারা শুনতে পাবেন ‘মেঘ ২’ শিরোনামের নতুন গান। শুভ’র কথা ও সুরে গানটির সঙ্গীতায়োজন করেছেন আমজাদ হোসেন। সুনামগঞ্জের মনোরম লোকেশনে চিত্রায়ন করে গানটির ভিডিও নির্মাণ করেছেন ফারহান আহমেদ রাফাত।

নাহিদ হাসানের কন্ঠে আসছে ‘তোমার ভেজাচুল’ শিরোনামের নতুন গান। মাহমুদ শাওনের অনবদ্য কাব্যমালায় সুর দিয়েছেন নাহিদ নিজেই। গানটির সঙ্গীতায়োজন করেছেন আমজাদ হোসেন। ভিডিও নির্মাণ করেছেন ফারহান আহমেদ রাফাত। সামজ ভাই গেয়েছন ‘আঘাত’ শিরোনামের নতুন গান। জিসান খান শুভ’র কথা ও সুরে গানটির সঙ্গীতায়োজন করেছেন আমজাদ হোসেন। সুনামগঞ্জের মনোরম লোকেশনে চিত্রায়ন করে গানটির ভিডিও নির্মাণ করেছেন ফারহান আহমেদ রাফাত।কন্ঠশিল্পী খালেদ মুন্না গেয়েছেন ‘তোমার নিষ্ঠুর আচরণে বুকে ধাক্কা লাগে’। প্রিন্স রুবেলের কথা ‍ও সুরে গানটির সঙ্গীতায়োজন করেছেন রোজেন রহমান। ভিডিও নির্মাণ করেছেন ফারহান আহমেদ রাফাত।

আলোচিত কন্ঠশিল্পী সাথী খানের কন্ঠে প্রকাশ পাবে ‘বেশি কথা না বলিয়া’ শিরোনামের গান। সচল পাগল সুজনের কথা ও সুরে গানটির সঙ্গীতায়োজন করেছেন আদিব কবীর। ভিডিও নির্মাণ করেছেন রাজ বিশ্বাস শংকর।জনপ্রিয় কন্ঠশিল্পী ঐশী দ্বৈত কন্ঠ দিয়েছেন এই প্রজন্মের কন্ঠশিল্পী জনি খানের সাথে। তাদের দু’জনের নতুন গান ‘বেসামাল’। মাহতাব হোসেনের গীতিকবিতায় সুর দিয়েছেন জনি খান। সঙ্গীতায়োজন করেছেন মুশফিক লিটু। গানটির ভিডিও নির্মাণ করেছেন রাহাত বাপ্পী।

প্রতিবারে মত এবারও ধ্রুব মিউজিক স্টেশন সুযোগ করে দিয়েছে নতুন প্রতিভাবানদের। নতুন একটি ব্যান্ডকে তারা তুলে এনেছে। নতুন এই ব্যান্ডের নাম ফড়িং ব্যান্ড। তাদের নতুন গান ‘সোনার ফড়িং’ প্রকাশ পাচ্ছে এবারের ঈদে। শেখ মোঃ পলাশের কথা ‍ও সুরে গানটিতে কন্ঠ দিয়েছেন ব্যান্ডের ভোকাল রাছেল সিকদার।সঙ্গীতায়োজনে ছিলেন তরিক। গানটির ভিডিও নির্মাণ করেছেন ফারহান আহমেদ রাফাত।

এই প্রজন্মের কন্ঠশিল্পী এ আর টুটুলের কন্ঠে ‘নীলচে খামে’ প্রকাশ পাবে এবারের ঈদে। সালেহ আকরাম মেরিনের কাব্য মালায় সুর দিয়েছেন এ আর টুটুল নিজেই। সঙ্গীতায়োজন করেছেন মুশফিক লিটু ।

নিজের কথা, সুর ও কন্ঠে শ্রোতাদের জন্য নতুন গান নিয়ে আসছেন কন্ঠশিল্পী এহসান কবির। গানের শিরোনাম ‘মনটা আমার ভাড়া দেবো’। গানটির সঙ্গীতায়োজন করেছেন তমাল হাসান। ভিডিও নির্মাণ করেছেন মামুন রনি। ধ্রুব মিউজিক স্টেশন (ডিএমএস) জানায়, ২৯ মার্চ থেকে প্রকাশ শুরু হওয়া এই ঈদ উৎসব চলবে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত। গানগুলো তাদের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশের পাশাপাশি গানগুলো শুনতে পাওয়া যাবে দেশি ও আর্ন্তজাতিক একাধিক অ্যাপ এ।


আরও খবর



খাগড়াছড়িতে ৫দিনব্যাপী বৈসাবী উৎসবের উদ্বোধন করলেন পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৯০জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেছেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রামের পশ্চাদপদ মানুষকে উন্নয়নের মূল স্রোতধারার সাথে সম্পৃক্ত করতেই পার্বত্য চট্টগ্রামে উন্নয়ন কাজ অব্যাহত রেখেছেন। প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশের মানুষের সাথে আমাদের পার্বত্য মানুষের কৃষ্টি, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য তুলে ধরতেই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্স নির্মাণ করেছেন। তিনি বলেন, আমরা চাই, সকল জাতি গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের মাঝে ঐক্যের বন্ধন সৃষ্টি করা।

 শুত্রুবার (৫এপ্রিল) খাগড়াছড়ি সদরে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউট প্রাঙ্গণে খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদ আয়োজিত ৫দিন ব্যাপী ঐতিহ্যবাহী বৈসাবী উৎসব ও বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‌্যালির উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা, এমপি এসব কথা বলেন।

খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপুর সভাপতিত্বে ২০৩ পদাতিক ব্রিগেড  খাগড়াছড়ি রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শরীফ মো. আমান হাসান, ২৪ আর্টিলারি ব্রিগেড গুইমারা রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রাইসুল ইসলাম, খাগড়াছড়ি জেলার ডিজিএফআই কমান্ডার কর্ণেল আব্দুল্লাহ মো. আরিফ, খাগড়াছড়ি জেলা প্রশাসক মো. সহিদুজ্জামান, খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার মুক্তা ধর, খাগড়াছড়ি বিজিবি সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল মো. নাজমুল হক,  খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা সুমন চৌধুরী, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান মো.শানে আলম, খাগড়াছড়ি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাংস্কৃতিক ইনস্টিটিউটের উপ-পরিচালক জিতেন চাকমা উপস্থিত ছিলেন।

 প্রধান অতিথি,র বক্তব্যে পার্বত্য চট্রগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা এমপি বলেন, পার্বত্য অঞ্চলের বিভিন্ন সম্প্রদায় আছেন যারা সংস্কৃতিমনস্ক সৃজনশীল কাজের প্রতি অনুরাগী। পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের সংস্কৃতি, কৃষ্টি, ইতিহাস, ঐতিহ্য, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ থেকে পরিচালিত হয়ে আসছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা অত্যন্ত দক্ষতার সাথে পার্বত্য চট্টগ্রাম চুক্তির আলোকে উন্নয়ন কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। পার্বত্য চুক্তি বাস্তবায়নের ফলেই পার্বত্য অঞ্চলের ব্যাপক উন্নতি সাধিত হয়েছে।

জানিয়ে তিনি আরো বলেন,বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য চট্টগ্রামের কৃষ্টি সংস্কৃতি সংরক্ষণ ও এর ধারা অব্যাহত রাখতেই রাজধানী ঢাকায় পার্বত্য চট্টগ্রাম কমপ্লেক্স নির্মাণ করেছেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দেশের সকল জাতি গোষ্ঠী সম্প্রদায়ের মাঝে ঐক্যের বন্ধন সৃষ্টি করার উদাত্ত আহ্বান জানিয়েছেন। আমরা দেশের উন্নয়নের মূল স্রোতধারার সাথে সম্পৃক্ত থেকে দেশের উন্নয়নে কাজ করতে চাই। বিগত সময়গুলোতে আমাদের যে বৈষম্য বিরাজমান ছিল তা দুর করতে চাই। আগামিতে সাহস নিয়ে, শক্তি নিয়ে অদম্য গতিতে আমরা এগিয়ে যেতে চাই। প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বলেন, সম্প্রীতির বন্ধনে সকলে মিলে পাহাড়ে শান্তিপূণ সহাবস্থান ও সুসম বন্টন নিশ্চিত করবো। জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আগামিতে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তোলার লক্ষ্যে দেশের উন্নয়ন কাজে অংশ নেয়ার আহ্বান জানান প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা।

 পাহাড়ীরা বর্ষবরণ উৎসব পালন করে বিভিন্ন নামে। কেউ বৈসু, কেউ সাংগ্রাই আবার কেউ বিজু। বর্ষবরণ উৎসবকে ত্রিপুরারা বৈসু, মারমারা সাংগ্রাই ও চাকমারা বিজু বলে অভিহিত করে এবং এগুলি বৈসাবি নামে পরিচিত। নতুন বছরের প্রথম দিন বর্ষবরণ উৎসব বৈসাবি পালিত হয় খাগড়াছড়ি, রাংগামাটি ও বান্দরবান জেলায়।

এর আগে প্রতিমন্ত্রী কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা বর্ণিল সাজে সজ্জিত বৈসাবী আনন্দ র‌্যালিতে যোগ দেন। বৈসাবি  বাংলাদেশের  তিন পাহাড়ী জাতিগোষ্ঠীর বর্ষবরণ উৎসব। বৈসু, সাংগ্রাই, বিজু এই তিন নামের আদ্যাক্ষর নিয়ে বৈসাবি নামের উৎপত্তি। তারা বিভিন্ন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে পালন করে বাংলা নববর্ষ।

আরও খবর



গ্রাহকের ২ লাখ টাকার ফ্যামিলি ট্রিপের স্বপ্ন পূরণ করলো রিয়েলমি

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:তরুণদের জনপ্রিয় ব্র্যান্ড রিয়েলমি ব্র্যান্ডটির রমজান মেগা ক্যাম্পেইনে অংশ নেওয়া ভাগ্যবান বিজয়ী গ্রাহককে দুই লাখ টাকার ফ্যামিলি ট্রিপের প‍ুরস্কার দিয়েছে। পবিত্র রমজান মাসে ‘ঈদের খুশি, রিয়েলমিতে বেশি’- শীর্ষক বিশেষ এই ক্যাম্পেইনের আয়োজন করা হয়।

রিয়েলমি স্মার্টফোন কিনে একটি আকর্ষণীয় লটারির মাধ্যমে দুই লাখ টাকার ফ্যামিলি ট্রিপের এ অসাধারণ সুযোগ জিতে নিয়েছেন এমরান আলী। রিয়েলমি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যালেন চেন ও ব্র্যান্ডিং ডিরেক্টর ড্যারেন ঝ্যাং সম্প্রতি বিজয়ীর হাতে দুই লাখ টাকার চেক তুলে দেন।

বোনাস হিসেবে, ব্র্যান্ডের জনপ্রিয় সি৫৫, সি৫৩, সি৫১, সি৬৭ ও নোট ৫০ সহ নির্দিষ্ট কিছু ডিভাইস কিনে গ্রাহকরা পেয়েছেন বিশেষ বোগো (একটি কিনলে একটি ফ্রি) অফার উপভোগের দারুণ সুযোগ। এছাড়া, তিন হাজারেরও বেশি ভাগ্যবান ফোন ব্যবহারকারী পেয়েছেন ভিডিও স্ট্রিমিং স্ট্যান্ড। পাশাপাশি, বিশ্বস্ত গ্রাহকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে রিয়েলমি তাদের দিয়েছে ফ্রি গ্রামীণফোন ও বাংলালিংক ডেটা প্যাকেজের অফার।

রিয়েলমি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যালেন চেন বলেন, “এমরান আলীকে আমাদের বিশেষ রমজান মেগা ক্যাম্পেইনের ভাগ্যবান বিজয়ী হিসেবে ঘোষণা করতে পেরে আমরা রোমাঞ্চিত। কেননা এতে সত্যিকার অর্থেই রিয়েলমি’র সঙ্গে তার ঈদের আনন্দ বৃদ্ধি পেয়েছে। আমাদের ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে গ্রাহকদের এমন সুযোগ-সুবিধা উপভোগ করার সুযোগ দিতে পেরে আমরাও খুবই আনন্দিত। এসব সুযোগ-সুবিধার মধ্যে একটি অবিস্মরণীয় পারিবারিক ভ্রমণের সুযোগের পাশাপাশি রয়েছে আমাদের জনপ্রিয় ফোন মডেলগুলোতে একটি কিনলে একটি ফ্রি’র অবিশ্বাস্য অফার। রিয়েলমি বাংলাদেশে, আমাদের গ্রাহকদের মধ্যে আনন্দ ছড়িয়ে দিতে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, এবং আমরা ভবিষ্যতে তাদের জন্য স্মরণীয় অভিজ্ঞতা তৈরি করার জন্য উন্মুখ হয় আছি।”

দুই লাখ টাকার ভাগ্যবান বিজেতা এমরান আলী বলেন, “রিয়েলমি বাংলাদেশের বিশেষ রমজান মেগা ক্যাম্পেইনের ভাগ্যবান বিজয়ী হিসেবে নির্বাচিত হওয়ায় আমি সত্যিই কৃতজ্ঞ। পারিবারিক ভ্রমণের জন্য দুই লাখ টাকা জেতায় আমার এবং আমার পরিবারের সদস্যদের জন্য একটি স্বপ্ন পূরণ হলো। এত চমৎকার একটি ক্যাম্পেইন আয়োজন করার জন্য এবং এই অসামান্য পুরস্কারের জন্য আমি রিয়েলমি বাংলাদেশকে আমার আন্তরিক ধন্যবাদ জানাতে চাই। এই অভিজ্ঞতা সত্যিই এই ঈদকে আমার জন্য আরও বিশেষ করে তুলেছে, এবং এই ভ্রমণের মাধ্যমে আমি আমার পরিবারের সঙ্গে একটি অসাধারণ স্মৃতি তৈরি করার অপেক্ষায় আছি। আমার এই ইচ্ছে পূরণকে সম্ভব করে তোলার জন্য রিয়েলমি বাংলাদেশকে ধন্যবাদ!”

শীর্ষমানের স্মার্টফোন সরবরাহের একটি সমৃদ্ধ ইতিহাস রয়েছে রিয়েলমি’র। ব্র্যান্ডটির লক্ষ্য হলো স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের চাহিদা সম্পর্কে ভালোভাবে বুঝে ব্র্যান্ডের পণ্য ও সেবার প্রতিটি ক্ষেত্রে শ্রেষ্ঠত্ব নিশ্চিত করা। এই লক্ষ্য পূরণে রিয়েলমি তার গ্রাহকদের জন্য ক্রমাগত উচ্চ-মানের স্মার্টফোন নিয়ে হাজির হচ্ছে।


আরও খবর