Logo
আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম
যাত্রাবাড়িতে ছিনতাই হতে যাওয়া মালামাল উদ্ধার করলেন ট্রাফিক ইন্সপেক্টর পবিত্র বিশ্বাস টাঙ্গাইলের মধুপুরে নব নির্বাচিত উপজেলা চেয়ারম্যানের গন সংবর্ধনা নবীনগরে ভেকু দিয়ে মাটি কাটতে গিয়ে বৈদ্যুতিক তাঁর ছিঁড়ে একজনের মৃত্যু যাত্রাবাড়ীতে অঞ্জাত ব্যাক্তির মরদেহ উদ্ধার রূপগঞ্জে নির্বাচনের দ্বারপ্রান্তে এলাকা চষে বেড়াচ্ছেন চেয়ারম্যান প্রার্থী হাবিব বাংলাদেশে আবারো শুরু হচ্ছে বার্সা একাডেমির ট্রেনিং ক্যাম্প রেলপথ মন্ত্রী কতৃক মাগুরার নির্মানাধীন রেলপথ নির্মান প্রকল্প পরিদর্শন প্রচারণায় জমে উঠেছে আত্রাই উপজেলা পরিষদ নির্বাচন দেশ ও জনগণের স্বার্থে সবাইকে কাজ করতে হবে: রাষ্ট্রপতি ধোলাইখালে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৫টি ইউনিট

হিরো আলম গান গাইলেন আর্জেন্টিনার ভক্তদের জন্য

প্রকাশিত:সোমবার ১৪ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৪৮৮জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিবেদক:২০২১ কোপা আমেরিকার সময় মেসিকে নিয়ে ‘উই লাভ মেসি’ শিরোনামে একটি গান করেছিলেন আলোচিত-সমালোচিত আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। এবার ফুটবল বিশ্বকাপ ঘিরেও থাকছে তার নতুন গান। এবার আর্জেন্টাইন ভক্তদের জন্য নতুন গান প্রকাশ করছেন তিনি। শিরোনাম ‘জিতবে এবার আর্জেন্টিনা’।

গানটি কথা ও সুর যৌথভাবে করেছেন হিরো আলম ও এফএ প্রীতম। আর এর দৃশ্যধারণ হয়েছে ঢাকাতেই। গানটি প্রকাশ হবে আগামীকাল সোমবার দুপুরে হিরো আলমের ফেসবুক ও ইউটিউব চ্যানেলে।

হিরো আলম বলেন, ‘বিশ্বকাপের আনন্দ বাড়াতে একটি গান করেছি। এটা আসলে আর্জেন্টিনার ভক্তদের জন্য, কিন্তু গানটি সবারই ভালো লাগবে আশা করি।

তবে ব্রাজিল ভক্তদেরও নিরাশ করবেন না হিলো আলম। তাদের জন্যেও নতুন গান নিয়ে আসছেন আর্জেন্টিনার সমর্থক এই কনটেন্ট ক্রিয়েটর। তার ভাষ্য, ‘ক’দিন পর ব্রাজিলের ভক্তদের জন্যও একটা গান প্রকাশ করব।’


আরও খবর



হিলিতে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ১৮৯জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:২০২৩-২০২৪ অর্থ বছরের খরিপ-১ মৌসুমে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় দিনাজপুরের হিলিতে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে আউশ ধানের বীজ,গ্রীষ্মকালিন পেঁয়াজ বীজ ও সার বিতরণের উদ্বোধন করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুর ১২ টায় হাকিমপুর উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের আয়োজনে কৃষি প্রশিক্ষণ হলরুমে ৪ শত ৫০ জন কৃষকদের মাঝে এসব বীজ ও সার বিতরণ করা হয়।এসব বিতরণ অনুষ্ঠানে হাকিমপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অমিত রায়,উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পারুল নাহার, উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মোছা: আরজেনা বেগম, কৃষি সম্প্রসারণ অফিসার মেজবাহুর রহমান,পল্লী উন্নয়ন অফিসার গোলাম রব্বানী, প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মুরাদ ইমাম কবিরসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা আরজেনা বেগম জানান,২০২৩-২৪ অর্থ বছরে খরিপ-১ মৌসুমে কৃষি প্রণোদনা কর্মসূচির আওতায় আউশ ধান, পাট ও গ্রীষ্মকালিন পেঁয়াজ (নাবী) এর উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও রাসায়নিক সার বিতরনের উদ্বোধন করা হয়েছে।তিনি আরও জানান,এ বছর হাকিমপুর উপজেলায় ৪০০ জন ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে প্রতি বিঘার জন্য আউশ ধানের বীজ ৫ কেজি, ১০ কেজি ডিএফপি ও ১০ কেজি এমওপি সার প্রদান করা হয়েছে। এছাড়া ৫০ জন কৃষকের মাঝে প্রতি বিঘা ১ কেজি পাট বীজ বিতরণ করা হয়েছে। পরবর্তীতে সময়ে ৩০ জন কৃষকের মাঝে গ্রীষ্মকালীন পেঁয়াজের বীজ ও সার বিতরণ করা হবে।


আরও খবর



মিরপুরে গ্যাং রেপের ঘটনায় ২ জনকে গ্রেফতার করেছে মিরপুর মডেল থানা পুলিশ

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ১১৬জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টার:মিরপুরে গ্যাং রেপের  ঘটনায় ২ জনকে গ্রেফতার করেছে মিরপুর মডেল থানা পুলিশ। মিরপুর  মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মুন্সি সাব্বির আহমেদ এ তথ্য জানান। 

তিনি বলেন, আমরা ভোরবেলা ৯৯৯ মাধ্যমে জানতে পারি একটি ১২ বছরের মেয়েকে ধর্ষণ করে ফেলে রেখে গেছে। পরবর্তীতে আমরা রক্তাক্ত অবস্থায়  তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। তার মুখ থেকে আমরা জানতে পারি তিনজন মিলে তাকে গ্যাং রেপ করেছে। তাদের মধ্যে সাজ্জাদ সায়েম ও আলহাজ্ব এই তিনজনের নাম উঠে আসে। পরবর্তীতে আমরা থানার সবাইকে এই মেসেজটি পাঠিয়ে দেয়। তারই পরিপেক্ষিতে আমরা সাজ্জাদ এবং আলহাজ্ব এই দুজনকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। আর একজন যে আসামি রয়েছে তাকে গ্রেফতারের জন্য আমরা বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালাচ্ছি। আশা করি খুব তাড়াতাড়ি তাকেও গ্রেফতার করতে সক্ষম হব।

আরও খবর



তানোরে সেচ অরাজকতা ও প্রচন্ড তাপমাত্রায় কমেছে ধানের ফলন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৬৪জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর থেকে:বরেন্দ্র অঞ্চল হিসেবে কৃষি ভান্ডার খ্যাত, খরা প্রবন এলাকা রাজশাহীর তানোর উপজেলাটি। এবারে চলতি বোরো মৌসুমে গভীর অগভীর নলকূপের সেচ অরাজকতা এবং প্রচন্ড তাপমাত্রার কারনে বিঘায় ৬ থেকে ৭ মন করে ধানের ফলন কমেছে বলে নিশ্চিত করেন কৃষকরা। গত মৌসুমে বিঘায় যদি ২৬ মন ফলন হয়েছে,  এবার কমে প্রকার ভেদে ১৮ থেকে ২০ মন করে ফলন হয়েছে। অথচ গত মৌসুমেের চেয়ে এবারে দ্বিগুণ খরচ হয়েছে প্রতি বিঘায়। অতিরিক্ত সেচ, সার কীটনাশকের বাড়তি দাম এবং শ্রমিক সংকটের জন্য  উৎপাদন খরচ হয়েছে প্রচুর পরিমানে। যাদের নিজস্ব জমি তাদের কোন রকমে খরচের টাকা উঠেছে, তবে যারা টেন্ডার নিয়ে  জমি চাষ করেছেন  তাদের বিঘায় ৮ থেকে ১০ হাজার টাকা করে লোকসান গুনতে হয়েছে।তানোর পৌর সদর এলাকার কৃষক সাহেব আলী বলেন বিল কুমারী বিলে ৬ বিঘা জমিতে বোরো ধান রোপন করেছিলাম। কিন্তু সঠিক সময়ে সেচ না পাওয়া এবং তীব্র তাপদহের কারনে বিঘায় ৬ থেকে -৭ মন ধান কম ফলন হয়েছে। গত মৌসুমে ৬ বিঘায় রোপন করে বিঘায় ৩০ থেকে- ৩২ মন করে ফলন হয়েছিল।  এবার বিঘায়  ২৪-২৫ মন করে ফলন হয়েছে। তিনি আরো বলেন শাওন বিলে ৬ বিঘা জমিতে বোরো ধান রোপন করে তারও একই অবস্থা। আব্দুস সালাম সাড়ে তিন বিঘা জমিতে রোপন করে ফলন কম পেয়েছে । প্রতি বিঘায়  রোপন থেকে মাড়ায় পর্যন্ত ১৯ হাজার টাকা  থেকে ২০ হাজার টাকা  আবার যাদের জমি দূরে তাদের ২২ হাজার টাকা পর্যন্ত খরচ হয়েছে। কোন রকমে উৎপাদন খরচ উঠে আসছে।তানোর পৌর সদর এলাকায় সাড়ে ২৮ কেজিতে এক মন হিসেব ধরা হয়। আর পৌর এলাকার বাহিরে ৩৮ কেজিতে এক মন হিসাবে সবকিছু হয়।সাহেব জানান, গত সপ্তাহে এক মন ধান বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ২০ টাকা থেকে ৩০ টাকা করে। গত দুদিন ধরে কমে ৯০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এক বিঘায় ২২ মন ফলন হলে ৯০০ টাকা মন ধরা হলে ১৯ হাজার  ৮০০ টাকা আসে। আবার যাদের বিঘায় উর্ধ্বে ২৫ ফলন হয়েছে ৯০০ টাকা মনে ২২ হাজার ৫০০ টাকা আসে।

কৃষক মফিজ জানান, ধান কাটার সময় তীব্র তাপমাত্রার সাথে ছিল প্রচন্ড খরতাপ। কোনভাবেই জমিতে টিকে থাকা যেত না। খাবার স্যালাইন পানি খেয়ে কোন কাজ হত না। কিন্তু জমিতে পাকা ধান কাটতেই হবে। এত কষ্ট করার পর যদি দিনের দিন সিন্ডিকেট করে ধানের দাম কমে যায় তাহলে কৃষকরা যাবে কোথায়। মিল মালিকদের সিন্ডিকেটের কারনে ধানের দাম কমছে। অথচ প্রতিটি জিনিসের দাম বাড়তি। তাহলে যে কৃষক ফসল উৎপাদন করে দেশকে খাদ্যে ভরপুর করছে সেই কৃষকদের সাথে কেন এমন প্রতারনা করা হচ্ছে। কার ইশারায় কৃষকরা ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেনা। একদিকে সেচের অভাবে কমেছে ফলন অন্যদিকে দিনের দিন কমতেই আছে ধানের দাম। আর কৃষি দপ্তর ঠান্ডা রুমে বসে রিপোর্ট দিচ্ছেন। যত মরন পা ফাটা কৃষকের। কৃষকের কথা কেউ ভাবেনা। তাহলে সেচ পানি সার কীটনাশক নিয়ে ইচ্ছে মত সিন্ডিকেট হত না।তবে কৃষি অফিসের এমন কাল্পনিক তথ্য মানতে নারাজ কৃষক রা। কারন উপজেলায় দুভাগে মনের হিসাব চলমান। ৩৮ কেজিতে একমন আবার সাড়ে ২৮ কেজি তে একমন হিসেবে ফলন কেনা বেচা হয়ে থাকে। আর কৃষি অফিস ৪০ কেজিতে এক মনের হিসাব করে থাকে। সুতরাং স্থানীয় হিসেবের সাথে কৃষি অফিসের হিসেবে অনেক ফারাক দেখছেন কৃষকরা।নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অফিসের এক ব্যক্তি জানান এবার সেচ এবং প্রচন্ড খরতাপ, অতিরিক্ত তাপদহের কারনে বিঘায় ফলন কম হয়েছে এমন হিসেব দেয়া হয়েছিল। কিন্তু গত মৌসুমের হিসেব বলবত রাখতে বাধ্য করা হয়েছে।কৃষি অফিস সুত্রে জানা যায়,  এবারে উপজেলায় ১৪ হাজার ২৬০ হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষ হয়েছে। এপর্যন্ত  ৭ হাজার ১৩৫ হেক্টর জমির ধান কাটা হয়েছে। ফলন ধরা হয়েছে বিঘায় হাইব্রিড সাড়ে ২৬ মন এবং উপশী বিঘায় ২৩ মন করে।স্বর্ন প্রদক প্রাপ্ত আদর্শ কৃষক নুর মোহাম্মদ বলেন, বোরো মৌসুমে সেচ নিয়ে ব্যাপক অরাজকতা চলে। সময় মত সেচ দিতে চায় না। আবার অতিরিক্ত সেচ হার। আবার ছিল রেকর্ড পরিমাণ  তাপমাত্রা একারনে ফলন কম হয়েছে।

এবিষয়ে জানতে উপজেলা কৃষি অফিসার সাইফুল্লাহ আহম্মেদের মোবাইলে একাধিকবার ফোন দেয়া হলেও তিনি রিসিভ করেন নি।

আরও খবর



মোরেলগঞ্জে অগ্নিকান্ডে ৩টি বসতঘর পুড়ে ছাই; অর্ধলক্ষ টাকার ক্ষতি

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৩৬জন দেখেছেন

Image

শেফালী আক্তার রাখি , মোরেলগঞ্জ (বাগেরহাট):বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে গভীর রাতে তিনটি বসতঘর পুড়ে ছাই। অর্ধলক্ষাধিক টাকার ক্ষতি। ঘটনাটি ঘটেছে, শুক্রবার দিবাগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে পুটিখালী ইউনিয়নের পুটিখালী গ্রামে। ইউপি চেয়ারম্যান  আঃ রাজ্জাক শেখ ও ইউপি সচিব বাবুল মোল্লা সকাল ১০ টায় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।  

জানাগেছে, উপজেলার পুটিখালী ইউনিয়নের পুটিখালী গ্রামের বাসিন্দা (ঢাকায় গার্মেন্স শ্রমীক) মিজান হাওলাদার, কৃষক শহিদুল হাওলাদার ও অজিয়ার হাওলাদারের কাঠের বসতঘর পুড়ে ছাই হয়েছে। তবে, প্রাথমিকভাবে ধারনা করা হচ্ছে বৈদুৎতিক সট সার্কিট থেকে মিজান হাওলাদারের বসতঘর থেকে এ অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। প্রাথমিকভাবে নগদ  ১২ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা ও স্বর্নলকার সহ প্রায় ৫০ লক্ষ  টাকার ক্ষতি হযেছে। 

আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত শহিদুল ইসলামের স্ত্রী কল্পনা বেগম বলেন, গত রাত অনুমান তিনটার দিকে মিজান হাওলাদারের বসতঘর থেকে কারেন্টর মিটারে আগুন দেখে চিৎকার করি। আমাদের বাড়ি কোন পুরুষ লোক ছিল না। মিজানের ঘর পুরে আমাদের ঘরে আগুন লাগে। আগুনে আমার ঘরে থাকা নগদ ৬ লক্ষ টাকা ও স্বণালংকার সহ প্রায় ১০ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে। পরনের কাপড় ছাড়া কিছুই নাই। সব পুরে ছাই হয়ে গেছে।

ক্ষতিগ্রস্ত মিজান হাওলাদারের বড় বোন লাভলী বেগম বলেন, গভীর রাতে আগুন লাগে। আমার ঘরে থাকা জমি কেনা বাবদ টাকা, চাল, ডাল সহ স্বর্ণ ও ঘরের মালামালসহ প্রায় ২০ লক্ষ টাকার ক্ষতি হয়েছে। 

এ বিষয়ে মোরেলগঞ্জর পুটিখালী ইউপি চেয়ারম্যান আঃ রাজ্জাক শেখ বলেন, আগুনে তিনটি ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। মাননীয় সংসদ সদস্য ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে আগুনের ঘটনা অবহিত করেছি। তারা সহযোগিতার করার আশ্বাস দিয়েছে। আমি পরিষদের মাধ্যমে যতটুকু সম্ভব ক্ষতিগ্রস্তদের সহযোগিতা করবো। 


আরও খবর



মাগুরায় আগুনে পুড়ে দুই পরিবারের লক্ষাধিক টাকার ক্ষতি!

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ৮৫জন দেখেছেন

Image
স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরার শ্রীপুর উপজেলার শ্রীকোল ইউনিয়নের সরইনগর গ্রামে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে দুই পরিবারের লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে জানা গেছে । আগুনে বসতঘর, থাকা আসবাবপত্র, গোয়ালঘর, রান্নাঘরসহ পুড়ে গেছে পুড়েছে বাড়িতে থাকা বিভিন্ন জিনিসপত্র । শনিবার দুপুর ২ টার দিকে আবু বক্কার শেখ ও আকামত শেখের বাড়িতে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। প্রথমে স্থানীয়রা আগুন নিয়ন্ত্রনে আনার চেষ্টা করে। পরে খবর পেয়ে শ্রীপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের একটি টিম দ্রুত চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

বাড়ির মালিক আবু বক্কার শেখ ও আকামত শেখ জানান, দুপুর ২ টার দিকে রান্নাঘরের পাশে থাকা ছাইয়ের গাদা থেকে রান্নাঘরে প্রথমে আগুন লাগে। আগুন দ্রুত আশেপাশের বসতঘর ও গোয়ালঘরে ছড়িয়ে পড়ে। এতে আমাদের দুই পরিবারের লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

শ্রীপুর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের স্টেশন মাষ্টার মোঃ দেলোয়ার হোসেন জানান, আগুন লাগার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। এতে দুই পরিবারের প্রায় এক লক্ষ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।

আরও খবর