Logo
আজঃ মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

ঈদ উৎসবে ডিএমএস চমক

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ১৮৯জন দেখেছেন

Image

বিনোদন প্রতিবেদক:ঈদকে ঘিরে শ্রোতা-দর্শকদের জন্য বিভিন্ন ঘরনার গান ভিডিও নিয়ে হাজির হচ্ছে দেশের অন্যতম অডিও ভিডিও প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ধ্রুব মিউজিক স্টেশন (ডিএমএস)।

২৯ মার্চ থেকে প্রকাশ পেতে শুরু করেছে ধ্রুব মিউজিক স্টেশন (ডিএমএস) এর ঈদ উৎসবকে ঘিরে তাদের আয়োজনের গানগুলো।প্রতিষ্ঠানটির বর্ণিল ঈদ আয়োজনে এবার থাকছে বাংলা সঙ্গীতের দুই উজ্জ্বল নক্ষত্র শওকত আলী ইমন ও আঁখি আলমগীরের কন্ঠে ‘কফির পেয়ালা’। আশিক মাহমুদের কথায় গানটির সুর করেছেন আকাশ মাহমুদ। সঙ্গীতায়োজন করেছেন শওকত আলী ইমন নিজেই। গানের ভিডিও নির্মাণ করেছেন শিথিল রহমান।

এই প্রজন্মের জনপ্রিয় কন্ঠশিল্পী জিসান খান শুভ’র কন্ঠে শ্রোতারা শুনতে পাবেন ‘মেঘ ২’ শিরোনামের নতুন গান। শুভ’র কথা ও সুরে গানটির সঙ্গীতায়োজন করেছেন আমজাদ হোসেন। সুনামগঞ্জের মনোরম লোকেশনে চিত্রায়ন করে গানটির ভিডিও নির্মাণ করেছেন ফারহান আহমেদ রাফাত।

নাহিদ হাসানের কন্ঠে আসছে ‘তোমার ভেজাচুল’ শিরোনামের নতুন গান। মাহমুদ শাওনের অনবদ্য কাব্যমালায় সুর দিয়েছেন নাহিদ নিজেই। গানটির সঙ্গীতায়োজন করেছেন আমজাদ হোসেন। ভিডিও নির্মাণ করেছেন ফারহান আহমেদ রাফাত। সামজ ভাই গেয়েছন ‘আঘাত’ শিরোনামের নতুন গান। জিসান খান শুভ’র কথা ও সুরে গানটির সঙ্গীতায়োজন করেছেন আমজাদ হোসেন। সুনামগঞ্জের মনোরম লোকেশনে চিত্রায়ন করে গানটির ভিডিও নির্মাণ করেছেন ফারহান আহমেদ রাফাত।কন্ঠশিল্পী খালেদ মুন্না গেয়েছেন ‘তোমার নিষ্ঠুর আচরণে বুকে ধাক্কা লাগে’। প্রিন্স রুবেলের কথা ‍ও সুরে গানটির সঙ্গীতায়োজন করেছেন রোজেন রহমান। ভিডিও নির্মাণ করেছেন ফারহান আহমেদ রাফাত।

আলোচিত কন্ঠশিল্পী সাথী খানের কন্ঠে প্রকাশ পাবে ‘বেশি কথা না বলিয়া’ শিরোনামের গান। সচল পাগল সুজনের কথা ও সুরে গানটির সঙ্গীতায়োজন করেছেন আদিব কবীর। ভিডিও নির্মাণ করেছেন রাজ বিশ্বাস শংকর।জনপ্রিয় কন্ঠশিল্পী ঐশী দ্বৈত কন্ঠ দিয়েছেন এই প্রজন্মের কন্ঠশিল্পী জনি খানের সাথে। তাদের দু’জনের নতুন গান ‘বেসামাল’। মাহতাব হোসেনের গীতিকবিতায় সুর দিয়েছেন জনি খান। সঙ্গীতায়োজন করেছেন মুশফিক লিটু। গানটির ভিডিও নির্মাণ করেছেন রাহাত বাপ্পী।

প্রতিবারে মত এবারও ধ্রুব মিউজিক স্টেশন সুযোগ করে দিয়েছে নতুন প্রতিভাবানদের। নতুন একটি ব্যান্ডকে তারা তুলে এনেছে। নতুন এই ব্যান্ডের নাম ফড়িং ব্যান্ড। তাদের নতুন গান ‘সোনার ফড়িং’ প্রকাশ পাচ্ছে এবারের ঈদে। শেখ মোঃ পলাশের কথা ‍ও সুরে গানটিতে কন্ঠ দিয়েছেন ব্যান্ডের ভোকাল রাছেল সিকদার।সঙ্গীতায়োজনে ছিলেন তরিক। গানটির ভিডিও নির্মাণ করেছেন ফারহান আহমেদ রাফাত।

এই প্রজন্মের কন্ঠশিল্পী এ আর টুটুলের কন্ঠে ‘নীলচে খামে’ প্রকাশ পাবে এবারের ঈদে। সালেহ আকরাম মেরিনের কাব্য মালায় সুর দিয়েছেন এ আর টুটুল নিজেই। সঙ্গীতায়োজন করেছেন মুশফিক লিটু ।

নিজের কথা, সুর ও কন্ঠে শ্রোতাদের জন্য নতুন গান নিয়ে আসছেন কন্ঠশিল্পী এহসান কবির। গানের শিরোনাম ‘মনটা আমার ভাড়া দেবো’। গানটির সঙ্গীতায়োজন করেছেন তমাল হাসান। ভিডিও নির্মাণ করেছেন মামুন রনি। ধ্রুব মিউজিক স্টেশন (ডিএমএস) জানায়, ২৯ মার্চ থেকে প্রকাশ শুরু হওয়া এই ঈদ উৎসব চলবে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত। গানগুলো তাদের ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশের পাশাপাশি গানগুলো শুনতে পাওয়া যাবে দেশি ও আর্ন্তজাতিক একাধিক অ্যাপ এ।


আরও খবর



প্রতিমন্ত্রীর মর্যাদা পেলেন ঢাকার বাইরের দুই মেয়র

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ১২৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা পেলেন ।

রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেন।

এতে বলা হয়েছে, সরকার এ মর্মে সিদ্ধান্ত নিয়েছে যে, স্ব স্ব পদে অধিষ্ঠিত থাকাকালে খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান (লিটন) প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা প্রাপ্য হবেন।

তাদের সম্মানিভাতা ও অন্য সুবিধা স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইন-২০০৯ অনুযায়ী নির্ধারিত হবে। এ আদেশ অবিলম্বে কার্যকর হবে বলেও প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।


আরও খবর

জ্বালানি তেলের দাম বাড়ল

মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪




দেশের বৃহৎ দিনাজপুরের ঐতিহাসিক গোর- এ শহীদ মাঠে ৬ লাখ মুসল্লির একসাথে নামাজ আদায়

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ১১১জন দেখেছেন

Image

দিনাজপুর প্রতিনিধি:যথাযোগ্য মর্যাদা, ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য, আনন্দ-ও কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে দিনাজপুরসহ বিভিন্ন জেলার মুসল্লিদের অংশগ্রহনে উপমহাদেশের বৃহৎ ঈদগাহ ঐতিহাসিক গোর-এ শহীদ বড় ময়দানে দেশের বড় ঈদের জামাতে লাখো লাখো মুসল্লিরা একসাথে নামাজ আদায় করেছেন। রোদের তীব্রতা উপেক্ষা করে শান্তিপূর্ণভাবে দেশের বৃহৎ এই ঈদের জামাতে ৬ লাখ মুসল্লি একসাথে ঈদ-উল ফিতরের নামাজ আদায় করেছেন বলে আয়োজকদের দাবী।

ঈদের দিন বৃহস্পতিবার ভোর থেকেই বিভিন্ন জেলা-উপজেলাসহ দুরদুরান্ত থেকে আসার ঢল নামে মুসল্লিদের। দুটি বিশেষ ট্রেন সার্ভিসে ছাড়াও মুসল্লিরা বিভিন্ন যানবাহনে ও পায়ে হেঁটে ঈদগাহ মাঠে আসেন। এসময় শহরের সব রাস্তাগুলো যেন একমুখী হয়ে যায়। ঈদের দিন সকাল ৯টায় এই ঈদের জামাতের ইমামতি করেন দিনাজপুর জেনারেল হাসপাতাল জামে মসজিদের খতিব মাওলানা শামসুল ইসলাম কাশেমী। নামাজ আদায় শেষে মোনাজাতে দেশ এবং মুসলিম উম্মার শান্তি কামনা করা হয়।

বৃহৎ এই জামাতে অংশ নেন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতি(ভারপ্রাপ্ত) এম ইনায়েতুর রহিম, জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম, জেলা প্রশাসক শাকিল আহমেদ, পুলিশ সুপার শাহ ইফতেখার আহম্মেদ, দিনাজপুর পৌরসভার ভারপ্রাপ্ত মেয়র আবু তৈয়ব আলী দুলাল, বিচার বিভাগের কর্মকর্তা, প্রশাসনের কর্মকর্তা, বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দসহ সর্বস্তরের জনতা।

নামাজ শেষে বৃহৎ এই ঈদগাহ মাঠ ও মিনার নির্মাণের উদ্যোক্তা এবং পরিকল্পনাকারী হুইপ ইকবালুর রহিম জানান, এই জামাতে একসঙ্গে ৬ লাখ ধর্মপ্রাণ মুসল্লি শান্তিপূর্ণভাবে নামাজ আদায় করেছেন। নিরাপত্তার ব্যাপারে ছিল জিরো টলারেন্স। সফলভাবে ঈদের জামাত সম্পন্ন হওয়ায় সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন তিনি। দিন দিন এই জামাতে মুসল্লীর সংখ্যা বাড়ছে।

এইবার ভারত থেকে নামাজে অংশ নিয়েছেন মুসল্লী। দিনাজপুর ছাড়াও ঢাকা, নীলফামারী, জয়পুরহাট, বগুড়া, ঠাকুরগাঁ, রংপুর জেলাসহ আশেপাশের অনেক মুসল্লি বাস, কার, মাইক্রো, জীপ এবং মোটরবাইকে করে এই ঈদ জামাতে অংশ নেন।

ভারতের গঙ্গারামপুর থানা থেকে আসা ওসমান আলী জানান, টিভি অনলাইনসহ বিভিন্ন মাধ্যমে এতবড় মাঠ ও এত মুসল্লি একসাথে নামাজ আদায় করে। এতে আমারও ইচ্ছা হয়। তাই এবার এখানে নামাজ পড়ার জন্য এসেছি।এত মানুষের একসাথে এটাই আমার প্রথম নামাজ। এখানে নামাজ আদায় করতে পেরে খুব খুশি।

নামাজ আদায় করে একইরকম অনুভূতি প্রকাশ করে ঢাকার রামপুরার বনশ্রী নিবাসী হাজী মোঃ আব্দুল আলী বলেন, এশিয়ার বড় জামাতের কথা শুনে ঈদের নামাজ আদায় করতে এসেছি। এটি আসলেই বৃহৎ জামাত। এতবড় জামাতে নামাজ আদায় করেছি সওয়াবের আশায়।ঢাকা থেকে মোঃ ইমরান কবির ও মোঃ রাতুল বলেন, ঈদের কারণে যানবাহন পেতে সমস্যা হয় দেখে ইচ্ছা থাকলেও অনেকে নামাজ আদায় করতে আসেন না। যদি প্রতিটি জেলা থেকে বিশেষ পরিবহনের ব্যবস্থা করা হয় তাহলে মুসল্লি আরও বাড়বে। ভবিষ্যতে এখানে মুসল্লিদের সংখ্যা আরও বাড়বে।রংপুর থেকে আসা অলিউল ইসলাম বলেন, এশিয়া মহাদেশের সবচেয়ে বড় ও দেশের সর্ববৃহৎ ঈদ জামাতে নামাজ আদায় করার অন্য অনেক দিনের ইচ্ছে ছিল। আল্লাহ আজ সে আশা পুরণ করেছে। জীবনে প্রথম লাখ লাখ মুসল্লির সঙ্গে ঈদের নামাজ পড়তে পেরে ভালো লাগছে।

যে কোনও পরিস্থিতি মোকাবিলা এবং অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে পুলিশের পক্ষ থেকে তিন স্তরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। অস্ত্রধারী পুলিশ সদস্যসহ পুলিশ, র‌্যাব, আনসার, ডিবি, ডিএসবি, এনএসআই, ডিজিএফআই সদস্যরা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে কাজ করেন। মাঠে সিসি ক্যামেরা স্থাপনসহ ড্রোনের মাধ্যমে সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করা হয়। ছিল ঈদগাহের মাঝে র‌্যাবের ওয়াচ টাওয়ার, প্রবেশের পূর্বে মুসল্লিদের আনা যানবাহন রাখার বিভিন্ন পয়েন্টে তল্লাশী ব্যবস্থা। মাঠে মেটাল ডিটেক্টরে তল্লাশির পর প্রবেশ করানো হয় মুসল্লিদের।

উল্লেখ্য, উপমহাদেশের বৃহৎ ঈদগাহ দিনাজপুরের গোর-এ শহীদ বড় ময়দানের আয়তন প্রায় ২২ একর। ২০১৭ সালে নির্মিত ৫২ গম্বুজের এ ঈদগাহ মিনার। এই ৫০ গম্বুজের দুই ধারে ৬০ ফুট করে দুটি মিনার, মাঝের দুটি মিনার ৫০ ফুট করে। ঈদগাহ মাঠের মিনারের প্রথম গম্বুজ অর্থাৎ মেহেরাবের (যেখানে ইমাম দাঁড়াবেন) উচ্চতা ৪৭ফুট। এর সঙ্গে রয়েছে আরও ৪৯টি গম্বুজ। এছাড়া ৫১৬ফুট লম্বায় ৩২টি আর্চ নির্মাণ করা হয়। মিনার সিরামিক্স ইট দিয়ে আচ্ছাদিত। রাতে আলোকিত করতে প্রতিটি গম্বুজ ও মিনারে রয়েছে বৈদ্যুতিক লাইটিং। ২০১৭সাল থেকে প্রতিবছর এখানে ঈদের নামাজ আদায় করেন ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা। এই গোর-এ শহীদ মযদানে একসঙ্গে ১০লাখ মানুষ ঈদের জামাত আদায় করতে পারার ব্যবস্থা রয়েছে। উপমহাদেশে এত বড় ঈদগাহ মাঠ দ্বিতীয়টি নেই। এছাড়াও পর্যটকদের কাছেও এটি এখন দর্শনীয়।


আরও খবর

জ্বালানি তেলের দাম বাড়ল

মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪




আমতলীতে ৪৮ ঘন্টায় ৬২ জন ভর্তি,কলেরা স্যালাইন তীব্র সংকট

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ১৯৫জন দেখেছেন

Image

আব্দুল্লাহ আল নোমান আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি:আমতলীতে প্রতিদিন বাড়ছে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। গত ৪৮ ঘন্টায় ৬২জন রোগী ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। ফলে রোগীর চাপ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছেন ডায়রিয়া ওয়ার্ডের চিকিৎসক, নার্সসহ অন্যান্যরা। বেডে ঠাই না হওয়ায় আক্রান্ত রোগীরা নিরুপায় হয়ে বারান্দায় শুয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এতে দুর্ভোগ বাড়ছে রোগীদের।ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেড়ে যাওয়ায় হাসপাতালে কলেরা স্যালাইন সংকট দেখা দিয়েছে। ফলে ভর্তি রোগীদের বাহির থেকে স্যালাইন কিনতে হচ্ছে। এতে গরীব রোগীরা পরেছে চরম দুর্ভোগে।

আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সূত্রে জানা গেছে, বুধবার দুপুর থেকে শুক্রবার সকাল ১১ টা পর্যন্তÍ ৪৮ ঘন্টায় আমতলী হাসপাতালে ৬২ জন ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগী চিকিৎসার জন্য ভর্তি হয়েছেন।

৬ বেডের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে বেড সংখ্যা সংকুলান না হওয়ায় নিরুপায় হয়ে রোগীরা বারান্দায় বিছানা পেতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। তবে সরকারী ভাবে এ চিত্র পাওয়া গেলেও গ্রামের চিত্র ভয়াবহ। অনেকেই ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে না এসে গ্রাম্য চিকিৎকের শরনাপন্ন হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন। এতে রোগীর সংখ্যা অনেক বেশী বলে এক বেসরকারী তথ্যে জানা গেছে।গুলিশাখালী ইউপি সদস্য আব্দুল ওহাব আকন বলেন, প্রায় ঘরে ঘরেই এখন ডায়রিয়ায় আক্রান্তের রোগীর খবর পাওয়া যাচ্ছে। শুক্রবার সকালে হাসপাতাল ঘুরে দেখা গেছে, বেডের অভাবে অনেক রোগী হাসপাতালের বারান্দায় বিছানা পেতে চিকিসা নিচ্ছেন।

এসময় গুলিশাখালী ইউনিয়নের খেকুয়ানি গ্রামের ষাটোর্ধ মজিদ হাওলাদার (৬৩) নামে এক রোগী বলেন, ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে এসে জায়গার অভাবে এখন বারান্দায় শুয়ে চকিৎসা নিচ্ছি। এখানে ফ্যান নেই গরমে খুব কষ্ট হচ্ছে। চাওড়া ইউনিয়নের পাতাকাটা গ্রামের আরেক রোগী রুকাইয়া (১৩) নামের এক কিশোরী বলেন, বারান্দায় শুয়ে চিকিৎসা নিতে খুব কষ্ট হচ্ছে। এখান থেকে বাথ রুমে যেতে কষ্ট হয়। হাসপাতালে ভর্তি হওয়া বৈঠাকাটা গ্রামের আশমান খাঁ (৯০) বলেন, বাবা খালি পানির মত পড়ে। হাসপাতালে আইছি। হেও আবার রুম পাইনাই। ওষুধ নাই। বাইরে গোনে টাহা দিয়া স্যালাইন কেনতে অয়। মোরা গরীব মানু স্যালাইন কেনার টাহা পামু কোম্মে।

আরপাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের তারিকাটা গ্রামের আবু ছালেহ বলেন, হাসপাতালে ভর্তি হয়ে ডায়রিয়ার চিকিৎসা নিচ্ছি। এপর্যন্ত ৩হাজার লিটার স্যালাইন বাহির থেকে কিনে চিকিৎসা নিয়েছি।

আরপাঙ্গাশিয়া ইউনিয়নের তারিকাটা গ্রামের দুলাল সর্দার বলেন, মোর ৯ মাসের ছেলে ইয়াছিন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হওয়ায় বৃহস্পতিবার রাতে হাসপাতালে এনে ভুর্তি করেছি। এপর্যন্ত খাবার স্যালাইন ছাড়া আর কিছুই হাসপাতাল থেকে পাইনি।

আমতলী হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, গত বুধবার থেকে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীদের শরীরে পুশ করার জন্য কলেরা স্যালাইন সংকট দেখা দিয়েছে। স্যালাইন সংকট দেখা দেওয়ায় রোগীদের এখন ওষুদের দোকান থেকে স্যালাইন কিনতে হচ্ছে।

আমতলী হাসপাতালের জরুররী বিভাগের চিকিৎসক ডা. মনিরুজ্জামান খান বলেন, ডায়রয়ায় আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে শিশু এবং বয়স্ক মানুষের সংখ্যা বেশী। তিনি বলেন তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার সাথে সাথে মানুষ পানিবাহিত রোগ ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে বেশী।

আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আবাসিক মেডিকেল অফিসার ও ভারপ্রাপ্ত স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. কাওছার বলেন, শুকনো মৌসুমের কারনে তাপমাত্রা বেড়ে গেছে এবং বিশুদ্ধ পানি পানের অভাবে এবং বৃষ্টি না হওয়ায় পানিতে লবনাক্ততা বেড়ে যাওয়ায় প্রতিদিন ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। তিনি হাসপাতালে কলেরা স্যালাইন সংকটের কথা স্বীকার করে বলেন, চাহিদা দেওয়া হয়েছে। আজ বা কালের মধ্যে পাওয়া যাবে। স্যালাইন পাওয়া গেলে এ সংকট থাকবে না। তিনি আরো বলেন, চিকিৎসা সেবায় কোন ঘাটতি নেই। হাসপাতালের চিকিৎসক ও নার্সরা সবাই আন্তরিক ভাবে চিকিৎসা সেবা দিয়ে যাচ্ছে


আরও খবর

জ্বালানি তেলের দাম বাড়ল

মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪




রওশনের জাতীয় পার্টিতে পদ পেলেন যারা

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | ১১২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:শনিবার (২০ এপ্রিল) সন্ধ্যায় জাতীয় পার্টির (একাংশ) দশম জাতীয় সম্মেলনের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির আংশিক তালিকা প্রকাশ হয়েছে,বেগম রওশন এরশাদের নেতৃত্বাধীন।

দলীয় মহাসচিব কাজী মো. মামুনূর রশিদের সুপারিশক্রমে দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলোচনা করে পার্টির চেয়ারম্যান আংশিক তালিকায় স্বাক্ষর করেন। এরপর রাতে মহাসচিব স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে ওই তালিকা প্রকাশ করা হয়।

এতে বলা হয় পর্যায়ক্রমে কমিটির বাকি সদস্যদের নাম ঘোষণা করা হবে।

ঘোষিত কমিটিতে প্রেসিডিয়াম সদস্য হিসেবে রয়েছেন- রফিকুল হক হাফিজ (সাবেক উপ-মন্ত্রী), অধ্যাপক নুরুল ইসলাম মিলন (সাবেক সংসদ সদস্য), ফখরুজ্জামান জাহাঙ্গীর (সাবেক সংসদ সদস্য), জাফর ইকবাল সিদ্দিকী (সাবেক সংসদ সদস্য), কারী হাবিবুল্লাহ বেলালী, ডা. কে আর ইসলাম, নিগার সুলতানা রাণী, আবুল কাশেম সরকার (সাবেক সংসদ সদস্য), ইয়াহিয়া চৌধুরী (সাবেক সংসদ সদস্য), শফিকুল ইসলাম শফিক (নরসিংদী), শংকর পাল (হবিগঞ্জ), আমানত হোসেন আমানত, জাহাঙ্গীর আলম পাঠান, হাজী মো. ফারুক (ঢাকা), আব্দুল গাফ্ফার বিশ্বাস (খুলনা), নুরুল ইসলাম নুরু (টাঙ্গাইল), তুহিনুর রহমান-নুরু হাজী (ঢাকা), ১৬ জনের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। উপদেষ্টা হিসেবে কমিটিতে আছেন- এম এ গোফরান (লক্ষীপুর), এম. এ. কুদ্দুস খাঁন (ঝালকাঠী), ভাইস-চেয়ারম্যান পদে শেখ আলমগীর হোসেন (গোপালঞ্জ), মোস্তাকুর রহমান মোস্তাক (ঢাকা), ইঞ্জিনিয়ার মামুনুর রশিদ (জামালপুর) সাবেক সংসদ সদস্য, মো. মোক্তার হোসেন (খুলনা) সাবেক সংসদ সদস্য, হাজী নাসির সরকার (ঢাকা), আব্দুল আজিজ খাঁন (গুলশান), মোল্যা শওকত হোসেন বাবুল (খুলনা), মো. শারফুদ্দিন আহমেদ শিপু (ঢাকা), মিজানুর রহমান দুলাল (পটুয়াখালী), শাহ্ আলম তালুকদার (বরিশাল), অ্যাডভোকেট মো. আব্দুল কাইয়ুম (ময়মনসিংহ), শাহ্ জামাল রানা (ব্রাহ্মণবাড়িয়া)।

যুগ্ম-মহাসচিব হিসেবে আছেন- ফকরুল আহসান শাহজাদা (বরিশাল), পীরজাদা জুবায়ের আহমেদ (বাহ্মণবাড়িয়া), শেখ মাসুক রহমান (ঢাকা), সৈয়দ ওয়াহিদুল ইসলাম তরুণ (খুলনা), সুজন দে (চট্টগ্রাম), এস,এম হাসেম (ঢাকা)।

সাংগঠনিক সম্পাদক পদে রয়েছেন- শাহানাজ পারভীন (ঢাকা), মোশাররফ হোসেন (ময়মনসিংহ), অ্যাডভোকেট এস. এম. মাসুদুর রহমান (খুলনা), অ্যাডভোকেট মো. আবু সালেহ চৌধুরী (সিলেট), অধ্যাপক বিলকিস সরকার পুতুল (নরসিংদী), ফজলে ইলাহী সোহাগ (নোয়াখালী), জাফর ইকবাল নিরব (পিরোজপুর), শামসুল আলম (কক্সবাজার)।

যুগ্ম- সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে আছেন- কাওসার আহমেদ (ঢাকা), মো. মোসলেম আলী (মেহেরপুর), আবুল বাশার (মানিকগঞ্জ), নাফিজ মাহবুব (ময়মনসিংহ), সিরাজুল আরেফিন মাসুম, এম, এম, আমিনুল হক সেলিম।

সম্পাদকমন্ডলীর মধ্যে রয়েছেন- কোষাধ্যক্ষ ফখরুজ্জামান জাহাঙ্গীর (রংপুর); প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক-খোরশেদ আলম খুশু (চাঁদপুর); দপ্তর সম্পাদক-আবুল হাসান আহমেদ জুয়েল; কৃষি বিষয়ক সম্পাদক- অ্যাডভোকেট এমদাদ (নড়াইল); সমবায় বিষয়ক সম্পাদক-পারভেজ আলম মীর (বরিশাল); সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক-নাজমুল খাঁন (লালমনিরহাট); তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদ-সাহিন আরা সুলতানা রিমা (চাঁপাইনবাবগঞ্জ); আইন বিষয়ক সম্পাদক- অ্যাডভোকেট সাজ্জাদ হোসেন সেনা (কুষ্টিয়া); যুব বিষয়ক সম্পাদক-মো. জহির উদ্দিন (ঢাকা); শিল্প বিষয়ক সম্পাদক-আবুল কালাম আজাদ; মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা-সুলতানা আহমেদ লিপি; আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক-সায়িকা হক (ব্রাহ্মণবাড়িয়া); মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক-শরিয়ত আলী তালুকদার (সুনামগঞ্জ); প্রাদেশিক বিষয়ক সম্পাদক-আব্দুস সাত্তার; যুগ্ম- সম্পাদকমন্ডলী: যুগ্ম- প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক-আসাদ খান; যুগ্ম- কৃষি বিষয়ক সম্পাদক-মেহবুব হাসান; যুগ্ম- সমবায় বিষয়ক সম্পাদক- চিশ্তী খায়রুল আবরার শিশির; যুগ্ম- ক্রিড়া বিষয়ক সম্পাদক-নজরুল ইসলাম মুকুল; যুগ্ম- সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক-মো. তৌহিদুর রহমান খাঁন; যুগ্ম- শ্রম বিষয়ক সম্পাদক-হাজী মাসুম পারভেজ; যুগ্ম- এনজিও বিষয়ক সম্পাদক-এম. আবু জাফর কামাল; যুগ্ম- সমাজকল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক-শরীফুল ইসলাম শরীফ; যুগ্ম- সাহিত্য ও কৃষ্টি বিষয়ক সম্পাদক-আফতাব গনি; যুগ্ম- প্রাদেশিক সম্পাদক- মনিরুল ইসলাম রবিন।

কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য পদে রিয়াজ খান; মকবুল হোসেন মুকুল, এস. এম. মুর্তজ আলম বুলবুল, নাসির নেওয়াজ, আবু নাসের সিদ্দিকী, কাদের মুন্সি, আব্দুল হালিম, আহমদ আলীর (সিলেট) নাম ঘোষণা করা হয়েছে।

জাতীয় পার্টির দপ্তর প্রেরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিটি পার্টির মুখপাত্র ও কো-চেয়ারম্যান সুনীল শুভরায় কর্তৃক নির্দেশিত হয়ে গণমাধ্যমে পাঠান মহাসচিবের বিশেষ সহকারী কাজী লুৎফুল কবীর।


আরও খবর

জ্বালানি তেলের দাম বাড়ল

মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪




সরকার বাজার নিয়ন্ত্রণ করবে: জাহাঙ্গীর কবির নানক

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:কাঁচাবাজারের ব্যাপারে সিন্ডিকেট শব্দটি প্রযোজ্য নয়। ভোক্তারা যাদের কাছে পণ্য কেনে, সেখানে বাজার নিয়ন্ত্রণ হওয়া দরকার। সে কাজটা সরকার করবে, এটা সরকারের দায়িত্ব।বলেছেন বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক 

সোমবার (১৫ এপ্রিল) ঈদের পর প্রথম কর্ম দিবসে সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, সিন্ডিকেট একটা পপুলার শব্দ। সিন্ডিকেট আমার কাছে মনে হয়েছে বড় ব্যাপার। তবে সিন্ডিকেট কাঁচাবাজারের ব্যাপারে প্রযোজ্য নয়। মাঝখানে যারা, ভোক্তা যাদের থেকে পণ্য কেনে সেখানে নিয়ন্ত্রণ হওয়া দরকার। সে কাজটা সরকার করবে, সেটা সরকারের দায়িত্ব। আমরা যারা সরকারের আছি সেটা নিশ্চিত করা আমাদের দায়িত্ব।

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধগতি নিয়ে তিনি বলেন, আমরা গ্রামের মানুষ। আমরা যারা সরকারের লোক এবং সরকারে রয়েছি, আমরা কিন্তু রমজানের আগেই নিয়ন্ত্রণে নিয়ে এসেছি। রমজানের আগেই বাজার ব্যবস্থাপনার সঙ্গে জড়িত ছিলাম। আমার নির্বাচনি এলাকা মোহাম্মদপুর, আদাবর, শেরে বাংলা নগরে ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে সুলভমূল্যে কেনাকাটার ব্যবস্থা করেছিলাম। ঢাকার মানুষ যে বাজার পরিস্থিতির মুখোমুখি ছিল মফস্বলের মানুষ, সেই পরিস্থিতির মুখে ছিল না। ঢাকা শহরে এক পরিস্থিতি, মফস্বলের আরেক পরিস্থিতি। তৃণমূল কৃষক যে দামে বিক্রি করে ভোক্তার কাছে এসে তা ৫০-৬০ গুণ বেড়ে যায়। এটা আমরা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছি। জাহাঙ্গীর কবির নানক আরও বলেন, সচিবালয়ে আজ আমারও ভালো লাগেনি। অনেক ভিড়ের সচিবালয়ে আজ ভিড় কম। ঢাকার রাস্তা অস্বাভাবিক। আসলে আমার জানামতে দুই পর্ব মিলে এতো ছুটি হয়নি। এখন স্বল্প সময়ের মধ্যে মানুষ বাড়িতে যায়। সমস্ত যোগাযোগ ব্যবস্থা সহজ করে দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গ্রামের বাড়িতে যাওয়ার আকাঙ্ক্ষা বাড়িয়ে দিয়েছে। এগুলো সবই সম্ভব হয়েছে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে। আমার কাছে মনে হয় এ সপ্তাহ এমন ঢিলেঢালা যাবে। আগামী সপ্তাহে কর্মচাঞ্চল্য ফিরবে। বিএনপি যে দুঃখ-কষ্টের বাংলাদেশ সৃষ্টি করেছিল সেই দুঃখ-কষ্টের বাংলাদেশ আজকে আর নেই।


আরও খবর

জ্বালানি তেলের দাম বাড়ল

মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪