Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

এবার ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ’ চলচ্চিত্রে রোজ মল্লিক

প্রকাশিত:সোমবার ২৬ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | ২৩০জন দেখেছেন

Image

মারুফ সরকার,স্টাফ রির্পোটার: ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করছেন গায়িকা ও অভিনেত্রী রোজ মল্লিক । সম্প্রতি চলচ্চিত্রটিতে তিনি যুক্ত হলেন। গোয়েন্দাগিরি খ্যাত চলচ্চিত্র নির্মাতা নাসিম সাহনিক পরিচালিত ও আম্মাজান ফিল্মস প্রযোজিত এই চলচ্চিত্রটি ইতিমধ্যে বৈচিত্র্যময় কাস্টিং এর জন্য আলোচিত হয়েছে। রোজ জানান,’ যতটুকু জানতে পেরেছি পরিচালক নাসিম সাহনিক ভাইয়া মাল্টিকাস্টিং চলচ্চিত্র নির্মাণ করতে পছন্দ করেন। তার নির্মিত চলচ্চিত্রে গল্পই সবচেয়ে বেশি ফোকাসিং থাকে।

এই চলচ্চিত্রটিও সেরকম । কো-আর্টিস্ট কারা এমন প্রশ্নের জবাবে রোজ জানান, এ বিষয়টি এখন সিক্রেটই থাকবে। আমার চরিত্রটি হলো এরকম আমি লাজুক একটি মেয়ে। ঘুরতে খুব পছন্দ করি। কিন্তু করোনার সময়ে আমার এই ইচ্ছাটা চরমভাবে বাঁধাগ্রস্থ হয়। ফলে করোনা পরবর্তী সময়ে আমার ব্যাচেলর ফ্ল্যাটের বন্ধুদেরকে নিয়ে আমি বেড়াতে বের হই। এই ট্রিপটি আমার জীবনের স্মরনীয় একটি ট্রিপ হয়ে দাঁড়ায়। মানুষের মাঝে মৃত্যুকে মোকাবিলা করে প্রাণ সঞ্চারের যে তাড়না সেটি আমি দেখতে পাই। সুস্থভাবে বেঁচে থাকা যে কত বড় নেয়ামত সেই উপলব্ধিটা আমার মাঝে জোড়ালো হয়। আমি কবিতা আর গান লিখতে পছন্দ করি। আমার লেখার মাঝে বিশেষ প্রভাব ফেলে করোনা পরবর্তী এই ট্যুর। আর ট্যুরে এসে নেগেটিভ পজিটিভ নানা রংয়ের মানুষের সাথে কাঁটানো সময়গুলো দারুনভাবে উপভোগ করতে থাকি। অভিনয়ের এর পাশাপাশি রোজ মল্লিক এর সিনেমাতে নিজে প্লেব্যাক করবেন । ফলে, ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ’ সিনেমাটি রোজ মল্লিক এর অভিনয় ও প্লেব্যাক সিঙ্গার হিসাবে ডেবিউ হতে যাচ্ছে ।

এবং প্রযোজনা সূত্রে জানা গেছে, ঈদুল আজহার পরেই চলচ্চিত্রটি শুটিং শুরু হবে। উল্লেখ্য টাংগাইলের মেয়ে রোজ মল্লিক থিয়েটার করেন এবং এটিএন বাংলা আয়োজিত কুইন অব সাউথ এশিয়া ২০১৮ প্রতিযোগিতার অন্যতম বিজয়ী। বেশকিছু বিজ্ঞাপন আর নাটকে তিনি অভিনয় করেছেন। রোজ মল্লিক সবার কাছে দোয়া প্রার্থী ।


আরও খবর



বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ৮৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দুর্নীতির যে অভিযোগ উঠেছে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে, তার অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ লক্ষ্যে একটি কমিটিও গঠন করেছে দুর্নীতি বিরোধী রাষ্ট্রীয় সংস্থাটি।

এর আগে, পুলিশের সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের দুর্নীতি অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। সোমবার (২২ এপ্রিল) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সালাউদ্দিন রিগ্যান হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ রিটটি দায়ের করেন। রিটে দুদক চেয়ারম্যান ও সচিবসহ চারজনকে বিবাদী করা হয়েছে।

জানা গেছে, বিচারপতি নজরুল ইসলাম তালুকদারের হাইকোর্ট বেঞ্চে এই রিটের শুনানি অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে। এরই মধ্যে রিটের একটি কপি হাতে পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। সেখানে বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগ অনুসন্ধান করতে নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।

এর আগে, গতকাল রোববার (২১ এপ্রিল) বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের অনুসন্ধান চেয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) চিঠি দেন সংসদ সদস্য ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমন।

তাতে বলা হয়, বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ ৩৪ বছর ৭ মাস চাকরি করে গত ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২২ সালে অবসরে যান। এরপর দেখা যায়, বেনজীর আহমেদ তার স্ত্রী ও কন্যাদের নামে বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি অর্জন করেছেন যা তার আয়ের তুলনায় অসম।

গত ৩১ মার্চ দৈনিক কালের কণ্ঠে ‘বেনজীরের ঘরে আলাদীনের চেরাগ’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। তাতে বলা হয়েছে, সাবেক মহাপরিদর্শক তার স্ত্রী জিশান মির্জা এবং দুই মেয়ে ফারহিন রিশতা বিনতে বেনজীর ও তাহসিন রাইসা বিনতে বেনজীরের নামে বিপুল পরিমাণ সম্পদ অর্জন করেছেন।

বেনজীর আহমেদ তার পদের অপব্যবহার করে তার আয়ের তুলনায় প্রতিবেদনে উল্লিখিত সম্পত্তি অধিগ্রহণ করেছেন বলে বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ রয়েছে বলে চিঠিতে জানান ব্যারিস্টার সুমন।

এমন পরিস্থিতিতে, বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ, স্ত্রী, বড় মেয়ে ও ছোট মেয়ের বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদ সংগ্রহের জন্য তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নিতে দুদককে অনুরোধ করেন তিনি।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ঢাকার অভিজাত এলাকাগুলোতে বেনজীর আহমেদের দামি ফ্ল্যাট, বাড়ি আর ঢাকার পাশে বিঘার পর বিঘা জমি রয়েছে। দুই মেয়ের নামে বেস্ট হোল্ডিংস ও পাঁচতারা হোটেল লা মেরিডিয়ানের রয়েছে দুই লাখ শেয়ার।

পূর্বাচলে রয়েছে ৪০ কাঠার সুবিশাল জায়গাজুড়ে ডুপ্লেক্স বাড়ি, যার আনুমানিক মূল্য কমপক্ষে ৪৫ কোটি টাকা। একই এলাকায় আছে ২২ কোটি টাকা মূল্যের আরও ১০ বিঘা জমি।

অথচ গত ৩৪ বছর ৭ মাসের দীর্ঘ চাকরিজীবনে বেনজীর আহমেদ বেতন-ভাতা বাবদ মোট আয় ১ কোটি ৮৪ লাখ ৮৯ হাজার ২০০ টাকার মতো হওয়ার কথা।


আরও খবর



কদমতলীতে আদালতের রায় নিয়ে নালিশি সম্পত্তিতে প্রবেশ, সাইনবোর্ড স্থাপন ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ১৩৭জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃরাজধানীর কদমতলী থানা এলাকার রায়ের বাগ মুজাহিদ নগরে ওয়ারিশ সূত্রে পাওয়া সম্পত্তিতে স্থানীয় ভূমি দস্যু ও কিছু প্রভাবশালীর কারণে নিজস্ব জমিতে যেতে পারছিলেন না আব্দুল কাদের ও তার পরিবারের সদস্যরা।বিষয়টি গড়ায় আদালত পর্যন্ত। আদালতের রায়ে প্রমাণিত হয়, আব্দুল কাদের গং ওই জমির বৈধ মালিক। অবশেষে জমিতে যাওয়ার অনুমতি পেয়েছেন তারা। গত কিছুদিন পূর্বে ঢাকার বিজ্ঞ অতিরিক্ত সহকারী জজ ৪র্থ আদালতের বিচারক ২২০/১৬ নং মোকাদ্দমায় আব্দুল কাদের গং দের পক্ষে রায় দেন। সেই ধারাবাহিকতায় ২৩ এপ্রিল মঙ্গলবার বিকেলে ভুক্তভোগী আব্দুল কাদের গং সকল ওয়ারিশদের সাথে নিয়ে জমিতে প্রবেশ করে।

এদিন মূল মালিকদের সকল ওয়ারিশগণ  অত্র এলাকার স্বনামধন্য ও বিশ্বস্ত এবং সৎ ব্যক্তি শাহীন আহমেদ এর সহধর্মিণী চামেলী আক্তারের নিকট বায়না সূত্রে আবদ্ধ হয়ে সকল ওয়ারিশগণের কাছ থেকে বায়না পত্রদলিল হস্তান্তর করেন। এবং চামেলী আক্তার বায়না সূত্রে সকল ওয়ারিশদের নিকট হতে জমির দখল ও কাগজপত্র বুঝে নেন।এ সময় চামেলি আক্তারের বায়না সূত্রে মালিকানার প্রমাণস্বরূপ সাইনবোর্ড স্থাপন করা হয়। এ সময় চামেলী আখতার সহ জমির পূর্বের ওয়ারিশ সূত্রে সকল মালিকগণ এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। কদমতলী থানা এলাকার মুজাহিদনগরে অবস্থিত ২৯ শতাংশ জমির তফসিল হচ্ছে জেলা ঢাকা, থানা ডেমরা,মাতুয়াইল মৌজার খতিয়ান নম্বর সিএস ১৮৪৭, এস এ ২১৮৩, আর এস ৯৭, সিটি ২৩১এবং  সি এস ও এস এ দাগ ৩৬৮০, আরএস দাগ ৩৬৬৪, সিটি ৩৯৫৮০ দাগে ৪২ শতাংশের কাতে ২৯ শতাংশ জমি।



আরও খবর



কেমব্রিজ পরীক্ষায় ডিপিএস শিক্ষার্থীদের অনন্য সাফল্য

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ৪৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে ‘আউটস্ট্যান্ডিং কেমব্রিজ লার্নার্স অ্যাওয়ার্ড’ -এর ফলাফল। দেশজুড়ে শিক্ষার্থীরা এ পরীক্ষায় চমৎকার সাফল্য অর্জন করেছেন। দেশের আইজিসিএসই-তে ১১টি শীর্ষস্থান অর্জনকারীদের মধ্যে ৭ জন শিক্ষার্থীই ডিপিএস এসটিএস স্কুলের, যা স্কুলটিকে দেশের সেরা শিক্ষার্থীদের স্কুলে পরিণত করেছে।     

স্কুলের ৩৭৮ জন সিএআইই পরীক্ষার্থীদের মধ্যে ডিপিএস’র ১০ জন শিক্ষার্থীকে কান্ট্রি টপার ও হাই অ্যাচিভার ক্যাটাগরিতে সম্মানজনক কেমব্রিজ লার্নার অ্যাওয়ার্ডস ২০২৩ দেয়া হয়। সম্মানজনক এ পুরস্কার পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৭ জন হচ্ছেন  আইজিসিএসই ও ১ জন  এএস লেভেলের কান্ট্রি টপার; অন্যদিকে, ১ জন আইসিএসই এবং ১ জন এএস লেভেল শিক্ষার্থী হাই অ্যাভিচার। ডিপিএস এসটিএস স্কুল ঢাকা থেকে ১৫৮ জন আইজিসিএসই, ১৩২ জন এএস লেভেল এবং ৮৮ জন এ লেভেল শিক্ষার্থী সিএআইই ২০২৩ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে  

শিক্ষার্থীদের ফলাফলে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে ডিপিএস এসটিএস স্কুল ঢাকার অধ্যক্ষ ড. শিবানন্দ সিএস বলেন, “আমি সকল কান্ট্রি টপার এবং হাই অ্যাচিভারদের আন্তরিক অভিনন্দন এবং কৃতজ্ঞতা জানাই। এই অর্জন আমাদের শিক্ষার্থীদের নিরলস কঠোর পরিশ্রম এবং তাদের শিক্ষক ও অভিভাবকদের ধারাবাহিক সহায়তারই প্রতিফলন। আমি তাদের ভবিষ্যতের জন্য শুভকামনা জানাই।”

আইজিসিএসই কান্ট্রি টপাররা হলেন: ফাইয়াজ এনায়েত হোসেন, মোহাম্মদ জুমায়েল উদ্দীন, পারিসা আবেনি হক, ফাইয়াজ এনায়েত হোসেন, তায়েবা আঞ্জুম রাহা, মুসাররাত ইসলাম খান ও ফারহান শহীদ। এএস লেভেল বিজনেসে দেশ সেরা হন আনিশা ইবনাত নিধি। হাই অ্যাচিভারদের মধ্যে আরও রয়েছেন আফরাহ নূর (আইজিসিএসই ফ্রেঞ্চ) এবং ফারদীন আবরার খান (এএস লেভেল ইনফরমেশন টেকনোলজি)।


আরও খবর



ঢাকা দূষিত শহরের তালিকায় ৩ নম্বরে

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ৭৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রাজধানী ঢাকার বায়ুদূষণ দেশে চলমান তীব্র দাবদাহের মধ্যে বেড়েছে। বিশ্বের  সঙ্গে পাল্লা দিয়ে দেশের বায়ুদূষণ বাড়লেও মাঝে মধ্যে বৃষ্টি হলে শহরটির বাতাসের মানের কিছুটা উন্নতি হয়। তবে বেশ কিছুদিন যাবত বৃষ্টি না হওয়ায় ঢাকার বাতাসের মান আবারও ভয়াবহ দূষণের দিকে যাচ্ছে। সেইসঙ্গে বাড়ছে স্বাস্থ্যঝুঁকিও।

শনিবার (২৭ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১৬১ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ৩ নম্বরে উঠে এসেছে ঢাকা। আজ ঢাকার বাতাস জনস্বাস্থ্যের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

এদিকে আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ১৯০ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে নেপালের কাঠমান্ডু; ১৬৩ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভিয়েতনামের হ্যানয়, ১৬৪ স্কোর নিয়ে চতুর্থ স্থানে আছে থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই শহর। এছাড়া ১৫৫ স্কোর নিয়ে পঞ্চম স্থানে আছে চীনের বেইজিং।

একিউআই স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়। একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়।

২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে।

এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।


আরও খবর



রাজধানীর কদমতলীতে চিকিৎসা অবহেলায় এক নবজাতকের মৃত্য

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | ১৩৭জন দেখেছেন

Image

বিশেষ প্রতিনিধি:রাজধানীর কদমতলীতে চিকিৎসা অবহেলায় এক নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে বল অভিযোগ করেছে পরিবার।

রবিবার দুপুরে কদমতলী থানাধীন এম এইচ চৌধুরী জেনারেল হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ঐ নবজাতকের মৃত্যু হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে কদমতলী থানা পুলিশ হাজির হয়েছে।

নবজাতকের পরিবার জানায়,গত শুক্রবার প্রসুতি সুমিকে এই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। রাতেই ১৫ হাজার টাকার বিনিময় ঐ হাসপাতালে সিজার করে ডাঃ শামীমা আক্তার চৌধুরী। তিনি গাইনী ডাঃ ও হাসপাতালের মালিকপক্ষ। 

নবজাতকের নানী লিপি জানায়, শনিবার রাতে তিনি হাসপাতালে শিশুর কাছে ছিলেন। 

গভীর রাতে শিশুটির খিচুনি উঠলে ও হাসপাতালটিতে ছিলেন না দায়িত্বশীল কোনো চিকিৎসক। তিনি হাসপাতলে খোজাখুজি করে কোন ডাঃ নার্স পাননি। পরে একজন আয়া আসলে তাকে একাধীকবার ডাঃ কে খবর দিতে বললেও কেউ আসেনি। শিশুর অবস্থা অবনতি হলে অন্য হাসপাতালে ভর্তি করতে গেলে গেট তালা বদ্ধ থাকায় তাকে নিতে পারেনি। পরে রবিবার দুপুরে চিকিৎসা অবহেলায় নবজাতকের মৃত্যু হয়।

নিহতর বাবা শাহিন বলেন,রবিবার সকালে হঠাৎ ওই শিশু অসুস্থ হলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়। কিন্তু, ওই সময় হাসপাতালে কোনো চিকিৎসক না থাকায় উপযুক্ত চিকিৎসা না পাওয়ার কারণেই শিশুটি মারা গেছে। হাসপাতালের অব্যবস্থাপনা এবং হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ রোগীদের প্রতি উদাসীন বলেও অভিযোগ করেন।

তিনি আরো বলেন, সন্তানের মুখটাও তৃপ্তি ভরে দেখা হলো না তার। সন্তানও পেল না মায়ের শরীরের উষ্ণতা। জীবন নামের যাত্রাপথে মাত্র ২ দিনের সংক্ষিপ্ত এক ভ্রমণ শেষে নাড়ি ছেড়া ধন পাড়ি দিয়েছে পরপারে। এর থেকে বড় কষ্ট, বড় শোক আর কিইবা হতে পারে।

তবে হাসপাতালের চিকিৎসক জানান, আমাদের হাসপাতালের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা সঠিক নয়। 

খবর পেয়ে সাংবাদিকরা আসলে তাদের সাথে দুর্ব্যবহার করেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। 

হাসপাতালে ঢুকে দেখা যায় ময়লা আর্বজনা আর পোকা মাকড়ের ছড়াছড়ি। অপারেশন থিয়েটারের ভিতর চরম দূর্গন্ধে ভরা।  এছাড়া হাসপাতালে ছিলনা কোন শিশু  বিশেষজ্ঞ ডাক্তার। 

শিশু বিশেষজ্ঞ দিয়ে শিশুটির চিকিৎসা করার কথা থাকলে ও চিকিৎসা করেছে চর্ম ও যৌন ডাক্তার  শওকত আলী গাজী।

    -খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর