Logo
আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

৩০০ মোবাইল ফোন ঢাকায় প্রতিদিন ছিনতাই হয়

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১৪৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকা ও তার আশপাশের এলাকায় প্রতিদিন গড়ে ৩০০ মোবাইল ফোন ছিনতাই হয় বলে জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা বিভাগের (ডিবি) প্রধান হারুন অর রশীদ। গতকাল শুক্রবার বিভিন্ন এলাকা থেকে ছিনতাইকারী গ্রুপের দুই নেতাসহ ১৬ সদস্যকে গ্রেপ্তারের পর আজ শনিবার আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান তিনি।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন মো. মিজান, আমিরুল ইসলাম বাবু, শরীফ হোসেন, রিদয়, রাজ, সুমন, সোহেল বাবু, রিদয়, মনিরুজ্জামান, নাজমুল, মনির, ইমরান, ফারুক, আশরাফুল ইসলাম সজিব, আরিফ ও হাসান।

সংবাদ সম্মেলনে হারুন অর রশীদ বলেন, গ্রেপ্তারকৃতরা ডিবিকে বলেছে প্রতিদিন ১০০ জন লোক শহরের রাস্তায় ঘোরাফেরা করে এবং মহাজন (গ্যাং লিডার) তাদের প্রত্যেককে প্রতিদিন কমপক্ষে তিনটি মোবাইল ফোন ছিনতাইয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করে দেন। সেই হিসেবে শহরে প্রতিদনি গড়ে ৩০০ মোবাইল ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটে।

মোবাইল ফোন ছিনতাইয়ের অভিযোগে গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা

 

ডিএমপির ডিবি প্রধান বলে বলেন, বাস বা গাড়ির জানালার পাশে বসে যখন কেউ ফোনে কথা বলে বা নেট ব্রাউজ করে তখনই ছিনতাইকারীরা ফোনগুলো চুরি করে। পরে মহাজনরা তাদের কাছ থেকে কম দামে ফোন কিনে নেয়। 

তিনি জানান, সস্তা ফোনগুলো সরাসরি বিক্রি করা হলেও দামি ফোনগুলো খুলে শুধু যন্ত্রাংশ বিক্রি করা হয়। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে গ্যাং লিডাররা ফোনের ইন্টারন্যাশনাল মোবাইল ইকুইপমেন্ট আইডেন্টিটি (আইএমইআই) নম্বর পরিবর্তন করে বিক্রি করে।

সংবাদ সম্মেলনে ডিবি কর্মকর্তারা নগরবাসীকে এ ধরনের ছিনতাইয়ের ঘটনার পর সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করার অনুরোধ জানিয়েছেন যাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অন্তত হটস্পটগুলো খুঁজে বের করতে পারে।


আরও খবর



প্রচন্ড তাপমাত্রায় স্কুল কলেজ বন্ধ চলছে কোচিং সেন্টার

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৩০জন দেখেছেন

Image

সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:প্রচন্ড গরমের তাপমাত্রায় স্কুল কলেজ বন্ধ থাকলেও এক প্রকার দাপটের সাথেই চলছে কোচিং সেন্টার। শিক্ষার্থীদের সুরক্ষায় সরকার স্কুল কলেজ বন্ধ ঘোষণা করলেও কোচিং সেন্টার খোলা থাকায় ব্যবস্হা নেয়ার দাবী জানান অনেকেই।নিত্যদিনের ন্যায় গতকালও শহরের ৮ নং ওয়ার্ড সহ বিভিন্ন পাড়া মহল্লায় কোচিং সেন্টার খোলা রাখার চিত্র চোখে পড়ে।

দেখা গেছে কোচিং সেন্টারে শিক্ষার্থীরা গদাগদি করে বসে আছে। অনেকের শরীর থেকে ঝরছে ঘাম। অনেক অভিভাবক বলছেন,এই প্রচন্ড গরমে কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখলে ভালো হতো। কোচিং সেন্টার খোলা থাকায় শিক্ষার্থীরা ঘরে বসে না থেকে কোচিং সেন্টারে ছুটছে।

৮ নং ওয়ার্ডে কোচিং সেন্টারে পড়তে আসা অনেক শিক্ষার্থী বলছেন,গরমে বাসা থেকে বের হতে ইচ্ছা করে না। এরপরেও মেধার বিকাশ করতেই যেতে হচ্ছে সেখানে। এমনিতেই প্রচন্ড গরম এরপর কোচিং সেন্টারে গদাগদি করে বসলে সারা শরীর থেকে ঘাম ঝরে। কোচিং সেন্টারের সারেরা যদি এই প্রচন্ড গরমে কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখতেন, তাহলে খুব ভালো হতো।আবার কেউ কেউ বলছেন, স্কুল কলেজ বন্ধ থাকায় বাড়িতে পড়ে অনেক কিছুই বুঝতে পারছি না। কোচিংয়ের কারনে পড়াশোনা অনেকটা এগিয়ে গেছে। স্কুল কলেজ খোলার সাথে সাথে পরিক্ষা। কোচিং সেন্টারে পড়াশোনা না করলে পরিক্ষায় লিখতে পারবো না।

গরমে স্কুল কলেজ বন্ধ থাকলেও কোচিং সেন্টার কেন খোলা রেখেছেন জানতে চাইলে সৈয়দপুর শহরের ডাক বাংলা সংলগ্ন কোচিং সেন্টারের শিক্ষক জাবেদ আকতারি জানান, সৈয়দপুরের অনেকেই তো কোচিং সেন্টার খোলা রেখেছেন। গরমে কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখতে হবে তা জানা ছিল না। তাছাড়া মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সাইফুল ইসলামের সাথে আমার ভালো সম্পর্ক।  সকলের কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার নির্দেশ দিলে আমি ও বন্ধ রাখবো। তবে স্কুল কলেজ বন্ধ রাখার সাথে সাথে যদি কোচিং সেন্টার ও বন্ধ থাকে তাহলে শিক্ষার্থীরা ক্ষতির সম্মুখীন হবেই।

সৈয়দপুর উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার সাইফুল ইসলাম  জানান,যারা সরকারের নির্দেশ অমান্য করে এবং শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা বিঘ্নিত করে কোচিং সেন্টার খোলা রেখেছেন তারা নীতিবহির্ভূত কাজ করছেন। সরকারের নির্দেশ কে সম্মান জানিয়ে, শিক্ষার্থীদের স্বার্থে প্রচন্ড গরমের দিন গুলোতে সব কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখার দাবী জানান তিনি। এরপরেও যদি কেউ কোচিং সেন্টার খোলা রাখেন তাহলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্হা নেয়া হবে বলে জানান তিনি। 

আরও খবর



নওগাঁ সীমান্তে নিহত আল আমিনের মরদেহ ফেরত দিয়েছে বিএসএফ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ২৩৮জন দেখেছেন

Image

ডিএম রাশেদ পোরশা (নওগাঁ):নওগাঁর হাঁপানিয়া সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে নিহত বাংলাদেশী যুবক আল আমিনের (৩৮) মরদেহ ফেরত দিয়েছে বিএসএফ। গত বুধবার (২৭ মার্চ) দিবাগত রাত সাড়ে ৯টায় হাঁপানিয়া সীমান্তের ২৩৬নং মেইন পিলার এলাকায় বাংলাদেশ ও ভারতের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে আল আমিনের মরদেহ হস্তান্তর করা হয়েছে। এ সময় দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্য ছাড়াও স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও পুলিশ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।  

১৬ বিজিবি’র সুবেদার মাহফুজুর রহমান জানান, আল আমিনের মরদেহ ফেরত নিতে বার বার বিএসএফের সঙ্গে যোগাযোগ করেন তারা। এরপর বুধবার রাতে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে আল আমিনের মরদেহ তাদের নিকট হস্তান্তর করে বিএসএফ। রাতেই স্থানীয় পুলিশের মাধ্যমে তার পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয় আল আমিনের মরদেহ। বিএসএফ’র গুলিতে নিহত আল আমিন নওগাঁ জেলার পোরশা উপজেলার নিতপুর ইউপির বিষœপুর গ্রামের সিদ্দিকের ছেলে। গত ২৬ মার্চ ভোরে হাঁপানিয়া সীমান্ত এলাকায় বিএসএফের গুলিতে নিহত হন আল আমিন।


আরও খবর



পোরশায় ৫টি দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৮জন দেখেছেন

Image

ডিএম রাশেদ,পোরশা (নওগাঁ) প্রতিনিধি:নওগাঁর পোরশায় ৫টি দোকান আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় উপজেলার নোচনাহার বাজারে এই অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় প্রায় ৩লক্ষাধীক টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানাগেছে। জানা গেছে, ঘটনার সময় হঠাৎ করে দোকান ঘরে আগুন দেখে স্থানীয়রা ফায়ার সার্ভিসে খবর দিলে ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নেভায়। এ ঘটনায় বাজারের একটি কাপড়ের দোকান, একটি সুতার দোকান, একটি আতরের দোকান, একটি তেলের দোকান ও একটি পাটর্স এর দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।

এ ব্যাপারে উপজেলা ফায়ার সার্ভিস এন্ড সিভিল ডিফেন্সের টিম লিডার মাসুদ রানা জানান, তারা খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে আগুন নেভায়। বৈদ্যুতিক শর্ট সার্কিট থেকে আগুনের সুত্রপাত হতে পারে বলে তিনি জানান।


আরও খবর



৬ দিন বন্ধ থাকবে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | ১১৯জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর,পহেলা বৈশাখ উদ্ধসঢ়;যাপন উপলক্ষে টানা ৬ দিন দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে। সেই সাথে বন্দরে পণ্য লোড- আনলোডসহ সকল প্রকার কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পাসপোর্টযাত্রী চলাচল স্বাভাবিক থাকবে।এক চিঠির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হিলি স্থলবন্দর আমদানি ও রপ্তানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান।

তিনি জানান,আগামী ৯ এপ্রিল থেকে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত ঈদুল ফিতরের এবং ১৪ এপ্রিল বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে টানা ৬ দিন বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

১৫ এপ্রিল (সোমবার) থেকে পুনরায় আমদানি-রপ্তানি চালু হবে। ভারত হিলি এক্সপোর্ট অ্যান্ড কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যাসোসিয়েশন,বাংলা হিলি কাস্টমস,পানামা পোর্ট,হিলি সিএ্যন্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনসহ আমদানি-রপ্তানি সংশ্লিষ্টদের ইতিমধ্যেই পত্র প্রেরণ করা হয়েছে।

এদিকে হিলি ইমিগ্রেশন এর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আশরাফুল ইসলাম জানান,ঈদুল ফিতর উপলক্ষে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পাসপোর্টযাত্রী চলাচল স্বাভাবিক থাকবে।


আরও খবর



সিরাজগঞ্জে শহরের বিদ্যুৎ এর খুটিগুলোতে ঝুলছে বাদুড়ের মতো তার

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৮জন দেখেছেন

Image
রাকিবুল ইসলাম সিরাজগঞ্জ থেকে:সিরাজগঞ্জ শহরে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তায় এবং অলিগলিতে মার্কেটের সামনে বিদ্যুৎতের খুটিগুলোতে ঝুলছে বাদুড়ের মত তার, বিদ্যুৎতের তার এর সাথে মিশে গিয়েছে ডিস লাইন, ইন্টারনেট লাইনসহ কোম্পানির প্রায় ২০ টি সেবাদান প্রতিষ্ঠানের তার।
বোঝার উপায় নেই কোনটা বিদ্যুৎতের তার কোনটা ডিস এবং ইন্টারনেটের তার। বিভিন্ন জায়গায় ছিড়ে ঝুলে পড়ে থাকতে দেখা যাচ্ছে এই তার গুলো, অনেক সময় মানুষের মাথার সাথে লেগে যাচ্ছে আবার তারের উপর দিয়ে হেটে যাচ্ছে মানুষ, শুধু সরবরাহ লাইন নয়, ১১ হাজার হাইভোল্টেজ বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইনগুলোও রয়েছে বিপদজনকভাবে। অতিরিক্ত তারের ভারে হেলে পড়েছে অনেক পোল। যেকোনো মুহূর্তে ঘটতে পারে বড় ধরনের দুর্ঘটনা। ব্যবসায়ীরা বলছেন বিদ্যুৎ সরবরাহ কোম্পানিগুলোর যেন দেখার কেউ নেই। দিন দিন আরও ঝুঁকিপূর্ণ হচ্ছে পরিস্থিতি। দ্রুত সময়ে এর ব্যবস্থা না নিলে যে কোন মুহূর্তে তার থেকে আগুন লাগতে পারে, তাছাড়া আমরা প্রতিনিয়ত আতঙ্কে থাকি কখন যে শর্টসার্কিট থেকে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটবে।

আই এস পি এ বি (ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় কমিটি এর সভাপতি ইমদাদুল হক বলেন এই বিষয়ে নীতি মালা হচ্ছে নীতি মালার আলোকে আমরা পরবর্তী ব্যবস্থা নিবো তবে বিদ্যুৎ এর খুটি ব্যবহার করার অনুমোদন নবায়ন নেই দীর্ঘদিন ধরে।

সিরাজগঞ্জের ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স এর উপ-পরিচালক আব্দুল মন্নান বলেন শহরের বিভিন্ন খুটিতে অগ্নিকান্ডের ঘটনার জন্য অনেকাংশই দায়ী বৈদ্যুতিক খুঁটিতে ঝুলন্ত ক্যাবলের জঞ্জাল। তাই পরিকল্পিত ভাবে তার ব্যবস্থাপনা না করা হলে যে কোন মুহূর্তে দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে জানান।

শহরের মধ্যে অগোছালো তারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে অতিঃ বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগ-০১ নেসকো পিএলসি, সিরাজগঞ্জের নির্বাহী প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ আল ফারুক এবিষয়ে কথা বলতে রাজি হননি।

আরও খবর