Logo
আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

ভূমিকম্পে তুরস্ক-সিরিয়ায় মৃতের সংখ্যা ২১ হাজার ছাড়িয়েছে

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ২৬৩জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: শক্তিশালী ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত তুরস্ক ও সিরিয়ায় মৃত্যু মিছিল থামছেই না। ইতোমধ্যে দেশ দুটিতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২১ হাজার ছাড়িয়েছে। আজ শুক্রবার কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

তুরস্কের দুর্যোগ এজেন্সি জানিয়েছে, দেশটিতে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৭ হাজার ৬৭৪ জনে দাঁড়িয়েছে। অন্যদিকে সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় মিডিয়া তিন হাজার ৩৭৭ জনের মৃত্যু নিশ্চিত করেছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার অনুমান, ভূমিকম্পে তুরস্ক-সিরিয়াজুড়ে আড়াই কোটিরও বেশি মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। দুই দেশেই হাজার হাজার ভবন ধসে পড়েছে এবং ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে পড়া মানুষদের বাঁচাতে উদ্ধারকর্মীরা প্রাণপণ প্রচেষ্টা চালাচ্ছেন।

গত সোমবার ভোররাতে তুরস্ক ও সিরিয়ার সীমান্তবর্তী এলাকায় ৭ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এরপর আরও কয়েকটি ভূমিকম্প ও ভূমিকম্প পরবর্তী কম্পন হয়। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোগান জানান, দেশটিতে অন্তত ৬ হাজার ভবন ধসে পড়েছে। উদ্ধার কাজে মোতায়েন করা হয়েছে ২৪ হাজারের বেশি জরুরি কর্মীকে।

জাতিসংঘ, ইইউ, ন্যাটো, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, চীন, রাশিয়া, ভারত, জাপান, ইরাক, ইরান, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, গ্রিস, পাকিস্তানসহ অন্যান্য দেশের সরকার থেকে ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চলে আন্তর্জাতিক সাহায্য পাঠানো হচ্ছে।


আরও খবর



মাগুরায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ উদ্বোধন ও পুরস্কার বিতরণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৭৯জন দেখেছেন

Image
স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা:বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উদ্ভাবনেই সমৃদ্ধি" শীর্ষক স্লোগানকে সামনে রেখে   মাগুরা  শেখ কামাল ইনডোর স্টেডিয়ামে ৪৫ তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ ২০২৪ এর শুভ উদ্বোধন করেন মাগুরার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবু নাসের বেগ। সোমবার ২২ এপ্রিল বিকেলে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে এ অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি)  মো: রোকুনুজ্জামান  সভাপতিত্ব করেণ। উক্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ডাঃ. মো: শামীম কবির, সিভিল সার্জন, মাগুরা;  মো: কলিমুল্লাহ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, মাগুরা;  সানিউল কাদের, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, মাগুরা;  আ.ফ.ম.আব্দুল ফাত্তাহ, সভাপতি, জেলা আওয়ামী লীগ, মাগুরা; প্রফেসর রেজভী জামান, অধ্যক্ষ, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ মাগুরা প্রমুখ।

মেলায় সমগ্র মাগুরা জেলার ২৭ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে। জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর এর তত্ত্বাবধানে ও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় এ অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের মধ্য হতে উদ্ভাবন কার্যক্রমকে উৎসাহিত সেরা উদ্ভাবনে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। এছাড়া, উক্ত অনুষ্ঠানে আয়োজিত বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড ও কুইজ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝেও পুরস্কার বিতরণ করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি। 

আরও খবর



জিপিএ -৫ না পাওয়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৪৭জন দেখেছেন

Image

জহুরুল ইসলাম খোকন সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:এস এস সি পরিক্ষায় জিপিএ -৫ না পাওয়ায় এমিল (১৬) নামের এক শিক্ষার্থীর আত্ত্বহত্যা করার খবর পাওয়া গেছে। রবিবার ১২ মে দুপুরে সৈয়দপুর শহরের ৮ নং ওয়ার্ডের বাংগালী পুর নীজ পাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। তার বাবার নাম আব্দুর রহিম ওরফে মিন্টু। তার গ্রামের বাড়ি বদরগন্জ উপজেলার পাঠানের হাট ও সে সৈয়দপুর লায়ন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থী বলে জানা গেছে।

স্হানীয়রা জানায়, আব্দুর রহিম ওরফে মিন্টুর ছেলে এমিল মেধাবী হওয়ায় সৈয়দপুর শহরের লায়ন্স স্কুল অ্যান্ড কলেজে ভর্তি করানো হয় এবং তার পড়াশোনার সুবিধার্থে শহরের বাংগালী পুর নীজ পাড়া গ্রামের সাবেক কাউন্সিল মোসলেম উদ্দিনের বাসা ভাড়ায় নিয়ে বসবাস করতেন তারা। রবিবার ১২ মে শিক্ষার্থীর বাবা সকালে যায় গ্রামের বাড়ি। এদিকে এস এস সির রেজাল্ট হয় একই দিনে। এই রেজাল্টে ওই শিক্ষার্থী পায় ৪.৫৬। এতে শিক্ষার্থী সন্তুষ নয় বলেই আত্মহত্যা করেছে।শিক্ষার্থীর বাবা আব্দুর রহিম ওরফে মিন্টু বলেন, তার একমাত্র সন্তান, এমিল ছিল মেধাবী। নামাজও আদায় করতো ৫ ওয়াক্ত। কিন্তু সে কিভাবে যে এ ঘটনা ঘটাবে ভাবতেও কষ্ট হচ্ছে। 

জানতে চাইলে সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা শাহ আলম  জানান স্হানীয় ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল থেকে খবর পেয়ে সেখানে যাই। আত্মহত্যার সত্যতা শিকার করে বলেন, লাশ এর সুরতহাল করা হয়েছে। ঘন্টা২/১ পরেই লাশ মর্গে পাঠানো হবে। রিপোর্ট এলেই সঠিক তথ্য পাওয়া যাবে বলে জানান তিনি। 

আরও খবর



তীব্র গরমে বাড়ছে শিশুরোগী হাসপাতালে শয্যা সংকট

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৯৫জন দেখেছেন

Image

সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে গত ৩ দিনে প্রায় ৮০০ শিশুরোগী চিকিৎসা সেবা নিয়েছে। প্রতিদিন শিশু রোগীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। ১ বছরের শিশু মেসবান  ৩/৪ দিনের জ্বরে আক্রান্ত হয়ে বর্তমানে ডাইরিয়ায় চিকিৎসাধীন রয়েছে। শিশুটির মা আমেনা বেগম বলেন কয়েকদিন ধরে বাচ্চার জ্বর।এরপর গরমে অতিষ্ঠ হয়ে ডাইরিয়ায় আক্রান্ত। বেবি নামের অপর এক নারী বলেন, তাঁর ৬ বছরের শিশু আরমান হোসেন, গত তিন দিনের গরমে ১০২ ডিগ্রি জ্বরের পর ডাইরিয়ায় আক্রান্ত হয়ে বর্তমানে হাসপাতালে ভর্তি। হাসপাতালের ডাক্তার ওয়াসিম বারি জয়ের চিকিৎসায় জ্বরের সাথে সাথে ডাইরিয়াটাও কমেছে। 

খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, হাসপাতালের অধিকাংশ শিশুই মেসবানের মত অবস্থা।হাসপাতালের সুত্রে জানা যায়, প্রতিদিন বহির্বিভাগে ৪০০/৫০০ রোগী চিকিৎসাসেবা নিচ্ছেন।এর মধ্যে অর্ধেক রোগীই হলো শিশু।  গড়ে প্রতিদিন ৭০/৮০ শিশু রোগী জ্বরের পর ডাইরিয়ায় আক্রান্তে ইনডোরে ভর্তি হচ্ছে। গত ৩/৪ দিন থেকে ৪০/৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা উঠানামা করায় অসুস্থ হওয়া শিশুদের নিয়ে সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত বাবা মায়েরা ছুটছেন হাসপাতালে। কিন্তু শয্যা সংকটের কারনে কেউ কেউ মেঝেতে চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন, আবার অনেকেই শিশুকে নিয়ে ফিরে যাচ্ছেন।  

হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার ডাক্তার আফরোজা সিমু জানান,গত বছরের তুলনায় এবছর গরমের তীব্রতা বেড়ে যাওয়া রোগীর চাপ বেড়েছে।  তিনি বলেন, বর্তমানে প্রতিদিন ডাইরিয়া রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৮০%। এর মধ্যে শিশু রোগীর সংখ্যাই বেশি। কেউ কেউ মেঝেতে চিকিৎসা সেবা নিলেও শয্যা সংকটের কারনে সব রোগী ভর্তি নেয়া সম্ভব হচ্ছে না।তিনি বলেন, গরমের তীব্রতা বাড়লে হিট ষ্ট্রোক হতে পারে। এজন্য সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। শরীর থেকে পনি শুন্যতা রক্ষায় বেশি বেশি পানি পান করতে হবে। কিছুক্ষণ পরপর মুখ ও ঘাড় ভিজিয়ে নিতে হবে। 

সৈয়দপুর ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালের শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ওয়াসিম বারি জয় বলেন,গত বছরের তুলনায় বর্তমানে যেভাবে গরম পড়েছে, তাতে শিশুদের অবস্থা কাহিল। তীব্র গরমে শিশুদের প্রথমে জ্বর, এরপর ডাইরিয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে। অনেক শিশু ডাইরিয়ার সাথে নিউমোনিয়া রোগেও আক্রান্ত হচ্ছে। তবে ভয়ের কিছু নেই। হাসপাতালে পর্যাপ্ত সেবার ব্যাবস্হা রয়েছে।  শয্যা সংকট হলেও ঔষধ সংকট নেই। তবে প্রতিটি বাবা - মাকে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। এরপরেও যদি শিশুর জ্বর, কাশি,ডাইরিয়া ও শাসকষ্ট হতে দেখা যায়, তাহলে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করার পরামর্শ দেন তিনি। 

আরও খবর



ঈদে প্রকাশিত হয়েছে হাসান মুহতারিমের ‘অকুল দরিয়া’

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ২২৪জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টার:এবার ঈদে প্রকাশিত হয়েছে হাসান মুহতারিমের কথা, সুর ও কণ্ঠে ‘অকুল দরিয়া’ শিরোনামে ফোক ঘরাণার একটি গান। গানের কথা ও সুর লেখার পাশাপাশি গানটির গল্পও তিনি লিখেছেন।

হাসান মুহতারিম পেশায় একজন পুলিশ কর্মকর্তা। তিনি ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের সহকারী কমিশনারের দায়িত্ব পালন করছেন।

হাসান মুহতারিম জানান, আমি এই প্রথম কোনো ফোক ঘরানার গান গাইলাম নিজের লেখা ও সুরে। স্রোতারা মূলত আমাকে বরাবরই রক ঘরানার গানে পেয়ে থাকে, এবারই প্রথম ফোক গানে আমাকে পাবে। আমি ব্যাপারটা নিয়ে খুবই এক্সাইটেড। আমি বরাবরই গানপাগল মানুষ। আমি আমার প্রতিটি গানই খুব যত্ন নিয়ে করি। এ গানটাতেও যত্নের কোনো কমতি ছিল না। এমএমপি রনি খুব সুন্দর সংগীতায়োজন করেছেন।

তিনি জানান, বেশ কিছুদিন আগেও আমার ‘কুয়াশা’ শিরোনামের একটি গান রিলিজ পেয়েছিল। মানুষ গানটি বেশ সাদরে গ্রহণ করেছিল। গানটি বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। সেই ধারাবাহিকতায় কুয়াশা-২ এর গান অলরেডি তৈরি করেছি। আমরা এখন ভিডিও তৈরি নিয়ে প্রিপ্রোডাকশন করছি। এটাও হয়তো কিছুদিন পর রিলিজ করব।

গানটিতে ক্যামেরায় ছিলেন ইয়াসিন বিন আরিয়ান এবং সম্পাদনায় ছিলেন এস এম তুসার। কলাকুশলীরা অনেক কষ্ট করেছেন ভিডিওটি নির্মাণ করতে।

গানটির মিউজিক অ্যারেঞ্জার এম এমপি রনি বলেন, হাসান মুহতারিম ভাইয়ার সঙ্গে এর আগেও অনেক কাজ হয়েছে। উনার সুরে মিউজিক অ্যারেজ্ঞ করতে বরাবরই খুব ভালো লাগে। কিন্তু এ গানটি গতানুগতিক ধারার বাইরের গান। হাসান মোহতারিম ভাইয়ার সুরে এই গানটিতে মিউজিক অ্যারেজ্ঞ করে আমি খুবি আনন্দ পেয়েছি।

উল্লেখ্য, হাসান মুহতারিমের প্রকাশিত অন্য গানগুলো হলো- কুয়াশা, গাঙচিল, দেয়াল, অসুস্থ শহর। এসব গান ইতোমধ্যে জনপ্রিয় হয়েছে। একজন পুলিশ কর্মকর্তা হয়েও হাসান মুহতারিমের সাংস্কৃতিক অবদানের জন্য ইতোমধ্যে প্রশংসা কুড়িয়েছেন।

আরও খবর



ইসলামপুর মোখলেছ হটাও-আইএইচটি বাঁচাও দাবীতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

প্রকাশিত:সোমবার ২০ মে ২০24 | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৩৪জন দেখেছেন

Image

লিয়াকত হোসাইন লায়ন,ইসলামপুর(জামালপুর)প্রতিনিধি:জামালপুরের ইসলামপুর শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউট অব হেলথ্ টেকনোলজিতে সীট ও খাবার বাণিজ্যসহ শিক্ষার্থীদের সাথে অসৌজন্যমূলক আচরণের ক্ষুব্দ হয়ে ‘মোখলেছ হটাও,আইএইচ টি বাঁচাও’ দাবীতে লেকচারার  ডা. শাহ্ মো: মোখলেছুর বিরুদ্ধে  বিক্ষোভ করেছে শিক্ষার্থীরা।

রবিবার (১৯ মে) ইনস্টিটিউট অব হেলথ্ টেকনোলজির ক্যাম্পাস চত্তরে শিক্ষার্থীরা এই বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেন।  ৪র্থ, ৫ম এবং ৬ষ্ঠ ব্যাচের শিক্ষার্থী কৌশিক, মেহেদী হাসান ও আতিক কাওসার ও বৈশাখী আক্তারসহ শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, শেখ হাসিনা ইনস্টিটিউট অব হেলথ্ টেকনোলজির লেকচারার মোখলেছুর রহমান, খন্ডকালীন  হিসাবে যোগদান করার পর  থেকে পাঠদানে অবহেলা, হোস্টেলে সীট ও খাবার বাণিজ্যসহ নানাভাবে শিক্ষার্থীদের জিম্মি করে রেখেছেন। কলেজের ক্লাসে২-৩ ঘন্টা সময় নষ্ট করলেও ১০মিনিটের বেশী পাঠদান করেন না। ক্লাসে দুনিয়াবী কথা বলে শিক্ষার্থীদের বিভ্রান্ত করেন। হোস্টেলের  ছাত্রীদের নিয়ে দেহ ব্যবসাসহ নানা কুরুচি পূর্ণ মন্তব্য করেন তিনি। প্রতিবাদ করলেই শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় নাম্বার কম, সাইলেন্ট এবসেন্ট, ফেল, ছাত্রত্ব বাতিল ,হোস্টেলের সীট বাতিলের হুমকি ও সহ বিভিন্ন ভাবে হয়রানী করা হয়।

এছাড়াও হোস্টেল সুপার রবিউল ইসলামের যোগশাজসে হোস্টেলের খাবার মিলে নিজের পছন্ন মত মিল ম্যানেজার র্নিধারণ করে টাকা আত্মসাত করেন ডা.মোখলেছুর রহমাম। শিক্ষার্থীরা খাবার না খেলেও মাসিক খাবারের টাকা গুণতে হয়। শিক্ষার্থীদের ঠিকমত পাঠদান না করে হোস্টেলে কিভাবে টাকা মেরে নিম্নমানের খাবার দেওয়া যায় এই হিসাব নিয়ে ব্যস্ত থাকেন তিনি। কলেজটিতে আউট সোর্সিংয়ের  মাধ্যমে আয়া, বুয়া, বাবুর্চিদের বেতন থাকা না থাকলেও ১শত টাকা করে ৪০ হাজার টাকা উত্তেলন করা হয়।

তিনি নিজেকে অঘোষিত অধ্যক্ষ মনে করে মনগড়াভাবে সরকারি ছুটি বাতিলসহ দিবস পালনে বাঁধা দিয়ে থাকেন।  কলেজের জুনিয়রদের নিয়ে সিনিয়র ভাই ও আপুদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন উস্কানিমূলক কথা বলে কলেজের পরিবেশ নষ্ট করার পায়তারা করেন। 

ডা. শাহ্ মো: মোখলেছুর রহমানের কর্মকান্ডে অতীষ্ঠ হয়ে আন্দোলনে ডাক দিয়ে কলেজের সুষ্ঠ পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে অবিলম্বে  মোখছেুর রহমানকে বহিস্কারের দাবী জানান তারা।

এব্যাপারে ডা. শাহ্ মো: মোখলেছুর রহমানের সাথে মুঠোফেনে কথা হলে তিনি উপরোক্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।


আরও খবর