Logo
আজঃ শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

"ভোটারপ্রতি ১০ টাকা খরচ করতে পারবেন প্রার্থীরা"

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৯৬জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীরা ভোটারপ্রতি সর্বোচ্চ কত টাকা খরচ করতে পারবেন তা ঠিক করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় ভোটারপ্রতি নির্বাচনি ব্যয় ১০ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) নির্বাচনি ব্যয় নির্ধারণ করে জারি করা প্রজ্ঞাপনে এই ব্যয়সীমা ঠিক করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, মনোনয়ন দেওয়া রাজনৈতিক দল থেকে নেওয়া খরচসহ একজন প্রার্থীর নির্বাচনি খরচ ২৫ লাখ টাকার বেশি হবে না। যে দল থেকে সর্বোচ্চ ৫০ জন প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নেবেন, সে দল সর্বোচ্চ ৭৫ লাখ টাকা ব্যয় করতে পারবে। ১০০ প্রার্থীর জন্য সর্বোচ্চ দেড় কোটি টাকা ব্যয় করা যায়। ২০০ প্রার্থীর জন্য তিন কোটি টাকা এবং দুই শতাধিক প্রার্থী দিলে সংশ্লিষ্ট দল সর্বোচ্চ সাড়ে চার কোটি টাকা ব্যয় করতে পারে।

দলগুলো চাঁদা ও অনুদান অন্যান্য থেকে আয় করতে পারে। তবে নির্বাচনে ব্যয় করতে হয় নির্ধারিত খাতে। এক্ষেত্রে পার্টি প্রধানের ভ্রমণ, পোস্টার, প্রচারকাজের জন্য ব্যয় করতে হয়।

২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও ভোটারপ্রতি ব্যয় ১০ টাকা নির্ধারণ করেছিল ইসি।

নির্বাচন শেষে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রার্থীদের ব্যয়ের হিসাব নির্বাচন কমিশনে জমা দিতে হয়। ভোটের ফল গেজেট আকারে প্রকাশের পর ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচনি ব্যয়ের হিসাব জমা না দিলে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করতে পারে ইসি।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ৩০ নভেম্বর। মনোনয়নপত্র বাছাই ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর। রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কমিশনে আপিল দায়ের ও নিষ্পত্তি ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর। প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর। রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রতীক বরাদ্দ করবেন ১৮ ডিসেম্বর। নির্বাচনী প্রচার চলবে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত। আর ভোটগ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি।


আরও খবর



মিরপুরে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর মাঝে ফ্রী সারভাইক্যাল ক্যান্সার স্ক্রিনিং সম্পন্ন

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৫১জন দেখেছেন

Image

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি:ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের প্রতিষ্ঠাতা হজরত খানবাহাদুর আহ্ছানউল্লা (র.) এঁর১৫০ তম জন্মসার্ধশত বার্ষিকী উদযাপনের মাসব্যাপী কার্যক্রমের অংশ হিসেবে মিশনের স্বাস্থ্য সেক্টর পরিচালিত নগর মাতৃ সদন, মিরপুর-১ এর সহযোগিতায় এফএসডাব্লিউ প্রকল্পের তত্বাবধানে মিরপুর-১০ ড্রপ-ইন সেন্টারে ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর জরায়ু-মুখে ক্যান্সারের পূর্ব-অবস্থা শনাক্তকরণের জন্য ফ্রী সারভাইকাল ক্যান্সার স্ক্রিনিং কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে।

বুধবার (৬ ডিসেম্বর) সকাল ১০টা থেকে বেলা ৩টা পর্যন্ত রাজধানীর মিরপুর-১০ এর ড্রপ-ইন সেন্টারে ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য সেক্টর পরিচালিত নগন মাতৃ সদন, মিরপুর-১ এর ক্লিনিক ম্যানেজার ডা. ফাহরিমা আক্তার ও এফএসডাব্লিউ প্রকল্পের টেকনিক্যাল স্পেশালিষ্ট ডা. জান্নাতুল ফেরদৌস মার্ফীর নেতৃত্ব এবং এফএসডাব্লিউ প্রকল্পের সাব-এ্যাসিসট্যান্ট কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার নারগিস আক্তার, নগর মাতৃ সদনের নার্স চিনময় অধিকারী ও সূচিত্রার সহযোগিতায়
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর জরায়ু-মুখে ক্যান্সারের পূর্ব-অবস্থা শনাক্তকরণ কার্যক্রমে মোট ৫৫ জন ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠী অংশ গ্রহন করে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা সেবা গ্রহন করেন।

উক্ত কার্যক্রমের উদ্বোধনী বক্তব্যে ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য সেক্টরের সহকারী পরিচালক (মেডিকেল সার্ভিসেস) ডা. নায়লা পারভীন বলেন, বিশ্বে নারী মৃত্যুর প্রধান কারণ গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি কারণ হল জরায়ু মুখে ক্যান্সার। তবে এটা সচেতনতা ও সময়মতো পরীক্ষার মাধ্যমে প্রতিরোধ করা যায়। এই রোগে আক্রান্ত হবার কারন এবং ঝুঁকিতে থাকা নারীদের শারীরিক সমস্যার লক্ষণ ও চিকিৎসা ব্যবস্থা সম্পর্কেও তিনি সকলকে অবহিত করেন। তিনি আরও বলেন, যেহেতু এই স্ক্রিনিংটির মাধ্যমে জরায়ু মুখের ক্যান্সারের পূর্বাবস্থা নির্ণয় করা যায়, তাই সঠিক সময়ে স্ক্রিনিংটি করা সম্ভব হলে চিকিৎসার মাধ্যমে এই ক্যান্সারের নিরাময় করা সম্ভব।

এসয় আরোও উপস্থিত ছিলেন, এফএসডাব্লিউ প্রকল্পের টিম লিডার মো: কামরুজ্জামান ও কোয়ালিটি এ্যাসুরেন্স অফিসার লায়লা ইয়াসমিনসহ প্রতিষ্ঠান এবং প্রকল্পের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ।


আরও খবর

ঢাকাসহ দেশের ১৭ অঞ্চলে বৃষ্টির পূর্বাভাস

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের বিদ্যমান সমস্যা চিহ্নিতকরণ কমিটির প্রথম সভা অনুষ্টিত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ নভেম্বর 20২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৮২জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের হস্তান্তরিত বিভাগের বিষয়ে বিদ্যমান সমস্যা চিহ্নিতকরণ ও সমস্যা নিরসনের লক্ষ্যে গঠিত কমিটির প্রথম সভা অনুষ্টিত হয়েছে। 

বুধবার (২২নভেম্বর) সকাল ১১টার দিকে পার্বত্য চট্রগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আয়োজনে  মন্ত্রণালয়ের সম্মেল কক্ষে তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের হস্তান্তরিত বিভাগের  বিষয়ে বিদ্যমান সমস্যা চিহ্নিতকরণ ও সমস্যা নিরসনের লক্ষ্যে গঠিত কমিটির প্রথম সভায় পার্বত্য চট্রগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো.মশিউর রহমান, এনডিসি এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী বীর বাহাদুর উশৈসিং, এমপি।

এসময় ভারত প্রত্যাগত উপজাতীয় শরণার্থী বিষয়ক টাস্কফোর্স চেয়ারম্যান প্রতিমন্ত্রী পদ-মর্যাদা  কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুুরা,এমপি, বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন।

আঞ্চলিক পরিষদের প্রতিনিধি গৌতম দেওয়ান, খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মংসুইপ্রু চৌধুরী অপু,রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান অংসুইপ্রু চৌধুরী, বান্দরবান জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ক্যশৈহ্লা
সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তর, মন্ত্রণালয়ের উর্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

আরও খবর



ভারতের বিভিন্ন অংশে ভূমিকম্প

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৬২জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) সকাল সকাল ভারতের বিভিন্ন অংশে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। দেশটির তামিলনাড়ু, কর্ণাটক, গুজরাট ও মেঘালয়ে এই কম্পন অনুভূত হয়।

ভারতের ন্যাশনাল সেন্টার ফর সিসমোলজি (এনসিএস) জানিয়েছে, দেশটির বিভিন্ন অংশে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে বলেও জানায় তারা। খবর টাইমস অব ইন্ডিয়া’র।

ভূমিকম্পে এখনও পর্যন্ত বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। কিন্তু এসব অঞ্চলে সিসমিক অ্যাকটিভি বেড়ে যাওয়ায় মানুষজনের মধ্যে উদ্বেগ ছড়িয়ে পড়েছে।

তামিলনাড়ুর চেঙ্গালপেটে ৩.২ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত করে। স্থানীয় সময় সকাল ৭টা ৩৯ মিনিটে ওই ভূমিকম্প আঘাত হানে। এটির গভীরতা ছিল ১০ কিলোমিটার।

এর কিছুক্ষণ আগে অর্থাৎ সকাল ৬টা ৫২ মিনিটে কর্ণাটকের বিজয়াপুরায় ৩ মাত্রার একটি ভূমিকম্প আঘাত হানে। ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল থেকে ৪০-৪৫ কিলোমিটার ব্যাসার্ধেও এই কম্পন অনুভূত হয়।

এদিন সকাল ৯টায় গুজরাটের রাজকোটে ৩.৯ মাত্রার একটি ভূমিকম্প আঘাত হানে। এর গভীরতা ছিল ২০ কিলোমিটার। অন্য দুটি ভূমিকম্পের চেয়ে এর মাত্রা বেশিও কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।

এদিকে মেঘালয়ের রাজধানী শিলংয়ে সকাল ৮টা ৪৬ মিনিটে ৩.৮ মাত্রার ভূমিকম্প আঘাত হানে। এর গভীরতা ছিল ১৪ কিলোমিটার। ভারতের কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা পুরো পরিস্থিতি গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছে।

ভারতের বিভিন্ন অংশে প্রায় একই সময় এ ধরনের ভূমিকম্প আঘাত হানায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। ঠিক কী কারণে ভিন্ন ভিন্ন জায়গায় স্বল্প মাত্রার এই ভূমিকম্প হয়েছে, তা স্পষ্ট জানে না কর্তৃপক্ষ। তাই তারা পুরো পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণের কথা জানিয়েছে।


আরও খবর

গাজায় নিহতের সংখ্যা ১৭ হাজার ছাড়াল

শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩




মাটিরাঙ্গায় নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক জনসচেতনতা মূলক সভা

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ | ৬১জন দেখেছেন

Image

জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা  উপজেলা পর্যায়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের অংশগ্রহনে  নিরাপদ খাদ্য বিষয়ক জনসচেতনতা মূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর ২০২৩ইং) সকাল ১১টার দিকে মাটিরাঙ্গা উপজেলা সম্মেলন কক্ষে  মাটিরাঙ্গা উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ খাগড়াছড়ি জেলার আয়োজনে মাটিরাঙ্গা 

উপজেলা নির্বাহী অফিসার ডেজী চত্রুবর্তী,র সভাপতিত্বে উপজেলা নিরাপদ খাদ্য ব্যবস্থাপনা সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়।

এসময়, খাগড়াছড়ি জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার (অ:দা:) মোহাম্মদ মুনতাসির মাহমুদ , মাটিরাঙ্গা উপজেলা সহকারি প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার অংলাপ্রু মারমা, মাটিরাঙ্গা উপজেলা  নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক মো.মিজানুর রহমান, মাটিরাঙ্গা প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি মো.জসীম উদ্দিন জয়নাল সহ  প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক/শিক্ষিকা উপস্থিত ছিলেন।

সভায় বক্তারা ভেজাল ও দূষণ নিরাপদ খাদ্য ব্যবস্থাপনায় প্রধান প্রতিবন্ধকতা। মানুষের স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলছে ভেজাল খাদ্য পণ্য। খাদ্যের ভেজাল রোধে ও নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে সকলের নিজ নিজ অবস্থান থেকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে  চেষ্টা চালাতে হবে। 

খাগড়াছড়ি জেলা নিরাপদ খাদ্য অফিসার (অ:দা:) মোহাম্মদ মুনতাসির মাহমুদ  প্রজেক্টর এর মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য সম্পর্কে বলেন, জীবন ও স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সকলের জন্য নিরাপদ খাদ্য’। এটি বাস্তবায়নে উৎপাদন থেকে শুরু করে খাবার প্লে­টে পরিবেশিত  খাদ্য নিরাপদ করতে আমরা কাজ করছি। বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টির মধ্য দিয়ে আমরা এ কার্যক্রমকে আরো গতিশীল করার জন্য মাঠ পর্যায়ে কাজ করছি আমরা।

সভাপতির বক্তব্যে মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ডেজী চত্রুবর্তী বলেন,  উপজেলায় নিরাপদ খাদ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে সমন্বয় কমিটির মাধ্যমে জনসচেতনতা সৃষ্টির পাশাপাশি বাজার মনিটরিং জোরদার, মোবাইল কোর্ট পরিচালনাসহ  সচেতনতামূলক কর্মসূচির মাধ্যমে সকলকে আইন সম্পর্কে সচেতন করার লক্ষ্যে চলমান আইন প্রয়োগের মাধ্যমে নিরাপদ খাদ্য বাস্তবায়ন করার বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক-নির্দেশনা মূলক পরার্মশ প্রদান করেন। 


আরও খবর



বায়ুদূষণের শীর্ষে কলকাতা, দ্বিতীয় ঢাকা

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | ১২৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বায়ুদূষণের শীর্ষে রয়েছে ভারতের কলকাতা শহর। অন্যদিকে, দূষণ মাত্রার দিক থেকে ঢাকার অবস্থান দ্বিতীয়। শুক্রবার (১০ নভেম্বর) সকাল ৮টা ৩৫ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে জানা গেছে এ তথ্য।

তালিকার শীর্ষে অবস্থান করা কলকাতার দূষণ স্কোর ২৭৪ অর্থাৎ সেখানকার বায়ু খুবই অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে, রাজধানীর ঢাকার স্কোর ২২৭ অর্থাৎ রাজধানীর বায়ুর মানও আজ খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে।

এরপরে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি। এই শহরের বায়ুর মানের স্কোর ১৮১ অর্থাৎ সেখানকার বায়ু অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে।

স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।

রাজধানী ঢাকার বায়ুর মান দুর্যোগপূর্ণ ছিল চলতি বছরের জানুয়ারিতে, যা গত সাত বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছায়।


আরও খবর