Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4
শিরোনাম
"ঘূর্ণিঝড় মিধিলি"

ভোলার লালমোহনে প্রায় ১২ কোটি টাকার কৃষি ফসলের ক্ষতির আশঙ্কা

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৩৭৯জন দেখেছেন

Image

শরীফ হোসাইন ভোলা বিশেষ প্রতিনিধি:ঘূর্ণিঝড় মিধিলির তান্ডবে ভোলার লালমোহন উপজেলায় কৃষি ফসলের ব্যাপক ক্ষতির আশঙ্কা করছে কৃষি বিভাগ। যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ধানের ক্ষতি হওয়ার ধারণা করা হচ্ছে। শুক্রবার দুপুরে ঘূর্ণিঝড় মিধিলি উপকূল অতিক্রমের সময় লালমোহন উপজেলায় আঘাত হানে। এতে ক্ষেতে থাকা অন্তত ২০ শতাংশ ধান নষ্ট হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। এছাড়া মাঠে থাকা শীতকালীন শাক-সবজিরও ক্ষতি হয়েছে। টাকার হিসেবে সব মিলিয়ে লালমোহনে প্রায় ১২ কোটি টাকার কৃষি ফসলের ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। লালমোহনের রমাগঞ্জ ইউনিয়নের আজহার রোড এলাকার কৃষক মো. মোশারেফ হোসেন জানান, এ বছর তিন একর জমিতে ধান চাষ করেছি। এ ধান চাষে অন্তত এক লাখ টাকার মতো ব্যয় হয়েছে। শুক্রবারের ঝড়ের কারণে ক্ষেতের অধিকাংশ ধান এখন জমিতে লুটিয়ে পড়ে গেছে। যার ফলে এসব ধান নষ্ট হয়ে যাবে। এ জন্য এ বছর ধানে আমাকে লোকসান গুণতে হবে।

ওই ইউনিয়নের পূর্ব চরউমেদ গ্রামের আরেক ধান চাষি মো. নূরনবী মিয়া বলেন, জমি লগ্নি রেখে এ বছর আড়াইশত শতাংশ জমিতে হাইব্রিড জাতের ধান চাষ করি। প্রথম থেকে আবহাওয়া ভালো থাকায় ক্ষেতে ফসলও ভালো হয়েছে। তবে এই ঘূর্ণিঝড়ে জমির অধিকাংশ ধানই মাটিতে লুটিয়ে পড়ে আছে। এসব ধান আর থাকবে না, সব নষ্ট হয়ে যাবে। আমরা ক্ষুদ্র কৃষক, এই ক্ষতি পুষিয়ে নেওয়া আমাদের জন্য কষ্টের হবে। এ জন্য আমরা সহযোগিতা কামনা করছি।উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, চলতি আমন মৌসুমে লালমোহন উপজেলায় ২৩ হাজার ৬০০ হেক্টর জমিতে আমন ধানের চাষ হয়েছে। এর মধ্যে লালমোহনের লর্ডহার্ডিঞ্জ, বদরপুর, ধলীগৌরনগর, পশ্চিম চরউমেদ ও ফরাজগঞ্জ ইউনিয়নের চাষিরা সর্বোচ্চ ধানের আবাদ করেছেন।

লালমোহন উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা মো. আহসান উল্যাহ বলেন, ঘূর্ণিঝড় মিধিলির আঘাতে লালমোহনের কৃষকদের অনেকটা ক্ষতি হয়েছে। কারণ আগামী ১৫ দিন পর থেকেই কৃষকরা তাদের জমির ধান কাটতে পারতেন। এখন যে সব ধান মাটিতে লুটিয়ে পড়েছে তা আর টিকবে না। এ সকল ধান পঁচে যাবে। আমরা কৃষি অফিস থেকে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের একটি তালিকা করেছি। অন্যদিকে, শুক্রবার দুপুরে আঘাত হানা ঘূর্ণিঝড় মিধিলির তা-বে লালমোহন উপজেলায় অর্ধশতাধিক ঘর-বাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। যার মধ্যে ৪৫টি ঘরের আংশিক ক্ষতি ও ১৫টি ঘর পুরোপুরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

এ বিষয়ে লালমোহন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) অনামিকা নজরুল বলেন, আমরা ক্ষতির পরিমাণ উল্লেখ করে প্রাথমিকভাবে একটি তালিকা ইতোমধ্যে জেলায় পাঠিয়েছি। সেখান থেকে বরাদ্দ পেলে ক্ষতিগ্রস্তদের কাছে তা পৌঁছে দিবো। এছাড়া মানুষ পূর্ব থেকে সতর্ক থাকায় কোনো আহত বা নিহতের ঘটনা ঘটেনি। ঘূর্ণিঝড়ের খবরে উপজেলার বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে তিন হাজারেরও অধিক মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন। আমরা তাদের মাঝে শুকনো খাবার বিতরণ করেছি।


আরও খবর



ইসরায়েল সেনা কমিয়েছে দক্ষিণ গাজা থেকে

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৯৮জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:সেনাকে প্রত্যাহার করেছে ইসরায়েল,ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজার দক্ষিণাঞ্চল থেকে একটি ব্রিগেড বাদে সব পদাতিক । রোববার (৭ এপ্রিল) সেনাবাহিনীর এক সামরিক মুখপাত্র এই দাবি করেছেন। খবর- কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-আল-জাজিরার।

ইসরায়েলি সেনাবাহিনী এই বিষয়ে বিস্তারিত জানায়নি। এই সেনা প্রত্যাহারের ফলে গাজার রাফা শহরে সামরিক অভিযান বিলম্বিত হবে কি না তা স্পষ্ট নয়। ইসরায়েলি নেতাদের দাবি, হামাসকে নির্মূল করতে হলে রাফায় অভিযান পরিচালনা করতে হবে।

মিসরের কায়রোতে যুদ্ধবিরতি ও ইসরাইলি জিম্মি মুক্তির লক্ষ্যে নতুন সমঝোতায় পৌঁছাতে আলোচনা শুরুর দিনে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মুখপাত্র সেনা প্রত্যাহারের তথ্য জানালেন।

ছয় মাস আগে গত ৭ অক্টোবর গাজায় আগ্রাসন শুরু করে ইসরায়েল। তবে গত মাসে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর মনোযোগ ছিল উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলে।

মিশর সীমান্তের কাছে রাফাহ শহর ফিলিস্তিনিদের কাছে শেষ আশ্রয়স্থল হয়ে উঠেছে। এই শহরে দশ লাখের বেশি ফিলিস্তিনি আশ্রয় নিয়েছেন।

ইসরায়েলি কর্তৃপক্ষের তথ্যানুযায়ী, গত ৭ অক্টোবর হামাসের হামলায় প্রায় ১২০০ জন নিহত ও ২৫০ জনকে জিম্মি করা হয়েছে। এই হামলার জবাবে গাজায় আগ্রাসন শুরু করে ইসরায়েল।

এদিকে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্যানুযায়ী, ইসরায়েলি হামলায় গত ৬ মাসে নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা ৩৩ হাজার ছাড়িয়েছে।


আরও খবর



হিলি সীমান্তে বিজিবি-বিএসএফের পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ৩৭জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:সীমান্তে নিরীহ মানুষ হত্যা বন্ধ,চোরাচালান,মাদক পাচার ও অবৈধ অনুপ্রবেশ রোধে দিনাজপুরের হিলি সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) এর ব্যাটালিয়ান পর্যায়ে পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সোমবার সকাল ১১ টায় ভারতের পতিরাম বিএসএফ ব্যাটালিয়ানের অধিনায়ক কমল ভাগত সিং এর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল হিলি জিরো পয়েন্ট দিয়ে প্রবেশ করেন। এসময় জয়পুরহাট-২০ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে: কর্ণেল তানজিলুর রহমান তাদের ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।

পরে হিলি সীমান্তের শুন্য রেখার গোল ঘরে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ২০ বিজিবি ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে.কর্নেল তানজিলুর রহমান ভুঁইয়াসহ দুই বাহিনীর কর্তকতারা উপস্থিত ছিলেন। বৈঠক শেষে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) এর প্রতিনিধি দলটি ফেরত যান।


আরও খবর



হিলি স্থলবন্দরে আন্তর্জাতিক মে দিবস পালিত

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ১৮জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:আলোচনা সভা,র‌্যালী ও পতাকা উত্তোলনের মধ্যে দিয়ে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরে আন্তার্জাতিক মে দিবস পালিত হয়েছে।

বুধবার সকাল সাড়ে ৯ টায় হিলি চারমাথা মোড়ে স্থলবন্দর শ্রমিক সংগঠন কার্যালয়ে জাতীয় ও মে দিবসের পতাকা উত্তোলন করা হয়। পরে একটি র‌্যালি বের হয়ে বন্দরের প্রধান প্রধান সড়কগুলি প্রদক্ষিণ করে।

এরপর সেখানে মে দিবস উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক ইদ্রিস আলী মিঠু এর সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন,হিলি স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানিকারক গ্রুপের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান হারুন উর রশিদ হারুন।

এতে অন্যান্যদের মধ্য বক্তব্য রাখেন,বাংলাহিলি কাস্টমস সিআ্যন্ডএফ এজেন্ট আ্যসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক ও পৌর মেয়র জামিল হোসেন চলন্ত,উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি শাহেদ মল্লিক বাবু,সাবেক মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার লিয়াত আলী,মে দিবস উদযাপন কমিটির সমন্বয়ক

মাহমুদুল ইসলাম চৌধুরীসহ স্থলবন্দর কুলি শ্রমিক,ইমারত নির্মাণ শ্রমিক,ট্রাক ট্যাংকলরী শ্রমিক,হিলি-বগুড়া-দিনাজপুর বাস মালিক সমিতি,স্থলবন্দর ট্রাক ড্রাইভার সমিতি, ইজিবাইক, অটোরিকশা,ভ্যান চালকসহ বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ অংশ গ্রহণ করেন মে দিবসে। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুল ইসলাম।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বলেন,আগামীতে হিলি স্থলবন্দর এলাকার যে কোন সংগঠনের শ্রমিকদের সকল প্রকার সমস্যার দ্রুত সমাধান করার দেন। সেই সাথে সকল শ্রমিক সংগঠন মিলে একটি সংগঠন তৈরির আহবান জানানও তিনি।


আরও খবর



পবিত্র শবে কদর আজ

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:পবিত্র লাইলাতুল শবে কদর আজ ।শনিবার (৬ এপ্রিল) সন্ধ্যা থেকে যথাযোগ্য ধর্মীয় মর্যাদা ও ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে সারাদেশে শবে কদর পালিত হবে। ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা মহান রাব্বুল আলামিনের নৈকট্য ও রহমত লাভের আশায় ইবাদত বন্দেগির মাধ্যমে পবিত্র লাইলাতুল কদরের রজনি পালন করবেন।

মহান আল্লাহ লাইলাতুল কদরের রাতকে অনন্য মর্যাদা দিয়েছেন। হাজার মাসের ইবাদতের চেয়েও এ রাতের ইবাদত উত্তম। এই রাতে আল্লাহর অশেষ রহমত ও নিয়ামত বর্ষিত হয়। পবিত্র রাতটিতে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা আল্লাহর নৈকট্য লাভের আশায় এবাদত-বন্দেগি করে থাকেন।

রমজান মাসের লাইলাতুল কদরে পবিত্র কোরআন নাজিল শুরু হয়েছিল। এরপর মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর নবুওয়াতের ২৩ বছর ধরে কোরআন নাজিল সম্পন্ন হয়। তাই মহান আল্লাহর প্রতি শুকরিয়া আদায়ে ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা মসজিদসহ বাসা-বাড়িতে এবাদত বন্দেগিতে মশগুল থাকবেন। মুসলমানরা নফল নামাজ আদায়, কুরআন তিলাওয়াত, জিকির-আসকার, দোয়া, মিলাদ-মাহফিলের মধ্য দিয়ে শবে কদরের রজনি কাটাবেন।

লাইলাতুল কদর উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।

পবিত্র শবে কদর উপলক্ষে বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বেসরকারি স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেল এবং বাংলাদেশ বেতার ও বেসরকারি রেডিও বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচার করবে। শবে কদর উপলক্ষে রোববার সরকারি ছুটি থাকবে।


আরও খবর



মাগুরায় ৪৬৪ টি ঈদগাহ প্রস্তুত প্রধান ঈদের জামাত সকাল ৮ টায় নোমানী ময়দানে

প্রকাশিত:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ১০১জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরায় পবিত্র ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত সকাল ৮ টায় শহরের ঐতিহাসিক নোমানী ময়দানে অনুষ্ঠিত হবে। মাগুরার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবু নাসের বেগ, পৌর মেয়র খুরশীদ হায়দার টুটুলসহ শহরের গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এখানে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করবেন। জামাত পরিচালনা করবেন মাগুরা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মাওলানা মুফতি হাবিবুর রহমান। মাগুরা পিটিআই জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত জামাতে নামাজ আদায় করবেন মাগুরা ১ আসনের সদ্য সাবেক সংসদ সদস্য এড, সাইফুজ্জামান শিখর। এছাড়া মাগুরা মডেল মসজিদে, পৌর গোরস্থান মসজিদ, জজকোর্ট মসজিদ, মাগুরা পুলিশ লাইনস প্যারেড গ্রাউন্ডে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হবে। মাগুরার পুলিশ সুপার মোঃ মশিউদৌলা রেজা,  পুলিশ লাইনের পুলিশ সদস্য এবং এলাকাবাসী এ জামাতে নামাজ আদায় করবেন। এছাড়া জেলা জজ কোর্ট মসজিদ,সরকারি কলেজ জামে মসজিদ, পারনান্দুয়ালী ব্যাপারী পাড়া জামে মসজিদ, পারনান্দুয়ালী গোরস্থান ঈদগাহ ময়দান, মুন্সীপাড়া ঈদগাহ ময়দানসহ জেলার শ্রীপুর, মহম্মদপুর, শালিখা উপজেলাসহ সর্বত্র  ঈদের জামাত অনু্ষ্ঠিত হবে। জেলায় মোট ৪৬৪ ঈদগাহ ময়দান প্রস্তিত করা হয়েছে। এর মধ্যে মাগুরারা সদর উপজেলায় ২২৮ টি, শ্রীপুর উপজেলায় ৮২ টি, মহম্মদপুর উপজেলায় ১১২ টি এবং শালিখা উপজেলায় ৪২ টি ঈদগাহ ময়দান প্রস্তুত করা হয়েছে। এদিকে যদি বৃষ্টি হয় তাহলে জেলার ৭৩০ টি গ্রামের প্রায় ২৩০০ টি মসজিদে ঈদের নামাজ আদায় করবেন এলাকাবাসী। মাগুরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ কলিমুল্লাহ জানান, জেলার সর্বত্র শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার জন্য  মাগুরা জেলা পুলিশেরর পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে।


আরও খবর