Logo
আজঃ রবিবার ০৫ মে ২০২৪
শিরোনাম

ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে দুই ট্রেনের ভয়াবহ সংঘর্ষ নিহত ১৩

প্রকাশিত:সোমবার ৩০ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | ২৩৩জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশে দুই ট্রেনের মধ্যে ভয়াবহ সংঘর্ষ হয়েছে। এ ঘটনায় ১৩ জন নিহত হয়েছে। এছাড়া আহত হয়েছেন ৪০ জন।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি রোববার (২৯ অক্টোবর) এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানায়।সংবাদমাধ্যমটির তথ্য অনুযায়ী, রোববার রাতে অন্ধ্রপ্রদেশের কন্টকপল্লিতে দাঁড়ানো একটি যাত্রীবাহী ট্রেনে ধাক্কা দেয় পলাশা নামের আরেকটি এক্সপ্রেস ট্রেন।

দাঁড়ানো অবস্থায় থাকা ট্রেনটি বিশাখাপত্তম থেকে রায়গড় যাচ্ছিল। উপরের ক্যাবলের ব্রেকের কারণে ট্রেনটি দাঁড়িয়েছিল। ওই সময় অপরপ্রান্ত থেকে আসা পলাশা এক্সপ্রেস ট্রেনটি দাঁড়ানো ট্রেনটিতে ধাক্কা মারে। এতে তিনটি বগি লাইনচ্যুত হয়।

সোস্যাল মিডিয়ায় প্রকাশিত একটি ছবিতে দেখা গেছে, রেললাইনের পাশে লাইনচ্যুত বগি পড়ে আছে এবং সেখানে মানুষ জড়ো হচ্ছেন।

দুর্ঘটনার পর ভারতের পূর্বাঞ্চলের রেল বিভাগ হেল্পলাইন খুলেছে। অন্ধ্রপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী জাগান রেড্ডি ট্রেন দুর্ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন।

কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব বলেছেন, এ ঘটনায় প্রত্যক মৃত পরিবারগুলোকে ১০ লাখ করে টাকা দেওয়া হবে। আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসার জন্য বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানান তিনি। এছাড়া প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এ ঘটনার বিস্তারিত খোঁজখবর নিয়েছেন।

মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তর থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দুর্ঘটনাস্থলে আশপাশের অঞ্চলগুলো থেকে যতগুলো সম্ভব অ্যাম্বুলেন্স পাঠানোর নির্দেশ দেয়া হয়েছে। এছাড়া সরকারি কর্মকর্তাদের দ্রুত সময়ে উদ্ধার অভিযান ও আহতদের চিকিৎসা নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে।


আরও খবর



দুঃস্থ নারী ও এতিম শিশুদের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ ও ইফতার করেছেন পুলিশ সুপার মুক্তা ধর

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | ১০৩জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:পবিএ ঈদ-উল-ফিতর উদযাপন উপলক্ষ্যে খাগড়াছড়ি জেলার মাটিরাঙ্গা থানায় দুঃস্থ নারী ও এতিম শিশুদের সাথে ঈদের আনন্দ ভাগ করে নিতে ঈদ উপহার বিতরণ ও একসঙ্গে ইফতার করেছেন খাগড়াছড়ি জেলার  পুলিশ সুপার  মুক্তা ধর পিপিএম (বার)। 

রবিবার (৭ এপ্রিল) বিকাল ৫টার দিকে জেলা পুলিশের আয়োজনে পবিএ ঈদ-উল-ফিতর উদযাপন উপলক্ষ্যে মাটিরাঙ্গা থানার আওতায় দুঃস্থ নারী ও এতিম শিশুদের মাঝে ঈদ উপহার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ঈদ উপহার বিতরণ করেন খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সুপার মুক্তা ধর।

এ সময় মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ডেজী চত্রুবর্তী, খাগড়াছড়ি জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড অপস্)  মো. জসীম উদ্দিন পিপিএম,  সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মাটিরাঙ্গা সার্কেল  আবু জাফর মোহাম্মদ সালেহ, মাটিরাঙ্গা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি)   কমল কৃষ্ণ ধর সহ পুলিশের পদস্থ কর্মকর্তা ও পুলিশ সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন

একজন দুঃস্থ নারী ঈদ উপহার সামগ্রী পেয়ে বলেন, পুলিশ সুপার মহোদয়ের থেকে ঈদ উপহার সামগ্রী পেয়ে ঈদের আনন্দের মাত্রা আরো একধাপ বেড়ে গেল। ঈদের সময় পুরাতন জামা কাপড় পড়তে হয়। কিন্তু এই বছর পুলিশ সুপার মহোদয়ের থেকে নতুন জামা পেয়ে ঈদের আনন্দ উপভোগ করতে পারব। স্যারের কল্যাণে আজ আমাদের আনন্দ বেড়ে গেল। আল্লাহ পুলিশ সুপার মহোদয়ের মঙ্গল করুক। 

পুলিশ সুপারের কাছ থেকে ঈদ উপহার পেয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন অসহায় এবং এতিম শিশুরা। তাদের অনুভূতি জানতে চাওয়া হলে তারা জানায়, প্রত্যেক মা বাবাই তার সন্তানের জন্য ঈদে নতুন জামা কেনার চেষ্টা করেন কিন্তু আমাদের মা বাবা নাই তাই নতুন জামা তো দূরের কথা ভালো খাবারও অনেক সময় ভাগ্যে জুটে না। পুলিশ সুপার মহোদয়ের থেকে ঈদ উপহার পেয়ে আমরা খুব খুশি হইছি।

সবাইকে ঈদ-উল-ফিতরের শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধান অতিথি,র বক্তব্যে খাগড়াছড়ি জেলা
পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার)  বলেন,“ঈদ মানেই খুশি, ঈদ মানেই আনন্দ। মাসব্যাপী সিয়াম সাধনার পর মুসলমানদের জীবনে এক  শান্তি ও আনন্দের বার্তা নিয়ে আসে ঈদুল ফিতর।পবিএ রমজান মাসে ইফতার, সেহরি, যাকাত, ফিতরা কার্যক্রমের মাধ্যমে ধনী-দরিদ্রের সামাজিক ব্যবধান দূর হয়ে সমাজে সাম্যের শিক্ষা প্রতিষ্ঠিত হয়। ইফতারের মাধ্যমে ধনী-গরীব এক কাতারে আসে। আসুন আমরা সবাই দুঃস্থ নারী ও এতিম শিশুদের পাশে দাঁড়িয়ে সাম্যের সমাজ গঠনের মাধ্যমে ২০৪১ সালের মধ্যে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলি।”

আরও খবর



মেহেরপুরে খরার কবলে বোরো আবাদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | ৬২জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুরঃচলতি মৌসুমে তীব্র তাপদাহে পুড়ছে মেহেরপুরের জনপদ। এমন অবস্থায় খরার কবলে পড়েছে বোরো ধানের আবাদ। সেচ দিতে দিতেই শুকিয়ে যাচ্ছে বোরো ধানের জমি।

একদিকে পানি বাষ্প হয়ে উড়ে যাচ্ছে আবার মাটি শুকনা থাকায় দ্রুত শুষে নিচ্ছে পানি। পরিস্থিতি মোকাবেলায় সম্পুরক সেচ দিয়ে বোরো ধান টিকিয়ে রাখার পরামর্শ কৃষি বিভাগের। তবে এতে চাষ খরচ বেড়ে যাচ্ছে দিগুন থেকে তিনগুণ। অনেকেই ধান ক্ষেত পরিপক্ক হবার আগেই কেটে ফেলছেন।

কৃষি বিভাগের হিসেবে মেহেরপুর জেলায় চলতি মৌসুমে বোরো আবাদের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিলো ১৯ হাজার ২শ ৫০ হেক্টর জমিতে। তবে চাষ হয়েছে ১৯ হাজার ৯৭ হেক্টর। বর্তমানে ধানে থোড় থেকে শীষে রুপ নিয়েছে। আবার অনেক এলাকায় ধানক্ষেত অর্ধ পরিপক্ক। এমন এক সময় খরার কবলে পড়েছে বোরো আবাদ। তীব্র তাপদাহে ধানের জমির মাটি শুকিয়ে যাচ্ছে।

কৃষকরা জানান, জমিতে এখন প্রতিদিন সেচ দেওয়া লাগছে। এদিকে অতি তাপদাহের কারণে পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় শ্যালো ম্যাশিনে পানি উঠছে কম। ফলে সময় বেশি লাগায় এক লিটার ডিজেলের পরিবর্তে কোন কোন জমিতে প্রতিদিন দুই লিটার করে ডিজেল খরচ হচ্ছে। এতে বোরো ধান চাষের উৎপাদন খরচ বেড়ে হয়ে যাচ্ছে দ্বিগুণ থেকে তিনগুণ। ফলে এবার বোরো চাষে লোকসানের আশঙ্কা করছে চাষীরা। তাই ক্ষেতের ধান পরিপক্ক হবার আগেই অনেকেই কেটে ধানক্ষেত কেটে ফেরছেন।

সহড়াবাড়িয়া গ্রামের ধানচাষি গোলাম কিবরিয়া জানান, প্রচ- খরায় একদিকে যেমন ক্ষেত শুকিয়ে যাচ্ছে অন্যদিকে দেখা দিয়েছে পোঁকার আক্রমন। বালাইনাশক ব্যবহারেও কোন কাজ হচ্ছে না। মাস খানেক আগে যে জমিতে সপ্তাহে দুদিন সেচ দিতে হতো, সেই জমিতে এখন প্রতিদিন সেচ দিতে হচ্ছে। ফলে উৎপাদন খরচ বাড়ছে অনেক গুন। চাষীদের দাবী লোকসান থেকে বাঁচাতে ধানের দাম যেনো মণ প্রতি ১৫ থেকে ১৬শ টাকা থাকে। তা না হলে অনেক লোকসান হয়ে যাবে।

বালিয়াঘাট গ্রামের চাষি নাহারুল জানান, রোদে ক্ষেত শুকিয়ে যাচ্ছে। সেচ দিয়ে টিকিয়ে রাখা যাচ্ছে না। কাচা ধান কেটে ফেলা হচ্ছে। এতে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে না। কৃষকরা ক্ষতির সম্মুখিন।

গাংনীর জুগির গোফা গ্রামের কৃষক আবুল হাসেম জানান, ধান আবাদ করে এবার লোকসান গুনতে হবে। সেচের পানিতে এবার উৎপাদন খরচ বাড়িয়ে দিয়েছে। পুরোপুরি ধান পাকতে আরো ১৫/২০ দিন সময় লাগবে। প্রতিদিন পানি দেয়া সম্ভব না তাই অপরিপক্ক ধান কেটে নিচ্ছেন তিনি। একই কথা জানালেন বাথানপাড়ার আব্দুল মান্নান। তার আড়াই বিঘা জমির ধান বাধ্য হয়ে কেটে ফেলেছেন।

সদর উপজেলার চাঁদবিল গ্রামের চাষী আলামিন জানান, খরাতে শুকিয়ে যাচ্ছে ধানের শীষ পাশাপাশি বেড়েছে পোকার আক্রমন। বিষ দিয়ে কোনো কাজ হচ্ছেনা। যে জমিতে সপ্তাহে তিনদিন সেচ দিয়েই চলতো সেই জমিতে এখন প্রতিদিন সেচ দিতে হচ্ছে। ফলে অতিরিক্ত খরচ হচ্ছে এবার। চাষীদের দাবী লোকসান থেকে বাঁচাতে ধানের দাম যেনো মণ প্রতি ১৫ থেকে ১৬শ টাকা থাকে। তা না হলে অনেক লোকসান হয়ে যাবে।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক বিজয় কৃষ্ণ হালদার জানান, এবার দীর্ঘদিন খরার চলছে। ফলে জমির মাঝে মাঝে কিছু শীষ মরে যাচ্ছে। এই পরিস্থিতি মোকাবেলায় জমিতে সেচ দিয়ে ২ থেকে ৩ ইঞ্চি পানি জমিয়ে রাখার এবং পোকামাকড় দমনে কীটানাশক ও ছত্রাকনাশক স্প্রে করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।


আরও খবর



ইভটিজিংয়ের প্রতিবাদ করায় মুন্না নামের এক যুবকের পিটিয়ে হত্যা

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | ১২৪জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নান, নাসিরনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলার চাতলপাড় ইউনিয়নের রতনপুর ইকরা দারুল কুরআন বালিকা মাদ্রাসার ছাত্রীদের  রতনপুর গ্রামের আল আমীন নামে এক যুবক প্রায়ই উত্বক্ত করতো। পরে ছাত্রীর অভিভাবকগণ ওই যুবকদের নামে থানায় লিখিত অভিযোগ করেন। লিখিত অভিযোগের ১ নং স্বাক্ষী ছিলেন আরিফ বিল্লাহ ও ২ নং স্বাক্ষী ছিলেন মুন্না হোসাইন।

ঘটনার দ্বিতীয় স্বাক্ষী মুন্না হোসাইনকে গত ১৭ই এপ্রিল রোজ বুধবার রতনপুর গ্রামের ইভিটিজিংকারী যুবক এবং অন্যান্যরা সম্মিলিতভাবে চাতলপাড় চকবাজারে দিনে  দুপুরে সবার সামনে প্রকাশ্যে  দেশীয় অস্ত্র ও লাঠি সোটা নিয়ে অতর্কিতভাবে আক্রমণ  করে পিটিয়ে  গুরুতর জখম করে।তাদের আঘাতে  স্ট্রোক করে মুন্না। পরে কিশোরগঞ্জের  ভাগলপুর হাসপাতালের ডাক্তারগণ প্রাথমিক চিকিৎসা করে ঢাকা হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে রেফার করে।

পরবর্তীতে রোগীকে ঢাকায় নিয়ে আসলে হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে মারা যায় মুন্না হোসাইন। মুন্নার উপর অতর্কিত হামলায় অংশগ্রহণ করে ইভটিজার  আল আমীন ও মাসুম গংরা । ইভিটিজিংকারী ও হত্যাকারী আল আমীন পিতা শমশের আলীর  বাড়ি  রতনপুর গ্রামে। মাসুম এবং জড়িত অন্যান্যদের সর্বোচ্চ শাস্তি ও বিচার দাবী করেছে এলাকাবাসী।এ ঘটনায় কোন মামলা না হলেও নিহত মুন্নার লাশ থানা নিয়ে আসার খবর পাওয়া গেছে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



ডোমারে মহান মে দিবস ও আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালিত

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৪৭জন দেখেছেন

Image

ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি:নীলফামারীর ডোমারে যথাযথ মর্যাদায় মহান মে দিবস ও আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস পালন করা হয়েছে।

বুধবার (১লা মে) সকাল ১০টায় অটো শ্রমিক ফেডারেশন ও শ্রমিক কল্যাণ সোসাইটির ব্যানারে থানা সংলগ্ন কার্যালয় হতে সংগঠনের সভাপতি ও বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জননেতা আমিনুল ইসলাম রিমুন এর নের্তৃত্বে বর্ণাঢ্য র‌্যালি শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ করে। অপরদিকে ডোমার বাসষ্ট্যান্ড থেকে নীলফামারী জেলা ট্রাক-ট্যাংকলড়ী শ্রমিক ইউনিয়ন রেজিঃ নং-১৪৭৬ এর ব্যানানে ওমর ফারুকের নের্তৃত্বে এক বিশাল র‌্যালি বের হয়। এ ছাড়াও জাতীয় শ্রমিকলীগ, জেলা বাস-মিনি বাস শ্রমিক ইউনিয়ন, সিএিনজি থ্রি হুইলার শ্রমিকলীগ, জাতীয় রিক্সা ভ্যান

শ্রমিকলীগ, দোকান কর্মচারী শ্রমিক ইউনিয়ন, ডেকোরেটর শ্রমিক সমিতি, রং ও কাঠ মিস্ত্রি শ্রমিকসহ বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠন এতে অংশগ্রহন করেন। অনুষ্ঠানে জেলা পরিষদের সদস্য মঞ্জুর আহমেদ ডন, সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাসুম আহমেদ, উপজেলা আ’লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মতিউর রহমান রুবেল, গনেশ কুমার আগরওয়ালা, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক রাশেদুজ্জামান রাশেদ, শ্রমিক নেতা আব্দুল ওয়াদুত, আখতারুল ইসলাম,মেরাজুল হক, রিফাত হাসান সৌরভসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



ডেমরায় সাংবাদিক পরিচয়ে চাঁদাবাজি করতে গিয়ে গণধোলাইয়ের শিকার দুই ব্যাক্তি !

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | ৫১জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার,স্টাফ রিপোর্টার:রাজধানী ডেমরা থানাধীন বাঁশের পুল এলাকার ইষ্টার্ন হাউজিং প্রকল্পের ভেতরে ভবন নির্মাণে ত্রুটির কথা বলে সংবাদ প্রকাশ করার ভয়-ভীতি দেখিয়ে চাঁদাবাজি চেষ্টা কালে স্থানীয়দের সাথে বিরোধের জের ধরে দুজনকে গনপিটুনি দেয়া হয়েছে।এ সময় নাম সর্বস্ব পত্রিকার সাংবাদিক পরিচয় দানকারী শরীফুল ইসলাম ও মাকসুদুল আলম রবি নামে দু'জন  আহত হয়।

স্থানীয়রা জানান, ইস্টার্ন হাউজিং প্রকল্পটির ভেতরে নির্মাণাধীন বিভিন্ন স্থাপনায় রাজউকের দোহাই দিয়ে সংবাদ প্রকাশের ভয় ভীতি দেখিয়ে অর্থ আদায়ের চেষ্টা চালিয়ে আসছিল বেশ কয়েক জন ব্যক্তি। কয়েক দিন আগে অখ্যাত একটি আন্ডার গ্রাউন্ড পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করে।

এর পর নানা ভাবে এসব ভবন মালিকদের রাজউক দিয়ে বিল্ডিং ভেঙে ফেলার ভয় ভীতি প্রদর্শন করে। সোমবার ২২ এপ্রিল দুপুরে ইষ্টার্ন হাউজিং প্রকল্পে ভিডিও ক্যামেরা নিয়ে বিভিন্ন ভবনের চিত্রধারণ করতে থাকে।এ সময় শরিফুল ইসলাম প্রকল্প এলাকার ভবন মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক এর সাথে খারাপ আচরণ করে।পরবর্তীতে আশেপাশের ভবন থেকে লোকজন এসে তাদের কে চ্যালেঞ্জ করলে ঘটনাস্থল থেকে কয়েকজন দৌড়ে পালিয়ে যায় পরে দুইজনকে উত্তম মধ্যম দেয় উপস্থিত জনতা।

এ বিষয়ে ডেমরা থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ জহিরুল ইসলাম এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন ইষ্টার্ন হাউজিং প্রকল্পের ভিতরের মারা-মারির ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে এরই মধ্য ৫ জনকে আটক করা হয়েছে বলে জানান তিনি।

আরও খবর