প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নে মাঠে খসরু চৌধুরী, একমাসেই দেখিয়েছেন সফলতা
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে বিএনপির লজ্জা পাওয়া উচিত: ওবায়দুল কাদের
রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪
আ.লীগকে ৩ বিদেশি শক্তি ক্ষমতায় রেখেছে: জি এম কাদের
শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪
নওগাঁয় ৩দিন ধরে নিখোঁজ এনজিও কর্মকর্তার স্ত্রী
এম এম হারুন আল রশীদ হীরা; নওগাঁ:নওগাঁর মান্দায় ৩দিন ধরে নিখোঁজ রয়েছেন শতাব্দী আক্তার (২৫) নামের এক গৃহবধূ। তিনি বেসরকারি সংস্থা ভিলেজ এডুকেশন রিসোর্স সেন্টার (ভার্ক) এর শাখা ব্যবস্থাপক হিজবুল ইসলামের স্ত্রী।
সম্ভাব্য সকল স্থানে খুঁজেও গৃহবধূ শতাব্দী আক্তারের কোন প্রকার হদিস মিলেনি। ঘটনায় মান্দা থানায় একটি সাধারণ ডাইরি করা হয়েছে।
ভার্ক কর্মকর্তা হিজবুল ইসলাম উপজেলার দেলুয়াবাড়ি বাজার শাখায় শাখা ব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনি রংপুর জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার জাহাঙ্গীরাবাদ এলাকার মোকলেছুর রহমানের ছেলে।
তাঁর স্ত্রী শতাব্দী আক্তার একই এলাকার বাসিন্দা লাভলু প্রধানের মেয়ে। পারিবারিকভাবে প্রায় ১০বছর আগে তাঁদের বিয়ে হয়। এ দম্পতির ঘরে মেঘামনি নামে ৭বছরের একজন কন্যাসন্তান রয়েছে।
ভার্ক কর্মকর্তা হিজবুল ইসলাম বলেন, প্রায় সাত বছর ধরে আমি এই সংস্থার দেলুয়াবাড়ি শাখায় কর্মরত আছি। এ বছরের জানুয়ারি মাসে বাজারের সোলাইমান আলীর বাসা ভাড়া নেই। এরপর স্ত্রী ও একমাত্র কন্যাসন্তান নিয়ে ভাড়া বাসায় বসবাস করছি।
ভার্ক কর্মকর্তা আরও বলেন, গত রোববার (২১ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে বাজারে কেনাকাটার কথা বলে স্ত্রী শতাব্দী আক্তার ভাড়াটিয়ার বাসা থেকে বেরিয়ে যান। এরপর থেকে তিনি নিখোঁজ রয়েছেন। আত্মীয়-স্বজনসহ সম্ভাব্য সকল স্থানে খুঁজেও তাঁর কোনো খোঁজ মিলছে না। এ বিষয়ে সোমবার রাতে মান্দা থানায় সাধারণ ডাইরি করেছি।
এ বিষয়ে মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাম্মেল হক কাজী বলেন, গৃহবধূ শতাব্দী আক্তারের নিখোঁজের বিষয়ে বিভিন্ন থানায় বার্তা দেওয়া হয়েছে। তাঁকে উদ্ধারে কাজ করছে পুলিশ।
কালিয়াকৈরে বেপরোয়া মাটিবাহী ট্রাকের ধাক্কা,অল্পের জন্য রক্ষা ঘুমন্ত দোকানদার
রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪
ঢাবি'র অধ্যাপক ড.জিয়া রহমান এর প্রয়ানে স্মরনসভা ও দোয়া মাহফিল
নাজমুল হাসানঃ ঢাবি'র অধ্যাপক ড.জিয়া রহমান এর প্রয়ানে স্মরনসভা ও দোয়া মাহফিলঢাবি) সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন ও ক্রিমিনোলজি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান মরহুম অধ্যাপক ড.জিয়া রহমানেরপ্রয়ানে স্মরনসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার ৩০ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মোজাফফর আহমদ মিলনায়তনে স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল । বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড.আতিয়ার রহমান।পুলিশের অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক (আইজিপি) অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) প্রধান মোহাম্মদ আলী মিয়া, পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) প্রধান মনিরুল ইসলাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সভাপতি মো. নিজামুল হক ভূঁইয়া,ও সাধারণ সম্পাদক জিনাত হুদা, ঢাবি পদার্থ বিজ্ঞানের সহযোগী অধ্যাপক কামরুজ্জামান, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর মশিউর রহমান, লেফটেন্যান্ট কর্নেল রেজওয়ানুল ইসলাম, সাংবাদিকতা ও গণ যোগাযোগ বিভাগের অধ্যাপক সায়ন্তি, ডিবিসি টেলিভিশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মঞ্জুরুল ইসলাম, অপ্রয়াত অধ্যাপক ড. জিয়ার স্ত্রী ফৌজিয়া খান (শীলা) সহ ক্রিমিনোলজি বিভাগের বিভিন্ন ব্যাচের শিক্ষার্থী,ও বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক বৃন্দ।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন,জিয়া রহমান সকলের সাথে হাসি মুখে কথা বলতেন, সবার সাথে চলাফেরা করতেন। তিনি আমার বন্ধু ছিলেন, খুব ক্লোজ চলাফেরা ছিলো আমাদের। আমরা সকলেই চলে যাবো, কিন্তু কোনো কোনো মৃত্যু একটা বড় ক্ষতি করে যায় আমাদের জন্যে ও প্রতিষ্ঠানের জন্যে। জিয়া রহমানের মৃত্যু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের একটা বড় ক্ষতি।
অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন, ক্রিমিনোলোজি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, সিনেট সদস্য, শিক্ষক সমিতি ও নীলদলের সদস্য, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হলের সাবেক প্রাধ্যক্ষ হিসেবে কর্মরত ছিলেন।ড. জিয়া রহমান গত ২৩ মার্চ রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।
রসুল নগর যুব সংসদের উদ্যোগে শিক্ষার্থীদের মাঝে বিশুদ্ধ পানি, স্যালাইন বিতরণ
রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪
রাজধানীর কদমতলীতে চিকিৎসা অবহেলায় এক নবজাতকের মৃত্য
রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪
মেহেরপুরে মধু সংগ্রহে ব্যস্ত মৌ চাষিরা
মজনুর রহমান আকাশ, গাংনী(মেহেরপুর:মেহেরপুরে লিচু বাগানগুলোতে মুকুলের সমারোহ। চারদিকে মুকুলের মিষ্টি মৌ মৌ গন্ধ। গাছে গাছে দোল খাচ্ছে লিচুর মুকুল। গাছের প্রতিটি ডাল থেকে মুকুলের সুবাস ছড়িয়ে পড়ছে চারপাশে। মুকুলের সুগন্ধে পাখা মেলে গুণ গুনিয়ে এক ফুল থেকে অন্য ফুলে ছুটছে মৌমাছিরা। লিচু চাষিরা যেমন ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে গাছের পরিচর্যায়। অন্যদিকে মৌচাষিরা মধু সংগ্রহে শ্রম ব্যয় করছে দিনরাত। মধু সংগ্রহে দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে এসেছেন মৌচাষিরা। গাছের ফাঁকে ফাঁকে বাক্স বসিয়ে সংগ্রহ করছেন সুস্বাদু মধু।
মেহেরপুর মুজিবনগর উপজেলার রশিকপুরে লিচুবাগানগুলোতে গিয়ে দেখা গেছে, চলতি মৌসুমে গাছের মুকুল ভালো হওয়ার মধু সংগ্রহে খুশি মৌচাষিরাও। মার্চ মাসের শুরু থেকে মধু সংগ্রহ করার ধুম পড়ে। দূর থেকে আসা মৌচাষিরা বিভিন্ন স্থানীয় বাগান মালিকদের সাথে চুক্তিবদ্ধ হয়ে মৌ চাষ শুরু করে। একটি বাগানে মধু সংগ্রহ করার কাজে ২-৩ জন শ্রমিক কাজ করে। দেখা যায়, লিচুর উৎপাদন বাড়াতে বাগানে বাগানে চাষিরা মৌমাছির ’মৌ বাক্স’ বসিয়েছে। পাশেই নিজেদের তৈরি ছোট কুঁড়েঘর থাকে বাক্সের তদারকি করছে মৌ চাষিরা।
লিচু গাছের নিচে সারি সারি করে সাজিয়ে রেখেছেন কাঠের তৈরি বাক্সগুলো। সেখান থেকে দলে দলে মৌমাছির ঝাঁক বসছে লিচুর মুকুলে। মুকুল থেকে মধু সংগ্রহ করে মৌমাছির দল নিজ নিজ বক্সে মৌচাকে মধু এনে জমা করছে। ৭-৮ দিন পর পর প্রতিটি বাক্স থেকে চাষিরা মধু সংগ্রহ করছেন। লিচুর বাগান থেকে সংগ্রহ করা মধু যেমন খাঁটি তেমনই সুস্বাদু। মানের দিক থেকে ভাল হওয়ায় এর চাহিদা অনেক বেশি। প্রতি বছর দেশের নানান প্রান্ত থেকে মৌচাষিরা মধু সংগ্রহ করতে মেহেরপুরের বিভিন্ন বাগানে আসে। এদিকে বাগান থেকেই সুস্বাদু মধু ক্রয় করছেন স্থানীয় ও দূর-দূরান্তের ব্যবসায়ীরা।
মধু কিনতে আসা ক্রেতারা বলেন, মধু চাষিরা এখানে মধু সংগ্রহের পাশাপাশি বিক্রিও করছেন। আমরা বাজারে যে মধু কিনি, সেগুলোয় কেমিক্যাল বা ভেজাল থাকে। তবে এখানকার মধু খাঁটি। এক মাস সময় নিয়ে দিনাজপুর থেকে এখানে এসেছেন মৌ চাষি রনি হাসান ও তার দল। রনি হাসান দীর্ঘ ১৪ বছর এই পেশায় যুক্ত রয়েছেন। তিনি বলেন, বছরে ৬ মাস আমাদের কাজ হয়। আমরা মাসে ৩-৪ বার মধু সংগ্রহ করতে পারি।
মৌ চাষি রনি হাসান আরো বলেন, আবহাওয়ার উপর নির্ভর করে আরো বেশিও সংগ্রহ করা যায়। এখানে ১৫০টি বক্স রয়েছে। প্রতিটি বক্সে ৪টি-১৬টি ফ্রেম আছে। প্রতিটি ফ্রেম থেকে ২৫০ গ্রাম থেকে ২ কেজি পর্যন্ত মধু আমরা সংগ্রহ করে থাকি। ইতোমধ্যে আমরা ২’শ ৯০ কেজি মধু সংগ্রহ করেছি। আরও ২শ কেজি মধু সংগ্রহের সম্ভবনা রয়েছে। এখানে সংগ্রহের কাজ শেষ হলে আবার অন্যত্র মধু সংগ্রহের কাজ শুরু হবে।
স্থানীয় পর্যায়ে প্রতি কেজি মধু ৬শ টাকা কেজি ধরে বিক্রি করা হচ্ছে। মধু সংগ্রহ করা শেষ হয়ে গেলে তারা সাথে করে মৌমাছিদের নিয়ে যায় বলে জানান মৌ চাষিরা। প্রতিটি বাক্সে একটি রানী মৌমাছি, একটি পুরুষ মৌমাছিসহ অসংখ্য এপিচ জাতের কর্মী মৌমাছি রয়েছে। কর্মী মৌমাছিরা ঝাঁকে ঝাঁকে লিচুর মুকুলে ছুটে গিয়ে মধু সংগ্রহ করে।কৃষিবিদ শফিউল ইসলাম বলেন, মৌমাছির মাধ্যমে মুকুলের পরাগায়ণ ঘটানোর মাধ্যমে লিচুর ফলন ভাল হয়।
ফলে যে গাছে মৌমাছির বেশি আগমন ঘটে সে গাছে লিচুর যেমন বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা থাকে, তেমনই মৌ চাষিরা বেশি মধু সংগ্রহ করে বাণিজ্যিকভাবে বিপুল পরিমান অর্থ উপার্জন করতে সক্ষম হয়।
মাগুরায় কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা সপ্তাহ উদযাপন
রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪
তাপদাহ আর ভ্যাপসা গরম যেন নিত্যসঙ্গী মেহেরপুরবাসীর
রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪
রামগড়ে পুলিশ সুপার মুক্তা ধর এর উদ্যোগে ঈদ বস্ত্র ও ইফতার বিতরণ
কালিয়াকৈরে বেপরোয়া মাটিবাহী ট্রাকের ধাক্কা,অল্পের জন্য রক্ষা ঘুমন্ত দোকানদার
রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪
অসচ্ছল ২২ নারীকে স্বাবলম্বী করতে সেলাই মেশিন দেবে বারইয়ারহাট পৌর কর্তৃপক্ষ
এম আনোয়ার হোসেন, মিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি:মিরসরাইয়ের বারইয়ারহাট পৌর এলাকার অসচ্ছল ২২ নারীকে স্বাবলম্বী করার লক্ষ্যে বিনামূল্যে সেলাই প্রশিক্ষণ শেষে সেলাই মেশিন বিতরণ করবে বারইয়ারহাট পৌরসভা কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) সকালে বারইয়ারহাট পৌরসভা সম্মেলন কক্ষে সকাল ৯ টায় পৌর মেয়র রেজাউল করিম খোকনের সম্মতিক্রমে কর্মসূচির উদ্বোধন করেন পৌরসভার প্যানেল মেয়র নিজাম উদ্দিন। বারইয়ারহাট পৌরসভা দারিদ্র বিমোচন কর্মসূচী বাস্তবায়ন সংক্রান্ত কমিটির তত্বাবধানে এই প্রশিক্ষণ ১৬ এপ্রিল থেকে শুরু হয়ে চলবে আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত। ১৫ দিনব্যাপী এই প্রশিক্ষনের প্রধান প্রশিক্ষক হিসেবে রয়েছেন আফসানা ইয়াসমিন ও প্রশিক্ষক হিসেবে রয়েছেন লিপি আক্তার। বিনামূল্যে সেলাই প্রশিক্ষণ ও সেলাই মেশিন বিতরণের মাধ্যমে দারিদ্র বিমোচন কর্মসূচীর উদ্বোধন উপলক্ষ্যে আলোচনা পর্ব তানভীর আহমেদের সঞ্চালনায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন পৌর নির্বাহী কর্মকর্তা সমর কান্তি চাকমা। পৌরসভার ৪ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও দারিদ্র বিমোচন বাস্তবায়ন কমিটির আহবায়ক আরিফ উদ্দিন মাসুদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পৌর নির্বাহী প্রকৌশলী সমর মজুমদার, পৌর হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা মুলকুতের রহমান হেলাল, কাউন্সিলরবৃন্দ, দারিদ্র বিমোচন কমিটির সদস্যবৃন্দ, ট্রেইনার ও প্রশিক্ষণার্থীরা। প্রতিদিন সকাল ৯ টা থেকে ১১ টা পর্যন্ত চলবে প্রশিক্ষণ, প্রশিক্ষণ শেষে প্রশিক্ষণার্থীদের সার্টিফিকেট, যাতায়াত ভাতা ও বিনামূল্যে সেলাই মেশিন প্রদান করা হবে।
বারইয়ারহাট পৌরসভার মেয়র রেজাউল করিম খোকন বলেন, বর্তমান সরকার নারীদের উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। অসচ্ছল নারীদের সাবলম্বী করতে নানা কর্মসূচিও বাস্তবায়ন করছে। তারই ধারাবাহিকতায় বারইয়ারহাট পৌরসভা দারিদ্র বিমোচন কর্মসূচী বাস্তবায়ন সংক্রান্ত কমিটির তত্বাবধানে প্রথমবারের মতো ২২ জন অসচ্ছল নারীদের বিনামূল্যে সেলাই প্রশিক্ষন দিয়ে সেলাই মেশিন বিতরণের কর্মসূচী বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
কালিয়াকৈরে বেপরোয়া মাটিবাহী ট্রাকের ধাক্কা,অল্পের জন্য রক্ষা ঘুমন্ত দোকানদার
রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪