Logo
আজঃ শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম
রাজধানীর চার এলাকায় কিশোর গ্যাংয়ের তৎপরতা বেশি : ডিএমপি কমিশনার ঢাকা দূষিত শহরের তালিকায় ৩ নম্বরে পাহাড়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারে আমলে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে-পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী শত্রুতা নয় চীন-যুক্তরাষ্ট্র, অংশীদারত্ব চান শি জিনপিং ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায় আজ শেরে বাংলার মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা জানালেন প্রধানমন্ত্রী পুলিশের সব স্থাপনার নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ তীব্র তাপপ্রবাহ: কর্মীদের সুরক্ষায় রেলের নির্দেশনা বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ইন্টারন্যাশনাল ডিজ্যাবিলিটি আর্ট ফেস্টিভ্যাল শুরু

প্রথম আন্তর্জাতিক ব্যাংক হিসেবে স্ট্যান্ডার্ড চাটার্ড ব্যাংক মেটলাইফের সাথে চালু করলো ব্যাঙ্কাসুরেন্স

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ২৬৭জন দেখেছেন

Image

 মুশফিকুর রহমানঃ 

স্ট্যার্ন্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ, মেটলাইফ বাংলাদেশের সাথে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে ব্যাঙ্কাসুরেন্স পরিসেবা চালুর ঘোষণা দিয়েছে। মূল্যবান গ্রাহকদের সর্বাত্মক আর্থিক সমাধান দিতেই এই কৌশলগত উদ্যোগ হাতে নেওয়া হয়েছে। এই অংশীদারিত্ব স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের বিস্তৃত শাখা ও ডিজিটাল চ্যানেলগুলোর মাধ্যমে বিস্তৃত বীমা পণ্য ও পরিসেবাসমূহ পেতে সুযোগ করে দেবে।


ব্যাংকিং ও ইন্সুরেন্সের মধ্যে সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে ব্যাঙ্কাসুরেন্স দক্ষ ও যতœ সহকারে তৈরি করা আর্থিক পণ্য ও পরিসেবাসমূহের জন্য গ্রাহকদের জন্য ওয়ান স্টপ সল্যুশন নিয়ে এসেছে। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের গ্রাহকেরা যারা ব্যাঙ্কাসুরেন্স সুবিধা পাবেন তারা কাস্টমাইজড বীমা পরিকল্পনা উপভোগ করবেন, দাবি প্রক্রিয়া সহজ ও তরান্বিত করা, ব্যাংকের ডিজিটাল চ্যানেলের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় ফি দেওয়ার সুযোগ ও এককভাবে রিলেশনশিপ ম্যানেজারদের সেবা পাবেন। বৈশ্বিক শীর্ষস্থানীয় দুটি আর্থিক প্রতিষ্ঠান স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ও মেটলাইফ বাংলাদেশে গ্রাহকদের সেবা দেওয়ার দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে। স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড হলো দেশের প্রাচীনতম ব্যাংক, যাদের ১১৯ বছরেরও বেশি সময় ধরে উপস্থিতি রয়েছে, আর মেটলাইফ বাংলাদেশের নেতৃস্থানীয় জীবন বীমাকারী প্রতিষ্ঠান। গ্রাহকদের সহজে জীবনবীমা পন্য পেতে এবং তাদের সম্পদের সুরক্ষা দিতে সক্ষম এই যৌথ উদ্ভাবনী এবং গ্রাহককেন্দ্রিক ব্যাঙ্কাসুরেন্স সেবা।


স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নাসের এজাজ বিজয় বলেন,বাংলাদেশে সিইও হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আমি ব্যাঙ্কাসুরেন্সের পক্ষে কাজ করছি – কারণ স্থানীয়ভাবে ইন্সুরেন্স মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) ০.৪১ শতাংশ, যা কিনা ইন্সুরেন্স সেক্ট্রেরর ক্ষেত্রে অপার সম্ভাবনাকে নির্দেশ করে। ব্যাঙ্কাসুরেন্সের মাধ্যমে আমাদের প্রশিক্ষিত ও সার্টিফাইড সহকর্মীরা আমাদের বিশ^স্ত ক্লায়েন্ট ও গ্রাহকদের জন্য ওয়ান-স্টপ আর্থিক সেবা দেবে। ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা, আর্থিক সুরক্ষা এবং দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনাসহ ব্যাঙ্কাসুরেন্স বিভিন্ন পরিপ্রেক্ষিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ সেতু হিসেবে কাজ করবে। অধিকহারে ব্যাঙ্কাসুরেন্স গ্রহনের ফলে ঝুঁকি বহুমুখীকরণ, কম প্রিমিয়াম, পুঁজি বাজারের উন্নয়ন এবং সামগ্রিক জিডিপি বৃদ্ধি পাবে। বাংলাদেশে ব্যাঙ্কাসুরেন্স বাস্তবায়নে মেটলাইফের সাথে অংশীদার হতে পেরে আমরা গর্বিত, কারণ আগামী ২০৩১ সালের মধ্যে বিশ্বব্যাপী বীমা খাতের আকার হবে দ্বিগুন। “


মেটলাইফ বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলা আহমদ বলেন, “ স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংকের সাথে আমাদের ব্যাংকাস্যুরেন্স কার্যক্রম বাংলাদেশে গ্রাহকের ক্রমবর্ধমান চাহিদা দায়িত্বের সাথে পূরণ ও বীমার ব্যাপারে আস্থা দৃঢ় করার জন্য আমাদের দীর্ঘমেয়াদী প্রয়াসের প্রতিফলন। আমি বিশ্বাস করি যে ব্যাংকাস্যুরেন্স আর্থিক নিরাপত্তার একটি কার্যকর পদ্ধতি হিসাবে আবির্ভূত হবে কারণ এটি ব্যাংকের গ্রাহকদের জন্য মেটলাইফের বিশ্বস্ত বীমার সুরক্ষা নিয়ে জীবনের নানা পরিকল্পনার বাস্তবায়ন করা আরো সহজ করবে। “


সহনশীলতা ও বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধির অসাধারণ যাত্রায় একটি অবিচল অংশীদার হিসেবে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ১১৯ বছর ধরে বিস্তৃত অঙ্গীকারের উত্তরাধিকারকে সমর্থন করে। এই নতুন অফারটি বাংলাদেশের খুচরা ব্যাংকিং শিল্পকে রূপান্তরিত করতে ব্যাংকের উত্তরাধিকারে আরেকটি ‘প্রথম’ যোগ করেছে। স্টান্ডার্ড চার্টার্ড এদেশে শুধু প্রথম ক্রেডিট কার্ড চালুই নয়, সেই সাথে প্রথম এটিএম, ইন্টারনেট ব্যাংকিং সমাধান এবং বাংলাদেশে একটি স্বয়ংক্রিয় ২৪ ঘন্টা কল সেন্টারও প্রথম চালু করেছিল। ২০২৩ সালে মে মাসে ব্যাংক মেটলাইফ এবং মাস্টারকার্ডের সাথে অংশীদারিত্বে দেশের প্রথম বীমা ট্যাগযুক্ত ক্রেডিট কার্ড ও অ্যাসিউরেন্স কার্ড চালুর পথ প্রদর্শক।


মেটলাইফ, দেশের শীর্ষস্থানীয় বীমা কোম্পানি, যারা শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সঞ্চয় ও বিনিয়োগ এবং অবসরগ্রহনসহ বিভিন্ন প্রয়োজনের জন্য বিস্তৃত পরিসরে বীমা সমাধান অফার করে। মেটলাইফের গ্রাহকের দাবি নিষ্পত্তির অসামান্য ট্রাক রেকর্ড রয়েছে। ২০২৩ সালে মেটলাইফ ২,৯৮১ কোটি টাকার দাবি নিষ্পত্তি করে। বিগত ৬ বছরে নিষ্পত্তি করা দাবির সংখ্যা ১০,৫০০ কোটি টাকার বেশি।


আরও খবর



দুইবারের ব্যর্থতার পর তৃতীয়বারে সফল নিটারের মারুফ

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১৬২জন দেখেছেন

Image

লাবিবা সালওয়া ইসলাম:ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনোলজি অনুষদের শিক্ষা ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান সাভারের ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট অফ টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড রিসার্চ (নিটার) এর ইইই ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থী রবিউল ইসললম মারুফ ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ হতে "ডেভলপমেন্ট অফ অ্যান্টিগ্র্যাভিটি ডিভাইস ইউজিং আর্টিফিশাল ইন্টেলিজেন্স" শীর্ষক গবেষণার উদ্ভাবনের জন্য বরাদ্দকৃত অর্থের অবশিষ্ট অনুদান লাভের চূড়ান্ত সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছে, যা একটি মঞ্জুরিপত্রের মাধ্যমে তাকে অবগত করা হয়েছে।

গত ৩১শে মার্চ, রোজ রবিবার তৃতীয় দফায় গবেষণা মূল্যায়নের পর মারুফকে মঞ্জুরিপত্রের অনলাইন কপি প্রেরণ করা হয়। এই মূল্যায়ন এর আগে ২ বার যথাক্রমে ২০২২ সালের ৩১ জানুয়ারি এবং ২০২৩ সালের ১১ এপ্রিল সন্তোষজনক অগ্রগতি মূল্যায়ন লাভ করেনি। অনেক জ্ঞানী ব্যক্তিত্ব তার প্রজেক্ট অসমাপ্ত রেখেই শেষ করার পরামর্শ দিলেও, সে ইচ্ছেশক্তি দিয়ে কাজ চালিয়ে যায়। গত ৩১শে জানুয়ারি, ২০২২ তারিখে অনুষ্ঠিত প্রকল্প মূল্যায়ন কমিটির সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রকল্প বাস্তবায়নকারীর সাক্ষাৎকার এবং প্রকল্পের অগ্রগতির বিষয়ে পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশন ভার্চুয়ালি গ্রহণ করা হয়। প্রকল্প বাস্তবায়নকারী জানান, বর্তমানে তিনি জনাব কামরুল আলম খান, অধ্যাপক, পদার্থবিদ্যা বিভাগ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় এর তত্ত্বাবধানে গবেষণা করছেন এবং গবেষণা বিষয়ে ইতোমধ্যে একটি পেপার পাবলিশ করেছেন; কিন্তু হাই-ভোল্টেজ পাওয়ার সাপ্লাই এর অভাবে মূল কাজটি এখনো করতে পারেননি। তবে ইতিমধ্যে বিদেশ হতে তা সরবরাহের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন; যা শীঘ্রই পাওয়া যাবে। সার্বিক পর্যালোচনায় প্রকল্পের অগ্রগতি সন্তোষজনক বিবেচিত হয়নি। এমতাবস্থায়, প্রকল্পের অগ্রগতি উল্লেখযোগ্য পর্যায়ে নিয়ে পরবর্তী মূল্যায়নে উপস্থাপনের সুপারিশ করা হয়। উক্ত মূল্যায়নে সন্তোষজনক বিবেচিত হলেই পরবর্তী কিস্তির অর্থ ছাড়ের বিষয়টি বিবেচনা করা যায়। এছাড়া প্রকল্পের কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নের লক্ষ্যে ড. মো: শাহেদুল আলম, অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রফেসর, ডিপার্টমেন্ট অফ ম্যানেজমেন্ট, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি কে প্রকল্পের মেন্টর হিসেবে মনোনয়নের সুপারিশ করা হয়। গত ২০২৩ সালের ১১ই এপ্রিল তারিখের সভায় মূল্যায়ন কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রকল্প বাস্তবায়নকারীর সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয়। প্রকল্প বাস্তবায়নকারী জানান, তিনি বিদেশ হতে হাই ভোল্টেজ পাওয়ার সাপ্লাই আনলেও কাজ করার জন্য যথাযথ ল্যাব এর সাপোর্ট পাচ্ছেন না। এ বিষয়ে আইসিটি বিভাগের মাধ্যমে বুয়েট কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করা হলেও তারা তা প্রদানে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। সার্বিক পর্যালোচনায় প্রকল্পের অগ্রগতি সন্তোষজনক বিবেচিত হয়নি। এমতাবস্থায় কিছু শর্তারোপে প্রকল্পের অগ্রগতি উল্লেখ্যযোগ্য পর্যায়ে নিয়ে পরবর্তী মূল্যায়নে উপস্থাপনের সুপারিশ করা হয়। 

সর্বশেষ ৩য় ধাপেই তার কাজ মূল্যায়ন কমিটির নজরে সন্তোষজনক অগ্রগতি লাভ করে এবং ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখে অবশিষ্ট ২য় কিস্তি অনুদান লাভের মঞ্জুরিপত্র পায়।

দীর্ঘদিন অপেক্ষার পর এমন সফলতায় আপ্লুত হয়ে মারুফ বলেন, "আলহামদুলিল্লাহ। দীর্ঘ ২.৫ বছর পরে আমি চেকের অবশিষ্ট পাচ্ছি।আসলে লেগে থাকতে পারলে যেকোনো কষ্টের একটা শ্রমফল আছে, যা আমি আজ পেয়েছি। এখন সৃষ্টিকর্তার কৃপায় উদ্ভাবনটি পরবর্তী ধাপে সফলভাবে এগিয়ে যাওয়াটাই আগামির লক্ষ্য।"


আরও খবর



ফকিরহাটে কৃষকের ঘরে তৈরি হচ্ছে জৈবসার সহায়তা পেলে গড়ে উঠবে বৃহৎপরিষরে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৪৭জন দেখেছেন

Image

ফটিক ব্যানার্জী ফকিরহাট(বাগেরহাট)সংবাদদাতা:বাগেরহাটের ফকিরহাটে টেকসই নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন ও মাটির স্বাস্থ্য রক্ষায় তৈরি হচ্ছে জৈবসার। কৃষকের উৎপাদিত ভার্মিকম্পোস্ট বা কেঁচোসারের গুনগত মান আনেক ভালো বলে দ্বাবী করেন স্থানিয় চষিরা।

টাউন নওয়াপাড়া গ্রামের কৃষক অঞ্জন ব্যানার্জী বলেন, এসএসিপি প্রকল্পে দেওয়া ট্রেনিং ও জৈবসার উৎপাদনের সরঞ্চাম নিয়ে কোঁচো সার উৎপাদন করা হয়। চলতি মৌশুমে ধান ক্ষেতে জৈব সার ব্যবহার করে ফলন হয়েছে তুলনামুল অনেক ভালো। এছাড়াও বিভিন্ন খামারিদের কাছ থেকে প্রায় ২শ মন জৈবসার সংগ্রহ করে প্রক্রিয়া জাতকরনের মাধ্যমে বিক্রি করা হয়েছে। বাড়ি থেকে অনেকেই নিয়ে যাচ্ছেন। চাহিদা থাকার পরেও সরকারি ভাবে অনুমতি ও সহায়তা অভাবে তিনি এটি বৃহৎ পরিষরে করতে পারছেন না বলে জানা।

পান চাষি নিজাম মোড়ল বলেন, আগে পান চাষে রাষায়নিক সার ব্যবহার করে লাভের মুখ দেখতে পাইনি। নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে পানের লতা ও পাতা নষ্ট হয়ে যেত। কৃষি বিভাগের পরার্মশ্যে অঞ্জন ব্যানার্জীর তৈরি কৃত জৈবসার ব্যবহার করে অভাবনিয় লাভ হয়েছে। সবজি ও মৎস্য চাষি আনোয়ার মোড়ল বলেন, সবজি ও মাছ চাষে এ সার ব্যবহার করে আমিসহ অনেকেই লাভবান হয়েছি।

আরোব আলী, সঞ্জয় চক্রবর্তীসহ জৈবসার উৎপাদন কারি একাধিক ব্যক্তি বলেন, কৃষি বিভাগের দেওয়া জৈবসার উৎপাদনের সরঞ্চাম ও ট্রেনিং আমাদের চাষাবাদে অভাবনিয় পরিবর্তন এনে দিয়েছে।

কৃষি মন্ত্রনালয়ের এআইপি সম্মাননা প্রাপ্ত ফকিরহাট উপজেলা চেয়ারম্যান স্বপন দাশ বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে জৈবসার মাটির প্রাণ সঞ্চার করছে। জলবায়ু পরিবর্তনে মারত্মক প্রভাব ফেলে কৃত্রিম সার। এবিষয়নি মাথায় রেখে আমরা জৈবসার উৎপাদন ও ব্যবহার শুরু করেছি ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে প্রায় দুই দশক আগের থেকে। যা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান অনুকরনিয় উদাহরন ও পারস্পরিক শিখনের মাধ্যমে উপস্থাপন করছে।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শেখ সাখাওয়াত হোসেন বলেন, প্রযুক্তির টেকসই ব্যবহারে প্রশিক্ষন ও উদ্ভুদ্ধ করনে আমরা কাজ করছি। জৈবসার উৎপাদন তার মধ্যে একটি। যার ব্যবহারে ফসল উৎপাদনে অভাবনিয় সফলতা পাচ্ছেন কৃষক। 


আরও খবর



"বিএনপি ইফতার পার্টি করে, আওয়ামী লীগ ইফতার বিতরণ করে"

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দাবি করেছেন, এ সরকারের আমলে তাদের ৮০ ভাগ নেতাকর্মী নাকি নিগৃহীত হয়েছে। আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন,আমি তাকে বলব, এসব মিথ্যাচার থেকে বিরত থাকুন।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) সকালে ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ের সামনে এক অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন তিনি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ৮০ ভাগ নেতাকর্মীরা কারা? আমির খসরু, মির্জা ফখরুল একে একে জেল থেকে বের হয়ে গেছেন। তাহলে নিগৃহীত কে হচ্ছে? তাদের তালিকা প্রকাশ্যে দিতে হবে।

তিনি বলেন, মিথ্যাচার অনেক করেছেন। আপনাদের নেগেটিভ রাজনীতি এদেশের মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছে। এই রাজনীতি অপ্রাসঙ্গিক হয়ে যাবে। কেউই গ্রহণ করবে না। বিএনপি নামে একটি দল সংকুচিত হয়ে যাবে।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি ইফতার পার্টি করে, আওয়ামী লীগ মানুষের মাঝে ইফতার বিতরণ করে। আজকে বিএনপি ইফতার পার্টি করে আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করে যাচ্ছে। এখন তারা বলে দিল্লির শাসন মেনে নেওয়ার জন্য পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেনি। আসলে বিএনপির চেতনায় পাকিস্তান।

কোনো বিদেশি রাষ্ট্রের দাসত্ব আমরা করি না উল্লেখ করে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, আমাদের হৃদয়ে বাংলাদেশ। আমাদের চেতনায় বাংলাদেশ। সেটাই আমরা মনে প্রাণে ধারণ করি। আজকে বিএনপির চারদিকে অন্ধকার।

আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, সারা বিশ্বে সংকট তার প্রতিক্রিয়া আমাদের দেশেও আছে। তারপরও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিচক্ষণ নেতৃত্ব আছে বলেই বাংলাদেশের মানুষ ভালো আছে। তুলনামূলক অনেক দেশের মানুষের যে কষ্ট সে তুলনায় শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অনেক ভালো আমরা আছি।


আরও খবর



সভাপতি ফেরদৌস, সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১৮৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদকঃঅর্থ মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম সচিব ড. মো: ফেরদৌস আলমকে সভাপতি এবং 

পুলিশের (পিবিআই) অতিরিক্ত ডিআইজি জাহাঙ্গীর আলমকে সাধারণ সম্পাদক করে কলাপাড়া উপজেলা সমিতি ঢাকার ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে ২০২৪-২০২৬ সালের জন্য ৫১ সদস্যের নতুন কার্যনির্বাহী পরিষদ গঠন করা হয়েছে।

৩০ মার্চ শনিবার জাতীয় প্রেস ক্লাব অডিটোরিয়ামে সমিতির প্রধান পৃষ্টপোষক পটুয়াখালী-৪ আসনের সংসদ সদস্য এবং

 দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রনালয়ের প্রতিমন্ত্রী 

মোঃ মহিববুর রহমান এ কমিটি ঘোষনা করেন এবং প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক ইঞ্জিনিয়ার মোঃ তৌহীদুর রহমান সিআইপি সহ এ কমিটি অনুমোদন করেন।


কমিটির অন্যরা হলেন:সহ-সভাপতিঃ

গাজী মো. মনিরুল ইসলাম, মো. আবুল কালাম আজাদ, শাহ মো.আলমগীর, আসাদুজ্জামান সোহেল, গাজী মিজানুর রহমান,

মো. আব্দুর রব, 

মো. রেজাউল করিম বাবলা, 

যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকঃ


গনেশ চন্দ্র হাওলাদার,

 মো. শহীদুল ইসলাম খান, মো. শহীদুল ইসলাম,

 মো. নুরুজ্জামান, 

এ কে এম শাহাবুদ্দিন শাহীন,


 অর্থ সম্পাদকঃ

 মো. ছিদ্দিকুর রহমান, 

সহ অর্থ সম্পাদক 

মো. আমিনুর রহমান রুবেল,  


দপ্তর সম্পাদকঃ 

ইঞ্জি. সাইফুল্লাহ আল মামুন, 

মো. মেহেদী হাসান, 

তরিকুল ইসলাম, 


শিক্ষা ও সংস্কৃতি সম্পাদকঃ

সাইফুল ইসলাম শাহীন, 


মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকাঃ


নীলিমা বিশ্বাস, 

নিগার সুলতানা লাইজু, মুক্তা ব্যাপারী,

 

সমাজকল্যাণ সম্পাদকঃ হাবীবুর রহমান বাবুল,


প্রচার সম্পাদকঃ

বদরুল আলম নাবিল, 

সহ প্রচার সম্পাদক

মো. মহিবুল্লাহ মুহিব, 


আইন ও মানবাধিকার সম্পাদকঃ

 মো. এরশাদুল কায়সার,


সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদকঃ

 মো. জাহিদ ইসলাম, 


যুব ও ক্রীড়া সম্পাদকঃ

 মো. কামরুজ্জামান, 


স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদকঃ গাজী মোহাম্মদ নাঈম,


 তথ্যপ্রযুক্তি ও গবেষনা সম্পাদকঃ

এস, এম, মাকসুদুল ইসলাম,


দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পাদকঃ 

মো. অহিদুল ইসলাম, 


ধর্ম বিষয়ক সম্পাদকঃ

 মো. হেলালুর রহমান,


সাংগঠনিক সম্পাদকঃ


নূরে আলম আজাদ, 

মো. আল আমিন, 

মো. মনিরুজ্জামান (মারুফ),

মো. হান্নান হোসেন তালুকদার,


নির্বাহী সদস্যঃ


এ্যাডভোকেট আবুল কালাম, 

রাফসান মাহমুদ কাজল, মোসাঃ আফিফা বেগম লাইলী,

 মেহেদী হাসান রুম্মান, 

মো. রোকনুজ্জামান পান্নু, জাকির হোসেন (মোল্লা), জোবায়ের শাকিল, 

মো. কামাল হোসেন, জাকির হোসেন, 

করিম আকন, 

গোলাম মোস্তফা মিরাজ, মো. মনিরুল ইসলাম (ব্যাংকার), 

মো. মনিরুল ইসলাম (শিক্ষক) এবং

 তৌসিফুর রহমান নিপুন।


অনুষ্ঠানে প্রতিমন্ত্রী কুয়াকাটায় আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দর করার বিষয়ে সরকার বিবেচনা করছে বলে জানান এবং কলাপাড়াকে জেলা করার বিষয়ে তার পরিকল্পনার কথা জানান, সমিতির সকল সদস্যকে এব্যাপরে তার পরিকল্পনামতো কাজ করার আহ্বান জানান। সমিতির প্রধান উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার মোঃ তৌহীদুর রহমান সিআইপি তার বক্তব্যে কলাপাড়ার যে কোনো উন্নয়নে গত ত্রিশ বছরের ন্যায় ভবিষ্যতেও সব সময় সহায়তা করার কথা বলেন এবং সমিতির স্থায়ী অফিস করার জন্য পনের লক্ষ টাকা অনুদান ঘোষনা করেন। এছাড়াও বক্তব্য রাখেন পিএসসির আইন উপদেষ্টা সিনিয়র জেলা জজ খাদেমুল কায়েস, সিনিয়র জেলা জজ মঞ্জুরুল হোসাইন, আইনজীবি ও ঢাকা জজ কোর্টের অতিরিক্ত প্রসিকিউটর বিমল সমাদ্দার, পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের কর্মকার্তা মিজানুর রহমান, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর খন্দকার আবুল কালাম প্রমুখ। এসময় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মহিববুর রহমানকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানায় ঢাকাস্থ পটুয়াখালী জার্নালিস্ট ফোরামসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা। দোয়া মাহফিল ও ইফতারের মাধ্যমে অনুষ্ঠানটি সমাপ্ত হয়।


আরও খবর



২৩ নাবিককে যেভাবে দেশে আনা হবে, জানাল কেএসআরএম

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৭০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:এমভি আব্দুল্লাহ সোমালিয়ান জলদস্যুদের জিম্মিদশা থেকে মুক্ত আরব আমিরাতে পৌঁছাতে পারে ২২ এপ্রিল।

গন্তব্যে পৌঁছাতে জাহাজটিকে নিরাপত্তা দিচ্ছে ইউরোপিয়ান নেভি। সেখানে পৌঁছে ২১ নাবিক জাহাজে করে নৌপথেই দেশে ফিরতে চান। বাকি ২ জন আসতে চান উড়োজাহাজে। তবে কেএসআরএম গ্রুপ বলছে, বাংলাদেশগামী ভাড়া জাহাজ পাওয়া না গেলে সব নাবিককে বিমানে করেই ফেরত আনা হবে।

বর্তমানে আরব আমিরাতের হামরিয়া বন্দরের পথে রয়েছে এমভি আব্দুল্লাহ। জাহাজটিকে এখন পাহারা দিয়ে গন্তব্যে নিয়ে যাচ্ছে ইউরোপিয়ান নেভির দুটি জাহাজ। প্রথমে ১৯ এপ্রিল জাহাজটি হামরিয়ায় পৌঁছানোর কথা ছিল। তবে, ইইউ নেভির সঙ্গে সমন্বয় করতে কিছু বাড়তি সময়ের কারণে সেটি পৌঁছাতে ২২ এপ্রিল পর্যন্ত সময় লেগে যেতে পারে।

কেএসআরএম গ্রুপ জানিয়েছে, ২৩ নাবিকের মধ্যে ২ জন আসতে চান উড়োজাহাজে। বাকি ২১ জনই আব্দুল্লাহতে করেই দেশে ফিরতে আগ্রহী। সেক্ষেত্রে দুবাই থেকে যদি বাংলাদেশগামী পণ্য পাওয়া না যায় তাহলে সব নাবিককেই উড়োজাহাজে করে দেশে আনা হবে।

নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেন, নাবিকদের দেশে আনতে ভালো ভূমিকা রাখছে জাহাজটির মালিকপক্ষ। গতকাল তাদের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তারা বলেছে, নাবিকরা যদি চান তাহলে বিমানযোগে তাদের দেশে আনা হবে। এছাড়া জাহাজে সেসব নাবিকের স্থলাভিষিক্ত হবেন কারা, তা নিয়েও কাজ করছে মালিকপক্ষ।

কবির গ্রুপের সিইও মেহেরুল করিম বলেন, জাহাজ যদি চিটাগাং বন্দরে আসে, তাহলে ২১ নাবিকই তাতে আসতে চান। আর বাকি ২ জন বিমানে আসার ইচ্ছার কথা জানিয়েছে। তবে, যেভাবেই আনা হোক না কেন, তাদের আর লম্বা সময়ের জন্য জাহাজে পাঠানো হবে না।

আব্দুল্লাহ ছিনতাইয়ের পর নড়েচড়ে বসেছে কবির গ্রুপ। প্রতিষ্ঠানটির সব জাহাজকে আনা হচ্ছে নতুন নিরাপত্তা বলয়ে। ইতোমধ্যে আব্দুল্লাহকে নেওয়া হয়েছে গার্ডিয়ান নামে ১টি সার্ভিলেন্স ব্যবস্থার আওতায়।

কবির গ্রুপের ডিএমডি মো. করিম উদ্দীন বলেন, যেদিকে সুবিধা পাওয়া যাবে সেদিকেই যেতে হবে। আমরা নিরাপত্তা নিয়ে ভাবছি। সেটা আরও কঠোর করা হবে।

উল্লেখ্য, কবির গ্রুপের সমুদ্রগামী জাহাজ রয়েছে ২৩টি। আর বাংলাদেশের পতাকাবাহী জাহাজের সংখ্যা প্রায় ১০০।


আরও খবর