Logo
আজঃ শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম
বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ইন্টারন্যাশনাল ডিজ্যাবিলিটি আর্ট ফেস্টিভ্যাল শুরু হিলিতে নসিমনের সাথে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই বন্ধুর মৃত্যু রাণীশংকৈলে ইসতিসকার নামাজ আদায় তাহিরপুরে চোরাকারবারী ও চাঁদাবাজদের রামরাজত্ব : দেখার কেউ নাই পানি-স্যালাইন বিতরণ করে প্রশংসায় ভাসছে কাফরুল থানা পুলিশ আমরা আইন শৃঙ্খলা মেনে শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থানে বসবাস করতে চাই-পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী টেকনো স্পার্ক ২০সি এখন পাওয়া যাচ্ছে অভাবনীয় নতুন দামে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়: হাইকোর্ট গ্যাসের অবৈধ গ্রাহকদের বিষয়ে যে নির্দেশ দিলেন জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী থাইল্যান্ডের রাজা-রানীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

নাসিরনগরে কৃষকদের মাঝে কৃষি যন্ত্রপাতি ও সার-বীজ বিতরণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২২ নভেম্বর 20২২ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৩৮১জন দেখেছেন

Image

মোঃ আব্দুল হান্নান, নাসিরনগর(ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধিঃ-

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলা ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক পর্যায়ের কৃষকদের মাঝে প্রণোদনার সার ও বীজ বিতরণ করা হয়।


২২ নভেম্বর ২০২২ রোজ মঙ্গলবার বেলা দেড়টার ঘটিকার সময় উপজেলা পরিষদ চত্বরে আনুষ্ঠানিক ভাবে এ সার, বীজি বিতরণ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ সংসদীয়-২৪৩ নাসিরনগর আসনের বিএম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম এমপি। 


উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ফকরুল ইসলামের সভাপতিত্বে সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন, ব্রাহ্মণবাড়িযা জেলার অতিরিক্ত উপপরিচালক মুনসী তোফায়েল হোসেন, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রাফি উদ্দিন আহমেদ, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রুবিনা আক্তার, কৃষি কর্মকর্তা ভারপ্রাপ্ত মো. একরাম হোসেন, অফিসার ইনর্চাজ মোঃ হাবিবুল্লাহ সরকার, উপজেলা আ.লীগের সভাপতি অসীম কুমার পাল, সাধারণ সম্পাদক লতিফ হোসেন প্রমুখ। 


প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম এমপি বলেন, একটি সময় ছিল যখন মানুষ সার পেত না। সারের বদলে পেয়েছে গুলি। এখন সার আছে কিন্তু কৃষক খোঁজে পাওয়া যায়না। আরো বলেন, সয়াবিন তৈল ব্যবহার বাদ দিয়ে সরিষা উৎপাদন বাড়াতে হবে। 


এসময় অন্যান্যদের মাঝে বক্তব্য রাখেন সদর ইউপি চেয়ারম্যান পুতুল রানী দাস, কৃষক তপন রায় চৌধুরী সহ আরো অনেকেই। পরে কৃষকদের হাতে সার বীজ ও হার্ভেষ্টার মেশিনের চাবি তুলে দেন স্থানীয় সংসদ সদস্য বিএম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম এমপি।

-খবর প্রতিদিন/ সি.বা 


আরও খবর



মসজিদ সংস্কারের অভাবে অন্যের গোডাউনে নামাজ

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৭০জন দেখেছেন

Image

সাগর আহম্মেদ,কালিয়াকৈর (গাজীপুর) প্রতিনিধি:গাজীপুরের কালিয়াকৈরে এক গ্রামে গত দুই বছর ধরে অর্থাভাবে বন্ধ মসজিদ সংস্কার কাজ। বছরখানে ধরে পাশে অন্যের গোডাউনে নামাজ আদায় করছেন মুসল্লিরা। এমন পরিস্থিতিতে বিনা ভাড়ায় গোডাউন দিয়ে এক দম্পতি ও অর্থ অনুদান দিয়ে প্রশংসিত হয়েছেন আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের এক চেয়ারম্যান প্রার্থী। তবে সবার সহযোগিতা দাবি করেছেন ওই গ্রামের প্রায় সাত শতাধিক মানুষ।সরেজমিনে ঘুরে ও গ্রামবাসীর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কালিয়াকৈর উপজেলার বরাব শুয়াপুর গ্রাম। উপজেলার একেবারে শেষ প্রান্তের শেষ গ্রাম এটি। এক সময় এ গ্রামে জনসংখ্যা ছিল অনেক কম। নদী ভাঙ্গনে কবলে পড়ে বিভিন্ন জেলার লোকজন এখানে ঘরবাড়ি বানিয়ে বসবাস করে আসছেন।

বর্তমান এ গ্রামে প্রায় সাত শতাধিক জনসংখ্যা। এখানে বসবাসকারীদের বেশিরভাগ হতদরিদ্র। গত আড়াই যুগেরও আগে জীবিত থাকাবস্থায় ওই গ্রামের চাঁন মিয়া মাতাব্বর মসজিদের নামে ওয়াকফ করে দেন। এরপর গ্রামের সবাই মিলে মাটি তোলে সেখানে বরাব (শুয়াপুর) জামে মসজিদ স্থাপন করা হয়। কোন রকমে ছাপড়া তোলে মসজিদের কাযক্রমসহ নামাজ আদায় করা হচ্ছিল।

যুগের সাথে তাল মিলিতে গিয়ে উন্নয়নের লক্ষে ওই মসজিদটি ভাঙ্গা হয়। এরপর পাশে ছাপড়া দিয়ে বছর দুয়েক আগে কার্যক্রমসহ নামাজ আদায় করে আসছিলেন। কিন্তু সেটাও অনুপযোগী হয়ে পড়লে হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়েন মুসল্লিরা। গত এক বছর ধরে পাশের একটি গোডাউনে মসজিদের কার্যক্রমসহ নামাজ আদায় করা হচ্ছে। এর জন্য ভাড়া না নেয়ায় রিপন রহমান ও নাজমা বেগম নামে এক দম্পতি ওই গ্রামে প্রশংসিত হয়েছেন। মসজিদের পাঁচ তলা ভবনের ফাইন্ডেশন দিয়ে কাজ শুরু করলেও বর্তমানে শুধু নিচ তলার পিলার দাঁড়িয়ে আছে। দুই বছর ধরে অর্থাভাবে ওই মসজিদের সংস্কার কাজ বন্ধ রয়েছে। আর সংস্কারের অভাবে নিরুপায় হয়েই পাশের ওই গোডাউনে মসজিদ কার্যক্রমসহ নামাজ আদায় করছেন মুসল্লিরা। এমন খবর পান আসন্ন উপজেলা নির্বাচনের চেয়ারম্যান প্রার্থী ও উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান সেলিম আজাদ। এরপর তিনি ব্যক্তিগত তহবিল থেকে ওই মসজিদে মোটা অংকের অর্থ অনুদান দেন। এছাড়াও ওই মসজিদের সংস্কার শুরু হলে নিজের তহবিল থেকে আরো অনুদানের আশ^াস দেন তিনি। এরপর থেকে প্রশংসায় ভাসছেন চেয়ারম্যান প্রার্থী সেলিম আজাদ। অপর দিকে খুব তাড়াতাড়ি মসজিদের সংস্কার কাজ শুরু করবেন বলেও জানিয়েছেন মসজিদ কমিটি। তবে মসজিদ উন্নয়নে সবার সহযোগিতা দাবি করেছেন ওই গ্রামের প্রায় সাত শতাধিক মানুষ। ওই গোডাউনের মালিক দম্পতি নাজমা বেগম বলেন, গত ২৫ বছর আগে মানিকগঞ্জ থেকে এসে এখানে বসবাস শুরু করি। এরও আগে মসজিদটি নির্মাণ করা হয়। টাকার অভাবে মসজিদের সংস্কার বন্ধ ও নামাজের উপযুক্ত স্থান না থাকায় আমাদের গোডাউন ব্যবহার করতে দিয়েছি। এর জন্য ভাড়া দিতে চাইলেও আমরা নেয়নি। তবে যতদিন মসজিদের কাজ না হবে, ততদিন এটা ব্যবহার করবে। এতে আমাদের কোনো সমস্যা নেই, বরং আমরাও অনেক খুশি।

বিনা ভাড়ায় ওই গোডাউনে কার্যক্রম ও নামাজ আদায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করে মসজিদ কমিটির সভাপতি সিরাজুল ইসলাম জানান,আগে এই পুরো গ্রাম প্রায় খালি ছিল। নদী ভাঙ্গণের শিকার হয়ে আসতে আসতে এখানে মানুষ ভরে গেছে। আর এসব মানুষের কথা ভেবে আমার বাবা জমি ওয়াকফ করে দিলে সবাই মিলে এই মসজিদ নির্মাণ করে। মসজিদের কিছু কাজ করার পর টাকার অভাবে তা বন্ধ হয়ে যায়। এখন কিছু অনুদান পেয়েছি, গ্রামের সবাই সহযোগী করছে। এজন্য খুব দ্রুত আবার কাজ শুরু করবো। তবে সকলেও সহযোগীতা কামনা করেন তিনি।

এব্যাপারে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা সারোয়ার আলম জানান, ওই মসজিদের এমন অবস্থার কথা আগে জানা ছিল না। তবে আবেদন করলে ওই মসজিদের উন্নয়ন কাজের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর



আমতলীতে ডায়েরীয়ার প্রকোপ:৬ জনের বেডে ৩০ জনের চিকিৎসা!

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১৫৫জন দেখেছেন

Image

আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি;আমতলী উপজেলায় ডায়েরীয়ার প্রকোপ দেখা দিয়েছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের রোগীদের সামাল দিতে হিমশীম খেতে হচ্ছে। স্থান সংকুলণ না হওয়ায় রোগীদের বারান্দায় বেড দেয়া হয়েছে। ধারন ক্ষমতার চেয়ে পাঁচগুন রোগী হাসপাতালে ভর্তি আছে। ৬ জনের বেডে ৩০ জনের চিকিৎসা চলছে। এতে রোগীদের সমস্যা হচ্ছে। দ্রুত বেড বৃদ্ধির দাবী জানিয়েছেন রোগী ও তার স্বজনরা। অপর দিকে আইভি স্যালাইন সংঙ্কট দেখা দিয়েছে। রোগীদের ফার্মেসি থেকে আইভি স্যালাইন কিনতে হচ্ছে।

জানাগেছে, গত এক সপ্তারে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডায়েরিয়া আক্রান্ত হয়ে শতাধির রোগী ভর্তি হয়েছে। চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য সেবিকাদের রোগীদের সামাল দিতে হিমশীম খেতে হচ্ছে। হাসপাতালের ৬ শয্যার ডায়েরীয়া রোগীর বেডের স্থলে ৩০ জন রোগী হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বারান্দায় রোগীদের বেড দেয়া হয়েছে। রোগীর স্বজনদের অভিযোগ হাসপাতাল থেকে এন্টিবায়োটিক ও কলেরা স্যালাইন সরবরাহ করা হচ্ছে না। বাহির থেকে ঔষুধ কিনতে হচ্ছে এবং হাসপাতালের বারান্দায় বেড দেয়া হয়েছে। এতে রোগীদের সমস্যা হচ্ছে বলে জানান তারা। এছাড়াও শত শত রোগী কমিউনিটি ক্লিনিক ও স্থানীয় চিকিৎসকের কাছ থেকে চিকিৎসা নিচ্ছে বলে নির্ভরযোগ্য সুত্রে জানা গেছে।

ডায়েরীয়া আক্রান্ত রোগীদের মধ্যে অধিকাংশ রোগী পায়না নদী সংলগ্ন এলাকার বলে জানা গেছে। লবনাক্ত পানি ব্যবহারেই ডায়েরীয়ায় আক্রান্ত হচ্ছে বলে জানান চিকিৎসকরা।

মঙ্গলবার আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ঘুরে দেখাগেছে, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বারান্দার বেডে রোগীরা চিকিৎসা নিচ্ছে। হাসপাতালে বেডে ১১ জন এবং বারান্দায় ১৯ জন রোগীর চিকিৎসা চলছে।

ডায়েরীয় আক্রান্ত আমড়াগাছিয়া গ্রামের খাদিজা বেগম বলেন, হাসপাতাল থেকে এন্টিবায়েটিক ও স্যালাইন দেওয়া হচ্ছে তারপরও বাহির থেকে ঔষুধ কিনতে হয়। তিনি আরো বলেন, বেড না থাকায় বারান্দায় বেড পেতে চিকিৎসা নিচ্ছি। দ্রুত হাসপাতালে বেড বাড়ানো প্রয়োজন।চাওড়া পাতাকাটা গ্রামের সাজেদা আক্তারের স্বামী জসিম উদ্দিন বলেন, দুই দিন আগে স্ত্রীকে হাসপাতালে ভর্তি করেছি। হাসপাতাল থেকে কিছুই দিচ্ছে না।

চাওড়া ইউনিয়নের ডাক্তারবাড়ী এলাকার জাহেদা বেগমের স্বজন বলেন, হাসপাতালে স্যালাইন নেই। স্যালাইন  বাহির থেকে কিনতে হচ্ছে।আমতলী পৌরসভার বটতলা এলাকার শিশু রোগী রেদওয়ানের স্বজন বলেন, হাসপাতাল থেকে কিছুই দেয়নি। সব কিছু বাহির থেকে কিনতে হচ্ছে। তিনি আরো বলেন হাসপাতালে বেড না থাকায় বাহিরের বেডে ছেলেকে নিয়ে থাকছি। এতে সমস্যা হচ্ছে। হাসপাতালে আরো ডায়েরিয়া বেড বৃদ্ধি করা প্রয়োজন।

কুকুয়া গ্রামে ৭০ বছর বয়সী রুপশা বেগম বলেন, ওরে বাবা আল্লায় মোরে বাচাইবে কিনা হেইয়্যা কইতে পারি না। মুইএ্যাকছের বায়রায় যাই।আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ আব্দুল মুনয়েম সাদ বলেন, আবহাওয়া পরিবর্তনের কারনে ডায়েরীয়ার প্রকোপ দেখা দিয়েছে। এছাড়াও পায়রা নদী সংলগ্ন এলাকায় রোগীদের সংখ্যা অনেক বেশী। ধারনা করা হচ্ছে নদীর লবন পানি ব্যবহারের ফলে এ রোগের প্রভাব দেখা দিয়েছে। তিনি আরো বলেন, আইভি স্যালাইন সরবরাহ অব্যহত আছে। তবে আরো স্যালাইনে চাহিদা দেয়া হয়েছে। দ্রুত ওই স্যালাইন পেয়ে যাব। ডায়েরিয়া রোগী সামাল দিতে হাসপাতালের ডাক্তার ও নার্সরা প্রস্তুত রাখা হয়েছে।


আরও খবর

ভোলায় ইস্তিস্কার নামাজ অনুষ্ঠিত

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪




অসহায় পথ শিশুদের মাঝে রান্না করা খাবার বিতরণ করলেন ত্রাণ বন্ধু পরিষদ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১২৬জন দেখেছেন

Image
নিজস্ব প্রতিবেদক:গতকাল ১ এপ্রিল সোমবার বিকালে নারায়ণগঞ্জ রেল স্টেশন সুবিধা বঞ্চিত অসহায় পথ শিশুদের মাঝে রান্না করা খাবার বিতরণ করলেন বাংলাদেশ ত্রাণ বন্ধু পরিষদ। 

ত্রান বন্ধু পরিষদের আহবায়ক ইমন শেখের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি  ছিলেন বাংলাদেশ পেশাজীবী সাংবাদিক পরিষদের মহা সচিব রহিম শেখ তিনি বলেন অসহায় গরিব দুঃখীদের খাওয়ালে আল্লাহ খুশি হয়। 

এসময় অর্ধশত অসহায়দের মাঝে খাবার বিতরণ কালে  উপস্থিত ছিলেন ২২ নং ওয়ার্ড নারায়ণগঞ্জ মহানগর জাতীয় ছাত্র সমাজ সভাপতি মো রিয়াদ সরকার।আরো উপস্থিত ছিলেন মো সজিব, মাজেদুর রহমান সিফাত, মো মিহাদ, মো সিফাত,মো রাব্বি, মর্তুজা ই-আজম, রাতুল শেখ,তাহসান, মারুফ, কবির হোসেন, সিরাজুল সৈকত প্রমূখ। 

আরও খবর



রোজায় সুবিধাবঞ্চিতদের জন্য ইফতার আয়োজনে রিয়েলমি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১৬৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:পবিত্র রমজান মাসে সুবিধাবঞ্চিত মানুষের সঙ্গে ইফতার ভাগাভাগি করার অনন্য এক উদ্যোগ নিয়েছে তরুণদের জনপ্রিয় স্মার্টফোন ব্র্যান্ড রিয়েলমি। অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ‘টুগেদার ফর বাংলাদেশ’- এর সঙ্গে সহযোগিতার ভিত্তিতে ‘‘সবার জন্য ইফতার, সবাই মিলে ইফতার” শীর্ষক এই ক্যাম্পেইনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

রোজার দ্বিতীয় শুক্রবার অন্তত ৪০০ জন অসহায় ব্যক্তির ইফতারের ব্যবস্থা করেছে রিয়েলমি। ক্যাম্পেইনের প্রথম ধাপে রাজধানীর ধানমন্ডি এলাকায় এই ইফতারের আয়োজন করা হয়।

এই মহৎ উদ্যোগ গ্রহণের ধারবাহিকতায় রোজার তৃতীয় শুক্রবার রিয়েলমি আরও অন্তত ৫০০ জনের জন্য ইফতারের ব্যবস্থা করেছে। রাজধানী ঢাকায় অবস্থিত লিডো পিস হোম নামক একটি এতিমখানায় এই ইফতারের আয়োজন করা হয়। রোজার শেষ শুক্রবারেও আরও কিছু সুবিধাবঞ্চিত মানুষকে ইফতার করানোর পরিকল্পনা রয়েছে স্মার্টফোন ব্র্যান্ডটির।

সমাজে একটি সত্যিকারের পার্থক্য তৈরি করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ রিয়েলমি। এই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের অংশ হিসেবে, শুধু রোজাদারদের রোজা ভঙ্গ করার উদ্দেশ্যে ক্যাম্পেইনটির আয়োজন করা হয়নি; বরং এটি রোজার গুরুত্বকে তুলে ধরা এবং আনন্দ ও খুশিকে ছড়িয়ে দেওয়ার একটি সুযোগ হিসেবেও কাজ করেছে।

রিয়েলমি বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক অ্যালেন চেন তাঁর উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে বলেন, “রিয়েলমি মানুষের জীবনে একটি সত্যিকারের পরিবর্তন আনায় বিশ্বাসী, বিশেষ করে যখন তাদের এটা প্রয়োজন। ‘সবার জন্য ইফতার, সবাই মিলে ইফতার’ শীর্ষক এই ক্যাম্পেইনটি একটি ইতিবাচক সামাজিক পরিবর্তন এবং সমাজে বসবাস করা মানুষের জীবনমান উন্নয়নের প্রুতিশ্রুতি বাস্তবায়নের একটি উদাহরণ। টুগেদার ফর বাংলাদেশ- এর সঙ্গে অংশীদারিত্বের মাধ্যমে, পবিত্র রোজার মাস শেষ হয়ে গেলেও যেন উদারতা ও সহানুভূতির এই প্রভাব শেষ না হয়ে যায়, এই লক্ষ্যেই আমরা কাজ করছি।”

তিনি জানান, “টুগেদার ফর বাংলাদেশ এর সঙ্গে সহযোগিতামূলক সিএসআর (কর্পোরেট সোশ্যাল রেসপন্সিবিলিটি) উদ্যোগ নেওয়ার মাধ্যমে, রিয়েলমি বাংলাদেশ সামাজিক সমস্যাগুলো সমাধান করে সকলের জন্য আরও উজ্জ্বল একটি ভবিষ্যত বিনির্মাণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”

রিয়েলমি বাংলাদেশ এবং এর সিএসআর উদ্যোগসমূহের সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য, অনুগ্রহ করে রিয়েলমি বাংলাদেশের ফেসবুক পেজ https://www.facebook.com/realmeBD/– এ ঘুরে আসুন।


আরও খবর



ট্রেনের ভাড়া মে থেকেই বাড়ছে

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৫৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আগামী ৪ মে থেকে বাড়ছে সব রকমের ট্রেনের ভাড়া।রেয়াদ সুবিধা প্রত্যাহার করায় এই ভাড়া বাড়ানো হবে জানিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ। তবে কত টাকা বাড়ানো হচ্ছে তা এখনও জানানো হয়নি।

সোমবার (২২ এপ্রিল) বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার শাহাদাৎ আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বর্তমানে ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার বাদে অন্যান্য রুটের যাত্রীরা ১০০ কিলোমিটারের বেশি ভ্রমণে ভাড়ায় ২০ শতাংশ রেয়াত পান। ২৫১ থেকে ৪০০ কিলোমিটার দূরত্বে রেয়াত পান ২৫ শতাংশ। ৪০০ কি‌লো‌মিটা‌রের বে‌শি ভ্রমণে ৩০ শতাংশ রেয়াত পান। দূরত্ব‌ভি‌ত্তিক এই রেয়াত সুবিধা আর থাকছে না এক বিজ্ঞ‌প্তি‌তে জা‌নিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে ।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, ১৯৯২ সালে বাংলাদেশ রেলওয়েতে দূরত্বভিত্তিক ও সেকশনভিত্তিক রেয়াতি দেওয়া হয়। ২০১২ সালে ‘সেকশনাল রেয়াত’ রহিত করা হলেও দূরত্বভিত্তিক রেয়াত বলবৎ থাকে। সম্প্রতি যাত্রীবাহী ট্রেনগুলোতে ভাড়া বৃদ্ধি না করে শুধু বিদ্যমান দূরত্বভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। আগামী ৪ মে থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হবে।

গত ১৬ মার্চ বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার সাহাদাত আলী রেলের ভাড়া বাড়ানো হবে বলে কয়েকটি গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন। তখন রেলমন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম জানিয়েছিলেন ভাড়া বৃদ্ধির কোনো পরিকল্পনা নেই।

উল্লেখ্য, এর আগে ২০১২ ও ২০১৬ সালে ভাড়া বাড়িয়েছিল রেলওয়ে। ২০১২ সালের অক্টোবরে সর্বনিম্ন ৫ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ১১০ শতাংশ পর্যন্ত ভাড়া বাড়ানো হয়েছিল। পরে ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে আরেক দফায় রেলের ভাড়া বাড়ানো হয় ৭ থেকে ৯ শতাংশ।


আরও খবর