Logo
আজঃ বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4
শিরোনাম

মেহেরপুরে মালটা চাষে ৫ চাষির সাফলতা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ২৭৯জন দেখেছেন

Image

গাংনী(মেহেরপুর)প্রতিনিধিঃসুস্বাদু আর রোগিদের জন্য বেশ উপকারী ফল মালটা চাষে বেশ সাফলতা পেয়েছেন মেহেরপুর আমঝুপির পাঁচ চাষি। ইতোমধ্যে বাণিজ্যিকভাবে শুরু হয়েছে মালটা চাষ। স্থানীয়ভাবে বাজার সৃষ্টি হওয়ায় তাদের দেখা দেখি অনেকেই মালটা চাষ শুরু করেছেন। মালটা চাষে আগ্রহী করে তুলতে কৃষকদের প্রশিক্ষণ ও উদ্বুদ্ধকরণসহ বিভিন্ন পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে বলেও জানান কৃষি ব্ধিসঢ়;ভাগ।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, সবুজ পাতার ফাঁকে ফাঁকে ঝুলছে সবুজ মালটা। বাতাসে দোল খাচ্ছে। সেই সাথে দোল খাচ্ছে বাগান মালিকদের স্বপ্ন। মালটা পাহাড়ি ফল হিসেবে পরিচিত হলেও সমতল ভূমিতেও রয়েছে এ ফলের ব্যাপক সম্ভাবনা। এখানকার মাটি ও আবহাওয়া মালটা চাষের জন্য খুবই উপযোগী। অন্যান্য ফল চাষে কম-বেশি ঝুঁকি থাকলেও, মালটা চাষে কোন ঝুকি ঝামেলা না থাকায় বছর চারেক আগে মালটা চাষে আগ্রহ প্রকাশ করেন আমঝুপি গ্রামের পাঁচ বন্ধু মাজেদুল হক, সুমন, লিটন মোতালেব ও হাফিজুর।

যুবক মাজেদুল হক জানান, তারা প্রথমে ১০ বিঘা জমিতে শুরু করেন মালটা বাগান। স্থানীয় বাজারসহ দেশের বিভিন্ন বাজারে দেশে উৎপাদিত মালটার চাহিদা ও দাম পাওয়ায় পরে আরো ২৩ বিঘা জমিতে বাগান করেন। প্রতি বিঘা মালটা বাগানে খরচ হয় প্রায় ৪০ হাজার টাকা। গেল বছর ২০ লাখ টাকার মালটা বিক্রি করেন তারা। জেলায় বর্তমানে মালটা বাগানের পরিধি বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৯০ হেক্টর। এছাড়াও এবছর নতুন বাগান তৈরীতে জমি বাড়িয়েছে অনেক চাষী। একই কথা জানিয়েছেন সুমন, লিটন মোতালেব ও হাফিজুর। তিনি আরো জানান, কৃষি অফিস যদি চাষিদের খুব কাছাকাছি থেকে পরামর্শ দেন তাহলে অনেকেই এই লাভজনক মালটা বাগান করতে আগ্রহী হতো। আমঝুপি গ্রামের কলেজ ছাত্র ইলিয়াস ও আলীম জানান, মালটা বাগানে কাজ করে অনেক শিক্ষিত বেকার ও শিক্ষার্থীরা তাদের পড়ালেখার খরচ চালাচ্ছেন। ভবিষ্যতে তারাও মালটা বাগান করবেন বলে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তারা।

মালটার পাইকারী ব্যবসায়ি সুমন জানান, মালটার চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় ব্যবসায়ীরা তাদের জমি থেকে মালটা কিনে নিয়ে যাচ্ছে। বর্তমানে চাষীরা ৮০-৯০ টাকা কেজি দরে পাইকারদের কাছে মালটা বিক্রি করছে। স্থানীয় ব্যবসায়ি ছাড়াও ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানের ফল ব্যবসায়িরা আসছেন মালটা কিনতে। স্থানীয়ভাবে বাজার সৃষ্টি হওয়ায় মালটা নিয়ে কোন দুশ্চিন্তা নেই।

গাংনী উপজেলা কৃষি অফিসার ইমরান হোসেন জানান, মালটা চাষ লাভজনক হওয়ায় ইতোমধ্যে আগ্রহী চাষিদেরকে প্রশিক্ষণসহ নানা ধরণের সহায়তা দেয়া হচ্ছে। আগামীতে জেলায় মালটা বাগানের পরিধি আরো বাড়বে।


আরও খবর



মাগুরায় ৪৬৪ টি ঈদগাহে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ৮৪জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরা জেলার ৪ উপজেলায় ৪৬৪ টি ঈদগাহে শান্তিপূর্ণভাবে  পবিত্র ঈদুল ফিতরের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।

মাগুরায় প্রধান ঈদের জামাত সকাল ৮ টায় শহরের ঐতিহাসিক নোমানী ময়দানে অনুষ্ঠিত হয়। মাগুরার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবু নাসের বেগ, পৌর মেয়র খুরশীদ হায়দার টুটুলসহ শহরের গন্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এখানে ঈদুল ফিতরের নামাজ আদায় করেন। জামাত পরিচালনা করবেন মাগুরা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের খতিব মাওলানা মুফতি হাবিবুর রহমান। মাগুরা পিটিআই জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত জামাতে নামাজ আদায় করেন মাগুরা ১ আসনের সদ্য সাবেক সংসদ সদস্য এড, সাইফুজ্জামান শিখর। এছাড়া মাগুরা মডেল মসজিদে, পৌর গোরস্থান মসজিদ, জজকোর্ট মসজিদ, মাগুরা পুলিশ লাইনস প্যারেড গ্রাউন্ডে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। মাগুরার পুলিশ সুপার মোঃ মশিউদৌলা রেজা,  পুলিশ লাইনের পুলিশ সদস্য এবং এলাকাবাসী এ জামাতে নামাজ আদায় করেন। এছাড়া জেলা জজ কোর্ট মসজিদ,সরকারি কলেজ জামে মসজিদ, পারনান্দুয়ালী ব্যাপারী পাড়া জামে মসজিদ, পারনান্দুয়ালী গোরস্থান ঈদগাহ ময়দান, মুন্সীপাড়া ঈদগাহ ময়দানসহ জেলার শ্রীপুর, মহম্মদপুর, শালিখা উপজেলাসহ সর্বত্র  ঈদের জামাত অনু্ষ্ঠিত হয়। জেলায় মোট ৪৬৪ ঈদগাহ ময়দানে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে মাগুরা

সদর উপজেলায় ২২৮ টি, শ্রীপুর উপজেলায় ৮২ টি, মহম্মদপুর উপজেলায় ১১২ টি এবং শালিখা উপজেলায় ৪২ টি ঈদগাহে ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত হয়।  এদিকে বৃষ্টি হতে পারে এ আশংকায়  জেলার ৭৩০ টি গ্রামের প্রায় ২ হাজার ৩শ'  মসজিদ প্রস্তুত রাখা হয়েছিল। মাগুরার  পুলিশ সুপার মোঃ মশিউদৌলা রেজা জানান, জেলার সর্বত্র শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখার জন্য  মাগুরা জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় সকল ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়েছে।


আরও খবর



বাকেরগঞ্জে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে একই পরিবারের তিনজন নিহত

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ৮৮জন দেখেছেন

Image
রবিউল ইসলাম বাকেরগঞ্জ প্রতিনিধি:বরিশালের বাকেরগঞ্জ উপজেলার ১৪নং নিয়ামতি ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ডের ঢালমারা গ্রামে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে মা, মেয়ে ও ছেলে নিহত হয়েছে। 

সূত্রে জানা যায়, ২৭ এপ্রিল শনিবার বেলা ১২:৩০ টার দিকে রিয়াজ মোল্লার স্ত্রী সোনিয়া বেগম (৩০) মেয়ে রেজভী আক্তার (৯) ছেলে সালমান (৫) বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে নিহতের এই ঘটনা ঘটে। 

পার্শ্ববর্তী বাড়ির ফরিদা বেগম জানান, রিয়াজ মোল্লার  বাগানের ভিতর দিয়ে পল্লী বিদ্যুতের তার পার্শ্ববর্তী বাড়িতে যায় সেইতার দুদিন পূর্বে ছিড়ে বিভিন্ন গাছ সহ  মাটিতে পরে ছিল। দুপুর ১২:৩০ টার দিকে রিয়াজ মোল্লার (৫) বছরের  ছেলে সালমান গাছ থেকে লেবু পারতে   গেলে প্রথমে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়, সালমানের চিৎকারে  তার মা সোনিয়া বেগম (৩০)  সন্তানকে বাঁচাতে গিয়ে নিজেও বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়। মা ও ভাইকে খুঁজতে গিয়ে (৯) বছরের রেজভী আক্তার বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ে। পার্শ্ববর্তী বাড়ির আমেনা বেগম বিদ্যুতের তারে আগুন জ্বলতে দেখে চিৎকার চেঁচামেচি করলে স্থানীয়রা ছুটে এসে পল্লী বিদ্যুৎ অফিসকে অবহিত করেন। বিদ্যুৎ বন্ধ হওয়ার পরে তাদের নিথর মরদেহ  উদ্ধার করা হয়। রিয়াজ মোল্লার সংসারে দুই বছরের একটি পুত্র সন্তান রয়েছে।  স্থানীয়দের দাবি বাকেরগঞ্জে পল্লী বিদ্যুতের অবহেলায় মা ছেলে মেয়ের সহ  তিনজন নিহত হয়েছে। 

বরিশাল পল্লী বিদ্যুৎ ১ বাকেরগঞ্জের জোনাল অফিসের  ম্যানেজার (ডিজিএম) গোবিন্দচন্দ্র  শনিবার বিকেলে আমাদের সময়কে জানান  তারা ঘটনাস্থলে গিয়েছেন ঢাকা থেকে তাদের একটি তদন্ত টিম  গঠন করা হয়েছে এবং বরিশালে  তাদের একটি তদন্ত টিম গঠন করা হয়েছে তদন্ত টিমের রিপোর্ট পেয়ে প্রকৃত  ঘটনা উন্মোচন করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। 

বাকেরগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আফজাল হোসেন জানান, ঘটনা শোনার পরপরই  ফোর্সসহ  ঘটনাস্থলে তিনি গিয়েছেন। এখনো কোনো অভিযোগ আসেনি। নিহতের  ঘটনায় অপমৃত্যু  মামলা রুজু  করা হবে।

আরও খবর



ডোমারে উৎসাহ ও উদ্দিপনার মধ্য দিয়ে ৩দিন ব্যাপী বাসন্তী পূজা উদযাপন

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | ৪৮জন দেখেছেন

Image

ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি:নীলফামারীর ডোমারে উৎসাহ ও উদ্দিপনার মধ্য দিয়ে ৩দিন ব্যাপী গ্রাম বাংলার ঐতিহ্যবাহী শ্রী শ্রী বাসন্তী পূজা উদযাপন উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা, আরতী প্রতিযোগিতা, প্রসাদ বিতরণ ও বৌ মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের নয়ানী বাগডোকরা হরতকীতলা শ্রী শ্রী বাসন্তী পূজা মন্দির কমিটির আয়োজনে বৃহস্পতিবার বৌ মেলার মধ্যদিয়ে দিবসটি সমাপ্ত করা হয়। বৌশাখের বসন্ত ঋতু তিথি অনুযায়ী গত মঙ্গলবার মন্দিরে ভগবত গীতাপাঠ, তুলশি আরতি ও মঙ্গলঘাট স্থাপনের মধ্য দিয়ে দিবসটির শুভ উদ্বোধন করেন বোড়াগাড়ী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জননেতা আমিনুল ইসলাম রিমুন। এ সময় কমিটির সভাপতি দুলাল চন্দ্র, সাধারণ সম্পাদক সৈরভ অধিকারী, পরিচালক শৈলেন্দ্রনাথ রায়, ইউপি সদস্য আর্শিনী কুমার, জোসনা রানী, সাবেক সদস্য শংকর চন্দ্র রায়, জয় প্রসাদ, হিরম্ব কুমার প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।

প্রতিদিন বিকাল থেকে শুরু করে রাত পর্যন্ত উক্ত মন্দিরে বিভিন্ন এলাকার থেকে আগত হাজারো ভক্তবৃন্দের ঢল নামে। মন্দির প্রাঙ্গণ যেনো হিন্দু সম্প্রদায়ের মিলন মেলায় পরিনত হয়েছে। পূজা পাঠ ও অর্চনা শেষে ভক্তদের মাঝে প্রসাদ বিতরণ এবং আরতি প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। শেষের দিনে বৌ মেলার মধ্য দিয়ে দিবসটি সমাপ্তি ঘটে। মেলায় শতশত মুখরোচড় খাবারের দোকান পরশা সাজিয়ে দোকানীদের ব্যস্ত সময় পার করতে দেখা গেছে। হিন্দু সম্প্রদায়ের এই ঐতিহ্যবাহী উৎসবটি বিগত শত বছর যাবত তারা পালন করছে বলে কমিটির পরিচালনক শৈলেন্দ্র নাথ জানান।


আরও খবর



নওগাঁর বিভিন্ন উপজেলায় ইসতিসকার নামাজ আদায়

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৩৪জন দেখেছেন

Image

এম এম হারুন আল রশীদ হীরা; নওগাঁ:দুই সপ্তাহের বেশি সময় ধরে দেশে বইছে তীব্র তাপদাহ ও খরা। তীব্র তাপদাহের প্রভাব পড়েছে জনজীবনসহ ফসলে। ফসলি জমির মাঠ-ঘাট ফেটে চৌচির। মাটি থেকে উঠছে গরম হাওয়া উঠছে। নওগাঁয় গত কয়েকদিন থেকে সর্বোচ্চ ৩৬ থেকে ৩৮ ও ৩৯ ডিগ্রী সেলসিয়াস তাপমাত্রা ওঠানামা করছে। প্রচন্ড গরমে ওষ্ঠাগত প্রাণীকুল। ফসলি জমিতে শ্রমিকরা কাজ করতে গিয়ে হাঁসফাঁস অবস্থা। রাস্তাঘাটে মানুষের চলাচল বহুলাংশে কমে গেছে। রোদ থেকে বাঁচতে মোটা কাপড় পরিধান করছেন। কেউ কেউ রোদে চশমা ও ছাতা ব্যবহার করছেন। স্বস্থি পেতে বার বার পানি করতে হচ্ছে। এদিকে আবহাওয়া অফিস থেকে সুখকর কোন বার্তা পাওয়া যাচ্ছে না। এ মাসে বৃষ্টিপাতের তেমন সম্ভাবনা ও নেই। তাই আজ বৃহস্পতিবার সকালে বৃহত্তর কৃষি প্রধান  নওগাঁ জেলার সদর,রাণীনগর,সাপাহার ও পত্মীতলা সহ ৪ উপজেলায় ইসতিসকার নামাজ আদায় করা হয়  এ দিন সকাল ৯টার দিকে নওগাঁ সদর উপজেলার চন্ডিপুর দাখিল মাদরাসা মাঠে নামাজের ইমামতি ও দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা নজিবর রহমান এবং দুবলহাটি ইউনিয়নের মাতাসাগর ঈদগাহ মাঠে নামাজের ইমামতি ও দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা হুসাইন আহমেদ।

পত্নীতলা উপজেলার নজিপুর পাবলিক মাঠে প্রায় শতাধিক মুসল্লি নিয়ে নামাজ আদায় করা হয়। মোনাজাতের আগে দুই রাকাআত নফল নামাজ আদায় করে মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে শীতল আবহাওয়া ও বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করেন উপজেলার সর্বস্তরের জনগণ। নামাজের ইমামতি ও দোয়া মোনাজাত পরিচালনা করেন মাওলানা মুহাম্মদ আবদুল মুকিম।

সাপাহারের সাপাহার সরফতুল্লাহ ফাজিল মাদরাসার আয়োজনে মাদ্রাসা মাঠে শত শত ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের অংশ গ্রহণে বিশেষ এ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত নামাজের জামাতে ইমামতি করেছেন ওই মাদরাসার হিফযু বিভাগের পরিচালক ও উক্ত মাদরাসার আরবি প্রভাষক মাওলানা মোঃ ওমর ফারুক।

রাণীনগর উপজেলা সদরের পূর্ব বালুভরা পাবলিক ঈদগাহ মাঠের আয়োজনে রাণীনগর শের-এ বাংলা সরকারি কলেজ মাঠে এ নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। এতে স্থানীয় শতাধিক ধর্মপ্রাণ মুসল্লি অংশ নেন। এ নামাযে ইমামতি করেন, ঐতিহাসিক কুসুম্বা শাহী মসজিদের খতিব ও বেলঘরিয়া ফাজিল মাদরাসার সহকারী অধ্যাপক মাওলানা মুহাম্মদ মোস্তফা আল আমিন।

এছাড়াও মহাদেবপুর উপজেলার পাহাড়পুর বাজার মাঠে এ নামাজ আদায় করা হয়। 

সাপাহার সরফতুল্লা ফাজিল মাদরাসার অধ্যক্ষ মাওলানা মুহাম্মদ মোসাদ্দেক হোসেন বলেন, চলমান আবহাওয়া থেকে কিছুটা স্বস্থি পেতে গরমের তাপমাত্রা কমে শীতল আবহাওয়া ও বৃষ্টির আশায় সালাতুল ইসতিসকার আদায় করা হয়েছে। 


আরও খবর



সরাইল বিএডিসি সিএনজি ষ্ট্যান্ড শ্রমিক ইউনিয়নের নতুন কমিটির সভাপতি ফরিদ সম্পাদক রনি

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ১১৪জন দেখেছেন

Image

রুবেল, সরাইল:ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল সদর ইউনিয়নের বিএডিসি সিএনজি ষ্ট্যান্ড (সরাইল টু অরুয়াইল)  শ্রমিক ইউনিয়নের ২১ সদস্য বিশিষ্ট রোড পরিচালনা কমিটি গঠন করা হয়েছে।(যাহার রেজি নং- চট্র-২৫২৮ অন্তর্ভুক্ত )। উক্ত কমিটিতে সভাপতি পদে ফরিদ মিয়া ও সাধারন সম্পাদক পদে রনি কে মনোনীত করা হয়েছে। 

এ উপলক্ষ্যে রবিবার (২১ এপ্রিল) দিবাগত রাতে ৮টার দিকে সরাইল  বিএডিসি সিএনজি ষ্ট্যান্ড এর কার্যালয়ে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত  হয়।

সত্য মনোনীত নতুন কমিটির সভাপতি  ফরিদ মিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন  জেলা সিএনজি চালিত অটোরিকশা অটোটেম্পু পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. হেবজুল করিম (হেবজু), এতে প্রধান বক্তার বক্তব্য দেন জেলা সিএনজি চালিত অটোরিকশা অটোটেম্পু পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়ন  সাধারন সম্পাদক স্বপন মিয়া,এতে স্বাগত বক্তব্য দেন বিএডিসি সিএনজি ষ্ট্যান্ড শ্রমিক ইউনিয়নের সদ্য মনোনীত সাধারন সম্পাদক রনি।  

এ সময় সভায়  জেলা সিএনজি মালিক সমিতির সহ-সাধারন সম্পাদক মো. জীবন মিয়া, সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক হামিদ মিয়া,  বিএডিসি সিএনজি ষ্ট্যান্ড অটোরিক্সা পরিবহন মালিক সমিতির সভাপতি মো. হারুণ মিয়া,  বিশ্বরোড শাখা শ্রমিক ইউনিয়নের সাংগঠনিক সম্পাদক শাহ আলম  সহ বিএডিসি  শ্রমিক ইউনিয়নের সকল নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভা শেষে, জেলা কমিটির সভাপতি মো. হেবজুল করিম (হেবজু) ও  সাধারন সম্পাদক স্বপন মিয়া বিএডিসি সিএনজি ষ্ট্যান্ড শ্রমিক ইউনিয়ন রোড পরিচালনা নতুন কমিটি  সত্য মনোনীত  সভপতি ও সাধারন সম্পাদকে নিকট কমিটি হস্তান্তর করেন।

উল্লেখ্য, বিএডিসি সিএনজি শ্রমিক ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দের দেওয়া দরখাস্তের পরিপ্রেক্ষিতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সিএনজি চালিত অটোরিকশা অটোটেম্পু পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. হেবজুল করিম (হেবজু) ও সাধারন সম্পাদক স্বপন মিয়া, গঠনতন্ত্রের ধারা ১৩ এর উপধারা "গ"  মতে ২১ সদস্য বিশিষ্ট বিএডিসি সিএনজি ষ্ট্যান্ড শাখা কমিটি ২০/৪/২০২৪ ইং হইতে ১ বৎসরের জন্য অনুমোদন দেন।

   -খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর