Logo
আজঃ মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

মাথায় প্রচণ্ড আঘাত নিয়ে হাসপাতালে অভিনেত্রী ঊর্মিলা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ২৫৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: সিঁড়ি দিয়ে নামার সময় পড়ে গিয়ে মাথায় প্রচণ্ড আঘাত পেয়েছেন অভিনেত্রী ঊর্মিলা শ্রাবন্তী কর। গতকাল সোমবার (১১ ডিসেম্বর) সকালে এ ঘটনা ঘটে।

সঙ্গে সঙ্গে ঊর্মিলাকে দ্রুত রাজধানীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসক তাকে পর্যবেক্ষণে রাখেন বলে জানা গেছে।

হাসপাতালের হেড অব ব্র্যান্ড অ্যান্ড কমিউনিকেশনস অফিসার সি এফ জামান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, বর্তমানে চিকিৎসকের পর্যবেক্ষণে রয়েছেন ঊর্মিলা। তার মাথায় সিটি স্ক্যানও করা হয়েছে, রিপোর্ট পাওয়ার পর বোঝা যাবে তার আঘাত কতটা গুরুতর।

এর আগে, চলতি বছরের মার্চে হৃদযন্ত্রের সমস্যার নিয়ে দীর্ঘদিন হাসপাতালে ছিলেন অভিনেত্রী ঊর্মিলা শ্রাবন্তী কর।

প্রসঙ্গত, ২০০৯ সালে লাক্স-চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতার মধ্য দিয়ে শোবিজে কাজ শুরু করেন ঊর্মিলা শ্রাবন্তী কর। দীর্ঘদিন ধরে টেলিভিশন নাটকে অভিনয় করে প্রশংসিত হয়েছেন।


আরও খবর



বাংলাদেশ ২ ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ২৬জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক:বাংলাদেশ জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৯ রানের জয় পেয়েছে । টাইগাররা এর মধ্য দিয়ে দুই ম্যাচ বাকি থাকতেই সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে। তাওহীদ হৃদয় সর্বোচ্চ ৫৭ রান করেন এবং ৩ উইকেট শিকার করেন সাইফউদ্দিন।

চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে জিম্বাবুয়েকে ১৬৬ রানের টার্গেট দেয় বাংলাদেশ। জবাবে ব্যাট করতে নেমে টাইগার বোলারদের দাপটে পাত্তাই পায়নি সিকান্দার রাজার দল। শেষ দিকে জয়ের আশা জাগালেও ৯ রানে হারে তারা।

রান তাড়ায় মাঠে নেমে ধারাবাহিক বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে জিম্বাবুয়ে। ১০ ওভার শেষে তাদের সংগ্রহ দাড়ায় ৪ উইকেটে ৬৫ রান। মোটামুটি কঠিন লক্ষ্যে ব্যাট করতে থাকা সফরকারীরা তখন অনেকটাই চাপে।

এক পর্যায়ে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা জিম্বাবুয়ের সংগ্রহ দাড়ায় ৮ উইকেটে ৯১ রান। এরপর আকরাম ও মাসাকাদজা টানা বাউন্ডারি হাঁকিয়ে জয়ের সম্ভাবনা তৈরি করেন। তবে শেষ পর্যন্ত ৯ উইকেটে ১৫৬ রানে থামে জিম্বাবুয়ের ইনিংস।

এর আগে টস হেরে ব্যাট করতে নেমে আক্রমণাত্মক শুরু করেন লিটন দাস ও তানজিদ তামিম। চতুর্থ ওভারে বাজেভাবে বোল্ড হয়ে সাজঘরের পথ ধরেন লিটন। পরের ওভারেই সিকান্দারের বলে বোল্ড হয়ে বিদায় নেন অধিনায়ক নাজমুল শান্ত।

তাওহীদ হৃদয়কে সঙ্গে নিয়ে দলের হাল ধরেন তানজিদ তামিম। তিনিও বিদায় নেন ২১ রানের ইনিংস খেলে। এরপর জাকের আলী ও হৃদয়ের ব্যাটে লড়াকু সংগ্রহের পথে এগিয়ে যায় স্বাগতিকরা।

হৃদয় বোল্ড হন ৪ বাউন্ডারি ও ২ ছক্কায় ৫৭ রানের ইনিংস খেলে। একই ওভারে মুজারাবানি শিকার করেন ৪৪ রান করা জাকেরকেও। শেষ দিকে মাহমুদউল্লা রিয়াদ ও রিশাদের ব্যাটে ১৬৫ রানের সংগ্রহ গড়ে টাইগার শিবির।


আরও খবর

ঢাকায় আসছেন ডোনাল্ড লু

মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪




জয়পুরহাটে পরকীয়ার জেরে নুরুন্নবী হত্যা মামলায় বাবা-ছেলেসহ ৫ জনের যাবজ্জীবন

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ৩১জন দেখেছেন

Image
এস এম শফিকুল ইসলাম,জয়পুরহাট প্রতিনিধিঃজয়পুরহাটে পরকীয়ার জেরে নুরুন্নবী হত্যা মামলায় বাবা-ছেলেসহ ৫ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।রবিবার দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা জজ ১ম আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম রায় দেন।বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা জজ আদালতের সরকারি কৌশলী অ্যাডভেকেট নৃপেন্দ্রনাথ মণ্ডল।

দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলার বড়াইল শেখপাড়া গ্রামের মৃত ইনারী সর্দারের ছেলে আব্দুর রাজ্জাক, রাজ্জাকের ছেলে শাহাদুল ও শাহদুলের স্ত্রী মরিয়ম বেগম রেখা, মৃত রইচ উদ্দিনের ছেলে মোজাহার আলী ও সামছুদ্দিনের ছেলে রেজাউল। 

মামলার বিবরণে জানা গেছে, ক্ষেতলাল উপজেলা বড়াইল শেখপাড়া গ্রামের আলতাফের ছেলে নুরুন্নবীর সাথে মরিয়ম বেগমের পরকীয়া প্রেমের সম্পর্ক ছিল। ২০০৫ সালের ১৪ নভেম্বর সন্ধ্যায় নুরুন্নবী বাড়ি থেকে বের হয়ে সে রাতে আর বাড়ি ফেরেননি। পরিবারের লোকজন অনেক খোজাখুজি করেও কোন সন্ধ্যান পাননি। সেই পরকীয়ার জেরে আসামীরা তাকে হত্যা করে। পরে ২০ নভেম্বর উপজেলা দক্ষিণ হাটশহর এলাকার একটি পুরাতন কবরে নুরুরন্নবীর লাশ দেখতে পান স্থানীয়রা। পরে পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ গিয়ে লাশ উদ্ধার করে মর্গে পাঠায়। এ ঘটনায় নিহতের বাবা পরের দিন বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়ের করলে স্বাক্ষী প্রমাণ শেষে বিজ্ঞ আদালত আজ এ রায় দেন।

আরও খবর



আন্ডারগ্রাউন্ড পার্টির বেশিরভাগ লোক বিএনপি করত: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ৫২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আন্ডারগ্রাউন্ড পার্টির বেশিরভাগ লোক বিএনপি করত,বলেছেন সংসদ নেতা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অভিযোগ করে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে ঝিনাইদাহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাইয়ের মৃত্যুতে উপস্থাপিত শোক প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে এ কথা বলেন তিনি।

স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে ওই আলোচনায় আরও অংশ নেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ড. আব্দুর রাজ্জাক, রেল মন্ত্রী জিল্লুল হাকিম, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এসএম কামাল হোসেন, আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ, তৌহিদুজ্জামান, নাসির শাহরিয়ার প্রমুখ।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, অনেক সংগ্রামের পথ বেয়ে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় এসেছে। আওয়ামী লীগ সরকারে এসেছে বলেই বাংলাদেশের সার্বিক উন্নয়ন হয়েছে। মানুষের জীবন মান উন্নত হয়েছে। বাংলাদেশের জনগণ এখন মর্যাদা নিয়ে বিশ্ব দরবারে চলতে পারে।

তিনি আরও বলেন, এটা আমার পক্ষে সম্ভব হয়েছে, আব্দুল হাই-এর মতো ত্যাগী নেতাকর্মীদের কারণে। তাদের অবদানের ফলে দেশের সার্বিক উন্নয়নে ব্যাপক সফলতা আনা সম্ভব হয়েছে।

শেখ হাসিনা বলেন, ঝিনাইদহ এমন একটা সন্ত্রাসী এলাকা ছিল, যেখানে গ্রামের মানুষ টিকতে পারত না। সেখানে নির্বাচন করা, রাজনীতি করা অত্যন্ত কঠিন ছিল। সেই অবস্থার মধ্যেও আব্দুল হাই অত্যন্ত দৃঢ়তার সঙ্গে সংগঠন ধরে রাখেন এবং সংগঠনকে সুংগঠিত করেন। তিনি অত্যন্ত সাহসী ছিলেন, ভালো সংগঠক ছিলেন।

সংসদ নেতা বলেন, এক সময়ে ওই এলাকায় গ্রামে মানুষ টিকতে পারত না, অস্ত্রের ঝনঝনানি ছিল। বিএনপি নামক যে দলটি সৃষ্টি হয়েছিল ,আন্ডার গ্রাউন্ড পার্টির বেশিরভাগ লোক কিন্তু এই বিএনপিই করত। সেখানে প্রতিনিয়ত আমাদের নেতাকর্মীর ওপর হামলা হতো, কত লাশ যে পড়েছে, তার হিসেব নেই। সেই অবস্থায় সংগঠনকে গড়ে তোলা এবং বার বার নির্বাচিত হয়ে এসে একটা বিরাট দক্ষতার পরিচয় তিনি দিয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, এটাই সব চেয়ে কষ্ট লাগছে, তিনি এই সংসদে বসতে পারলেন না। তাকে এক সময় গ্রেপ্তারের চেষ্টা চালানো হয়েছিল। আবার একজন রিট করল, তার সংসদ সদস্য পদ স্থগিত করা হলো। সেটা আবার আপিল করে স্থগিত করা হয়েছিল বলেই তিনি এই সংসদে বসতে পেরেছিলেন। যিনি বার বার নির্বাচিত হয়ে আসেন, তার ওপর এই ধরণের আচরণ গ্রহণযোগ্য নয়। তারপরও তিনি আসতে পেরেছিলেন। তবে অসুস্থ হয়ে পড়েন। শেষ পর্যন্ত আমাদের মাঝ থেকে বিদায় নিলেন।

সংসদ সদস্য আব্দুল হাই ছাড়াও সাবেক সংসদ সদস্য শামছুল হক ভুইয়া, আবুল হাসেম খান, পিনু খান, নজির হোসেন ও মোখলেছুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও ভাষা সৈনিক, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইবুনালের চিফ প্রসিকিউটর একুশের পদক প্রাপ্ত গোলাম আরিফ টিপু, একুশে পদক প্রাপ্ত প্রবীণ সাংবাদিক ও প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য ও একুশে পদক প্রাপ্ত শিক্ষাবিদ ড. প্রণব কুমার বড়ুয়ার মৃত্যুতে সংসদ অধিবেশনে শোক প্রকাশ করা হয়।


আরও খবর

ঢাকায় আসছেন ডোনাল্ড লু

মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪




মির্জাপুরে সন্ত্রাসী হামলায় আ.লীগ নেতাসহ আহত ৩

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ১২জন দেখেছেন

Image

লুৎফর অরেঞ্জ মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি:টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে সন্ত্রাসী হামলায় উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাবেক সভাপতি ও উপজেলা আ.লীগের সদস্য হাজী আবুল হোসেন (৫০), স্ত্রী জেসমিন আক্তার (৪৫) ও তার ছেলে ফুয়াদ হোসেন হৃদয়কে (২৭) আহত হয়েছে। সোমবার সকালে পৌর এলাকার পোষ্টকামুরী গ্রামে এই ঘটনা ঘটে। হাজী আবুল হোসেন পৌর এলাকার পোষ্টকামুরী গ্রামের মৃত কুমর উদ্দিনের ছেলে।

এই ঘটনায় হাজী আবুল হোসেনের স্ত্রী জেসমিন আক্তার বাদী হয়ে মির্জাপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে একটি দা ও লাঠি উদ্ধার করেছে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, সোমবার সকাল আনুমানিক সাতটার দিকে ইসমাইল তার ঘরের ছাদের পানি আবুল হোসেনের ঘরের চালে দিচ্ছিলেন। আবুল হোসেনের স্ত্রী জেসমিন আক্তার নিষেধ করলে ইসমাইল তার স্ত্রী শিলা আক্তার ও মেয়ে জিম আক্তার দা ও লাঠি নিয়ে তার তাদের ওপর হামলা করে। তার আত্মচিৎকারে আবুল হোসেন ও ফুয়াদ হোসেন হৃদয় এগিয়ে গেলে তাদের ওপরও হামলা করে। এসময় ইসমাইল ধারালো দা দিয়ে আবুল হোসেন ও তার ছেলে ফোয়াদ হোসেন হৃদয়কে মাথার মধ্যে এলোপাথারি কুপিয়ে গুরুতর জখম করে। তাদের আত্মচিৎকারে পার্শ্ববর্তী লোকজন এসে তাদেরকে উদ্ধার করে কুমুদিনী হাসপাতালে ভর্তি করেন।খবর পেয়ে মির্জাপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) রামকৃষ্ণ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন এবং আলামত হিসেবে রক্তমাখা দা ও লাঠি জব্দ করেছেন।

মির্জাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) রেজাউল করিম বলেন, হামলার ঘটনায় লিখিত অভিযোগ পাওয়া গেছে এবং মামলা প্রক্রিয়াধীন আছে। 


আরও খবর



বিচারপতিদের সমান বেতন-ভাতা পাবেন নির্বাচন কমিশনাররা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | ১৬৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বুধবার (১৭ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে,প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং অন্যান্য নির্বাচন কমিশনার (পারিতোষিক ও বিশেষাধিকার) আইন, ২০২৪-এর খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন মিলেছে। এ আইনের আওতায় আপিল বিভাগের একজন বিচারপতির সমান বেতন-ভাতা এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা পাবেন নির্বাচন কমিশনাররা।

অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ সংক্রান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়। পরে সচিবালয় মন্ত্রী পরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে এ তথ্য নিশ্চিত করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো: মাহবুব হোসেন।

তিনি বলেন, এর আগে এ আইনের ইংরেজি ভার্সনে ছিল আমাদের সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের একজন বিচারপতি যে বেতন-ভাতা ও সুযোগ-সুবিধা পান আমাদের প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও অন্যান্য নির্বাচন কমিশনাররাও সেই সুযোগ সুবিধা পাবেন। এই আইনটিই পুনরায় বাংলায় করা হয়েছে। যার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।

এর আগে, গতবছর ২১ আগস্ট বিচারপতিদের সমান সুযোগ-সুবিধা চেয়ে আইনের খসড়া অনুমোদন করে কাজী হাবিবুল আউয়াল নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে আপিল বিভাগের বিচারপতিরা যে সুযোগ-সুবিধা পান, প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) সেই সুবিধা এবং হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিদের সমপর্যায়ের সুযোগ-সুবিধা রাখা হয়েছে অন্য কমিশনারদের জন্য।


আরও খবর

ঢাকায় আসছেন ডোনাল্ড লু

মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪