Logo
আজঃ শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম
পাহাড়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারে আমলে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে-পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী শত্রুতা নয় চীন-যুক্তরাষ্ট্র, অংশীদারত্ব চান শি জিনপিং ১২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায় আজ শেরে বাংলার মৃত্যুবার্ষিকীতে শ্রদ্ধা জানালেন প্রধানমন্ত্রী পুলিশের সব স্থাপনার নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ তীব্র তাপপ্রবাহ: কর্মীদের সুরক্ষায় রেলের নির্দেশনা বাংলাদেশের চিকিৎসা খাতে থাই বিনিয়োগ চান প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ইন্টারন্যাশনাল ডিজ্যাবিলিটি আর্ট ফেস্টিভ্যাল শুরু হিলিতে নসিমনের সাথে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই বন্ধুর মৃত্যু রাণীশংকৈলে ইসতিসকার নামাজ আদায়

কক্সবাজারে পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্সের বাছাইকৃত উন্নয়ন ককর্মকর্তাদের নিয়ে ব্যবসা পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৩৩৩জন দেখেছেন

Image
এস এম শফিকুল ইসলাম, জয়পুরহাট প্রতিনিধিঃপপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেডের একক বীমা, ইসলামী বীমা তাকাফুল, আল বারাকাহ একক, জনপ্রিয় একক, ইসলামী ডিপিএস, আল বারাকাহ ইসলামী ডিপিএস ও পপুলার ডিপিএস প্রকল্পের সারা বাংলাদেশর বাছাইকৃত উন্নয়ন ককর্মকর্তাদের  নিয়ে মাসিক ব্যবসা পর্যালোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।মঙ্গলবার (৫ মার্চ) সকালে পর্যটন নগরী  কক্সবাজারে হোটেল সী প্যালেস এর হল রুমে এ ব্যবসা পর্যালোচনা  সভা অনুষ্ঠিত হয়।

পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেডের অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক বি এম শওকত আলীর সভাপতিত্বে ব্যবসা পর্যালোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও, বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স ফোরামের প্রেসিডেন্ট ও বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী সদস্য  বি এম ইউসুফ আলী। বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন  সাবেক সচিব ও পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেডের আইন উপদেষ্টা মোহাম্মদ আলী , সাবেক প্রধান বীমা নিয়ন্ত্রক (ইনচার্জ) ও কোম্পানীর সিনিয়র কনসালট্যান্ট রায় দেবদাস, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক ( প্রধান নিরীক্ষক) নন্দন ভট্টাচার্য, পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেডের একক বীমা প্রকল্পের  উর্দ্ধতন  উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ব্রাঞ্চ কন্ট্রোল) সৈয়দ মোতাহার হোসেন, উর্দ্ধতন  উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক নওশের আলী নাঈম, উর্দ্ধতন  উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক হাবিবুর রহমান, আল আমিন বীমা প্রকল্পের উর্দ্ধতন  উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু তাহের, জনপ্রিয় বীমা প্রকল্পের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক কামাল হোসেন মহসিন,  ইসলামী ডিপিএস প্রকল্পের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক খলিলুর রহমান সিকদার। 

এ সময়ে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, আল বারাকাহ ইসলামী ডিপিএস প্রকল্পের উর্দ্ধতন নির্বাহী পরিচালক ও প্রকল্প  পরিচালক সেলিম মিয়া, পপুলার ডিপিএস  প্রকল্পের নির্বাহী পরিচালক ও প্রকল্প পরিচালক আবু মঈদ শাহীন, আল বারাকাহ ইসলামী একক বীমা প্রকল্পের উর্দ্ধতন নির্বাহী পরিচালক ও প্রকল্প  পরিচালক  মোহাম্মদ এনামুল হক, আল আমিন বীমা প্রকল্পের নির্বাহী পরিচালক ও প্রকল্প পরিচালক মোখলেছুর রহমান, আল বারাকা ইসলামী একক বীমা প্রকল্পের নির্বাহী পরিচালক ও প্রকল্প পরিচালক মাহাবুবুর রহমান, ইসলামী ডিপিএস প্রকল্পের  প্রকল্প  পরিচালক সোলায়মান হোসেন সোহাগ, আল আমিন বীমা প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মাসুদ রানা সহ কোম্পানীর অন্যান্য উর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ।


আরও খবর



৭ জানুয়ারি নির্বাচন দেশের ৯৫% জনগণ প্রত্যাখ্যান করেছে : আমীর খসরু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১৪৭জন দেখেছেন

Image
মারুফ সরকার, স্টাফ রিপোর্টার:বিএনপির স্হায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, ‘জানুয়ারির ৭ তারিখের নির্বাচনে জনগণ গণভোট দিয়েছে নির্বাচনে যাবে কি যাবে না। বিএনপির পক্ষ থেকে ডাক ছিল নির্বাচন বয়কটের ভোট বর্জনের। সেই ডাকে সাড়া দিয়ে ৯৫ শতাংশ মানুষ ভোট না দিয়ে নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করেছে।’

‘আমাদের আন্দোলন চলছে, নতুনভাবে আন্দোলনের কিছু নেই। এই ৯৫ শতাংশ মানুষ আমাদের আন্দোলনের অংশ। গণতন্ত্রকামী সবাই এই আন্দোলনে আছে।

তিনি বলেন, ৭ তারিখের আগে বিএনপির আন্দোলন যত শক্তিশালী ছিল ৭ তারিখের পর তা আরও বেশি বেগবান ও শক্তিশালী হয়েছে,’ যোগ করেন তিনি।

আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেন, বাকী যে ৫% এর মধ্যে জাতীয় পার্টি বলেছে ভোট হয়নি আওয়ামী লীগের মনোনীত যারা প্রার্থী ছিলেন যারা হেরে গেছেন, তারাও বলেছেন নির্বাচন হয় নি।

তিনি বলেন, শেখ হাসিনা সহ তার দলের কয়েকজন মন্ত্রী ছাড়া এই নির্বাচনের পক্ষে আর কেউ ছিল না।

আমির খসরু বলেন, এই ৯৫% মানুষের সাথে আরও যারা নির্বাচনে গিয়েও নির্বাচনকে প্রত্যাখ্যান করেছে তাদের কে নিয়ে আগামী দিনে আমরা যে আন্দোলনে যাচ্ছি, সে আন্দোলন কিন্তু ৭ তারিখের আগে থেকে আরও বেশী শক্তিশালী হবে। সেই আন্দোলনে বাংলাদেশের মানুষ সম্পৃক্ততা হয়েছে, সেই আন্দোলনে বাংলাদেশের সুশীল সমাজ ও সম্পৃক্ততা হয়েছে,

তিনি বলেন, আগামীতে যে আন্দোলন আসছে, সেই আন্দোলন ওয়ার্ড লেভেল থেকে শুরু করতে হবে। ওয়ার্ড লেভেল থেকে সুনামী করতে হবে। আন্দোলন করতে হবে ওয়ার্ডের ওলিতে গলিতে। ওয়ার্ড পর্যায়ে থেকে আন্দোলনের আওয়াজ তুলতে হবে। সেই আন্দোলনে এই আওয়ামী সরকারের পতন নিশ্চিত হবে।

আজ বুধবার ( ৩ এপ্রিল) উত্তরা দিয়াবাড়ীতে উত্তরা পশ্চিম থানাধীন ১ ও ৫১ নং ওয়ার্ড বিএনপির ইফতার ও দোয়া মাহফিল পূর্ব আলোচনা সভায় আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন।

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির সদস্য সচিব আমিনুল হক বলেন, দেশে গণতন্ত্র চর্চা নেই, দেশের বিচার বিভাগ,বাক স্বাধীনতা, মানুষের ভোটাধিকার নেই। জনগণের কোন কথাকেই তারা তোয়াক্কা করছে না। আওয়ামী লীগ স্বার্থের রাজনীতি নিয়েই ব্যাস্ত হয়ে পড়েছে।

ইফতার ও দোয়া মাহফিলে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির যুগ্মআহবায়ক আনোয়ারুজ্জামান আনোয়ার, মহানগর সদস্য আফাজ উদ্দীন আফাজ, হাজী মোঃ ইউসুফ, এবিএমএ রাজ্জাক, উত্তরা পশ্চিম থানা বিএনপির নেতা মোঃ আব্দুস ছালাম, তুরাগ থানা বিএনপির আহবায়ক আমান উল্লাহ ভূইয়া, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক হারুন অর রশীদ খোকা, যুগ্ম আহবায়ক হাজী জহিরুল ইসলাম, মোঃ চান মিয়া, মোঃ রফিক মোল্লা, বিমানবন্দর থানা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক দেলোয়ার হোসেন দিলুসহ স্হানীয় বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

আরও খবর



গাংনীতে কসাই সিন্ডিকেট ভাংতে এবার সমিতি গঠন

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৬জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুরঃএবার সোচ্ছার হয়েছে সাধারণ জনতা। কসাইদের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে মেহেরপুরের মহল্লায় মহল্লায় গড়ে উঠেছে সমিতি। দৈনিক সাপ্তাহিক অথবা মাসিক কিস্তিতে চাঁদা উত্তোলন করে তা দিয়ে গরু কিনছেন সমিতির লোকজন। ঈদুল ফিতর উপলক্ষে গরু জবাই করে গোস্ত ভাগাভাগি করবেন তারা। এতে যেমন সাশ্রয়ী হবেন সাধারণ লোকজন তেমনি চাপ পড়বে কসাইদের উপর। সমিতির বিষয়টি ভালভাবে দেখছেন সচেতন মহল ও স্বয়ং হাটমালিক।

জানা গেছে, রমজান মাসের আগ থেকেই ছিল দ্রব্য মূল্যের উর্ধ্বগতি। ক্রেতা সাধারণের সুবিধার্থে সরকার গোমাংসের দাম ৬৮০ টাকা নির্ধারণ করলেও কসাই সিন্ডিকেট তা প্রত্যাক্ষাণ করে। বাজারে গো মাংসের দাম সাড়ে সাতশ’ টাকা কেজি। তবে ঈদের আগে ও পরে দাম আটশ টাকা থেকে ১০০০ টাকা নির্ধারণ করতে পারেন কসাইরা। কসাই সিন্ডিকেট ভাংতে মহল্লায় মহল্লায় সমিতি গঠন করে নিজেরাই গরু কিনে জবাই করার সিদ্ধান্ত নেন লোকজন। এতে সাশ্রয়ী দামে মাংস পাবেন তারা। তাছাড়া কসাইদের উপর বেশ চাপ পড়বে বলে মনে করেন সচেতন মহল।

জেলার বৃহত্তম পশুহাট বামন্দীতে গিয়ে দেখা গেছে, বিভিন্ন মহল্লা থেকে সমিতি গঠন করে লোকজন আসছেন গরু কিনতে। গাংনী ভিটাপাড়ার মকলেছুর রহমান জানান, কসাইরা নানা ভাবে জিম্মি করে ফেলেছে সাধারণ মানুষকে। চড়া দামে গোস্ত কিনতে হয়। তাছাড়া কসাইরা ইচ্ছেমত মাংস বিক্রি করে। সাশ্রয়ী দামে মাংস পেতে সমিতি গঠন করা হয়েছে। এতে যেমন পছন্দ মতো গোস্ত পাওয়া যাবে তেমনি অনেকটা সাশ্রয়ী হবে। তবে কসাইদের উপর অনেকটা চাপ পড়বে বলেও জানান তারা। একই কথা জানালেন গাংনীর মালসাদহ গ্রামের আফজাল হোসেন। তিনি আরো জানান, তারা ৩২ জন সাপ্তাহিক কিস্তিতে টাকা উত্তোলন করেছেন। এক লাখ ৮২ হাজার টাকা দিয়ে একটি গরু কিনেছেন।

গরু কিনতে আসা কুষ্টিয়া সদরপুরের রাজ্জাক ও মাসুদ রানা জানান, কসাইদের কাছ থেকে তারা গোস্ত কেনেন না তিন বছর ধরে। প্রতিটি উৎসবে কসাইরা বেপরোয়াভাবে দাম হাঁকে গরুর গোস্তের। বাধ্য হয়ে ৩০ জনের একটি সমিতি গঠন করেছেন। সাপ্তাহিক চাঁদা তুলে গরু কিনতে আসেন। দেখে শুনে বুঝে পছন্দের পশুটি কিনেছেন। এতে অনেক সাশ্রয় বলে দাবী করেছেন তিনি। তবে সব ধরনের পশুর দাম একটু বেশি বলে জানালেন এই সমিতি প্রধান।

গরু বিক্রেতা গাড়াবাড়িয়ার আমিরুল ইসলাম জানান, তিনি তার নিজের বাড়ির গরু এনেছেন হাটে। কয়েকহাট আগে গরুর যা দাম ছিল এখন তার চেয়ে অনেক কম। আমদানী বেশি হওয়ায় দর পতন বলে জানালেন তিনি। তবে কসাই সিন্ডিকেট ভাংতে যে সমিতি গঠন করা হয়েছে এটাকে সাধুবাদ জানানে এই গরু বিক্রেতা। একই কথা জানালেন গরু ব্যবসায়ি কামারখালির আনোয়ার ও সহড়াবাড়িয়ার আশরাফুল।

জেলার ঐতিহ্যবাহী বামন্দী পশু হাটের ইজারদার সিরাজুল ইসলাম জানান, ঈদের আগেই জমে উঠেছে পশুহাট। বেচা বিক্রিও বেশ ভাল। এবার জনগন অনেকটা সচেতন। বিভিন্ন গ্রাম মহল্লা থেকে লোকজন আসছেন দলবদ্ধ ভাবে। এরা সমিতি করে গরু কিনছেন। পশু পালনকারীরাও ন্যায্যমূল্য পাচ্ছেন। বেচা বিক্রিও বেড়েছে। কসাইদের হাতে জিম্মী না হয়ে নিজেরাই গরু কিনে গোস্তের ব্যবস্থা করার বিষয়টি সাধুবাদ জানিয়েছেন এই হাট মালিক।


আরও খবর



নাসিরনগরে ট্যাংকিতে পড়ে তিন নির্মান শ্রমিকের মৃত্যু

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ২৪১জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নান,নাসিরনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃ১৪ এপ্রিল ২০২৪ রোজ রবিবার জেলার নাসিরনগর উপজেলার গুনিয়াউক ইউনিয়নের গুটমা বাজার সংলগ্ন মোঃ আহাদ আলীর বাড়ির ট্যাংকির ভেতরে পড়ে তিন নির্মান শ্রমিকের করুন মৃত্যুর ঘটনা ঘটেছে।জানা গেছে তাদের বাড়ি পার্শ্ববর্তী মাধবপুর উপজেলায়। তবে কখন ও কিভাবে এ ঘটনা ঘটেছে স্পষ্ট করে কেউ কিছু বলতে পারছে না।তবে থানা পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের লোকেরা ধারনা করছেন হয়তো তারা ট্যাংকির ভেতরে থাকা সেন্টারিংয়ের মালামাল খোলতে প্রথমে একজন ভেতরে প্রবেশ করে।

সে বেরুতে না পারা তাকে বের করতে এক এক করে বাকী দুইজনও প্রবেশ করে।ফায়ার সার্ভিসের ধারণ ট্যাংকির ভেতরে থাকা অতিরিক্ত গ্যাসের কারনে হয়তো তাদের মৃত্যু হয়েছে।খবর পেয়ে নাসিরনগর থানা পুলিশ ও ফায়ারসার্ভিসের কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে বেলা প্রায় দেড় ঘটিকার সময় ট্যাংকি ভেঙ্গে তাদের তিনজনের লাশ  উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসেন।এ সময় লাশ দেখতে এলাকার হাজার হাজার নারী পুরুষ ভীড় জমায়।লোকে লোকারন্য হয়ে  যায পুরু এলাকা।নিহতরা হলেন মাঝে মোঃ ছনু মিয়া(২৫), পিতা-মৃত নজব আলী।

মাতা-হনুফা বেগম,সাং-সম্পদপুর, ইউপি-আদাউর মোঃ আলম মিয়া(২২), পিতা-মৃত ফজলুল হক, মাতা-খোদেজা বেগম, সাং-কৃষ্ণনগর ৪নং পৌরসভা,মোঃসম্রাট মিয়া(২০), পিতা-আতিক মিয়া, সাং-মইজপুর, ইউপি-আদাউর, উভয় থানা-মাধবপুর, জেলা-হবিগঞ্জ।এ ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া বিরাজ করছে।এ বিষয নাসিরনগর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মোঃ সোহাগ রানা বলেন, প্রাধমিক আমরা ধারন করছি গ্যাসের কারনে এ মর্মান্তিক মৃত্য হয়েছে।তবে এর পেছনে অন্য কোন কারন রয়েছে কিনা না তা ময়না তদন্তের রিপোর্টের পর বলা যাবে।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



বৃষ্টির আশায় জয়পুরহাটে ইস্তিসকার নামাজ আদায়

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৩১জন দেখেছেন

Image
এস এম শফিকুল ইসলাম জয়পুরহাট প্রতিনিধিঃচলমান তীব্র তাপদাহের কারনে প্রচন্ড গরম আবওহাওয়া প্রবাহিত হচ্ছে। এর ফলে মানব ও প্রাণিকুলের চলাচলে জীবন অতিষ্ট হয়ে পরেছে। তাপদাহ থেকে রক্ষা পেতে জয়পুরহাটের কালাইয়ে এবং বৃষ্টির প্রত্যাশায় ইস্তিসকার নামাজ আদায় করা হয়েছে। নামাজ শেষে প্রায় ঘন্টাব্যাপী বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

বুধবার সকাল আড়ে ৮টার দিকে জেলার কালাই আহলে হাদিস কেন্দ্রীয় ঈদগাহ মাঠে খোলা আকাশের নিচে ইস্তিসকার নামাজ আদায় করেন ধর্মপ্রাণ মুসল্লীরা। এতে প্রায় দেড় শতাধিক মানুষ পুরাতন কাপড় পরিধান করে সাথে গামছা নিয়ে ইস্তিসকার নামাজে অংশ নেন।

নামাজ ও মোনাজাত পরিচালনা করেন কালাই আহলে হাদিস কমপ্লেক্স জামে মসজিদের খতিব ও হাতিয়র কামিল মাদ্রাসার আরবী বিভাগের প্রভাষক মাওলানা সেলিম রেজা। আগের দিন মঙ্গলবার উল্লেখিত সময়ে বৃষ্টির আশায় ইস্তিসকার নামাজ অনুষ্ঠিত হবে বলে মাইকিং করে জানান আয়োজকরা।

মাওলানা সেলিম রেজা জানান, কোরআন-হাদিসের আলোকে যতটুকু জানা গেছে, মানুষের সৃষ্ট কোনো পাপের কারণে মহান আল্লাহ এমন অনাবৃষ্টি ও খরা দেন। বৃষ্টি না হলে আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (স.) সাহাবীদের নিয়ে খোলা ময়দানে ইস্তিসকা নামাজ আদায় করতেন। এজন্য তারা মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে তওবা করে ও ক্ষমা চেয়ে ২ রাকাত নামাজ আদায় করে বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা করেছেন।

নামাজে অংশগ্রহন করতে আসা স্থানীয় মুসল্লী আব্দুল কুদুস জানান, দীর্ঘদিন ধরে অনাবৃষ্টির কারণে মানুষ, পশুপাখি গাছপালাসহ সবাই খুব কষ্টে আছেন। এজন্য তারা বৃষ্টির আশায় নামাজ পড়েছেন। সৃষ্টিকর্তা চাইলে সবকিছুই সম্ভব। আমরা মানবজাতি যতই কঠিন হইনা কেন ? তিঁনি মহান, তাঁর মহানুভবতায় আমরা এ সংকট থেকে পরিত্রাণ পাবো ইনশাল্লাহপাক। 

বদলগাছি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের ওয়ারলেস অপারেটর প্রদিব কান্তি রায় জানান, কয়েকদিন ধরে সকালে ২৭-২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা থাকছে। বিকেল ৩টার দিকে তা ৩৮-৩৯ ডিগ্রি ছাড়িয়ে যায়। গত মঙ্গলবার বিকেলে তাপমাত্রা ছিল ৩৭.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। প্রায় দেড়/দুই মাস ধরে জয়পুরহাটের পুরো জেলায় বৃষ্টিপাত হয়নি। এ ছাড়া আপাতত বৃষ্টির কোনো সম্ভাবনা নেই বলেও জানান তিনি। 

আরও খবর



দয়া করে সামান্য ধৈর্য্য ধরুন: বেনজির আহমেদ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দুর্নীতি ও বিপুল সম্পদ নিয়ে সম্প্রতি গণমাধ্যমে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজির আহমেদের সংবাদ প্রকাশ হয়েছে। প্রকাশিত সংবাদ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে চলছে নানা সমালোচনা।

গত দুই দিন ধরে চলা সমালোচনা নিয়ে চুপ ছিলেন পুলিশের সাবেক এই আইজিপি। এখনও সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি তিনি। তবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ বিষয়ে সবাইকে ধৈর্য্য ধরতে বলেছেন বেনজির।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) নিজের ফেরিফায়েড ফেসবুক পেজের স্ট্যাট্যাসে বেনজির লিখেছেন, ‘দু-একজন অনেক ক্ষিপ্ত, খুব ই উত্তেজিত হয়ে এক্ষুনি সম্পাদকীয়, উপসম্পাদকীয়, প্রবন্ধ লিখে ফেলছেন। দয়া করে সামান্য ধৈর্য্য ধরুন। ঘোষণাই তো আছে ‘কুৎসার কিসসা আভি ভি বাকি হ্যায়।’

উল্লেখ্য, সাবেক আইজিপি বেনজীর আহমেদের নানা অপকর্ম ও দুর্নীতির তথ্য তুলে ধরে ধারাবাহিক সংবাদ প্রকাশ করেছে কয়েকটি সংবাদমাধ্যম। গত রোববার ‘বেনজীরের ঘরে আলাদীনের চেরাগ’, ‘ মেয়ের বিশ্রামের জন্য সাড়ে তিন কোটি টাকার ফ্ল্যাট’ এবং আজ মঙ্গলবার ‘বনের জমিতে বেনজীরের রিসোর্ট’, ‘সেন্ট মার্টিন কক্সবাজারেও ভূ-সম্পত্তি’ শিরোনামে প্রকাশ হয় অনুসন্ধানী প্রতিবেদন। যা দেশে-বিদেশে তুমুল আলোড়ন সৃষ্টি করেছে।


আরও খবর