Logo
আজঃ সোমবার ০৬ মে ২০২৪
শিরোনাম

জয়পুরহাটে মাদকের বিরুদ্ধে পুলিশ সুপার কাপ ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | ১৩৩জন দেখেছেন

Image
এস এম শফিকুল ইসলাম,জয়পুরহাট প্রতিনিধিঃমাদকের বিরুদ্ধে  জয়পুরহাটে পুলিশ সুপার কাপ ম্যারাথন দৌড় প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।শুক্রবার (২৩ ফেব্রুয়ারী) সকালে ক্ষেতলাল উপজেলার বটতলি ব্রিজ থেকে দৌড় শুরু হয়ে কালেক্টরেট মাঠে এসে শেষ হয়। প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক  মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মামুন খান চিশতি। জেলা পুলিশের আয়োজনে এবং জেলা ক্রীড়া সংস্থার সহযোগিতায় কিং কুইন জিম এই প্রতিযোগিতা বাস্তবায়ন করে। 
 
দৌড় শেষে পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন সংসদ সদস্য এড সামছুল আলম দুদু। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মামুন খান চিশতির সভাপতিত্বে আরো বক্তব্য দেন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর, সদর উপজেলা চেয়ারম্যান এস এম সোলায়মান আলী, জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আরিফুর রহমান রকেট, জেলা ক্রীড়া সংস্থার সম্পাদক মাহবুব মোরশেদ লেবু প্রমুখ।

পাবনা জেলার ইমরান হোসেন, জয়পুরহাটের আহসান হাবিব ও নীলফামারী জেলার শ্যামল চন্দ্র রায় যথাক্রমে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় হয়েছে। খেলায় দেশের বিভিন্ন জেলায মোট ১৫০ জন দৌড়বিদ অংশ নেন।

আরও খবর



পাগলা মসজিদের দানবাক্সে রেকর্ড পৌনে ৮ কোটি টাকা

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | ১০৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:এবার রেকর্ড ৭ কোটি ৭৮ লাখ ৬৭ হাজার ৫৩৭ টাকা,কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদে পাওয়া গেছে। যা অতীতের সব রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে।

২২০ জনের একটি দল দীর্ঘ সাড়ে ১৮ ঘণ্টায় এ টাকা গণনা কাজে অংশগ্রহণ করে। এছাড়াও দানবাক্সে বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কার পাওয়া গেছে।

শনিবার (২০ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ৭টায় মসজিদের ৯টি লোহার দানবাক্স খুলে পাওয়া রেকর্ড ২৭ বস্তা টাকা মসজিদের দোতলায় এনে গণনার কাজ চলে।

কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও পাগলা মসজিদের দানবাক্স খোলা কমিটির আহ্বায়ক কাজী মহুয়া মমতাজ শনিবার দিবাগত রাত ২টায় এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। টাকাগুলো পুলিশি নিরাপত্তায় রূপালী ব্যাংক কিশোরগঞ্জ শাখায় পাঠানো হয়েছে বলেও জানান তিনি।

জানা যায়, ৪ মাস ১০ দিন পর শনিবার সকাল সাড়ে ৭টায় পাগলা মসজিদের ৯টি দানবাক্স খোলা হয়ে। এবার দিন বেশি হওয়ায় একটি ট্রাঙ্ক দেওয়া হয়েছিল। পরে মসজিদের দোতালায় এনে টাকা গণনার কাজ শুরু হয়। তিন মাস পরপর দানবাক্সগুলো খোলা হলেও এবার রমজানের কারণে ৪ মাস ১০ দিন পর দানবাক্সগুলো খোলা হয়েছে। দানবাক্সে পাওয়া টাকার পরিমাণ এবার অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ আবুল কালাম আজাদ ও পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রাসেল শেখের উপস্থিতিতে দানবাক্সগুলো খোলা হয়।

টাকা গণনা কাজে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও পাগলা মসজিদের দানবাক্স খোলা কমিটির আহ্বায়ক কাজী মহুয়া মমতাজ, মসজিদ পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ও কিশোরগঞ্জ পৌরসভার মেয়র মাহমুদ পারভেজ, মসজিদের পেশ ইমাম মুফতি খলিলুর রহমান ও রূপালী ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) রফিকুল ইসলাম, সিবিএ নেতা আনোয়ার পারভেজসহ মসজিদ ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য এবং মসজিদ কমপ্লেক্সে অবস্থিত মাদরাসা ও এতিমখানার শিক্ষক-শিক্ষার্থীরাসহ ২২০ জনের একটি দল অংশ নিয়েছেন।

এর আগে সবশেষ ২০২৩ সালের ৯ ডিসেম্বর খোলা হয়েছিল পাগলা মসজিদের ৯টি দানবাক্স। তখন রেকর্ড ৬ কোটি ৩২ লাখ ৫১ হাজার ৪২৩ টাকা পাওয়া গিয়েছিল। এছাড়া বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালঙ্কারও পাওয়া যায়।

২০২৩ সালে চারবার খোলা হয়েছিল কিশোরগঞ্জের ঐতিহাসিক পাগলা মসজিদের দানবাক্স। চারবারে মোট ২১ কোটি ৮৭ লাখ ৮৫ হাজার ১৮১ টাকা পাওয়া যায়। টাকার পাশাপাশি হীরা, বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণালংকারও পাওয়া গেছে বিপুল পরিমাণ।

মসজিদের দান থেকে পাওয়া এসব অর্থ-সংশ্লিষ্ট মসজিদসহ জেলার বিভিন্ন মসজিদ, মাদরাসা ও এতিমখানার পাশাপাশি বিভিন্ন সমাজকল্যাণমূলক কাজে ব্যয় হয়। এছাড়া করোনাকালে রোগীদের সেবায় নিয়োজিত শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ৮০ জন স্বেচ্ছাসেবককেও অনুদান দেওয়া হয়েছিল এ দানের টাকা থেকে।

মসজিদটিতে এবার আন্তর্জাতিক মানের দৃষ্টিনন্দন ইসলামিক কমপ্লেক্স নির্মাণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। দ্রুতই এর কাজ শুরু হবে। যার নামকরণ হবে ‘পাগলা মসজিদ ইসলামিক কমপ্লেক্স’। এটি নির্মাণে প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয়েছে ১১৫ কোটি টাকা। সেখানে ৬০ হাজার মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারবেন।


আরও খবর



হোমনায় ছেলের হাতে মা খুন, ঘাতক ছেলে আটক

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | ১০১জন দেখেছেন

Image

হোমনা (কুমিল্লা) প্রতিনিধি:কুমিল্লার হোমনায় ছেলের হাতে মা খুন হয়েছেন। নিহত মায়ের নাম রায়জনের নেছা (৬৭)।বুধবার বিকেলে খবর পেয়ে লাশটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য কমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়েছে হোমনা থানা পুলিশ। এ ঘটনায় নিহতের বড় ছেলে মো. বেলায়েত হোসেন তার ছোট ভাই ঘাতক আবুল হোসেনকে (৪৫) আসামী করে হোমনা থানায় মামলা করেছেন। ঘাতক ছেলেকে আটক করেছে পুলিশ। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হোমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জয়নাল আবেদীন।

থানা পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ঘাতক ছেলে আবুল হোসেন দীর্ঘদিন সৌদি আরবে ছিলেন। গত চার বছর আগে সেখানে জেল খেটে বাড়ি চলে আসেন তিনি। বাড়িতে আসার পরে তার মধ্যে মানসিক ভারসাম্যহীনতা ও অস্বাভাবিক আচরণ লক্ষ্য করেন স্বজনরা। দেখা দেয় পারিবারিক অশান্তি। এর ফলে স্ত্রী ও ছেলে মেয়েরা তাকে ছেড়ে চলে যান।তাদের ২ ছেলে ও ১ মেয়ে রয়েছে। স্ত্রী পুত্র-কন্যাহারা আবুল হোসেন তখন থেকেই তার বৃদ্ধ মাকে নিয়ে থাকতেন। পারিবাবারিক কলহের জেরে মঙ্গলবার রাতে খাবার খাওয়ার সময় মায়ের সঙ্গে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে মায়ের মাথায় ধারালো কিছু দিয়ে আঘাত করে তাকে হত্যা করেন। সকালে ওই বৃদ্ধার ঘুম থেকে উঠতে দেরি হওয়ায় প্রতিবেশী লোকজন ডাকাডাকি করেন। এতে কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে ঘরে ঢুকে তার মৃতদেহ বিছানায় পড়ে থাকতে দেখেন। পরে পুলিশে খবর দেওয়া হয়। হোমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জয়নাল আবেদীন স্থানীয়দের বরাত দিয়ে তিনি জানান, ঘাতক ছেলে আবুল হোসেন দীর্ঘদিন সৌদি আরবে থাকার পর সেখানে জেল খেটে চার বছর আগে দেশে চলে আসেন। এর পর থেকে তিনি মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে পড়েন। মানসিক ভারসাম্যহীনতার কারণে পারিবারিক কলহ লেগেই থাকতো। এর ফলে তার স্ত্রী- সন্তানরাও তাকে ছেড়ে অনত্র চলে যায়। এরপর থেকে তিনি তার মার সঙ্গেই থাকতেন। মঙ্গলবার রাতে খাবার খেতে গিয়ে মায়ের সঙ্গে রাগারাগি ও তর্কবিতর্ক হয়। পরে রাতের যেকোনো এক সময় পারিবারিরক কলহের জেরেই ধারালো কিছু দিয়ে মাথায় আঘাত করে মাকে হত্যা করেন।মাথায় জখমের চিহ্ন রয়েছে। লাশটি উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। নিহতের বড় ছেলে মো. বেলায়েত হোসেন বাদি হয়ে থানায় মামলা করেছেন। অভিযুক্ত ছেলে আবুল হোসেনকে আটক করা হয়েছে।


আরও খবর



জয়পুরহাটে আব্দুর রহমান হত্যা মামলায় ১৯ জনের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | ৯০জন দেখেছেন

Image
এস এম শফিকুল ইসলাম জয়পুরহাট প্রতিনিধিঃজয়পুরহাটে আব্দুর রহমান হত্যা মামলায় প্রায় ২২ বছর পর ১৯ জনের যাবজ্জীবন কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা করে জরিমানা অনাদায়ে আরও দুই বছরের কারাদন্ড দেওয়া হয়। 
সোমবার দুপুরে অতিরিক্ত দায়রা জজ-২ আদালতের বিচারক নুরুল ইসলাম এ রায় দেন। 

দন্ডপ্রাপ্ত সকলের বাড়ির জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার হরেন্দা গ্রামে। এদের মধ্যে দুইজন পলাতক রয়েছেন। 

মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০০২ সালের ২২ নভেম্বর রাতে জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার হরেন্দা গ্রামের সামসুদ্দিনের ছেলে আব্দুর রহমানকে ধানের জমি থেকে পূর্ব শত্রুতার জেড় ধরে আসামী আলামের বাড়িতে ধরে নিয়ে যায় অন্যান্য আসামীরা। এরপর সেখানে আটকে রেখে তাকে নির্মমভাবে বিভিন্ন অস্ত্র দেশীয় অস্ত্র দিয়ে মারপিট করে ও পা দিয়ে বুকে ও পেটে খুচিয়ে খুচিয়ে হত্যা করে। এ ঘটনায় নিহতের ভাই আব্দুল বারিক মুন্সী বাদী হয়ে থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এ মামলার দীর্ঘ শুনানি শেষে বিজ্ঞ আদালত আজ এ রায় দেন। 

সিংকঃ এ্যাড. নৃপেন্দ্রনাথ মন্ডল, পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি), জজ কোর্ট, জয়পুরহাট।

আরও খবর



গরমে তৃষ্ণা মেটাতে চাহিদা বেড়েছে শরবত ও ফলের জুসের

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | ১০২জন দেখেছেন

Image
রাকিব সিরাজগঞ্জ থেকে:সিরাজগঞ্জ সহ সারা দেশের বিভিন্ন স্থানে গত কয়েকদিন ধরে মৃদু তাপপ্রবাহ চলছে। ফলে জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে যারা ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন প্রখর সূর্যতাপে ও ভ্যাপসা গরমে ঘেমে অস্থির হচ্ছেন তারা। গরমে তৃষ্ণা মেটাতে অসংখ্য মানুষকে ফলের জুস ও বরফ মেশানো শরবতের দোকানে ভিড় জমাতে দেখা যায়।

তীব্র গরমের ফলে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলাও বেড়েছে শরবত ও ফলের জুসের দোকান, ঠান্ডা পানিতে লেবুর রস মেশানো শরবতে তৃষ্ণা মেটান অনেক শ্রেণী পেশার মানুষ। স্বাস্থ্যঝুঁকির বিষয়টি তাদের কাছে অনেকটাই অবহেলিত, তাই এই তীব্র গরমে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে এ ধরনের ফলের জুস ও শরবতের দোকান। প্রতি গ্লাস শরবতের দাম ১০ টাকা ট্যাং মেশানো গ্লাস ১৫ টাকা, ও ফলের জুস ৪০ টাকা থেকে ১০০ টাকার উপরে পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার(১৮ এপ্রিল) দুপুরে সদর উপজেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মোড়ে হাট, বাজারে, শপিং মলের সামনে ঘুরে দেখা যায়, রাস্তার পাশে খোলা ভ্যানের ওপর ফিল্টারের মধ্যে বরফ মেশানো পানিতে লেবুর রস ও সামান্য লবণ মিশিয়ে তৈরি করা হয় শরবত। মাত্র তিনটি উপকরণের মিশ্রণে এ ধরনের শরবত বিক্রি হচ্ছে প্রতি গ্লাস ১০ টাকা, ট্যাং মেশানো ১৫ টাকা। তীব্র গরমে সামান্য তৃপ্তি মেটাতে বাধ্য হয়ে সেগুলো খাচ্ছেন স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রী থেকে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ।

সদর উপজেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মোড় গুলোতে এদের উপস্থিতি থাকলেও হাট, বাজারে ও শপিং সেন্টারগুলোর সামনে এদের বেশি সংখ্যায় দেখা যায়। প্রচণ্ড গরমে জর্জরিত পথচারীদের নোংরা পরিবেশ কিংবা স্বাস্থ্যঝুঁকির কথা কারও কারও মনে এলেও বরফশীতল লেবুর শরবতের প্রচণ্ড লোভনীয় প্রশান্তির কথা মনে করে সেসব পান করছেন অনেকে। এভাবেই পথের এসব শরবতের দোকানে ভিড়ও লেগে থাকে সারাক্ষণ।

সিরাজগঞ্জ সদরে কয়েক জায়গা ঘুরে দেখা গেছে, এসব লেবুর শরবত তৈরির পদ্ধতি সবারই এক। কাঠ কিংবা লোহার একটি যন্ত্রের মাঝে অর্ধেকটা লেবু রেখে চাপ দেওয়া হয়। এতে রস গিয়ে পড়বে নিচে রাখা গ্লাস কিংবা মগে। এবার তাতে যোগ করা হবে বরফ শীতল পানি আর বিট লবণ।

এই বিষয়ে শরবত বিক্রেতা আব্দুল গনি বলেন, গত বছরের ব্যবধানে এই শরবতের দাম একটু বেশি হয়েছে। লেবু বিট লবণ বরফ এগুলোর দাম  বৃদ্ধি হওয়ার। কারণে। কেউ আবার শরবতের রং সুন্দর করার জন্য মেশায় কৃত্রিম রং, অরেঞ্জ পাউডার। স্বাদ মিষ্টি করার জন্য স্যাকারিন, টেস্টিং সল্টও মেশানো হয়। কেউ এর মধ্যে আপেল ও মাল্টার কুচি দিয়ে ৩০ টাকায় স্পেশাল শরবত বিক্রি করছেন। কেউ তোকমা দানা, ইসবগুল, মেথির মতো উপাদানও মেশাচ্ছেন। 

এ বিষয়ে এক ক্রেতা বলেন, এতো গরমে তৃষ্ণার্ত ও শরীর সতেজ রাখতে লেবুর শরবত ভালো লাগে। আমি মানুষকে প্রতিদিন দেখি শরবত খাই। আজকে আমি নিজে খেলাম অনেক ভালো লাগলো।

আরও খবর



হিলি সীমান্ত পরিদর্শন করলেন তিন বাহিনীর ৭৮ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৬৭জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:দিনাজপুরের হিলি সীমান্ত এলাকা পরিদর্শন করলেন সেনা, নৌ, বিমান বাহিনীর ৭৮ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল। ঢাকাস্থ ন্যাশনাল ডিফেন্স কলেজ এর এএফডাব্লুসি কোর্সের শিক্ষা সফরের অংশ হিসেবে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মামুন উর রশিদ এর নেতৃত্বে ৭৮ সদস্যের একটি প্রশিক্ষনার্থী দল হিলি সীমান্তে আসেন।

সোমবার দুপুর দেড় টায় হিলি সীমান্তের চেকপোস্ট গেটে পৌঁছালে ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মামুন উর রশিদকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান জয়পুরহাট- ২০ বিজিবির অধিনায়ক তানজিলুর রহমান। এরপর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মামুন উর রশিদ হিলি সীমান্তের চেকপোষ্ট গেটের শুন্য রেখায় ভারতের ৬১ ব্যাটালিয়ানের বিএসএফের সহকারী অধিনায়ক প্রেম বিসোয়াতকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। পরে প্রতিনিধি দলটি সীমান্ত দিয়ে দুদেশের মাঝে আমদানি-রফতানি বানিজ্য,পাসপোর্ট যাত্রী পারাপারসহ বিজিবি ও বিএসএফের কার্যক্রম সম্পর্কে অবগত হন।এরপর প্রতিনিধি দলটি বিজিবির হিলি আইসিপি ক্যাম্প পরিদর্শন করেন। সেখানে বিজিবির সাথে বৈঠক করে বগুড়া ক্যান্টনমেন্ট এর উদ্দেশ্যে রওনা দেন।


আরও খবর