Logo
আজঃ সোমবার ০৬ মে ২০২৪
শিরোনাম
রাফাহতে ইসরায়েলের বিমান হামলায় ২২ ফিলিস্তিনি নিহত আর্জেন্টিনাকে প্রথম বিশ্বকাপ জেতানো কোচ মারা গেছেন ইন্দোনেশিয়া ৬.২ মাত্রার ভূমিকম্পে কাঁপল টানা ৭২ ঘণ্টা ১৫০ উপজেলায় মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ মূল্যস্ফীতি সাড়ে ৭ শতাংশে নেমে আসবে: সংসদে অর্থ প্রতিমন্ত্রী জয়পুরহাটে পরকীয়ার জেরে নুরুন্নবী হত্যা মামলায় বাবা-ছেলেসহ ৫ জনের যাবজ্জীবন মধুপুরে কৃষকের মাঝে কম্বাইন্ড হারভেস্টার মে‌শিন বিতরণ ‘বিশ্ব কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য দিবস ২০২৪’ পালন করলো এনার্জিপ্যাক উপজেলা নির্বাচনে সৎ যোগ্য প্রার্থীদের জনগন বেছে নেবে: সাকিব আল হাসান এমপি মাগুরায় তীব্র তাপদাহে ঝরে পড়ছে লিচুর গুটি ১শ' কোটি টাকার ক্ষতির আশংকা কৃষকদের

ফুটবলারদের টাকা তুলে দিলেন সালাউদ্দিন, কে কত পেলেন

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ জুলাই ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | ২৫৯জন দেখেছেন

Image

স্পোর্টস ডেস্ক:ব্যাঙ্গালুরুতে অনুষ্ঠিত সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনালে খেলতে পারলে বাংলাদেশ ফুটবল দলকে ৫০ লাখ টাকা বোনাস দেওয়ার প্রতিশ্রতি দিয়েছিলেন বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সভাপতি কাজী সালাউদ্দিন। আসরের গ্রুপপর্বে দারুণ পারফরম্যান্স দেখিয়ে সেমিফাইনালে উঠে যান জামাল ভূঁইয়ারা।

আজ রোববার প্রতিশ্রুত ৫০ লাখ টাকা ফুটবলারদের দেওয়া হয়েছে। মতিঝিলে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন ভবনে সৌজন্য সাক্ষাতের আমন্ত্রণ জানিয়ে খেলোয়াড়দের আলাদা আলাদা খামে এই টাকা তুলে দেওয়া হয়।

পুরস্কার হিসেবে বাফুফের পক্ষ থেকে সব ফুটবলারকে দেড় লাখ টাকা করে দেওয়া হয়েছে। তবে ৩ ফুটবলারকে ব্যক্তিগতভাবে পুরস্কৃত করেছেন সালাউদ্দিন। আলাদাভাবে ডেকে গোলরক্ষক আনিসুর রহমান জিকো, শেখ মোরসালিনকে অতিরিক্ত ১ লাখ টাকা এবং ডিফেন্ডার বিশ্বনাথ ঘোষকে দিয়েছেন ৫ লাখ টাকা।

বিশ্বনাথ বলেছিলেন, সাফের ফাইনালে উঠতে পারলে নিজে পুরো দলকে ৫ লাখ টাকা উপহার দেবেন। বিষয়টি জানতে পেরে উদার মনের জন্য উল্টো বিশ্বনাথকেই ৫ লাখ টাকা দেন সালাউদ্দিন। বিশ্বনাথের ব্যাপারে বাফুফে সভাপতি বলেন, ‘ওর কথাটা টিম স্পিরিটের অংশ। এ রকম খেলোয়াড়ই আমার দরকার। তাকে আমার পক্ষ থেকে সামান্য অর্থ পুরস্কার।

২০০৯ সালে সাফ চ্যাম্পিয়নশিপের সেমিফাইনালে খেলেছিল বাংলাদেশ। তারপর কেটে গেছে দীর্ঘ ১৪ বছর। সেই খরা কাটিয়ে ব্যাঙ্গালুরুতে সেমিফাইনালে খেলার যোগ্যতা অর্জন করে বাংলাদেশ। সেমিফাইনালে শক্তিশালী কুয়েতের বিপক্ষে দারুণ লড়াই করে বাংলাদেশ। তবে অতিরিক্ত সময়ে গড়ানো ম্যাচে ১-০ গোলে ফাইনাল খেলার স্বপ্ন ভঙ্গ হয় বাংলাদেশের।


আরও খবর



ডিপিএস এসটিএস স্কুল ঢাকার আয়োজনে ‘দ্য ওয়ার্ল্ড স্কলার্স কাপ ২০২৪’

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | ৭৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ডিপিএস এসটিএস স্কুল ঢাকার আয়োজনে মর্যাদাপূর্ণ ‘ওয়ার্ল্ড স্কলার্স কাপ ২০২৪’ শুরু হয়েছে। দুই দিনব্যাপী এ প্রতিযোগিতার জমজমাট বুদ্ধির লড়াইয়ে অংশ নিয়ে শিক্ষার্থীরা ইয়েলে ‘টুর্নামেন্ট অব চ্যাম্পিয়ন্সে’ অংশ নেয়ার সুযোগ পাবে। গ্রেড ৫-১২ এর মেধাবীদের জন্য আয়োজন করা অনবদ্য এই প্রতিযোগিতায় থাকছে মেডেল, ট্রফি, সার্টিফিকেট সহ আরও অনেক কিছু জিতে নেয়ার সুযোগ।

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীদের দুইটি দলে ভাগ করা হয়েছে। ১০-১৩ বছর বয়সীদের জন্য জুনিয়র গ্রুপ এবং ১৪ বা তার বেশি বয়সীদের জন্য সিনিয়র গ্রুপ। এতে সারা দেশের বিভিন্ন স্কুলের ২ শ’র বেশি শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে।

সমসাময়িক বিষয় ও ভাবনা নিয়ে আলোচনা করতে সাংস্কৃতিকভাবে বৈচিত্র্যময় শিক্ষার্থীদের একত্রিত করার উদ্দেশ্যে দলগত অ্যাকাডেমিক প্রতিযোগিতা হিসেবে আন্তর্জাতিক ও মর্যাদাপূর্ণ ‘দ্য ওয়ার্ল্ড স্কলার্স কাপ’-এর আয়োজন করা হয়, যেখানে ৬০ টিরও বেশি দেশের প্রতিযোগীরা অংশগ্রহণ করছে। প্রতিযোগিতাটি স্কলার্স বোল, কোলাবোরেটিভ রাইটিং, স্কলার্স চ্যালেঞ্জ ও টিম ডিবেটের মতো চ্যালেঞ্জিং ও আকর্ষণীয় অ্যাকাডেমিক আয়োজনের জন্য সুপরিচিত। এ বছরের বিভিন্ন মাসে বাকু, কুয়ালালামপুর, স্টকহোম, সিউল, ডালিয়ান ও ব্যাংককে প্রতিযোগিতার পরের ধাপ হিসেবে গ্লোবাল রাউন্ডের আয়োজন করা হবে। প্রতিযোগিতাটি বিভিন্ন বিষয়ের ওপর শিক্ষার্থীদের অসামান্য দক্ষতা প্রদর্শন এবং ব্যক্তিগত মেডেল ও দলগত ট্রফি জিতে নেয়ার সুবর্ণ সুযোগ হিসেবে এসেছে।

এ বিষয়ে ডিপিএস এসটিএস স্কুল ঢাকার প্রিন্সিপাল ড. শিবানন্দ সিএস বলেন, “ওয়ার্ল্ড স্কলার্স কাপের আয়োজন করতে পারা সত্যিই সম্মানের। তরুণদের নিজেদের মতো করে মঞ্চ জয় করে নেয়ার বিষয়টি আসলেই অভাবনীয়। এই দুই দিনের অসামান্য বুদ্ধিবৃত্তিক চ্যালেঞ্জ ও সাংস্কৃতিক আদানপ্রদান এই প্রতিযোগিতার বাইরেও তাদের বন্ধুত্ব হিসেবে রয়ে যাবে বলে আশাবাদী আমরা।”

ইতোমধ্যে প্রতিযোগিতার রিজিওনাল রাউন্ড, গ্লোবাল রাউন্ড ও ইয়েল ইউনিভার্সিটির ‘টুর্নামেন্ট অব চ্যাম্পিয়ন্সে’ ডিপিএস এসটিএস স্কুল ঢাকা অংশগ্রহণ করেছে। জ্ঞানের অনবদ্য প্রদর্শনের মাধ্যমে নিজেদের মেলে ধরার সুযোগ হিসেবে এ বছর আয়োজক হিসেবে সারা দেশের তরুণ ও মেধাবী শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানাচ্ছে তারা।


আরও খবর



ডোমারে ক্যান্সরে আক্রান্ত শিশু আমির হামজাকে বাচাঁতে সহায়তা চেয়ে বাবা-মায়ের আকুতি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৭৫জন দেখেছেন

Image

ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি:নীলফামারীর ডোমারে মরণব্যধি ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত শিশু আমির হামজা (৪) কে বাচাঁতে সকলের কাছে সহযোগিতা চেয়ে বাবা ও মায়ের আকুতির যেন শেষ নেই। গত ৪ মাস যাবত রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ছে শিশুটি। অর্থের অভাবে চিকিৎসা করাতে পারছে না বাবা- মা। তাই দেশের বিত্তবান ও দানবীর ব্যক্তিদের কাছে সন্তানের চিকিৎসার জন্য সহযোগিতা কামনা করেন আমির হামজার পিতা শাহিন আলম ও মা নিলুফা ইয়াসমিন।

নীলফামারীর ডোমার উপজেলার জোড়াবাড়ী ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা দিনমুজুর শাহিন আলম। তার একমাত্র ৪ বছর বয়সী পুত্র সন্তান আমির হামজা মরণব্যাধি ক্যান্সার রোগ দেখা দেয়। গত অক্টোবর মাসে ঢাকা পিজি হাসপাতালে এক সপ্তাহ চিকিৎসা নিয়ে ৪ মাস যাবত রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে শিশু হেমাটোলজি ও অনকোলজী বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডাঃ নুসরাত জাহান তত্ত্ববাবধানে চিকিৎসাধীন করে এখন ৫০% সুস্থ্য হয়েছে। ডাঃ জানান, এক থেকে দুই বছর শিশুটিকে চিকিৎসা নিতে হবে, তাহলে সুস্থ হবে। বাড়ী ভিটার সামান্য জমি গরু ছাগল বিক্রি করে এবং অন্যের কাছে ধারদেনা করে পিজি হাসপাতাল থেকে শুরু করে রংপুর পর্যন্ত প্রায় ২ লক্ষ টাকা সন্তানের পিছনে ব্যয় করে অসহায় ও দিশেহারা হয়ে বর্তমানে নিজ বাড়িতে অবস্থান করছে।

বাকী দিনগুলোর চিকিৎসা খরচ জোগাতে দেশের বিত্তবান ও দানবীর ব্যাক্তিদের কাছে সন্তানের চিকিৎসার জন্য সহযোগিতা কামনা করেন। যোগাযোগের জন্য মোবাইল নম্বর- ০১৭৮০-৬১০-৫৪১ বিকাশ ও নগদ। এ বিষয়ে জোড়াবাড়ী ইউপি চেয়ারম্যন সাখাওয়াৎ হাবিব বাবু জানান, শাহিন আলম ছেলেটি খুব অসহায়, আমরা পরিষদের পক্ষ থেকে সকলে মিলে সাধ্য মতো সহযোগিতা করেছি। শিশুটিকে বাচাঁতে সকলের দোয়া ও সহযোগিতা কামনা করেন তিনি। আপনাদের সহযোগিতায় বেচেঁ যেতে পারে শিশুটির প্রাণ।


আরও খবর



রিজার্ভ আবারও ২০ বিলিয়নের নিচে নামল

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | ১০৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রিজার্ভ আবার ২০ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমেছে। বৃহস্পতিবার ( ১৮ এপ্রিল) বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ দাঁড়ায় ১৯ দশমিক ৮৯ বিলিয়ন ডলার। গত সপ্তাহ শেষে রিজার্ভ ২০ দশমিক ১০ বিলিয়ন ডলার ছিল।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, দেশের ইতিহাসে রিজার্ভ সর্বোচ্চ ৪৮ বিলিয়ন ডলারের ঘর ছাড়িয়েছিল ২০২১ সালের আগস্টে। বিদেশ থেকে ঋণ নেওয়াসহ বিভিন্ন উপায়ে ওই সময় রিজার্ভ বাড়ানো হয়। এরপর থেকে ডলার সঙ্কট কাটাতে গিয়ে ২৯ বিলিয়ন ডলারের বেশি বিক্রি করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে কমতে–কমতে গত নভেম্বর শেষে রিজার্ভ ১৯ দশমিক ৩০ বিলিয়ন ডলারে নেমেছিল। এরপর আবার বেড়ে ডিসেম্বরে ২১ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন হয়। এরপর কমতে–কমতে গত মার্চ শেষে ১৯ দশমিক ৯১ বিলিন ডলারে নেমেছিল। এরপর গত সপ্তাহ শেষে তা বেড়ে ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছিল।

সাধারণত প্রতি বছর রমজান ও ঈদকে কেন্দ্র করে গত মার্চে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে ১৯৯ কোটি ৬৮ লাখ ডলার দেশে পাঠিয়েছেন, যা আগের বছরের একই মাস বা আগের মাস ফেব্রুয়ারির তুলনায় কম।

মূলত ১২৩-১২৫ টাকায় উঠে যাওয়া ডলারের দর হঠাৎ করে ১১২ থেকে ১১৫ টাকায় নামায় অনেকে আবার হুন্ডিতে টাকা পাঠাচ্ছেন। সব মিলিয়ে চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে মোট এক হাজার ৭০৪ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছে। গত অর্থবছরের একই সময়ে এসেছিল এক হাজার ৬০৪ কোটি ডলার।

এ হিসেবে চলতি অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে রেমিট্যান্স বেড়েছে ১০৪ কোটি ডলার বা ৬ দশমিক ৪৮ শতাংশ। গত ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সেখানে প্রবৃদ্ধি ছিল ৭ দশমিক ৬১ শতাংশ।

ব্যাংকাররা জানান, কয়েকদিন আগেও ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠিয়ে প্রতি ডলারে ১২৩ থেকে ১২৪ টাকা পাচ্ছিলেন প্রবাসীরা। গত ১০ মার্চ পর্যন্ত ডলারের দল স্থিতিশীল ছিল। তবে সোয়াপের মাধ্যমে ব্যাংক থেকে ডলার তুলে নেওয়ার পর থেকে ব্যাংকগুলো ডলার কেনা কমিয়ে দিয়েছে। এরপর কমতে–কমেতে গত মাসের মাঝামাঝিতে তা ১১২ টাকা ৫০ পয়সা থেকে ১১৩ টাকায় নেমেছিল।

এদিকে হুন্ডিতে ডলারের দর পাওয়া যাচ্ছে ১২০ থেকে ১২১ টাকা। তবে ব্যাংকগুলো দর আবার বাড়িয়ে এখন ১১৫ টাকায় রেমিট্যান্স কিনছে।


আরও খবর



টানা ৫ দিন পর বেনাপোল বন্দর দিয়ে আমদানি রফতানি শুরু

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | ১০৬জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:ঈদ উল ফিতর ও পহেলা বৈশাখের টানা ৫ দিনের ছুটি শেষে আবারও আজ সোমবার সকাল থেকে বেনাপোল বন্দর দিয়ে  শুরু হয়েছে আমদানি-রফতানি বাণিজ্য।

এর আগে গত ১০ এপ্রিল থেকে ১৪ এপ্রিল ৫ দিন এ পথে বন্ধ ছিল আমদানি,রফতানি। ৫ দিন পণ্য খালাস বন্ধ থাকায় এতে সরকারের প্রায় দেড় শ' কোটি টাকা রাজস্ব আয় পিছিয়েছে। বন্দরেও জমেছিল পণ্য জট। এখন পণ্য খালাস শুরু হওয়ায় কমতে শুরু করেছে পণ্য জট।

এদিকে আমদানি,রফতানি শুরু হওয়ায় বেনাপোল বন্দরে আবারো কর্মব্যস্ততা ফিরেছে। 

বেনাপোল বন্দরের পরিচালক (ট্রাফিক) রেজাউল করিম  জানান, সরকারী ছুটি শেষে পুনরায় এ পথে আমদানি-রপ্তানিসহ সকল কার্যক্রম শুরু হয়েছে। ব্যবসায়ীরা যাতে বন্দর থেকে  দ্রুত পণ্য খালাস নিতে পারেন সংশিষ্ট সবাইকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

সকালে বন্দর ঘুরে দেখা যায়, যে সকল কর্মকর্তা, কর্মচারীরা ছুটিতে গিয়েছিল তারা অনেকেই কর্মস্থলে ফিরে কাজে যোগ দিয়েছেন। পণ্য খালাসে ব্যস্ত সময় পার করছেন বাণিজ্যের সাথে সংশিষ্ট ব্যবসায়ীসহ বন্দর, কাস্টমসের কর্মকর্তা, কর্মচারী ও বন্দর শ্রমিকেরা। 

জানা যায়, প্রতিদিন বেনাপোল বন্দর দিয়ে প্রায় ৬০০ ট্রাক বিভিন্ন ধরনের পণ্য আমদানি, ২শ ট্রাকের মত রফতানি হয়। আর  বন্দর থেকে ৫০০ ট্রাক পণ্য খালাস হয়। আমদানি পণ্য থেকে দিনে সরকারের রাজস্ব আসে ৩০ থেকে ৪০ কোটির মতো।


আরও খবর



যামিনীপাড়া ২৩ বিজিবি জোনের ৪৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | ৪২জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:বর্ণিল আয়োজনের মধ্যে দিয়ে খাগড়াছড়ি,র মাটিরাঙ্গা উপজেলার ২৩ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ন যামিনীপাড়া জোনের ৪৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী  উদযাপন করা হয়েছে।

সোমবার (২২ এপ্রিল) ২৩ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ন যামিনীপাড়া জোনের ৪৮তম  প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে  দুপুরে আমন্ত্রিত অতিথিরা একে একে উপস্থিত হয়ে যামিনীপাড়া জোনের জোন অধিনায়ক লে. কর্নেল মো.আলমগীর কবির পিএসসির  হাতে ফুলের তোড়া ও উপহার দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।

পরে আমন্ত্রিত অতিথিদের সাথে নিয়ে ২৩ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ন যামিনীপাড়া জোনের ৪৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর কেক কাটেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিন পূর্ব রিজিয়নের রিজিয়ন কমান্ডার অতিরিক্ত মহা-পরিচালক, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. সাজেদুর রহমান, বিজিবিএম, 

 এসময় গুইমারা ২৪ আর্টিলারি ব্রিগেড এর  রিজিয়ন কমান্ডার,ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রাইসুল ইসলাম, এসপিপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি,বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ,
গুইমারা সেক্টর কমান্ডার,কর্নেল এস এম আবুল এহসান, পিবিজিএম, পিএসসি, খাগড়াছড়ি ডিজিএফআই ডেট কমান্ডার,কর্নেল আব্দুল্লাহ মো. আরিফ, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

অন্যান্যের মাঝে মাটিরাঙ্গা জোনের জোন অধিনায়ক লে. কর্ণেল মো.কামরুল হাসান পিএসসি, খেদাছড়া ব্যাটালিয়ন ৪০ বিজিবি পলাশপুর জোন অধিনায়ক লে. কর্ণেল ফারাহ্ মোহাম্মদ ইমতিয়াজ, পিএসসি, মাটিরাঙ্গা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো.রফিকুল ইসলাম, মাটিরাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ডেজী চত্রুবর্তী সহ বিভিন্ন সামরিক, বেসামরিক পদস্থ কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, হেডম্যান, শিক্ষক, সাংবাদিকবৃন্দ  উপস্থিত ছিলেন।

সন্ধ্যায় ব্যাটালিয়ন সদর দপ্তরে  মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

প্রধান অতিথি,র বক্তব্যে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ চট্টগ্রাম দক্ষিন পূর্ব রিজিয়নের রিজিয়ন কমান্ডার অতিরিক্ত মহা-পরিচালক, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. সাজেদুর রহমান, বিজিবিএম
এসময় তিনি বলেন, বিজিবি সদস্যরা সীমান্ত রক্ষার পাশাপাশি দুর্গম পাহাড়ে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠায় সরকারকে সহযোগিতা করছে। দেশকে এগিয়ে নিতে তাদের এ সহযোগিতা অব্যহত থাকবে।

আরও খবর