Logo
আজঃ রবিবার ০৫ মে ২০২৪
শিরোনাম

ফকিরহাটে কৃষকের ঘরে তৈরি হচ্ছে জৈবসার সহায়তা পেলে গড়ে উঠবে বৃহৎপরিষরে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | ৬৫জন দেখেছেন

Image

ফটিক ব্যানার্জী ফকিরহাট(বাগেরহাট)সংবাদদাতা:বাগেরহাটের ফকিরহাটে টেকসই নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন ও মাটির স্বাস্থ্য রক্ষায় তৈরি হচ্ছে জৈবসার। কৃষকের উৎপাদিত ভার্মিকম্পোস্ট বা কেঁচোসারের গুনগত মান আনেক ভালো বলে দ্বাবী করেন স্থানিয় চষিরা।

টাউন নওয়াপাড়া গ্রামের কৃষক অঞ্জন ব্যানার্জী বলেন, এসএসিপি প্রকল্পে দেওয়া ট্রেনিং ও জৈবসার উৎপাদনের সরঞ্চাম নিয়ে কোঁচো সার উৎপাদন করা হয়। চলতি মৌশুমে ধান ক্ষেতে জৈব সার ব্যবহার করে ফলন হয়েছে তুলনামুল অনেক ভালো। এছাড়াও বিভিন্ন খামারিদের কাছ থেকে প্রায় ২শ মন জৈবসার সংগ্রহ করে প্রক্রিয়া জাতকরনের মাধ্যমে বিক্রি করা হয়েছে। বাড়ি থেকে অনেকেই নিয়ে যাচ্ছেন। চাহিদা থাকার পরেও সরকারি ভাবে অনুমতি ও সহায়তা অভাবে তিনি এটি বৃহৎ পরিষরে করতে পারছেন না বলে জানা।

পান চাষি নিজাম মোড়ল বলেন, আগে পান চাষে রাষায়নিক সার ব্যবহার করে লাভের মুখ দেখতে পাইনি। নানা রোগে আক্রান্ত হয়ে পানের লতা ও পাতা নষ্ট হয়ে যেত। কৃষি বিভাগের পরার্মশ্যে অঞ্জন ব্যানার্জীর তৈরি কৃত জৈবসার ব্যবহার করে অভাবনিয় লাভ হয়েছে। সবজি ও মৎস্য চাষি আনোয়ার মোড়ল বলেন, সবজি ও মাছ চাষে এ সার ব্যবহার করে আমিসহ অনেকেই লাভবান হয়েছি।

আরোব আলী, সঞ্জয় চক্রবর্তীসহ জৈবসার উৎপাদন কারি একাধিক ব্যক্তি বলেন, কৃষি বিভাগের দেওয়া জৈবসার উৎপাদনের সরঞ্চাম ও ট্রেনিং আমাদের চাষাবাদে অভাবনিয় পরিবর্তন এনে দিয়েছে।

কৃষি মন্ত্রনালয়ের এআইপি সম্মাননা প্রাপ্ত ফকিরহাট উপজেলা চেয়ারম্যান স্বপন দাশ বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে জৈবসার মাটির প্রাণ সঞ্চার করছে। জলবায়ু পরিবর্তনে মারত্মক প্রভাব ফেলে কৃত্রিম সার। এবিষয়নি মাথায় রেখে আমরা জৈবসার উৎপাদন ও ব্যবহার শুরু করেছি ইউনিয়ন পরিষদের মাধ্যমে প্রায় দুই দশক আগের থেকে। যা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান অনুকরনিয় উদাহরন ও পারস্পরিক শিখনের মাধ্যমে উপস্থাপন করছে।উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শেখ সাখাওয়াত হোসেন বলেন, প্রযুক্তির টেকসই ব্যবহারে প্রশিক্ষন ও উদ্ভুদ্ধ করনে আমরা কাজ করছি। জৈবসার উৎপাদন তার মধ্যে একটি। যার ব্যবহারে ফসল উৎপাদনে অভাবনিয় সফলতা পাচ্ছেন কৃষক। 


আরও খবর



বিরামপুর পৌরসভার পানি ছড়াচ্ছে শীতলতার পরশ

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৪৯জন দেখেছেন

Image

মিজান, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:দেশজুড়ে তীব্র দাবদাহ ও কাঠ ফাটা রোদে জনজীবন হাঁসফাঁস  এবং অনবৃষ্টিতে জনজীবন অতিষ্ঠ জীবজন্তুসহ কষ্ট পাচ্ছে সাধারণ মানুষ জন। বৈশাখের তৃতীয় সপ্তাহেও দেখা মিলেনি বৃষ্টির দিনাজপুর জেলার  বিরামপুর এলাকায়। এ অবস্থায় বিরামপুর পৌরসভার নিজস্ব উদ্যোগে শহরের রাস্তায় রাস্তায় সকাল-বিকাল ছিটানো হচ্ছে পানি। গরমে অতিষ্ট শহরবাসী এতে ধুলি-বালু ও রোগ জীবানু থেকে রক্ষা ও শীতলতার পরশ অনুভব করছেন।

জানা গেছে, প্রচন্ড খরা ও তাপদাহে প্রাণিকূলের ওষ্ঠাগত অবস্থা বিরাজ করছে। শুষ্ক মৌসুমে ধূলি-বালি থেকে নাগরিকদের রক্ষার জন্য প্রথম শ্রেণির বিরামপুর পৌরসভার পক্ষ থেকে শহরের রাস্তায়-রাস্তায় পানিবাহী গাড়ী দিয়ে প্রতিদিন সকাল বিকাল পানি ছিটানো হয়।এতে রাস্তা দিয়ে চলাচলকারী লোকজন, রাস্তার দু’পাশের দোকানী ও ক্রেতারা স্বস্তিতে চলাফেরা করতেন। কিন্তু, বৈশাখের তৃতীয় সপ্তাহেরও এই এলাকায় বৃষ্টিপাত না হওয়ায় শহরবাসী ও প্রাণিকূলের নাভিস্বাশ উঠেছে। এ অবস্থায় শহরবাসীকে শীতলতার পরশ দিতে অধিক পরিমাণে পানি ছিটানো হচ্ছে।

বিরামপুর কলেজ পাড়া মহল্লার বাসিন্দা অটো চালক মিলন হোসেন বলেন, এই প্রচন্ড গরমে রাস্তায় চলাচল করা কঠিন ছিল। পৌরসভার পক্ষ থেকে রাস্তায় পানি ছিটানোর ফলে আমরা ধূলি বালু ও রোগ জীবানু থেকে রক্ষা পাচ্ছি। একই সাথে রাস্তার উত্তাপ থেকে রেহায় পাচ্ছি এবং অনুভব করছি শীতলতার পরশ।

বিরামপুর চাঁদপুর ফাজিল মাদ্রাসার প্রভাষক মেফতাহুন নাহার কবিতা বলেন, তীব্র দাবদাহ ও কাঠ ফাটা রোদে জনজীবন  বিপর্যস্ত এবং অনবৃষ্টিতে জনজীবন অতিষ্ঠ, কষ্ট পাচ্ছে  সাধারণ মানুষ ও প্রাণিকুল। এ অবস্থায় পৌরসভার পক্ষ থেকে রাস্তায় পানি ছিটানো একটি মহতী উদ্যোগ। এতে আমরা ধূলিবালু ও রোগ জীবানু থেকে রক্ষা পাচ্ছি। সেই সঙ্গে রাস্তার উত্তাপ থেকে রেহায় পাচ্ছি।

বিরামপুর পৌরসভার মেয়র  অধ্যক্ষ মো: আক্কাস আলী জানান, প্রথম শ্রেণির বিরামপুর পৌরসভার নাগরিক সুবিধা বৃদ্ধির জন্য নানামূখি কার্যক্রম চলমান আছে। এই প্রচন্ড গরম থেকে শহরবাসীকে রক্ষার জন্য পানি ছিটিয়ে শীতলতার পরশ দেওয়ার চেষ্টা চলছে। এর ফলে নাগরিকরা ধূলি- বালু ও রোগ জীবানু থেকেও রক্ষা পাবে। নাগরিকদের স্বস্তি দিতে বৃষ্টি না হওয়া পর্যন্ত এই পানি ছিটানোর কার্য্যক্রম অব্যাহত থাকবে।


আরও খবর



রূপগঞ্জে বৃষ্টি প্রার্থনায় ইসতিসকার নামাজ আদায়

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৫১জন দেখেছেন

Image

আবু কাওছার মিঠু রূপগঞ্জ (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধিঃগ্রীষ্মের শুরু থেকেই তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে রক্ষায় বৃষ্টি চেয়ে ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছেন মুসল্লিরা। গতকাল ২৭ এপ্রিল শনিবার বেলা ১১টায় রূপগঞ্জের তারাবো পৌরসভার রূপসী গন্ধর্বপুর সাইনবোর্ড ঈদগাহ মাঠে সাইনবোর্ড ঈদগাহ মাঠে নামাজ আদায় করা হয়। ইসতিসকার নামাজ পড়ে বৃষ্টির জন্য অশ্রæ সিক্ত চোখে প্রার্থনা করেছে রূপগঞ্জের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা।

অনাবৃষ্টির কারণে ফসলের ক্ষতি হচ্ছে। মানুষ হাহাকার করছে। এ কারনে নামাজ শেষে আল্লাহর কাছে তীব্র গরম থেকে পানাহ চেয়ে রহমতের জন্য দোয়া পরিচালনা করা হয়। এ ইসতিসকার নামাজের ইমামতি ও দোয়া পরিচালনা করেন গন্ধর্বপুর বড় মসজিদের ইমাম মুফতি শাকির মাহমুদ। 

দুই রাকাত নামাজের পূর্বে নসিহতপূর্ণ আলোচনা করা হয়। নামাজে আদায় শেষে আল্লাহতালার দরবারে দুই হাত তুলে কান্না জড়িত কন্ঠে মোনাজাত করেন মুসুল্লিরা। অসহনীয় তীব্র রোধ ও চলমান প্রচন্ড তাপপ্রবাহের কারণে অতিষ্ঠ মানুষ সৃষ্টিকর্তার অনুগ্রহ লাভের জন্য দুহাত তুলে বৃষ্টির জন্য দোয়া করেন।

শীতল আবহাওয়া ও বৃষ্টির জন্য প্রার্থনার জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনায় ইসতিসকার নামাজে অংশ নিয়েছে অসংখ্য মানুষ।মোনাজাতে জাতির জন্য কল্যাণ কামনা করা হয়। আল্লাহ চাইলে এ নামাজ কবুল করে রহমতের বৃষ্টি দিয়ে মানুষ, প্রাণীসহ সকলকে শান্তিতে থাকার পরিবেশ করে দেবেন।

এছাড়াও মুড়াপাড়ার দড়িকান্দী, দাউদপুরের বেলদী, রূপগঞ্জের শিমুলিয়াসহ বিভিন্ন এলাকায় অনুরুপ ইসতিসকার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়। 

   -খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



কিশোর গ্যাং মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ নির্দেশনা

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৯৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কিশোর গ্যাং মোকাবিলায় স্বরাষ্ট্র এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়কে বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছেন । সোমবার (৮ এপ্রিল) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি।

বৈঠক শেষে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মো. মাহবুব হোসেন সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, কিশোর গ্যাং নিয়ন্ত্রণে অভিভাবক, শিক্ষকদেরকে সম্পৃক্ত করে, তাদেরকে সংশোধনের পরিবেশ তৈরি করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি জানান, কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদেরকে দাগি আসামির সঙ্গে না রেখে, তাদের সংশোধনাগারে আলাদা রেখেই কাউন্সিলিং করতে হবে- যাতে করে তারা দীর্ঘমেয়াদিভাবে অপরাধের সঙ্গে জড়িয়ে না পড়ে। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী দেশে সংশোধনাগারের সংখ্যা বাড়ানোর নির্দেশনাও দিয়েছেন।

এর আগে রোববার (৩ মার্চ) প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের শাপলা হলে আয়োজিত জেলা প্রশাসক সম্মেলনে-২০২৪ অনুষ্ঠানে কিশোর গ্যাং বন্ধে জেলা প্রশাসক ও কমিশনারদের কাজ করার আহ্বান জানান প্রধানমন্ত্রী।


আরও খবর



আমতলীতে ডায়েরীয়ার প্রকোপ, স্যালাইন সংঙ্কট স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ৬ জনের বেডে ৩১ জনের চিকিৎসা!

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৭৩জন দেখেছেন

Image

আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি:আমতলী উপজেলায় ডায়েরীয়ার প্রকোপ দেখা দিয়েছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের রোগীদের সামাল দিতে হিমশীম খেতে হচ্ছে। স্থান সংকুলণ না হওয়ায় রোগীদের বারান্দায় বেড দেয়া হয়েছে। ধারন ক্ষমতার চেয়ে পাঁচগুন রোগী হাসপাতালে ভর্তি আছে। ৬ জনের বেডে ৩১ জনের চিকিৎসা চলছে। এতে রোগীদের সমস্যা হচ্ছে। দ্রুত বেড বৃদ্ধির দাবী জানিয়েছেন রোগী ও তার স্বজনরা। অপর দিকে আইভি স্যালাইন সংঙ্কট দেখা দিয়েছে। রোগীদের ফার্মেসি থেকে আইভি স্যালাইন কিনতে হচ্ছে। এই সুযোগে ঔষুধ ব্যবসায়ীরা বেশী দামে স্যালাইন বিক্রি করছেন।

জানাগেছে, গত এক সপ্তারে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ডায়েরিয়া আক্রান্ত হয়ে দুই শতাধির রোগী ভর্তি হয়েছে। চিকিৎসক ও স্বাস্থ্য সেবিকাদের রোগীদের সামাল দিতে হিমশীম খেতে হচ্ছে। ৬ শয্যা ডায়েরীয়া রোগীর বেডের স্থলে ৩১ জন রোগী হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের বারান্দায় রোগীদের বেড দেয়া হয়েছে। রোগীর স্বজনদের অভিযোগ হাসপাতাল থেকে এন্টিবায়োটিক ও কলেরা স্যালাইন সরবরাহ করা হলেও বাহির থেকে ঔষুধ কিনতে হচ্ছে এবং হাসপাতালের বারান্দায় বেড দেয়া হয়েছে। এতে রোগীদের সমস্যা হচ্ছে বলে জানান তারা। এছাড়াও শত শত রোগী কমিউনিটি ক্লিনিক ও স্থানীয় চিকিৎসকের কাছ থেকে চিকিৎসা নিচ্ছে বলে নির্ভরযোগ্য সুত্রে জানা গেছে। সোমবার আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ঘুরে দেখাগেছে, স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বারান্দার বেডে রোগীরা চিকিৎসা নিচ্ছে। হাসপাতালে বেডে ৬ জন এবং বারান্দায় ২৫ জন রোগীর চিকিৎসা চলছে।

ডায়েরীয়ায় আক্রান্ত রোগী সামসুল হক কাজী বলেন, হাসপাতাল থেকে স্যালাইন দেওয়া হচ্ছে তারপরও বাহির থেকে ঔষুধ কিনতে হয়। তিনি আরো বলেন, বেড না থাকায় বারান্দায় বেড পেতে চিকিৎসা নিচ্ছি। দ্রুত হাসপাতালে বেড বাড়ানো প্রয়োজন। উপজেলার ঘোপখালী গ্রামের বুশরা বলেন বলেন, তিন দিন আগে নাতনিতে হাসপাতালে ভর্তি করেছি। এখন কিছুটা সুস্থ্য। তবে হাসপাতাল থেকে কিছুই দেয়নি। সকল ঔষুধ বাহির থেকে কিনতে হচ্ছে।

এমপিও হাট এলাকার বাসিন্দা নাজমা বলেন, ডায়ারিয়ায় আক্রান্ত ছেলে নাঈমকে হাসপাতালে ভর্তি করেছি। শুধু আইভি স্যালাইন ছাড়া হাসপাতাল থেকে কিছুই পাচ্ছি না।

আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ চিন্ময় হাওলাদার বলেন, প্রচন্ড গরমের কারনে ডায়েরীয়ার প্রকোপ দেখা দিয়েছে। হাসপাতালে চাহিদার চেয়ে স্যালাইন কম রয়েছে। দ্রুত স্যালাইন আনার চেষ্টা করা হচ্ছে। ডায়েরিয়া রোগী সামাল দিতে হাসপাতালের ডাক্তার ও নার্সরা প্রস্তুত রাখা হয়েছে।


আরও খবর

ভোলায় ইস্তিস্কার নামাজ অনুষ্ঠিত

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪




নওগাঁর মান্দায় বিদ্যুৎপৃষ্ঠ হয়ে দর্জি ব্যবসায়ীর মৃত্যু

প্রকাশিত:বুধবার ১৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১১১জন দেখেছেন

Image

এম এম হারুন আল রশীদ হীরা,প্রতিনিধি:নওগাঁর মান্দায় বিদ্যুৎপৃষ্ঠ হয়ে এরশাদ আলী (৩০) নামে এক দর্জি ব্যবসায়ীর মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১০টার দিকে উপজেলার পরানপুর ইউপির গোপালপুর বাজারে নিজ ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে এ  দুর্ঘটনার শিকার হন তিনি।

নিহত এরশাদ আলী উপজেলার পরানপুর ইউনিয়নের বান্দাইপুর গ্রামের নওসাদ আলীর ছেলে। গোপালপুর বাজারে ফয়সাল টেইলার্স নামে তার একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। এ ঘটনায় নিহতের পরিবার ও এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। 

স্থানীয় বাজারের ব্যবসায়ী বুলবুল হোসেন বলেন, দর্জি এরশাদ আলী নিজেই কাপড় কেটে ও সেলাই করে পোষাক তৈরি করেন। তার দোকানে কোনো কর্মচারী নেই। মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১০টার দিকে তৈরি পোষাকে ক্যালেন্ডার করতে গিয়ে বিদ্যুৎপৃষ্ঠ হন তিনি। তাকে উদ্ধার করে মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষনা করেন। 

এ বিষয়ে মান্দা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোজাম্মেল হক কাজী বলেন, অভিযোগ না থাকায় আইনি প্রক্রিয়া শেষে নিহতের লাশ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর