Logo
আজঃ শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম
বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো ইন্টারন্যাশনাল ডিজ্যাবিলিটি আর্ট ফেস্টিভ্যাল শুরু হিলিতে নসিমনের সাথে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে দুই বন্ধুর মৃত্যু রাণীশংকৈলে ইসতিসকার নামাজ আদায় তাহিরপুরে চোরাকারবারী ও চাঁদাবাজদের রামরাজত্ব : দেখার কেউ নাই পানি-স্যালাইন বিতরণ করে প্রশংসায় ভাসছে কাফরুল থানা পুলিশ আমরা আইন শৃঙ্খলা মেনে শান্তিপূর্ণভাবে সহাবস্থানে বসবাস করতে চাই-পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী টেকনো স্পার্ক ২০সি এখন পাওয়া যাচ্ছে অভাবনীয় নতুন দামে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম সংবিধানবিরোধী নয়: হাইকোর্ট গ্যাসের অবৈধ গ্রাহকদের বিষয়ে যে নির্দেশ দিলেন জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী থাইল্যান্ডের রাজা-রানীর সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সৌজন্য সাক্ষাৎ

এলপিজির দাম একলাফে বাড়ল ২৬৬ টাকা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ ফেব্রুয়ারী 2০২3 | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৩০৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: ভোক্তা পর্যায়ে ১২ কেজি তরলীকৃত পেট্রোলিয়াম গ্যাসের (এলপিজি) দাম একলাফে বেড়েছে ২৬৬ টাকা। ১২ কেজির সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২৩২ টাকা থেকে বাড়িয়ে নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ৪৯৮ টাকা।

আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন (বিইআরসি) এই দাম ঘোষণা করেছে। বর্ধিত এই দাম আজ থেকেই কার্যকর হবে। পরবর্তী আদেশ না দেওয়া পর্যন্ত এটি বলবৎ থাকবে বলে জানায় বিইআরসি।

বিইআরসির ঘোষণায় আরও বলা হয়, বেসরকারি এলপিজির রিটেইলার পয়েন্টে ভোক্তাপর্যায়ে মূসকসহ মূল্য প্রতি কেজি ১২৮ টাকা ৮৫ পয়সা নির্ধারণ করা হলো। এ ছাড়া রেটিকুলেটেড পদ্ধতিতে তরল অবস্থায় সরবরাহ করা বেসরকারি এলপিজির ভোক্তাপর্যায়ে মূসকসহ মূল্য প্রতিকেজি ১২১ দশমিক ৬২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এর আগে গত ২ জানুয়ারি ১২ কেজি এলপিজির দাম ৬৫ টাকা কমানো হয়। তবে তার আগের মাস ডিসেম্বরে গ্যাসের ১ হাজার ২৫১ টাকা থেকে ৪৬ টাকা বাড়িয়ে ১ হাজার ২৯৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়।


আরও খবর



মহানগরী পুস্তক বাঁধাই শ্রমিক ইউনিয়নের পরিচিতি সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১৬২জন দেখেছেন

Image

মুশফিকুর রহমানঃমহানগর পুস্তক বাঁধাই শ্রমিক ইউনিয়ন রেজিঃ নং ঢাকা-৩৫০৯ এর যাত্রাবাড়ী-ডেমরা-কদমতলী থানা শাখা কমিটির পরিচিতি সভা ও ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।  বৃহস্পতিবার ৪ এপ্রিল মাতুয়াইল কদমতলা সংলগ্ন দক্ষিণ শান্তি বাগ ক্যানেলপাড় শাপলা বিল্ডিং এর সামনে এই কর্মসূচি পালিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মোঃ মনিরুল রহমান মোল্লা (মনির)। সভাপতিত্ব করেন মহানগর পুস্তক বাঁধাই শ্রমিক ইউনিয়ন রেজিঃ নং ঢাকা-৩৫০৯ এর যাত্রাবাড়ী-ডেমরা-কদমতলী থানা শাখা কমিটির সভাপতি মোঃ ইমদাদুল ইমদাদ। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন শামীম আহমেদ শামশ। পরিচিতি সভায় অন্যান্য এর মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন,মহানগর পুস্তক বাঁধাই শ্রমিক ইউনিয়ন রেজিঃ নং ঢাকা-৩৫০৯ এর যাত্রাবাড়ী-ডেমরা-কদমতলী থানা শাখা কমিটির সাধারণ সম্পাদক মিরাজ মিয়া, সহ-সভাপতি বিপ্লব মিয়া, মোঃ বাদল ভান্ডারী, সহ-সাধারণ সম্পাদক মীর মাফু, মোহাম্মদ মানিক মিয়া, মোহাম্মদ আলী নূর, সাংগঠনিক সম্পাদক ইসমাইল হোসেন, সহসাংগঠনিক সম্পাদক ক মোঃ ডলার মিয়া, কোষাধ্যক্ষ হেমায়েত হোসেন বাবলু, প্রচার সম্পাদক রাসেল মিয়া, দপ্তর সম্পাদক মোঃ মাসুম চৌধুরী, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া সম্পাদক মোঃ ফিরোজ খান, মহিলা সম্পাদিকা মোছাম্মৎ ফারজানা আক্তার, কার্যকরী সদস্য মোঃ জহিরুল ইসলাম, মোহাম্মদ ইউসুফ মিয়া, মোঃ সাইফুল মিয়া, মিজানুর রহমান রাজিব, মোঃ রিপন মিয়া। উক্ত কমিটি অনুমোদন করেন মহানগর পুস্তক বাঁধাই শ্রমিক ইউনিয়ন রেজিঃ নং ঢাকা-৩৫০৯ এর সভাপতি মোহাম্মদ রাজিবুর রহমান রতন।


আরও খবর



বুয়েট যাতে জঙ্গিবাদের কারখানায় পরিণত না হয়: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বুয়েট যাতে জঙ্গিবাদের কারখানায় পরিণত না হয়,বলেছেন আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আমি রাজনীতি করি, সে জন্য বুয়েটে আমি যেতে পারব না? এটা কোন ধরনের আইন? আমরা তদন্ত করে দেখছি, এ ধরনের কিছু পাওয়া গেলে সরকারকে অ্যাকশনে যেতে হবে।

রোববার (৩১ মার্চ) সকালে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ ভবনে চট্টগ্রাম বিভাগের নেতাদের সঙ্গে মত বিনিময় সভায় বুয়েট শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ প্রসঙ্গে তিনি এসব কথা বলেন।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আমাদের নেত্রী শেখ হাসিনা অপকর্ম-অন্যায়ের বিরুদ্ধে, দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করেন এবং সেই নীতিতেই আমরা এগিয়ে চলছি। আজকে বিশ্বজিৎ হত্যার বিচার করতে গিয়ে আমাদের আমাদের অনেক কর্মী দণ্ডিত হয়েছে। তারপর বুয়েটে আবরার হত্যাকাণ্ডে আমরা কাউকে ছাড় দেইনি। শেখ হাসিনা কাউকে ছাড় দেননি।

তিনি বলেন, এখানে সেদিন যা ঘটেছে, কেউ তো ওখানে রাজনৈতিক কোনো কর্মসূচি পালন করতে যায়নি! সেখানে তো কোনো রাজনৈতিক কর্মসূচি ছিল না। আজকে আমি রাজনীতি করি, সে জন্য বুয়েটে আমি যেতে পারব না? এটা কোন ধরনের আইন? এটা কোন ধরনের নিয়ম?

ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, আমরা পরিষ্কার একটা কথা বলতে চাই, ঘটনার তদন্ত চলছে। আমরা খতিয়ে দেখছি। ছাত্র রাজনীতি বন্ধ করার নামে বুয়েটকে একটা অপরাজনীতি-জঙ্গিবাদের কারখানায় রূপান্তরিত করা হবে, পরিণত করা হবে এটা যাতে না হয়। আমরা তদন্ত করে দেখছি, এ ধরনের কিছু পাওয়া গেলে সরকারকে অ্যাকশনে যেতে হবে।


আরও খবর



পরীক্ষামূলক ট্রেন ১ঘন্টা ৪০ মিনিটে ভাঙ্গা থেকে যশোরে পৌঁছালো

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১২৮জন দেখেছেন

Image

ইয়ানূর রহমান শার্শা,যশোর প্রতিনিধি:পরীক্ষামূলক ট্রেন প্রায় ৮০ কিলোমিটার গতিতে ভাঙ্গা থেকে যশোরের রুপদিয়া রেলস্টেশন পর্যন্ত  ছুটে আসলো। একটি ব্লাস্ট ট্রেন শনিবার (৩০ মার্চ) সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে ট্রায়াল হিসেবে ফরিদপুরের ভাঙ্গা থেকে ছেড়ে আসে। ট্রেনটি সকাল ১০টা ২৫ মিনিটে যশোরের রূপদিয়া রেলওয়ে স্টেশনে পৌঁছায়। ট্রেনটি প্রায় ১০ মিনিট স্টেশনে অবস্থান করার পর ফের ভাঙ্গার দিকে রওনা হয়।

রেল কতৃপক্ষের সংশ্লিষ্ট সূত্র জানান, কোনো রকম ঝামেলা ছাড়াই ট্রেনের ট্রায়াল সম্পন্ন হয়েছে। এ পথে বাণিজ্যিক ট্রেন আগামী জুন মাস নাগাদ চলাচল শুরু হবে বলে তারা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।

এ রেলপথ নির্মাণ করার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো, পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলকে রেলওয়ে নেটওয়ার্কের আওতায় আনা । ভাঙ্গা থেকে যশোর পর্যন্ত ব্রডগেজ ওই রেলপথে ভাঙ্গা, কাশিয়ানী এবং যশোরের পদ্মবিলা ও সিঙ্গিয়াতে রেলওয়ে জংশন থাকছে। এছাড়া নগরকান্দা, মুকসুদপুর, মহেশপুর, লোহাগড়া, নড়াইল এবং যশোরের জামদিয়া ও রূপদিয়ায় রেলস্টেশন হয়েছে। কাজের অংশ হিসেবে শনিবার ও রোববার দু’দিন ভাঙ্গা থেকে যশোর পর্যন্ত বিভিন্ন গতিতে ট্রেন চালিয়ে নির্মাণ অবস্থা পরীক্ষা করা হবে বলে সূত্রটি জানিয়েছে।

ট্রায়ালের অংশ নেওয়া রেলওয়ে কর্মকর্তারা জানান, ভাঙ্গা থেকে যশোর অংশের ৮৭ দশমিক ৩২ কিলোমিটার পথ ৮৪ কিলোমিটার বেগে পাড়ি দিয়েছেন তারা। পথে কোথাও কোনো সমস্যা হয়নি।  এ রুটে আগামী জুনের মধ্যেই বাণিজ্যিকভাবে ট্রেন পরিচালনা করা সম্ভব হবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

রেলওয়ের সূত্রটি আরো জানান, এ প্রকল্প শেষের মেয়াদ ২০২৪ সালের জুন মাস পর্যন্ত। মাঠপর্যায়ে প্রকল্পটির কাজ শুরু হয়েছিল ২০১৯ সালে। ২০১৬ সালের ৩ মে একনেকে ‘পদ্মা সেতু রেল সংযোগ প্রকল্প’ নামে এটির অনুমোদন হয়। এ প্রকল্পের ব্যয় হয়েছে ৩৯ হাজার ২৪৬ কোটি টাকা।

পরীক্ষামূলক ট্রেনের চালক আব্দুল মান্নান বলেন, সকাল ৮টা ৪০ মিনিটে আমরা ভাঙ্গা স্টেশন থেকে ছেড়ে আসি। সকাল ১০টা ২৫ মিনিটে যশোরের রূপদিয়া স্টেশনে পৌঁছাই। পথে কোন সমস্যা হয়নি।

ট্রেনের সহকারী লোকোমাস্টার হাসান মতিউর রহমান বলেন, ৬০ তেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে ট্রেনটি ভাঙ্গা থেকে যশোরে এসেছে। এতে সময় লেগেছে এক ঘন্টা ৪০ মিনিট। ফিরে যাওয়ার সময় আরও ২০ কিলোমিটার বেশি গতিতে যাবে। এরপর যাত্রী নিয়ে যে ট্রায়াল ট্রেন ১২০ কিলোমিটার বেগে আসবে বলে তিনি জানান।

যশোর রেলওয়ের স্টেশন মাস্টার আয়নাল হাসান বলেন, এই ট্রেন যশোরবাসীর জন্যে প্রধানমন্ত্রীর ঈদের উপহার। ট্রেনটি ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে যশোরে আসে। যাওয়ার সময় আরও বেশি বেগে যাবে। আগামী জুন মাস নাগাদ এ রুটে বাণিজ্যিকভাবে ট্রেন চলাচল শুরু হতে পারে।


আরও খবর



ডাঃ শরীফুর রহমান রৌমারী যাতে না আসে এরবিরুদ্ধে মানববন্ধণ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৬জন দেখেছেন

Image

রৌমারী কুড়িগ্রাম প্রতিনিনিধিঃকুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে যাতে করে অদক্ষ কোন ডাঃ কে বদলী না করে এজন্য রৌমারীর সচেতন নাগরিকরা এরবিরুদ্ধে মানববন্ধণ করেন। মানববন্ধণের পাশাপশি সদয় অবগতির জন্য মাননীয় স্বাস্থমন্ত্রী ঢাকা-সচিব-সংসদ সদস্য-জেলা প্রশাসক,উপজেলা পরিষদ-উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর স্বারকলিপি প্রদান করেন সচেতন নাগরিকরা। পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদে প্রকাশিত খবরে উল্লেখ্য করা হয়েছে শরীয়তপুর সরকারি হাসপাতালে কর্মরত চিকিৎসক শরীফুর রহমান এর অবহেলায় একজন শিশুর অকালে মৃত্যু হয়। এমন অমানবিক চিকিৎসক যাতে রৌমারীর মত চরাঞ্চলে বদলী না করে এজন্যই এই মানববন্ধণের আয়োজন করা হয়। রৌমারী সচেতন নাগরিকদের দাবী এধরনে অমানবিক ডাঃ রৌমারী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আমরা চাইনা। অপরদিকে উপজেলাটি ব্রক্ষপুত্র নদ দ্বারা বিচ্ছিন্ন এই দ্বীপ উপজেলায় প্রায় তিন লক্ষাধিক অসচ্চল মানুষের বসবাস। স্বাস্থ্যসেবার জন্য প্রর্জাপ্ত চিকিৎসক ও জনবলের ঘাটতি রয়েছে।

এদিকে চিকিৎসা সংক্রান্ত যন্ত্রপাতি থাকলেও টেকনিশিয়ানের অভাবে যন্ত্রপাতি গুলো অযতেœ বিনষ্ট হয়ে পড়ে আছে। মানববন্ধণে সচেতন মহলের দাবী অবিলম্বে রৌমারী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে র্প্রজাপ্ত চিকি’সক ও জনসার্থে জনবল প্রদান করা হোক। স্বারকলিপিতে উল্লেখ্য করা হয়েছে শরীয়তপুর কর্মরত চিকিৎসক রৌমারীতে বদলী না করা। রৌমারী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা সংক্রান্ত যন্ত্রপাতি সচল করাহস কয়েকটি দাবী তুলে ধরেন মানববন্ধণে। এসময় বক্তব্য রাখেন রৌমারী মহিলা কলেজে প্রভাষক আক্তার হোসেন,রৌমারী ডিগ্রী সরকারি কলেজের প্রভাষক ফেরদৌস,রৌমারী ডিগ্রি কলেজের প্রভাষক আব্দুস ছামাদ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আজিজুর রহমান, শাহ মমেনসহ আরও অনেকেই।


আরও খবর



প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ কেন্দ্রে ঈদ উপহার নিয়ে হাজির হলেন খাগড়াছড়ি জেলার পুলিশ সুপার মুক্তা ধর

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | ১৩১জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,পার্বত্যাঞ্চল প্রতিনিধি:খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালা থানার পশ্চিম পাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্প ও আশপাশের এলাকার শতাধিক গরীব অসহায় ও দুস্থ পরিবারের মাঝে ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ করেছে খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সুপার  মুক্তা ধর পিপিএম (বার)।

সোমবার ( ৮ এপ্রিল) বিকেলে জেলা পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার)  মেরুং জ্বরজুরি পাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পে উপস্থিত থেকে অসহায় দের মাঝে এ ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ করেন।

‘আশ্রয়ণ’ প্রকল্পের মাধ্যমে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভূমিহীন-গৃহহীন ছিন্নমূল মানুষকে অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নের আওতায় এনেছেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা ঘোষণা দিয়েছেন, ‘বাংলাদেশে একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না।’ বাংলাদেশকে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত-সমৃদ্ধ দেশে পরিণত করতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ব্যাপক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন এবং পর্যায়ক্রমে সেগুলি বাস্তবায়ন করে যাচ্ছেন। তারই অংশ হিসেবে খাগড়াছড়ি জেলার পুলিশ সুপার মুক্তা ধর পিপিএম (বার)  মেরুং জ্বরজুরি পাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পে অসহায় গরীব ও দুস্থ পরিবারের জন্য ঈদ উপহার সামগ্রী নিয়ে হাজির  হয়েছেন। ঈদ উপহার নিতে আসা মানুষের চোখে মুখে আনন্দের ছোঁয়া দেখা যায়। উপহার নিতে ছোট বড় বৃদ্ধা সকল বয়সী লোকের সমাগম ঘটে।

ঈদ উপহার নিতে আসা আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা শাহেদা বেগম বলেন, আগে কোনো স্যার এভাবে আমাদের কথা ভাবেনি। এই স্যার আমাদের শীতের সময় কম্বল দিয়েছেন। আজ আবার ঈদ উপহার দিয়েছেন। সত্যিই আমরা অনেক আনন্দিত। কারণ এভাবে কেউ কখনো আমাদের মূল্যায়ন করেন না। আমরা পুলিশ সুপার মহোদয়ের জন্য দোয়া করি যাতে আল্লাহ উনার মঙ্গল করেন।

আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দা মোঃ নুরুল ইসলাম বলেন, আমি একজন দিনমজুর। আমার বয়স ৬২ বছর। আমি বৃদ্ধ হয়ে গেছি। এখন তেমন কাজ পাই না। এই বছর ঈদ উপলক্ষ্যে কিছু কিনতে পারি নাই। পুলিশ সুপার মহোদয় আমাদের জন্য ঈদ উপহার সামগ্রী নিয়ে এসে আমরা ভালভাবে ঈদ পালন করতে পারবো।আল্লাহপাক যেন পুলিশ সুপার স্যারের মঙ্গল করেন।

এ সময় খাগড়াছড়ি জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম এন্ড আপস)  মো. জসীম উদ্দিন পিপিএম, খাগড়াছড়ি সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার  মো. তফিকুল আলম, দীঘিনালা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি)  মো. নূরুল হক, মেরুং পুলিশ ফাঁড়ির এসআই নজরুল ইসলাম, স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. হোসেন, সাবেক ইউপি সদস্য মো. আবদুর রহমান সহ উপকার ভোগীরা উপস্থিত ছিলেন।

খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সুপার  মুক্তা ধর পিপিএম (বার) বলেন, খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সবসময় মানবতার সেবায় নিয়জিত। পবিত্র ইদুল ফিতরের আনন্দ ভাগাভাগি করতেই জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে অসহায় গরীব ও দুস্থ পরিবারের জন্য আমাদের এ আয়োজন। ভবিষ্যতেও জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে এ ধরনের কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে। এবং সকল বাহিনীর সাথে কাধে কাধ মিলিয়ে খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সকল মানবিক কাজে অংশগ্রহণ করবে।জানিয়ে তিনি  আরো বলেন, খাগড়াছড়ি জেলায় মাদকমুক্ত সৃজনশীল তারুণ্য তৈরির মাধ্যমে সবুজ ও পরিচ্ছন্ন স্বপ্নের আগামী নির্মাণ করাই আমাদের মূল লক্ষ্য। 

আরও খবর