Logo
আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

ডোমারে দূর্ঘটনার কবল থেকে রক্ষা পেলো তিতুমীর ট্রেন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ জানুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ১২৯জন দেখেছেন

Image

আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী):নীলফামারীর ডোমারে আনসার ও ভিডিপির সদস্যদের দক্ষতার করণে দূর্ঘটনার কবল থেকে রক্ষা পেলো রজশাহী থেকে ছেড়ে আসা আন্তঃনগর তিতুমীর ট্রেন।

ঘটনাটি, ডোমার উজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের বাগডোকরা গ্রামের সাবেক হুইপ আবদুর রউফ সাহেবের রেলঘুন্টি সংলগ্ন। সরেজমিনে জানাযায়, মঙ্গবার (৯জানুয়ারি) দুপুরে উক্ত এলাকার ৪৩৩/৪ নং পিলার সংলগ্ন রেললাইনের জয়েন্ট খুলে যায়। ঘটনাটি এলাকার একটি শিশু দেখতে পেয়ে বীর মুক্তিযোদ্ধা ইছাহাক আলীকে জানালে তিনি রেল ঘুন্টির ৬নং আনসার ক্যাম্পের পিসি মশিয়ার রহমানকে জানান। তিনি তাৎক্ষনিক ভাবে সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে লাল কাপড় টাঙ্গীয়ে রাজশাহী থেকে ছেড়ে আসা চিলাহাটিগামী আন্তঃনগর তিতুমীর ট্রেনটি ঘটনাস্থলে থামিয়ে দেয়। ট্রেনটি ধিরগতিতে চিলাহাটি চলে যায়। ঘটনার সংবাদ চারিদিকে ছড়িড়ে পড়লে এলাকায় উৎকোচ জনতার ভীড় জমায়।

এলাকাবাসী জানান, আনসার সদস্যরা ট্রেনটি না থামালে বড় ধরণের দূর্ঘটনা ঘটে যেতো। যার কারণে তাদের ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন রেল কর্তৃপক্ষ। বীর মুক্তিযোদ্ধা ইছাহাক আলী জানান, আমার নাতী রেল নাইনটি ফাঁকা দেখতে পেয়ে আমাকে জানালে আমি কর্তব্যরত আসসার পিসি মশিয়ারকে জানালে তিনি বাকী সদস্যদের নিয়ে ট্রেনটি থামায়। আনসার পিসি মশিয়ার রহমান বলেন, আমরা রেলঘুন্টি ৬নং ক্যাম্পে গত ১৮ ডিসেম্বর থেকে ২৪ ঘন্টা ডিউটি করছি। দ্রুত রেল চলাচলের কারণে লাইনের জয়েন্ট খুলে যেতে পারে। আমরা সংবাদ পেয়ে সাথে সাথেই ট্রেন থামিয়ে ধীরগতিতে চিলাহাটি পাঠিয়ে দেই। কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি তারা আসলে জয়েন্ট দেয়ার ব্যবস্থা করবে।


আরও খবর



রাজশাহীতে পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্সের বীমাদাবীর ২ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকার চেক হস্তান্তর

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ৮০জন দেখেছেন

Image
এস এম শফিকুল ইসলাম, জয়পুরহাটঃপপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেডের রাজশাহী অঞ্চলের মেয়াদ উত্তীর্ণ বীমা গ্রাহকদের বীমাদাবীর ২ কোটি ৮৬ লক্ষ টাকার চেক হস্তান্তর ও বার্ষিক সম্মেলন  অনুষ্ঠিত হয়েছে। রবিবার (৫ মে) সকালে রাজশাহী  নওদাপাড়া হোটেল ষ্টার এ মেয়াদ উত্তীর্ণ বীমা গ্রাহকদের বীমাদাবীর  চেক হস্তান্তর ও বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। 

পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেডের আল আমিন বীমা প্রকল্পের  নির্বাহী পরিচালক ও প্রকল্প পরিচালক বিল্লাল হোসেনের সভাপতিত্বে মেয়াদ উত্তীর্ণ বীমাদাবীর চেক হস্তান্তর ও বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও, বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স ফোরামের প্রেসিডেন্ট ও বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী সদস্য  বি এম ইউসুফ আলী। 

বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন  পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেডের একক বীমা প্রকল্পের  উর্দ্ধতন  উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক (ব্রাঞ্চ কন্ট্রোল) সৈয়দ মোতাহার হোসেন, জনপ্রিয় বীমা প্রকল্পের উপ-ব্যবস্থাপনা পরিচালক কামাল হোসেন মহসিন। 

এ সময়ে অন্যান্যদের বক্তব্য  রাখেন আল ইসলামী ডিপিএস প্রকল্পের প্রকল্প ইনচার্জ দুলাল হোসেন, আমিন বীমা প্রকল্পের  প্রকল্প ইনচার্জ শফিকুল ইসলাম, একক বীমা প্রকল্পের প্রকল্প ইনচার্জ আফজাল হোসেন, জনপ্রিয় বীমা প্রকল্পের প্রকল্প ইনচার্জ সাইফুল ইসলাম রাশেদ, আল আমিন  বীমা প্রকল্পের প্রকল্প ইনচার্জ ফজলুল হক। 

সভা শেষে গ্রাহকদের হাতে মেয়াদ উত্তীর্ণ  বীমাদাবীর ২ কোটি ৮৬ লক্ষ টাহার চেক তুলে দেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্স কোম্পানী লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও, বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স ফোরামের প্রেসিডেন্ট ও বাংলাদেশ ইনস্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের কার্যনির্বাহী সদস্য  বি এম ইউসুফ আলী। 

আরও খবর



পোরশায় বীজ সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষন ও কৃষি উপকরণ বিতরণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | ১৫৪জন দেখেছেন

Image

ডিএম রাশেদ,পোরশা (নওগাঁ) প্রতিনিধি:নওগাঁর পোরশায় বীজ সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষন ও কৃষকদের মাঝে কৃষি উপকরণ বিতরণ করা হয়েছে। সোমবার বিকালে উপজেলার ছাওড় ইউনিয়ন পরিষদ মিলনায়তনে বেসরকারী স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা খ্রীস্টিয়ান কমিশন ফর ডেভেলপমেন্ট ইন বাংলাদেশ (সিসিডিবি -পিসিআরসিবি-২) প্রকল্পের বাস্তবায়নে  বীজ সংরক্ষণ বিষয়ক প্রশিক্ষন ও কৃষি উপকরণ বিতরণী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন সংস্থার উপজেলা সমন্বয়কারী স্টিভ রায় রুপন। এতে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা কৃষি অফিসার কৃষিবিদ মামুনুর রশিদ। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ছাওড় ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান।

এসময় ছাওড় ইউপির সকল সদস্য ও সিসিআরসির সদস্যসহ প্রকল্পের কর্মকর্তাগন উপস্থিত ছিলেন। প্রশিক্ষণ শেষে প্রকল্পের উপকারভোগী ৩০জন কৃষকদের মাঝে বীজ সংরক্ষণের জন্য ১২০ কেজির ১টি করে প্লাস্টিক ড্রাম ও ৬টি বিভিন্ন সাইজের প্লাস্টিকের কৌটা উপকরণ হিসেবে বিতরন করা হয়।


আরও খবর



সাসটেইনেবিলিটি এক্সিলেন্সের জন্য ‘ইকোভাডিস সিলভার মেডেল’ পেল সিগওয়ার্ক

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ১১৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:পরিবেশে টেকসই উন্নয়নে বিশেষ অবদানের জন্য আবারও ইকোভাডিস সিলভার মেডেল রেটিং পেয়েছে প্রিন্টিং কালি ও কোটিং প্রস্তুতকারী কোম্পানি সিগওয়ার্ক ড্রাকফারবেন এজি অ্যান্ড কোং কেজিএএ।   এর আগে ২০২২ সালেও এই মেডেল অর্জন করে জার্মান এই কোম্পানিটি। 

এর মধ্য দিয়ে বর্তমান ইকোভাডিস রেটিংয়ে সিগওয়ার্ক নিজের শিল্প খাতের শীর্ষ ১৮% কোম্পানির মধ্যে স্থান করে নিয়েছে। এই উন্নতি ব্যবসায়িক ইউনিট ও অঞ্চল জুড়ে টেকসই উন্নয়নের জন্য প্রতিষ্ঠানের দৃঢ়  প্রতিশ্রুতির বিষয়টি তুলে ধরে।

ইকোভাডিস একটি বৈশ্বিক সাসটেইনেবিলিটি রেটিং প্রদানকারী সংস্থা। বিভিন্ন কোম্পানির পরিবেশগত, সামাজিক ও নৈতিক ব্যবস্থাপনা পদ্ধতির দক্ষতার ওপর ভিত্তি করে তাদের মূল্যায়ন করে সংস্থাটি। পরিবেশগত প্রভাব, শ্রম ও মানবাধিকার, নৈতিকতা এবং টেকসই উন্নয়নের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে প্রতিষ্ঠানের পারফরম্যান্সের বিস্তারিত বিশ্লেষণ করে থাকে ইকোভাডিস। 

প্রতিবেদনে দেখা যায়, ২০২৩ সালের স্কোরকার্ডের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ছিল পরিবেশগত উন্নয়ন। এই অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছে টেকসই ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি, নিঃসরণ কমানো এবং সার্কুলার প্যাকেজিং সমাধান। এই ক্যাটাগরিতে সিগওয়ার্ক ১০০ পয়েন্টের মধ্যে ৮০ পয়েন্ট অর্জন করেছে।

অনুমোদিত বিজ্ঞান-ভিত্তিক লক্ষ্যমাত্রা উদ্যোগের (এসবিটিআই) ক্ষেত্রেও বৈধতা অর্জন করেছে সিগওয়ার্ক। এতে দেখা যায়, সিগওয়ার্ক গ্রিনহাউজ গ্যাস হ্রাসের লক্ষ্যমাত্রা বিজ্ঞানসম্মতভাবে কমিয়েছে, যা বৈশ্বিক জলবায়ু লক্ষ্যমাত্রা অর্জনেও সমানভাবে অবদান রাখে।   

সিগওয়ার্কের সিনিয়র গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি ম্যানেজার সারাহ মাহ বলেন, “কালি ও কোটিং শিল্পে টেকসই ব্যবসায়িক অনুশীলনের ওপর আমরা যে প্রচেষ্টা ও গুরুত্ব দিয়েছি, এই বর্ধিত রেটিং পারফরম্যান্স তারই একটি প্রমাণ।” 

তিনি আরও জানান, “আমরা আমাদের অর্জন নিয়ে গর্বিত। একইসাথে আমাদের কার্যক্রম ও ভ্যালু চেইনে সাসটেইনেবিলিটি বৃদ্ধির বিষয়েও আমরা দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।”

সিগওয়ার্কের সাসটেইনেবিলিটি সংক্রান্ত উদ্যোগ বিষয়ে আরও বিস্তারিত জানতে সিগওয়ার্কের সাসটেইনেবিলিটি পেইজ এবং সাসটেইনেবিলিটি রিপোর্ট ভিজিট করুন।


আরও খবর



বাড়ি ফেরা হলো না জাহিদের সড়কেই গেল প্রাণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ৩৮জন দেখেছেন

Image

মিজান, বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধিঃবাজার শেষে বাড়ি ফেরা হলো না জাহিদের।সড়কেই গেল প্রাণ। দিনাজপুর জেলার বিরামপুরে পিকআপ ভ্যানের ধাক্কায় জাহিদুল ইসলাম জাহিদ (৫২) নামের একজন নিহত হয়েছেন।

সোমবার (১৩ মে) রাত ৯ টার দিকে বিরামপুর পৌর শহরের কলাবাগানস্থ মোড় এলাকায় এ দূঘটনা ঘটে।

নিহত জাহিদুল ইসলাম জাহিদ (৫২)বিরামপুর  উপজেলার ৭ নং পলিপ্রায়গ ইউনিয়নের টাঠকপুর (নয়াপাড়া) গ্রামের আয়েজ উদ্দিনের ছেলে।

নিহতের পরিবার জানান, নিহত জাহিদুল ইসলাম জাহিদ প্রতিদিনের ন্যায় বিরামপুর বাজার থেকে বাইসাইকেল যোগে রাতে বাড়ি ফিরছিলেন। এসময় দিনাজপুর থেকে ছেড়ে আসা একটি পিকআপ ভ্যান তাঁর বাইসাইকেলে সজোর ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যায়। এতে সে গুরুতর আহত হয়। স্থানীয়রা তাঁকে উদ্ধার করে বিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে। জরুরী বিভাগে চিকিৎসারত অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।  মৃত্যুর বিষয়ে নিশ্চিত করেন দায়িত্বরত চিকিৎসক ডাক্তার তাহাজুল ইসলাম।

বিরামপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সুব্রত কুমার সরকার জানান, সড়ক দুর্ঘটনার খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে ফোর্স পাঠায়। যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। পালিয়ে যাওয়া পিকআপ ভ্যানটি আটকের চেষ্টা চলছে। তবে পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে মরদেহ ময়নাতদন্ত ছাড়াই পরিবারের নিকট হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর



চিনির উৎপাদন বৃদ্ধি সময়ের দাবি: ধর্মমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১১৯জন দেখেছেন

Image
লিয়াকত হোসাইন লায়ন,জামালপুর:ধর্মমন্ত্রী মোঃ ফরিদুল হক খান বলেছেন, বিশ্বজুড়ে জনসংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রক্রিয়াজাত খাদ্য গ্রহণের প্রবণতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। চিনির ক্রমবর্ধমান চাহিদা পূরণ এবং বাজার স্থীতিশীল রাখার জন্য চিনির উৎপাদন বৃদ্ধি এখন সময়ের দাবি। 

মন্ত্রী বৃহস্পতিবার দুপুরে ঢাকায় চিনি শিল্প ভবনের সম্মেলন কক্ষে বাংলাদেশ চিনিকল আখচাষী ফেডারেশনের পক্ষ হতে তাঁকে দেয়া সংবর্ধনা ও আলোচনা সভায় মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

ধর্মমন্ত্রী বলেন, সারা পৃথিবীতেই চিনির চাহিদা ক্রমশই বৃদ্ধি পাচ্ছে। অধিকাংশ দেশেই যতটুকু চিনি। খেতে বলা হয় তার চেয়ে বেশি চিনি খাওয়া হচ্ছে। ইন্টারন্যাশনাল সুগার অর্গানাইজেশন(আইএসও) এর তথ্য মতে, ২০০১ সালে বিশ্বব্যাপী চিনি খাওয়ার পরিমাণ ছিলো ১২৩ দশমিক ৪ মিলিয়ন যা বৃদ্ধি পেয়ে ২০১৮ সালে দাঁড়ায় ১৭২ দশমিক ৪ মিলিয়ন টন। গত ৫ দশকে প্রক্রিয়াজাত খাদ্য গ্রহণের প্রবণতা বৃদ্ধির কারণে চিনি গ্রহণের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। 

তিনি আরো বলেন, বছরে আমাদের চিনির চাহিদা প্রায় ১৮ লাখ মেট্রিক টন। এর মধ্যে আমরা উৎপাদন করতে পারি মাত্র ৮০ হাজার মেট্রিক টন। চিনি উৎপাদনের এই চিত্রটি আমাদের জন্য নিতান্তই হতাশাব্যঞ্জক। এদেশের চিনি শিল্প ও আখচাষীদেরকে বাঁচাতে হলে আমাদেরকে এখনই প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিতে হবে। তিনি এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে আলোচনা করবেন বলে চিনিকল আখচাষী ফেডারেশনের নেতৃবৃন্দকে আশ্বস্ত করেন।

বাংলাদেশ চিনিকল আখচাষী ফেডারেশনের সভাপতি ও পঞ্চগড়-১ সাবেক সংসদ সদস্য  মজাহারুল হক প্রধানের সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের চেয়ারম্যান শেখ শোয়েবুল আলম, পরিচালক এটিএম কামরুল ইসলাম তাং, খোন্দকার আজিম আহমেদ, মোঃ আতাউর রহমান খান, ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান আলী বাদশা প্রমূখ।

আরও খবর