Logo
আজঃ রবিবার ০৫ মে ২০২৪
শিরোনাম
মধুপুরে কৃষকের মাঝে কম্বাইন্ড হারভেস্টার মে‌শিন বিতরণ ‘বিশ্ব কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য দিবস ২০২৪’ পালন করলো এনার্জিপ্যাক উপজেলা নির্বাচনে সৎ যোগ্য প্রার্থীদের জনগন বেছে নেবে: সাকিব আল হাসান এমপি মাগুরায় তীব্র তাপদাহে ঝরে পড়ছে লিচুর গুটি ১শ' কোটি টাকার ক্ষতির আশংকা কৃষকদের সেনাবাহিনীকে আরও দক্ষ করে তোলা হচ্ছে: প্রধানমন্ত্রী আগুন নেভাতে সুন্দরবনে হেলিকপ্টার থেকে পানি ছিটাচ্ছে বিমানবাহিনী মিল্টন সমাদ্দার ৪ দিনের রিমান্ডে এআই প্রযুক্তি ব্যবহার করবে ডিএমপি ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে মন্ত্রী-এমপির স্বজনদের বিরত রাখা দলের নীতিগত সিদ্ধান্ত: ওবায়দুল কাদের ঢাকা সেনানিবাসে দুই ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

ঢাকা সাংস্কৃতিক সংগঠনের আয়োজনে এক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | ৩০০জন দেখেছেন


আরও খবর



ইবির নতুন ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. বাকী বিল্লাহ বিকুল

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | ৯০জন দেখেছেন

Image
সাব্বির খান, ইবি প্রতিনিধি:ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) নতুন ছাত্র উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. বাকী বিল্লাহ বিকুল।  

শনিবার (৩০ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রারের এইচ. এম আলী হাসান স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়। এতে তিনি সদ্য বিদায়ী ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড.  শেলীনা নাসরীন-এর স্থলাভিষিক্ত হন। 

অফিস আদেশ ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ. এম. আলী হাসান জানান, 'ছাত্র উপদেষ্টা হিসেবে শনিবার (৩০ মার্চ) থেকে বাংলা বিভাগের অধ্যাপক ড. বাকী বিল্লাহকে পরবর্তী ০১ (এক) বছরের জন্য উপাচার্য মহোদয় নিয়োগদান করেছেন। এ অতিরিক্ত দায়িত্ব পালনের জন্য তিনি বিধি মোতাবেক সুযোগ সুবিধা পাবেন।'

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ছাত্র উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. বাকী বিল্লাহ বিকুল বলেন, 'বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাকে যে দায়িত্ব অর্পণ করেছে, সে বিষয়ে আমি পূর্ণ যত্নবান থাকবো। আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরির ক্ষেত্রে আন্তরিকভাবে কাজ করার চেষ্টা করবো।'

উল্লেখ্য, অধ্যাপক ড. বাকী বিল্লাহ বিকুল ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিসির পরিচালক ছিলেন।

প্রসঙ্গত, অধ্যাপক ড. শেলীনা নাসরীন দীর্ঘদিন একান্ত নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে ছাত্র উপদেষ্টা দায়িত্ব পালন করায় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে তাঁকে আন্তরিক ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন কর্তৃপক্ষ।

আরও খবর



মিরসরাইয়ে অনির্বাণ যুব ক্লাবের মেধাবৃত্তি প্রদান ও সনদপত্র বিতরণ

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৪৫জন দেখেছেন

Image

মিরসরাই প্রতিনিধ:মিরসরাইয়ের অন্যতম সেচ্ছাসেবী সমাজ উন্নয়ন সংস্থা অনির্বাণ যুব ক্লাবের ১ম মেধাবৃত্তি পরীক্ষার সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার করেরহাট ইউনিয়নের গেড়ামারা ফরেস্ট অফিস এলাকায় অবস্থিত সংগঠনের কার্যালয় প্রাঙ্গণে সংগঠনের সভাপতি সরোয়ার উদ্দিনের সভাপতিত্বে এবং সংগঠনের উপদেষ্টা দীন মোহাম্মদ দিলু ও সাধারণ সম্পাদক শামীম ওসমানের যৌথ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শাখাওয়াত উল্যাহ রিপন, করেরহাট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সুলতান গিয়াস উদ্দিন জসিম, সাধারণ সম্পাদক শেখ সেলিম, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এস.এম আবুল হোসেন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক কামরুল হোসেন, বারইয়াহাট ডিগ্রী কলেজের গভর্নিং বডি'র সদস্য আব্দুল আউয়াল মেম্বার, স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন উদয়ন ক্লাবের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, রেকটো প্রপার্টিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রবিউল হক, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক সাইফুল ইসলাম, জেএইচএম ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের ম্যানেজার (সাপ্লাই চেইন) রফিকুল ইসলাম, জেএইচএম ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের ম্যানেজার (সেলস ডিপার্টমেন্ট) শাহাদাত হোসেন সবুজ।

এছাড়াও আরও উপস্থিত ছিলেন শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম, রাজিব কৃষ্ণ জীবন, আজিজুল হক, স্বেচ্ছাসেবী সমাজ উন্নয়ন সংস্থা জাগ্রত প্রতিভার সাধারণ সম্পাদক গোলাম মর্তুজা ভূঁইয়া, উদয়ন ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মাকসুদ আলম শাহীন, রক্তিম ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সাজিদ হাসান, এসটি লায়ন্স স্পোর্টিং ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জাহেদুল আলম রাফি প্রমুখ।
অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তিলাওয়াত করেন সংগঠনের সহ-সভাপতি মিজানুর রহমান, উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সভাপতি সরোয়ার উদ্দিন, শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সহসাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন ও কার্যনির্বাহী সদস্য মোজাফফর হোসেন সোহাগ এবং সার্বিক বিষয় নিয়ে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের উপদেষ্টা দীন মোহাম্মদ দিলু।

১ম মেধাবৃত্তি পরীক্ষায় অংশ গ্রহণকারীদের মধ্য থেকে প্রতি ক্লাসে ৬ জন করে মোট ৫৪ জনকে বৃত্তি প্রদান করা হয়। আনুষ্ঠানিক ভাবে সনদপত্র, শিক্ষা সামগ্রী, সম্মাননা ক্রেস্ট ও প্রাইজমানি প্রদান করা হয়।

উল্লেখ্য, গত বছরের ২৭ অক্টোবর সকালে ১ম অনির্বাণ যুব ক্লাবের মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়- যেখানে ২টি ইউনিয়ন, ১ টি পৌরসভার প্রাথমিক, মাধ্যমিক, কিন্ডারগার্টেন ও মাদ্রাসা'র ৩৮ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৮০৫ জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করে এবং একই বছরের ২০ ডিসেম্বর উক্ত মেধাবৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয় এবং সংগঠনের উপদেষ্টা দীন মোহাম্মদ দিলু ১ম মেধাবৃত্তি পরীক্ষার পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

মেধাবৃত্তি সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থী, অভিভাবক, সংগঠনের সদস্য এবং এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



নাবিকদের মুক্তির পর গ্রেপ্তার ৮ জলদস্যু

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | ১২৮জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :রোববার (১৪ এপ্রিল) বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আব্দুল্লাহ অপহরণে যুক্ত ৮ জলদস্যুকে আটক করেছে সোমালিয়ার পুলিশ। জাহাজটিকে মুক্তি দিয়ে উপকূলে যাওয়ার পর উত্তর পূর্বাঞ্চলের রাজ্য পান্টল্যান্ডের পুলিশ তাদের আটক করে বলে জানিয়েছে দেশটির সংবাদ মাধ্যম  গারোই

শনিবার দিবাগত মধ্যরাতে ২৩ নাবিকসহ সোমালিয়ার জলদস্যুদের কাছ থেকে মুক্তি পায় বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ। রোববার দুপুরে মুক্তির বিষয়টি আনুষ্ঠানিকভাবে সাংবাদিকদের সামনে তুলে ধরে জাহাজটির মালিক প্রতিষ্ঠান কেএসআরএম গ্রুপ।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, শনিবার দিবাগত রাত ৩টায় চট্টগ্রামের এস আর শিপিংয়ের প্রধান নির্বাহী মেহেরুল করিমের কাছে একটি বার্তা আসে এমভি আবদুল্লাহর ক্যাপ্টেন আব্দুর রশীদের কাছ থেকে। বার্তায় বলা হয়, জিম্মি জাহাজ মুক্ত হয়েছে। নাবিকরা দুবাইয়ের পথে রওনা হয়েছে।

গারোইয়ের এ সংক্রান্ত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অপহৃত বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আব্দুল্লাহকে ছেড়ে দেওয়ার পরপরই ৮ জলদস্যুকে আটক করা হয়। তবে তাদের কাছ থেকে মুক্তিপণের টাকা উদ্ধার হয়েছে কিনা তা জানা যায়নি।

পান্টল্যান্ডের একজন জ্যেষ্ঠ পুলিশ কর্মকর্তাকে উদ্ধৃত করে প্রতিবেদনে বলা হয়, আটক ৮ জনই এমভি আব্দুল্লাহ অপহরণের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘মুক্তিপণ দিয়ে জিম্মি মুক্ত করা হলে জলদস্যুদের অন্য গ্রুপগুলো উৎসাহিত হতে পারে।

গত ১২ মার্চ ভারত মহাসাগর থেকে কয়লাবোঝাই এমভি আবদুল্লাহ ছিনতাই করে সোমালি জলদস্যুরা। এ সময় জাহাজটিতে থাকা ২৩ বাংলাদেশি নাবিককেও জিম্মি করা হয়।


আরও খবর



ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | ৪৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে,রিয়াজ মাহমুদকে সভাপতি ও সাগর আহম্মেদ শামীমকে সাধারণ সম্পাদক করে।

শনিবার (৪ মে) কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।

এতে বলা হয়, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতানা বাস্তবায়ন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট বাংলাদেশ, স্মার্ট মহানগর বিনির্মাণের লক্ষ্যে ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গা কমিটি ঘোষণা করা হলো।

কমিটিতে সহ সভাপতি হয়েছেন ৬৮ জন। যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ১১ জন, সাংগঠনিক সম্পাদক ১১ জন।

এছাড়ার প্রচার সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন শাকিল আহমেদ রকি, দপ্তর সম্পাদক বিজয় সূত্রধর, গ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক জাহিদ হাসান সুজন, আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ফয়সাল আহমেদ চৌধুরী, ক্রীড়া সম্পাদক আরাফাত হাওলাদার, সমাজসেবা সম্পাদক মো. মেহেদী হাসান আকাশ, সাংস্কৃতিক সম্পাদক হাসিবুল খান আজিম, শিক্ষা ও পাঠচক্র সম্পাদক আরিফুল ইসলাম, ত্রাণ ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সম্পাদক সৈয়দ সোহানুর রহমান সিয়াম, গণশিক্ষা বিষয়ক সম্পাদক আহাদ সিকদার সফল, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক মো. রুবেল মিয়া, তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক মো. জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, বিজ্ঞান বিষয়ক সম্পাদক মো. সজিব মিয়া, স্কুলছাত্র বিষয়ক সম্পাদক তাকদীর হোসেন শান খান।


আরও খবর



সরকার আইনের সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | ৮৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রাষ্ট্রের অন্যতম লক্ষ্য ও দায়িত্ব হলো নাগরিকের জন্য আইনের শাসন, সমতা, অর্থনৈতিক ও সামাজিক অধিকারসহ মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করা। বর্তমান সরকার আইনের সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর,বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোববার (২৮ এপ্রিল) ‘জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস ২০২৪’ উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য- ‘স্মার্ট লিগ্যাল এইড, স্মার্ট দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতীয় মুক্তির ঐতিহাসিক সংগ্রাম ও নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের জনগণ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। বঙ্গবন্ধুর প্রধান লক্ষ্য ছিল এমন এক শোষণমুক্ত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা, যেখানে সব নাগরিকের জন্য আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার এবং সুবিচার নিশ্চিত হবে। সেই লক্ষ্যে ১৯৭২ সালের সংবিধানে তিনি মানুষের মৌলিক অধিকার হিসেবে আইনের দৃষ্টিতে সমতা, আইনের আশ্রয়-লাভের অধিকার, গ্রেপ্তার ও আটক সম্পর্কে রক্ষাকবচ, বিচার ও দণ্ড সম্পর্কে রক্ষণ, সম্পত্তির অধিকারসহ ১৮টি মৌলিক অধিকার সন্নিবেশিত করেন। কিন্তু জাতির পিতার নির্মম হত্যাকাণ্ড, সামরিক শাসন এবং স্বৈরাচারী, গণবিরোধী ও স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির ক্ষমতা দখল জনগণের সেই স্বপ্নের বাস্তবায়নকে বারবার দূরে সরিয়ে দিয়েছে।

তিনি বলেন, বর্তমান সরকার জনগণের বিপুল ম্যান্ডেট নিয়ে সব দুঃশাসন ও অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়ে বাংলাদেশকে অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ করেছে। আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলব এবং এ সময়ে বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে উন্নীত করব। স্মার্ট বাংলাদেশে সরকারি কার্যক্রম ও সেবাগুলো হবে সাশ্রয়ী, টেকসই, জ্ঞানভিত্তিক, বুদ্ধিদীপ্ত ও উদ্ভাবনী। টেকসই উন্নয়নের এ অগ্রযাত্রায় ন্যায়বিচারে অভিগম্যতা নিশ্চিত করার জন্য ‘জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থা’ সারা বাংলাদেশের আর্থিকভাবে অসচ্ছল, সহায়-সম্বলহীন এবং নানাবিধ আর্থসামাজিক কারণে বিচার প্রাপ্তিতে অসমর্থ বিচারপ্রার্থী জনগণকে আইনগত সহায়তা প্রদান করছে। সরকারি আইনগত সহায়তাকে আরো টেকসই, উদ্ভাবনী, জনবান্ধব এবং পক্ষদের আইনগত বিরোধ দ্রুত নিষ্পত্তি ও সাশ্রয়ী করার লক্ষ্যে জেলা লিগ্যাল এইড অফিসকে ‘বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির কেন্দ্রস্থল’ হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে। সাধারণ মানুষের আইনগত সচেতনতা বৃদ্ধিতে লিগ্যাল এইড অফিসগুলো আইনগত পরামর্শ সেবা দিয়ে মামলাজট নিরসনে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার আইনের শাসন ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আইনের সুশাসন প্রতিষ্ঠায় আমরা বদ্ধপরিকর। টেকসই উন্নয়নের অভীষ্ট লক্ষ্য, শান্তি, ন্যায়বিচার ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান বাস্তবায়নে সবার জন্য ন্যায়বিচার প্রাপ্তির পথ সুগম করার জন্য আইন ও বিচার বিভাগ ‘জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থা’র মাধ্যমে কার্যকর ভূমিকা রাখছে। আমি বিশ্বাস করি, স্মার্ট লিগ্যাল এইড, স্মার্ট সরকার, স্মার্ট সমাজ এবং সর্বোপরি, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলবে। সকলের সমন্বিত উদ্যোগেই অচিরেই সুশাসন নিশ্চিত করে আমরা বাংলাদেশকে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশে পরিণত করতে সক্ষম হব।


আরও খবর