Logo
আজঃ রবিবার ১২ মে ২০২৪
শিরোনাম

ঢাকা-৫ আসনে মশিউর রহমান মোল্লা সজলের নির্বাচনী প্রচারণা কার্যালয় উদ্বোধন

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ১৯৫জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃঢাকা-৫ আসনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে স্বতন্ত্র প্রার্থী আলহাজ্ব মশিউর রহমান মোল্লা সজল সমর্থকদের নিয়ে নির্বাচনী প্রচারণা কার্যালয় উদ্বোধন করেন।শনিবার রাতে মাতুয়াইল আদর্শ বাগ আলী মোহাম্মদ খান রোডে নির্বাচনী প্রচারণা কার্যালয় উদ্বোধন উপলক্ষে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।এতে সভাপতিত্ব করেন সাবেক ছাত্রনেতা এনামুল ইসলাম এনাম।উক্ত নির্বাচনী প্রচারণা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা -৫ আসনে ট্রাক মার্কা নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ডেমরা থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ্ব মশিউর রহমান মোল্লা সজল।এতে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সাবেক ছাত্রলীগ নেতা কৌশিক আহমেদ জসিম, যাত্রাবাড়ী থানা যুবলীগের সভাপতি নুরুল আমিন নীরু, কৃষক লীগ সভাপতি রতন, মাতুয়াইল ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শান্তনুর খান শান্ত, আমান সিটির কর্নধার আমান উল্লাহ, আওয়ামী লীগ নেতা সোহেল,আওয়ামী লীগ নেতা হারুনুর রশিদ, রেজাউল করিম লালন, কামাল হোসেন খান সহ আদর্শবাগ এলাকার স্থানীয় সকল শ্রেণী পেশার মানুষ।

জলাবদ্ধতামুক্ত করা, স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে ড্রেন পরিষ্কার, আধুনিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার উদ্যোগ, স্বাস্থ্যসেবার মানোন্নয়ন ও নিরাপদ স্বাস্থ্যকর ঢাকা-৫ এবং মাদকমুক্ত এলাকাগড়ে তোলাসহ নানা প্রতিশ্রুতি দিয়ে বক্তব্য রাখেন বক্তারা।


আরও খবর



নাসিরনগরে কালবৈশাখীর তান্ডবে ক্ষতিগ্রস্ত ৪০ বাড়ি, বিদ্যুৎহীন অনেক গ্রাম

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | ১০৭জন দেখেছেন

Image

আব্দুল হান্নান,নাসিরনগর,ব্রাহ্মণবাড়িয়াঃব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলায় কালবৈশাখীর তান্ডবে বিদ্যুৎ সরবরাহ ব্যবস্থা লণ্ডভণ্ড হয়ে পড়েছে। ভেঙে গেছে পল্লী বিদ্যুতের পাঁচটি খুঁটি ও বেশ কিছু ট্রান্সমিটার। চার শতাধিক সংযোগ লাইন ও দুই শতাধিক মিটার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। অনেক গাছ সঞ্চালন লাইনের ওপর পড়ায় বিদ্যুতের এ বিপর্যয় অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে। ঝড়ে উপজেলায় প্রায় ৪০টির মতো বসতঘর, দোকানপাট ও হাঁস-মুরগির খামার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। উপজেলার ১৩০টি গ্রামের প্রায় ৭০ হাজার গ্রাহক অন্ধকারে রয়েছেন।

কালবৈশাখী ঝড়টি রোববার সন্ধ্যায় শুরু হয়ে থেমে থেমে রাত ৯টা পর্যন্ত চলে। বিশেষ করে উপজেলা সদর ইউনিয়ন, নাসিরপুর, দাতমন্ডল, ধনকুড়া,  কুলিকুন্ডা ও মন্নরপুর এলাকায় বেশি আঘাত হেনেছে।এসব গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, রোববার সন্ধ্যায় ঝড়ে টিনসেড ঘরের চালা প্রায় দুই কিলোমিটার দূরে উড়ে গেছে। ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিটি গ্রামের গাছপালা ভেঙে বিদ্যুতের তারের ওপর ঝুলে আছে। কিছু কিছু এলাকায় কয়েকটি শতবর্ষী কৃষ্ণচুড়া গাছের গোড়া ওপড়ে গেছে।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তার কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, নাসিরনগরে কালবৈশাখী ঝড়ে সদরে ৯টি, কুলিকুন্ডা ৩টি, দাতমন্ডল ১০টি, নাসিরপুর ৫টি, ধনকুড়া ৪টি  মন্নরপুর গ্রামে ৮-১০টি ও বুড়িশ্বর গ্রামে ৩টি ঘর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।পল্লী বিদ্যুৎ অফিস সূত্রে জানা গেছে, কালবৈশাখী ঝড়ে বড়ঘাট এলাকায় পল্লী বিদ্যুতের ৩৩ কেবি লাইনের ৫টি খুঁটি ভেঙে বিদ্যুতের তারসহ মাটিতে পড়ে রয়েছে। অনেক গাছ বিদ্যুতের তারের ওপর পড়ে পুরো উপজেলার বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে।

সকাল থেকে পল্লী বিদ্যুতের লোকজন সড়ক থেকে বিদ্যুতের খুঁটি ও তার অপসারণের কাজ শুরু করেছে।নাসিরপুর গ্রামের মনা ঘোসাই বলেন, আমার পাকের ও গরুর দুটি ঘরের টিনের ঘরনপড়ে গেছে।আশুরাইল গ্রামের সুমন রাজা জানায়,ঝড়র আশুরাইল নদীর পারের কাউছার ও মজনু মিয়ার দুটি ঘর পড়ে গেছে।

নাসিরনগর পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির জোনাল ম্যানেজার প্রকৌশলী আমজাদ হোসেন বলেন, ঝড়ে প্রায় পাঁচ শতাধিক জায়গায় বিদ্যুতের সঞ্চালন লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। বেশকিছু খুঁটি ও মিটার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আমরা জেলা অফিসে যোগাযোগের পর ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে খুঁটি মেরামতের কাজ করছি। ঝড়ে ৩৩ কেভি বিদ্যুৎ সঞ্চালন লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় বিকল্প পদ্ধতিতে বিদ্যুৎ সরবারহের চেষ্টা করা হলেও সে লাইনটি কাজ করছে না। ফলে রাত থেকে বিদ্যুৎ পাচ্ছেন না গ্রাহকরা।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



ঢাকাসহ দেশের ১৬ জেলায় ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ৯২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:সর্বোচ্চ ৮০ কিলোমিটার বেগে ঢাকাসহ দেশের ১৬ জেলার ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে যেতে পারে বলে আশঙ্কা করছে আবহাওয়া অফিস। সেই সঙ্গে বজ্রসহ বৃষ্টিও হতে পারে ।

বুধবার (৮ মে) দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরীণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া এক পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

আবহাওয়াবিদ তরিফুল নেওয়াজ কবিরের স্বাক্ষর করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রংপুর, পাবনা, বগুড়া, টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, ঢাকা, ফরিদপুর, মাদারীপুর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট জেলার ওপর দিয়ে পশ্চিম অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০ থেকে ৮০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে ঝড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এ সময় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। তাই এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ২ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে। এদিকে, আবহাওয়া অফিসের অপর এক বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, সন্ধ্যা পর্যন্ত রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের অনেক জায়গায় এবং ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। সেই সঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তিভাবে শিলাবৃষ্টিও হতে পারে।


আরও খবর



ছুটি শেষে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি শুরু

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ১০৫জন দেখেছেন

Image

হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি;পবিত্র ঈদুল ফিতর,পহেলা বৈশাখ উদ্ধসঢ়;যাপন উপলক্ষে টানা ৬ দিন বন্ধের পর দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি চালু হয়েছে। সেই সাথে বন্দরে পণ্য লোড-আনলোডসহ সকল প্রকার কার্যক্রম স্বাভাবিক হয়েছে। বন্দরে ফিরেছে কর্মচাঞ্চল্যতা।তবে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রী চলাচল স্বাভাবিক ছিল।

আজ সোমবার সকাল সাড়ে ১১ টায় বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হিলি স্থলবন্দর আমদানি ও রপ্তানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান।

তিনি জানান,৯ এপ্রিল থেকে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত ঈদুল ফিতরের এবং ১৪ এপ্রিল বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে টানা ৬ দিন বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ ছিল। সোমবার (১৫ এপ্রিল) সকাল বেলা সাড়ে ১১ টা থেকে পুনরায় আমদানি-রপ্তানি চালু হয়েছে।

এদিকে হিলি ইমিগ্রেশন এর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আশরাফুল ইসলাম জানান,ঈদুল ফিতর ও পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে হিলি  স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি- রপ্তানি বন্ধ থাকলেও ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পাসপোর্টধারী যাত্রী চলাচল স্বাভাবিক ছিল।


আরও খবর



তিতাসের এমডি হারুনুর রশিদ মোল্লাহ স্মার্ট বিতরণ ব্যবস্থা বাস্তবায়নে উদ্যোগ নিয়েছেন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ৯৯জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃ

তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হারুনুর রশিদ মোল্লাহ মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের ধ্যানধারণার এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে হৃদয়ে লালন করা একজন কর্মবীর মানুষ।তার দায়িত্ব পালন কালীন সময়ে তিনি তিতাস গ্যাসকে লাভজনক প্রতিষ্ঠানে রূপান্তর করতে বেশ দক্ষতার  পরিচয় দিয়েছেন।তার সময়ে অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে রেকর্ড গড়েছে দেশের সবচেয়ে বড় গ্যাস বিতরণ কোম্পানি তিতাস গ্যাস। আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশে স্মার্ট বিতরণ ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করার উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন তিতাসের এমডি হারুনুর রশিদ মোল্লাহ।এজন্য তিতাস গ্যাস কে ডিজিটাইজেশন করার কাজ শুরু করে দিয়েছেন ইতোমধ্যেই। তার আড়াই বছরের দায়িত্ব পালনকালীন সময়টি তিতাস গ্যাসের সাফল্যের এক স্বর্ণালী অধ্যায়। তার তত্ত্বাবধানে ও দিকনির্দেশনায় বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি (এপিএ) বাস্তবায়নে ২০২১-২২ অর্থবছরে পেট্রোবাংলার অন্যান্য কোম্পানিগুলোর মধ্যে তিতাস গ্যাস প্রথম স্থান অর্জন করে।


সংশ্লিষ্টরা জানান, হারুনুর রশিদ মোল্লাহ এমডি হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর তিতাসের সিস্টেম লসও কমে এসেছে। ২০১৯-২০ অর্থবছরে সিস্টেম লসের পরিমাণ ছিল ১৩ দশমিক ৪৯ শতাংশ। সর্বশেষ ২০২৩ অর্থবছরের আগস্ট পর্যন্ত সিস্টেম লসের পরিমাণ কমে এসে দাড়ায় ৫ দশমিক ৪ শতাংশে।যা ধীরে ধীরে আরো কমে আসবে এবং সিষ্টেম লস শুন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে সব ধরনের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে।


সম্প্রতি বকেয়া আদায়ে ধারাবাহিক অভিযানে তিতাস গ্যাস মেট্রো ঢাকা রাজস্ব বিভাগ-৫, ধানমন্ডী অফিসের আওতাধীন বিভিন্ন এলাকায় সংযোগ বিচ্ছিন্ন কার্যক্রম চলার কারণে অফিসে সেবা গ্রহিতাদের প্রচন্ড ভিড় লক্ষনীয় যার প্রভাব অন্যন্য আঞ্চলিক অফিস গুলোতেও পড়েছে।


তিতাস গ্যাসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করার ২০২১ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অবৈধভাবে গ্যাস ব্যবহার ও বকেয়ার কারণে আবাসিক ৬ লাখ ৬৯ হাজার ৪৮৬টি বার্নার, ৫১৫টি শিল্প, ৫২৯টি বাণিজ্য, ১৭৯টি ক্যাপটিভ ও ৫৪টি সিএনজি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে। ৭৪৪ দশমিক ৪১ কিলোমিটার অবৈধ পাইপলাইন অপসারণ করা হয়েছে। অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে ৪৭০ কোটি ৯০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। ২০২১ সালের অক্টোবর থেকে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ৪৩ হাজার ৯১৯ কোটি ৯১ লাখ টাকা আদায় করা হয়েছে।শাস্তিমুলক ব্যাবস্থার অংশ হিসেবে  গ্যাস খেকোদের ঘনিষ্ঠ তিতাস কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধ বরখাস্ত, সাময়িক বরখাস্ত,বদলির মাধ্যমে তার সক্ষমতার জানান দিয়েছেন।যেকোন মুল্যে অবৈধ গ্যাস সংযোগ শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে তার চেষ্টার কোন কমতি নেই।অবৈধ গ্যাস সংযোগ গ্রহনে মামলা এবং জরিমানা আরোপ করে নজির স্থাপন করেছেন হারুনুর রশীদ মোল্লাহ।অবৈধ পাইপলাইন অপসারণেও স্থাপিত হয়েছে নজির।



তিতাসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী মো. হারুনুর রশীদ মোল্লাহ এ প্রসঙ্গে বলেন, যতক্ষণ অবৈধ সংযোগ আছে ততক্ষণ অভিযান চলবে। কোনো ছাড় নেই। এ ধরনের কাজের সঙ্গে যদি কোনো কর্মকর্তাও জড়িত থাকেন, তার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরও জানান, তিতাসের এলাকায় এখন সঞ্চালন লাইন অনেক পুরোনো হয়ে গেছে। সেগুলোর স্থানে নতুন লাইন বসানো হবে। বিশেষ করে নারায়ণগঞ্জ, জয়দেবপুরসহ যেসব এলাকায় শিল্পকারখানা রয়েছে, সেখানে নতুন পাইপলাইন বসানো হবে। যাতে শিল্পকারখানায় নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহ থাকে। পাশাপাশি পাইপলাইনে সার্বিক বিষয় দেখভাল করতে স্ক্যাডা সিস্টেম বসানো হবে।


তিনি ব্যবস্থাপনা পরিচালকের দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে আড়াই  বছরে অনিয়ম, অবৈধ কর্মকাণ্ডে জড়িত ও শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে ৯ জনকে বরখাস্তসহ মোট ৭৬ কর্মকর্তা-কর্মচারীকে বিভিন্ন শাস্তি দেওয়া হয়েছে। একই সময়ে ১ হাজার ২৮৩ জনকে নানা অভিযোগে বদলি করা হয়েছে।তিতাস গ্যাসের কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তা জানান, এমডির কঠোর অ্যাকশনে অনিয়ম ও দুর্নীতি একেবারেই নেই অবৈধ গ্যাস সংযোগের সিন্ডিকেট ভেঙে গেছে


আরও খবর



কৃষকদের জলবায়ু-সহিষ্ণু করে তুলতে একসাথে কাজ করবে আইফার্মার ও উইনরক

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | ৬৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আইফার্মার লিমিটেডের প্রধান কার্যালয়ে গত ০৮ মে আইফার্মার লিমিটেড ও উইনরক ইন্টারন্যাশনালের মধ্যে এক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অব স্টেটের অর্থায়নে পরিচালিত বি-পিইএমএস অগ্রযাত্রা ক্লাইমেট চেঞ্জ প্রকল্পে নিবিড়ভাবে কাজ করার লক্ষ্যে দুই পক্ষ এ চুক্তি স্বাক্ষর করে। এই অংশীদারিত্ব ক্লাইমেট-স্মার্ট চাষাবাদ অনুশীলনে তথ্য, কৃষি উপকরণ ও বিশেষায়িত আর্থিক সহযোগিতার মাধ্যমে কৃষি ও অ্যাকুয়াকালচার এই দুই ক্ষেত্রেই কৃষকদের জন্য সমৃদ্ধ নিশ্চিতে ভূমিকা রাখবে।

আইফার্মার লিমিটেডের প্রধান নির্বাহী ফাহাদ ইফাজ ও উইনরক ইন্টারন্যাশনালের বি-পিইএমএস অগ্রযাত্রা ক্লাইমেট চেঞ্জ প্রজেক্টের প্রকল্প পরিচালক নাসির চৌধুরী এই চুক্তি স্বাক্ষর করেন। চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন – উইনরকের ক্লাইমেট চেঞ্জ সিনিয়র টেকনিক্যাল লিড জাকিয়া নাজনিন, লাইভলিহুডস অ্যান্ড স্কিলস ডেভেলপমেন্ট স্পেশালিস্ট লায়েল মো. জহিরুল ইসলাম, কমিউনিকেশন অ্যান্ড নলেজ ম্যানেজমেন্ট স্পেশালিস্ট নুসরাত খান, আইফার্মারের ভিপি অব ফিল্ড অপারেশন ফরহাদ জুলফিকার  রাফেল ও হেড অব ফার্মার ফাইন্যান্সিং অপারেশনস কল্লোল কুমার রায়। দুই প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য  কর্মকর্তাদের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট কোঅর্ডিনেটর দেব কুমার নাথ, ইমপ্যাক্ট অ্যানালিস্ট মোহাম্মদ আদিব শরীফ এবং মার্কেটিং ইনভেস্টমেন্ট অ্যান্ড ডিজিটাল অ্যাক্টিভেশনের অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার মায়েশা বিনতে মাহবুব।

১১টি জেলার কৃষি ও মৎস্যজীবী পরিবারকে আরও বেশি জলবায়ু-সহিষ্ণু করে তুলতে সহায়তা করার ক্ষেত্রে জলবায়ু পরিবর্তন ও মানব পাচারের ওপর প্রভাব নিয়ে কাজ করাই উইনরক ইন্টারন্যাশনালের বি-পিইএমএস অগ্রযাত্রা ক্লাইমেট চেঞ্জ প্রকল্পের লক্ষ্য। নীতি ও কাঠামোগত ফলাফলগুলো অন্তর্ভুক্ত করতে সরকারের সাথেও কাজ করবে প্রকল্পটি। আইফার্মারের সাথে এই অংশীদারিত্বের উদ্দেশ্য বাংলাদেশের উত্তর ও দক্ষিণের ৫টি জলবায়ু ঝুঁকিপূর্ণ জেলায় জলবায়ু-সহিষ্ণু কৃষি ও অ্যাকুয়াকালচারকে এগিয়ে নিয়ে  যাওয়া।

সমন্বিত কৃষি-অর্থায়ন, কৃষি উপকরণের ক্ষেত্রে পরামর্শ ও জলবায়ু-সংক্রান্ত ঝুঁকি কমাতে বীমার ওপর গুরুত্বারোপ করে আইফার্মারের প্রধান নির্বাহী ফাহাদ ইফাজ বলেন, “উইনরক ইন্টারন্যাশনালের সাথে এই অংশীদারিত্ব ক্লাইমেট-স্মার্ট কৃষির সঙ্গে সম্পর্কিত আমাদের লক্ষ্যপূরণে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।”এ বিষয়ে বি-পিইএমএস অগ্রযাত্রা ক্লাইমেট চেঞ্জ প্রজেক্টের প্রকল্প পরিচালক নাসির চৌধুরী বলেন,“এই প্রকল্পের মাধ্যমে আমরা আরও বেশি জলবায়ু-সহিষ্ণু করে তোলার ক্ষেত্রে সবচেয়ে ঝুঁকিপ্রবণ মানুষদের সাথে গভীরভাবে কাজ করার সুযোগ পাবো।”

প্রকল্প পরিচালিত হচ্ছে এমন সব স্থানে স্থাপন করা হবে আইফার্মার সেন্টার; যেখান থেকে কৃষকরা প্রয়োজনীয় সবরকম সহযোগিতা পাবেন। এই সহযোগিতা জলবায়ু ঝুঁকিপ্রবণ কৃষক জনগোষ্ঠীর মাঝে আনুষ্ঠানিক আর্থিক অন্তর্ভুক্তি এবং জলবায়ুগত অনিশ্চিত পরিস্থিতির ক্ষেত্রে সহিষ্ণুতা বাড়াতে ভূমিকা রাখবে।


আরও খবর