Logo
আজঃ শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

বাংলাদেশি নির্মাতার ছবি অস্কারে চূড়ান্ত মনোয়ন পেল

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ জানুয়ারী 20২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১৮৭জন দেখেছেন

Image

বিনোদন ডেস্ক:৯৬তম অস্কারের চূড়ান্ত মনোনয়ন পেয়েছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ-আমেরিকান চিত্রনাট্যকার, পরিচালক ও অভিনেত্রী নাজরিন চৌধুরী। সেরা স্বল্পদৈর্ঘ্য বিভাগে মনোনীত হয়েছে তার পরিচালিত ‘রেড, হোয়াইট অ্যান্ড ব্লু’।

যুক্তরাষ্ট্রের আরকানসাস রাজ্যের র‌্যাচেল নামে এক সিঙ্গেল মায়ের গল্পকে কেন্দ্র করে নির্মিত হয়েছে এই স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রটি। ওয়েট্রেস পেশার ওই নারী তার দুই সন্তান নিয়ে চ্যালেঞ্জিং পরিস্থিতির মুখোমুখি হওয়ার ঘটনা নিয়ে এগিয়েছে কাহিনি। ওই রাজ্যে গর্ভপাত নিষিদ্ধ থাকায় তিনি অন্যত্র গিয়ে সেই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন। এর জন্য তাকে টাকা জোগাড় করতে হয়। এমন ঘটনাগুলোর মধ্যে তিনি কিছু হৃদয়বিদারক সত্যের সম্মুখীন হন, যা তার জীবনের গতিপথকে পরিবর্তন করে দেয়।

সারা ম্যাকফারলেনের সহ-প্রযোজনায় এ চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন হলিউড অভিনেত্রী ব্রিটানি স্নো।

নাজরিন একাধারে চিত্রনাট্যকার, অভিনেত্রী, লেখক, নাট্যকার ও টেলিভিশন প্রযোজক। অ্যামাজন প্রাইমের ‘জ্যাক রায়ান’ সিরিজের একটি, বিবিসি ওয়ানের ‘ইস্টএন্ডারস’ সিরিজের দুইটি, এএমসি চ্যানেলের ‘ফিয়ার অ্যান্ড ওয়াকিং ডেড’ সিরিজের আটটি পর্ব লিখেছেন তিনি। এ ছাড়া বেশ কিছু টিভি অনুষ্ঠানের চিত্রনাট্যকার হিসেবেও কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর।

বাংলাদেশি মা-বাবার সন্তান নাজরিন চৌধুরীর বেড়ে ওঠা ইংল্যান্ডের দক্ষিণ পশ্চিম লন্ডনে। তিনি কিংস কলেজ লন্ডনে বায়োমেডিকেল সায়েন্স নিয়ে পড়াশোনা করেন এবং ডাক্তার হওয়ার জন্য বিএসসি অনার্সসহ স্নাতক পাশ করেন। কিন্তু অবশেষে একজন লেখক হিসেবে নিজেকে প্রকাশ করেন তিনি।

এর আগে গতকাল মঙ্গলবার বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যায় কালিফোর্নিয়ার স্যামুয়েল গোল্ডউইন থিয়েটার থেকে ২৩টি শাখায় মনোয়নন ঘোষণা করেন অভিনেত্রী জাসি বিটস ও অভিনেতা জ্যাক কুয়েড।


আরও খবর



৬ দিন বন্ধ থাকবে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১২৩জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:আসন্ন পবিত্র ঈদুল ফিতর,পহেলা বৈশাখ উদ্ধসঢ়;যাপন উপলক্ষে টানা ৬ দিন দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকবে। সেই সাথে বন্দরে পণ্য লোড- আনলোডসহ সকল প্রকার কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পাসপোর্টযাত্রী চলাচল স্বাভাবিক থাকবে।এক চিঠির মাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হিলি স্থলবন্দর আমদানি ও রপ্তানিকারক গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান।

তিনি জানান,আগামী ৯ এপ্রিল থেকে ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত ঈদুল ফিতরের এবং ১৪ এপ্রিল বাংলা নববর্ষ উপলক্ষে টানা ৬ দিন বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে।

১৫ এপ্রিল (সোমবার) থেকে পুনরায় আমদানি-রপ্তানি চালু হবে। ভারত হিলি এক্সপোর্ট অ্যান্ড কাস্টমস ক্লিয়ারিং অ্যাসোসিয়েশন,বাংলা হিলি কাস্টমস,পানামা পোর্ট,হিলি সিএ্যন্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনসহ আমদানি-রপ্তানি সংশ্লিষ্টদের ইতিমধ্যেই পত্র প্রেরণ করা হয়েছে।

এদিকে হিলি ইমিগ্রেশন এর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ আশরাফুল ইসলাম জানান,ঈদুল ফিতর উপলক্ষে হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ থাকলেও ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে পাসপোর্টযাত্রী চলাচল স্বাভাবিক থাকবে।


আরও খবর



ঠাকুরগাঁওয়ে গোওসিয়া মিঠাই ও গোওসিয়া আইটি শো-রুমের উদ্বোধন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১০৪জন দেখেছেন

Image

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি:ঠাকুরগাঁও শহরের সুনামধন্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গোওসিয়া মিঠাই ও গোওসিয়া আইটি শো-রুমের শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে।  

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) দুপুরে ঠাকুরগাঁও শহরের রোডের সুগার মিলস গেট সংলগ্ন এলাকায় ঐ দুটি শো-রুমের উদ্বোধন করা হয়।  

ফিতা কেটে গোওসিয়া মিঠাই ও গোওসিয়া আইটি শো-রুমের শুভ উদ্বোধন করেন বে-সরকারি এনজিও সংস্থা ইকো সোশ্যাল ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশনের (ইএসডিও) নির্বাহী পরিচালক ড. মুহম্মদ শহীদ উজ জামান। 

এসময় উপস্থিত ছিলেন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী আহমেদ রাজু, ডেইলি স্টার পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি সিনিয়র সাংবাদিক কামরুল ইসলাম রুবায়েত, ঠাকুরগাঁও পৌরসভার ১২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর একরামুল দৌল্লা সাহেব, গোওসিয়া মিঠাই ও গোওসিয়া আইটি শো-রুমের পরিচালক মো. ওয়াসিম আকরামসহ ব্যবসায়ী ও বিভিন্ন শ্রেণিপেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন।  

গোওসিয়া মিঠাই ও গোওসিয়া আইটি শো-রুমের পরিচালক মো. ওয়াসিম আকরাম বলেন, দীর্ঘদিন ধরে ঠাকুরগাঁও জেলায় সুনামের সঙ্গে গোওসিয়া রেষ্টুরেন্ট ব্যবসা করে আসছে। আমরা সবসময় মানসম্মত খাবার পরিবেশেন করে থাকি। এবার আমরা আরও দুটি শো-রুমের উদ্বোধন করেছি। ইনশাআল্লাহ এই দুটি শো-রুমের মাধ্যমে আমরা সাধারণ মানুষদেরকে ভালো মানের সেবা দিয়ে ঐতিহ্য রক্ষা করব। 

উদ্বোধন শেষে গোওসিয়া মিঠাই ও গোওসিয়া আইটি শো-রুমের উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।  

আরও খবর



হিলিতে ৩ হাজার ৮১ পরিবারের মাঝে চাল বিতরণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৩জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:আর মাত্র কয়েক দিন পরেই মুসলিম সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর।পবিত্র ঈদ-উল ফিতর উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার হিসাবে দিনাজপুরের হাকিমপুর হিলি পৌরসভার ৩ হাজার ৮১ দরিদ্র, অসহায় ও দুস্থ পরিবারের মাঝে ১০ কেজি করে চাল বিতরণ করা হয়েছে। ঈদের আগে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহারের চাল পেয়ে খুশি এসব অসহায় পরিবার। মঙ্গলবার (০২ এপ্রিল) সকাল ৯ টায় দূর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর ভিজিএফ কর্মসূচীর আওতায় পৌর সভার ৯ টি ওয়ার্ডের ৩ হাজার ৮১ পরিবারের মাঝে ১০ কেজি করে চাল বিতরণের উদ্বোধন করেন হাকিমপুর হিলি পৌরসভার প্যানেল মেয়র মিনহাজুল ইসলাম লিটন।

এসময় তদারকি অফিসার ও উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ তাহিরুল ইসলাম, কাউন্সিলর রাকিবুল ইসলাম কেবলা, দুলাল হোসেন, রতন কুমার, ফারুক হোসেন,শামীম সরদার, পৌর প্রকৌশলী আব্দুর রাজ্জাক, সাবেক যুবলীগ নেতা মার্শালসহ ৯ টি ওয়ার্ডের কাউন্সিলরা উপস্থিত ছিলেন।

পৌরসভার ২নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা শহিদা বেগম বলেন, কয় দিন পরে ঈদ। আমরা দিন আনা দিন খাওয়া মানুষ। ঈদের আগে চাল পেয়ে আমার খুব ভালো হলো বাবা। এতে আমি খুব খুশি।

প্যানেল মেয়র মিনহাজুল ইসলাম লিটন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার গরীব অসহায় দুস্থদের সরকার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে যতো দিন থাকবে দেশ, পথ হারাবে না বাংলাদেশ। ঈদুল ফিতর উপলক্ষে সবাই যেন এক সাথে ঈদের আনন্দ উদযাপন করতে পারে সে কারণে ঈদের আগেই দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রাণালয়ের মাধ্যমে মানবিক সহায়তা কর্মসূচীর আওতায় প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার হিসেবে বিনামূল্যে ভিজিএফ এর চাল বিতরণ করা হচ্ছে।


আরও খবর



জমে উঠেছে আমতলীর ঈদ বাজার

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ১০২জন দেখেছেন

Image

আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি:জমে উঠেছে আমতলীর ঈদ বাজার। শিশু, নারী-পুরুষের পদচারনায় সরগরম বিপণি বিতানগুলো। সবচেয়ে কদর বেশী ইন্ডিয়ান-পাকিস্তানী পোষাকের। ক্রেতারা তাদের পছন্দ মত জামা-জুতা পোশাক-প্রসাধনী ঈদপন্য কিনছেন। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত চলছে কেনাবেচা। ঈদ যত ঘনিয়ে আসছে বাজারে ক্রেতাদের ভিড়ও তত বাড়ছে। এছাড়া পোশাক তৈরিতে ব্যস্ত টেইলার্স কারিগড়রা। রাত জেগে তারা কাজ করছে।

জানাগেছে, এ বছর ১৫ রোজা থেকে আমতলীর ঈদ বাজার জমে উঠেছে।সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলে বেচাকেনা। ঈদ বাজারে ইন্ডিয়ান ও পাকিস্তানী পোশাকের চাহিদা বেশী। ইন্ডিয়ান লং ফ্রোগের চাহিদা বেশী।

প্রতিপ্রিস ফ্রোগ চার হাজার থেকে ছয় হাজার পাচ’শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। অরগাঞ্চা ডিজিটাল প্রিন্ট শাড়ীর প্রতি গৃহবধুদের আকর্ষণ বেশী। এ শাড়ী ৪ হাজার পাচ’শ থেকে ১২ হাজার পাচ’শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া আমতলীর বাজারে ধুপিয়ানা, কাঞ্চিভরাম কাতান ও প্রিন্ট কাতান এবং ভিপুল, পাকিস্তানী তাওয়াক্কাল, আয়রা, মাসাল, তাওয়াক্কাল, দিল্লি বুটিক্স ও লরস থ্রি পিস বেশী বিক্রি হচ্ছে। প্রকার ভেদে এ সকল থ্রি পিস ও শাড়ী ২ হাজার ৫’শ থেকে ১২ হাজার ৫’শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

নিউ মাতৃছোয়া বস্ত্রালয়ের সেলসম্যান বাসু ও মোশাররফ হোসেন বলেন, ইন্ডিয়ান লং ফ্রোগের চাহিদা বেশী। প্রতিপ্রিস ফ্রোগ চার হাজার থেকে ছয় হাজার পাচ’শ টাকায় বিক্রি করছি। অরগাঞ্চা ডিজিটাল প্রিন্ট শাড়ীর প্রতি গৃহবধুদের আকর্ষণ বেশী। এ শাড়ী ৪ হাজার পাচ’শ থেকে ১২ হাজার পাচ’শ টাকায় বিক্রি করছি। তারা আরো বলেন, ধুপিয়ানা, কাঞ্চিভরাম কাতান ও প্রিন্ট কাতান এবং ভিপুল, পাকিস্তানী তাওয়াক্কাল, আয়রা, মাসাল, তাওয়াক্কাল, দিল্লি বুটিক্স ও লরস থ্রিপিস বেশী বিক্রি হচ্ছে।

বাজার ঘুরে দেখাগেছে, ইন্ডিয়ান লং ফ্রোগ চার হাজার থেকে ছয় হাজার পাচ’শ, অরগাঞ্চা ডিজিটাল প্রিন্ট শাড়ী ৪ হাজার পাচ’শ থেকে ১২ হাজার পাচ’শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ধুপিয়ান শাড়ী ৭ হাজার ৫’শ থেকে ৮ হাজার, কাঞ্চিভরাম কাতান ৩ হাজার ৫’শ থেকে ৭ হাজার ৫’শ ও প্রিন্ট কাতান শাড়ী ৬ হাজার ৫’শ থেকে ১০ হাজার ৫’শ এবং ভিপুল থ্রিপিস ২ হাজার ৫’শ থেকে ৫ হাজার ৫’শ, পাকিস্তানী তাওয়াক্কাল ৬ হাজার ৫’শ থেকে ১২ হাজার ৫’শ, আয়রা ৩ হাজার ৫’শ থেকে ৭ হাজার ৫’শ, মাসাল ৩ হাজার ২’শ থেকে ৫ হাজার ৫’শ, দিল্লি বুটিক্স ৬ হাজার থেকে ১৫ হাজার, তাওয়াক্কাল ৬ হাজার ৫’শ থেকে ১২ হাজার ও লরস ৬ হাজার ৫’শ থেকে ৮ হাজার ৫’শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

আমতলী পৌর শহরের তানিয়া বলেন, এ বছর পোশাকের ধরন বদলে গেছে এবং দামও একটু বেশী। ইন্ডিয়ান লং ফ্রোগ ৬ হাজার টাকায় ক্রয় করেছি। তিনি আরো বলেন, দাম একটু বেশী হলেও ভালো মানের পোশাক পাওয়া যাচ্ছে। ক্রেতা মরিয়াম ও পূর্ণতা বলেন, নিউ মাতৃছোয়া বস্ত্রালয় থেকে পোশাক ক্রয় করেছি। চাহিদামত মালামাল পাওয়া যায়। নিউ মাতৃছোয়া বস্ত্রালয়ের পরিচালক জিএম মুছা বলেন, ঈদকে সামনে রেখে বিক্রি অনেক ভালো। সকাল থেকে মধ্যরাত পর্যন্ত চলে বেচাকেনা। সেলসম্যানদের ক্রেতাদের সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার আমতলী পৌর শহরের আকন বস্ত্রালয়, মদনমোহন বস্ত্রালয়, সিরাজ উদ্দিন মৃধা বস্ত্রালয়,ইসলামিয়া বস্ত্রালয়, আকন টাওয়ার, সাকিব প্লাজা, আব্দুল্লাহ মার্কেট ও সুমাইয়া কমপ্লেক্স, ঘুরে দেখা গেছে ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। নারী ও পুরুষরা মিলে পছন্দের পোশাক ক্রয় করছে।

আমতলী থানার ওসি কাজী সাখাওয়াত হোসেন তপু বলেন, ঈদকে সামনে রেখে বাজারে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোড়দার করা হয়েছে। গভীর রাত পর্যন্ত কেনাকাটা করে মানুষের বাড়ী ফিরে যেতে যেন সমস্যা না হয়।


আরও খবর

ভোলায় ইস্তিস্কার নামাজ অনুষ্ঠিত

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪




দেশে গ্লোবাল কাস্টমার কেয়ার চালু করল হায়ার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | ৮৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাংলাদেশে “হায়ার গ্রুপ গ্লোবাল লিডিং ডিজিটাল সার্ভিস সিস্টেম গ্লোবাল কাস্টমার কেয়ার (জিসিসি)” প্ল্যাটফর্ম চালু করেছে গ্লোবালি সেরা অ্যাপ্লায়েন্স ব্র্যান্ড হায়ার।বুধবার (১৭ এপ্রিল) গুলশান এভিনিউয়ের হায়ার বাংলাদেশ কর্পোরেট অফিসে এক জমকালো অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এই কাস্টমার কেয়ারের উদ্বোধন করা হয়।

জিসিসি হচ্ছে হায়ার গ্রুপের সবচেয়ে উন্নত গ্লোবাল ইন্টেলিজেন্ট ইন্টারেক্টিভ সার্ভিস প্ল্যাটফর্ম, যা বিশ্বব্যাপী অগ্রণী ডিজিটালাইজড সিস্টেম। জিসিসি চালু হওয়ার পর, হায়ারের গ্রাহকরা ফোন, ইমেল এবং সোশ্যাল মিডিয়ার মতো একাধিক চ্যানেলের মাধ্যমে সহজেই পরিষেবা পেতে পারেন। হায়ার সার্ভিস টিম অন-সাইট সার্ভিস টেকনিশিয়ানদের জন্য আরও ভালো প্রযুক্তিগত সহায়তা এবং প্রশিক্ষণ প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে অনেক বেশি দক্ষ এবং প্রতিক্রিয়াশীল পরিষেবা প্রদান করবে, ফলে প্রযুক্তিবিদরা হায়ার গ্রাহকদের আরও দ্রুত ও দক্ষভাবে পেশাগতভাবে পরিষেবা দিতে  সক্ষম হবে। জিসিসি সিস্টেম পুরো পরিষেবা প্রক্রিয়াটিকে আরও স্বচ্ছ এবং দৃশ্যমান করে তুলবে, গ্রাহক অভিযোগের পুরো প্রক্রিয়াটি ট্র্যাক করতে এবং সন্তুষ্টি না হওয়া পর্যন্ত রিয়েল টাইমে আপডেট পেতে পারেন।জিসিসি সিস্টেম চালু করে বিশ্বের অনেক দেশে হায়ার গ্লোবালের সেরা গ্রাহক সমাধান হিসাবে প্রমাণিত হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে হায়ার ইন্ডিয়া, হায়ার পাকিস্তান, হায়ার থাইল্যান্ড এবং আরো অনেক দেশে। সেরা পরিষেবার অভিজ্ঞতা এবং সর্বোত্তম প্রতিশ্রুতি রক্ষা করার লক্ষ্যে এবার হায়ার বাংলাদেশে জিসিসি চালু করাকে গুরুত্ব দিচ্ছে।

হায়ার গ্রুপ ওভারসিজ সার্ভিসের জেনারেল ম্যানেজার মিঃ ওয়াং ইয়ান তার বক্তিতায় বলেন, জিসিসি প্রকল্প হায়ারের পরিষেবার জন্য একটি উল্লেখযোগ্য উদ্যোগ এবং পুরো পরিষেবা প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ। বিদেশে প্রায় বিশ বছরের উন্নয়ন ও পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর, হায়ার ব্যবহারকারীদের দ্রুত এবং উচ্চ-মানের পরিষেবা দেওয়ার প্রতিশ্রুতিতে ৫০ টিরও বেশি দেশে স্থানীয় বিক্রয়োত্তর পরিষেবা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছে। গ্রাহকদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য পরিষেবাটি আমাদের জন্য একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ টাচপয়েন্ট এবং গ্রাহকদেরও হায়ার-এর যত্নের অভিজ্ঞতা  নেওয়ার একটি সুযোগ৷

হায়ার বাংলাদেশ লিমিটেডের ডিএমডি মিঃ ওয়াং শিয়াংজিন তার বক্তব্যে বলেন, আমাদের কোম্পানি কাস্টমার ইজ অলওয়েজ রাইট নীতি মেনে চলে। আমাদের কাছে গ্রাহকের সন্তুষ্টিই প্রথম ও প্রধান অগ্রাধিকার এবং আন্তরিক চিরকাল। আমরা ব্যবহারকারীর চাহিদাকে সর্বদা প্রথম অগ্রাধিকার হিসাবে বিবেচনা করি। আমরা ডিজিটালাইজেশন এবং পেশাদারিত্বের মাধ্যমে বাংলাদেশের বাজারে সর্বোত্তম পরিষেবার অভিজ্ঞতা প্রদানের লক্ষ্য রাখছি।হায়ার একটি উদীয়মান বাজার হিসেবে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠানটি গত তিন বছরে দ্রুত প্রবৃদ্ধির অভিজ্ঞতা অর্জন করেছে।

হায়ার বাংলাদেশ ‘সিনসিয়ার ফরএভার’ কনসেপ্ট নিয়ে কাজ করে এবং ‘কেন্দ্রিয় গ্রাহক অভিজ্ঞতা ও ব্র্যান্ডের সুনাম তৈরি পরিষেবা নীতি মেনে চলে। ডিজিটাল পুনরাবৃত্তি এবং আপগ্রেডিংয়ের মাধ্যমে, প্রতিষ্ঠানটি গ্রাহকদের দ্রুত, দক্ষ,এবং এককালীন পরিষেবা প্রদানের জন্য একটি পেশাদার, ব্র্যান্ডেড, এবং ভিন্নমাত্রার পরিষেবা ব্যবস্থা তৈরি করেছে।হায়ার বাংলাদেশে বিশাল গ্রাহকশ্রেণির জন্য আরও ভাল পরিষেবা নিশ্চিতের বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী। ফলে ‘গুড কোয়ালিটি’  এবং ‘গুড সার্ভিস’ হায়ারের একটি সমার্থক শব্দ হয়ে উঠছে।


আরও খবর