Logo
আজঃ শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
শিরোনাম

আইডিয়ালের সীমানায় ঢুকতে পারবেন না সেই মুশতাক

প্রকাশিত:সোমবার ২১ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ২৮৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:মুশতাক আহমেদ আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের কোনো কার্যক্রম ও কোনো মিটিংয়ে অংশগ্রহণ করতে পারবেন না। এমনকি এমনকি স্কুলের সীমানায়ও ঢুকতে করতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন আদালত। 

সোমবার (২১ আগস্ট) আপিল বিভাগের বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিমের চেম্বার জজ আদালত এ আদেশ দেন। বিষয়টি নিশ্চিত করেন সহকারী অ্যার্টনি জেনারেল মোহাম্মদ সাইফুল আলম।

ভবিষ্যতে আরও কোনো শিক্ষার্থীর ক্ষতি করতে না পারেন সেই আশঙ্কা থেকেই এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন আদালত বলে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী। 

তবে আদালত ছাত্রীর বাবার দায়ের করা ধর্ষণ মামলায় গভর্নিং বডির সদস্য খন্দকার মুশতাক আহমেদের জামিন বহাল রেখেছেন আপিল বিভাগের চেম্বারজজ আদালত।

গত ১ আগস্ট ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এর বিচারক মাফরোজা পারভীনের আদালতে কলেজছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে এ মামলা করেন। মামলায় মতিঝিলের আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের গভর্নিং বডির দাতা সদস্য খন্দকার মুশতাক আহমেদকে প্রধান আসামি করা হয়। যিনি ওই ছাত্রীকে বিয়ে করেছেন।


আরও খবর



গ্যাস পাইপলাইনের জরুরী শাটডাউন বিজ্ঞপ্তি

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৩২১জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃগ্যাস পাইপলাইনের জরুরী কাজের জন্য আগামী ২০ এপ্রিল,২০২৪ তারিখ রোজ শনিবার বেলা ১২:০০ ঘটিকা হতে দুপুর ০২:০০ ঘটিকা পর্যন্ত ০২(দুই) ঘন্টা নারায়ণগঞ্জ-এর  নয়াপুর, কুতুবপুর, আড়াইহাজার রোড, মদনপুর হতে লাঙ্গলবন্দ ব্রীজ , বন্দর, কাঁচপুর ও যাত্রামুড়া এলাকায় সকল শ্রেণির গ্রাহকর গ্যাস সরবরাহ বন্ধ থাকবে। এছাড়া, উক্ত সময়ে আশেপাশের এলাকায় গ্যাসের স্বল্পচাপ বিরাজ করতে পারে। সম্মানিত গ্রাহকবৃন্দের সাময়িক অসুবিধার জন্য কর্তৃপক্ষ আন্তরিকভাবে দুঃখিত - তিতাস গ্যাস কর্তৃপক্ষ ।


আরও খবর



মিরসরাইয়ে অনির্বাণ যুব ক্লাবের মেধাবৃত্তি প্রদান ও সনদপত্র বিতরণ

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৩৬জন দেখেছেন

Image

মিরসরাই প্রতিনিধ:মিরসরাইয়ের অন্যতম সেচ্ছাসেবী সমাজ উন্নয়ন সংস্থা অনির্বাণ যুব ক্লাবের ১ম মেধাবৃত্তি পরীক্ষার সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে উপজেলার করেরহাট ইউনিয়নের গেড়ামারা ফরেস্ট অফিস এলাকায় অবস্থিত সংগঠনের কার্যালয় প্রাঙ্গণে সংগঠনের সভাপতি সরোয়ার উদ্দিনের সভাপতিত্বে এবং সংগঠনের উপদেষ্টা দীন মোহাম্মদ দিলু ও সাধারণ সম্পাদক শামীম ওসমানের যৌথ সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি শাখাওয়াত উল্যাহ রিপন, করেরহাট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি সুলতান গিয়াস উদ্দিন জসিম, সাধারণ সম্পাদক শেখ সেলিম, উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এস.এম আবুল হোসেন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক কামরুল হোসেন, বারইয়াহাট ডিগ্রী কলেজের গভর্নিং বডি'র সদস্য আব্দুল আউয়াল মেম্বার, স্বেচ্ছাসেবী সামাজিক সংগঠন উদয়ন ক্লাবের সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, রেকটো প্রপার্টিজ লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রবিউল হক, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক সাইফুল ইসলাম, জেএইচএম ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের ম্যানেজার (সাপ্লাই চেইন) রফিকুল ইসলাম, জেএইচএম ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেডের ম্যানেজার (সেলস ডিপার্টমেন্ট) শাহাদাত হোসেন সবুজ।

এছাড়াও আরও উপস্থিত ছিলেন শিক্ষক জাহাঙ্গীর আলম, রাজিব কৃষ্ণ জীবন, আজিজুল হক, স্বেচ্ছাসেবী সমাজ উন্নয়ন সংস্থা জাগ্রত প্রতিভার সাধারণ সম্পাদক গোলাম মর্তুজা ভূঁইয়া, উদয়ন ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মাকসুদ আলম শাহীন, রক্তিম ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সাজিদ হাসান, এসটি লায়ন্স স্পোর্টিং ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক জাহেদুল আলম রাফি প্রমুখ।
অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কুরআন থেকে তিলাওয়াত করেন সংগঠনের সহ-সভাপতি মিজানুর রহমান, উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সভাপতি সরোয়ার উদ্দিন, শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন সহসাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন ও কার্যনির্বাহী সদস্য মোজাফফর হোসেন সোহাগ এবং সার্বিক বিষয় নিয়ে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের উপদেষ্টা দীন মোহাম্মদ দিলু।

১ম মেধাবৃত্তি পরীক্ষায় অংশ গ্রহণকারীদের মধ্য থেকে প্রতি ক্লাসে ৬ জন করে মোট ৫৪ জনকে বৃত্তি প্রদান করা হয়। আনুষ্ঠানিক ভাবে সনদপত্র, শিক্ষা সামগ্রী, সম্মাননা ক্রেস্ট ও প্রাইজমানি প্রদান করা হয়।

উল্লেখ্য, গত বছরের ২৭ অক্টোবর সকালে ১ম অনির্বাণ যুব ক্লাবের মেধাবৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়- যেখানে ২টি ইউনিয়ন, ১ টি পৌরসভার প্রাথমিক, মাধ্যমিক, কিন্ডারগার্টেন ও মাদ্রাসা'র ৩৮ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৮০৫ জন শিক্ষার্থী অংশ গ্রহণ করে এবং একই বছরের ২০ ডিসেম্বর উক্ত মেধাবৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয় এবং সংগঠনের উপদেষ্টা দীন মোহাম্মদ দিলু ১ম মেধাবৃত্তি পরীক্ষার পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

মেধাবৃত্তি সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থী, অভিভাবক, সংগঠনের সদস্য এবং এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



গরমে তৃষ্ণা মেটাতে চাহিদা বেড়েছে শরবত ও ফলের জুসের

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ৯২জন দেখেছেন

Image
রাকিব সিরাজগঞ্জ থেকে:সিরাজগঞ্জ সহ সারা দেশের বিভিন্ন স্থানে গত কয়েকদিন ধরে মৃদু তাপপ্রবাহ চলছে। ফলে জীবন ও জীবিকার প্রয়োজনে যারা ঘরের বাইরে বের হচ্ছেন প্রখর সূর্যতাপে ও ভ্যাপসা গরমে ঘেমে অস্থির হচ্ছেন তারা। গরমে তৃষ্ণা মেটাতে অসংখ্য মানুষকে ফলের জুস ও বরফ মেশানো শরবতের দোকানে ভিড় জমাতে দেখা যায়।

তীব্র গরমের ফলে সিরাজগঞ্জ সদর উপজেলাও বেড়েছে শরবত ও ফলের জুসের দোকান, ঠান্ডা পানিতে লেবুর রস মেশানো শরবতে তৃষ্ণা মেটান অনেক শ্রেণী পেশার মানুষ। স্বাস্থ্যঝুঁকির বিষয়টি তাদের কাছে অনেকটাই অবহেলিত, তাই এই তীব্র গরমে জনপ্রিয়তা পাচ্ছে এ ধরনের ফলের জুস ও শরবতের দোকান। প্রতি গ্লাস শরবতের দাম ১০ টাকা ট্যাং মেশানো গ্লাস ১৫ টাকা, ও ফলের জুস ৪০ টাকা থেকে ১০০ টাকার উপরে পর্যন্ত বিক্রি হচ্ছে।

বৃহস্পতিবার(১৮ এপ্রিল) দুপুরে সদর উপজেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মোড়ে হাট, বাজারে, শপিং মলের সামনে ঘুরে দেখা যায়, রাস্তার পাশে খোলা ভ্যানের ওপর ফিল্টারের মধ্যে বরফ মেশানো পানিতে লেবুর রস ও সামান্য লবণ মিশিয়ে তৈরি করা হয় শরবত। মাত্র তিনটি উপকরণের মিশ্রণে এ ধরনের শরবত বিক্রি হচ্ছে প্রতি গ্লাস ১০ টাকা, ট্যাং মেশানো ১৫ টাকা। তীব্র গরমে সামান্য তৃপ্তি মেটাতে বাধ্য হয়ে সেগুলো খাচ্ছেন স্কুল-কলেজের ছাত্র-ছাত্রী থেকে বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ।

সদর উপজেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মোড় গুলোতে এদের উপস্থিতি থাকলেও হাট, বাজারে ও শপিং সেন্টারগুলোর সামনে এদের বেশি সংখ্যায় দেখা যায়। প্রচণ্ড গরমে জর্জরিত পথচারীদের নোংরা পরিবেশ কিংবা স্বাস্থ্যঝুঁকির কথা কারও কারও মনে এলেও বরফশীতল লেবুর শরবতের প্রচণ্ড লোভনীয় প্রশান্তির কথা মনে করে সেসব পান করছেন অনেকে। এভাবেই পথের এসব শরবতের দোকানে ভিড়ও লেগে থাকে সারাক্ষণ।

সিরাজগঞ্জ সদরে কয়েক জায়গা ঘুরে দেখা গেছে, এসব লেবুর শরবত তৈরির পদ্ধতি সবারই এক। কাঠ কিংবা লোহার একটি যন্ত্রের মাঝে অর্ধেকটা লেবু রেখে চাপ দেওয়া হয়। এতে রস গিয়ে পড়বে নিচে রাখা গ্লাস কিংবা মগে। এবার তাতে যোগ করা হবে বরফ শীতল পানি আর বিট লবণ।

এই বিষয়ে শরবত বিক্রেতা আব্দুল গনি বলেন, গত বছরের ব্যবধানে এই শরবতের দাম একটু বেশি হয়েছে। লেবু বিট লবণ বরফ এগুলোর দাম  বৃদ্ধি হওয়ার। কারণে। কেউ আবার শরবতের রং সুন্দর করার জন্য মেশায় কৃত্রিম রং, অরেঞ্জ পাউডার। স্বাদ মিষ্টি করার জন্য স্যাকারিন, টেস্টিং সল্টও মেশানো হয়। কেউ এর মধ্যে আপেল ও মাল্টার কুচি দিয়ে ৩০ টাকায় স্পেশাল শরবত বিক্রি করছেন। কেউ তোকমা দানা, ইসবগুল, মেথির মতো উপাদানও মেশাচ্ছেন। 

এ বিষয়ে এক ক্রেতা বলেন, এতো গরমে তৃষ্ণার্ত ও শরীর সতেজ রাখতে লেবুর শরবত ভালো লাগে। আমি মানুষকে প্রতিদিন দেখি শরবত খাই। আজকে আমি নিজে খেলাম অনেক ভালো লাগলো।

আরও খবর



নাসিরনগরে ভুয়া বি এড সনদে চাকুরীর বিরোদ্ধে উচ্চ আদালতে মামলা

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | ২৬৯জন দেখেছেন

Image

মোঃ আব্দুল হান্নানঃ-

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার নাসিরনগর উপজেলায় ভুয়া বি,এড সনদ নিয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক পদে চাকুরী করার অভিযোগ উঠেছে এক শিক্ষকের বিরোদ্ধে।ওই শিক্ষকের নাম  মোস্তাক উদ্দিন আহমেদ । তিনি উপজেলার হরিপুর ইউনিয়নের হরিনবেড় শাহাজাহান উচ্চ বিদ্যালয়ের  ভারপ্রাপ্ত  প্রধান শিক্ষক।প্রায় এক যুগ ধরে তার নিয়োগের বৈধতা ও জাল সনদে চাকুরী নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে অত্র  বিদ্যালয়ের শিক্ষক/শিক্ষিকা ও কর্মচারীদের মধ্যে। এ ঘটনায় শেখ শরিফ হাসান নয়ন নামে ওই বিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীর  অভিভাবক মোস্তাক উদ্দিনের নিয়োগের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে উচ্চ আদালতে রিট আবেদন করেছেন।


শরিফ হাসানের রিট আবেদনে মোস্তাক উদ্দিন আহমদের বিএড সনদের বৈধতা ও আগের প্রতিষ্ঠানের ছাড়পত্রকে চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। বিচারপতি নাঈমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের আদালত তাঁর আবেদনটি আমলে নিয়ে গত মাসের ২১ তারিখ চার সপ্তাহের মধ্যে এ বিষয়ে জবাব দিতে মোস্তাক উদ্দিন আহমদের প্রতি রুল জারি করেছেন।অভিযোগে বলা হয়, হরিপুর ইউনিয়নের নরহা গ্রামের ফরিদউদ্দিনের ছেলে মোস্তাক উদ্দিন আহমেদ নিয়োগের শর্ত ভঙ্গ করে ' বিএড ডিগ্রির জাল সনদ দিয়ে হরিণবেড় শাহজান উচ্চ বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পান।


শর্তে ছিল, ওই পদের জন্য আবেদন করতে হলে সরকারি টিচার্স ট্রেনিং কলেজ থেকে বিএড সনদ থাকতে হবে। কিন্তু মোস্তাক উদ্দিন তা না করে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় দারুল ইহসান থেকে একটি ভূয়া সনদ দিয়ে চাকরি বাগিয়ে নেয়। নিয়োগের সময় তিনি তাঁর আগের প্রতিষ্ঠান হরিপুর মাদ্রাসা থেকে ছাড়পত্রও নেননি।বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির প্রাক্তন  সভাপতি খালেদ মোবারক বলেন, ওই শিক্ষকের নিয়োগটি তিনি সভাপতি থাকাকালীন সময়েই হয়। কিন্তু তাঁর বিএড সনদটি যে অবৈধ এবং ছাড়পত্র না নিয়ে যে নিয়োগ পেয়েছেন তা প্রমাণ হয়েছে ২০১৭ সালের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে অডিটের পর।


হরিপুর সুন্নিয়া দাখিল মাদ্রাসার সভাপতি মো. আনোয়ার হোসেন জানান, হরিণবেড় শাহজাহান উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক হিসেবে নিয়োগের সময় মোস্তাক উদ্দিন তাদের মাদ্রাসা থেকে কোনো ছাড়পত্র নেননি। এখনও মাদ্রাসার ওই পদে তিনি পূনর্বহাল রয়েছেন বলে দাবি করেন তিনি।এ বিষয়ে বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির সভাপতি শিরিন চৌধুরী  বলেন,বিষয়টি যখন আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে,সেখানেই নিষ্পত্তি হোক।


এ বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত শিক্ষক মোস্তাক উদ্দিন আহমেদ কে মোবাইলে একাধিক বার ফোন করলেও তিনি রিসিভ করেননি।মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ আজহার উদ্দিন ভূইয়ার সাথে যোগাযোগ করে বিষয়টি সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি জানান,বিষয়টি আপনারা যেমন শুনেছে আমিও তেমনি শুনেছি।তিনি আরো বলেন,বিষয়টি শুনেছি আদালতে রিট হয়েছে।তবে আদালতের উপরতো কোন কমেন্টস করা যাবে না।বর্তমানে অফিস বন্ধ।অফিস খোলার পর খোঁজ নিয়ে দেখবো।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | ৯৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকাল সোয়া ৯টার দিকে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার, জাসদ নেতা বীরমুক্তিযোদ্ধা শিবনারায়ণ দাস (৭৮) মারা গেছেন।

রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।

এর আগে, তিনি রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে চিকিৎসকদের পরামর্শে দ্রুত তাকে বিএসএমএমইউতে ভর্তি করা হয়।

শিবনারায়ণ দাসের জন্ম কুমিল্লায়। তার পিতা সতীশচন্দ্র দাস। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি সেনারা তাকে ধরে নিয়ে হত্যা করে।

ভাষাসৈনিক ধীরেন্দ্রনাথ দত্তের হাত ধরে রাজনীতিতে আসেন শিবনারায়ণ। ১৯৬২ সালের শিক্ষা আন্দোলন অংশগ্রহণ করে কারাবরণ করেন। তিনি ছাত্রলীগের সক্রিয় কর্মী ও নেতা ছিলেন। ১৯৭০ সালের ৭ জুন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের রাজধানী ঢাকার পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত ছাত্রদের এক কুচকাওয়াজে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অংশ গ্রহণের কথা ছিল। এ লক্ষ্যে ছাত্রদের নিয়ে একটি বাহিনী মতান্তরে ‘ফেব্রুয়ারি-১৫ বাহিনী’ গঠন করা হয়। ছাত্রনেতারা এই বাহিনীর একটি পতাকা তৈরির সিদ্ধান্ত নেন।

১৯৭০ সালের ছয় জুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকবাল হলের (বর্তমান শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল) ১১৬ নম্বর কক্ষে রাত ১১টার পর পুরো পতাকার নকশা সম্পন্ন করেন। এ পতাকাই পরবর্তীতে ১৯৭১-এর দুই মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় উত্তোলিত হয়।

১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসে সমগ্র পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন স্থানে পাকিস্তানের জাতীয় পতাকার পরিবর্তে শিবনারায়ন দাসের নকশা করা বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়।

১৯৭২ সালে শেখ মুজিবুর রহমানের সরকার শিবনারায়ন দাসের নকশা করা পতাকার মধ্যে মানচিত্রটি বাদ দিয়ে পতাকার মাপ, রঙ, ও তার ব্যাখ্যা সংবলিত একটি প্রতিবেদন দিতে বলে পটূয়া কামরুল হাসানকে। কামরুল হাসান দ্বারা পরিমার্জিত রূপটিই বর্তমানে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা।

জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদ) সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার এক শোকবার্তায় শিবনারায়ণ দাসের মৃত্যুতে গভীর শোক ও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানিয়েছেন।


আরও খবর

স্বর্ণের দাম আরও কমল

শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪