Logo
আজঃ শনিবার ০৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ২৫৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। এতে বিভিন্ন ক্যাডারে ৩ হাজার ১৪০ জন প্রার্থী নিয়োগ পাবেন। গত ১০টি বিসিএসের হিসাবে এবারই রেকর্ড সংখ্যক পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হলো। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি এক হাজার ৬৯৮টি পদ স্বাস্থ্য ক্যাডারে।

বৃহস্পতিবার (৩০ নভেম্বর) বিকেলে পিএসসির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (ক্যাডার) যুগ্মসচিব আনন্দ কুমার বিশ্বাসের স্বাক্ষরিত এ বিজ্ঞপ্তি ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের বিভিন্ন ক্যাডারে শূন্য পদসমূহ প্রতিযোগিতামূলক ৪৬তম বিসিএস পরীক্ষা-২০২৩ এর মাধ্যমে পূরণের জন্য যোগ্য প্রার্থীদের কাছ থেকে অনলাইনে আবেদনপত্র আহ্বান করা হলো। আগামী ১০ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে আবেদন শুরু হবে। এ প্রক্রিয়া চলবে ৩১ ডিসেম্বর সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত।

বিজ্ঞপ্তির তথ্যানুযায়ী, সাধারণ ক্যাডারসমূহে ৪৮৯টি, প্রফেশনাল বা টেকনিক্যাল ক্যাডারসমূহে ২ হাজার ৭৪টি, সাধারণ শিক্ষায় ৫২০ ও কারিগরি শিক্ষায় ৯১টি পদে নিয়োগ দেওয়া হবে।

তবে ক্যাডারভিত্তিক হিসাবে সবচেয়ে বেশি নিয়োগ দেওয়া হবে স্বাস্থ্যে। এই ক্যাডার সহকারী সার্জন পদে এক হাজার ৬৮২ জন এবং সহকারী ডেন্টাল সার্জন পদে ১৬ নিয়োগ পাবেন। এছাড়া প্রশাসন ক্যাডারে ২৭৪, পররাষ্ট্র ক্যাডারে ১০, পুলিশ ৮০, তথ্যে ৫২টি পদে নিয়োগ দেওয়া হবে।

এছাড়া বিজ্ঞপ্তির পদ পরবর্তীতে বাড়তে পারে বলেও জানিয়েছে পিএসসি। এ নিয়ে পিএসসির বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, নতুন পদসৃষ্টি, পদবিলুপ্তি, পদোন্নতি, অবসরগ্রহণ, মৃত্যু, পদত্যাগ অথবা অপসারণজনিত কারণে বিজ্ঞাপিত শূন্য পদের সংখ্যা পরিবর্তন হতে পারে।

পিএসসি সূত্র জানিয়েছে, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে ৪৬তম বিসিএসে জনবল চাহিদা পাঠানো হয়। সেখানে ৩ হাজার ১০০ পদের কথা উল্লেখ ছিল। তবে বৃহস্পতিবার সকালে পিএসসির এক সভায় ৪০টি ক্যাডার পদ বাড়ানো হয়। এতে মোট ৩ হাজার ১৪০টি ক্যাডার পদে নিয়োগ দেওয়া হবে।

৪৬তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি দেখতে এখানে ক্লিক করুন।


আরও খবর



প্রশাসন ও প্রভাবশালির ছত্রছায়ায় রৌমারীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন ভেকু চালক আটক

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৫০জন দেখেছেন

Image

রৌমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি:কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার বন্দবেড়, যাদুরচর ও চর শৌলমারী উইনিয়নে দির্ঘদিন থেকে ব্রম্মপুত্র, হলহলিয়া ও সোনাভরি নদীতে প্রশাসনের যোগসাজসে ও প্রভাবশালির ছত্রছায়ায় অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে মহাউৎবে মেতে উঠেছে। এ অভিযোগের অপরাধে জেলা প্রশাসকের নির্দেশে বন্দবেড় ইউনিয়ন ভুমি কর্মকর্তা রজবের নেতৃত্বের এক অভিযানে ভেকু গাড়ি চালক ইউছুফ নামের একজনকে আটক করা হয়। অন্যদিকে দুটি ভেকু গাড়ির চাবি জব্দ করা হয়েছে। ২০ এপ্রিল শনিবার বিকাল ৫ টায় বন্দবেড় ইউনিয়নের রৌমারী টু চিলমারী কুড়িগ্রাম জেলা সদর যাতায়াতের নৌকা ঘাটের দক্ষিণ পাশে ও পশ্চিম খন্ধসঢ়;জনমারা গ্রামে এ ঘটনা ঘটেছে।

সরেজমিনে গিয়ে জানা গেছে, দীঘদিন থেকে ব্রম্মপুত্র, হলহিলয়া, সোনাভরি নদী ও জিঞ্জিরাম নদী থেকে প্রশাসন ও কিছু কু-চক্রী প্রভাবশালী মহলের ছত্রছায়ায় ড্রেজার ও ভেকু গাড়ি দ্বারা অবৈধভাবে উন্নয়নের নামে বালু উত্তোলন করে (ট্রাক্টর) কাকড়া গাড়ি দিয়ে বিভিন্ন মানুষের বাড়ি, পুকুর, ডোবা ভরাট ও ইট ভাটার নামে মাটি বিক্রি করা হচ্ছে। নষ্ট করা হচ্ছে বিভিন্ন উর্বর শক্তি জমির মাটিও। ক্ষতি করা হচ্ছে নদীর তীরবর্তী এলাকার মানুষের বাড়িঘর, গাছপাড়া ও জমিজেরাত। বন্যা আসলেই তীরবর্তী মানুষকে নদীপার থেকে দ্রুত সরে যেতে হয়। শুধু লাভবান হচ্ছে প্রশাসন ও কিছু কু-চক্রি মহল।তাদেরকে নিশেধ করার শাহসটুকু নাই তীরবর্তী মানুষের।

নদীতীরবর্তী এলাকার ভুক্তভোগী মানুষের অভিযোগের ভিত্তিতে গতকাল শনিবার বিকাল ৫ টায় ব্রম্মপুত্র নদের ফলুয়ারচর নৌকা ঘাটে সরেজমিনে গিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে ছয়লাভের এমন চিত্র দেখা যায়। এমন অবস্থায় সাংবাদিকগণ কুড়িগ্রাম জেলা প্রশাসক সাইদুল আরিফকে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের বিষয়টি জানালে সাঙ্গে সঙ্গে

তিনি বন্দবেড় ইউনিয়ন ভুমি কর্মকর্তা রজব আলীর নেতৃত্বে একটি টিম ঘটনা স্থলে সরেজমিনে গিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলেন। তার কথা মতো সরেজমিনে গিয়ে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের ছয়লাবের চিত্র দেখতে পেলে কুটিরচর গ্রামের আমির খাঁনের ভেকু চালক ইউছুফ নামের একজনকে আটক এবং ভেকুর চাবি জব্দ করে। পরে পশ্চিম খঞ্জনমারা গ্রামে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনে সাজেদুলের ভেকু গাড়ির চাবিও জব্দ করা হয়।

এবিষয়ে বন্দবেড় ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব আব্দুল কাদের সরকার বলেন, গাড়ি চালককে আটক করেছে শুনেছি। দেখিনি। তবে ভেকু গাড়ির চাবি ইউনিয়ন ভুমি কর্মকর্তা রজব আলীর কাছে রয়েছে।

ইউনিয়ন ভুমি কর্মকর্তা রজব আলী বলেন, জেলা প্রশাসকের নির্দেশে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন ঘটনাটি সত্যতা পাওয়া যায়। পরে ভেকু গাড়িরর মালিককে না পেয়ে, ভেকু চালককে আটক করে আনা হয়েছিল। প্র¯্রাবের কথা বলে পালিয়েছিল পরে খুজে এনে তাদের ঠিকানা লিখে নিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়েছে। জব্দ করা গাড়ির চাবি আমার কাছে রয়েছে। ইউএনও স্যার এলে তার মাধ্যমে ব্যবস্থা নেয়া হবে।


আরও খবর



গোদাগাড়ী উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৬জনের মনোনয়ন পত্র দাখিল

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১১১জন দেখেছেন

Image

গোদাগাড়ী(রাজশাহী)প্রতিনিধি:রাজশাহীর গোদাগাড়ী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৬জন,ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৪জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ২জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছে।চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হচ্ছেন, উপজেলা যুবলীগ সভাপতি ও বর্তমান চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর আলম,পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি রবিউল আলম,উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি সুন্দন দাস রতন,উপজেলা যুবলীগের অর্থ সম্পাদক ও দেওপাড়া ইউপি চেয়ারম্যান বেলালউদ্দীন সোহেল,জেলা যুবদলের সাবেক সাধারন সাজেদুর রহমান খান মার্কনী,জাতীয়তাবাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন(এনডিএম) ড. আব্দুর রহমান মুহসেনী।ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থীরা হচ্ছেন,পৌর আওয়ামীলীগের যুগ্ন সম্পাদক নাজমুল হক,উপজেলা যুবলীগের সাবেক সভাপতি শফিকুল সরকার,উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সহসভাপতি সালমান পিরোজ ফয়সাল ও আদিবাসী নেতা হরেন টুডু।মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে উপজেলা মহিলা লীগের সভাপতি ও বর্তমান ভাইস চেয়ারম্যান সুফিয়া খাতুন মিলি,উপজেলা মহিলা লীগের সাধারন সম্পাদক কৃঞ্চাদেবী। ৮ই মে প্রথম ধাপে গোদাগাড়ী উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।২১ এপ্রিল প্রত্যাহার ও ২২ এপ্রিল প্রার্থীদের মাঝে প্রতীক বরাদ্দ করা হবে।


আরও খবর



মাগুরায ৩৯ হাজার ৩৫ হেক্টর জমিতে বোরো চাষ উৎপাদন লক্ষমাত্রা ১ লাখ ৭৪ হাজার ৮৭৭ মেট্রিক টন

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১০৪জন দেখেছেন

Image
সাইদুর রহমান, মাগুরা থেকে:চলতি বোরো মৌসুমে মাগুরা জেলায় মোট ৩৯ হাজার ৩৫   হেক্টর জমি বোরা চাষের আওতায় আনা হয়েছে।

চলতি মৌসুমে জেলায় আবাদকৃত ৩৯ হাজার ৩৫ হেক্টর জমি থেকে ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৭৪ হাজার ৮৭৭ মেট্রিক টন। 

জেলায় বোরো ধানের উৎপাদন ও চাষ বাড়াতে কৃষি প্রণোদনা পুনর্বাসন কর্মসূচির আওতায় ২৪ হাজার কৃষককে বিনামূল্যে বোরো বীজ ও সার দেওয়া হয়েছে। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস এ তথ্য জানায়। অফিস আরো জানায়, গত বছর ও ৩৯ হাজার ৩৫ হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষ হয়েছিল। দেখা যায়  কৃষি প্রনোদনা কর্মসুচির মাধ্যমে কৃষকদের বোরো ধানের আবাদ বৃদ্ধির লক্ষে  প্রনোদনা দেয়া হলেও বোরো ধানের আবাদ বৃদ্ধি পায়নি।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মোহাম্মদ ইয়াছিন আলী জানান, মাগুরা জেলায় আবাদকৃত ৩৯ হাজার ৩৫  হেক্টর জমির মধ্যে মাগুরা সদর উপজেলায়  ২৬ হাজার ৮৫০ হেক্টর,  শ্রীপুর উপজেলায় ১ হাজার ৬০৫ হেক্টর, শালিখা উপজেলায় ১৩ হাজার৫৭০ হেক্টর, মোহাম্মদপুর উপজেলায় ৭ হাজার২০ হেক্টর জমি বোরো চাষের আওতায় আনা হয়েছে।  জেলা কৃষি বিভাগ থেকে  জেলার কৃষকদের বোরো ধান চাষে উৎসাহিত করার জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহযোগিতা করা হয়েছে বলেও জানান তিনি।

আরও খবর



আত্রাইয়ে উপজেলা পরিদর্শন করেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ৮৩জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হক নাহিদ, আত্রাই (নওগাঁ) প্রতিনিধি:নওগাঁর আত্রাইয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়সহ বিভিন্ন দপ্তর ও স্কুল পরিদর্শন করেন রাজশাহী বিভাগের অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (উন্নয়ন ও আইসিটি) তরফদার আক্তার জামীল।বৃহস্পতিবার পরিদর্শণকালে তিনি আত্রাই উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে ফলজ বৃক্ষ রোপন করেন।

বৃক্ষরোপন শেষে শিক্ষক ও কর্মচারীদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, বিদ্যালয়ে আপনারা বেশি বেশি করে দেশীয় প্রজাতির বরই, জাম, আমরা, জলপাই, কামরাঙ্গার গাছ লাগাবেন। কেনোনা ওইসব গাছে ফল ধরলে ছাত্র-ছাত্রীরা তাতে ঢিল ছুরে,দৌড়ে গিয়ে হুমরি খেয়ে ফল কুরায়। এতে তাদের মধ্যে এক ধরনের উৎফুল্লতা বিরাজ করে। সেইসাথে ভিটামিন সি এর অভাব দুর হবার পাশাপাশি তাদের মাঝে হৃদ্দতার বন্ধন বেড়ে যায়। এছাড়া তিনি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়, পাঁচুপুর ইউনিয়ন পরিষদ ও ইউনিয়ন ডিজিটাল সেন্টার , উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে নির্মিত শেখ রাসেল শিশু পার্ক পরিদর্শণ করেন এবং সেখানে বিভিন্ন ফলদ বৃক্ষের চারা রোপন করেন। পরিদর্শণকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার সঞ্চিতা বিশ্বাস, উপজেলা একাডেমিক সুপারভাইজার প্রদীপ কুমার সরকার, আত্রাই উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু হেনা মোস্তফা কামাল, পাঁচুপুর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান খবিরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



নেটওয়ার্ক আধুনিকায়নের লক্ষ্যে বাংলালিংক ও হুয়াওয়ের চুক্তি

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | ১৩৯জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দেশের শীর্ষস্থানীয় উদ্ভাবনী ডিজিটাল সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান বাংলালিংক ও হুয়াওয়ের মধ্যে একটি দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। চুক্তিটির লক্ষ্য হলো কৌশলগত পারস্পারিক সহযোগিতা ও নেটওয়ার্ক অবকাঠামো আধুনিকায়নের মাধ্যমে নেটওয়ার্কের মান বৃদ্ধি করা।  

এই চুক্তির ফলে গ্রাহকরা উচ্চমানসম্পন্ন নেটওয়ার্ক সেবার আওতায় আসবেন যা দেশের সেরা মোবাইল ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলালিংকের অবস্থানকে আরও দৃঢ় করবে। বাংলালিংক গত চার বছর ধরে দেশের সবচেয়ে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবাপ্রদানকারী হিসেবে ওকলা স্পিডটেস্ট অ্যাওয়ার্ড জিতে আসছে। 

চুক্তির অংশ হিসেবে হুয়াওয়ে তাদের সর্বাধুনিক প্রযুক্তি ও বিশেষ এলগরিদম ব্যবহার করে বাংলালিংকের ফোর-জি নেটওয়ার্ক কভারেজ ও সামগ্রিক সেবার মান বৃদ্ধি করবে। হুয়াওয়ের এই সর্বাধুনিক উদ্ভাবনী প্রযুক্তির ফলে বাংলালিংক গ্রাহকরা উন্নত ডিজিটাল অভিজ্ঞতা উপভোগ করতে পারবেন।

বাংলালিংকের সিইও এরিক অস ও হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়ান প্রেসিডেন্ট  ও হুয়াওয়ে বাংলাদেশের সিইও প্যান জুনফেং নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। সম্প্রতি বাংলালিংক কর্পোরেট অফিসে এ চুক্তি স্বাক্ষরের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়েছে। 

অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বাংলালিংকের চিফ টেকনোলজি এন্ড ইনফরমেশন অফিসার  হুসেইন তুর্কের, বাংলালিংকের চিফ এথিক্স অ্যান্ড কমপ্লায়েন্স অফিসার মুনিরুজ্জামান শেখ, বাংলালিংকের প্রকিউরমেন্ট অ্যান্ড সাপ্লাই চেইন ডিরেক্টর কে এম জাকারিয়া, হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলের সিবিএঞ্জির সিইও হু ইউ, হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়ার সিটিও মা জিয়ান এবং হুয়াওয়ের একাউন্ট ডিরেক্টর।    

বাংলালিংকের সিইও এরিক অস বলেন, “বাংলাদেশে ডিজিটাল সেবার বিস্তার ঘটানোর লক্ষ্যে  হুয়াওয়ে-এর সাথে আমাদের চলমান যৌথ কার্যক্রমটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই যৌথ কার্যক্রমের উদ্দেশ্য অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করে উন্নত সংযোগ ও বর্ধিত গ্রাহকসেবা প্রদান ও টেকসই শক্তি ব্যবহার করে কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনা। আমরা বাংলালিংক-এর নেটওয়ার্ক কভারেজ দ্বিগুণ করেছি ও সেবাদানের সক্ষমতা বৃদ্ধি করেছি। কৌশলগত উন্নতির মাধ্যমে স্মার্ট বাংলাদেশ ভিশন বাস্তবায়নে হুয়াওয়ে-এর সাথে আমাদের চুক্তিটির প্রয়োজনীতা অপরিসীম।” 

হুয়াওয়ের দক্ষিণ এশিয়ান প্রেসিডেন্ট  ও হুয়াওয়ে বাংলাদেশের সিইও প্যান জুনফেং বলেন, “বাংলালিংক ইতোমধ্যে বাংলাদেশে সেরা মানের ডিজিটাল অভিজ্ঞতা প্রদানকারী হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করেছে, চারবারের ওকলা  স্বীকৃতিই যার প্রমাণ। বাংলাদেশে হুয়াওয়ে গত ২৫ বছর ধরে শীর্ষ আইসিটি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে দেশের উন্নতিতে অবদান রেখে যাচ্ছে। বাংলালিংক-এর এই অগ্রগতিতে সঙ্গী হতে পেরে আমরা আনন্দিত। গ্রাহকদের উন্নত অভিজ্ঞতা দিতে আমরা বাংলালিংক-এর সাথে কাজ করে যাব।  এই কৌশলগত অংশিদারীত্বের মাধ্যমে ও উন্নতি প্রযুক্তির সহায়তায় আমরা গ্রাহকদের উন্নত ইন্টারনেট অভিজ্ঞতা প্রদান করতে পারবো।”    

গ্রাহকদের উন্নত মানের উদ্ভাবনী সেবা দিতে বাংলালিংক প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। হুয়াওয়ের সাথে এই যৌথ উদ্যোগ শক্তিশালী সংযোগ, সেরা মানের সেবা ও দ্রুতগতির ইন্টারনেটের সেই প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নেরই প্রচেষ্টা।


আরও খবর