

বুধবার ০৭ জুন ২০২৩
মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩
বুধবার ০৭ জুন ২০২৩
মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩
জুলফিকার আলী,কলারোয়া(সাতক্ষীরা)প্রতিনিধি
তিনি ওয়ার্কাস পার্টির পলিট ব্যুরোর সদস্য হয়েও শেখ হাসিনার সরকারের হাতকে শক্তিশালী করতে বিরামহীন ভাবে কাজ করে চলেছেন। সংসদ সদস্য এড.মুস্তফা লুৎফুল্লাহ একান্ত সাক্ষাতকারে বলেন, দেশরতœ জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বধীন আ. লীগ সরকার দেশ পরিচালনায় ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। আমি সংসদ সদস্য হয়ে এলাকার উন্নয়ন মুলক কাজ করে যাচ্ছি। প্রতিটি ওয়ার্ডের রাস্তায় ইটের সলিং, প্রাথমিক বিদ্যালয় নতুন ভবন বাউন্ডারি বিদ্যালয়ের ওয়াশ বøক ক্স বিশুদ্ধ পানির স্থাপন, নতুন নতুন রাস্তা নির্মান রাস্তা পাকা করণ, ড্রেন নির্মাণ, ই সেবা কেন্দ্রে আধুনিক সরঞ্জাম প্রান, ব্রীজ নির্মাণ, বিভিন্ন উন্নয়ন মুলক কাজ তার উদ্যোগে হয়েছে। আর্সেনিক মুক্ত টিউবয়েল স্থাপন। এলাকায় ব্যাপক উন্নয়নের পাশাপাশি ইউনিয়নের বিভিন্ন মসজিদ, মন্দির মাদরাসা, ঈদগাহ ও কবর স্থানে ব্যাপক অনুদান প্রদানের মাধ্যমে তিনি দুই উপজেলাবাসীর কাছে ইউনিয়নে রুপকার হিসাবে নিজের অবস্থান করে মাদক ও সন্ত্রাসমুক্ত করে যাচ্ছি এবং প্রতিটি ইউনিয়ন আধুনিক রূপান্তরিত করার জন্য ভবিষ্যতে এই উন্নয়নের ধারা অব্যাহত থাকবে। এই উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে হলে প্রধানমন্ত্রীর হাতকে শক্তিশালী করতে হবে। আসন্ন সংসদ নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে ততই গরম হয়ে উঠছে রাজনীতির মাঠ। সকাল হতে শুরু করে রাত-দিন পথে ঘাটে, পাড়া, মহল্লা, হাট বাজারে ও চায়ের দোকানে চলে নির্বাচনী মতবিনিময় ও প্রচার-প্রচারণা।
এরই ধারাবাহিকতায় তালা-কলারোয়া-১ আসনের নির্বাচন নিয়ে সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে চলছে জনসংযোগ। তবে এলাকায় উন্নয়নে সাধারণ ভোটারদের মতামত নিয়ে চলে নানা প্রতিক্রিয়া এনিয়ে অনেকের কাছে আসন্ন নির্বাচনে সম্ভাব্য প্রার্থীদের মধ্যে জনপ্রিয়তার শীর্ষে আছেন এড.মুস্তফা লুৎফুল্লাহ। এড.মুস্তফা লুৎফুল্লাহ বলেন, তালা-কলারোয়ার-১ আসন থেকে আমাকে দুই দুই বার নৌকা প্রতিক দিয়েছে এলাকাবাসি আমাকে ভোট দিয়ে এমপি নির্বাচিত করেছেন। আমি আমার দুই উপজেলায় মাদকমুক্ত আধুনিক পরিকল্পিত শিক্ষাবান্ধব মডেল উপজেলা গড়ে তুলতে কাজ করে যাচ্ছি এজন্য অসহায় মানুষের দ্বারে দ্বারে গিয়ে তাদের কষ্ট এবং বিভিন্ন সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে খুব কাছ থেকে সাধারণ মানুষের সমস্যা সমাধানে করে যাচ্ছি বিশেষ করে সমাজের অসচ্ছল অসহায় গরিব, বিধবা, বয়স্ক এবং প্রতিবন্ধী মানুষের সহায়তা করে যাচ্ছি। দীর্ঘদিন যাবত রাজনীতি করে এলাকায় সাধারণ মানুষের স্বার্থে উন্নয়ন মূলক কাজের সাথে নিজেকে সম্পৃক্ত রেখেছি। করোনা কালিন সময়ে সরকারি বরাদ্বের পাশাপাশি নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী গরিব দুঃখী মানুষের পাশে সাহায্য সহযোগিতা করেছি। স্থানীয় তরুণ প্রজন্মের জনগণ মনে করেন সব সময় কাছে পাবার জন্য এমন একজন জনবান্ধব এড.মুস্তফা লুৎফুল্লাহ। তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ধারা অব্যহত রাখতে এলাকার উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছেন। উপজেলাবাসী চাইলে আসন্ন সংসদ নির্বাচনে আবারও আমাকে এমপি নির্বাচিত করবেন। আমি আমার সংসদীয় এলাকাবাসীর পাশে আছি ভবিষৎতে ও পাশে থেকে আধুনিক ডিজিটাল উপজেলা গড়ে তুলবো।
বুধবার ০৭ জুন ২০২৩
মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩
আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ভারতের উত্তরপূর্বাঞ্চলীয় মণিপুর রাজ্যে চলমান সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৬০ জনে দাঁড়িয়েছে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে কয়েক শত মানুষ। এ ছাড়া ঘরছাড়া হয়েছেন অন্তত ২৩ হাজার বাসিন্দা। দেশটির কর্মকর্তারা এ তথ্য জানিয়েছেন। খবর বিবিসি ও সিএনএনের। মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বিরেন সিং গতকাল সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ২০০ জনের বেশি লোক আহত হয়েছে এবং সংঘাতে ঘরছাড়া হয়েছে হাজার হাজার জন।
একই দিনে ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এক নিউজ চ্যানেলে বলেন, মণিপুরের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আছে। তিনি লোকদের শান্তি বজায় রাখার আহ্বান জানান।
তবে বিবিসির অনলাইন প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাজ্যটি থেকে দেশের অন্য রাজ্যের বাসিন্দাদের জরুরি ভিত্তিতে সরিয়ে আনার প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশেষ বিমানে তাদের নিরাপদে নিজ নিজ রাজ্যে ফিরিয়ে আনা হচ্ছে।
খবরে বলা হয়েছে, মণিপুর থেকে অন্তত ৬০০ মানুষ পার্শ্ববর্তী মিজোরামে আশ্রয় নিয়েছেন। এদের প্রায় সবাই কুকি-চিন-মিজো জনগোষ্ঠীর মানুষ।
মণিপুর থেকে যেসব রাজ্য তাদের শিক্ষার্থীদের বা লোকদের সরিয়ে নিচ্ছে সেগুলো হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, মেঘালয়, নাগাল্যান্ড, সিকিম, অন্ধ্র, তেলেঙ্গানা, দিল্লি বা মহারাষ্ট্র।
গত সপ্তাহে মণিপুরের মেইতেই ও কুকি উপজাতির মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। তবে সংঘাত থামলেও বর্তমানে রাজ্যটিতে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।
এর আগে স্থানীয় টেলিভিশনে প্রচার করা ভিডিওতে দেখা গেছে, সংঘাতে অনেক গাড়ি এবং ভবন জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। রাস্তায় সেনাবাহিনী নেমেছে এবং পাঁচদিনের জন্য মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ।
স্থানীয়রা বলছেন, তারা তাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কায়। রাজ্যের রাজধানী ইম্ফালের বাসিন্দা এল সানগ্লুম বার্তা সংস্থা এএফপিকে বলেন, আমরা এখন আর আমাদের নিরাপদ মনে করছি না। কুকির সম্প্রদায়ের এ ব্যক্তি ইম্ফালের বিমানবন্দরের বাইরে তার পরিবারের ১১ সদস্যের সঙ্গে অবস্থান করছেন।
রাজ্যের বিভিন্ন অঞ্চলের পরিস্থিতি এখনও বেশ থমথমে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
এন বিরেন সিং জানান, নিরাপত্তা বাহিনীর কাছ থেকে এক হাজারের বেশি বন্দুক লুট হয়েছে। এর মধ্যে অন্তত ২০০ টি উদ্ধার হয়েছে। তিনি বলেন, অস্ত্রগুলো ফেরত দেওয়া হলে রাজ্য অভিযান শুরু করবে।
ডয়চে ভেলের প্রতিবেদনে বলা হয়, মণিপুরে মেইতেইরা মোট জনসংখ্যার ৫৩ শতাংশেরও বেশি। সেখানে নাগা ও কুকিরা ৪০ শতাংশ। এতদিন মেইতেইদের আদিবাসী বলে মানা হতো না।
কিন্তু এবার হাইকোর্ট তাদের সেই তফসিলি উপজাতির স্বীকৃতি দেয়। মেইতেইরা এতদিন ধরে ‘নোটিফায়েড' পাহাড়ি এলাকায় জমি কিনতে পারতো না। কিন্তু এবার তারা পারবে। এ সিদ্ধান্তে অন্য আদিবাসীরা ক্ষুব্ধ হন। হাইকোর্টের এই নির্দেশের বিরুদ্ধে নাগা ও কুকিরা গত সপ্তাহে প্রতিবাদ জানান, যা সহিংসতায় রূপ নেয়।
মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩
মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩
অনলাইন ডেস্ক:সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনে আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে দুই মেয়র প্রার্থীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ দুজন হলেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী ও জাতীয় পার্টি মনোনীত লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী নজরুল ইসলামকে (বাবুল)। তাদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, সে ব্যাপারে আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে লিখিতভাবে জানাতে বলা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার বেলা আড়াইটার দিকে সিলেট সিটি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ফয়সল কাদের স্বাক্ষরিত পৃথক চিঠিতে এ তথ্য জানানো হয়। প্রার্থীদের দেওয়া চিঠিতে বলা হয়, ‘আজ ৩০ মে প্রকাশিত প্রথম আলো পত্রিকার “আচরণবিধি লঙ্ঘন চলছেই, বন্ধে নেই পদক্ষেপ’ শিরোনামে প্রতিবেদনের মাধ্যমে জানা যায়, আপনি নির্বাচনী প্রতীক বরাদ্দের আগেই প্রচারপত্র বিতরণ ও গণসংযোগ করেছেন।
প্রার্থীদের উদ্দেশে রিটার্নিং কর্মকর্তা তার চিঠিতে বলেছেন, ‘আগামী তিন কার্যদিবসের মধ্যে আপনি স্বয়ং অথবা আপনার উপযুক্ত প্রতিনিধির মাধ্যমে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে লিখিত জবাব প্রদানের জন্য অনুরোধ করা হলো।
গতকাল সোমবারবাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ এবং হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ সিলেট মহানগর শাখার নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী মো. আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী। একই দিন জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী নজরুল ইসলামকে (বাবুল) নগরের বিভিন্ন এলাকায় প্রতীকসংবলিত প্রচারপত্র বিতরণ করেন।
সিলেট সিটি নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ফয়সল কাদের বলেন, ‘দুই মেয়র প্রার্থীর নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের বিষয়টি সুস্পষ্ট হয়েছে। তাই এ বিষয়ে প্রার্থীদের কাছে লিখিত ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে।’
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী আগামী ২১ জুন সিলেট সিটি নির্বাচনে ইভিএমে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যে মনোনয়নপত্র দাখিল শেষে যাচাই-বাছাইয়ের কাজ শেষ হয়েছে। ১ জুন প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ। ২ জুন প্রতীক বরাদ্দের পর আনুষ্ঠানিকভাবে প্রচার-প্রচারণা শুরু করতে পারবেন প্রার্থীরা।
বুধবার ০৭ জুন ২০২৩
বুধবার ০৭ জুন ২০২৩
নিজস্ব প্রতিবেদক:গ্রামীণ টেলিকম থেকে শ্রমিক-কর্মচারীদের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসহ ১৩ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মামলায় ২৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান মামলাটি করেন। দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ঢাকা-১-এ দায়ের করা ওই মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেন সংস্থাটির ভারপ্রাপ্ত সচিব ও মহাপরিচালক (প্রশাসন) রেজওয়ানুর রহমান।
এর আগে গত বছরের ১ আগস্ট শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলে বরাদ্দ করা সুদসহ ৪৫ কোটি ৫২ লাখ ১৩ হাজার ৬৪৩ টাকা বিতরণ না করে আত্মসাতসহ বেশ কিছু অভিযোগ অনুসন্ধানে নামে দুদক।
অভিযোগগুলো হলো— অনিয়মের মাধ্যমে শ্রমিক-কর্মচারীদের মধ্যে বণ্টনের জন্য সংরক্ষিত লভ্যাংশের ৫ শতাংশ অর্থ লোপাট। শ্রমিক-কর্মচারীদের পাওনা পরিশোধকালে অবৈধভাবে অ্যাডভোকেট ফি ও অন্যান্য ফির নামে ৬ শতাংশ অর্থ কর্তন। শ্রমিক-কর্মচারীদের কল্যাণ তহবিলে বরাদ্দ করা সুদসহ ৪৫ কোটি ৫২ লাখ ১৩ হাজার ৬৪৩ টাকা বিতরণ না করে আত্মসাৎ। কোম্পানি থেকে ২ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকা মানিলন্ডারিংয়ের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যাংক অ্যাকাউন্টে স্থানান্তরের মাধ্যমে আত্মসাৎ।
প্রসঙ্গত, নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসের হাতে গড়া প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ টেলিকমে শ্রমিক ছাঁটাইকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন শ্রমিক অসন্তোষ চলছে। শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়ন (বি-২১৯৪) সিবিএর সঙ্গে আলোচনা না করেই এক নোটিশে ৯৯ কর্মীকে ছাঁটাই করে গ্রামীণ টেলিকম কর্তৃপক্ষ।
গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আশরাফুল হাসান স্বাক্ষরিত এক নোটিশের মাধ্যমে এ ছাঁটাই করা হয়েছে। এরপর সেই নোটিশের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট করেন ২৮ জন কর্মী। এই ছাঁটাইকে কেন্দ্র করে ড. ইউনূসকে তলবও করেছিলেন হাইকোর্ট।
এছাড়া ২০২১ সালের ১২ সেপ্টেম্বর শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে মামলাও করেছিল ঢাকার কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তর।
যেখানে অভিযোগ করা হয়, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা ড. ইউনূসের গ্রামীণ টেলিকম পরিদর্শনে যান। সেখানে গিয়ে তারা শ্রম আইনের কিছু লঙ্ঘন দেখতে পান। এর মধ্যে ১০১ জন শ্রমিক-কর্মচারীকে স্থায়ী করার কথা থাকলেও তাদের স্থায়ী করা হয়নি। শ্রমিকদের অংশগ্রহণের তহবিল ও কল্যাণ তহবিল গঠন করা হয়নি। এছাড়া কোম্পানির লভ্যাংশের ৫ শতাংশ শ্রমিকদের দেওয়ার কথা থাকলেও তা তাদের দেওয়া হয়নি।
বুধবার ০৭ জুন ২০২৩
বুধবার ০৭ জুন ২০২৩