Logo
আজঃ বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

যমজ শিশুর সম্ভাবনা বাড়ে যে কারনে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৯ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ২৮৮জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: ৩০ এর আগে এখন মহিলারা সন্তানধারণ করার খুব বেশি পরিকল্পনা করেন না। তবে বাড়তি বয়সে সন্তানধারণের ক্ষেত্রে বেশ কিছু শারীরিক অসুবিধা দেখা যায়। ফলে অনেককেই সন্তানধারণের জন্য আইভিএফ পদ্ধতির সাহায্য নিতে হয়। অনেকে আবার আইভিএফ পদ্ধতি শুরু করার আগে বেশ ভয় ভয় থাকেন। এই পদ্ধতিতে মহিলাদের উপর অনেক বেশি ধকল পড়ে। অনকের আবার ধারণা, এই পদ্ধতিতে সন্তানধারণ করলে নাকি যমজ সন্তানের সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তবে কাদের যমজ সন্তান হবে, তা নির্ভর করে বেশ কিছু বিষয়ের উপর। আপনিও কি সন্তানধারণ করার পরিকল্পনা করছেন? জেনে নিন, আপনার যমজ সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা কতখানি।

১) বর্ণ: ২০১৮ সালে আমেরিকার জন্মহারের সমীক্ষা অনুযায়ী যাঁদের গায়ের রং চাপা, তাঁদের ক্ষেত্রে যমজ সন্তানধারণ করার সম্ভাবনা বেশি।

২) ওজন: বিভিন্ন সমীক্ষার দেখা গিয়েছে যাঁদের ওবেসিটি রয়েছে, তাঁদেরও যমজ বা আরও বেশি সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। বিশেষত যাঁদের বডি মাস ইনডেস্ক (বিএমআই) ৩০ এর উপর থাকে তাঁদের ক্ষেত্রে এই সম্ভাবনা আরও বাড়ে। অনেকের ধারণা, বাড়তি ওজন হলে সন্তান উৎপাদনের হার কমে যায়। সে ধারণা ঠিক নয়। ওবিসিটি নিয়ে সন্তানধারণ করলে নানা রোগের ঝুঁকি বাড়ে, তাই চিকিৎসকরা গর্ভধারণের আগে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার কথা বলেন।

৩) উচ্চতা: খুব বেশি লম্বা মেয়েদের যমজ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। মেয়েদের গড় উচ্চতা ৫ ফুট ৩ ইঞ্চি। ২০০৬ সালের একটি সমীক্ষা বলছে ১২৯ জন মেয়ে যাঁদের যমজ সন্তান হয় তাঁদের সকলেরই উচ্চতা ৫ ফুট ৫ ইঞ্চির কাছাকাছি ছিল। গবেষকদের মতে, উচ্চতার জন্য দায়ী কিছু হরমোন যমজ সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।

৪) জিন: আপনার পরিবারে কোনও যমজ ভাই বা বোন থাকলে, আপনারও যমজ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অনেক মহিলাদের শরীরে দুই বা তার বেশি সংখ্যক ডিম্বাণু উৎপাদন হয়। একে বলে হাইপার ওভিউলেশন। এই প্রবণতা মেয়েদের মধ্যে মায়েদের ডিএনএ থেকে আসতে পারে। এ সব ক্ষেত্রে যে যমজ সন্তনের জন্ম হয়, তাঁদের দেখতে এক রকম হয় না।

৫) বয়স: বেশি বয়সে সন্তানধারণ করলে যমজ শিশুর সম্ভাবনা বাড়ে। বিশেষ করে ৩৫ বা ৪০ বছরের বেশি হলে। মেয়েরা যত ঋতুবন্ধের দিকে এগিয়ে যান, ততই তাঁদের শরীরে কিছু হরমোনের ভারসাম্য নষ্ট হতে শুরু করে। এবং তাতেই বাড়ে যমজ সন্তান হওয়ার সম্ভাবনা।


আরও খবর



মধুপুরে রাবার বাগান ধ্বংস করে ফসলি জমি বানানোর অভিযোগ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৮১জন দেখেছেন

Image

মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃটাঙ্গাইলের মধুপুরের চাদপুর রাবার বাগানের জিগাতলা ক্যাম্পের আওতাধীন প্রায় ১০ একর জায়গায় রাবার গাছ কেটে ফসলি জমি বানিয়ে চাষাবাদ করা হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়দের অভিযোগ জিগিতলা ক্যাম্পের মাঠকর্মী মো.মোজাম্মেল হক ও টিএস মামুন রাবার বাগানের রাবার গাছ কেটে ফসলি জমি বানিয়ে বিভিন্ন জনকে দিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে জানান এলাকাবাসী।

এব্যাপারে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় রাবার বাগানের ভিতর কলা,আনারস,ও লেবুর বাগান রয়েছে। এছাড়াও  ৩ লক্ষ টাকার বিনিময়ে দক্ষিন চাটারবাইদেও রাবার বাবানের গাছ কেটে সেখানেও প্রায় ৩ একর জমিতে ফসলি জমি করে দেয়ার বন্দবস্ত করে দেন মাঠ কর্মী মোজাম্মেল হক।  তার বিরুদ্ধে জিগাতলা ক্যাম্পের পার্শবর্তী রাবার বাগানে থাকা একটি কাঠাল গাছ কেটে নিয়ে ফার্নিচার বানানোর অভিযোগ রয়েছে ।  এ বিষয়ে  স্থানীয় পিচম্যান টেপার বাচ্চু মিয়া র্দুনীতি দমন কমিশন ( দুদক) সহ বিভিন্ন দপ্তরে একটি লিখিত অভিযোগ পত্র দাখিল করেছেন বলে জানা যায়।

এবিষয়ে  জিগাতলা ক্যাম্পের মাঠকর্মী মোজাম্মেল হকের সহিত কথা বলে  জানা যায়, আমাকে এখান থেকে সরানোর জন্য কতিপয় ব্যাক্তি আমার বিরুদ্ধে নানা ধরনের মিথ্যা অভিযোগ করছেন যা সম্পুর্ন মিথ্যা ও ভিত্তিহীন।  এসকল ঘটনার সহিত আমি জড়িত না বলেও জানান তিনি।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



বিশ্ব জন্মনিরোধ দিবস আজ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ৬৪জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :আজ মঙ্গলবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বিশ্ব জন্মনিরোধ দিবস। অন্যান্য বছরের মতো এবারও সারা দেশে পালন করা হচ্ছে দিবসটি। প্রতিটি মানুষের মধ্যে সচেতনতা বাড়ানোর লক্ষে ২০০৭ সাল থেকে ২৬ সেপ্টেম্বর এটি পালন করা হয়।

জন্মনিরোধ দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য হলো ‘বিকল্পের ক্ষমতা’। এখানে দম্পতির জন্মনিরোধক ব্যবস্থা বেছে নেওয়ার সুযোগের কথা বলা হয়েছে।

পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের তথ্য মতে, জন্মনিয়ন্ত্রণের জন্য বর্তমানে দেশে পিল বা খাবার বড়ি, কপারটি, ইনজেকশন, লাইগেশন, চামড়ার নিচে বসিয়ে দেওয়া ক্যাপসুল (ইমপ্ল্যান্ট), কনডম ও ভ্যাসেকটমি পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়। এর মধ্যে কনডম ও ভ্যাসেকটমি ছাড়া বাকি সব পদ্ধতি নারীদের জন্য। এসব পদ্ধতির মধ্যে খাবার বড়ির ব্যবহার সবচেয়ে বেশি।

বাংলাদেশ জনমিতি ও স্বাস্থ্য জরিপ (বিডিএইচএস) ২০১৭-১৮ অনুসারে, দেশে প্রজননসক্ষম দম্পতির অর্ধেক আধুনিক জন্মনিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি মানেন না।

জনসংখ্যা বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রচারের অভাবে জন্মনিয়ন্ত্রণের আধুনিক পদ্ধতি ব্যবহারে দম্পতিদের সচেতন করা যাচ্ছে না। ভবিষ্যতের জনবিস্ফোরণ ঠেকাতে এখন থেকেই সচেতনতামূলক প্রচার বাড়ানো উচিত বলে মনে করছেন তারা।

জন্মনিয়ন্ত্রণ না করতে পারলে অনাকাঙ্ক্ষিত গর্ভধারণ, গর্ভপাত, মাতৃমৃত্যু, শিশুমৃত্যু ও যৌনবাহিত রোগসহ অনেক জটিলতা বাড়ার আশঙ্কা থাকে।


আরও খবর

৩ দিনের ছুটিতে দেশ

বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩




বিশ্বনেতাদের চিঠিতে সরকার চিন্তিত নয়: পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৯ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১৫৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ও শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দণ্ড দেওয়া হতে পারে-এমন আশঙ্কা থেকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে সম্প্রতি বিশ্বনেতারা খোলা চিঠি দিয়েছেন। তবে এ চিঠিতে সরকার বিচলিত নয় বলে জানান পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম।

মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) রাজধানীর একটি হোটেলে ঢাকায় কোরিয়ান দূতাবাসের এক অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বলেন, মুক্ত বাকের বিশ্বে অবস্থান থেকে যে কেউ কিছু বলতে পারে। যেভাবে বলি না কেন, এখানে সরকারের কোনো প্রভাব ছিল না। ভবিষ্যতেও থাকবে না। বাংলাদেশের বিচার বিভাগ স্বাধীন।

শাহরিয়ার আলম বলেন, স্বাধীন বিচার বিভাগ যেটা মনে করেন তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে তাই করেন। বিচার বিভাগ যে সিদ্ধান্ত নেবেন, সেই অনুযায়ী বিচার হবে। 


আরও খবর

৩ দিনের ছুটিতে দেশ

বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩




‘সকল দল সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এই সরকারের অধীনে নির্বাচন নয়’

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১১৭জন দেখেছেন


আরও খবর



দৌলতপুর বিদ্যালয়ের শিক্ষক রুহুল আমিন আর নেই

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | ১২৬জন দেখেছেন

Image

দৌলতপুর,কুষ্টিয়া প্রতিনিধি:কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার গাছের দিয়াড় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ধর্মীয় শিক্ষক মাওলানা রুহুল আমিন আর নেই। ৯ সেপ্টেম্বর শনিবার সকাল ১০ টায় কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় হৃদযন্ত্রের ক্রীয়া বন্ধ হয়ে তিনি মৃত্যুবরণ করেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৫৯ বছর। তিনি ১৯৮৫ সালের ৪ আগষ্ট গাছের দিয়াড় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে মাওলানা শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। বর্তমান প্রধান শিক্ষক মোজাফফর হোসেন জানান, এই শিক্ষক আমার শিক্ষক ছিলেন এবং আমি প্রধান শিক্ষক হিসাবে যোগদান করে তার সহযোগিতায় স্কুলের বহু উন্নয়ন করেছি। তিনি কুমিল্লা লাকসাম উপজেলার বাসিন্দা ছিলেন, চাকরির সুবাদে, তিনি গাছের দিয়াড় আসেন এবং উপজেলার আল্লর দর্গা হলুদবাড়িয়া গ্রামে জমি ক্রয় করে বাড়ি নির্মাণ করে বসবাস করছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী তিন কন্যা এবং অগণিত ছাত্র-ছাত্রী শুভাকাংখী রেখে গেছেন। মরহুমের প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয় দুপুর দুইটাই আল্লার দর্গা নাসির উদ্দিন বিশ্বাস উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয় মাঠে। জানাযার শেষে তাকে পৈত্রিক বাড়ি কুমিল্লা জেলার লাকসাম উপজেলায় নিয়ে যাওয়া হয় এবং পারিবারিক গোরস্থানে ১০ সেপ্টেম্বও জানাজা শেষে দাফন করা হবে। জানাজায় তার স্মৃতিচারণ করেন উপজেলা চেয়ারম্যান এ্যাড :এজাজ আহমেদ মামুন, গাছের দিয়াড় মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোজাফফর হোসেন, সাবেক প্রধান শিক্ষক বীর মুক্তি যোদ্ধা নিজাম উদ্দীন, স্কুলের অফিস সহকারী স্বাধীন মোল্লা, মাওলানা সাইদুল ইসলাম, সাহাবুল হক প্রমূখ। বক্তারা তাদের বক্তব্য জানান, তিনি একজন মিষ্টভাষী সৎ ব্যক্তি হিসেবে এলাকায় স্থানীয় মসজিদে ইমামতি করতেন। এলাকাবাসী তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সহানুভূতি জ্ঞাপন করেন ও মহান আল্লাহতালার কাছে তার রুহের মাগফেরাত কামনা করে দোয়া করেন।


আরও খবর