Logo
আজঃ সোমবার ০৫ জুন ২০২৩
শিরোনাম

যাত্রাবাড়ীতে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | ২৮০জন দেখেছেন

Image

সোহরাওয়ার্দীঃ রাজধানী যাত্রাবাড়ী থানা এলাকার বিদ্যুৎ গলির ১৪৭/৭/৬ হোল্ডিং এর একটি বাড়িতে বিবাদীর শয়নকক্ষে নিয়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে এক তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে। তরুণীকে ধর্ষণের অভিযোগে যাত্রাবাড়ী থানায় ১১ মার্চ শনিবার একটি মামলা রজ্জু হয়েছে। মামলার আসামি সাকিব (৩৫) কে গ্রেফতার করে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে পুলিশ। সাকিব যাত্রাবাড়ী এলাকার মাওলানা আব্দুল আউয়াল এর পুত্র। তার পিতা মোহাম্মদপুরের একটি জামে মসজিদের ইমাম। যাত্রাবাড়িতে সাকিব কিচেন নামে বিবাদীর একটি ফাস্টফুডের দোকান রয়েছে। বিবাদী বিবাহিত তার স্ত্রী বিক্রমপুরে পিতার বাড়িতে অবস্থান করছিলেন। তিনি নয় মাসের অন্তঃসত্তা।

যাত্রাবাড়ী থানার অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, ভুক্তভোগী ওই নারীর পুর্ব পরিচিত সাকিব। ঘটনার দিন দুপুর তিনটার দিকে বিয়ের প্রলোভণ দেখিয়ে এলাকার বিদ্যুৎ গলির উল্লেখিত হোল্ডিংয়ে ডেকে নিয়ে যায় ভুক্তভোগী ওই নারীকে। একপর্যায়ে শাকিব ভুক্তভোগীকে তার শয়ন কক্ষে ডেকে নিয়ে জোরপূর্বক শরীরের জামা কাপড় খুলে বাদিনীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে তাকে ধর্ষণ করে। এই ঘটনায় হত বিহবল হয়ে পড়ে ওই নারী। পরে ঘটনার বিষয়টি তার পরিচিত আত্মীয়-স্বজনকে জানালে যাত্রাবাড়ী থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়। ভুক্তভোগী ওই নারীর অভিযোগ পেয়ে ঐদিন রাতেই আসামিকে গ্রেফতার করে যাত্রাবাড়ী থানা পুলিশ। 

যাত্রাবাড়ী থানার এসআই আব্দুর রহমান ঘটনার বিষয়ে দৈনিক সকালের সময়কে জানান, ভুক্তভোগী ওই নারী যাত্রাবাড়ী থানায় অভিযোগ করলে ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের নির্দেশে আসামিকে গ্রেফতার করে কোর্টে প্রেরণ করি, পরে আদালত তার জামিন নামঞ্জুর করে বিবাদীকে জেল হাজতে প্রেরণ করে।

ধর্ষণের পর বিবাদী সাকিব টাকা পয়সার বিনিময়ে ধর্ষণ মামলাটি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে।

ভুক্তভোগী ওই নারী বরিশাল জেলার বাকেরগঞ্জ উপজেলার দেশান্তর কাঠি গ্রামের মোঃ আবুল কাসেমের মেয়ে।


 


আরও খবর



জয়পুরহাটে খেলনা পিস্তলসহ দুই ভুয়া ডিবি পুলিশ আটক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ জুন ২০২৩ | ১০১জন দেখেছেন

Image

এস এম শফিকুল ইসলাম  জয়পুরহাট প্রতিনিধি: জয়পুরহাটে ভুয়া গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি) পরিচয়দানকারী দুই প্রতারককে আটক করেছে পুলিশ।মঙ্গলবার সকালে জয়পুরহাট পৌর শহরের বুলুপাড়া থেকে তাদের আটক করা হয়। গ্রেফতারকৃতরা হলেন- নওগাঁর ধামুরহাট উপজেলার গনেশপুর গ্রামের সাহাদুল এর ছেলে শাহিন আলম, জয়পুরহাট পৌর শহরের বিশ্বাস পাড়া গ্রামের ইয়াকুব আলীর ছেলে সাইদুল ইসলাম।

জয়পুরহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিরাজুল ইসলাম জানান , আটককৃত দুই প্রতারক নিজেদের গোয়েন্দা পুলিশের পরিচয় দিয়ে পৌর শহরের বুলুপাড়া এলাকার আজাহার আলীকে মাদক বিক্রেতা বলে তাদের কাছে থাকা খেলনা পিস্তল দেখে ভয় দেখায়। পরে ওই ব্যক্তির কাছ তারা ৩ হাজার টাকা নেন। স্থানীয়রা তাদের আচরণ সন্দেহজনক হলে জরুরি সেবা ৯৯৯ ফোন দেন। পরে পুলিশ গিয়ে ডিবি পুলিশের পরিচয় দানকারী দুই প্রতারককে খেলনা পিস্তল ও পুলিশের ভুয়া পরিচয়পত্রসহ তাদের আটক করে পুলিশ।


আরও খবর

পত্নীতলায় পাঁচ ডাকাত আটক

সোমবার ০৫ জুন ২০২৩




গোবিন্দগঞ্জে স্বর্ণাংলকার হাতিয়ে নেওয়া জিনের বাদশা গ্রেফতার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ জুন ২০২৩ | ৯২জন দেখেছেন

Image
গাইবান্ধা সংবাদদাতা: গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলায় এক জিনের বাদশা চক্রের সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ওই জিনের বাদশা চক্রের সদস্য সাদ্দাম আলী (২৯) আকলিমা বেগম (৩৩) নামের এক নারীকে গুপ্তধন পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা ও ২ ভরি স্বর্ণালংকার হাতিয়ে নেন।বৃহস্পতিবার (১২ মে) দুপুরে গাইবান্ধা পুলিশ সুপার কার্যালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ের মাধ্যমে এসব তথ্য জানান পুলিশ সুপার কামাল হোসেন।গ্রেফতার সাদ্দাম আলী গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার বগুলাগাড়ী গ্রামের মুক্তার হোসেনের ছেলে। 

পুলিশ সুপার কামাল হোসেন জানান, গত (৮ এপ্রিল) সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ছাপরহাটি ইউনিয়নের মরুয়াদহ (সোনালের পাড়া) গ্রামের আকলিমা বেগমকে ওই চক্রটি মোবাইল ফোনে কিছু গায়েবি কথা শোনান। তাকে গুপ্তধন পাইয়ে দেওয়ার কথা বলা হয়। এই প্রলোভন দেখিয়ে আকলিমার কাছে বিভিন্ন সময়ে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা ও একটি স্বর্ণের চেইন এবং দুই জোড়া হাতের বালাসহ মোট ২ ভরি স্বর্ণালংকার হাতিয়ে নেওয়া হয়। এই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশের একটি দল তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে সাদ্দাম আলীকে শনাক্ত করেন। 

এরই একপর্যায়ে বুধবার (১১ মে) রাতে পুলিশ অভিযান পরিচালনা করে গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের গোবিন্দপুর নলডাঙ্গা এলাকার চরাঞ্চল থেকে সাদ্দাম আলীকে গ্রেফতার করা হয়। 

পুলিশ সুপার আরও বলেন, ওই সাদ্দাম আলীকে গ্রেফতারসহ তার কাছ থেকে প্রতারণার আত্মসাৎ করা স্বর্ণালংকারে মধ্যে ২টি বালা ও স্বর্ণ বিক্রির ১২ হাজার টাকা, ৫টি মোবাইল ফোন, ১৯টি সিমকার্ড জব্দ করা হয়েছে। এ ঘটনায় সুন্দরগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়।

আরও খবর

পত্নীতলায় পাঁচ ডাকাত আটক

সোমবার ০৫ জুন ২০২৩




মোরেলগঞ্জে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে উধাও সৌদিয়া বহুমুখী প্রকল্পের কর্মকর্তা

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ জুন ২০২৩ | ৬৮জন দেখেছেন

Image
শেফালী আক্তার রাখি, মোরেলগঞ্জ প্রতিনিধি: বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে দুই শতাধিক মানুষকে প্রলোভনে জড়িয়ে কখেক লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়ে গা ঢাকা দিয়েছেন মো.এবাদুল ওরফে সাজ্জাদ শেখ নামে এক এনজিও কর্মকর্তা। সাজ্জাদ ও তার সহযোগীদের গ্রেফতারের দাবিতে শনিবার বিকেল ৩টার দিকে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন ভূক্তভোগীরা। ব্যানার-ফেষ্টুনের লেখামতে রেজিষ্ট্রেশবিহীন ওই এনজিওটির নাম "শেখ ফজলুর রহমান সৌদিয়া বহুমুখী প্রকল্প"। 

জানা গেছে, পার্শ্ববর্তী ইন্দুরকানি উপজেলার ফজলুর রহমান শেখের ছেলে সাজ্জাদ ওই এনজিওটির পরিচালক পরিচয় দিয়ে দু’বছর পূর্বে মোরেলগঞ্জের চর হোগলাবুনিয়া গ্রামে কিছু জমি কিনে স্থায়ী বাসিন্দা হন। এর পরে তিনি সেখানে বিভিন্ন লোকের জমি লিজ নিয়ে ‘শেখ ফজলুর রহমান ফাউন্ডেশন সৌদিয়া বহুমুখী প্রকল্প’ নামে এনজিও কার্যক্রম শুরু করেন। প্রকল্পের আওতায় কমিউনিটি ক্লিনিক, ছাত্র ও ছাত্রীদের জন্য পৃথক দুটি মাদরাসা, প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়, হেফজখানা, গরু-ছাগলে খামার, হাস-মুরগীর খামার, মৎস্য চাষ ও ধান চাষের প্রকল্প প্রতিষ্ঠিত করেন। এসব প্রতিষ্ঠানে চাকুরি দিয়ে দুই শতাধিক নারী পুরুষের নিকট থেকে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন। এ ছাড়াও মসজিদ, গৃহ নির্মাণ, লোন দেওয়া ও বিদেশে পাঠানোর কথা বলেও টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন স্থানীয়দের নিকট থেকে। রাস্তা নির্মাণের জন্য একটি ভাটা থেকে কয়েক লাখ টাকার ইট, বালু বাকিতে নিয়েছেন।

এলাকাবাসির কাছে আস্থাভাজন হবার লক্ষে এই ‘সাজ্জাদ শেখ’ ওই গ্রামের একটি বেহাল সড়কে উন্নয়নমূলক কাজও শুরু করেছেন। ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদেরকে রাস্তার কাজ উদ্বোধনের আনুষ্ঠানিকতায় অতিথির আসনে বসিয়ে সম্মানিত করেন। বিভিন্ন সময়ের অনুষ্ঠানে ব্যবহৃত ব্যানারগুলোতে ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, আওয়ামী লীগ নেতা, স্থানীয় এমপি ও শেখ পরিবারের লোকদের ছবি ব্যবহার করা হয়েছে।

সুচতুর সাজ্জাদ এসব প্রতিষ্ঠানের পরিচালক হিসেবে মুহা.বাহ্া আল-দিন(সৌদি নাগরিক) বলে প্রচার করেছেন। নিজেকে দেখিয়েছেন প্রকল্প পরিচালক হিসেবে। প্রকল্পগুলোর আওতায় ৬টি পরিবারকে পাকা ঘর নির্মান করে দিয়েছেন এসব স্থাপনা দেখে মোরেলগঞ্জ ও ইন্দুরকানি উপজেলার ৮ গ্রামের ২৫০ টি পরিবারের লোক বিদেশ যাওয়া, লোন পাওয়া ও চাকুরির আশায় গত দুই বছরে ৩০ হাজার থেকে ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত সাজ্জাদ ও তার প্রতিনিধিদের হাতে দিয়েছেন বলে অভিযোগ।

সম্প্রতি চাকুরি পাওয়া লোকজন বেতনের জন্য চাপ দিলে সে পালিয়ে যায়। ভূক্তভোগীরা সাজ্জাদ ও তার সহযোগীদের গ্রেফতার ও বিচারের দাবিতে গতকাল মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেন প্রকল্প এলাকায়। এর আগে তারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, থানার ওসি, ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ও মোরেলগঞ্জ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপারের নিকট লিখিত অভিযোগ করেছেন।

এ বিষয়ে কথিত ওই এনজিও কর্মকর্তা সাজ্জাদ মোবাইল ফোনে বলেন, ‘আমি পরিস্থতির শিকার। সরোয়ার মাষ্টারসহ কয়েকজনে আমার নাম করে টাকা নিয়েছে। আমি কারো টাকা আত্মসাৎ করিনি। দোকানে আমার কাছে কিছু টাকা পাবে তা দিয়ে দেব। আমি বসে নেই। আইনের আশ্রয় নেব। পরিস্থিতির কারনে আমি একটু অন্য জায়গায় আছি।

এ সম্পর্কে থানার ওসি মো. সাইদুর রহমান বলেন, অভিযোগ পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে।

আরও খবর

পত্নীতলায় পাঁচ ডাকাত আটক

সোমবার ০৫ জুন ২০২৩




সীমান্ত হত্যা বন্ধে বিজিবিকে তৎপর হওয়ার নির্দেশ রাষ্ট্রপতির

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৩ জুন ২০২৩ | ১২১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:চোরাচালান, মাদক পাচার ও সীমান্ত হত্যা বন্ধে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশকে (বিজিবি) আরও তৎপর হওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। আজ বুধবার দুপুরে বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হাসান বঙ্গভবনে রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে গেলে রাষ্ট্রপতি এ নির্দেশ দেন।

সাক্ষাৎকালে বিজিবিপ্রধান বাহিনীর সার্বিক কর্মকাণ্ড সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে অবহিত করেন। এ সময় রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, সীমান্ত রক্ষায় বিজিবির ভূমিকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মাদকের অনুপ্রবেশের ব্যাপারে জিরো টলারেন্স নীতিতে কাজ করতে হবে।

আগামী জাতীয় নির্বাচনকে সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও শান্তিপূর্ণ করতে যে কোনো ধরনের অনুপ্রবেশ বন্ধ করতে বিজিবিকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় থাকার নির্দেশ দেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহউদ্দিন ইসলাম, প্রেসসচিব মো. জয়নাল আবেদীন এবং সচিব (সংযুক্ত) মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান এ সময় উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



ভারতে যত ট্রেন দুর্ঘটনা

প্রকাশিত:শনিবার ০৩ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | ৩৫জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:ভারতের ওডিশা রাজ্যে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় নিহত বেড়ে ২৮৮ জনে দাঁড়িয়েছে। আহত হয়েছেন ৮৫০ জনের বেশি। ট্রেনের ভেতরে এখনো অনেকে আটকা পড়ে আছেন। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। দেশটির কর্মকর্তারা আজ শনিবার এ তথ্য জানিয়েছেন। খবর বিবিসির।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওডিশার গতকালের এ দুর্ঘটনা দেশটির ইতিহাসের অন্যতম ভয়াবহ দুর্ঘটনা। এ নিয়ে এনডিটিভি দেশটিতে ঘটে যাওয়া বড় ধরনের রেল দুর্ঘটনার বর্ণনা দিয়েছে।

১৯৮১ সাল ৬ জুন:দেশটির বিহার রাজ্যে এদিন সবচেয়ে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা ঘটে। বাগমতি সেতু পার হওয়ার সময় একটি ট্রেন নদীতে পড়ে যায়। এতে সাড়ে সাত শতাধিক মানুষ নিহত হয়।

১৯৯৫ সাল ২০ আগস্ট: এদিন উত্তর প্রদেশের ফিরোজাবাদের কাছে দাঁড়িয়ে থাকা কালিন্দি এক্সপ্রেস ট্রেনের সঙ্গে পুরুষোত্তম এক্সপ্রেস ট্রেনের সংঘর্ষ হয়। দেশটির সরকারি তথ্যে বলা হয়েছে, এতে ৩০৫ জনের প্রাণহানি হয়েছে।

১৯৯৮ সাল ২৬ নভেম্বর: পাঞ্জাবের খান্না এলাকায় গোল্ডেন টেম্পল মেইল ট্রেনের তিনটি বগি লাইনচ্যুত হয়। এ অবস্থায় পেছন থেকে এসে ট্রেনটিকে ধাক্কা দেয় জম্মু তাবি–শিয়ালদহ এক্সপ্রেস ট্রেন। এতে ২১২ জনের প্রাণহানি ঘটে।

১৯৯৯ সাল ২ আগস্ট: পশ্চিমবঙ্গের উত্তর দিনাজপুরের গাইসালে অবধ আসাম এক্সপ্রেস ট্রেন দাঁড়িয়ে থাকা ব্রহ্মপুত্র মেইল ট্রেনে সজোর ধাক্কা দেয়। সেদিন ২৮৫ জনের বেশি নিহত হন। হতাহতদের অনেকেই ছিলেন সেনাবাহিনী ও সীমান্ত রক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) সদস্য।

২০১৬ সাল ২০ নভেম্বর: উত্তর প্রদেশের পুখরায়ানে ইন্দোর–রাজেন্দ্রনগর এক্সপ্রেস ট্রেন দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। ট্রেনটির ১৪টি বগি লাইনচ্যুত হয়। এতে প্রাণহানি ঘটে ১৫২ জনের।


আরও খবর