Logo
আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত তুরস্ক-সিরিয়ার নিহত ছাড়াল ৪৫ হাজার

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ২৩২জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: বিধ্বংসী ভূমিকম্পে বিপর্যস্ত তুরস্ক-সিরিয়ায় মৃত্যুর মিছিল থামছেই। প্রতিনিয়ত এই সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে। আজ শনিবার কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার লাইভ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, উভয় দেশেই নিহতের সংখ্যা এখন পর্যন্ত ৪৫ হাজার ছাড়িয়েছে।

তুরস্কের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, দেশটিতে প্রাণহানির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৯ হাজার ৬৭২ জনে। অন্যদিকে সিরিয়ান সরকার ও জাতিসংঘের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সিরিয়ায় ভূমিকম্পে মৃত্যুর সংখ্যা পাঁচ হাজার ৮০০ জনের বেশি।

গত ৬ ফেব্রুয়ারি তুরস্ক ও সিরিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত। এতে দেশ দুইটিতে হাজার হাজার ভবন ধসে পড়েছে। ঘর ছাড়া হয়েছেন লাখ লাখ মানুষ। ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও অনেকে আটকা আছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। তবে তাদের জীবিত উদ্ধারের তেমন আর আশা নেই বলে ধারণা বিশ্লেষকদের।

তবে এর মধ্যেও মাঝে মধ্যে অলৌকিকভাবে জীবিত উদ্ধারের খবর পাওয়া যাচ্ছে। তবে এ ধরনের উদ্ধার অভিযান উল্লেখযোগ্যভাবে কমে এসেছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এই নিয়ে ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত লোকদের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে।

তুরস্কের হাতায়ে দেশটির উদ্ধারকর্মীরা ৪৫ বছর বয়সী এক ব্যক্তি ২৭৮ ঘণ্টার পর জীবিত উদ্ধার করেছে। আল-জাজিরা বলছে, ৯ ফেব্রুয়ারির পর তুরস্ক থেকে জাতিসংঘের ১৭৮টি ত্রাণ ট্রাক সিরিয়ায় প্রবেশ করেছে।

ভূমিকম্পের কারণে পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া এক হাজার ৫৮৯ শিশুর আলাদাভাবে পরিষেবায় নিয়েছে তুরস্ক সরকার।


আরও খবর



তানোরে পলিনেট হাউস প্রকল্পে অনিয়ম

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৪১জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর থেকে:রাজশাহীর তানোরে কৃষি বিভাগের পলিনেট হাউস (গ্রীণহাউস) প্রকল্প বাস্তবায়নে অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় এলাকার কৃষকদের মাঝে চরম অসন্তোষ-উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। জানা গেছে, তিন ফসলি জমি বা গভীর-অগভীর নলকুপের স্কীমের সেচ সুবিধাভুক্ত জমিতে পলিনেট হাউস প্রকল্প বাস্তবায়নের কোনো সুযোগ নাই। কিন্ত্ত নীতিমালা লঙ্ঘন ও আর্থিক সুবিধার বিনিময়ে উপজেলার মোহনপুর গ্রামে পলিনেট হাউস প্রকল্প দেয়া হয়েছে।জানা গেছে,পলিনেট হাউস তৈরি করা হয় নেট, পলি এবং লোহা বা বাঁশের অবকাঠামো দিয়ে।চারপাশে নেট দিয়ে ঘেরা হয়। আর ওপরের অংশে থাকে পলিথিন বা কোনো কোনো ক্ষেত্রে ত্রিপল। পলিনেট হাউস তৈরি করতে প্রয়োজন তাপমাত্রা সহনশীল বিশেষ পলিথিন ও তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণকারী মেশিন।

উপজেলার  পাঁচন্দর ইউনিয়নের (ইউপি) মোহনপুর গ্রামের মৌসুমি বেগমের সেমি-ডিপের স্কীমের মধ্যে তিন ফসলি জমিতে পলিনেট হাউস প্রকল্প দেয়া হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে আর্থিক সুবিধার বিনিময়ে মোহনপুর গ্রামের রইস উদ্দিন টিপুকে পলিনেট হাউস প্রকল্প দেয়া হয়েছে। স্থানীয় কৃষক লুৎফর রহমান, আকতার হোসেন ও রফিকুল ইসলাম অভিযোগ প্রকল্পের বিপরীতে প্রায় ২৪ লাখ টাকা বরাদ্দ থাকলেও মাত্র ৬ থেকে ৭ লাখ টাকার কাজ করা হয়েছে। সরেজমিন তদন্ত করা হলে অভিযোগের সত্যতা পাওয়া যাবে। 

জানা গেছে, যেসব উঁচু জমিতে সেচ সুবিধা নাই বৃষ্টি নির্ভর একটি ফসল উৎপাদন অথবা পতিত পড়ে থাকে। সেই সব জমিতে পলিনেট হাউসের মাধ্যমে উচ্চমূল্যের ফসল যেমন টমেটো, ক্যাপসিকাম, ব্রকলি, রকমেলন, রঙিন তরমুজ, রঙিন ফুলকপি, বাঁধাকপি, লেটুস এসব সবজির পাশাপাশি চারা উৎপাদনের সুযোগ তৈরি করা হয়। এর ফলে সবজি চাষে যেমন বৈচিত্র্য আসবে, তেমনি অনেকেরই আয়ের নতুন উৎস হবে। পলিথিনের আচ্ছাদন থাকায় এতে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি ভেতরে প্রবেশে বাধা পায় এবং অতিবৃষ্টি বা প্রাকৃতিক দুর্যোগেও ফসল অক্ষত থাকে। অসময়ে সবজি চাষের জন্য পলিনেট হাউস দেশে আধুনিক কৃষি প্রযুক্তির নতুন সংযোজন। 

এবিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মেদ এসব অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, যথাযথ নিয়ম অনুসরণ করে পলিনেট হাউস প্রকল্প দেয়া হয়েছে। তিনি বলেন,এই পদ্ধতিতে প্রযুক্তির মাধ্যমে ভারী বৃষ্টিপাত, তাপ, কীটপতঙ্গ ও ভাইরাসজনিত রোগের মতো প্রতিকূল পরিস্থিতি থেকে নিরাপদে শাকসবজি, ফলমূলসহ কৃষি উৎপাদন সম্ভব।

আরও খবর



গোদাগাড়ীতে প্রিপেইড মিটার প্রত্যাহার ও নতুন মিটার স্থাপন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৫১জন দেখেছেন

Image

মুক্তার হোসেন,গোদাগাড়ী(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃরাজশাহীর গোদাগাড়ীতে আবাসিক ও বাণিজ্যক বিদ্যুতের ডিজিটাল প্রিপেইড মিটার প্রত্যাহার ও নতুন মিটার স্থাপন বন্ধের দাবিতে গ্রাহকরা মানববন্ধন করেছে। শনিবার সকাল ১০টা- থেকে ১২টা পর্যন্ত উপজেলা সদর ফিরোজ চত্বরে গোদাগাড়ী স্বার্থ সংরক্ষণ কমিটির আয়োজনে এ মানববন্ধন হয়। মানববন্ধনে সভাপতিত্বে করেন নাগরিক স্বার্থ সংরক্ষণ কমিটির সভাপতি এ্যাডভোকেট সালাহ উদ্দীন বিশ্বাস। মানববন্ধন চলাকলীন বক্তব্য রাখেন উপজেলা নাগরিক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক শান্ত কুমার মজুমদার,উপজেলা শিল্পকলা একাডেমীর সাধারন সম্পাদক এস এম বরজাহান আলী পিন্টু,গোদাগাড়ী পৌরসভার ৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র শহিদুল ইসলাম,সাবেক কাউন্সিলর মামুন অর রশিদ মামুন,গোদাগাড়ী সুশীল সমাজের প্রতিনিধি মুসফিকুর রহমান ও আব্দুল করিম প্রমূখ।বক্তারা বলেন,প্রি-পেইড মিটারে টাকা রিচার্জের জন্য প্রথমে নগদ বা বিকাশের মাধ্যমে মিটার কোম্পানিতে টাকা পাঠাতে হবে যার জন্য নগদ বা বিকাশে ক্যাশ আউট ফি প্রদান করতে হবে।টাকা পাঠানোর পরে নগদ বা বিকাশ কোম্পানি ২০ ডিজিট এর একটি টোকেন নম্বর দিবে যা আবার মিটারে তুলতে হবে, ২০ ডিজিটের টোকেন নম্বর হওয়ার ফলে নম্বর ভুলের সম্ভবনা থাকে।বাসায় যদি কোন বৃদ্ধ মানুষ থাকে তবে নম্বর দেওয়াটা বড় সমস্যা হতে পারে, নম্বর সঠিকভাবে না দিতে পারলে বিদ্যুৎ আসবে না।প্রতি মাসে ডিমান্ড চার্জ, ভ্যাট এবং মিটার ভাড়া দিতে হবে যা বাধ্যতামূলক। প্রতি হাজারে ২০০ টাকা ডিমান্ড চার্জ, ৪০ টাকা ভ্যাট এবং ৬০ টাকা মিটার ভাড়া হিসেবে টাকা রিচার্জের সাথে সাথে কেটে নেওয়া হবে।আপনি ৫-৭ দিনের জন্য বাসার বাইরে কোথাও গেলেন এমন সময় আপনার বাসার মিটারের টাকা শেষ, বাসায় বিদ্যুৎ নাই এবং আপনার বাসার ফ্রিজে অনেক খাবার আছে তাহলে আপনার বাসায় সমস্ত খাবার নষ্ট হয়ে যাবে। মিটারের মিটার রিডার এখন গ্রাহক নিজেই। তারপরও কেন প্রতি মাসে ডিমান্ড চার্জ নেওয়া হয়।ডিজিটাল প্রি-পেইড মিটার আবাসিক (বাসা-বাড়ী), বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে স্থাপন-বাতিলের দাবি জানানো হয়।


আরও খবর



ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্য করার পক্ষে প্রস্তাব পাস

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১১৮জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:শুক্রবার (১০ মে) ফিলিস্তিনকে জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ দেওয়ার প্রস্তাব পাস হয়েছে সাধারণ পরিষদে। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে প্রস্তাবটি উত্থাপিত হয়। পরে বিপুল ভোটে এটি পাস হয়।

এদিন প্রস্তাবের পক্ষে সদস্যভুক্ত ১৯৩টি দেশের মধ্যে পক্ষে ভোট দিয়েছে ১৪৩টি দেশ। বিপক্ষে ভোট দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলসহ ৯টি। আর ভোট দেওয়া থেকে বিরত ছিল ২৫টি দেশ।

বিপুল ভোটে প্রস্তাব পাস হওয়ায় ফিলিস্তিনের জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ পাওয়ার দাবি আরও জোরালো হলো। বিষয়টি পুনর্বিবেচনার জন্য এখন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে পাঠানো হবে বলে জানানো হয়েছে।

এর আগে গত মাসে ১৫ সদস্যের জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে ফিলিস্তিনের সদস্যপদ দেওয়ার প্রস্তাবে ভেটো দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র। এরপরই সেই আবেদন নবায়ন করে পুনরায় জমা দেয় ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ। সেই প্রস্তাবের প্রেক্ষিতেই আজ ভোট অনুষ্ঠিত হয়েছে।

সাধারণ পরিষদে প্রস্তাব হওয়ায় ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর থেকে কিছু অতিরিক্ত অধিকার ও সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারবে ফিলিস্তিন। যেমন, সাধারণ পরিষদের অ্যাসেম্বলি হলে জাতিসংঘের অন্য সদস্যদের মতো একটি আসন পাবে তারা। তবে ভোট প্রয়োগের কোনো ক্ষমতা তাদের হাতে থাকবে না।

গাজা উপত্যকায় ইসরায়েল এবং ফিলিস্তিনি জঙ্গি হামাসের মধ্যে যুদ্ধের সাত মাস পরে এবং ইসরায়েল অধিকৃত পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনের প্রসার ঘটাচ্ছে, বিষয়টিকে জাতিসংঘ বেআইনি বলে মনে করে। তাই জাতিসংঘের পূর্ণ সদস্যপদ পেতে বারবার চাপ দিচ্ছে ফিলিস্তিন।

ভোটের আগে জাতিসংঘে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত রিয়াদ মনসুর বলেন, আমরা শান্তি চাই, স্বাধীনতা চাই। ‘‘হ্যাঁ ভোট’’ ফিলিস্তিনের অস্তিত্বের পক্ষে একটি ভোট, এটি কোনো রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে নয়। এটি শান্তিতে বিনিয়োগ।

 খবর:রায়টার্সের।


আরও খবর



মাগুরায় বোরোধান কাটা শুরু, উৎপাদন হবে ১ লাখ ৭৪ হাজার ৮৭৭ মেট্রিক টন ধান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১৩৩জন দেখেছেন

Image
সাইদুর রহমান, মাগুরা থেকে:মাগুরায় বোরোধান কাটা শুরু হয়েছে। কৃষকরা প্রচন্ড তাপদাহের মধ্যে ধান ঘরে তুলতে ব্যস্ত সময় পার করছে। তাপদাহের কারনে ধান কাটা শ্রমিকের সংকট দেখা দিয়েছে। সামনে বৃষ্টির আশংকায় ধান কেটে ঘরে তুলতে তারা সমস্যার মধ্যে পড়েছে। গত ৬ মে সোমবার সন্ধ্যায় হটাৎ বিষ্টি আসলেও তা সামান্য যা ধানের কোন ক্ষতি করতে পারেনি। মাগুরার জেলায়    বোরো মৌসুমে ধান উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয় ১ লাখ ৭৪ হাজার ৮৭৭ মেট্রিক টন। আর এ পরিকল্পনা বাস্তবায়নে জেলার ৪ উপজেলায় ৩৯ হাজার ৩৫ হেক্টর জমিতে বোরো ধানের আবাদ করা হয়েছে।

 জেলায় বোরো ধানের উৎপাদন ও চাষ বাড়াতে কৃষি প্রণোদনা পুনর্বাসন কর্মসূচির আওতায় ২৪ হাজার কৃষককে বিনামূল্যে বোরো বীজ ও সার দেওয়া হয়েছে। জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অফিস এ তথ্য জানায়। অফিস আরো জানায়, গত বছর ও ৩৯ হাজার ৩৫ হেক্টর জমিতে বোরো ধান চাষ হয়েছিল। দেখা যায়  কৃষি প্রনোদনা কর্মসুচির মাধ্যমে কৃষকদের বোরো ধানের আবাদ বৃদ্ধির লক্ষে  প্রনোদনা দেয়া হলেও বোরো ধানের আবাদ বৃদ্ধি পায়নি। তবে কোন দুর্যোগ দূর্বিপাক না হলে উৎপাদনের লক্ষমাত্রা বাস্তবায়ন সম্ভব হবে বলে কৃষি বিভাগ জানায়।

 কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক ড, মোহাম্মদ ইয়াছিন আলী জানান, উৎপাদনের লক্ষমাত্রা অর্জনে মাগুরা জেলায় আবাদকৃত ৩৯ হাজার ৩৫  হেক্টর জমির মধ্যে মাগুরা সদর উপজেলায়  ২৬ হাজার ৮৫০ হেক্টর,  শ্রীপুর উপজেলায় ১ হাজার ৬০৫ হেক্টর, শালিখা উপজেলায় ১৩ হাজার৫৭০ হেক্টর, মোহাম্মদপুর উপজেলায় ৭ হাজার২০ হেক্টর জমিতে বোরো চাষ করা হয়েছে। জেলা কৃষি বিভাগ থেকে  জেলার কৃষকদের বোরো ধান চাষে উৎসাহিত করার জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহযোগিতা করা হয়েছিল বলেও জানান তিনি। তিনি আশা করেন জেলায় এবার ১ লাখ ৭৪ হাজার ৮৭৭ মেট্রিক টন ধান উৎপাদন হবে।

আরও খবর



মাগুরায় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ উদ্বোধন ও পুরস্কার বিতরণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ৮০জন দেখেছেন

Image
স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা:বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উদ্ভাবনেই সমৃদ্ধি" শীর্ষক স্লোগানকে সামনে রেখে   মাগুরা  শেখ কামাল ইনডোর স্টেডিয়ামে ৪৫ তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ ২০২৪ এর শুভ উদ্বোধন করেন মাগুরার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আবু নাসের বেগ। সোমবার ২২ এপ্রিল বিকেলে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে এ অনুষ্ঠানে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি)  মো: রোকুনুজ্জামান  সভাপতিত্ব করেণ। উক্ত অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ডাঃ. মো: শামীম কবির, সিভিল সার্জন, মাগুরা;  মো: কলিমুল্লাহ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, মাগুরা;  সানিউল কাদের, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ, মাগুরা;  আ.ফ.ম.আব্দুল ফাত্তাহ, সভাপতি, জেলা আওয়ামী লীগ, মাগুরা; প্রফেসর রেজভী জামান, অধ্যক্ষ, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ মাগুরা প্রমুখ।

মেলায় সমগ্র মাগুরা জেলার ২৭ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে। জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি জাদুঘর এর তত্ত্বাবধানে ও বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় এ অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের মধ্য হতে উদ্ভাবন কার্যক্রমকে উৎসাহিত সেরা উদ্ভাবনে বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করা হয়। এছাড়া, উক্ত অনুষ্ঠানে আয়োজিত বিজ্ঞান অলিম্পিয়াড ও কুইজ প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝেও পুরস্কার বিতরণ করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি। 

আরও খবর