Logo
আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

ভোট কত শতাংশ পড়েছে, জানালেন নির্বাচন কমিশনার

প্রকাশিত:সোমবার ১৭ জুলাই ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ২১৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে আজ সোমবার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলে ভোটগ্রহণ। এখন চলছে গণনা। শান্তিপূর্ণভাবে ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর হোসেন।

আজ রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনার। তিনি বলেন, ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে হয়েছে। এ পর্যন্ত কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা দেখিনি। এ উপনির্বাচনে ১২ থেকে ১৪ শতাংশ ভোট পড়েছে।

মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ১২৪টি কেন্দ্রে ভোটগ্রহণ হয়েছে। একটি কেন্দ্রে কিছু একটা ঘটেছে, তার মানে নির্বাচনে বিশৃঙ্খলা হয়নি। একজন স্বতন্ত্র প্রার্থী সমর্থকদের নিয়ে ওই কেন্দ্রে প্রবেশ করতে চেয়েছিলেন। তার সঙ্গে ৭০ জনের মতো ইউটিউবার ছিল। প্রার্থী ছাড়া অন্য কেউ তো কেন্দ্রে ঢুকতে পারে না। তাই তাদের বের করে দিয়েছে পুলিশ। পরবর্তী সময়ে কেন্দ্রের বাইরে তাকে কে বা কারা মারধর করেছে। এ ঘটনায় যারা জড়িত তাদের চিহ্নিত করে পুলিশকে মামলা দায়েরের নির্দেশনা দিয়েছি।

ঢাকা-১৭ আসনের উপনির্বাচনে প্রার্থীরা হলেন আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ আলী আরাফাত (নৌকা প্রতীক), জাতীয় পার্টির সিকদার আনিসুর রহমান (লাঙল), স্বতন্ত্র প্রার্থী আশরাফুল আলম উরফে হিরো আলম (একতারা), জাকের পার্টির কাজী রশিদুল হাসান (গোলাপ), বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের আক্তার হোসেন (ছড়ি), স্বতন্ত্র প্রার্থী তরিকুল ইসলাম ভূঁইয়া (ট্রাক), বাংলাদেশ কংগ্রেসের রেজাউল করিম স্বপন (ডাব) এবং তৃণমূল বিএনপির শেখ হাবিবুর রহমান (সোনালি আঁশ)।  


আরও খবর



শ্রমিক দিবসে খাবার ও পানি এবং গেঞ্জি বিতরণ করেন সুজন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ৯১জন দেখেছেন

Image
আব্দুস সবুর তানোর প্রতিনিধি :আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসে রাজশাহীর তানোরে এমপি ফারুক চৌধুরী পক্ষে  খাবার ও বিশুদ্ধ পানি এবং গেঞ্জি বিতরণ করেন পৌর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সমাজ সেবক আবুল বাসার সুজন। বুধবার দুপুরের দিকে থানা মোড়ে শ্রমিকদের মাঝে এসব বিতরণ করেন তিনি। এর আগে সকালের দিকে পৌর এলাকার কালিগঞ্জ বাজার ও কাশেম বাজার মোড়েও নিজ উদ্যোগে এসব সামগ্রী বিতরণ করেছেন তিনি। গত সোমবার ও মঙ্গলবারে তীব্র তাপদাহে ভ্যান চালক ও খেটে খাওয়া শ্রমিক দের মাঝে ছাতা ও জুস বিতরণ করেন সুজন। আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে থানা মোড়ে পথচারীদের মাঝে শরবত বিতরন করবেন বলেও জানান তিনি। এসময় পৌর সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি শিবলন, ৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি আশরাফুল, ৪ নম্বর ওয়ার্ড সভাপতি ইনসান আলী, শাবান আলী সহ দলীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। 

সুজন বলেন, আমি যা কিছু করছি মহান আল্লাহ তায়ালার সন্তোষ্টি অর্জনের জন্য। মানুষ মরনশীল সবাইকে সুন্দর এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হবে। সাথে কিছুই যাবে না। শুধু মাত্র ভালো কাজগুলো থেকে যাবে। কোন লোক দেখানো বা সুনাম অর্জনের জন্য আমি এসব করিনা না।  আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন আমার এসব কাজগুলো যেন মহান আল্লাহ তায়ালা কবুল করেন, এটাই আমার প্রত্যাশা।

আরও খবর



বিক্ষুদ্ধদের ম্যানেজ করতে দৌড়ঝাপ মেহেরপুরে ক্ষেপেছে তামাক চাষীরা

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১১৫জন দেখেছেন

Image

মজনুর রহমান আকাশ, মেহেরপুরঃব্রিটিস এমেরিকান টোব্যাকো (বিএটিবি) মেহেরপুরের এক কর্মকর্তার প্রলোভনে তামাক কিনে বিপাকে পড়েছেন তামাক চাষী ও ব্যবসায়ীরা। বেশি দরে তামাক কিনে বিএটিবি এখন কম দর দেওয়ায় ক্ষোভ ও অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়েছে। অবশ্য বিক্ষুদ্ধদের ম্যানেজ করতে নানাভাবে চেষ্টা করছেন বিএটিবি এরিয়া ম্যানেজার সাইফুল ইসলামসহ কয়েকজন মাঠকর্মী। 

অভিযোগে জানা গেছে, মেহেরপুর সদর উপজেলার কালিগাংনী গ্রামের মানিক হোসেনসহ বেশ কয়েকজন তামাক চাষের পাশাপাশি তামাকের ব্যবসা করেন। এবার তামাক ক্রয় মৌসূমের শুরুতে বিএটিবি কর্মকর্তারা তাদের তামাকের দর যা দেয় তাতে মোটামুটি সšুÍষ্ট হয় চাষীরা। পরবর্তীতে দর নিয়ে নানা টালবাহানা এবং ওজনে বেশি নেওয়ার ঘটনায় চাষীদের মাঝে শুরু হয় অসন্তোষ। 

ভুক্তভোগী কয়েজনের অভিযোগ, বিএটিবির কর্মকর্তাদের আশ^াসে তারা অন্য চাষীদের কাছ থেকেও তামাক ক্রয় করেন। এলাকার অনেক চাষীর বিএটিবি তামাক চাষের কার্ড নেই। এমন চাষীদের কাছ থেকে তামাক ক্রয় করে কার্ডধারীদের মাধ্যমে বিএটিবি মেহেরপুর বাইংয়ে তামাক বিক্রি করার প্রক্রিয়া দীর্ঘদিন থেকেই চলমান। তবে মানিকসহ কয়েকজন চাষী যে দরে এবার তামাক কিনেছেন তার চেয়ে অনেক কম দর দেয় বিএটিবি দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সাইফুল ইসলামসহ সংশ্লিষ্ঠরা। এতে চাষীদের মাঝে ক্ষোভ বাড়তে থাকে। 

কালিগাংনী গ্রামের ইয়ারুল নামের এক চাষী বলেন, আমার চোষা তামুক প্রথমে ১৬০ টাকা কেজি দাম দেয়। দরাদম করার পর এক ম্যাডাম (বিএটিবি কর্মকর্তা) ১৭২, টাকা, ১৮৫ টাকা ও ১৯৫ টাকা কেজি দর দেয়। দাম কম হওয়ায় আমি তামাক  বাড়িতে ফিরিয়ে এনে ২১৫ টাকা কেজি দরে অন্য পার্টির কাছে বিক্রি করি। এভাবে তারা চাষীদের তামাকের দর কম দিয়ে ঠকাচ্ছেন বলেও অভিযোগ করেন চাষীরা। 

একই গ্রামের গোলাম দাউস নামের আরেক কৃষকের অভিযোগ, বিএটিবিতে তামাক নিয়ে গেলে বেলের ভেতর থেকে কয়েকটি ছোট তামাক পাতা বের করে। তখন মণ প্রতি দুই কেজি কম দেওয়া এবং কম দাওয়ার কথা বলায় তামাক নিয়ে বাড়ি ফিরে আসেন তিনি। পরে আবুল খয়ের টোব্যাকোতে সেই তামাক ২২৬ টাকা কেজি দরে বিক্রি করে আসি। 

চাষীদের অভিযোগ, বিএটিবি চাষীদের নানাভাবে তামাক চাষে উদ্বুদ্ধ করেছে। ক্রয় মৌসূমে তাদের লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হওয়ায় চাষীদের সাথে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করছে। এতে অনেক চাষী বিপাকে পড়েছেন। 

এদিকে বিএটিবি কর্মকর্তা সাইফুল ইসলামসহ কয়েকজন কর্মকর্তা ও মাঠকর্মীদের বিরুদ্ধে ভুক্তভোগী চাষীরা রোববার সংবাদ সম্মেলেন ডাক দেয়। এ খবর পেয়ে বিএটিবি কর্মকর্তারা নানাভাবে চাপ দিয়ে চাষীদের নিবৃত্ত করার চেষ্টা তদবির শুরু করে। 

কালিগাংনী গ্রামে গিয়ে তারা চাষীদের বোঝানোর চেষ্টা করলেও চাষীরা তাতে সাই দেয়নি। বিএটিবি কর্মকর্তা ও মাঠকর্মীরা এখনও চেষ্টা করে যাচ্ছেন চাষীরা যাতে কোথাও লিখিত অভিযোগ না করে। 

তবে এ বিষয়ে অভিযুক্ত সাইফুল ইসলামসহ অন্যান্য কর্মকর্তাদের ব্যবহৃত মুঠোফোনে কল দিলেও তারা ফোনটি রিসিভ করেন নি। 


আরও খবর



তাহিরপুরে রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে কোটি টাকার মালামাল পাচাঁরের অভিযোগ

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | ১১৭জন দেখেছেন

Image

মোজাম্মেল আলম ভূঁইয়া,সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি:সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলা সীমান্ত দিয়ে সরকারের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে ভারত থেকে অবৈধ ভাবে কয়েক কোটি টাকা মূল্যের বিভিন্ন মালামাল পাচাঁরের খরব পাওয়া গেছে।

এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে- গতকাল রবিবার (২৮ এপ্রিল) রাত ১২টা থেকে আজ সোমবার (২৯ এপ্রিল) ভোর সাড়ে ৫টা পর্যন্ত উপজেলার চাঁনপুর সীমান্তের বারেকটিলা এলাকা দিয়ে ভারত থেকে অবৈধ ভাবে প্রায় ২লাখ টাকা মূল্যের ফুছকা, নাসির উদ্দিন বিড়ি ও মাদকদ্রব্য পাচাঁর করে ১৫টি অটোরিক্সা বোঝাই করে নিয়েগেছে চোরাকারবারী বুটকুন মিয়া, জাহেদ আলী ও জাহাঙ্গীর মিয়াগং।

অন্যদিকে এই সীমান্তের কড়ইগড়া ও রাজাই এলাকা দিয়ে চোরাচালান মামলার আসামী শাহিবুর রহমান, কাজল মিয়া, জয়ধর মিয়া, শফিকুল, নিজাম মিয়া পৃথক ভাবে ৫টি গরু, ২টি ঘোড়া, ১৫০বস্তা চিনি, ২৭৫ বস্তা পেয়াজ পাচাঁর করে।

এছাড়াও নয়াছড়া, গারো ছড়া ও রজনী লাইন এলাকা দিয়ে চোরাকারবারী নজরুল মিয়া, জামাল মিয়া, হারুন, রুসমত আলী, মিলন মিয়া, জম্মত আলীগং প্রায় ২শ মেঃ টন কয়লা পাচাঁর করে অটোরিক্সা ও মোটর সাইকেলে পরিবহন করে পাশে টেকেরঘাট সীমান্তের বড়ছড়া শুল্কস্টেশনের কাঠের ব্রিজ ও তার আশে পাশে নিয়ে মজুত করে। একই ভাবে সোর্স পরিচয়ধারী আক্কল আলী, মহিবুর মিয়া ও রুবেল মিয়াগং ঠেলাগাড়ি দিয়ে প্রায় ৫০ মেঃটন চুনাপাথর ও ১শ মেঃটন কয়লা পাচাঁর করে একই স্থানে মজুত করেছে। অন্যদিকে পাশের লাউড়গড় সীমান্তে যাদুকাটা নদী, শাহিদাবাদ, পুরান লাউড় ও দশঘর এলাকা দিয়ে সোর্স পরিচয়ধারী চোরাকারবারী

বায়েজিদ মিয়া, জসিম মিয়া, রফিকুল, নুরু মিয়া, জজ মিয়া, মোস্তফা মেম্বারগং অবাধে কয়লা, পাথর, চিনি, পেয়াজ, গরু, মদ, গাঁজা, ইয়াবা পাচাঁর করলেও কোন পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। একই ভাবে চারাগাঁও সীমান্তের লামাকাটা, জঙ্গলবাড়ি, এলাকা দিয়ে চোরাচালান মামলার আসামী আইনাল মিয়া, রফ মিয়া, সাইফুল মিয়া, রিপন মিয়া, লেংড়া জামালগং ১শ টন কয়লা, ৮০ বস্তা চিনি ও ১২০ বস্তা পেয়াজসহ বিপুল পরিমান মাদকদ্রব্য পাচাঁর করেছে। একই সময় এই সীমান্তের কলাগাঁও, চারাগাঁও এলসি পয়েন্ট, বাঁশতলা ও লালঘাট এলাকা দিয়ে চোরাচালান মামলার আসামী বাবুল মিয়া, সোহেল মিয়া, আনোয়ার হোসেন বাবলু, দীপক মিয়া, নবু মিয়া ও নজির মিয়াগং প্রায় ৫শ টন কয়লা পাচাঁর করে বিজিবি ক্যাম্পের পাশে অবস্থিত একাধিক ডিপুসহ বিভিন্ন বাড়িঘরের ভিতরে মজুত করেছে। এছাড়া বালিয়াঘাট সীমান্তের লাকমা ও লালঘাট এলাকা দিয়ে একাধিক মামলার আসামী সোর্স ইয়াবা কালাম, রতন মহলদার, কামরুল মিয়া, হোসেন মিয়া, জিয়াউর রহমান জিয়া ও মনির মিয়াগং প্রায় ৪হাজার মেঃটন কয়লা পাচাঁর করে দুধের আউটা, বানিয়াগাঁও, তেলিগাঁও, লাকমা ও জামালপুর গ্রামের বিভিন্ন বাড়িঘরে মজুত করে রেখেছে বলে খবর পাওয়া গেছে।

এব্যাপারে চাঁনপুর সীমান্তের বাসিন্দা আওয়ামীলীগ নেতা ও ইউপি মেম্মার কফিল উদ্দিন বলেন- চোরাকারবারীরা সীমান্তের বারেকটিলার আনন্দপুর এলাকা দিয়ে ভারত থেকে প্রায় ২০লাখ টাকার ফুছকা পাচাঁর করে অটোরিক্সা দিয়ে নিয়ে যাওয়ার সময় এলাকা লোক নিয়ে আটক করে, চাঁনপুর ক্যাম্পের কমান্ডার ঈশ^র চন্দ্র পন্ডিতকে বারবার ফোন করার পরও রিসিভ করেনি। পরে চোরাকারবারীরা জোর করে মালামাল নিয়ে চলে যায়। এরপর খোঁজ নিয়ে জানতে পারছি ৫০হাজার টাকা দিয়ে বিজিবিকে ম্যানেজ করা হয়েছে। এছাড়া সীমান্ত দিয়ে পাচাঁরকৃত প্রতি গরু থেকে ১হাজার টাকা, ১ বস্তা চিনি থেকে ১শ টাকা ও ১ বস্তা পেয়াজ থেকে ১শ টাকা ও ১ বস্তা কয়লা থেকে ৫০টাকা করে বিজিবি ক্যাম্পের নামে চাঁদা নেওয়া হয়। সুনামগঞ্জ জেলার সিনিয়র সাংবাদিক মোজাম্মেল আলম ভূঁইয়া বলেন-রাতে চোরাচালানের খবর পেয়ে লাউড়গড় ও চাঁনপুর বিজিবি ক্যাম্পের সরকারী মোবাইল নাম্বারে ফোন করে বারবার জানানোর পরও কোন পদক্ষেপ নেওয়ার খবর পাওয়া যায়নি।

এব্যাপারে চাঁনপুর ক্যাম্প কমান্ডার ঈশ^র চন্দ্র পন্ডিত বলেন- রাতে আমি ক্যাম্পে ছিলাম, বাহিরে টহল ছিল। চোরাই পথে অবৈধ ভাবে কোন মালামাল পাচাঁরের খবর পাইনি। পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এবিষয়ে জানতে সুনামগঞ্জ ২৮ ব্যাটালিয়নের বিজিবি অধিনায়ক মাহবুবুর রহমানের সরকারী মোবাইল (০১৭৬৯-৬০৩১৩০) নাম্বারে বারবার কল করলেও কেউ ফোন রিসিভ করেনি।


আরও খবর



টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে ট্রাক অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত,২ আহত,২

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১৫২জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা বিশেষ প্রতিনিধি মধুপুর টাঙ্গাইল:টাঙ্গাইলের ধনবাড়ীতে ট্রাক-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে দুজন নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) সন্ধ্যায় উপজেলার জামতলী এলাকায় সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন ধনবাড়ী থানার এসআই জাহাঙ্গীর আলম।

নিহতরা হলেন, জেলার ধনবাড়ী থানার পানকাতা গ্রামের মো. আমজাদ আলীর ছেলে বাবুল মিয়া (৪০) এবং ধনবাড়ী উপজেলার বলিভদ্র গ্রামের আজিজুর রহমানের স্ত্রী স্বপ্না আক্তার (৩০)।

এ বিষয় ধনবাড়ী থানার এসআই সবুজ আহমেদ জানান, জামালপুর থেকে ধনবাড়ী আসার সময় অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে অটো চালক বাবুল ও যাত্রী স্বপ্না নিহত হন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উপজেলার জামতলী এলাকায় জামালপুরগামী একটি ট্রাক ঘটনাস্থলে পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই অটোরিকশার চালকসহ দুজন নিহত হন। আহত হন আরও দু’জন। তাদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। ঘটনার পরপরই ট্রাকটি আটক করলেও চালক পালিয়ে যায়।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



মহান মে দিবস উপলক্ষে ডেমরা থানা জাতীয় শ্রমিক লীগের উদ্যোগে বিশাল র‍্যালি

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ মে ২০24 | ১৪৬জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদকঃমহান মে দিবস উপলক্ষে রাজধানীর ডেমরা থানা জাতীয় শ্রমিক লীগের উদ্যোগে কর্মসূচি পালিত হয়েছে। বুধবার ১লা মে  ডেমরা থানা জাতীয় শ্রমিক লীগের উদ্যোগে বিশাল র‍্যালি আয়োজন করা হয়।

র‍্যালিতে নেতৃত্ব দেন ডেমরা থানা জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম।র‍্যালিটি রাজধানী বঙ্গবন্ধু এভিনিউ সহ বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিন করে। এ সময় ডেমরা থানা জাতীয় শ্রমিক লীগের সর্বস্তরে নেতা কর্মীরা এই কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন।

এদিকে মহান মে দিবস উপলক্ষে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন। বাণীতে বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব শ্রমজীবী মানুষকে শুভেচ্ছা জানিয়ে মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আজীবন মেহনতি মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য সংগ্রাম করেছেন।তিনি ছিলেন শ্রমজীবী মানুষের অকৃত্রিম বন্ধু। স্বাধীনতার পর মে দিবস রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পায় এবং জাতির পিতা মে দিবসে সরকারি ছুটি ঘোষণা করেন। তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু শ্রমিকদের ন্যায্য অধিকার নিশ্চিত করতে মজুরি কমিশন গঠন করেন এবং তিনি শ্রমিকদের জন্যও নতুন বেতন কাঠামো ঘোষণা করেন।

তীব্র দাবদাহ উপেক্ষা করেও  কর্মসূচিতে বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে শ্রমিকরা অংশগ্রহণ করায় কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন ডেমরা থানা জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম। 



আরও খবর