Logo
আজঃ শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

উৎপাদনের হার ও মান বৃদ্ধির পাশাপাশি কমছে কৃষিশ্রমিকের সংকট

প্রকাশিত:সোমবার ১৭ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ২৮০জন দেখেছেন

Image

জসীমউদ্দীন ইতি ঠাকুরগাঁও: শিল্পায়নে অনুন্নত হলেও কৃষিতে উন্নত ও স্বনির্ভর দেশের উত্তরের জেলা ঠাকুরগাঁও। এ জেলায় উল্লেখযোগ্য তেমন কোন শিল্প প্রতিষ্ঠান গড়ে না উঠলেও এখানকার কৃষির মান ও উৎপাদনের হারের কারনে অন্যান্য জেলা গুলির তুলনায় সহজেই আলাদা করা যায় ঠাকুরগাঁওকে। কৃষি নির্ভর হওয়ায় তাই এ জেলার কুষিতে প্রতিনিয়ত আসছে যুগোপযোগী নানা পরিবর্তন।


দেশের বিভিন্ন জেলায় এ সমলয় পদ্ধতিতে পরীক্ষামূলক চাষাবাদ করা হলেও দেশের সর্ববৃহৎ সমলয় পদ্ধতিতে বোরো চাষ হচ্ছে ঠাকুরগাঁওয়ে। কৃষি বিভাগের সহযোগীতায় জেলার রাণীশংকৈল উপজেলার নেকমরদ গ্রামের ৭ জন কৃষকের ১১০ একর জমিতে সমলয় পদ্ধতিতে চাষ করা হচ্ছে বোর ধান। কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণ, কম সময়ে, কম খরচে অধিক উৎপাদন ও শ্রমিক সংকট নিরশনের লক্ষ্যে এ পদ্ধতিতে চাষাবাদে সুফল পেতে শুরু করেছেন কৃষকরা।

এছাড়াও ফসল কাটার সময় শ্রমিক সংকট এখন বাংলাদেশে নিত্যবছরের সমস্যা। শিল্পায়নের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্রভাবে কয়েক দশক ধরে মানুষ শহরমুখী। তাই প্রতিনিয়ত কমছে কৃষি শ্রমিক। সামনে এ সংকট আরও বাড়বে। এর একটা সমাধান হতে পারে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ ও সমলয় চায়।

বর্তমান সরকার কৃষিকে আধুনিক ও লাভজনক করতে টেকসই যান্ত্রিকীকরণের বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। যার একটি হচ্ছে সমবায়ভিত্তিক সমলয় চাষাবাদ পদ্ধতি। অপরদিকে কৃষকরা অভিযোগ করেন যে ধান চাষ লাভজনক নয়। এটিকে লাভজনক করার অন্যতম উপায় হলো উৎপাদন ব্যয় হ্রাস করা। আর উৎপাদন ব্যয় হ্রাস করতে হলে বিকল্প নেই সমলয় চাষের । চারা উৎপাদন থেকে কর্তন পর্যন্ত ফসল উৎপাদনের প্রতিটি পদক্ষেপেই রয়েছে মেশিনের ব্যবহার। সিড সোইং মেশিনের সাহায্যে ট্রেতে ধানের বীজের মাধ্যমে চারা উৎপাদন করা হয়। এরপর রাইস ট্রান্স প্লান্টার মেশিনের সাহায্যে সেই চারা জমিতে বপন করা হয। এতে সনাতন পদ্ধতিতে একর প্রতি খরচ হতো ২০০০ থেকে ২২০০ টাকা। মেশিনের মাধ্যমে চারা রোপন করায় খরচ হচ্ছে আর ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা। জমিতে সেচের মাত্রা পরিমাপের জন্য লাগানো হয়েছে ইউ ডি পাইপ। এতে পাঁচটি সেচের খরচ কমেছে বলে জানান কৃষক। এই পদ্ধতিতে ধান কাটা হবে কম্বাইন্ড হারভেস্টার মেশিনের মাধ্যমে যেখানে কর্তন ও মারাই একই সাথে করা হবে। সমলয় পদ্ধতিতে ধান চাষের  পাশাপাশি জমির আইলে লাগানো হয়েছে লাউ, ঝিঙ্গা ও কুমড়ার গাছ। এতে পূরণ হোচ্ছে পারিবারিক সবজির পুষ্টি চাহিদাও । সমলয় পদ্ধতিতে চাষাবাদের ফলে একই জমিতে বোরো আউশ আমন তিনটি ফসল উৎপাদন করা যাচ্ছে ফলে খাদ্যশস্যের উৎপাদন বাড়ার পাশাপাশি বাড়ছে কৃষি জমির নিবিরতা । ফসলের পোকামাকড়ের উপদ্রব কম হওয়ায় কমছে কীটনাশক খরচ।

সমলয় পদ্ধতিতে চাষ করা কৃষক অখলাক হোসেন, মজিবর রহমান, মাহফুজুর রহমান জানান, আমরা আগে এ পদ্ধতি সম্পর্কে কিছুই জানতামনা। আমরা যে যার মত আলাদাভাবে চাষাবাদ করতাম। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তার মাধ্যমে আমরা এ পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে পেরে আগ্রহ প্রকাশ করি। সমলয় পদ্ধতিতে চাষ করে একদিকে আমাদের যেমন কৃষি শ্রমিকের সংকট নিরশন সহ সেচ খরচ কমেছে , অন্যদিকে আমরা একই সময়ে ফসল ঘরে তুলতে পারবো এবং উৎপাদনও অন্যান্য মৌসুমের তুলনায় বেশি হবে আশা করছি। ফলে দামও পাবো ভালো। এছাড়াও এ পদ্ধতিতে আমরা ফসলের মাঠের আইলে লাউ, ঝিঙা, কুমড়া সহ নানা বাড়তি ফসল ও সবজির চাষ করে একটা বাড়তি আয়েরও ব্যবস্থা হয়েছে। উপজেলা কৃষি অফিস থেকেও আমরা সার ও বীজে ভালো ধরনের সহযোগীতা পেয়েছি।

রানীসংকৈল উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সঞ্জয় দেবনাথ জানান,কৃষিতে যান্ত্রিকিকরন ও কম সময়ে অল্প করচে অতিরিক্ত খাদ্য উৎপাদনের লক্ষ্যে সরকার যে প্রোজেক্ট গ্রহণ করেছে তাতে আমাদের এ প্রোচেষ্টা একটা বড় ভ’মিকা রাখবে বলে অঅমি মনে করি। কারন আমাদের এটিই দেশের সর্ববৃহৎ সমলয় পদ্ধতিতে চাষের মাঠ। বর্তমান সরকার কৃষিকাজে যন্ত্রের ব্যবহার বাড়িয়ে কৃষিকে আধুনিক ও লাভজনক করতে নিরলস কাজ করছে। কৃষি যান্ত্রিকীকরণে অত্যন্ত গুরুত্ব দিয়ে নেয়া হয়েছে নানা প্রকল্প। পাশাপাশি কৃষি যান্ত্রিকীকরণ ত্বরান্বিত করতে দক্ষ জনবল তৈরিতে এরই মধ্যে মাঠপর্যায়ে কৃষি প্রকৌশলীর ২৮৪টি পদ সৃজন করা হয়েছে। ফলে আমাদের কৃষি যান্ত্রিকীকরণের দিকেই যাচ্ছে। ‘সমলয়’ পদ্ধতিতে চাষ করলে যন্ত্রের ব্যবহার সহজতর হবে। কৃষকের সময়, শ্রম ও খরচ কমবে। কৃষক লাভবান হবেন। এতে বাঁচবে কৃষক,বাঁচবে দেশ।


আরও খবর

মাগুরায় বিনামূল্যে সার বীজ বিতরণ

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪




মাটিরাঙ্গা জোনের উদ্যােগে ঈদ ও বৈসাবি উপলক্ষ্যে মানবিক সহায়তা ও চিকিৎসা সেবা প্রদান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৭৪জন দেখেছেন

Image
জসীম উদ্দিন জয়নাল,বিশেষ প্রতিনিধি:বাংলাদেশ সেনাবাহিনী মাটিরাঙ্গা জোনের উদ্যােগে পবিএ ঈদ উল-ফিতর ও বৈসাবি উৎসব উদযাপন উপলক্ষ্যে পাহাড়ী- বাঙ্গালী দুঃস্থ নারী ও পুরুষের মাঝে শাড়ি, পাঞ্জাবী এবং পাহাড়ী ড্রেস বিতরণ, বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও মানবিক সহায়তা প্রদান করা হয়েছে।

সোমবার (৮ এপ্রিল)  মাটিরাঙ্গা জোন নিয়মিতভাবে বিভিন্ন ধরনের জনকল্যাণমূলক মানবিক সহায়তা  কর্মসূচি পরিচালনা করে আসছে।তারই ধারাবাহিকতায় সকালের দিকে , মাটিরাঙ্গা  সরকারি ডিগ্রী কলেজ মাঠে পবিত্র ঈদ-উল-ফিতর- ও বৈসাবি উদযাপন উপলক্ষ্যে মাটিরাঙ্গা জোনের আওতায় ২০০জন  দু:স্থ,অসহায় হতদরিদ্র  পরিবারের মাঝে ঈদ ও বৈসাবি উপহার সামগ্রী বিতরণ ও পাঁচশতাধিক মানুষের মাঝে  স্ত্রী রোগ বিশেষজ্ঞ, দন্ত চিকিৎসক ও মেডিসিন বিশেষজ্ঞ এর মাধ্যমে চিকিৎসা সেবা সহ বিনামূল্যে ঔষধ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে ২৪ আর্টিলারি ব্রিগেড গুইমারা রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রাইসুল ইসলাম, এসপিপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, এমফিল উপকার ভোগীদের মাঝে ঈদ ও বৈসাবি উপহার সামগ্রী তুলেদেন।

এ সময় মাটিরাঙ্গা জোনের জোন অধিনায়ক লে.কর্ণেল মো.কামরুল হাসান পিএসসি
মাটিরাঙ্গা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো.রফিকুল ইসলাম,খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলা পরিষদের সদস্য হিরন জয় ত্রিপুরা, মাটিরাঙ্গা প্রেস-ক্লাবের সভাপতি এমএম জাহাঙ্গীর আলম
সহ সামরিক উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।

মানবিক সহায়তার মধ্যে রয়েছে দুই শতাধিক হত-দরিদ্র পাহাড়ি-বাঙ্গালি পরিবারের মাঝে শাড়ি, লুঙ্গি, পাহাড়ী ড্রেস বিতরণ, বিদ্যুৎ বিহীন ১০টি পরিবারকে সোলার প্যানেল, সুবিধা বঞ্চিত ৫টি পরিবারকে সেলাই মেশিন, ১০টি পরিবারের মাঝে ১০বান ডেউটিন, ৮ জন অসহায় ব্যক্তিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য নগদ আর্থিক অনুদান ও ২টি এতিমখানায় ১০টি ফ্যান রয়েছে। এছাড়াও অন্তত পাঁচশতাধিক জনসাধারণের মাঝে  বিনা মূল্যে চিকিৎসা সেবা প্রদান করা হয়েছে।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে গুইমারা রিজিয়ন কমান্ডার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রাইসুল ইসলাম, এসপিপি, এনডিসি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, এমফিল  বলেন, আমাদের এই অঞ্চলের পাহাড়ি এবং বাঙ্গালীদের মাঝে অত্যন্ত সোহার্দ্যপূর্ণ সহাবস্থান ও সু-সসম্পর্ক বিদ্যমান রয়েছে। যা সত্যিই প্রশংসার দাবিদার।পাহাড়ে স্থিতিশীলতা ও শান্তি শৃংঙ্খলা বজায় রাখার লক্ষ্যেও মাটিরাঙ্গা জোন নিয়মিতভাবে বিভিন্ন ধরনের জনকল্যাণমূলক কর্মসূচি পরিচালনা করে আসছে। আপনারা এই সু-সম্পর্ক বজায় রাখবেন এটাই আপনাদের কাছে আমার অনুরোধ থাকবে। সর্বোপরি আমি বলতে চাই, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শুরু থেকে বিভিন্ন মানবেতর চাহিদা পরিপূরণের মাধ্যমে মানুষের পাশে আছে। তেমনিভাবে মানুষের একমাত্র সঠিক আস্থাভাজন এবং গৌরবের প্রতীক হিসাবে সুদূর ভবিষতেও এই ধারা অব্যহত রাখবে।পার্বত্য চট্টগ্রামে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনী নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে পরিশেষে তিনি উপস্থিত সকলকে ঈদ-উল-ফিতর ও বৈসাবি,র শুভেচ্ছা জানান।

আরও খবর

হোমনায় ছেলের হাতে মা খুন, ঘাতক ছেলে আটক

বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪




মাগুরা জেলা পরিষদের ২২৬ প্রকল্পে ৩ কোটি ২৫ লাখ ৫০ হাজার টাকার চেক বিতরণ

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১১৬জন দেখেছেন

Image

স্টাফ রিপোর্টার মাগুরা থেকে:মাগুরা জেলা পরিষদ এর অনুকুলে ২০২৩- ২৪ অর্থ বছরে এডিপি সাধারণ বরাদ্দের আওতায় গৃহীত  প্রকল্পের চেক বিতরণ করা হয়। ৩১ মার্চ রবিবার দুপুরে এ চেক বিতরণ উপলক্ষে মাগুরা জেলা পরিষদ মিলনায়তনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পঙ্কজ কুমার কুন্ডু। জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী সানিউল কাদের এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেণ। অনুষ্ঠানে জেলার মোট ৩০৮   টি প্রকল্পের মধ্যে প্রথম পর্যায়ে  ২২৬ টি প্রকল্পে মোট ৩ কোটি ২৫ লাখ ৫০ হাজার টাকার  চেক বিতরণ করা হয়। এ প্রকল্পে মোট ৩০৮ টিতে ৬ কোটি ২৫ লাখ টাকা বরাদ্দ রয়েছে। পর্যায়ক্রমে বাকি প্রকল্পের চেক বিতরণ করা হবে। অনুষ্ঠানে জেলা পরিষদের প্যানেল চেয়ারম্যান আনিসুর রহমান খোকন, জেলা পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সহকারি প্রকৌশলী দীনেশ চন্দ্র সাহা, জেলা পরিষদের সদস্য মন্ডলী ও  প্রকল্পের চেক গ্রহনকারী সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



কাঁচা মরিচে ভরপুর হিলি বাজার,দামেও কম

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ৬৫জন দেখেছেন

Image

মাসুদুল হক রুবেল,হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি:চলতি মৌসুমে বাম্পার ফলন হয়েছে।তাই বাজারে পর্যাপ্ত সরবরাহ বৃদ্ধি পাওয়ায় দুই সপ্তাহের ব্যবধানে দিনাজপুরের হিলিতে প্রকারভেদে কাঁচামরিচের দাম কেজিতে কমল ৩০ থেকে ৫০ টাকা। পণ্যটির দাম কমায় খুশি ক্রেতারা।

আজ সোমবার (২৫ মার্চ) হিলি বাজার ঘুরে দেখা গেছে, প্রতিটি দোকানে দোকানে সাজিয়ে রেখেছেন কাঁচামরিচ। গেলো দুই সপ্তাহ আগে দেশীয় কাঁচা মরিচ মানভেদে ৬০ থেকে ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। আজ সেই কাঁচা মরিচ ২৫ থেকে ২৮ টাকা কেজি দরে পাইকারীতে বিক্রি হচ্ছে। আর খুচরা বাজারে ৩০ থেকে ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

কাঁচামরিচ কিনতে আসা এক জন হোটেল ব্যবসায়ী বলেন,আমার হোটেল আছে। প্রতিদিন তিন থেকে চার কেজি কাঁচা মরিচ লাগে। মাঝে মধ্যে দাম বৃদ্ধি হলে আমরা হোটেল ব্যবসায়ীরা পড়ে যাই বিপাকে। আমি গেলো সপ্তাহে ৬০ টাকা কেজি দরে কাঁচা মরিচ কিনেছি। আজকে বাজার করতে এসে দেখি কাঁচা মরিচের দাম অর্ধেকে নেমে এসেছে। আজ সোমবার দুই কেজি কিনলাম ৬০ টাকা দিয়ে। পণ্যটির দাম কমায় শুধু আমরা নয় সকলের জন্য খুব ভালো হলো।

হিলি বাজারের পাইকারী ও খুচরা কাঁচা মরিচ বিক্রেতা শেখ বিপ্লব বলেন, এবারে আবহাওয়া ভালো হওয়ায় পাঁচবিবি ও বিরামপুরসহ বিভিন্ন অঞ্চলে কাঁচামরিচের আবাদ ভালো হয়েছে। কৃষকেরা ক্ষেত থেকে কাঁচা মরিচ তুলছেন। তাই দামও কমে আসছে।

আমরা কম দামে কিনতে পারলে কম দামেই বিক্রি করে থাকি। আজকে আমি পাঁচবিবি হাট থেকে পাইকারী ৯ শত ২০ টাকা মন দরে কিনেছি। এতে কেজিপ্রতি কাঁচা মরিচের দাম পড়েছে ২৪ থেকে ২৫ টাকা।


আরও খবর



রাণীশংকৈলে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামুল্যে বীজ ও সার বিতরণের উদ্বোধন

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | ১৪২জন দেখেছেন

Image
আলম, রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও)প্রতিনিধিঃঠাকুরগাঁয়ের রাণীশংকৈল কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে বুধবার (২৭ মার্চ ) উপজেলা পরিষদ চত্তরে খরিপ-১ পাট ও উফশী আউশ উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বিনামুল্যে বীজ ও সার সহায়তা প্রদানে কৃষি প্রণোদনার উদ্বোধন করা হয়।

উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা রকিবুল হাসানের সভাপতিত্বে কৃষি প্রণোদনার উদ্বোধন করেন উপজেলা চেয়ারম্যান শাহরিয়ার আজম মুন্না, স্বাগত বক্তব্য রাখেন কৃষি কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ভাইসচেয়ারম্যান শেফালি বেগম, জাতীয় পাটির আহবায়ক জাহাঙ্গীর আলম, যুগ্ন আহবায়ক আবু তাহের, প্রেসক্লাব সভাপতি মোবারক আলী, আনোয়ারুল ইসলাম, সম্পাদক মোঃ বিপ্লবসহ কৃষকরা। 

উল্লেখ্য, এ উপজেলায় ৩৪ শত  পাট ও উফশী আউশ উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষে ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কষৃকের মাঝে বিনামুল্যে সার ও বীজ বিতরণ করা হয়।

আরও খবর

মাগুরায় বিনামূল্যে সার বীজ বিতরণ

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪




তিতাস গ্যাসের ইনোভেশন প্রদর্শনী (শোকেসিং) ২০২৩ - ২০২৪ অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | ৯৮জন দেখেছেন

Image

নাজমুল হাসানঃতিতাস গ্যাসের প্রধান কার্যালয়ের কনফারেন্স রুমে (২য় তলা) ই-গভর্ন্যান্স ও উদ্ভাবন কর্মপরিকল্পনা এবং বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তির (এপিএ) আওতায় কোম্পানির ইনোভেশন টিম কর্তৃক ইনোভেশন প্রদর্শনী (শোকেসিং) ২০২৩ - ২০২৪ অনুষ্ঠানের শুভ উদ্বোধন অনুষ্ঠিত হয়।

সোমবার ১৫ এপ্রিল এই ইনোভেশন প্রদর্শনী (শোকেসিং) ২০২৩ - ২০২৪ উদ্বোধন করেন তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন এন্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌ. মোঃ হারুনুর রশীদ মোল্লাহ।

উক্ত ইনোভেশন প্রদর্শনী (শোকেসিং) অনুষ্ঠান শেষে শ্রেষ্ঠ উদ্ভাবনীবৃন্দের মধ্যে সনদ বিতরণ করা হয়। এ সময়ে কোম্পানির উর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর