Logo
আজঃ বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

উইন্ডোজের যেসব ভার্সনে আপডেট হবে না ক্রোম

প্রকাশিত:সোমবার ১৪ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ২৯২জন দেখেছেন

Image

প্রযুক্তি ডেস্ক: উইন্ডোজের দুটি ভার্সনের অপারেটিং সিস্টেমে ক্রোমের আর আপডেট দেবে না গুগল। সম্প্রতি ক্রোমের কমিউনিটি সাপোর্ট পেইজে এ তথ্য জানানো হয়। এতে বলা হয়েছে, উইন্ডোজ ৭ এবং উইন্ডোজ ৮.১ অপারেটিং সিস্টেমে কম্পিউটারের জন্য ক্রোমের আর আপডেট বা হালনাগাদ সংস্করণ দেবে না গুগল।

উইন্ডোজ ৭-এ ওয়েব ব্রাউজার ক্রোম ব্যবহারকারীরা আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে শেষবারের মতো আপডেট পাবেন। তবে প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, গুগলের এই সিদ্ধান্তের ফলে ব্যবসায়িকভাবে লাভবান হবে মাইক্রোসফট। কারণ মাইক্রোসফট সর্বশেষ উইন্ডোজ ১১ অপারেটিং সিস্টেম বাজারে আনার পরও বিশ্বজুড়ে বিশালসংখ্যক গ্রাহক এখনো উইন্ডোজ ৭-এর মতো পুরনো সংস্করণের অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করছে।

এখনো বিশ্বজুড়ে শুধু উইন্ডোজ ৭-এর অন্তত ১০০ মিলিয়ন ব্যবহারকারী রয়েছে। অপরদিকে ২০০৯ সালে সর্বপ্রথম বাজারে আসে উইন্ডোজ ৯। এরপর ২০২০ সালে উইন্ডোজের জন্য সব ধরনের আপডেট দেওয়া বন্ধ করে দেয় এর মালিকানা প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফট।


আরও খবর



আ.লীগের মনোনয়ন ফরম বিক্রি শনিবার থেকে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ নভেম্বর ২০২৩ | ৮৮জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু হবে শনিবার থেকে। চলবে মঙ্গলবার বিকেল ৪টা পর্যন্ত।

বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) দলের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী শনিবার (১৮ নভেম্বর) থেকে মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) পর্যন্ত (প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা) মনোনয়নের আবেদনপত্র সংগ্রহ ও জমা দেওয়ার তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে। আগ্রহী প্রার্থীদের ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের প্রশাসনিক বিভাগের সুনির্দিষ্ট বুথ থেকে দলীয় মনোনয়নের জন্য আবেদনপত্র সংগ্রহ এবং জমা দিতে হবে।

এতে বলা হয়, কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের দ্বিতীয় তলায় ঢাকা, ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগ এবং তৃতীয় তলায় রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের মনোনয়নপত্র বিতরণ করা হবে। কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচতলায় সব বিভাগের মনোনয়নপত্র জমা নেওয়া হবে।

আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের কোনো প্রকার অতিরিক্ত লোকসমাগম ছাড়া প্রার্থী নিজে অথবা প্রার্থীর একজন যোগ্য প্রতিনিধির মাধ্যমে আবেদনপত্র সংগ্রহ ও জমা দিতে হবে।

আবেদনপত্র সংগ্রহের সময় অবশ্যই প্রার্থীর জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি সঙ্গে আনতে হবে এবং ফটোকপির উপর মোবাইল নম্বর ও বর্তমান সাংগঠনিক পরিচয়সহ তিনটি পদ সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে।


আরও খবর



মিরপুর বিআরটিএ ঘুষ বানিজ্যের হোতা আনসার কাঞ্চন ও মিলন

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | ১২০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদকঃরাজধানীর মিরপুর বিআরটিএ ঘুষ বানিজ্যের মুল হোতা নিরাপত্তার দ্বায়িত্বে থাকা আনসার কমান্ডার কাঞ্চন ও এপিসি মিলন। এই দুজনের  নেতৃত্ব কয়েকজনের একটি সংঘবদ্ধ একটি চক্র গড়ে উঠেছে।এদের বিরুদ্ধে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে মিরপুর বিআরটিএ অফিসে  ঘুষ বানিজ্যসহ সব অপকর্মে হয় বলে অভিযোগ উঠেছে। এমনকি বিআরটিএ বহিরাগত দালালদের ও নিয়ন্ত্রণ করছে এই আনসার কমান্ডার।জানা যায়, পিসি কাঞ্চন সপ্তাহে বহিরাগত দালালদের কাছ থেকে জন প্রতি ৫০০ থেকে ১ হাজার টাকা করে নেওয়া হয় যা মাস শেষে আড়াই লাখ টাকা । এছাড়া নিজস্ব আনসার সদস্যদের দিয়ে বিভিন্ন ধরনে গাড়ীর অবৈধ উপায়ে কাগজ - পত্র ঠিক করার মাধ্যমে সদস্যদের কাজ থেকে প্রতিদিন ১০ /১২ হাজার টাকা নেয় এই আনাসারা।

আকবর নামের একজন দালাল বলেন,  আমরা ৮০থেকে ৯০ জন মিলে এখানে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত কাজ করি। এই কাজের বিনিময়ে আনসার কমান্ডারকে মাসে ২ থেকে আড়াই লাখ টাকা দিতে হয়। এই টাকা গুলো আনসারের এপিসি মিলনের কাছে দিতে হয়। মিলন  আমাদেরকে বলেন আমি পরে কমান্ডার কাঞ্চন স্যারের কাছে টাকা গুলো পৌছিয়ে দেই ।  টাকা না দিলে আমাদেরকে ভেতরে ঢুকতে বা কাজ করতে দেয় না। টাকা দিলে আবার কাজ করতে দেয়। তিনি আরও বলেন, আমাদের কাজের পাশাপাশি আনসার সদস্যরাও এইসব কাজে জড়িত। ৩০ থেকে ৩৫ জন আনসার সদস্য এখানে রয়েছে। এমনকি আনসার সদস্যরা প্রতিদিন  কাজ করে।  তারা হলেন, অন্তর, জাকিরুল,মো: আনিছ, শাহিন,আরিফ,শহিদুল, মো: রাজ্জাক, রবিউল ইসলাম, পবন, ইসমাইল, সহ আরো অনেক সদস্যরা। বিআরটিএ'র কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে একের পর এক কাজ করে যাচ্ছে। তাদের জন্য আমরা বেশী একটা কাজ করতে পারি না। তার পরও আনসার কমান্ডারকে সপ্তাহ হিসেবে বা মাস হিসেবে টাকা দিতে হচ্ছে। কাজ হক বা না হক টাকা পরিশোধ করতেই হবে।বিআরটিএ অফিসে সেবা পেতে ভোগান্তিতে পড়তে হয়, বাধ্য হয়ে নিতে হয় দালাল বা আনসার সদস্যদের সহযোগিতা। বর্তমানে সাবেক অনসার সদস্য ৪০ থেকে ৫০ জন প্রতিদিন কাজ করে যাচ্ছে। এবং প্রতি সপ্তাহে জন প্রতি কমান্ডারকে দিচ্ছে ১ হাজার টাকা করে। 

বৃহস্পতিবার সকালে মিরপুর বিআরটিএ অফিসের বাইরে লাইনে দাঁড়িয়ে থাকার সময় কথা হয় অনেকের সঙ্গে। এ সময় ভুক্তভুগী মমিনুল, আব্দুল হামিদ, কাসেম আলী ও আবু বকরের একই অভিযোগ করেন। ভুক্তভুগীদের অভিযোগ, একদিকে আসতে হয় অনেক দূর থেকে, রাস্তায় থাকে যানজট শুক্রবার ও শনিবার বন্ধ হওয়ায় কর্মসংস্থানের পাশাপাশি ডিজিটাল নম্বর প্লেট লাগাতে হচ্ছে মোটরসাইকেলে। বিআরটিএ অফিসে পর্যাপ্ত লোকবল থাকার পরেও দীর্ঘ লাইনে দাঁড়িয়ে ভোগান্তির শিকার হতে হয়।  এক সপ্তাহ যদি এভাবেই সময় যায় তাহলে পেটের চিন্তা করব না ডিজিটাল নম্বর প্লেট লাগাব? এমন অনেক ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, ডিজিটাল নম্বর প্লেট, ড্রাইভিং লাইসেন্স, এবং ট্যাক্সটোকের নিতে পড়তে হয় বিভিন্ন ভোগান্তিতে। দালাল ধরলে এ সব আগেই সুন্দর মতো এবং সঠিক সময়ে পাওয়া যায়। নিয়ম অনুযায়ী এ সব সেবা নিতে গেলে সময় ও কাজ দুটোই নষ্ট হচ্ছে। বিআরটিএ অফিসে গেলে দালালের খপ্পরে পড়তে হয় এবং নানা ধরনের জটিলতায় পড়তে হচ্ছে। তার মধ্যে  আবার পোশাকধারী আনসার সদস্যরাও নিরাপত্তা না দিয়ে তারা নিজেরাই দালালির কাজে নামিয়ে পড়েছে । তারা এই দালালি কাজে মজা পেয়ে অনেককেই আবার চাকরি অবসর নিয়ে পুরো দমে দালালির কাজে লাগিয়ে যায়। পেশাদার একজন ট্রাক চালক আমিনুল ইসলাম বলেন, বিআরটিএ-এর অসাধু কর্মকর্তা-কর্মচারী ও দালাল এবং আনসারদের মধ্যে যোগসাজশের কারণে সেবাগ্রহীতাদের এ সব ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে।ভোক্তভুগীরা বলছেন, দালাল ছাড়া লাইসেন্স পাওয়ার চেষ্টা করাটাও যেন এক ধরনের পাপ। বিআরটি এর সেবা পেতে ভোগান্তিতে পড়ে নিতে হয় দালালের সহযোগিতা।

দালাল আর টাকা ছাড়া এখানে কোনো কাজ হয় না। মোহাম্মদপুরের বসিলা থেকে বিআরটিএ অফিসে ড্রাইভিং লাইসেন্স ডেলিভারি নিতে এসেছেন আমজাদ হোসেন। তনি বলেন, প্রায় তিন ৪ ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থাকার পর নিয়ম অনুযায়ী লাইসেন্স হাতে পান। তিনি অভিযোগ করে বলেন, অনেকেই টাকা দিয়ে আগেই নিয়েছেন। আর বিআরটিএ কাগজ সঠিক সময়ে না দিয়ে আরেক ভোগান্তিতে ফেলে।এদিকে দালাল, টাউট ও প্রতারক হতে সাবধান’। এমন সতর্কবার্তা সম্বলিত সাইনবোর্ড চোখে পড়বে রাজধানীর মিরপুরে বাংলাদেশ সড়ক পবিরবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) গেট দিয়ে প্রবেশের সঙ্গে সঙ্গেই। শুধু প্রবেশ ফটকেই নয়, এমন সতর্কবার্তা লেখা আরও অনেকগুলো সাইনবোর্ড সাঁটানো আছে মিরপুর বিআরটিএ এর বিভিন্ন ভবনের দেয়ালে দেয়ালে। কিন্তু এই সতর্কবার্তাকে ছাপিয়ে, বলা যায় বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে দালালদের দৌরাত্ম্যই পুরো বিআরটিএ জুড়েই।  এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ চান ভুক্তভোগীরা।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



রাতের অন্ধকারে না, ভোটের মধ্য দিয়ে সরকার গঠন হবে: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ১০২জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: অস্ত্র হাতে রাতের অন্ধকারে না, ভোটের মধ্য দিয়ে সরকার গঠন হবে। সবসময় আমাদের লক্ষ্য ছিল জনগণের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করা।

শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) বিকেলে তেজগাঁওয়ে আওয়ামী লীগের জেলা কার্যালয়ে দলের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভায় এসব কথা বলেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা সরকারে আসার পর থেকে একের পর এক নির্বাচন হয়েছে। এখানে নানা ধরনের অনিয়ম দেখেছি। যখনই আমরা সুযোগ পেয়েছি সেগুলো সংশোধন করে জনগণের ভোটের অধিকার যাতে নিশ্চিত হয়, তার ব্যবস্থা করেছি। নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য একটি আইন পর্যন্ত করে দিলাম। আইনের মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন গঠন হবে।

শেখ হাসিনা বলেন, আমার ভোট আমি দেব, যাকে খুশি তাকে দেব এই স্লোগান দিয়ে আমরা মানুষকে তাদের ভোটের অধিকার সম্পর্কে সচেতন করি এবং ভোট ও ভাতের অধিকার আদায়ের সংগ্রাম করি।


আরও খবর



রাণীশংকৈলে হাল চাষ করার সময় ট্রাক্টর চালকের মর্মান্তিক মৃত্যু

প্রকাশিত:রবিবার ১২ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩ | ৬৭জন দেখেছেন

Image
রাণীশংকৈল ( ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি:ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় ট্রাক্টর দিয়ে হাল চাষ করার সময় ট্রাকটরের নিচে পড়ে গিয়ে তাজু ইসলাম (১৫) নামে চালকের মার্মান্তিক মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।

শনিবার (১১নভেম্বর) বিকালে উপজেলার নেকমরদ ইউনিয়নের চন্দন চহট ভাবকী নামক এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।নিহত চালক তাজুল ইসলাম উপজেলার কাশিপুর ইউনিয়নের কাশুয়া বাদামবাড়ী এলাকার আব্বাস আলীর ছেলে। 

স্হানীয় ও বালিয়াডাঙ্গী ফায়ার সার্ভিস স্টেশন অফিসার শফিউল্লাহ বসু মিয়া সূত্রে জানা যায়,তাজু আজ সকাল থেকে চন্দন চহট ভাবকী এলাকার খলিলুর রহমানের ছেলে হারুনের ট্রাক্টরটি চালাচ্ছিল। হাল চাষ করার সময় কোন এক সময় নিজেই ট্রাক্টরের নিচে পড়ে যায় সে। এতে ফালসেটে ঢুকে তার মর্মান্তিক হয়। পড়ে বালিয়াডাঙ্গী ফায়ার সার্ভিস স্টেশনে খবর দিলে তারা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে লাশ উদ্ধার করে রাণীশংকৈল থানা পুলিশকে খবর দেয়।

থানা অফিসার ইনচার্জ গুলফামুল ইসলাম মন্ডল বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন,খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এই বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধিন।

আরও খবর



শীর্ষ ডেটা স্টোরেজ প্ল্যাটফর্মের স্বীকৃতি পেল হুয়াওয়ে ওশানস্টোর প্যাসিফিক

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ নভেম্বর ২০২৩ | ৮১জন দেখেছেন

Image

খবর প্রতিদিন ২৪ডেস্ক :যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রযুক্তি গবেষণা ও পরামর্শক সংস্থা গার্টনার সম্প্রতি হুয়াওয়ে ওশানস্টোর প্যাসিফিককে অন্যতম শীর্ষ ডেটা স্টোরেজ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। সম্প্রতি গার্টনার প্রকাশিত ‘২০২৩ ক্রিটিক্যাল ক্যাপাবিলিটিজ ফর ডিসট্রিবিউটেড ফাইল সিস্টেমস অ্যান্ড অবজেক্ট স্টোরেজ’ রিপোর্টের মাধ্যমে এ স্বীকৃতি দেয়া হয়। এটি হলো তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ের উচ্চক্ষমতার ভারসাম্যপূর্ণ স্কেল-আউট স্টোরেজ সল্যুশন। গার্টনারের রিপোর্ট অনুযায়ী, ব্যবহারিক পর্যায়ের সাতটি ক্ষেত্রের মধ্যে পাঁচটিতেই শীর্ষস্থান অর্জন করেছে ওশানস্টোর প্যাসিফিক।

এ প্রতিবেদন তৈরির জন্য গার্টনার বিভিন্ন জটিল সক্ষমতা ও সাতটি ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রতিটি স্টোরেজ প্রোডাক্টের মূল্যায়ন করেছে। এবং তারপর একটি বিস্তৃত রিপোর্ট তৈরি করেছে প্রতিষ্ঠানটি। রিপোর্টে বিভিন্ন স্টোরেজ প্রোডাক্টের সক্ষমতা সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা দেওয়া হয়েছে। ফলে গ্রাহকদের জন্য এটি একটি অপরিহার্য রেফারেন্স গাইড হয়ে উঠেছে।

প্রযুক্তিগত উন্নয়নের ক্ষেত্রে হুয়াওয়ে সবসময়ই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আর এটা হলো ওশানস্টোর প্যাসিফিকের পণ্যের সক্ষমতার ধারাবাহিক রূপান্তরের একটি মূল কারণ, যাতে করে গ্রাহকদের সব ধরণের ব্যবসায়িক চাহিদা মেটানো সম্ভব হয়।

হুয়াওয়ে স্কেল-আউট স্টোরেজ ডোমেইনের প্রেসিডেন্ট ওয়াং ইডং বলেন, “গার্টনার ক্রিটিক্যাল ক্যাপাবিলিটিজ রিপোর্টে হুয়াওয়ে ওশানস্টোর প্যাসিফিকের এ অর্জন দেখতে পারা অত্যন্ত আনন্দদায়ক। আমরা বিশ্বাস করি, গ্রাহক-কেন্দ্রিক চিন্তা করে যে উচ্চমানের প্রোডাক্ট তৈরির সক্ষমতা আমাদের রয়েছে, এ স্বীকৃতি তারই প্রমাণ। এই অর্জন আমাদের আরও বেশি কিছু করার উৎসাহ প্রদান করবে। ইয়োটাবাইট যুগে যাতে নতুন নতুন অ্যাপ গ্রহণ করা সম্ভব হয়, সে জন্য আমরা প্রোডাক্ট সক্ষমতার ক্ষেত্রে আমাদের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাব। এবং হুয়াওয়ে স্কেল-আউট স্টোরেজ সল্যুশনের মাধ্যমে ইন্ডাস্ট্রির পার্টনারদের জন্য আরও নির্ভরযোগ্য ও দক্ষ অবকাঠামোর উন্নয়ন ঘটাব।”

ভবিষ্যত-উপযাগী স্মার্ট সল্যুশন্স এর মাধ্যমে পুরোপুরি কানেক্টেড ও ইন্টেলিজেন্ট বিশ্ব তৈরির জন্য হুয়াওয়ে’র যে প্রতিশ্রুতি, তারই প্রমাণ হলো হুয়াওয়ে ওশানস্টোর প্যাসিফিকের এ অসাধারণ অর্জন।


আরও খবর