নিজস্ব প্রতিবেদকঃতিতাস গ্যাস ফতুল্লা অফিসের সহকারাী হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা সাহাবুর রহমানের বিরুদ্ধে অনিয়মদুর্নীতির অভিযোগস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড জোবিঅ-ফতুল্লা অফিসের সহকারাী হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা সাহাবুর রহমানের বিরুদ্ধে অনিয়মদুর্নীতির অভিযোগ পাওয়া গেছে।তার বিরুদ্ধে লাগামছাড়া অনিয়ম আর দুর্নীতির মাধ্যমে উপার্জিত অর্থে বিপুল সম্পদের মালিক বনে যাওয়ার তথ্য মিলেছে অনুসন্ধানে। সহকারাী হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা সাহাবুর রহমানের গ্রামের বাড়ি কুমিল্লা জেলায়।চাকুরীর সুবাদে বসবাস করেন ঢাকায়।গত কিছুদিন পুর্বেও তিনি ছিলেন তিতাস গ্যাসের সাধারন একজন কর্মচারী।২০২১ সালের শেষের দিকে পদোন্নতি পেয়ে সহকারী হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা (হিসাব) নিযুক্ত হন। তিতাস গ্যাসের জোবিঅ- ফতুল্লা অফিসে ৭ বছর ধরে দাপটের সঙ্গে কর্মরত আছেন। একই কর্মস্থলে দীর্ঘদিন চাকুরীর সুবাদে তার সাথে অবৈধ গ্যাস সংযোগ চক্রের সাথে সখ্যতা গড়ে ওঠে।
অবৈধ গ্যাস সংযোগ থেকে মাসোয়ারা আদায় মিল কারখানা থেকে উৎকোচ গ্রহনে সিদ্ধহস্ত এই সাহাবুর রহমান। তিতাস গ্যাসের ফতুল্লা আঞ্চলিক অফিসে বসেই গ্রাহকদের কাছ থেকে নানা অজুহাতে অর্থ আদায় করেন। পদ পদবী অনুযায়ী তিনি ফিল্ডে যেতে পারেন না কিন্তু নিয়মনীতি তোয়াক্কা না করেই নানা গোঁজামিল দিয়ে তিনি কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান থেকে অনিয়মের ধুয়া তুলে অর্থ আদায় করেন।
এ ছাড়াও অফিসের বাইরে বসেও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অবৈধ গ্যাস সংযোগের মাসোহারা আদায় করেন সাহাবুর রহমান।তার এই অফিসের দুর্নীতিবাজ অন্যন্য কর্মচারী কর্মকর্তাদের সাথে রয়েছে দহরম মহরম সম্পর্ক।প্রতিমাসে অবৈধ সংযোগ থেকে বিকাশের মাধ্যমে বিপুল পরিমান মাসোহারার টাকা লেনদেন হয় সাহাবুর রহমানের।এসব অবৈধ উপার্জনের টাকা দিয়ে স্ত্রী সন্তানদের নিয়ে বিলাসী জীবন যাপন করেন।এছাড়াও সঠিক সময়ে নিয়মিত অফিসে আসেন না বলেও জানান প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সাহাবুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, আমার কোন বক্তব্য নাই, আপনার যা খুশি লেখেন।