Logo
আজঃ সোমবার ০৫ জুন ২০২৩
শিরোনাম

ঠাকুরগাঁওয়ে এক স্কুলেই পড়েন ১০ জোড়া যমজ ভাই-বোন

প্রকাশিত:বুধবার ২২ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | ১০১জন দেখেছেন

Image

 ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি;ভাই-বোনের সম্পর্ক গুলো সবসময় মধুর হয়৷ একসাথে বেড়ে ওঠা আর খুনসুটি করেই পার হয়ে যায় পুরো সময়। তবে সে সম্পর্ক আরো মধুর হয়ে উঠে যমজ ভাই-বোনদের ক্ষেত্রে।
একই সময়ে পৃথিবীতে আলোর মুখ দেখা। আর জীবনের পথচলায় একই রকম দেখতে, একই ভাল লাগা আর খারাপ লাগা গুলো বেশ আকৃষ্ট করে সকলকে। একসাথে খাওয়া,খেলাধুলা করা ও পড়াশোনা করাসহ নিজেদের ভাল লাগার পাশাপাশি মুগ্ধতাও ছড়ায় আশপাশে। তেমনি একসাথে এক বিদ্যালয়ে ১০ জোড়া যমজ ভাই-বোন পড়াশোনা করছেন। একসাথে এক বিদ্যালয়ে এত যমজ ভাই-বোন পড়াশোনার বিষয়টি আলোড়ন ফেলেছে পুরো জেলাজুড়ে৷।
ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার মথুরাপুর পাবলিক হাই স্কুলে এক সাথে বিভিন্ন শ্রেণীতে পড়াশোনা করেন ২০ জন যমজ ভাই-বোন। বিদ্যালয়টির ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়ে তাহসিন-তাসনিম ও সান-মুন, সপ্তম শ্রেণীতে পড়ে কার্তিক-গণেশ, হাবিব-হাফিজ ও সুমাইয়া-সাদিয়া, অষ্টম শ্রেণিতে শুভ-সৌরভ, নবম শ্রেণিতে হাসি-খুশি ও তাহবি-তাসবি এবং দশম শ্রেণীতে পড়াশোনা করেন আবিদ-অমিত ও রাহুল রাহা-চঞ্চল রাহা। তারা যমজ ভাই বোন।
যমজ ভাই-বোনদের চেহারায় মিল থাকায় তাদের নিশ্চিত করতে খানিকটা বিড়ম্বনা হলেও তাদের সাথে নিয়ে বেশ উপভোগ করেন বিদ্যালয়ের শিক্ষক ও সহপাঠীরা। দুইজন একসাথে বেড়ে ওঠাকে বেশ গর্বের সাথে দেখছেন যমজ ভাই-বোনেরা। 
ষষ্ঠ শ্রেণীর যমজ দুই ভাই সান ও মুন বলেন, আমরা দুই ভাই একসাথে খাওয়া, খেলাধুলা ও স্কুলে আসা যাওয়া একসাথে করি৷ আমাদের দুজনের পছন্দ মাংস ভাত৷ শুধু দুজনের দুই রঙ পছন্দ ৷ একজনের লাল আরেকজনের নীল ৷ আমরা একই পোশাক পরে বিভিন্ন জায়গায় যায় ৷ শুধু পোশাক না আমাদের জুতা, চশমা, প্যান্ট সব একরকম। এসব আমাদের খুব ভালো লাগে৷ তবে আমরা কে কোনটা তা অনেক চিনতে পারেন না। আমরা এ বিষয়টাকে আরো বেশী উপভোগ করি। 
সপ্তম শ্রেণীর যমজ দুই বোন সুমাইয়া ও সাদিয়া বলেন, আমাদের সবকাজগুলো আমরা একসাথে করি। আমাদের দুজনের প্রিয় রঙ হল নীল ৷ আমরা একসাথে স্কুলে আসি। একসাথে ক্লাশে বসি৷ টিফিনের সময় আবার একসাথে খেলাধুলা করে থাকি। সব কাজগুলো আমরা একসাথে করি৷ ক্লাসের সময় একজনকে বকা দিলে আমাদের আরেকজনকে খুব খারাপ লাগে৷ আবার কেউ যদি আমরা ভালো কিছু করি তাহলে মন থেকে ভালো লাগা কাজ করে৷ স্কুলের শিক্ষক ও সহপাঠীরা আমাদের চিনতে পারেনা৷ তখন একসাথে দুজনকে ডাকে তখন আমাদের খুব ভালো লাগে। 
নবম শ্রেণির যমজ দুই বোন হাসি ও খুশি বলেন, আমাদের একটা বড় সুবিধা হল কেউ কোন ভুল করলে একজন আরেক জনকে চাপিয়ে দেওয়া যায়৷ পরে আবার আমরা একসাথে মিলে যায়৷ আর পরিবারের কাছে, আত্নীয় স্বজনদের কাছে ও শিক্ষকদের কাছেও আমরা বেশ আদর পায়৷ আমরা আমাদের পুরো সময়টা একসাথে কাঁটায়। আমরা জমজ হয়ে অনেক খুশি৷
এছাড়াও সুমাইয়া-সাদিয়া, হাবিব-হাফিজ, তাহবি-তাসবি সহ অন্যান্য যমজ ছাত্র ছাত্রীরা একই কথা ব্যক্ত করেন। 
বিদ্যালয়টির সহকারী শিক্ষিকা আয়েশা সিদ্দিকা বলেন, যমজ বিষয়টি আমি বেশ উপভোগ করি৷ তারা যখন পাশাপাশি বসে তখন তাদের দেখতেও ভালো লাগে। তাদের পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ অনেক বেশী। তারা যাতে ভালো কিছু করে সেই বিষয়ে আমরা তাদের উৎসাহিত করি৷ 
মথুরাপুর পাবলিক হাই স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আলমগীর বলেন, ‘আমাদের প্রতিষ্ঠানে ২০ জন যমজ ভাই-বোন পড়াশোনা করেন৷ তাদের নাম গুলো প্রায় একই রকম ও চেহারার মিলও দেখা যায়। সে কারণে কোনটা কে সেটা বুঝতে মাঝে মাঝে বিড়ম্বনায় পরতে হয়। তবুও আমরা যমজ বিষয়টি বেশ উপভোগ করছি ৷ এ ছাড়াও আমি লক্ষ করেছি তাদের মেধাও প্রায় সমান হয়৷ একজনের শ্রেণীর রোল নাম্বার দুই হলে অপরজনের তিন হয়। তাদের আচার-আচরণ, পোশাক পরিচ্ছদ একই রকম৷ তারা একসাথে থাকতে বেশ স্বাচ্ছন্দ বোধ করে। আমার আশা করছি তারা সকলে ভালো কিছু করবে।


আরও খবর



‘মোখা’ নিয়ে বাংলাদেশে সুসংবাদ, মূল আঘাত মিয়ানমারে

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ জুন ২০২৩ | ৭৩জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক: ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ নিয়ে ঝুঁকিতে নেই বাংলাদেশ। ঝড়টি মূল আঘাত হানবে মিয়ানমারের ওপর। যে কারণে বাংলাদেশের জন্য অনেকটাই ঝুঁকি কেটে গেছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।

আজ রোববার বেলা ১১টায় রাজধানীর আগারগাঁও আবহাওয়া অধিদপ্তর ভবনে আয়োজিত এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান অধিদপ্তরের পরিচালক মোহাম্মদ আজিজুর রহমান।

তিনি বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় মোখা টেকনাফ থেকে ৫০-৬০ কিলোমিটার দূরত্বে দক্ষিণ মিয়ানমারের সিটুই অঞ্চল দিয়ে প্রভাহিত হবে।

আজিজুর রহমান বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড়ের মূল ঝুঁকিটা চলে যাবে মিয়ানমার অঞ্চল দিয়ে। ফলে টেকনাফ, কক্সবাজারসহ বাংলাদেশের অঞ্চলগুলো ঝুঁকিমুক্ত হতে চলেছে।

তিনি বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় মোখার পিক আওয়ার হবে দুপুর ১২টা থেকে বিকেল ৩টা। এ সময় দ্রুত বেগে জলোচ্ছ্বাস প্রবাহিত হবে। তখন ঘণ্টায় ১২০-১৩০ কিলোমিটার পর্যন্ত ঝড়ো হাওয়া হতে পারে, যা বর্তমানে (সাড়ে ১০টায়) রয়েছে ৬০ কিলোমিটার পার আওয়ার।’


আরও খবর



ভোলার ইলিশা-১ কূপকে দেশের ২৯তম গ্যাসক্ষেত্র ঘোষণা

প্রকাশিত:সোমবার ২২ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ জুন ২০২৩ | ৭১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:দেশে আরেকটি গ্যাসক্ষেত্রের স্বীকৃতি মিলেছে। ভোলার ইলিশা-১ কূপটি থেকে আগামী ২৫ থেকে ২৬ বছর গ্যাস তোলা যাবে। এটি দেশের ২৯তম গ্যাসক্ষেত্র।

আজ সোমবার রাজধানীর বারিধারায় বাসভাবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

প্রতিমন্ত্রী জানান, ভূতাত্ত্বিক তথ্য এবং ডিএসটি রিপোর্টের তথ্যমতে, ইলিশা-১ কূপে গ্যাসের সম্ভাব্য মজুদ প্রায় ২০০ বিলিয়ন ঘনফুট (বিসিএফ)। সেখান থেকে প্রতিদিন গড়ে ২০ মিলিয়ন ঘনফুট হারে গ্যাস উৎপাদন করা যাবে। সেই হিসেবে কূপটি থেকে ২৫-২৬ বছর গ্যাস উৎপাদন সম্ভব।

নসরুল হামিদ আরও জানান, ইলিশা-১ কূপে গ্যাসের ওই মজুদ বিবেচনায় দেশের গ্রাহক পর্যায়ে গ্যাসের মূল্য প্রায় ৬ হাজার ৭৪৪ কোটি টাকা। আর আন্তর্জাতিক বাজার বিবেচনায় কূপটিতে থাকা গ্যাসের দাম প্রায় ২৬ হাজার ৭৫০ কোটি টাকা।

প্রতিমন্ত্রী জানান, চলতি বছরের ৯ মার্চ ইলিশা-১-এর খনন কাজ শুরু হয়েছিল। আর শেষ হয় গত ১৪ এপ্রিল।


আরও খবর



হাজিদের জন্য কেনা জাহাজকে প্রমোদতরী বানিয়েছিলেন জিয়া: শেখ হাসিনা

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ জুন ২০২৩ | ৭৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:হজযাত্রীদের জন্য বঙ্গবন্ধুর কেনা জাহাজ হিজবুল বাহারকে জিয়াউর রহমান প্রমোদতরী বানিয়েছিলেন বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানীর আশকোনায় হজ ক্যাম্পে হজ কার্যক্রম উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু সরকারে এসেই হজ ব্যবস্থা যেন সুষ্ঠুভাবে হয় সেই ব্যবস্থা নেন। সে সময় একটা টাকাও রিজার্ভ ছিল না, কারেন্সি ও গোলায় খাবারও ছিল না। এর মধ্যেও মানুষ যাতে অল্প খরচে হজে যেতে পারেন সেই ব্যবস্থা বঙ্গবন্ধু নিয়েছিলেন।

হজযাত্রীদের তিনি বলেন, ‘ডিজিটাল ব্যবস্থার কারণে হজ ব্যবস্থাপনা এখন অনেকটাই সহজ হয়েছে। হাজীদের আর দুর্ভোগ পোহাতে হয় না।’ এ সময় প্রাকৃতিক অথবা মনুষ্যসৃষ্ট কোনো দুর্যোগই যাতে দেশের ক্ষতি না করতে পারে সে বিষয়ে দোয়া করতে হাজীদের প্রতি অনুরোধ জানান প্রধানমন্ত্রী।

সরকারপ্রধান বলেন, ‘আমরা হজ ক্যাম্পের উন্নতি করেছি। আরেকটা কাজ করে দিচ্ছি হজযাত্রীদের সুবিধার্থে বিমানবন্দর রেল স্টেশন থেকে হযরত শাহজালাল বিমানবন্দর পর্যন্ত দ্রুতই আন্ডারপাস তৈরি করা হবে এবং এই আন্ডরপাসটা অনেক আধুনিক হবে। এমনি এখানে মালপত্র ঘাড়ে করে টানতেও হবে না। সেই ধরনের ব্যবস্থা আমরা তৈরি করে দেব।

শেখ হাসিনা বলেন, ‘ইসলাম শান্তির ধর্ম। ইসলাম সকলের কল্যাণের ধর্ম। ইসলাম সকলের অধিকার নিশ্চিত করে। সামান্য কিছু মানুষের জন্য ইসলাম ধর্মের বদনাম হয়। যারা জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস সৃষ্টি করে, আসলে জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাস যারা করে তাদের কোনো ধর্ম নাই। এবং জঙ্গিবাদ-সন্ত্রাস সব ধর্মের লোকের মধ্যেই আছে। কাজেই কেউ যদি মনে করে নিরীহ মানুষকে হত্যা করে বেহেশতে যাবে। এটা কোনো দিন হয় না। আল্লাহ রাব্বুল আলামিন তা কোনদিন বলেননি। নবী করিম (সা.) কোনো দিন একথা বলেননি। কাজেই পৃথিবীর মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম হচ্ছে ইসলাম।

ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খানের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- বেসরকারি বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মাহবুব আলী, সংসদ সদস্য হাবিব হাছান, ধর্ম বিষয়ক সচিক কাজী এনামুল হাসান এনডিসি, ঢাকায় নিযুক্ত সৌদি রাষ্ট্রদূত ঈসা বিন ইউসুফ আল দুহাইলান, হজ এজেন্সিস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (হাব) সভাপতি এম শাহাদাত হোসাইন তসলিম প্রমুখ।


আরও খবর



আগামী ১৪ জুন থেকে ট্রেনের আগাম টিকিট

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | ৮৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:পবিত্র ঈদুল আজহা সামনে রেখে আগামী ১৪ জুন থেকে ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি শুরু করতে যাচ্ছে  রেলপথ মন্ত্রণালয়। আজ বৃহস্পতিবার আগাম টিকিট বিক্রির বিষয়টি জানানো হয়।

এর আগে রেল ভবনে রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজনের উপস্থিতিতে ঈদকেন্দ্রিক ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি সংক্রান্ত এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে আগামী ২৯ বা ৩০ জুন ঈদুল আজহা অনুষ্ঠিত হতে পারে ধরে রেলের কর্মপরিকল্পনা সাজানো হয়েছে। আগামী ৩০ মে আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে তা তুলে ধরার কথা রয়েছে।

কর্মপরিকল্পনা ও বৈঠকের কার্যপত্র বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, আগামী ১৪ জুন থেকে ঈদ যাত্রার অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু করবে রেল। সেদিন পাওয়া যাবে ২৪ জুনের টিকিট। একইভাবে ১৫ জুন দেওয়া হবে ২৫ জুনের, ১৬, ১৭ ও ১৮ জুন পর্যায়ক্রমে ২৬ জুন, ২৭ জুনের এবং ২৮ জুনের অগ্রিম টিকিট দেওয়া হবে।

আর ঈদ যাত্রার ফিরতি ট্রেনের অগ্রিম টিকিট দেওয়া শুরু হবে ২২ জুন থেকে। সেই হিসাবে ২২ জুন দেওয়া হতে পারে ২ জুলাইয়ের টিকিট। ২৩, ২৪, ২৫ ও ২৬ জুন দেওয়া হবে ৩, ৪, ৫ ও ৬ জুলাইয়ের অগ্রিম টিকিট।

রোজার ঈদের মতো এবারও সব টিকিট অনলাইনে বিক্রি করা হবে। চারটি কাউন্টারে বিক্রি হবে শুধু দাঁড়িয়ে যাওয়ার (স্ট্যান্ডিং) টিকিট। ঈদ যাত্রায় কেনা অগ্রিম টিকিট ফেরত দেওয়া যাবে না বলেও জানানো হয়।

রেলের কর্মপরিকল্পনা অনুযায়ী, ২৬ জুন থেকে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত এবং ঈদের পরদিন থেকে পাঁচ দিন চাঁদপুর-চট্টগ্রাম ও ঢাকা-দেওয়ানগঞ্জ পথে তিন জোড়া বিশেষ ট্রেন চলাচল করবে। এক জোড়া বিশেষ ট্রেন চলবে ময়মনসিংহ-চট্টগ্রাম রুটে। আর ঈদুল ফিতরে এক জোড়া নতুন ট্রেনের যাত্রা শুরু হবে ঢাকা-চিলাহাটি-ঢাকা রুটে।


আরও খবর



সৌদির বড় বড় কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহ দেখাচ্ছে

প্রকাশিত:রবিবার ২১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ জুন ২০২৩ | ৭০জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:কুয়েতের পরে বাংলাদেশ দ্বিতীয় দেশ যেখানে মোবাইল ওমরাহ ভিসা কার্যকর করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশে নিযুক্ত সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসেফ ঈসা আল-দুহাইলান। এ সময় দেশটির বড় বড় অনেক কোম্পানি বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহ দেখাচ্ছে বলেও জানান তিনি।

রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের সঙ্গে আজ রোববার সৌজন্য সাক্ষাতে এসব কথা বলেন সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত। এদিন দুপুরে বঙ্গভবনে এই সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়।

সাক্ষাৎকালে রাষ্ট্রপতি বলেন, সৌদি আরবের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক অত্যন্ত চমৎকার। এ সময় বাংলাদেশিদের জন্য হজ প্রক্রিয়া সহজ করা এবং ই-ভিসা চালু করায় সৌদি সরকারকে ধন্যবাদ জানান তিনি।

সৌদি আরব বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানির সবচেয়ে বড় গন্তব্য উল্লেখ করে মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, সৌদি আরবে প্রবাসী বাংলাদেশিরা উভয় দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। দুদেশের মধ্যে বাণিজ্য বিনিয়োগ বাড়াতে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ে পারস্পরিক সফর বিনিময়ের উপর জোর দেন তিনি।

সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে বিদ্যুৎ ও জ্বালানিসহ বিভিন্ন খাতে সৌদি বিনিয়োগও ক্রমান্বয়ে বাড়ানোর কথা জানান সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত।

এ সময় রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের সচিব সম্পদ বড়ুয়া, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল এস এম সালাহ উদ্দিন ইসলাম, প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন এবং সচিব (সংযুক্ত) মো. ওয়াহিদুল ইসলাম খান উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর