Logo
আজঃ রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩
শিরোনাম

টেক্সাসে শপিংমলে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ৯

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ১৫২জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের উত্তর ডালাসের একটি শপিংমলে গুলি চালিয়ে ৯ জনকে হত্যা করেছে এক বন্দুকধারী। পরে পুলিশের গুলিতে ওই বন্দুকধারীও নিহত হন। আজ রোববার বিবিসির অনলাইনের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এলেন শহরের ওই শপিংমল থেকে কয়েকশ মানুষকে উদ্ধার করা হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, এক ব্যক্তি পথচারীদের ওপর নির্বিচারে গুলি চালান।

দেশটির পুলিশ জানিয়েছে, তারা বন্দুকধারীকে গুলি করে হত্যা করেছে। সেই সঙ্গে পুলিশ এও জানিয়েছে, হামলা চালানোর সময় বন্দুকধারী একাই ছিলেন।

নিহতদের মধ্যে কয়েকজন শিশু আছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ঘটনায় অন্তত সাতজনকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে, যাদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা গুরুতর।

টেক্সাসের গভর্নর গ্রেগ আবর্ট গোলাগুলির এ ঘটনাকে ‘অবর্ণনীয়’ ট্রাজেডি হিসেবে উল্লেখ করেছেন। তিনি জানান, রাজ্য স্থানীয় কর্তৃপক্ষকে সব ধরনের সাহায্য করতে প্রস্তুত আছে।

প্রত্যক্ষদর্শী ফন্টেইন পেটন এপি নিউজ এজেন্সিকে বলেছেন, তিনি এইচ এন্ড এম-এ কেনাকাটা করার সময় হেডফোনে গুলির শব্দ শুনেছেন। তিনি বলেন, যখন লোকজনকে শপিংমল থেকে বের করে দেওয়া হয়, তখন তিনি বাইরে মৃতদেহ দেখেছেন।

বন্দুক সহিংসতা আর্কাইভ অনুসারে, চলতি বছরের এ পর্যন্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কমপক্ষে ১৯৮টি গণগুলির ঘটনা ঘটেছে-যার মধ্যে চার বা তার বেশি লোক নিহত বা আহত হয়েছেন৷


আরও খবর



ভারতের দিল্লিতে চুরি হওয়া ৫ কোটি টাকার মোবাইল ফোন ঢুকেছে বাংলাদেশে

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ৮৭জন দেখেছেন

Image

আন্তর্জাতিক ডেস্ক:শত শত মোবাইল ফোন ভারতের রাজধানী দিল্লিতে প্রতিদিন চুরি বা ছিনতাই হয়। ফোন চুরি বা ছিনতাই হওয়ার পর ভুক্তভোগীদের পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের করা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকে না। অভিযোগ পাওয়ার পর পুলিশ আইএমইআই নম্বরের মাধ্যমে ফোনগুলো ট্র্যাক করার চেষ্টা করে। এভাবে কখনও মোবাইল উদ্ধার করা গেলে সেটি তার মালিকের কাছে হস্তান্তর করা হয়। তবে চুরি যাওয়া মোবাইল ফোন নিয়ে বড় ধরনের তথ্য প্রকাশ করেছে দিল্লি পুলিশ। তারা জানতে পেরেছে, দিল্লিতে চুরি হওয়া বহু মোবাইল ফোন বাংলাদেশে ব্যবহৃত হচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গ হয়ে ফোনগুলো বাংলাদেশে ঢোকে। শনিবার ভারতীয় বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। 

দক্ষিণ-পূর্ব দিল্লিতে কর্মরত অ্যান্টি নারকোটিক্স সেলের ইন্সপেক্টর বিষ্ণু দত্ত এবং হেড কনস্টেবল মোহিত এই চাঞ্চল্যকর তথ্য প্রকাশ করেছেন। সাধারণত চুরি যাওয়া মোবাইল ফোনের আইএমইআই নম্বর ট্র্যাক করার জন্য সেগুলো নজরদারিতে রাখা হয়। পুলিশ চুরি যাওয়া মোবাইলে একটি সিম সক্রিয় হওয়া এবং তার অবস্থান শনাক্ত করার জন্য অপেক্ষা করে। তবে চুরি যাওয়া মোবাইল ফোনগুলো ট্র্যাক করা কঠিন হয়ে পড়লে তাদের সন্দেহ হয়।  

বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু হয়। ফোনগুলো যাচ্ছে কোথায় বা এগুলো কেন ট্র্যাক করা যাচ্ছে না সে প্রশ্নের খোঁজে নেমে তারা পেলেন আন্তর্জাতিক সিন্ডিকেটের সন্ধান। অখিল আহমেদ, নওয়াব শরীফ ও সাবির সরদার নামে তিন যুবককে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের কাছ থেকে ১১২টি ফোন উদ্ধার করা হয়। বেশির ভাগ ফোনই দামি। জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, ফোনগুলো চুরি হয়েছে বা ছিনতাই করা হয়েছে।  

পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে, চুরি হওয়া মোবাইলগুলো কুরিয়ারের মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ হয়ে বাংলাদেশে পাচার করা হয়। এ পর্যন্ত ১৬০টি পার্সেল বাংলাদেশে পাঠানো হয়েছে। একটি পার্সেলের মধ্যে ১৪টি ফোন থাকে। অভিযুক্তরা এখন পর্যন্ত ৫ কোটি টাকা মূল্যের ২২৪০টি মোবাইল ফোন বাংলাদেশে পাঠিয়েছে। 

দিল্লি পুলিশ জানিয়েছে, অখিল আহমেদ ও নওয়াব শরীফ দিল্লিতে মোবাইল মেরামতের দোকান চালান। সাবির একই কাজ করেন পশ্চিমবেঙ্গে। চুরি করা, ছিনতাই করা মোবাইল ফোন কিনে বাংলাদেশে পার্সেল করে। এই সিন্ডিকেট আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পরিচালিত হচ্ছে। 

একজন পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, অভিযুক্তরা শুধুমাত্র অ্যান্ড্রয়েড ফোন চুরি করতেন, কারণ তারা আইফোনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা  ভাঙতে পারতেন না। 

হিন্দুস্থান টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে সাদ্দাম নামে এক ব্যক্তির কাছে ফোনগুলো পাচার করা হতো।  


আরও খবর



আমবাড়ীতে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও আসামী গ্রেফতারের দাবীতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ২৩জন দেখেছেন

Image

ফুলবাড়ী, দিনাজপুর প্রতিনিধি:দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলার আমবাড়ী বাজার মহাসড়কে মশিউর রহমান মোল্লা গংদের বিরুদ্ধে প্রতিপক্ষ কাশিপুর হিন্দুপাড়া গ্রামের মৃত ইছার উদ্দীন মোল্লার পুত্র মোঃ আব্দুর রাজ্জাক কর্তৃক মিথ্যা মামলা, হামলা ও হত্যা হুমকির প্রতিবাদে শনিবার সকাল সাড়ে ১১টায় ঘন্টা ব্যাপি মানববন্ধন করেন আমবাড়ী কুড়িয়াইল গ্রামের ইসমাইল মোল্লার পুত্র মোঃ মশিউর রহমান মোল্লা।

মামলা সূত্রে জানা যায়, মৃত ইসমাইল মোল্লার পুত্র মোঃ মমিনমোল্লা বাদী হয়ে পাবর্তীপুর মডেল থানায় জমিজমার বিরোধকে কেন্দ্র করে ১২জনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেন। যাহার মামলা নং-৩৩, তারিখ-২৬/০৯/২০২৩ইং। প্রতিপক্ষ আব্দুল রাজ্জাক গংরা উক্ত মামলার বাদীসহ ০৯জনকে আসামী করে পার্বতীপুর মডেল থানায় মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। যাহার মামলা নং-৩১/২৩, তারিখ- ২৫/০৯/২০২৩ইং। অপরদিকে মানববন্ধনে মশিউর রহমান মোল্লা বলেন, আমাদের নামে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলার হাজিরা দিয়ে আসার পথে দিনাজপুর সদর থানাধীন পৌরসভার প্রধান গেটের সামনে উল্লেখ্য ব্যক্তিরা আমাদেরকে দেখতে পেয়ে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে, আমরা গাজিগালাজ ও হুমকির প্রতিবাদ করলে উল্লেখ্য ব্যক্তিদ্বয় দলবদ্ধভাবে আমাদের কে মারপিট করে। এই মারপিটের ঘটনাকে কেন্দ্রকরে মোঃ মশিউর রহমান মোল্লা বাদী হয়ে দিনাজপুর সদর থানায় ১২/১৩ জনকে বিবাদী করে একটি সাধারণ ডায়েরী দায়ের করেন। অবিলম্বে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও আসামী গ্রেফতারের দাবীতে এই মানববন্ধন করছি। এ ব্যাপারে পার্বতীপুর উপজেলার আমাবাড়ী পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ মোঃ নূর আলম সিদ্দীকীর সাথে কথা বললে তিনি জানান, উভয় পক্ষ মামলা দায়ের করেছেন মশিউর রহমান মোল্লার দায়েরকৃত মামলার আসামীগণ পলাতক রয়েছে অতিশীগ্রই আইনের আওতায় আনা হবে। মানবন্ধনে এলাকার প্রায় নারীপুরুষ সহ ৫শতাধিক লোক অংশগ্রহন করেন। মানববন্ধনে মশিউর রহমান মোল্লা বলেন, অতি দ্রুত আসামীদের গ্রেফতার করতে হবে।


আরও খবর



জয়পুরহাটে প্রথম জাতীয় শিক্ষার্থী পারিবারিক পাঠাগার উৎসব আয়োজন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ৯৩জন দেখেছেন

Image
জয়পুরহাট প্রতিনিধি:শৈশব কৈশোরকাল থেকে বই পড়া অভ্যাস গড়ে তোলার লক্ষ্যে পারিবারিক পাঠাগার গঠন উপলক্ষে জয়পুরহাটে প্রথম জাতীয় শিক্ষার্থী পারিবারিক পাঠাগার উৎসব হতে যাচ্ছে আগামী ১৪ ও ১৫ সেপ্টেম্বর।পারিবারিক পাঠাগার উৎসব আয়োজন উপলক্ষে মঙ্গলবার সকাল ১১ টায় আনন্দধারা কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক প্রেসব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান আয়োজকরা । জাতীয় রবীন্দ্র সংগীত সম্মিলন পরিষদ জয়পুরহাট জেলা শাখা প্রথম জাতীয় পারিবারিক পাঠাগার উৎসবের আয়োজন করছে ।পারিবারিক পাঠাগার উৎসবের মূল শ্লোগান হচ্ছে "এসো বই পড়ি, জীবন গড়ি "।বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্ণর ড. আতিউর রহমান পারিবারিক পাঠাগার উৎসবের উদ্বোধন করবেন। শিক্ষার্থীদের সাহিত্য, জীবনী, আত্মজীবনী, ইতিহাস, '৭১ এর মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস, দর্শন, সমাজ বিজ্ঞান সহ বিভিন্ন বিষয়ে ১০টি করে বই, নিজ নামীয় সীল ও একটি করে গাছের চারা প্রদান করা হবে। প্রেসব্রিফিংয়ে বিভিন্ন কর্মসূচী নিয়ে আলোচনা করেন আহবায়ক আমিনুল হক বাবুল, সদস্য সচিব মহফেল উদ্দিন, এড: মোমিন আহমেদ চৌধুরী জিপি, গোলাম হক্কানী, এ ই এম মাসুদ রেজা, অধ্যাপক আকতারুল হক, মোস্তাহেদ ফাররোখ, তবিবর রহমান ও উৎসবের মিডিয়া কনভেনর সাংবাদিক শাহাদুল ইসলাম সাজু। 

আগামী ১৪-১৫ সেপ্টেম্বর, বৃহস্পতি ও শুক্রবার জয়পুরহাট ডা. আবুল কাশেম ময়দানে আয়োজিত দেশের প্রথম জাতীয় শিক্ষার্থী পারিবারিক পাঠাগার উৎসবে এক হাজার শিক্ষার্থীকে দশটি করে বই, একটি করে গাছের চারা ও নিজ নামে একটি করে পাঠাগারের সিল দেওয়া হবে।জয়পুরহাটসহ দেশের বিভিন্ন জেলার এক হাজার শিক্ষার্থী পাঠাগার উৎসবে অংশ গ্রহন করবে বলে প্রেসব্রিফিংয়ে জানানো হয়। উৎসব সফল করতে আমিনুল হক বাবুল ভাই আহবায়ক ও মহফেল উদ্দিন ভাই সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। প্রেসব্রিফিংয়ে জেলার বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের সাংবাদিকরা অংশগ্রহন করেন। উৎসব সফল করতে ১৫টি উপকমিটি গঠন করা হয়েছে। 

আরও খবর



ওবায়দুল কাদেরের খেলা বিদেশিরা শুরু করে দিয়েছে: নুরুল হক নুর

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ৯০জন দেখেছেন


আরও খবর



আগামী বছর বাংলাদেশ থেকে কতজন হজে যেতে পারবেন জানা গেল

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩ | ১০৭জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:আগামী বছর (২০২৪ সাল) বাংলাদেশ থেকে মোট এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ করতে পারবেন। এরমধ্যে সরকারিভাবে ৯ হাজার ৯৬৮ জন এবং বেসরকারিভাবে এজেন্সিগুলোর মাধ্যমে এক লাখ ১৩ হাজার ৪০০ জন হজ কতে পারবেন বলে জানিয়েছে ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়।বুধবার (২০ সেপ্টেম্বর) ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানা যায়। 

এতে জানানো হয়, চাঁদ দেখা সাপেক্ষে হিজরি ১৪৪৫/২০২৪ সনের হজ আগামী বছরের ১৭ জুন অনুষ্ঠিত হবে। এ বছর রাজকীয় সৌদি সরকার কর্তৃক বাংলাদেশকে এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজযাত্রীর কোটা বরাদ্দ করা হয়েছে। 

সরকারি ও বেসরকারি মাধ্যমের বরাদ্দ করা হজযাত্রীর কোটা বিভাজনে জানানো হয়, সরকারি ব্যবস্থাপনায় ৯ হাজার ৯৬৮ জন হজযাত্রী ও গাইড থাকবেন ২৩০ জন। তাই সরকারি ব্যবস্থাপনায় মোট হজে যাবেন ১০ হাজার ১৯৮ জন। 

অন্যদিকে বেসরকারিভাবে হজযাত্রী এক লাখ ১৩ হাজার ৪০০ জন এবং গাইড ও মোনাজ্জেম থাকবেন ৩ হাজার ৬০০ জন। তাই বেসরকারিভাবে এজেন্সির মাধ্যমে মোট এক লাখ ১৭ হাজার জন হজ করতে সৌদি আরব যেতে পারবেন।

চলতি বছর ১ লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ কোটার মধ্যে ১৫ হাজার জনের সরকারি ব্যবস্থাপনায় এবং বাদ বাকি ১ লাখ ১২ হাজার ১৯৮জন বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ পালনের বরাদ্দ ছিল। তবে সেই কোটা পূরণ করতে পারেনি। 


আরও খবর