Logo
আজঃ সোমবার ০৫ জুন ২০২৩
শিরোনাম

তানোরে ঝলসে দেওয়া হয়েছে ধানগাছের পাতা

প্রকাশিত:বুধবার ১০ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | ১৪০জন দেখেছেন

Image
তানোর প্রতিনিধি: রাজশাহীর তানোরে পূর্ব বিরোধের জেরে রোপনকৃত ধানে ঘাষ মারা বিষ দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছেন প্রতিপক্ষ  বলে অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার তালন্দ ইউনিয়ন(ইউপির) কালনা গ্রামে ঘটে রয়েছে এমন ঘটনা। রাতের আধারে এমন ভাবে বিষ  দেওয়া হয়েছে ধানের পাতা ঝলসে কালো আকার ধারন করেছে। এতে করে জমির মালিক ক্ষোভে আর জমিতে যান নি। এর আগে একই ভাবে আলুর গাছে বিষ প্রয়োগ করে সবকিছু নষ্ট করে দেয়। ফলে একের পর এক ফসলহানির ঘটনায় চরম দিশেহারা হয়ে পড়েছেন ফসল রোপনকারী গনো। গত মঙ্গলবার দুপুরের দিকে সরেজমিনে দেখা যায়, তানোর পৌর এলাকার চাপড়াগ্রাম পার হয়ে তালন্দ ইউপির কালনাগ্রামে প্রবেশের মুখে পাকা রাস্তার উত্তরে থোড় ধান গাছের পাতা মরে কালচে ও ঝলসে অবস্থায় আছে। সেখানে কিছু শ্রমিক রাস্তার গাছের নিচে বসে ছিলেন, তাদের কাছে ধান গাছের পাতার অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে তারা জানান, এসব জমি চাপড়াগ্রামের গনোর। ঘাষ মারা বিষ দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে। কি কারনে জানতে চাইলে তারা জানান আমরা কিছুই জানিনা। এর আগে আলুর গাছেও বিষ দিয়ে নষ্ট করে দেয়। প্রায় ১০-১২ দিন আগে বিষ দেওয়া হয়েছে বলেও জানান স্থানীয়রা।

স্থানীয়রা জানান, ধান গাছে এমন ভাবে বিষ দেওয়া হয়েছে শীষ তো  দুরে থাক খড়ও পাবে না। ব্যক্তির আক্রোশ ফসলের উপর কেন পড়বে। এক বিঘা আলুর  জমিতে ধান  রোপন করতে খরচ প্রায় ৬-৭ হাজার টাকা  হয়। সময়মত সেচ পানি পাওয়া যায় না, দিনের পর দিন ঘুরে সেচ নিয়ে জমি রোপন করেছেন। পবিত্রা  রমজান মাসে প্রচন্ড খরতাপের সময় জমি রোপন করেছিলেন গনো। কিন্ত মাস না যেতেই সব ধান গাছ পুড়িয়ে ফেলেছে। আমরা এমন ঘটনা অতীতে দেখিনি।  বুধবার সকালের দিকে চাপড়া মোড়ে দেখা হয় গনোর সাথে। তিনি জানান, প্রায় তিন বিঘা জমির আলুর গাছে বিষ মেরে নষ্ট করা হয়েছিল। আলুর খরচ পর্যন্ত দুরে থাক প্রচুর লোকসান হয়েছে। আলু তুলে প্রায় পুনে তিন বিঘা জমিতে ধান রোপন করেছি। ধানের এক মাস বয়সের সময় ঘাস মারা বিষ দিয়ে পুড়িয়ে দিয়েছে। একের পর এক ফসল পুড়িয়ে ফেলছে। কারা এসব করছে জানতে চাইলে তিনি জানান আমার আপন ভাইরা আমিনুল, কি কারনে, তিনি জানান সে নাকি জমি পাবে। যদি জমি পায় তাহলে তো দিতে হবে।

তাকে বারবার বলা হচ্ছে কাগজপত্র নিয়ে আসেন দশজন বসে যদি জমি পায় ছেড়ে দিব। সেটা না করে শহর ও বিভিন্ন এলাকা থেকে দলবল এনে রাতের আধারে ফসল পুড়িয়ে ফেলছে এবং  বিভিন্ন ভাবে প্রান নাশের হুমকি পর্যন্ত দিচ্ছেন। এসব নিয়ে কোন অভিযোগ বা আইনের আশ্রয় নিয়েছেন কি জানতে চাইলে তিনি জানান, কার কাছে অভিযোগ করব, সে প্রভাবশালী, ভয়ে কিছুই বলতে পারিনি। সে শহরের ছোটবনগ্রাম এলাকায় থাকে।তবে গনোর ভাইরা আমিনুল অভিযোগ অস্বিকার করে বলেন আমার জমিতে জোরপূর্বক  ধান রোপন করে সে পুড়িয়ে আমার উপর দোষ দিচ্ছে, যা সম্পূর্ণ মিথ্যা। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল্লাহ আহম্মেদ বলেন এঘটনা অজানা, তবে অভিযোগ পেলে তদন্ত করে দেখা হবে। তবে যাই হোক ফসল পুড়িযে নিজেকে বাহাদুর ভাবা ঠিক না।উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পংকজ চন্দ্র দেবনাথ জানান, ফসল পুড়িয়ে ফেলা অমানুবিক। যারাই এমন ঘটনা ঘটায় তাদের বিবেক আছে কিনা সন্দেহ। অভিযোগ পেলে তদন্ত সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

আরও খবর

পত্নীতলায় পাঁচ ডাকাত আটক

সোমবার ০৫ জুন ২০২৩




ভারতসহ যেকোনো দেশে যেতে ভ্রমণ কর দ্বিগুণ হচ্ছে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০১ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | ১০৯জন দেখেছেন

Image

অনলাইন ডেস্ক:নতুন অর্থবছরের বাজেটে দেশে-বিদেশে ভ্রমণের ক্ষেত্রে কর বাড়ানোর প্রস্তাব করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টায় জাতীয় সংসদে তিনি বাজেট পেশ করেন।

২০০৩ সালের ভ্রমণ কর আইনের সংশোধনী প্রস্তাবে দেশে-বিদেশে ভ্রমণ করের নতুন হার নির্ধারণ করেছেন তিনি। বাজেটে ভ্রমণ কর দ্বিগুণের বেশি বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে।

আকাশ পথে উত্তর আমেরিকা, দক্ষিণ আমেরিকা, ইউরোপ, আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া, নিউ জিল্যান্ড, চীন, জাপান, হংকং, উত্তর কোরিয়া, ভিয়েতনাম, লাওস, কম্বোডিয়া ও তাইওয়ান যাওয়ার ক্ষেত্রে যাত্রীপ্রতি ছয় হাজার টাকা কর দিতে হবে। বর্তমানে এই করের পরিমাণ ২ হাজার ৫০০ টাকা।

আকাশ পথে সার্কভুক্ত কোনো দেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে ২ হাজার টাকা কর দিতে হবে। এক্ষেত্রে বর্তমান কর ৮০০ টাকা। উল্লিখিত দেশগুলোর বাইরে আকাশ পথে অন্য কোনো দেশে গেলে ৪ হাজার টাকা কর আদায়ের প্রস্তাব করা হয়েছে। যা এখন ১ হাজার ৮০০ টাকা।

আকাশ পথে দেশের অভ্যন্তরে ভ্রমণের ক্ষেত্রেও যাত্রী প্রতি ২০০ টাকা কর আরোপের প্রস্তাব করা হয়েছে। এক্ষেত্রে আগে কোনো ভ্রমণ কর ছিল না।

স্থল পথে যে কোনো দেশে গেলে কর দিতে হবে ১ হাজার টাকা, জলপথে অন্য দেশে গেলেও একই কর দিতে হবে। অন্য দেশে স্থলপথে ভ্রমণের ক্ষেত্রে এখন ৫০০ টাকা এবং জলপথে ভ্রমণের ক্ষেত্রে ৮০০ টাকা কর দিতে হচ্ছে। অর্থাৎ স্থল পথে ভারত ভ্রমণের ক্ষেত্রে এখন কর দ্বিগুণ হল।

তবে ১২ বছর পর্যন্ত যাত্রীদের ক্ষেত্রে উল্লিখিত হারের অর্ধেক হারে কর আদায়ের প্রস্তাব করা হয়।


আরও খবর



শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট-দোকানপাট বন্ধ থাকে

প্রকাশিত:শুক্রবার ০২ জুন 2০২3 | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ জুন ২০২৩ | ৩১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রাজধানী ঢাকায় সপ্তাহের একেক দিন একেক এলাকার মার্কেট, দোকানপাট বন্ধ থাকে। আপনি হয়তো প্রস্তুতি নিচ্ছেন আপনার পছন্দের কোন মার্কেটে যাবেন আজ। কিন্তু সেই মার্কেট খোলা আছে কিনা তা হয়তো জানেন না। তাই আগে জেনে নিন ঢাকার কোন মার্কেট আজ বন্ধ এবং খোলা রয়েছে। না হলে কষ্ট করে গিয়ে ফিরে আসতে হতে পারে।

মনে রাখাতে হবে সপ্তাহের ভিন্ন ভিন্ন দিনে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার মার্কেট, দোকানপাট বন্ধ থাকে।

আসুন জেনে নেওয়া যাক শুক্রবার রাজধানীর কোন কোন এলাকার দোকানপাট, মার্কেট বন্ধ থাকে।

যেসব এলাকার দোকানপাট বন্ধ থাকবে:
বাংলাবাজার, পাটুয়াটুলী, ফরাশগঞ্জ, শ্যামবাজার, জুরাইন, করিমউল্লাহবাগ, পোস্তগোলা, শ্যামপুর, মীরহাজীরবাগ, দোলাইপাড়, টিপু সুলতান রোড, ধূপখোলা, গেণ্ডারিয়া, দয়াগঞ্জ, স্বামীবাগ, ধোলাইখাল, জয়কালী মন্দির, যাত্রাবাড়ীর দক্ষিণ-পশ্চিম অংশ, ওয়ারী, আহসান মঞ্জিল, লালবাগ, কোতোয়ালি থানা, বংশাল, নবাবপুর, সদরঘাট, তাঁতীবাজার, লক্ষ্মীবাজার, শাঁখারী বাজার, চাঁনখারপুল, গুলিস্তানের দক্ষিণ অংশ।

যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ থাকবে:

আজিমপুর সুপার মার্কেট, গুলিস্তান হকার্স মার্কেট, ফরাশগঞ্জ টিম্বার মার্কেট, শ্যামবাজার পাইকারি দোকান, সামাদ সুপার মার্কেট, রহমানিয়া সুপার মার্কেট, ইদ্রিস সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ বাজার, ধূপখোলা মাঠ বাজার, চকবাজার, বাবুবাজার, নয়াবাজার, কাপ্তানবাজার, রাজধানী সুপার মার্কেট, দয়াগঞ্জ সিটি করপোরেশন মার্কেট, ইসলামপুর কাপড়ের দোকান, ছোট কাঁটারা, বড় কাঁটারা হোলসেল মার্কেট, শারিফ ম্যানসন, ফুলবাড়িয়া মার্কেট, সান্দ্রা সুপার মার্কেট।


আরও খবর



পেঁয়াজ আমদানি হবে কি না, দু-এক দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত: কৃষিমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ২১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ জুন ২০২৩ | ১২৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:বাজারে পেঁয়াজের দাম অস্বাভাবিক উল্লেখ করে কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, ‌পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পেঁয়াজ আমদানি হবে কি না, সেটা আগামী দু-এক দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আজ রোববার সচিবালয়ে তার অফিস কক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

গতকাল পেঁয়াজের দাম মণপ্রতি ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা দাম কমেছে জানিয়ে কৃষিমন্ত্রী বলেন, স্থানীয়ভাবে পেঁয়াজের দাম নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে দ্রুত ভারত থেকে আমদানি করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ৪৫ টাকার বেশি পেঁয়াজের দাম হওয়া উচিত না। পেঁয়াজ আমদানি করা হলে ৪৫ টাকার নিচে চলে আসবে।

ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘সবকিছুর একটা ধারাবাহিকতা থাকে। কিন্তু গত এক সপ্তাহে পেঁয়াজের দামে সে ধারাবাহিকতা রাখা যায়নি। সাধারণত বাজার সাপ্লাই এবং ডিমান্ডের ওপর নির্ভর করে। গত বছর পর্যাপ্ত পেঁয়াজ থাকা সত্ত্বেও কিছু অসাধু আড়ৎদারের কারণে গুদামে অনেক পেঁয়াজ পচে গেছে।

বাংলাদেশ দানাদার খাদ্যে স্বয়ংস্পম্পূর্ণ উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের মোট ভূখণ্ডের মোট ৬০ ভাগ জমি আবাদ করা হয়। আবার একই জমিতে একাধিক ফসল হচ্ছে। আমাদের দেশের মোট জনসংখ্যার সঙ্গে প্রতিবছর প্রায় ২০ থেকে ২৪ লাখ মানুষ নতুন করে যোগ হচ্ছে। আমরা দানাদার খাদ্যতে স্বয়ংসম্পূর্ণ থাকলেও প্রতিবছর ক্রমবর্ধমান এই জনসংখ্যার কারণেই বাজারে নিত্যপণ্যের দাম কিছুটা বেশি। 

এ সময় পেঁয়াজের দাম ২৫ থেকে ৩০ টাকা হওয়া কোনভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলে জানান ড. আব্দুর রাজ্জাক। তিনি বলেন, ‘আমরা বিষয়টা মনিটরিং করছি। আমাদের অফিসারদের মাঠ পর্যায়ে পাঠিয়েছি। তারা পর্যবেক্ষণ করে দেখেছে, কৃষকদের ঘরে পেঁয়াজ থাকলেও দাম বাড়াবে- এমন আশায় তারা অনেকেই মজুদ করে রেখে দিচ্ছেন। এতে দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে।

কৃষিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘পেঁয়াজের শেলফ লাইফ কম। আলুর মতো না। তবে আমরা কিছু প্রযুক্তি নিয়ে এসেছি, কীভাবে গুদামে রাখা যায়। যদি শেলফ লাইফ বাড়ান যেত, তাহলে আমাদের যে উৎপাদন হচ্ছে, তাতে পেঁয়াজ দিয়ে বাজার ভাসিয়ে দেওয়া যেত।


আরও খবর



বাংলাদেশের প্রথম বাজেট কত, কে পেশ করেন?

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০১ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৫ জুন ২০২৩ | ৫১জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর স্বাধীনতা পায় বাংলাদেশ, দীর্ঘ নয় মাসের মুক্তিসংগ্রামের মধ্য দিয়ে । স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের জাতীয় সংসদে প্রথম জাতীয় বাজেট উপস্থাপিত হয় ১৯৭২ সালের ৩০ জুন। ১৯৭২-৭৩ অর্থবছরে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম বাজেট পেশ করেন অর্থমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ।

অর্থ মন্ত্রণালয়ের নথি থেকে জানা যায়, দেশের প্রথম বাজেটের পরিমাণ ছিল ৭৮৬ কোটি টাকা। স্বাধীনতার ৫১ বছর শেষে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এবং উচ্চ জিডিপি প্রবৃদ্ধির গতি বজায় রাখার লক্ষ্যে সম্ভাব্য বাজেটের আকার হবে ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা।

তাজউদ্দীন আহমদ বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও স্বাধীনতা সংগ্রামের অন্যতম সংগঠক। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন তিনি। এ ছাড়া তাজউদ্দীন আহমদ মুক্তিযুদ্ধকালীন বাংলাদেশের প্রথম সরকার গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম অর্থমন্ত্রী ছিলেন তিনি।

আজ বৃহস্পতিবার বিকেল ৩টায় জাতীয় সংসদে ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট উপস্থাপন করবেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল। এটি বাংলাদেশের ৫২তম বাজেট। বর্তমান অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল, এই নিয়ে পঞ্চমবার বাজেট উপস্থাপন করছেন।

তাজউদ্দীন আহমদ অর্থমন্ত্রী থাকাকালীন ১৯৭২-৭৩, ১৯৭৩-৭৪ ও ১৯৭৪-৭৫ অর্থবছরের মোট তিনটি বাজেট পেশ করেন। সেসব বছরে বাজেটে বরাদ্দ ছিল যথাক্রমে ৭৮৬ কোটি টাকা, ৯৯৫ কোটি টাকা এবং ১ হাজার ৮৪ দশমিক ৩৭ কোটি টাকা।


আরও খবর



ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জয়শঙ্কর ঢাকায়

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ০৪ জুন ২০২৩ | ৭৪জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক: ভারত মহাসাগরীয় সম্মেলনে যোগ দি‌তে ঢাকায় এসেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। আজ বৃহস্প‌তিবার বিকেলে তিনি হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান।

বিমানবন্দরে জয়শঙ্করকে স্বাগত জানান পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহ‌রিয়ার আলম। এ সময় ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকায় অবস্থানকালে ভারত মহাসাগরীয় সম্মেলনে যোগ দেওয়া ছাড়াও জয়শঙ্কর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ কর‌বেন। এছাড়া তি‌নি পররাষ্ট্রমন্ত্রী মো‌মেনের স‌ঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক কর‌বেন।

সবশেষ, গত বছরের এপ্রিলের শেষের দিকে ঢাকা সফর করেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে তিনি ২০১৯ সালে প্রথম ঢাকা সফর করেন। এরপর ২০২১ সালের মার্চে বাংলাদেশে এসেছিলেন তিনি।

দুই দিনব্যাপী ভারত মহাসাগরীয় সম্মেলন শুক্রবার ঢাকায় শুরু হচ্ছে। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধিভুক্ত আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন গবেষণাপ্রতিষ্ঠান ইন্ডিয়ান ফাউন্ডেশনের আয়োজনে ঢাকায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে এই সম্মেলনের ষষ্ঠ আসর বসছে। সম্মেলন উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।


আরও খবর