Logo
আজঃ শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪
শিরোনাম

স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি শনাক্তে ডিজিটাল প্রযুক্তি

প্রকাশিত:সোমবার ১৬ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ২৯১জন দেখেছেন

Image

মেটলাইফের থ্রিসিক্সটি হেলথ মোবাইল অ্যাপ স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধ এবং এ সংক্রান্ত সচেতনতা বাড়াতে নিয়ে এসেছে নতুন ফিচার। এই অ্যাপ ব্যবহারকারীদের বিভিন্ন সূচক ও উপসর্গ বিশ্লেষণ করে স্তন ক্যান্সারের সম্ভাব্য ঝুঁকি নির্ণয় করতে সাহায্য করবে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) তথ্য অনুসারে, প্রতি বছর প্রায় ২.৩ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়। প্রাপ্তবয়স্করা যেসব ক্যান্সারে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হন এর মধ্যে স্তন ক্যান্সার অন্যতম। এই নতুন ফিচার নারী ব্যবহারকারীদের জন্য স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি নির্ণয়ের প্রক্রিয়াকে আরও সহজ করে তুলতে তৈরি করা হয়েছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নারীরাই স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত হন এবং নারীদের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিতে পুরুষরা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন। এ বিষয়ে গুরুত্বারোপ করেই মেটলাইফ থ্রিসিক্সটি হেলথ অ্যাপে স্তন ক্যান্সারের ঝুঁকি শনাক্তের ফিচার নিয়ে এসেছে। পুরুষ ব্যবহারকারীরা তাদের পরিবারের নারী সদস্যদের এ ফিচার ব্যবহার করতে উৎসাহিত করার মাধ্যমে স্তন ক্যান্সারের প্রাথমিক পর্যায়ে ঝুঁকি নির্ণয় ও প্রতিরোধের সহায়তা করতে পারবেন। স্তন ক্যান্সার শনাক্তকরণ ফিচারটি তৈরি করেছে বাংলাদেশের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত প্রযুক্তি স্টার্টআপ সিএমইডি হেলথ। থ্রিসিক্সটি হেলথ অ্যাপের সকল ব্যবহারকারীরা নতুন এ ফিচার ব্যবহার করতে পারবেন। থ্রিসিক্সটি হেলথ অ্যাপে বিভিন্ন প্রয়োজনীয় হেলথ ম্যানেজমেন্ট টুল আছে। এই অ্যাপে বিভিন্ন ধরনের বিশ্লেষণধর্মী তথ্য পাওয়া যায়, যা ব্যবহারকারীদের তাদের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণে এবং জীবন বাঁচাতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোর থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যাবে।

মেটলাইফ

MetLife Inc. (NYSE: MET), এর অংগপ্রতিষ্ঠান এবং সহযোগী প্রতিষ্ঠান (“MetLife”) এর সমন্বয়ে বিশ্বের অন্যতম একটি আর্থিক সেবা প্রদানকারী কোম্পানি যা তার ব্যক্তি এবং প্রাতিষ্ঠানিক গ্রাহকদের বীমা, এ্যানুইটি, গ্রুপ বীমা ও সম্পদ ব্যবস্থাপনা সেবা প্রদানের মাধ্যমে আরো বেশি আত্মবিশ্বাসী ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করতে সহায়তা করে। ১৮৬৮ সালে প্রতিষ্ঠিত মেটলাইফ বিশ্বের ৪০ টিরও বেশি দেশে কার্যক্রম পরিচালনা করছে এবং যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, ল্যাটিন আমেরিকা, এশিয়া, ইউরোপ ও মধ্যপ্রাচ্যের বাজারে নেতৃস্থানীয় অবস্থানে রয়েছে।

 প্রায় ১০ লক্ষেরও বেশি গ্রাহকের সেবায় নিয়োজিত প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ আন্তর্জাতিক জীবন বীমা প্রতিষ্ঠান। বিস্তারিত তথ্যের জন্য ভিজিট করুন: www.metlife.com.bd


আরও খবর



টাঙ্গাইলের মধুপুরে শান্তিপূর্ণ ভাবে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন সম্পূর্ণ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১১৪জন দেখেছেন

Image

বাবুল রানা মধুপুর প্রতিনিধিঃহাজারো জল্পনা কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অত্যান্ত সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ ভাবে শেষ হলো ১ম ধাপে মধুপুর উপজেলা পরিষদ নির্বাচন।মধুপুরের লালমাটির অঞ্চলের মানুষ প্রায় দীর্ঘ ৩৪ বছর পর ২য় বারের মতো উপজেলা চেয়ারম্যান পেলেন।৯০ দশকে বৃহত্তর মধুপুর ধনবাড়ী নিয়ে গঠিত উপজেলায় পাহাড়ি অঞ্চলের সরকার পরিবার থেকে  প্রথমবারের মতো  আব্দুল বাছিদ সরকার মোমবাতি প্রতীক নিয়ে বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয় লাভ করেন।

হিন্দু, বোদ্ধ, খৃষ্টান আদিবাসী মিলে রাজনৈতিক মতাদর্শ ভুলে এক কাতারে সবাই চলে আসেন আব্দুল বাছিদ সরকার কে বিজয়ী করতে।এবারেও উপজেলা নির্বাচনে জাতী ধর্ম, দলমত ভুলে সবাই একজন মানুষ গড়ার কারিগর এডভোকেট ইয়াকুব আলীকে বেছে নিয়েছেন। এ নির্বাচনে হাজারো ভিন্ন মতের মানুষ রয়েছেন যারা নির্বাচন করেছেন অন্যের কিন্তু বাড়ি পরিজনের ভোটটি দিয়েছেন ইয়াকুব আলীকে। তিনি একজন সৎ সাদা মনের মানুষ বলেই সর্বস্তরের ৭৩৩২৮ জন ভোটার ব্যালটের মাধ্যমে তার প্রমান দেখিয়েছে। 

এ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে তিনজন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ছয়জন এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে চারজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এ উপজেলায় মোট ভোটার ২ লাখ ৫৫ হাজার ২১৮ জন এবং তৃতীয় লিঙ্গের একজন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ২৭ হাজার ৪১৯ জন এবং নারী ভোটার ১ লাখ ২৭ হাজার ৭৯৮ জন। মোট ভোটকেন্দ্র ছিলো ৯০টি এবং ভোটকক্ষ ৬০৪টি।নির্বাচনের পরিবেশ অবাধ ও সুষ্ঠু করতে নিয়োজিত ছিলো  সাত প্লাটুন বিজিবি, দুই প্লাটুন র‍্যাব, প্রতিটি কেন্দ্রে চারজন পুলিশ।

১৫ জন আনসার সদস্য এবং একজন  নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দায়িত্ব পালন করেছেন।নির্বাচন পরিদর্শনে আসেন, টাঙ্গাইল জেলা সহকারী পুলিশ সুপার সরকার মোহাম্মদ কায়সার। তার দিকনির্দেশনায় মধুপুর সহকারী পুলিশ সুপার ফারহানা আফরোজ জেমি ও থানা ইনচার্জ মোল্লা আজিজুর রহমান   তাঁর চৌকস পুলিশ অফিসারদের নিয়ে   মধুপুর উপজেলাকে  নিরাপত্তার চাদরের প্রাচীর তৈরি করেন। যেকারণে  কোথাও কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।এখানে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী আনারস প্রতীক নিয়ে এডভোকেট ইয়াকুব আলী ৭৩৩২৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন।

ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে ৪৪৪১৫ ভোট পেয়ে জয়লাভ করেন মো. সজীব এবং মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে ৭২৯৯০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নিগার সুলতানা রুবি।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিক নির্দেশনায় এ উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু অবাধ ও শান্তিপূর্ণ হওয়ায় দেশে  আবারও নতুন করে ভোটের পরিবেশ খোঁজে পেয়েছে সর্বস্তরের জনগণ। প্রতিহিংসা, আক্রোশ, বিভেদ ভুলে নতুন এই উপজেলা চেয়ারম্যান হোক সকল মানুষের, প্রতিটি নাগরিকের এমন প্রত্যাশা সকলের।

-খবর প্রতিদিন/ সি.ব


আরও খবর



গোদাগাড়ীর চরে মাদক কারবারিদের ২ দফা হামলায় ৪ পুলিশ আহত

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ৯২জন দেখেছেন

Image

মোক্তার হোসেন গোদাগাড়ী(রাজশাহী)প্রতিনিধিঃরাজশাহীর গোদাগাড়ীতে মাদক উদ্ধারের অভিযানে গিয়ে সংঘবদ্ধ মাদককারবারিদের দুই দফা হামলায় থানার চার পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে কনস্টেবল মাহবুবকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। কনস্টেবল মাহবুবের মাথা ফেটে গেলে হাসপাতালে ভর্তির পর ১২টি সেলাই দিতে হয়েছে বলে জানা গেছে। মাহবুবের একটি হাতও ভেঙে গেছে। আহত এসআই আতিকুর রহমানসহ অপর তিন পুলিশকে উপজেলা হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত দফায় দফায় এসব ঘটনা ঘটে উপজেলার চর আষাড়িয়াদহ ইউনিয়নের বারীনগর ও ময়নারটেক এলাকাসহ চরাঞ্চলের কয়েকটি গ্রামে।এদিকে পুলিশের দাবি, শুক্রবার বিকালে গোদাগাড়ীর চর আষাড়িয়াদহ ইউনিয়নের বারীনগর গ্রামে মাদক উদ্ধারে গেলে সংঘবদ্ধ মাদককারবারি দলের নেতা তোজাম্মেল মেম্বারের নেতৃত্বে পুলিশের ওপর হামলা চালানো হয়। গ্রামবাসী চার পুলিশকে চারদিক থেকে ঘেরাও দিয়ে বেধড়ক পিটিয়েছে। রাতভর অভিযান চালিয়ে দুই নারীসহ ছয়জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।অন্যদিকে এলাকাবাসীর দাবি, মাদক উদ্ধারের নামে পুলিশের চার সদস্যের দলটি সাদা পোশাকে বারীনগর গ্রামের রফিকের বাড়িতে যায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে রফিক পালিয়ে যায়। তবে  মাদক না পেলেও পুলিশ রফিকের ভাইকে ধরে নিয়ে যাচ্ছিল। তারা প্রতিবাদ করলে গ্রামবাসীর সঙ্গে পুলিশের হামলা পাল্টা হামলার ঘটনা ঘটে। শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে গভীর রাত পর্যন্ত পদ্মার চরাঞ্চলের বারীনগরসহ আশপাশের কয়েকটি গ্রামে অভিযান চালায় পুলিশ। পুলিশ দুই নারীসহ মোট ছয়জনকে আটক করেছে। উদ্ধার করেছে ১৯ বোতল ফেনসিডিল। পুলিশের ওপর হামলা ও মাদকদ্রব্য উদ্ধারের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে গোদাগাড়ী থানায় পৃথক দুটি মামলা করেছে। পুলিশ বলছে আটককৃতরা মাদককারবারি। এলাকাবাসী সূত্রে আরও জানা গেছে, শুক্রবার বিকালে এসআই আতিকুর রহমানের নেতৃত্বে গোদাগাড়ী থানাপুলিশের চার সদস্যের একটি দল সাদা পোশাকে পদ্মা নদীর পশ্চিমপাড়ের সীমান্তবর্তী গ্রাম বারীনগরে যায় মাদকবিরোধী অভিযানে। এ সময় একজন সোর্সের সহায়তায় বারীনগর গ্রামের রফিকের বাড়িতে অভিযান চালানো হয়। এলাকাবাসীর দাবি রফিকও পুলিশের একজন সোর্স।পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে রফিক পালিয়ে গেলে পুলিশ তার ভাইকে আটক করেন। এ সময় রফিকের ভাইয়ের আট বছরের একটি শিশু তার বাবাকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য পুলিশের পা ধরে কান্নাকাটি শুরু করেন। এ সময় একজন পুলিশ ওই শিশুটিকে লাথি মারে।এ খবর ছড়িয়ে পড়লে এলাকাবাসী সংঘবদ্ধ হয়ে পুলিশের দলটিকে ঘেরাও করেন। তারা পুলিশের কাছে জানতে চান কেন তাকে ধরে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। উদ্ধার করা মাদক কোথায় সেটিও গ্রামবাসী দেখাতে বলে পুলিশকে। প্রত্যক্ষদর্শী কয়েকজন নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, গ্রামবাসী পুলিশ দলটিকে ঘেরাও করে তাদের কাছে জানতে চাইছিলেন মাদক না পাওয়া গেলে কেন তারা একজনকে ধরে নিয়ে যাচ্ছে। কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে তোজাম্মেল মেম্বারের নেতৃত্বে গ্রামবাসী পুলিশের দলটিকে বাঁশের লাঠি দিয়ে পেটাতে শুরু করেন। পুলিশের সঙ্গে কিছু সময় ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে এসআই আতিকসহ তিন পুলিশ, কনস্টেবল মাহবুবকে ফেলে দিয়ে পালিয়ে যায়। এলাকাবাসী কনস্টেবল মাহবুবকে বেধড়ক পিটুনি দিলে তার মাথা ফেটে যায়। ভেঙে যায় একটি হাতও।  

এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাজশাহী জেলা পুলিশের বিশেষ শাখার (ডিএসবি) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. রফিকুল আলম বলেন, এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে পৃথক দুটি মামলা হয়েছে গোদাগাড়ী থানায়। একটি মাদকের মামলা ও অপরটি পুলিশের ওপর হামলার মামলা। মাদকের মামলায় দুজন ও পুলিশের ওপর হামলার মামলায় চারজনকে গ্রেফতার দেখিয়ে শনিবার দুপুরে আদালতে পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর



ঢাকার বাতাস আজও অস্বাস্থ্যকর

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ৮৩জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রাজধানীতে তীব্র তাপদাহের মধ্যে স্বস্তির বৃষ্টি হওয়ার পর তাপমাত্রা কমলেও কমেনি ঢাকার বায়ুদূষণ। বায়ুদূষণের মাত্রা বেড়ে চলেছে।আজ শনিবার সকাল ৯টা ২০মিনিটে ঢাকার বাতাস অস্বাস্থ্যকর অবস্থাতে রয়েছে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তবে সবচেয়ে বেশি দূষণ ভারতের দিল্লিতে।

আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ৩৫৮ স্কোর নিয়ে বায়ুদূষণের র্শীর্ষে রয়েছে ভারতের দিল্লি শহর। ২১০ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে নেপালের কাঠমান্ডু। ১৭৫ স্কোর নিয়ে তৃতীয় স্থানে আছে থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই শহর। এছাড়া ১১৯ স্কোর নিয়ে তালিকার ১১ নম্বরে অবস্থান করছে ঢাকা। যা সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত। 

একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ পর্যন্ত ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ পর্যন্ত স্কোর মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়। আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। অন্যদিকে স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়। পাশাপাশি ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়।

ঢাকার জন্য বায়ুদূষণ বড় একটি সমস্যা। এ জন্য মোটাদাগে তিনটি কারণ চিহ্নিত করা হয়। এগুলো হলো ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণকাজের ধুলা। পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের এক যৌথ প্রতিবেদনে এই তিন কারণের কথা বলা হয়েছে।


আরও খবর



সরকার আইনের সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর: শেখ হাসিনা

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | ১২৫জন দেখেছেন

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক:রাষ্ট্রের অন্যতম লক্ষ্য ও দায়িত্ব হলো নাগরিকের জন্য আইনের শাসন, সমতা, অর্থনৈতিক ও সামাজিক অধিকারসহ মৌলিক মানবাধিকার নিশ্চিত করা। বর্তমান সরকার আইনের সুশাসন প্রতিষ্ঠায় বদ্ধপরিকর,বলেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রোববার (২৮ এপ্রিল) ‘জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস ২০২৪’ উপলক্ষে দেওয়া এক বাণীতে তিনি এ কথা বলেন। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য- ‘স্মার্ট লিগ্যাল এইড, স্মার্ট দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ’।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতীয় মুক্তির ঐতিহাসিক সংগ্রাম ও নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের জনগণ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। বঙ্গবন্ধুর প্রধান লক্ষ্য ছিল এমন এক শোষণমুক্ত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা, যেখানে সব নাগরিকের জন্য আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার এবং সুবিচার নিশ্চিত হবে। সেই লক্ষ্যে ১৯৭২ সালের সংবিধানে তিনি মানুষের মৌলিক অধিকার হিসেবে আইনের দৃষ্টিতে সমতা, আইনের আশ্রয়-লাভের অধিকার, গ্রেপ্তার ও আটক সম্পর্কে রক্ষাকবচ, বিচার ও দণ্ড সম্পর্কে রক্ষণ, সম্পত্তির অধিকারসহ ১৮টি মৌলিক অধিকার সন্নিবেশিত করেন। কিন্তু জাতির পিতার নির্মম হত্যাকাণ্ড, সামরিক শাসন এবং স্বৈরাচারী, গণবিরোধী ও স্বাধীনতা বিরোধী শক্তির ক্ষমতা দখল জনগণের সেই স্বপ্নের বাস্তবায়নকে বারবার দূরে সরিয়ে দিয়েছে।

তিনি বলেন, বর্তমান সরকার জনগণের বিপুল ম্যান্ডেট নিয়ে সব দুঃশাসন ও অব্যবস্থাপনার বিরুদ্ধে সর্বাত্মক যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়ে বাংলাদেশকে অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রায় উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণ করেছে। আমরা ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উন্নত দেশ হিসেবে গড়ে তুলব এবং এ সময়ে বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশে উন্নীত করব। স্মার্ট বাংলাদেশে সরকারি কার্যক্রম ও সেবাগুলো হবে সাশ্রয়ী, টেকসই, জ্ঞানভিত্তিক, বুদ্ধিদীপ্ত ও উদ্ভাবনী। টেকসই উন্নয়নের এ অগ্রযাত্রায় ন্যায়বিচারে অভিগম্যতা নিশ্চিত করার জন্য ‘জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থা’ সারা বাংলাদেশের আর্থিকভাবে অসচ্ছল, সহায়-সম্বলহীন এবং নানাবিধ আর্থসামাজিক কারণে বিচার প্রাপ্তিতে অসমর্থ বিচারপ্রার্থী জনগণকে আইনগত সহায়তা প্রদান করছে। সরকারি আইনগত সহায়তাকে আরো টেকসই, উদ্ভাবনী, জনবান্ধব এবং পক্ষদের আইনগত বিরোধ দ্রুত নিষ্পত্তি ও সাশ্রয়ী করার লক্ষ্যে জেলা লিগ্যাল এইড অফিসকে ‘বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তির কেন্দ্রস্থল’ হিসেবে গড়ে তোলা হয়েছে। সাধারণ মানুষের আইনগত সচেতনতা বৃদ্ধিতে লিগ্যাল এইড অফিসগুলো আইনগত পরামর্শ সেবা দিয়ে মামলাজট নিরসনে অগ্রণী ভূমিকা রাখছে।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার আইনের শাসন ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। আইনের সুশাসন প্রতিষ্ঠায় আমরা বদ্ধপরিকর। টেকসই উন্নয়নের অভীষ্ট লক্ষ্য, শান্তি, ন্যায়বিচার ও কার্যকর প্রতিষ্ঠান বাস্তবায়নে সবার জন্য ন্যায়বিচার প্রাপ্তির পথ সুগম করার জন্য আইন ও বিচার বিভাগ ‘জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থা’র মাধ্যমে কার্যকর ভূমিকা রাখছে। আমি বিশ্বাস করি, স্মার্ট লিগ্যাল এইড, স্মার্ট সরকার, স্মার্ট সমাজ এবং সর্বোপরি, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলবে। সকলের সমন্বিত উদ্যোগেই অচিরেই সুশাসন নিশ্চিত করে আমরা বাংলাদেশকে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশে পরিণত করতে সক্ষম হব।


আরও খবর



রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ২৬

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | ১০৫জন দেখেছেন

Image

মাদক বিক্রি ও সেবনের অভিযোগে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ২৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)।

রোববার (২১ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৬টা থেকে সোমবার (২২ এপ্রিল) ভোর ছয়টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় রাজধানীর বিভিন্ন থানা এলাকায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ মাদকসহ তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

ডিএমপি সূত্রে জানা যায়, গ্রেপ্তারের পাশাপাশি তাদের হেফাজত থেকে ৩৫১ পিস ইয়াবা, ২৯ কেজি ৫০০ গ্রাম গাঁজা, ১৪৮ গ্রাম হেরোইন, ১০০ বোতল ফেনসিডিল ও ১৫৩টি ট্যাপেন্টাডল ট্যাবলেট জব্দ করা হয়েছে।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে ১৫টি মামলা করা হয়েছে।


আরও খবর